Tag: news in bengali

news in bengali

  • India Hindu Population: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    India Hindu Population: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সংখ্যা (India Hindu Population) দ্রুত কমছে। আর যারা সংখ্যালঘু তাদের বংশলতিকা বাড়ছে বর্ষার লবঙ্গলতিকার মতো। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে ভারতের জনসংখ্যার এই ছবি। প্রধানমন্ত্রীর ইকনোমিক অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের (EAC-PM Study) প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ১৯৫০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ভারতে সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সংখ্যা কমেছে ৭.৮ শতাংশ। অথচ এই সময়সীমায় ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে সংখ্যাগুরু (পড়ুন মুসলমান) জনসংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

    বেড়েছে সংখ্যালঘু (India Hindu Population) 

    কেবল প্রতিবেশী দেশগুলিতে নয়, ভারতেও যেখানে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, সেখানেও সংখ্যালঘু মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং শিখ সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বাড়ছে। আর উল্লেখযোগ্যভাবে কমছে জৈন ও পার্শিদের সংখ্যা। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ এই পঁয়ষট্টি বছরে (India Hindu Population) ভারতে মুসলমান জনসংখ্যার হার বেড়েছে ৪৩.১৫ শতাংশ। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বেড়েছে ৫.৩৮ শতাংশ। জনসংখ্যা বেড়েছে শিখ এবং বৌদ্ধদেরও। শিখদের জনসংখ্যা বেড়েছে ৬.৫৮ শতাংশ। বৌদ্ধদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে সামান্য।

    কমেছে হিন্দুর হার

    সংখ্যালঘুদের সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে, তার চেয়ে তুলনায় ঢের কমছে সংখ্যাগুরু হিন্দু জনসংখ্যা (India Hindu Population)। ১৯৫০ সাল থেকে ২০১৫ এই পর্বে ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার ভাগ ৮৪ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৭৮ শতাংশ। এই সময় মুসলমানদের ভাগ ৯.৮৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪.০৯ শতাংশ। ভারতে হিন্দুদের জনসংখ্যা যে হারে কমছে, সেদিক থেকে ভারতের স্থান হয়েছে পড়শি দেশ মায়ানমারের পরেই। এখানে হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে ১০ শতাংশ। ভারতে এই হার ৭.৮ শতাংশ। হিন্দুর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ নেপালেও। এখানেও হিন্দুরাই সংখ্যা গরিষ্ঠ। তবে তাদের বৃদ্ধির হার মাত্রই ৩.৬ শতাংশ। যে রিপোর্টের ভিত্তিতে এসব বলা হচ্ছে, তা সংগ্রহ করা হয়েছে বিশ্বের ১৬৭টি দেশ থেকে। গবেষণাপত্রটির লেখকদের মতে, বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা কেবল নিরাপদেই রয়েছেন তা নয়, তাঁরা ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ছে গোটা দেশে (India Hindu Population)।

    এগিয়ে বাংলাদেশ

    সংখ্যাগুরু হওয়া সত্ত্বেও ভারতে যেখানে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, সেখানে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে সংখ্যাগুরু মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে তরতরিয়ে। সব চেয়ে বেশি বেড়েছে বাংলাদেশে। এদেশে মুসলমান বেড়েছে ১৮.৫ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে পাকিস্তান। সেখানে বেড়েছে ৩.৭৫ শতাংশ। এই তালিকার একেবারে শেষে রয়েছে আফগানিস্তান। সেখানে বেড়েছে মাত্রই ০.২৯ শতাংশ। গবেষণাপত্রটির লেখক শমিকা রবি, আব্রাহাম জোশ এবং অপূর্বকুমার মিশ্র। তাঁরা বলছেন, পাকিস্তানে হানিফ মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ৩.৭৫ শতাংশ। এদেশে সামগ্রিকভাবে মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ১০ শতাংশ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে গিয়ে বাংলাদেশ আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার পরেও পাকিস্তানে অব্যাহত মুসলমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার। ভারতের পূর্ব দিকের প্রতিবেশী মায়ানমার। সেখানে জনসংখ্যার হার কমেছে ব্যাপকভাবে। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ এই সময়সীমায় সে দেশে থেরাভাদা বৌদ্ধদের সংখ্যা কমে গিয়েছে ১০ শতাংশ। এদেশে এরাই সংখ্যাগুরু (India Hindu Population)। গবেষণায় জানা গিয়েছে, ভারত এবং মায়ানমারের পরে নেপালে সংখ্যাগুরু হিন্দুদের জনসংখ্যা কমেছে ৩.৬ শতাংশ।

    পিছিয়ে মলদ্বীপও

    ভারত মহাসাগরের বুকে ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপ। এখানেও মুসলমানেরাই সংখ্যাগুরু। তবে এঁরা সফি সুন্নি সম্প্রদায়ের মুসলমান। কমেছে এঁদের হারও। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে ১.৪৭ শতাংশ। ভারতের আরও দুই প্রতিবেশী দেশে বৌদ্ধরা সংখ্যাগুরু। এই দুই দেশের একটি হল ভুটান, অন্যটি শ্রীলঙ্কা। চলতি বছরের মে মাসে যে গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে ভুটানে বৌদ্ধ জনসংখ্যার হার বেড়েছে ১৭.৬ শতাংশ। আর শ্রীলঙ্কায় এই হার ৫.২৫ শতাংশ। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশে সংখ্যালঘুদের মোট জনসংখ্যার শেয়ারের পরিবর্তন থেকে ওই দেশের সংখ্যালঘুদের স্টেটাস কী, তা বোঝা যায়।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের হাতে সিয়াচেন তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন সোনিয়া গান্ধী?

