Tag: news in bengali

news in bengali

  • MQ-9 Predator Drone: মোদির সফরের আগেই মার্কিন ঘাতক প্রিডেটর ড্রোন কেনায় সম্মতি ভারতের

    MQ-9 Predator Drone: মোদির সফরের আগেই মার্কিন ঘাতক প্রিডেটর ড্রোন কেনায় সম্মতি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই প্রথমবার সরকারি আমন্ত্রণে মার্কিন সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঠিক তার আগে, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আমেরিকা থেকে ঘাতক ড্রোন (MQ-9 Predator Drone) কেনার বিষয়ে বৃহস্পতিবার অনুমোদন দিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। 

    অপেক্ষা শুধু সিসিএস-এর চূড়ান্ত অনুমোদনের

    সূত্রের খবর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বাধীন ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল (ডিএসি) বা প্রতিরক্ষা সামগ্রী ক্রয় পর্ষদ, যারা সামরিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম কেনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, তারা এদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমকিউ-৯ রিপার সিরিজের ‘প্রিডেটর’ ড্রোন (MQ-9 Predator Drone) কেনার বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে। এরপর বিষয়টি ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটির (সিসিএস) সামনে পেশ করা হবে। তারা চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেই নির্মাতাদের কাছে বরাত পেশ করতে পারবে ভারত।

    ৫০ হাজার ফুট উচ্চতা থেকেও লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল আঘাত

    সূত্রের খবর, ভারত যে ড্রোনটি কিনতে চলেছে, তা হল এই প্রিডেটর সিরিজের এমকিউ-৯বি ‘সি-গার্ডিয়ান’ ড্রোন (MQ-9B Sea Guardian)। প্রাথমিকভাবে স্থির হয়েছে, ৩০টি ড্রোন কেনা হবে, যার মধ্যে ১৫টি নেবে নৌসেনা। হতে পারে পরবর্তীকালে, প্রয়োজনে সংখ্যা বাড়ানো হবে। আত্যাধুনিক এই ড্রোন কিনতে খরচ হবে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই ড্রোন তৈরি করেছে মার্কিন সংস্থা জেনারেল অ্যাটোমিক্স। হানাদার এই ড্রোনগুলি ৫০ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল আঘাত হানতে সক্ষম। টানা ৩০ ঘণ্টা এটি উড়তে পারে। বহন ক্ষমতা সর্বোচ্চ ১৭৪৬ কেজি। ঘণ্টায় ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়ে পারে এই ড্রোনটি।

    চাপে বাড়বে চিন-পাকিস্তানের

    আমেরিকার তৈরি ঘাতক ড্রোন (MQ-9 Predator Drone) ভারতের হাতে এলে প্রবল চাপে পড়ে যাবে পাকিস্তান ও চিন। কারণ, এর ফলে, সামুদ্রিক হোক বা পার্বত্য— যে কোনও ধরনের ভূমি ও পরিবেশে শত্রুর ওপর তীক্ষ্ণ নজর রাখতে পারবে ভারত। বর্তমানে, এই সিরিজের ২টি ড্রোন ভারতীয় নৌসেনা লিজ নিয়ে ব্যবহার করছে। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনা জাহাজের উপস্থিতি ও তার ওপর নজর রাখার পাশাপাশি সমুদ্রে জলদস্যুদের ওপরও নজর রাখতে সাহায্য করে এই ড্রোন। 

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে তৎপর আইন কমিশন

    বিশ্বে ঘাতক ‘প্রিডেটর’ হিসেবে পরিচিত এই ড্রোন

    এই ড্রোনের হামলায় খতম হয়েছিল তালিবান নেতা মোল্লা ওমর কিংবা বায়তুল্লা মেসুদ। আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরিকেও হত্যার সময় এই ড্রোন (MQ-9 Predator Drone) ব্যবহার করা হয়েছিল। সেই সয়ম প্রিডেটর ড্রোন থেকে ‘হেলফায়ার’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা খতম করা হয়েছিল জাওয়াহিরিকে। ভারতকে সেই মিসাইল আগেই দিতে রাজি হয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই ড্রোনের মাধ্যমে সীমান্ত নজরদারি যেমন সম্ভব হবে, তেমনি জঙ্গি ঘাঁটি ওড়াতেও ব্যবহার করা যাবে। লাদাখে চিনা আগ্রাসনের সময় এই অত্যাধুনিক ড্রোন কেনার পরিকল্পনা নিয়েছিল নয়াদিল্লি। ন্যাটোভুক্ত দেশ না হয়েও ভারতই একমাত্র দেশ, যারা এমকিউ-৯ রিপার সিরিজের ড্রোন পেতে চলেছে।

    প্রথমবার সরকারি আমন্ত্রণে মার্কিন মুলুকে মোদি

    আগামী ২১ জুন চারদিনের সফরে আমেরিকা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে নমোর এটি তৃতীয়বার মার্কিন সফর। এই প্রথমবার সরকারি আমন্ত্রণে মোদি মার্কিন মুলুকে যাচ্ছেন। হোয়াইট হাউসে তিনি সরকারি নৈশভোজে অংশ নেবেন। সম্ভবত, ক্যাপিটলে তিনি ভাষণও দেবেন। সম্প্রতি, হোয়াইট হাউসের তরফে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল, মোদির এই মার্কিন সফর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে। এদিন মার্কিন ঘাতক ড্রোন (MQ-9 Predator Drone) কেনার বিষয়ে অনুমোদন দিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফরের মুখে এই সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Biparjoy: ধেয়ে আসছে ‘বিপর্যয়’! ১৩০ কিমি গতিবেগে আজ সন্ধ্যায় ল্যান্ডফল গুজরাটে

