Tag: news in bengali

news in bengali

  • World Hemophilia Day 2024: এখনই সতর্ক হোন, হিমোফিলিয়ার সমস্যা গুরুতর আকার নিতে পারে!

    World Hemophilia Day 2024: এখনই সতর্ক হোন, হিমোফিলিয়ার সমস্যা গুরুতর আকার নিতে পারে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেটে যাওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাওয়াই তো স্বাভাবিক। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় রক্তপাত বন্ধ হতেই চায় না। এই সমস্যা গুরুতর আকার নিতে পারে। আজ অর্থাৎ ১৭ এপ্রিল বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস (World Hemophilia Day 2024)। হিমোফিলিয়া বা রক্ত বন্ধ না হওয়ার সমস্যায় ভুগছে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা ও অল্পবয়সী মেয়েরা। হিমোফিলিয়ার সমস্যা সম্পর্কে আমাদের সচেতনতা প্রায় নেই বললেই চলে। তাই এই সমস্যায় সচেতনতা (awareness) গড়ে তুলতে ১৭ এপ্রিলকে বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। একটি রিপোর্ট অনুসারে, ভারতে প্রতি ১০,০০০ জন্মে ১ জন (পুরুষ ও মহিলা) হিমোফিলিয়ায় ভুগছেন।

    কেন হয় হিমোফিলিয়া(World Hemophilia Day 2024)?

    সাধারণত বাবা অথবা মা, অথবা উভয়ের কাছ থেকেই এই রোগ শিশুর দেহে বাহিত হয়। আসলে, কখনও কখনও জন্মের পরে, অটোইমিউন ডিসঅর্ডার, ক্যানসার, মাল্টিপল স্কলেরোসিস, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও কখনও কখনও গর্ভাবস্থায়, ক্লোটিং ফ্যাক্টর প্রোটিন তৈরিকারী জিনটির সমস্যা হতে শুরু করে। যা এই রোগের কারণ হতে পারে । এমন অনেক জন্মগত রোগ রয়েছে, যেগুলির সময়মতো চিকিৎসা (Treatment) না হলে পরে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। এরকম একটি মারাত্মক রোগ হল হিমোফিলিয়া (World Hemophilia Day 2024)।

    রোগের লক্ষণ

    যে শিশুরা হিমোফিলিয়া (World Hemophilia Day 2024) নিয়ে জন্মায় তাদের শরীরে সহজে কালশিটে পড়ে বা ভিতরে ভিতরে রক্তপাত হওয়ার সমস্যা দেখা যায়। সাধারণত শরীরের বিভিন্ন গাঁটের কাছে রক্তপাত হয়। রক্তপাতের সময় গাঁটে অস্বস্তি বা কোনও রকম ব্যথা অনুভূত হতে পারে। এছাড়াও দুর্ঘটনা বা আঘাতের পরে দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষত থেকে অবিরাম রক্তপাত৷ ঘন ঘন নাক থেকে রক্তপাত (Bleeding)৷ মাড়ি থেকে রক্তপাত এবং দাঁত অপসারণ বা ভাঙার পরে বা যেকোনও ধরনের অস্ত্রোপচারের পরে রক্তপাত বন্ধ করতে দেরি বা অক্ষমতা। টিকা বা ইনজেকশনের পরে রক্তপাত এই রোগের লক্ষণ৷

    আরও পড়ুনঃ তাপপ্রবাহের সতর্কতা কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের ১৫ জেলায়, বিশেষ বুলেটিন হাওয়া অফিসের

    যদি চিকিৎসা না করা হয় তা হলে জয়েন্ট স্টিফনেস হতে পারে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে গাঁট ফুলে উঠতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, হিমোফিলিয়া (Hemophilia) নামের মারাত্মক রোগটি শিশুর জন্মের পর থেকেই ৮ এবং ৯ ফ্যাক্টরের অভাবের কারণে ঘটে। এমতাবস্থায় প্রাথমিক পর্যায়ে এটি শনাক্ত এবং চিকিৎসা না করা হলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, হিমোফিলিয়া কখনই সম্পূর্ণ সারানো সম্ভব নয়। তবে সচেতন থাকলে চিকিৎসার মাধ্যমে গুরুতর সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vrindavan: বৃন্দাবনে ৭০ তলা আকাশচুম্বী কৃষ্ণ মন্দির নির্মাণ করবে ইসকন