    বিশ্বেও হ্রাস পাচ্ছে সংখ্যাগুরুরা

    ওই গবেষণা থেকে আরও জানা গিয়েছে, কেবল ভারতেই (India Hindu Population) নয়, গোটা বিশ্বেই কমছে সংখ্যাগুরুদের বৃদ্ধির হার। চিন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড এবং পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের কথা অবশ্য আলাদা। এই দেশগুলিতে ভারতের চেয়ে বেশি বেড়েছেন সংখ্যালঘুরা। বিশ্বের যে ১৬৭টি দেশে ধর্মীয় জনগণনা করা হয়েছিল, সেখানে গড়ে জনসংখ্যা কমেছে ২২ শতাংশ (১৯৫০-২০১৫ এই সময় সীমায়)। লাইবেরিয়ায় কমেছে ৯৯ শতাংশ। আর নাবিমিয়ায় বেড়েছে ৮০ শতাংশ। ১২৩টি দেশে সংখ্যাগুরুদের সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে।

    ভারতে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ

    কী কারণে ভারতে বাড়ছে সংখ্যালঘুরা? গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা যে নিরাপদেই রয়েছেন, এটা তার একটা বড় প্রমাণ। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, সংখ্যাগুরুদের জনসংখ্যা হ্রাসের পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার প্রমাণ করে দেশের নীতি রয়েছে সঠিক পথে। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তও রয়েছে ঠিকঠাক। তার জেরেই জনসংখ্যা বাড়ছে সংখ্যালঘুদের। ভারতের যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের বাতাবরণ রয়েছে, তাও যে সত্য, তা প্রমাণিত এ দেশে সংখ্যালঘুদের বাড়বাড়ন্তে (India Hindu Population)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • HS Result 2024: পায়ে লিখেই উচ্চ মাধ্যমিকে ৮০ শতাংশ! বিরাট সাফল্য মুর্শিদাবাদের ছাত্রের

    HS Result 2024: পায়ে লিখেই উচ্চ মাধ্যমিকে ৮০ শতাংশ! বিরাট সাফল্য মুর্শিদাবাদের ছাত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিকের পর উচ্চমাধ্যমিকেও (HS Result 2024) সকলকে তাক লাগিয়ে ফের একবার অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন মুর্শিদাবাদের আলম। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল বেরোতেই যখন প্রথম দশের তালিকা নিয়ে মাতামাতি সারা বাংলায়, তখন পায়ে লিখেই ৮০% নম্বর পেয়ে সকলের মাঝে আলাদা স্থান করে নিলেন মুর্শিদাবাদের ছাত্র। শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মাধ্যমিকে ৬২৫ পেয়েছিল আর এবারে ফের উচ্চমাধ্যমিকেও বিজ্ঞান বিভাগে ৪০২ নম্বর পেয়ে পেয়ে নজির গড়লেন এই জেলার বড়ঞা ব্লকের বৈদনাথপুর গ্ৰামের মেধাবী ছাত্র এম.ডি আলম রহমান। পরিবারে বিরাট উচ্ছ্বাসের আবহ।

    দারিদ্র পরিবারের সন্তান আলম (HS Result 2024) 

    বুধবার দুপুরে উচ্চ মাধ্যমিকের (HS Result 2024) ফল প্রকাশ হতেই আলমের নম্বর জানতে পারে প্রতিবেশী ও‌ এলাকাবাসীরা। পরে তাদের মুখেই নিজের ছেলের সাফল্যের কথাটি আরও একবার শুনতে পেয়ে খুশির হাসি ফুটে ওঠে আলমের মা-বাবার মুখে। অত্যন্ত দারিদ্র পরিবারের সন্তান আলম রহমানের সাফল্যে খুশি হয়ে তাঁকে সংবর্ধনা জানাতে বাড়িতে এসে পৌঁছান গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ নেতৃত্বরা।

    স্বপ্ন মহাকাশ বিজ্ঞানী হবে আলম

    মুদি দোকান ব্যবসায়ী বাবার আর্থিক সামর্থ্য খুব বেশি নয়, সাথে রয়েছে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা! তবুও আলমের স্বপ্ন মহাকাশ বিজ্ঞানী হওয়ার। তবে তাঁর এই স্বপ্ন যে কতটা বাস্তব হবে তা নিয়ে যথেষ্টই অনিশ্চয়তার প্রতিচ্ছবি আলমের চোখের মুখে। তবে তাঁর অদম্য জেদই তাঁকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক (HS Result 2024) জীবনে দুটি বড় পরীক্ষাতেই অভূতপূর্ব সাফল্য এনে দিয়েছে। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের পথে বাকি সফর তাঁকে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। মহম্মদ আলমের মতো যোদ্ধারা জয়ী যাওয়ার মন্ত্র শেখায়, তাই তাঁর স্বপ্নের উড়ান যেন থেমে না যায়।