    Cyclone Biparjoy: ধেয়ে আসছে ‘বিপর্যয়’! ১৩০ কিমি গতিবেগে আজ সন্ধ্যায় ল্যান্ডফল গুজরাটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের দুয়ারে ‘বিপর্যয়’! আজ, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের উপকূলবর্তী এলাকায় ল্যান্ডফল করতে চলেছে আরব সাগরে তৈরি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Biparjoy)। মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসাবে গুজরাটের কচ্ছের জাখুয়া বন্দরের কাছে আছড়ে পড়বে ‘বিপর্যয়’। ল্যান্ডফলের সময় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার থাকতে পারে।

    কোথায় তাণ্ডব চালাবে ‘বিপর্যয়’? 

    আরব সাগরের উপরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Biparjoy) প্রভাবে গতকাল বিকেল থেকেই গুজরাটের কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র উপকূলে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় যত স্থলভাগের দিকে অগ্রসর হবে, ততই ঝড়-বৃষ্টির দাপট বৃদ্ধি পাবে। আশঙ্কা রয়েছে গুজরাটের মাণ্ডবি থেকে পাকিস্তানের করাচি পর্যন্ত ৩২৫ কিলোমিটার এলাকা তোলপাড় করতে পারে বিপর্যয়।

    সরানো হয়েছে ৭৪ হাজার মানুষকে

    সৌরাষ্ট্র, দ্বারকা ও কচ্ছ উপকূলে জারি করা হয়েছে লাল সতর্কতা। গুজরাটের ৭৫টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের নামার ক্ষেত্রে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে বারণ করা হয়েছে। গুজরাটের উপকূলবর্তী জেলাগুলির মধ্যে কচ্ছ, দ্বারকা, মোরবি, রাজকোট ও পোরবন্দরে ঝড়ের প্রভাব সবচেয়ে বেশি থাকবে বলে সতর্ক করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই গুজরাটের বিভিন্ন উপকূল থেকে ৭৪ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রায় ২৫ হাজার মানুষকে কচ্ছের বিভিন্ন জায়গার আশ্রয় শিবিরে রাখা হয়েছে। অন্যদের রাখা হয়েছে জুনাগড়, জামনগর, পোরবন্দর, মোরবি, দ্বারকা ও রাজকোটের আশ্রয় শিবিরে।

    আরও পড়ুন: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’! গুজরাটে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

    ‘বিপর্যয়’ মোকাবিলায় প্রস্তুতি

    পরিস্থিতি মোকাবিলায় (Cyclone Biparjoy) তৈরি রাখা হয়েছে সেনা ও বিভিন্ন বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। গুজরাটের ত্রাণ কমিশনার অলোক কুমার পাণ্ডে জানান, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ১৫টি দল, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ১২টি দল, রোড অ্যান্ড বিল্ডিং বিভাগের ১১৫টি দল ও রাজ্য বিদ্যুৎ বিভাগের ৩৯৭টি দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিভিন্ন উপকূলবর্তী এলাকায় তাদের মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি ৩৩টি এনডিআরএফের দলকে গুজরাট ও মহারাষ্ট্রে উদ্ধারকাজের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এই দলগুলির প্রত্যেকটিতে প্রায় ৩৫-৪০ জন কর্মী রয়েছে এবং তাঁদের কাছে গাছ এবং খুঁটি কাটার যন্ত্র, বৈদ্যুতিক করাত, লাইফবোট, প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং ত্রাণ সামগ্রী রয়েছে।

    অমিত শাহের সফর বাতিল

    কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ট্যুইট করে জানান, সেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনার প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিয়ে। সেনা বাহিনী ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Biparjoy) মোকাবিলা ও উদ্ধারকাজে সবরকমের সাহায্য করতে প্রস্তুত। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুত বিএসএফ-ও। আন্তর্জাতিক সীমান্তে  অন্যদিকে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও ১৬৪টি উপকূলবর্তী গ্রামে উদ্ধারকাজের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন। গোটা ঘটনার উপরে নজর রাখছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি তাঁর তেলঙ্গানা সফর বাতিল করেছেন। ১৫ জুন খাম্মামে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের প্রস্তাবিত জনসভা স্থগিত করা হয়েছে বলে তেলঙ্গানা বিজেপির সভাপতি বান্দি সঞ্জয় বুধবার ঘোষণা করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistanis in Indian Army: বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে কাজ করছে ২ পাক নাগরিক! অভিযোগে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    Pakistanis in Indian Army: বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে কাজ করছে ২ পাক নাগরিক! অভিযোগে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) গোপন খবরাখবর পেতে সামরিক বাহিনীর একাধিক অফিসার ও কর্মীর জন্য ‘হানি ট্র্যাপ’ পেতেছে পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই— এমন খবর প্রায়ই শোনা যায়। বিভিন্ন সময়ে শত্রুর পাতা ফাঁদে পা দিয়ে ধরাও পড়েছেন একাধিক সামরিক কর্মী। 