    Vrindavan: বৃন্দাবনে ৭০ তলা আকাশচুম্বী কৃষ্ণ মন্দির নির্মাণ করবে ইসকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বৃন্দাবনে তৈরি হবে গগনচুম্বী মন্দির। ৭০ তলা সমান উঁচু এই বিশালকায় মন্দির তৈরি করছে ইসকন। সংস্থার এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, এই মন্দির হবে আন্তর্জাতিকস্তরে ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান নিদর্শন। একইসঙ্গে, ভারতে পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতিকে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে এই মন্দির। আন্তর্জাতিক হরে কৃষ্ণ মুভমেন্টের ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইসকন বেঙ্গালুরুর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট চঞ্চলপতি দাসের মতে, আধ্যাত্মিক সাধনার জন্য জীর্ণ মন্দিরের কাঠামো সুদুর প্রসারী হয় না। তাই দরকার স্থাপত্য মন্দিরের।

    কেমন হবে মন্দির (Vrindavan)?

    চঞ্চলপতি দাস বলেছেন, “এই মান্দির বৃন্দাবনে (Vrindavan) ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬৬৮ কোটি) ব্যয়ে নির্মিত হবে। মন্দিরটি ৭০ তলা উঁচু এবং ২১০ মিটার চওড়া হবে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রবাসী ভারতীয়দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিচ্ছেন যে অনুগ্রহ করে আমেরিকা থেকে পাঁচজন মার্কিনীকে ভারতে নিয়ে এসে ভারত দেখান। তাঁদের ভারতে নিয়ে এসে অবশ্যই আধ্যাত্মিকতার সন্ধান করান। তাই এই মন্দির হবে ভব্য এবং দিব্য। যে সমস্ত জিনিসগুলি চিত্তাকর্ষক, আকর্ষণীয় সে সবকিছুই থাকবে। তাঁরা আধ্যাত্মিকতাও খুঁজছেন। তাই আমাদের অবশ্যই আধ্যাত্মিক স্থাপত্য, ধর্মীয় স্থাপত্য থাকতে হবে, যা নিয়ে আপনি গর্বিত হতে পারেন। বিদেশিদের নিয়ে আসতে এবং তাঁদের দেখানোর জন্য এটাও একটা বড় কাজ হতে পারে। আপনি যখন তাঁদের বৃন্দাবনে নিয়ে আসবেন, তখন আপনি অবশ্যই কৃষ্ণের বার্তাকে ঘিরে এই ধরনের বিশ্ব-মানের স্থাপত্য দেখাতে সক্ষম হবেন।’’

    ব্রজ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে

    চঞ্চলপতি দাস এই প্রসঙ্গে আরও বলেছেন, “বৃন্দাবনে (Vrindavan) এই পর্যটনের মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি ও উন্নয়নের মধ্যে যোগসূত্রকে শক্তিশালী করবে। এই মন্দিরের স্থাপত্য প্রকল্পটি ব্রজ অঞ্চলের দ্রুত আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। স্থানীয় মানুষের জন্য জীবন-জীবিকায় ব্যাপক পরিবর্তন আনবে। ভারতের ঐতিহ্যের স্থাপত্য, দার্শনিক চিন্তাবিদের জ্ঞান, আধ্যাত্মিক সাধনা অন্যদেরকে বিশেষ করে বহিঃর্বিশ্বে দার্শনিক আলোচনা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের বিশেষ ক্ষেত্র নির্মাণ করবে। বৃন্দাবন হেরিটেজ টাওয়ার হল একটি অষ্টভুজাকৃতির কাঠামো যার উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম ভাগে এই চারটি মন্দির বিরাজমান হবে। মন্দিরে একটি স্মারক শ্রীলা প্রভুপাদের নামে থাকবে। মন্দির কমপ্লেক্সে আরামদায়ক আবাসনের সুবিধাও থাকবে।”

    আরও পড়ুনঃ সঙ্ঘের শিবিরগুলিতে কী শেখানো হয়? গান্ধী থেকে অম্বেডকর কী ভাবতেন আরএসএস সম্পর্কে?