    আরও পড়ুনঃ“তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: কেন পাকিস্তানের নয়নমণি রাহুল! ব্যাখ্যা দিলেন অমিত শাহ

    Amit Shah: কেন পাকিস্তানের নয়নমণি রাহুল! ব্যাখ্যা দিলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান কেন রাহুল গান্ধিকে (Rahul Gandhi) সমর্থন করে তার ব্যাখ্যা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) । দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতে যেহেতু রাহুল গান্ধি পাকিস্তানের অ্যাজেন্ডাকে সমর্থন করেন তাই পাকিস্তান তাঁকে সমর্থন করে।

    রাহুল গান্ধিকে পাকিস্তানের সমর্থনের বিস্তারিত ব্যাখ্যা

    বুধবার রাহুল গান্ধিকে পাকিস্তানের সমর্থনের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) । তিনি বলেন, “এখন পাকিস্তান রাহুল বাবার খুব প্রশংসা করছে। একজন সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন কেন এমনটা হচ্ছে? আমি তাঁকে বলেছি, এমনটা তো হওয়ারই কথা। কারণ যখন সার্জিক্যাল হয়েছিল রাহুল বাবা প্রশ্ন তুলেছিলেন। সেনাবাহিনীকে নকশালপন্থীরা হত্যা করলে রাহুল বাবা চুপ থাকেন। কিন্তু সেনাবাহিনী যখন নকশালদের উপরে অভিযান চালায় রাহুল বাবা তার বিরোধিতা করেন। তখন রাহুল বাবার মানবাধিকারের কথা মনে পড়ে যায়। আগে যে ঘটনাগুলি বললাম সব ক্ষেত্রে পাকিস্তানও বিরোধিতা করেছিল। ফলে রাহুল বাবা এবং পাকিস্তানের অ্যাজেন্ডা মিলে যাচ্ছে। এর জন্যই পাকিস্তানের নেতাদের নয়নমনি হয়ে উঠেছেন রাহুল বাবা।”

    আরও পড়ুন: https://www.madhyom.com/india/india-russia-relation-russia-says-us-trying-to-destabilize-india-during-lok-sabha-polls-24988

    ফওয়াদ চৌধুরীর মন্তব্যের পর ঘটনার সূত্রপাত 

    প্রসঙ্গত ২ মে গুজরাটে ভোট প্রচারে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) । তিনিও রাহুলের পাক সমর্থক যোগ উস্কে দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “কংগ্রেসের (Congress) শাহজাদাকে জেতাতে পাকিস্তান উতলা হয়ে পড়েছে। বিজেপি (BJP) মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদীও চলতি সপ্তাহে দাবি করেছিলেন পাকিস্তান নাকি রাহুল গান্ধীকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী দেখতে চায়। প্রসঙ্গত এই বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল ইমরান খানের (Imran Khan) ক্যাবিনেটে থাকা মন্ত্রী ফওয়াদ চৌধুরীর মন্তব্যের পর। ফওয়াদ গত মাসে বলেছিলেন রাহুল গান্ধীর তোলা ইস্যুগুলিকে তিনি সমর্থন করেন। তিনি ভারতে যে কেউই সঠিক ইস্যু (পাকিস্তানের মতে) তুলবে তাঁকে তাঁরা সমর্থন করবেন। ভারতের মসনদে তিনি রাহুল গান্ধীকে দেখতে চান। প্রসঙ্গত ফওয়াদ চৌধুরীকে এর আগেও বহুবার ভারত সরকার এবং ভারতীয় মন্ত্রীদের কটাক্ষ করতে দেখা গেছে। কিন্তু কংগ্রেস বা রাহুল গান্ধীর বিষয়ে তিনি কখনও কুমন্তব্য করেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: বাংলায় তিন দফায় ‘শান্তিপূর্ণ’ ভোট, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের প্রশংসা কমিশনের

    Election Commission: বাংলায় তিন দফায় ‘শান্তিপূর্ণ’ ভোট, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের প্রশংসা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই রাজ্যে প্রথম তিন দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) শেষ হয়েছে। তবে বলা ভালো নির্বিঘ্নে শেষ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এ রাজ্যে যে ভাবে ভোট হয়েছে, তাতে খুশি নির্বাচন কমিশন। কিছু কিছু এলাকায় বিক্ষিপ্ত কয়েকটি ঘটনা ছাড়া তেমন কোনও বড় ঘটনা এখনও পর্যন্ত ঘটেনি। হয়নি কোনও মৃত্যুও। বাংলায় ভোট মানেই হিংসা—এই অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে বারবার তুলেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। লোকসভা ভোট হোক বা পঞ্চায়েত নির্বাচন, যে কোনও ভোটেই পশ্চিমবঙ্গে হিংসার ইতিহাস রয়েছে। তবে এবছর লোকসভা ভোটে তিন দফা পেড়িয়ে গেলেও সেরম উল্লেখযোগ্য কোনও হিংসার ঘটনা ঘটেনি। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই আশার আলো দেখছেন নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) কর্তারা। 

    মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের প্রশংসা

    বাংলায় যে এবার শান্তিপূর্ণ ভোট (Lok Sabha Vote 2024) হবে সেই বিষয়ে আগেই আশ্বস্ত করেছিল নির্বাচন কমিশন। শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে ভোট শুরু হওয়ার আগে থেকেই একাধিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন (Election Commission)। আপাতত রাজ্যে প্রথম তিন দফার ভোট নির্বিঘ্নে সমাপ্ত হয়েছে। কোথায় কেমন ভোট হচ্ছে, কী ভাবে ভোট পরিচালনা হচ্ছে, সেইসব নিয়ে আলোচনা করতে বুধবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের সঙ্গে ভোট নিয়ে একটি বৈঠক করে। সূত্রের খবর, সেখানেই বাংলার ভোট পরিস্থিতি নিয়ে প্রশংসা করে কমিশন। সঙ্গে প্রশংসায় ভরাল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিফ আফতাবকে। এদিনের বৈঠকে তিন দফা ভোটের মধ্যে বাংলাকে যে ‘শান্তিপূর্ণ’ রাখা গেছে সে বিষয়ে  আশ্বস্ত হয়েছে কমিশন। তবে বাকি চার দফার ভোটও যেন এমন শান্তিপূর্ণ হয়, সেই দিকেও নজর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে কমিশনের (Election Commission) তরফে।  

    নির্বাচন কমিশনের দাবি (Election Commission) 

    এ প্রসঙ্গে কমিশনের কর্তারা জানিয়েছেন, “এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম তিনটি দফায় বাংলায় সে অর্থে বড়সড় কোনও গোলমালই হয়নি। কোনও রাজনৈতিক দলের তরফে বুথ দখল, রিগিংয়ের বড় কোনও অভিযোগও ওঠেনি।” কমিশনের (Election Commission) দাবি, প্রথম দফার ভোটে কোচবিহারে কিছু বিক্ষিপ্ত গোলমাল হলেও ভোটকেন্দ্রে তার কোনও আঁচ পড়েনি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফাতেও ভোট ছিল শান্তিপূর্ণ।  

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    যদিও তৃতীয় দফার ভোটে সবথেকে বেশি ক্রিটিক্যাল বুথ ছিল মুর্শিদাবাদে। যার মধ্যে পড়ে ডোমকল বিধানসভা। অতীতে প্রায় প্রতিটি ভোটে ডোমকলে রক্তারক্তি এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। সেকারনেই এই কেন্দ্রের ভোট নিয়ে আশঙ্কা ছিল কমিশনের (Election Commission)। এছাড়াও ভোটের আগেই মুর্শিদাবাদে পরপর অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন সকাল থেকেও উত্তেজনা ছড়িয়েছিল এই কেন্দ্রে। বাকি কেন্দ্রগুলি থেকেও অল্পবিস্তর অশান্তির খবর এসেছে ঠিকই, কিন্তু কোনওটাই বড় আকার নিতে পারেনি। ফলে এবার সেখানেও নির্বিঘ্নে ভোট হয়েছে। 
    প্রসঙ্গত, আগামী ১৩ মে চতুর্থ দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) রয়েছে বাংলায়। সেদিন বোলপুর, বীরভূম, বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান দুর্গাপুর এবং আসানসোলে ভোট হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Abhijit Ganguly: সন্দেশখালির মতো আমারও ‘জাল ভিডিও’ বাজারে ছাড়া হবে, আশঙ্কা অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Ganguly: সন্দেশখালির মতো আমারও ‘জাল ভিডিও’ বাজারে ছাড়া হবে, আশঙ্কা অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির আসন থেকে পদত্যাগ করে একেবারে রাজনৈতিক ময়দানে বিজেপির প্রার্থী হয়ে লড়াই করতে নেমেছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক ছিলেন তিনি। বিচারকের আসনে বসে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব ছিলেন। রাজ্যের তৃণমূল শাসকের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর সিদ্ধান্তেই একাধিক দুর্নীতিগ্রস্থ তৃণমূল মন্ত্রী, বিধায়ক, নেতা আজ জেলে পৌঁছে গিয়েছেন। এবার এই বিচারপতি রাজ্যের নির্বাচনী আবহে তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূল চক্রান্ত করে ফেক ভিডিও প্রকাশ করতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। তাঁর এই কথায় রাজনীতির আঙ্গিনায় তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়ে গিয়েছে।

    ঠিক কি বলেছেন অভিজিৎ (Abhijit Ganguly)?

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) এদিন সাংবাদিক সম্মলেন করে বলেন, “সন্দেশখালি নিয়ে যেমন জাল ভিডিও তৈরি করা হয়েছে, সেরকম জাল ভিডিও কাঁথি এবং তমলুকের প্রার্থীদের সম্পর্কে তৈরি করা হয়েছে। কাঁথির সৌমেন্দু অধিকারী এবং তমলুকের প্রার্থী আমি… আমাদের বিরুদ্ধে তৃণমূল চক্রান্ত করছে। সম্ভবত এটা খুব দ্রুত বাজারে ছেড়ে দেওয়া হবে। মানুষকে বিভ্রান্ত করাই তৃণমূলের একমাত্র কাজ। এই রকম ভিডিও এলে কেউ যেন গুরুত্ব না দেন।”

    আরও পড়ুনঃ “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    আর কী বললেন?