    কিন্তু, কোনও পাকিস্তানি নাগরিক ভারতীয় সেনা কর্মী হিসেবে ভারতে কর্মরত, এমন অভিযোগ আগে ওঠেনি। আগেও, আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল যে ভারতীয় সেনায় লোক ঢোকানোর চেষ্টা করছে আইএসআই, কিন্তু নির্দিষ্ট তথ্য মেলেনি। তবে, এবার শুধু দাবি-অভিযোগ উঠল তা নয়। দুই সেনা কর্মীর নামও উঠে এল, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা আদতে পাকিস্তানি নাগরিক। 

    অভিযোগ উঠেছে, নাম বদলে ভুয়ো পরিচয়, শংসাপত্র তৈরি করে সেনায় যোগ দিয়েছে (Pakistanis in Indian Army)। এখানেই শেষ নয়। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, এই চক্রে জড়িয়ে রয়েছে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তা থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর একাংশও! গোটা ঘটনায় রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    চলতি মাসের ৬ তারিখ হুগলির মগরার বাসিন্দা বিষ্ণু চৌধুরী হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে দু’জন পাকিস্তানি নাগরিক কর্মরত রয়েছেন (Pakistanis in Indian Army)। ওই দুজনের একজনের নাম জয়কান্ত কুমার এবং অন্যজন প্রদ্যুম্ন কুমার বলে দাবি করেন মামলাকারী। তাঁর অভিযোগ, পাকিস্তান থেকে এসে তাঁরা ভারতীয় সেনায় যোগ দিয়েছেন। সরকারি পরীক্ষার মাধ্যমে তাঁদের নিয়োগও হয়েছে। ওই পরীক্ষায় প্রয়োজনীয় নথিপত্র জাল করে চাকরি পেয়েছেন তাঁরা। 

    মামলাকারীর দাবি, এই গোটা ঘটনার নেপথ্যে বড়সড় চক্র কাজ করছে। যাতে জড়িয়ে রয়েছে একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিক থেকে শুরু করে স্থানীয় পুরনেতা। এছাড়া জড়িয়ে রয়েছে পুলিশ থেকে শুরু করে সেনারও একাংশ। মামলাকারীর দাবি, পুলিশ ও প্রভাবশালী ও সেনা বাহিনীতে কর্মরতরা এই নিয়োগে যুক্ত। ভুয়ো বাসস্থানের শংসাপত্র জোগাড় করে দিচ্ছে। একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিক জাল আবাসিক শংসাপত্র, জাতিগত শংসাপত্র বানিয়ে সহযোগিতা করছে। অভিযোগ, খড়দা থানা ও স্থানীয় কাউন্সিলরও তাদের চারিত্রিক সার্টিফিকেট দিয়েছে (Pakistanis in Indian Army)।

    আরও পড়ুন: ফের অসমে সক্রিয় আল কায়েদা! এনআইএ-এর জালে ৪

    কী বলছে কলকাতা হাইকোর্ট?

    এদিন মামলার শুনানি হয় হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে। মামলাকারীর দাবি শুনে, বিষয়টিকে মারাত্মক অভিযোগ বলে মন্তব্য করেছেন বিচারপতি। এর ফলে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন রাজাশেখর মান্থা। তাঁর পর্যবেক্ষণ, দেশের নিরাপত্তার প্রেক্ষিতে এই অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। আইএসআইয়ের চক্রান্তে ভারতীয় সেনায় পাকিস্তানের নাগরিকদের ঢোকানো অসম্ভব নয় (Pakistanis in Indian Army)।

    এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে অবিলম্বে সিআইডি-কে প্রাথমিক রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আপাতত এই মামলা সংক্রান্ত অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখবে সিআইডি (Pakistanis in Indian Army)। একইসঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশ, সিবিআই ও কেন্দ্রকেও মামলায় যুক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি)-কে ও মিলিটারি পুলিশকে মামলায় পার্টি করার নির্দেশ দেন বিচারপতি। ২৬ জুন পরবর্তী শুনানি। পাশাপাশি মামলাকারী বিষ্ণু চৌধুরীকে প্রয়োজনে নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Woman Kills Mother: রাগে মাকে খুন করে দেহ স্যুটকেসে ভরে থানায় মেয়ে, পুলিশ থ!

    Woman Kills Mother: রাগে মাকে খুন করে দেহ স্যুটকেসে ভরে থানায় মেয়ে, পুলিশ থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায়ই মায়ে-ঝিয়ে ঝগড়া হতো। তাই রাগের বশে, মাকে মেরেই ফেলল মেয়ে। শুধু তাই নয়। এরপর যা কাণ্ড ঘটাল মেয়ে, তা শুনেই পিলে চমকে উঠবে। মায়ের নিথর দেহ স্যুটকেসে ভরে, সেটা নিয়ে সটান থানায় হাজির হলেন মেয়ে। সেই সময় থানায় উপস্থিত পুলিশকর্মীদের চোখ কপালে ওঠে। ঘটনা বেঙ্গালুরুর।