    ২০,০০০ মানুষ প্রতিদিন সমাগম হবে

    ইসকনের ওই কর্তার দাবি, ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যে একটি সত্যিকারের জাগরণ নিয়ে আসবে এই মন্দিরের (Vrindavan) নির্মাণ। প্রতিভা, সৃজনশীলতা, শক্তিতে পূর্ণ, উচ্চ মূল্যবোধ ও চরিত্রে সজ্জিত একটি জাতি তৈরি করবে। বর্তমানে, বলা হয়েছে যে ২ কোটি মানুষ বৃন্দাবনে আসেন। উত্তরপ্রদেশ সরকারের পর্যটন অনুমান বলছে যে, আগামী ৬ থেকে ১০ বছরের মধ্যে এটি পাঁচগুণ বেশি হতে চলেছে। যা সংখ্যায় হবে ১০ কোটি। চঞ্চলপতি দাস বলেন, ‘‘আমাদের পরিকল্পনা হল একটি খুব বড় সংখ্যায় ভক্ত সমাগম করতে সক্ষম হবে এই মন্দিরে। বড় পার্কিং সুবিধাগুলির মধ্যে একটি তৈরি হবে এখানে। মাল্টি-লেভেল পার্কিং, যা একবারে ৩০০০ গাড়ি পার্ক করতে পারে এমন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। মন্দির নির্মাণ হলে, প্রতিদিন প্রায় ২০,০০০ মানুষ যাতে একত্রে সমাগম করতে পারেন, তেমনভাবেই পরিকল্পনা করা হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Eknath Shinde: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে”, সলমনের বাড়িতে গিয়ে হুঁশিয়ারি শিন্ডের

    Eknath Shinde: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে”, সলমনের বাড়িতে গিয়ে হুঁশিয়ারি শিন্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে।” মঙ্গলবার চিত্রতারকা সলমন খানের বাড়িতে বসে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। বিষ্ণোই গ্যাং মাঝে মধ্যেই প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছিল সলমনকে।

    গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে গুলি

    রবিবার নিরাপত্তার ফাঁক গলে মুম্বইয়ে সলমনের বাড়ি গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে দুই দুষ্কৃতী। গুলি লাগে সলমনের বাড়ির বারান্দায়। ঘটনার পরে পরেই দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় বিষ্ণোই গ্যাং। দুষ্কৃতীদের দ্রুত গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার সলমনের বাড়িতে যান শিন্ডে। সেখানেই বিষ্ণোইকে খতমের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। সলমনের বাবা সেলিম খানের সঙ্গে করমর্দনও করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। সলমনের সঙ্গে কথাবার্তা বলে বেরিয়ে মুখ্যমন্ত্রী (Eknath Shinde) বলেন, “আমি সলমনকে বলেছি, সরকার তোমার সঙ্গে রয়েছে। দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মামলার মূল শিকড় খুঁজে বের করা হবে। কাউকে ছাড়া হবে না। সলমনকে কারওর টার্গেট করা ঠিক হয়নি।”

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কোনও গ্যাং বা গ্যাং-ওয়ার বরদাস্ত করা হবে না। আমরা এগুলো হতে দেব না। লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে।” মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যারা এই গুলি চালনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতম পদক্ষেপ করা হবে। মুম্বইতে গ্যাংস্টারদের মধ্যে কোনও যুদ্ধ নেই। মুম্বইয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডের কোনও জায়গা নেই। এটা মহারাষ্ট্র, এটা মুম্বই। আমরা এটা শেষ করব। যাতে ভবিষ্যতে কেউ আর এমন কিছু করার সাহস না দেখায়।”

    আরও পড়ুুন: “অভিষেকই আমাকে বার বার ফোন করে ডেকেছিলেন”, দাবি হিরণের

    প্রসঙ্গত, রবিবার কাকভোরে গুলি চলে সলমনের বাড়ির বাইরে। দুষ্কৃতীরা পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায়। এর মধ্যে দু’টি গিয়ে লাগে অভিনেতার বাড়ির বারান্দায়। হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই, আনমোল বিষ্ণোই। হুমকি দেয়, পরেরবার গুলি লাগবে না বারান্দায়। ঘটনার পরে পরেই সরকারের তরফে সলমনের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে ওয়াই প্লাস নিরাপত্তার। সলমনকে বারান্দায় আসতে নিষেধ করা হয়েছে। গুলি চালনার ঘটনায় যে দু’জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে, তারা হল বছর চব্বিশের ভিকি গুপ্তা ও বছর একুশের সাগর পাল। গুজরাটের মাতা নো মাধ গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের (Eknath Shinde)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hiran Chatterjee: “অভিষেকই আমাকে বার বার ফোন করে ডেকেছিলেন”, দাবি হিরণের

    Hiran Chatterjee: “অভিষেকই আমাকে বার বার ফোন করে ডেকেছিলেন”, দাবি হিরণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে রাজ্যে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Vote 2024)। আর এরই মধ্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) পাল্টা জবাব দিলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। সম্প্রতি ঘাটালে দেবের (Dev) সমর্থনে প্রচার করতে গিয়েছিলেন অভিষেক। প্রচার চলাকালীন ওই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেছিলেন তিনি। এবার অভিষেকের সেই কটাক্ষের পাল্টা জবাব দিলেন হিরণ।