    এই প্রসঙ্গে তমলুক বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) আরও বলেন, “যদি ভিডিও দেখার পর কোনও ব্যক্তির মনে যদি সংশয় হয় তাহলে আমার কাছে আসবেন, আমাকে জিজ্ঞেস করবেন। আমি পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেবো। এই ভিডিও কীভাবে জাল তা আমি বুঝিয়ে দেবো।” এই তমলুক এবং কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের ভোট হল আগামী ২৫ মে, ষষ্ঠ দফায়। কিন্তু বিজেপি প্রার্থীর এমন আশঙ্কার কথায় রীতিমতো শোরগোল পরে গিয়েছে গোটা জেলায়।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hospital scam: তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার দিল্লির বিশিষ্ট হাসপাতালের দুই কার্ডিওলজিস্ট সহ নয় কর্মী

    Hospital scam: তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার দিল্লির বিশিষ্ট হাসপাতালের দুই কার্ডিওলজিস্ট সহ নয় কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা হাসপাতালই যেন দুর্নীতির আখড়া। চিকিৎসক, ল্যাব বিভাগ, হাসপাতালের কর্মচারি থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম সররাহকারী সংস্থার কর্মী। সকলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির (Hospital scam) অভিযোগ। এমনই দুর্নীতির মাকড়জাল সামনে এল। দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল থেকে দুই চিকিৎসক সহ মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করল সেন্ট্রাল বিউরো অফ ইনভেস্টিগেশন। বুধবার হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের আদালতে তোলা হলে ১৪ই মে পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    গ্রেপ্তার কার্ডিওলজি বিভাগের দুই চিকিৎসক (Hospital scam)

    জানা গিয়েছে গ্রেফতার হওয়া ৯ জনের মধ্যে দুজন কার্ডিওলজি বিভাগের নাম করা চিকিৎসক। তাদের নাম অজয় রাজ এবং পার্বতাগৌড়া চেনাপ্পাগৌড়া। এছাড়াও ভুবল জয়সওয়াল (ক্লার্ক), সঞ্জয় কুমার (ক্লার্ক), রজনীশ কুমার (ক্যাথ ল্যাব ইঞ্চার্জ), বিকাশ কুমার(দালাল), নরেশ নাগপাল (চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহকারী), ভরত সিং ((চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহকারী), আবরার আহমদকে (চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহকারী) গ্রেফতার করা হয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর মোট ১১ জন ব্যক্তি ও চারটি সংস্থার নামে এফআইআর হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন ৬ জন হাসপাতালে কর্মী, একজন মধ্যস্থতাকারী ও চারজন চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহকারী। এরা সকলের হাসপাতালে তোলাবাজির (Hospital scam) রাজত্ব কায়েম করেছিলেন বলে অভিযোগ। চিকিৎসকরা ও হাসপাতালের ল্যাব বিভাগের কর্মীরা ওষুধ ও  চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহকারীদয়ের কাছ থেকে অনৈতিক উপায়ে টাকা আদায় করছিলেন বলে অভিযোগ। অন্যদিকে হাসপাতালের কর্মীরা রোগীদের কাছ থেকে বিভিন্ন সুবিধে পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তোলা আদায় থেকে শুরু করে অনেকক্ষেত্রে ভয় দেখিয়ে টাকা তুলছিলেন বলে অভিযোগ। এক্ষেত্রে নার্সদেরও যুক্ত থাকার অভিযোগ পেয়েছে সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা।

    ৫০ বছর পর মথুরার গোবর্ধন পাহাড়ে ফের খনন শুরু এএসআই-এর, কেন জানেন?