    হত্যার আগে মাকে ঘুমের ওষুধ

    সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, অভিযুক্ত পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। দক্ষিণ-পূর্ব বেঙ্গালুরুতে ফিজিওথেরাপিস্টের কাজ করতেন। বয়স প্রায় ৩৫ বছর। সাংসারিক বিষয় নিয়ে নিত্য সত্তরোর্ধ্ব মায়ের নিত্য ঝগড়া, ঝামেলা চলত। পুলিশ জানিয়েছে, সোমবারও ঝগড়া শুরু হয় দু’জনের মধ্যে। এরপর মা-কে ঘুমের ওষুধ খাওয়ান পেশায় ফিজিওথেরাপিস্ট মেয়ে। ঘুমে আচ্ছন্ন অবস্থায় মা-কে গলায় দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে খুন করেন ওই মহিলা। তার পর মায়ের দেহ স্যুটকেসে ভরেন, সঙ্গে রেখে দেন বাবার একটি ছবি। সেই অবস্থায় স্যুটকেস নিয়ে সোজা পৌঁছে যান বেঙ্গালুরুর একটি থানায়। পুলিশকে জানান, তিনিই মাকে খুন করেছেন। 

    আরও পড়ুন: ফের অসমে সক্রিয় আল কায়েদা! এনআইএ-এর জালে ৪

    মহিলার কাণ্ড দেখে পুলিশ থ বনে যায়। পরে, অবশ্য পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। ধৃতের বিরুদ্ধে খুন সহ ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে বেঙ্গালুরু পুলিশ। জানা গিয়েছে, মৃতার নাম বিভা পাল। অভিযুক্ত মেয়ের নাম সোনালি সেন। ফ্ল্যাটে স্বামী, মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে, শাশুড়ি ও মাকে নিয়ে থাকতেন সোনালি। খুনের সময় ঘরে ছিলেন না মহিলার স্বামী বা অন্য কোনও ব্যক্তি। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই এলাকার বাসিন্দার মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। 

    দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে মাকে হত্যা!

    পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক জেরায় সোনালি জানিয়েছেন, মৃতার সঙ্গে তাঁর এবং শাশুড়ির প্রায়ই ঝগড়া হতো। সোমবার, ঝগড়া চলাকালীন তাঁর মা ঘুমের ওষুধ খাওয়ার হুমকি দেন। রাগের বশে, মাকে জোর করে ১৫-২০টা ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেন সোনালী। এরপর দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে মাকে হত্যা করেন। এই হত্যার পিছনে নিছক ঝগড়া, নাকি রয়েছে অন্য কোনও কারণ, তা জানতে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

  • Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আজ ইডি দফতরে হাজিরা অভিষেকের, না গেলে কী পদক্ষেপ?

    Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আজ ইডি দফতরে হাজিরা অভিষেকের, না গেলে কী পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Teacher Recruitment Scam) আজ, মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ডেকে পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা সংক্ষেপে ইডি। গত সপ্তাহে হাজিরার নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সরাসরি, কালীঘাটের বাড়ির ঠিকানায় গিয়েছিল সেই চিঠি। কিন্তু, সংবাদমাধ্যমে অভিষেক জানিয়েছিলেন, তিনি পঞ্চায়েত ভোটের আগে ইডি দফতরে যেতে পারবেন না। আইনজীবী মারফত তা জানিয়ে দেবেন ইডিকে। কিন্তু ইডি সূত্রে খবর, হাজিরা না দেওয়ার বিষয়টি এখনও মেল করে বা চিঠি দিয়ে ইডি-কে জানাননি অভিষেক। ফলে, আজ অভিষেকের হাজিরা দেওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। 

    অভিষেক না এলে কী পদক্ষেপ করতে পারে ইডি?

    ইডি সূত্রের খবর, সোমবার বিকেল পর্যন্ত অভিষেকের (Abhishek Banerjee) তরফে তাদের কাছে সরকারিভাবে কোনও জবাব আসেনি। সেই কারণে ইডির আধিকারিকরা ধরে নিচ্ছেন, মঙ্গলবার তৃণমূল নেতা হাজিরা দেবেন। সেটা মাথায় রেখেই ইডির অফিসাররা প্রশ্নমালা তৈরি রাখছেন। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার নির্ধারিত সময় অবধি অপেক্ষা করেও যদি অভিষেকের বা তাঁর তরফে কোনও উত্তর না আসে, সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় বার অভিষেককে নোটিস পাঠাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপাল নিযুক্ত অন্তবর্তীকালীন উপাচার্যদের বেতন ও ভাতা বন্ধের নির্দেশ রাজ্যের

    চেয়ে পাঠানো হয়েছে অভিষেকের মন্তব্যের ফুটেজ?

    ইডি সূত্রে আরও খবর, বৃহস্পতিবার অভিষেকের (Abhishek Banerjee) করা এমন মন্তব্যের অসম্পাদিত ভিডিও ফুটেজ চেয়ে পাঠানো হয়েছে ইডির দিল্লি সদর দফতরের তরফে। ফুটেজ চাওয়া হয়েছে ইডির পূর্বাঞ্চলীয় কলকাতা দফতরের কাছে। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, অভিষেকের মন্তব্য ভালো ভাবে নেয়নি তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বেলা একটা পর্যন্ত ইডির অফিসাররা অপেক্ষা করবেন। তার মধ্যে তিনি না এলে দিল্লির কর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করা হবে। ইডির পদস্থ কর্তারা আইনি পরামর্শও নিয়ে রাখছেন। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হওয়া পর্যন্ত অভিষেকের জিজ্ঞাসাবাদ মুলতুবি রাখতে রাজি নন তদন্তকারীরা। সে ক্ষেত্রে অভিষেক হাজিরা না দিলে আদালতকে জানানো হবে কি না সেই ব্যাপারেই আইনজীবীদের পরামর্শ চাইবেন ইডি আধিকারিকরা।

    গত সপ্তাহেই কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছিল ইডি। রুজিরা ইডি দফতর থেকে বেরনোর পরই তলব করা হয় অভিষেককে। এর আগে, গত ২০ মে প্রায় দশ ঘণ্টা অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে জেলবন্দি বহিষ্কৃত তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষের চিঠির সূত্রে অভিষেককে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vikramaditya-Vikrant: প্রথমবার পাশাপাশি ‘ভি-২’! একসঙ্গে আরব সাগরে ঝড় তুলল ‘বিক্রান্ত-বিক্রমাদিত্য’

    Vikramaditya-Vikrant: প্রথমবার পাশাপাশি ‘ভি-২’! একসঙ্গে আরব সাগরে ঝড় তুলল ‘বিক্রান্ত-বিক্রমাদিত্য’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিলই। এবার সাক্ষাত হল সেই দৃশ্য। আরব সাগরের নীলাভ জলে ঢেউ তুলে প্রথমবার একসঙ্গে পাশাপাশি এগিয়ে চলল ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) দুই বিমানবাহী রণতরী— আইএনএস বিক্রমাদিত্য ও আইএনএস বিক্রান্ত (Vikramaditya-Vikrant)। 

    একা তো নয়! দুই দুই এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারকে ‘এসকর্ট’ (Vikramaditya-Vikrant) করে সঙ্গে চলল তাদের নিজস্ব ‘ব্যাটল গ্রুপ’। কী নেই তাতে! দুই বিশাল জাহাজের ডেকে অভিযানে প্রস্তুত ৩৫টি ফাইটার জেট। বাঁয়ে-ডাইনে, আগে-পিছনে ডেস্ট্রয়ার, ফ্রিগেট, এএসডব্লু করভেট। জলের নিচ দিয়ে চলা সাবমেরিন ও আকাশে ভ্রাম্যমান নজরদারি বিমান। সাম্প্রতিক অতীতে, এত বড় আকারে শক্তি-প্রদর্শন করেনি ভারতীয় নৌসেনা। 

    আরও পড়ুন: সুরাটে মিলল আইএস মডিউলের সন্ধান! ধৃত ১ মহিলা-সহ ৪

    সাম্প্রতিক অতীতে, ভারত মহাসাগর অঞ্চলে ক্ষমতার আস্ফালন করতে বার বার দেখা গিয়েছে চিনকে। যে হারে সমুদ্রে নিজেদের কায়েমি বৃদ্ধি করে চলেছে ড্রাগনের দেশ, তার মোকাবিলা করতে কোনও ভাবেই একটা অপারেশনাল বিমানবাহী রণতরী যথেষ্ট নয়। বিশেষ করে, ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম সীমান্ত— উভয় দিকই সামন্তরালভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ, একসঙ্গে চিন ও তার ‘সব ঋতুর বন্ধু’ পাকিস্তানের মোকাবিলা করতে পাশাপাশি, দুটি অপারেশনাল এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল। এতদিনে সেটা বাস্তব রূপ পেল।

    এই প্রদর্শনের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু অবশ্যই ছিল বিক্রান্ত ও বিক্রমাদিত্য (Vikramaditya-Vikrant)। তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দুই বিমানবাহী রণতরীকে তাদের নিজস্ব বহর নিয়ে এগোতে দেখে, দেশবাসী যে অনেকটাই নিরাপদ অনুভব করবেন, তা নিশ্চিত। বিক্রান্ত-বিক্রমাদিত্য ক্যারিয়ারের ডেক থেকে এক-এক করে উড়ছে মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমান। কখনও আবার ল্যান্ডিং করছে এমএইচ-৬০আর, কামোভ, এএলএইচ হেলিকপ্টার। এই মহড়া বা প্রদর্শনের অন্যতম লক্ষ্য ছিল দুই বিমানবাহী রণতরীর মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোলা। 

    গত সেপ্টেম্বর মাসে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয় আইএনএস বিক্রান্ত। অন্যদিকে দীর্ঘ রক্ষণাবেক্ষণের পর ফের জলে নেমেছে আইএনএস বিক্রমাদিত্য। নৌসেনার মুখপাত্র কমান্ডার বিবেক মাধওয়াল বলেন, ৩৫টি যুদ্ধবিমান নিয়ে আরব সাগরে দুটি ক্যারিয়ার ব্যাটল গ্রুপের অপারেশন চালিয়েছে নৌসেনা। তিনি জানান, নৌসেনার ইতিহাসে এটি একটি অনন্য দৃষ্টান্ত (Vikramaditya-Vikrant)। জাতীয় স্বার্থ, আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা ও বন্ধু রাষ্ট্রের সঙ্গে সমুদ্রে সুসম্পর্ক স্থাপন ও সহযোগিতাপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর ভারতীয় নৌসেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Panchayat Polls: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    Bengal Panchayat Polls: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট (Bengal Panchayat Polls) করানো সহ একাধিক দাবি নিয়ে শনিবার রাজ্যপালের দ্বারস্থ হচ্ছে বঙ্গ বিজেপি। ভোটের প্রকাশিত নির্ঘণ্ট নিয়েও অভিযোগ জানাতে চলেছে পদ্ম শিবির। সূত্রের খবর, আজ সকাল ১১টা নাগাদ রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করার কথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বঙ্গ বিজেপি প্রতিনিধিদলের। সেখানে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে বিভিন্ন অভিযোগ পেশ করবে গেরুয়া শিবির।

    রাজভবনে বিজেপি প্রতিনিধিদল

    পঞ্চায়েত ভোটের (Bengal Panchayat Polls) দিন ঘোষণা হওয়া ইস্তক রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলেছে বিজেপি সহ রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। প্রথমত, সর্বদল না ডেকেই ভোটের দিন ঘোষণা করার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ সহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। একইভাবে সমোচ্চরে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সমালোচনায় মুখর হয়েছে পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও। 

    আরও পড়ুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    মনোনয়ন জমায় বরাদ্দ ২৪-ঘণ্টা!