    ইউরোপ টুরে যাওয়ার আগে দিয়ে ঘুষ দেওয়ার অনুরোধ করেন চিকিৎসক 

    অজয় রাজ এবং পার্বতাগৌড়া বিরুদ্ধে অভিযোগ যে তিনি স্টেন্ট সরবরাহ সংস্থার কাছ থেকে টাকা নিয়ে নির্দিষ্ট কোম্পানির স্টেন্ট কেনার জন্য রোগীদের পরিবারের উপর চাপ সৃষ্টি করতেন। হৃদরোগে অস্ত্রোপচারে স্টেন্টের প্রয়োজন হয়। প্রসঙ্গত সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় হৃদরোগে আক্রন্ত হলে তাঁর হৃদযন্ত্রে স্টেন্ট বসানো হয়েছিল। অভিযুক্ত দুই হৃদরোগ বিষেষজ্ঞ চিকিৎসক ঘুষ নিয়ে নির্দিষ্ট কোম্পানির সরঞ্জাম ব্যবহার করার জন্য রোগীর পরিবারের উপর চাপ দিতেন।  সিবিআই সূত্রে খবর পার্বতাগৌড়া আহমেদ নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল ঘুষ বাবদ ২লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা প্রদেয় অর্থ গরমের ছুটিতে ইউরোপ টুরে যাওয়ার আগে দিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। এর আগে আহমেদ নামে ঐ ব্যক্তি ওই চিকিৎসকের পিতা বসন্ত গৌড়ার কাছে ১ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা নগদ দিয়েছিল। এফআইআরে কথা উল্লেখ আছে যে কার্ডিয়োলজিস্ট অজয় রাজকে ভারতী মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এর তরফ থেকে ভরত সিং দালাল বেশ কয়েক দফায় লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন। এমনকি হাসপাতালের কেরানি সঞ্জয় কুমারের  বিরুদ্ধে অভিযোগ যে সে ভুয়ো মেডিকেল সার্টিফিকেট বিক্রি করত। বিভিন্ন সংস্থায় ছুটির আবেদন কিংবা অফিসিয়াল দরকারে যাদের মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রয়োজন হত তাঁদের কাছ টাকা থেকে ভুয়ো মেডিকেল সার্টিফিকেট দেওয়া হত। প্রয়োজন বুঝে মোতা টাকাও আদায় হত বলে অভিযোগ। এভাবে বাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা সঞ্জয় তুলেছিল।

    রোগীদের কাছ থেকে চলত তোলা আদায় (Hospital scam)

    শুধু তাই নয় রোগীদেরকে ভয় দেখিয়েও রীতিমত চলত তোলা আদায়(Hospital scam) । জানা গিয়েছে ভুবল জয়সওয়াল নামে এক কেরানি এবং শালু নামে এক নার্সও তোলাবাজির ঘটনায় (Hospital scam) জড়িত বলে অভিযোগ। তাঁরা এক অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও তাঁর স্বামীকে ভয় দেখিয়ে ২০ হাজার টাকা আদায় করেছিল অভিযোগ ওঠে ওই ব্যক্তিকে ভয় দেখানো হয় যদি কুড়ি হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। ওই ব্যক্তিকে বলা হয় টাকা না দিলে তাঁর স্ত্রীকে হাসপাতাল থেকে ছুঁড়ে ফেলা হবে। ভয় পেয়ে ওই ব্যক্তি অনলাইনের মাধ্যমে ভুবলকে কুড়ি হাজার টাকায় ইউপিআই পেমেন্ট করেন। এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে চিকিৎসকদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অতিরিক্ত সুবিধায় পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তোলা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালে দুর্নীতি এখানেই সীমিত ছিল না হাসপাতালে ল্যাবরেটরি বিভাগের রজনিশ কুমার এবং আব্রার আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা বেশ কয়েকটি কোম্পানির সরঞ্জাম রোগীদের সুপারিশ করার নাম করে ঘুষ নিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্রজিৎ সিং আহলুওয়ালিয়া সমর্থনে হুট্ খোলা গাড়িতে বর্ণাঢ্য নির্বাচনী প্রচার করেন। এই  নির্বাচনী প্রচারটি বার্নপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে টাউন পূজা, বন্ধু মহল মাঠ, সুভাষপল্লী স্কুল হয়ে আবার বার্নপুর বাসস্ট্যান্ডে শেষ করা হয়। সঙ্গে ছিলেন জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জী, কৃষ্ণেদু মুখার্জী রাজ্য নেতা সহ বিজেপি নেত্রী এবং কর্মীসমর্থক। এই শোভাযাত্রা থেকে সুকান্ত, সন্দেশখালির ভুয়ো প্রচার নিয়ে ভিডিও প্রসঙ্গে মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি।

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন আসানসোলে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে তৃণমূল নেত্রী মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূল সন্দেশখালির পাপ ঢাকার জন্য অনেক কিছু করছে। নতুন কিছু না কিছু আরও ঘটবে। বীরভূমে আমরা দেখেছি বাবাকে বোমা মেরে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা খুন করেছিল। সেই ছেলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রথমে বিস্ফোরক হয়েছিল। কিন্তু পরে অনুব্রতর চাপে খুন হওয়ার পিতার ছেলে নিজের বয়ান বদলাতে বাধ্য হয়েছিল। ফলে আমরা জানি কীভাবে বক্তব্য পাল্টাতে বাধ্য করে তৃণমূল। তৃণমূল এই ভোট প্রচারের বাজারে ফেক ভিডিও প্রকাশ করা হচ্ছে।” আবার রাজভবন থেকে ভিডিও প্রকাশ সম্পর্কে সুকান্ত বলেন, “মানুষ দেখে সব কিছুর সিদ্ধান্ত নেবেন। সময় সব কিছু বলবে।”

    আরও পড়ুনঃ মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    আর কী বললেন?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আরও বলেন, “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে। আমরা দেখেছি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লাগিয়ে মোদি এবং অমিত শাহের ভিডিওতে ভয়েস দিয়ে ভুয়ো বার্তা ছড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ভিডিওতে প্রধানমন্ত্রী থাকলেও কণ্ঠস্বর এআই দিয়ে এডিট করা হচ্ছে। আমি মানুষকে অনুরোধ করব এই সব ফেক ভিডিও থেকে যেন নিজেদের সাবধান করেন। এই চোরেদের ভালো করে চিনে রাখুন। এই চোরদের সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্ট নিজে মান্যতা দিয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূল চাকরি চুরি করেছে। এসএসসি এক কথায় চোর। রাজ্য সরকার প্রাতিষ্ঠানিক চোর, মুখ্যমন্ত্রী প্রাতিষ্ঠানিক চোর।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Air India: গণ ‘সিক লিভে’র শাস্তি! ৩০ জন কেবিন ক্রু-কে একসঙ্গে ছাঁটাই এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের