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পঞ্চায়েত ভোটের (Bengal Panchayat Polls) দিনক্ষণ ঘোষণা হয়। শুক্রবারই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালতে বিজেপির আবেদন ছিল, ৭০ হাজারের বেশি পঞ্চায়েত আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার জন্য মোট সময় ধার্য হয়েছে মাত্র ২৪-ঘণ্টা। যা একেবারেই অপর্যাপ্ত। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে শুনানি হয় ওই মামলার। গতকালের শুনানিতে, হাইকোর্টও সহমত পোষণ করে যে, এত কময় সময় পর্যাপ্ত নয়। এনিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে হবে বলেও জানিয়েছে আদালত।

    শুধু তাই নয়। রাজ্যের ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট করানোর সওয়ালও হাইকোর্টে করে বিজেপি। বেঞ্চ জানিয়েছে, প্রয়োজনে রাজ্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে একত্রে কাজ করতে পারে। এই বিষয়ে আগামী সোমবার রাজ্য তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে। 

    মনোনয়নের প্রথম দিনেই আশান্তি

    রাজ্য পুলিশের উপর তাদের আস্থা নেই, এই কথা বার বার বলে এসেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। শুক্রবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিন। সেদিনই মুর্শিদাবাদে খুনের ঘটনা ঘটেছে। প্রথম দিনেই যদি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার এই পরিস্থিতি হয়, তাহলে রাজ্যে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Bengal Panchayat Polls) পরিচালনা করবে রাজ্য পুলিশ?’ ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে পদ্ম-শিবির।শনিবার, এই বিষয়গুলি রাজ্যপালের কাছে উত্থাপন করতে পারে বিজেপি প্রতিনিধিদল। পঞ্চায়েত ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, সেই আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এদিন রাজ্যপালের কাছে একই আবেদন নিয়ে হাজির হবেন বঙ্গ-বিজেপি নেতৃত্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ভাটপাড়ার রঞ্জিতের মৃত্যু হয়েছে ‘স্নাইপার’-এর হামলায়? আশঙ্কা বিএসএফ-এর

    Manipur Violence: ভাটপাড়ার রঞ্জিতের মৃত্যু হয়েছে ‘স্নাইপার’-এর হামলায়? আশঙ্কা বিএসএফ-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরের হিংসায় (Manipur Violence) গত মঙ্গলবার শহিদ হন বিএসএফ জওয়ান রঞ্জিত যাদব। ভাটপাড়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সুকিয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা রঞ্জিত পেশার তাগিদে মণিপুরে শান্তি রক্ষায় গিয়েছিলেন। মঙ্গলবার হিংসায় নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। কাকচিং জেলার সুগনুতে মোতায়েন ছিলেন রঞ্জিত। সেখানে বিএসএফ ও অসম রাইফেলসের যোথ বাহিনী একটি চিরুনি-তল্লাশি অভিযানে অংশ নিয়েছিল। সেরু প্র্যাকটিকাল হাইস্কুলের কাছে সন্দেহভাজন কুকি জঙ্গিদের সঙ্গে গুলি বিনিময় হয় বাহিনীর। সেখানেই জঙ্গিদের ছোড়া একটি গুলি আচমকা এসে লাগে রঞ্জিতের ঘাড়ে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। 

    হামলায় ব্যবহার হয়েছে ‘স্নাইপার’?

    রঞ্জিত একা নন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সফরের ঠিক আগে মোরে জেলায় গত ২৮ মে গুলিতে আরেক জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল (Manipur Violence) । বিএসএফ জানিয়েছে, এই দুই মৃত্যুর ধরন ও ভঙ্গি অনেকটাই এক। যা দেখে কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনীর সন্দেহ, উভয় ক্ষেত্রেই দূর থেকে গুলি চালানো হয়েছে। বিএসএফ-এর অনুমান, দুই জওয়ানকে গুলি করে হত্যা করায় সম্ভবত কোনও ‘স্নাইপার’-কে ব্যবহার করা হয়েছে। 

    গুলি লাগে রঞ্জিতের ঘাড়ে

    যে অভিযানে (Manipur Violence) গিয়ে রঞ্জিতের মৃত্যু হয়েছিল, সেই একই অভিযানে গিয়ে গুলিতে জখম হন অসম রাইফেলসের ২ জওয়ানও। তাঁরা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি বিল্ডিংয়ের ছাদে ডিউটি করছিলেন রঞ্জিত। তাঁর শরীরে বুলেটপ্রুফ ভেস্ট ছিল। মাথায় ছিল হেলমেট। কিন্তু, গুলি এসে লাগে তাঁর ঘাড়ে। বিএসএফ সূত্রে খবর, গুলি করা হয় সম্ভবত কাছের পাহাড় থেকে। এটা কোনও অপ্রশিক্ষিত হাতের কাজ হতে পারে না বলে নিশ্চিত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    উঁকি মারছে একাধিক প্রশ্ন

    আর এই বিষয়টি রীতিমতো ভাবিয়ে তুলেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। বিএসএফ সূত্রের খবর, অতীতে কুকি জঙ্গিদের (Manipur Violence) স্নাইপার ব্যবহারের কোনও ইতিহাস নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, স্নাইপার-রাইফেলের ধরন আর পাঁচটা সাধারণ রাইফেলের মতো নয়। এর গোত্র আলাদা। একে চালানোর জন্য বিশেষ দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। এখন প্রশ্ন উঠছে, কী করে জঙ্গিরা স্নাইপার-অস্ত্র জোগাড় করল? কে তাদের এধরনের অস্ত্র সরবরাহ করল? এবং কোথা থেকেই বা তারা এই অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ নিল?

    আরও পড়ুন: মণিপুরে অশান্তির নেপথ্যে বিদেশিদের হাত! কেন্দ্রীয় তদন্ত চাইছে আদিবাসী সংগঠন

    নেপথ্যে বিদেশি হাত?

    মণিপুরবাসীদের একাংশের দাবি, রাজ্যের বহমান হিংসাত্মক ঘটনায় ‘বিদেশি হাত’ রয়েছে। তাঁদের মতে, কুকি জঙ্গিদের সঙ্গে মায়ানমারের জঙ্গিদের একটা যোগসূত্র রয়েছে। বহু জঙ্গি মায়ানমার থেকে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে আসছে। তার ওপর, এই হিংসার আবহে, বহু বিদেশি জঙ্গি ভারতে অনুপ্রবেশ করে এখানে স্থানীয় জঙ্গিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদত দিচ্ছে। লক্ষ্য, শান্তি বিঘ্নিত করে অস্থিরতার পরিবেশ সৃষ্টি করা।

    বিএসএফ-এর সঙ্গে দ্বিমত সেনার

    যদিও, বিএসএফ-এর এই স্নাইপার তত্ত্বে সিলমোহর দিতে নারাজ সেনা। এক সেনা অফিসার জানিয়েছেন, যে হামলাগুলি হয়েছে, সেগুলি মূলত ৩০০ থেকে ৪০০ গজের মধ্যে। ফলত, এক্ষেত্রে এসএলআর বা অ্যাসল্ট রাইফেল দিয়েই এধরনের হামলা করা সম্ভব। স্নাইপার সাধারণত ব্যবহার হয় দূরের লক্ষ্যে আঘাত হানতে, যা মূলত ১০০০ গজ দূরত্বের আশপাশে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WTC Final 2023: বলের পর ব্যাট! রোহিতদের ব্যর্থতায় খেলার রাশ অস্ট্রেলিয়ার হাতে

    WTC Final 2023: বলের পর ব্যাট! রোহিতদের ব্যর্থতায় খেলার রাশ অস্ট্রেলিয়ার হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে (WTC Final 2023) প্রথম দিনের পর দ্বিতীয় দিনেও দাপট অস্ট্রেলিয়ার। প্রথমে ব্যাট হাতে আধিপত্য বজায় রেখেছিলেন হেড-স্মিথ জুটি। পরে বল হাতে ভারতীয় টপ অর্ডারকে সাজঘরে ফেরালেন অস্ট্রেলিয়ার পেসাররা। অজিদের ৪৬৯ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় দিনের শেষে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রান তুলেছে ভারত। এখনও পিছিয়ে ৩১৮ রানে। অসম্ভব কিছু না ঘটলে এবারও আইসিসি ট্রফি হাতছাড়া হতে চলেছে ভারতের। শেষ ২০১৩ সালে কোনও আইসিসি খেতাব জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া।

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি

    ব্যাটিংয়ে (WTC Final 2023) ভারতের শুরুটাই ভালো হয়নি। প্রথম থেকেই অস্বস্তিতে ছিলেন রোহিত শর্মা ও শুভমন গিল। কামিংসের ভিতরের দিকে ঢুকে আসা বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন রোহিত। আইপিএলে সফল শুভমন বল বুঝতেই পারলেন না। স্কট বোলান্ডের বলের লাইন বুঝতে না পেরে বলটি ছেড়ে দিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন বাইরে যাবে। কিন্তু ভিতরে ঢুকে আসে বল। তাতেই বোল্ড হন শুভমন। ৩০ রানে দুই ওপেনারকে হারাতেই চাপে পড়ে যায় ভারত। চেতেশ্বর পূজারা-বিরাট কোহলি জুটির ওপর বাড়তি ভরসা ছিল। জাজমেন্ট দিয়ে অবাক আউট হলেন পূজারার মতো ব্যাটার। বর্তমান প্রজন্মের অন্যতম সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলি অস্বস্তিতে পড়লেন মিচেল স্টার্কের বাড়তি বাউন্সে। কট বিহাইন্ড হয়ে ফেরেন বিরাট।  ১৪ রান করে আউট কোহলি। মাত্র ৭১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধরাশায়ী ভারত।