    Air India: গণ ‘সিক লিভে’র শাস্তি! ৩০ জন কেবিন ক্রু-কে একসঙ্গে ছাঁটাই এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কর্মীসঙ্কটের জেরে বিপাকে পড়েছিল এয়ার ইন্ডিয়া (Air India Flights) এক্সপ্রেস। একসঙ্গে প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু আচমকাই ছুটি নিয়েছিলেন। ফলে কর্মীসঙ্কটের জেরে বাধ্য হয়ে ৭০টির বেশি এয়ার ইন্ডিয়া (Air India) এক্সপ্রেস বিমান বাতিল (Flights Cancelled) করতে বাধ্য হয়েছিল বিমান সংস্থা। আর এবার কর্মীদের এমন আচরণের পাল্টা পদক্ষেপ নিল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। এক চিঠিতে একসঙ্গে চাকরি গেল কমপক্ষে ৩০ জন কেবিন ক্রু-র।

    ঠিক কী কারনে এই সিদ্ধান্ত? (Air India) 

    সম্প্রতি শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ছুটি নিয়েছিল প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু। তারা নিজেদের মোবাইলও অফ করে দেন যাতে যোগাযোগ করা না যায়। সূত্রের খবর টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাটিতে চাকরির নতুন যে শর্ত দেওয়া হয়েছিল তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদেই এই ঘটনা (Flights Cancelled)ঘটেছে। নয়া নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে কয়েক দিন ধরেই অসন্তোষ দেখা দিচ্ছিল কর্মীদের মধ্যে। আর কর্মী অসন্তোষের জেরে এবার চটে লাল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। বিক্ষুব্ধ কর্মচারিদের একাংশকে বিনা নোটিশে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে দিল টাটা গোষ্ঠীর এই উড়ান সংস্থা। যদিও এয়ার ইন্ডিয়ার বিক্ষোভকারী কেবিন ক্রুদের দাবি, অসুস্থতার কারণে ছুটি চেয়েছিলেন তাঁরা। যা না মেলায় মঙ্গলবার কাজে যোগ দেননি এদের একটা বড় অংশ। 

    উড়ান সংস্থার বক্তব্য 

    অন্যদিকে বুধবার, 8 মে একগুচ্ছ বিক্ষোভকারীর হাতে টার্মিনেশন লেটার বা চাকরি থেকে বরখাস্তের চিঠি ধরিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া (Air India) এক্সপ্রেস। চিঠিতে উড়ান সংস্থাটি বলেছে, ‘যে ভাবে একসঙ্গে কেবিন ক্রুরা অসুস্থতার রিপোর্ট করেছে, তা সন্দেহজনক। এটি পূর্ব পরিকল্পিত বলেই মনে করা হচ্ছে। তাঁদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট। তাঁরা সম্মিলিতভাবে কাজ থেকে বিরতি নিতে চাইছেন। যা কোনভাবেই বরদাস্ত করা সম্ভব নয়।’ তবে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) এই সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি আরও জটিল করতে পারে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। হঠাৎ করে একসঙ্গে এতজন কর্মীদের ছুটি নেওয়ায় বিমানবন্দররে যে অব্যবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, তার জেরেই শাস্তি স্বরূপ ৩০ জন কর্মীকে ছাঁটাই করে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে নীতি বিরুদ্ধ আচরণের জন্য আরও কর্মীকে ছাঁটাই করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    এ প্রসঙ্গে উড়ান সংস্থাটির সিইও (CEO) অলোক সিং জানিয়েছেন, “মঙ্গলবার উড়ান টেক অফের মুখে প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ছুটি চেয়েছিলেন। যা অনৈতিক।” হঠাৎ করে এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার জেরে যাত্রী পরিষেবা স্বাভাবিক রাখা যায়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Russia Relation: ‘লোকসভা ভোটের মধ্যেই ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা’, অভিযোগ রাশিয়ার

    India Russia Relation: ‘লোকসভা ভোটের মধ্যেই ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা’, অভিযোগ রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা।’ কথাগুলি বলল রাশিয়ার (India Russia Relation) বিদেশমন্ত্রক। ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে রিপোর্ট দিয়েছে মার্কিন ফেডারেল কমিশন। সেই প্রেক্ষিতেই এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল রাশিয়া।

    কী বলছে রাশিয়া? (India Russia Relation)

    রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জ্যাকারোভা বলেন, “ভারতের জাতীয় মানসিকতা এবং ইতিহাস বোঝার ক্ষমতা নেই ওয়াশিংটনের। তাই ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে না জেনেই দোষারোপ করে চলেছে তারা। লোকসভা নির্বাচনের সময় এভাবে তারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে ভারতে।” তিনি বলেন, “এটা দেশ হিসেবে ভারতের প্রতি অশ্রদ্ধার পরিণতি। এর কারণ হল ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। তাই সাধারণ নির্বাচন জটিল হয়ে উঠছে। এই আবহে ওয়াশিংটনের পদক্ষেপ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর শামিল।”

    কী বলা হয়েছে মার্কিন রিপোর্টে?