    ধরে খেললেই সফলতা

    ওভালের উইকেটে কী ভাবে ব্যাট করা উচিত তা ভারতের টপ অর্ডারকে শেখালেন রাহানে ও জাদেজা। তাড়াহুড়ো না করলে এই উইকেটে যে রান করা যায় তা দেখালেন তাঁরা। অর্ধশতরানের দিকে এগোচ্ছিলেন জাদেজা। কিন্তু ৪৮ রানের মাথায় নেথান লায়নের বলে খোঁচা মেরে আউট হলেন তিনি। সবুজ উইকেটে বাঁ হাতি ব্যাটারের সামনে অফ স্পিনার কতটা কার্যকরী হতে পারে সেটা দেখালেন লায়ন। রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে না খেলানোর সিদ্ধান্ত যে ভুল তা আবারও প্রমাণিত হল।

    আরও পড়ুন: ওভালে দাপট হেড-স্মিথের, প্রথম দিনে চালকের আসনে অস্ট্রেলিয়া

    রাহানে-জাদেজা জুটি

    প্রথম দিনেই ম্যাচে (WTC Final 2023) পার্থক্য গড়ে দিয়েছিলেন ট্রেভিস হেড ও স্টিভ স্মিথ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই শতরানে পৌঁছোন স্টিভ স্মিথও।  দ্বিতীয় দিন নিজের প্রথম দুই বলে দু’টি চার মেরে টেস্টে ৩১তম শতরান করেন তিনি। দ্বিতীয় দিনে ভারতীয় বোলারদের লাইন-লেংথ তুলনামূলক ভাবে ভাল হয়। তার ফলে মাঝেমাধ্যে সমস্যায় পড়ছিলেন শতরান করে খেলা দুই ব্যাটার। তার মাঝেই ১৫০ রান পূর্ণ করেন হেড। তবে মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজরা ক্রমাগত বাউন্সার দিচ্ছিলেন হেডকে। তার ফলে একটু সমস্যা হচ্ছিল তাঁর। ১৬৩ রানের মাথায় শার্দূল ঠাকুরের বল ফাইন লেগে মারতে গিয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন হেড। হেডের আউটে জুটি ভাঙে। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে ২৮৫ রান যোগ করেছে হেড-স্মিথ জুটি। জবাবে ভারতীয় দল পার্টনারশিপই গড়তে পারল না। মন্দের ভালো অজিঙ্ক রাহানে-রবীন্দ্র জাদেজা জুটি। ৭১ রান যোগ করে এই জুটি। দ্বিতীয় দিনের শেষে শ্রীকার ভরতের সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন রাহানে (২৯)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee: প্রশ্নপত্র নিয়ে তৈরি ইডি! সিজিও পৌঁছলেন রুজিরা, উত্তর মিলবে কি?

    Rujira Banerjee: প্রশ্নপত্র নিয়ে তৈরি ইডি! সিজিও পৌঁছলেন রুজিরা, উত্তর মিলবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাজিরার সময় ছিল সকাল ১১টা। তবে, দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি-র দফতরে পৌঁছলেন রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rujira Banerjee)। কয়লা পাচার মামলায় আজ অভিষেক-পত্নীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ হরিশ মুখার্জি রোডের বাড়ি থেকে বের হয় রুজিরার গাড়ি। তিনি বাড়ি থেকে বেরনোর আগে তাঁর বাড়িতে আসতে দেখা যায় দুই আইনজীবীকে। আইনজীবী সঞ্জয় বসুর সঙ্গে ছিলেন এক সহকারী। এর প্রায় আধ ঘণ্টা পর, রুজিরা পৌঁছন সিজিও-তে। 

    প্রশ্নমালা নিয়ে প্রস্তুত ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, রুজিরার (Rujira Banerjee) জন্য আগে থেকেই তৈরি করে রাখা হয়েছে তিন-পাতার প্রশ্নমালা। অভিষেক-জায়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে আগেই দিল্লি থেকে কলকাতায় চলে এসেছেন তিন সদস্যের তদন্তকারী দল। দলে রয়েছেন ইডির ডেপুটি ডিরেক্টর পঙ্কজ কুমার ও দু’জন অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ২০মিনিট নাগাদ তাঁরা কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছন। সেখান থেকে সোজা চলে যান সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে।

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার মামলায় মলয় ঘটককে দিল্লিতে হাজিরার নির্দেশ ইডি-র

    সিজিও-তে নিরাপত্তার কড়াকড়ি

    এদিকে, রুজিরার হাজিরাকে (Rujira Banerjee) ঘিরে এখন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে সিজিও কমপ্লেক্স। যে কোনও প্রকার অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে সেখানে। মোতায়েন করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীও। ইডির দফতরে প্রবেশ নিয়েও কড়াকড়ি করছে পুলিশ। ইডির দফতরের বাইরে বিধাননগর থানার পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। ব্যারিকেড দিয়েও ঘিরে রাখা হয়েছে।

    বিমানবন্দরে আটকে দেওয়ার পরই তলবের চিঠি

    প্রসঙ্গত, গত সোমবার, অর্থাৎ ৫ জুন, দুবাই যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে আটকানো হয় রুজিরাকে (Rujira Banerjee)। অভিবাসন দফতরের আধিকারিকরা তাঁকে জানান, ইডি-র মামলায় লুক আউট সার্কুলার জারি থাকায় বিদেশ যেতে পারবেন না রুজিরা। এরপর বিমানবন্দরেই অভিষেক-পত্নীকে হাজিরার নোটিস ধরায় ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share