    প্রতি (India Russia Relation) বছর একটি করে রিপোর্ট প্রকাশ করে ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম। এই রিপোর্টেই দাবি করা হয়েছে, ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে। ভারতে এ নিয়ে যে উদ্বেগ রয়েছে, তাও জানানো হয়েছে কমিশনের তরফে। জাতীয় রাজনীতিতে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যে বৈষম্য করছে, তাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। ইউএপিএ, ফরেন কনট্রিবিউশন অ্যাক্ট, সিএএ, অ্যান্টি-কনভার্সান এবং গোহত্যা আইনেরও উল্লেখ করা হয়েছে। এই আইনগুলির মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের টার্গেট করা হচ্ছে বলেও অনুযোগ করা হয়েছে রিপোর্টে। আরও বলা হয়েছে, সংবাদ মাধ্যম এবং এনজিওগুলি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিয়ে রিপোর্ট করছে। তারা বলছে, এফসিআরএ রেগুলেশনের অধীনে তাঁদের (ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের) ওপর কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। মার্কিন রিপোর্টের কড়া সমালোচনা করেছে ভারতও। বিদেশমন্ত্রকের তরফে এই রিপোর্টকে দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার বলেও অভিহিত করা হয়েছে।

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল গত সপ্তাহেই বলেছিলেন, “ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা নিয়ে পক্ষপাতিত্বমূলক রিপোর্ট পেশ করে।” তিনি বলেন, “ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম যে রাজনৈতিক বিভিন্ন অ্যাজেন্ডা নিয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, তা সবাই জানে। ভারতের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করতেই তারা এই জাতীয় রিপোর্ট প্রকাশ করে।” তিনি বলেন, “ভারতের বৈচিত্র, বহুত্ববাদ এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে ওদের রিপোর্টে কী বলা হয়েছে, তা আমরা থোড়াই কেয়ার করি (India Russia Relation)।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের হাতে সিয়াচেন তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন সোনিয়া গান্ধী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • SSC: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    SSC: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ভোট প্রচারে এসে যোগ্য অথচ বাতিল হওয়া শিক্ষকদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর নির্দেশ অনুসারে এই রাজ্যে তৈরি হয়েছে বিজেপির লিগ্যাল সেল। এবার এই লিগ্যাল সেল, যোগ্য অথচ এসএসসিতে (SSC) চাকরি হারাদের অভিযোগ গ্রহণের জন্য চালু করা হল বিশেষ পোর্টাল। গতকাল বুধবার পূর্ব বর্ধমান থেকে জেলা বিজেপির কার্যালয় থেকে এই পোর্টাল উদ্বোধন করেছেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমিক ভট্টাচার্য।

    বিজেপির বক্তব্য (SSC)

    কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশেন বেঞ্চ থেকে সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি (SSC) মামলা গেলে ২৬ হাজার শিক্ষক বাতিলের রায়ের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন প্রধান বিচারপতি। আদলাত জানিয়েছে, এখনই কাউকে টাকা ফেরত দিতে হবে না। তবে মুচলেকা দিতে হবে যে নিয়োগ বেআইনি প্রমাণিত হলে অযোগ্যদের টাকা ফেরত দিতে হবে। কিন্তু আগেই বিজেপির পক্ষ থেকে যোগ্যদের আইনি সাহায্যের কথা বলা হয়েছিল। এবার এই পোর্টাল চালু করা হল। এই পোর্টাল চালু করে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “যাঁরা সত্যিকারের মেধাবী আমরা তাঁদের পাশে আছি, আমরা তাঁদের সাহায্য করব। দলের তরফ থেকে আমরা সকলকে সাহায্য করব। এই নিয়ে পোর্টালের পাশাপাশি একটা হেল্পলাইনের নম্বর ঠিক করেছি আমরা। হেল্পলাইনের নম্বর হল  ৯১৫০০৫৬৬১৮। ওয়েব সাইড হল ডাব্লিউডাব্লিউডাব্লিউ ডট বিজেপি লিগাল সাপোর্ট ডট ওআরজি।”

    মোদির নির্দেশ

    রাজের নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলে ছিলেন, “এসএসসি (SSC) শিক্ষক নিয়োগে অনেক যোগ্য ব্যক্তিরা দারুণ অসুবিধায় পড়েছেন। বাংলার বিজেপির সভাপতিকে বলেছি, একটি লিগ্যাল সেল ও একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে। যোগ্য শিক্ষকদের জন্য সব রকম আইনি সহায়তা করবে বিজেপি। আর এটাই মোদির গ্যারান্টি।” 

    আরও পড়ুনঃদিলীপ ঘোষের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তুমুল বচসা, বর্ধমানে উত্তেজনা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share