    অভিষেকের বক্তব্য (Hiran Chatterjee)

    গত ৭ এপ্রিল ঘাটালে হিরণের (Hiran Chatterjee) নাম না করেই অভিষেক বলেছিলেন, ‘‘এখানে যাঁকে বিজেপি (BJP) দাঁড় করিয়েছে, তিনি ছ’-আট মাস আগে আমার দফতরে এসেছিলেন। তৃণমূলে (TMC) ঢোকার জন্য এলেও আমি দরজা বন্ধ করে দিয়েছি।” এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। অভিষেক সেদিন আরও জানিয়েছিলেন, দরকার হলে সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে আনবেন তিনি।

    হিরণের পাল্টা বক্তব্য

    তৃণমূলের সর্বভারতীয় সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওই দাবি খারিজ করে বিজেপি প্রার্থী হিরণ (Hiran Chatterjee) পাল্টা দাবি করে বলেন, “অভিষেকই আমাকে বার বার ফোন করে ডেকেছিলেন। তাই আমি তাঁর দফতরে গিয়েছিলাম। দলকে পুরো বিষয়টি জানিয়ে গিয়েছিলাম। অভিষেক যেদিন সিসিটিভির ফুটেজ দেবেন, আমি সেদিন সমস্ত প্রমাণ দেব। উনি কত বার আমায় ফোন করেছেন, কেন আমায় ডাকছিলেন, কী কী বলেছেন, সমস্ত রেকর্ড আমার কাছেও আছে। আমাদের পার্টির কিছু নির্দিষ্ট কৌশল আছে। আমরা কিছু জিনিস মেনে চলি। আমরা পাবলিসিটির জন্য ভুলভাল কথা বলি না।”

    আরও পড়ুনঃ অন্ধকার গর্ভগৃহে রামলালার ললাটে তিলক আঁকল সূর্যরশ্মি, বিজ্ঞানের আশ্চর্য প্রয়োগ

    ‘প্রমাণ’ হাজির করার হুঁশিয়ারি

    উল্লেখ্য, গত বছর একটি ছবি ঘিরে তৈরি হয়েছিল জল্পনা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কার্যালয়ে গিয়েছিলেন হিরণ চট্টোপাধ্যায়, এমনই দাবি করা হয়েছিল। এবারের লোকসভা ভোটের প্রচার চলাকালীন সেই বিষয়টিই তুলে ধরেন অভিষেক। আর তাঁর পাল্টা জবাব দিয়ে ‘প্রমাণ’ হাজির করানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঘাটালের (Ghatal) এই বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভক্তিতে নয়, ভয়ে এসব করছে”, রাম নবমীর শোভাযাত্রা নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ভক্তিতে নয়, ভয়ে এসব করছে”, রাম নবমীর শোভাযাত্রা নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পবিত্র রাম নবমীর পুণ্যতিথি উপলক্ষে বাসন্তীতে শোভাযাত্রায় যোগ দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার সকাল এগারোটা নাগাদ তিনি এসে পৌঁছান বাসন্তী বাজার এলাকায়। সেখানে হরি মন্দিরে পুজো দিয়ে শোভাযাত্রায় যোগদান করেন। আর মিছিলে যোগ দিয়েই রাজ্যে রাম নবমীর ছুটির প্রসঙ্গে তোপ দাগেন তৃণমূলকে (TMC)।

    শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য (Suvendu Adhikari)

    রাম নবমীর দিনে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্য সরকারের সুমতি হয়েছে, তাই এই প্রথম রাম নবমীতে ছুটি দিয়েছে। ওরা বাধ্য হয়ে এসব করছে। এসব ভক্তিতে নয়, ভয়ে। ভালো লাগছে, জাগরণ হয়েছে।” প্রসঙ্গত, এবছর প্রথম রাম নবমীতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার (State Government)। রাজ্য সরকারের তরফে ছুটির তালিকা দেওয়া ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। লোকসভা নির্বাচনের আগে যেহেতু রাম নবমীর দিন ছুটি দেওয়া হল, তাই অনেকেই মনে করছেন, এই ঘটনা রাজনৈতিক ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।

    ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত বাসন্তী

    উল্লেখ্য বাসন্তীর (Basanti) মিছিলে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) যোগ দিতেই ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় গোটা বাসন্তী বাজার চত্বর। শত শত মানুষ যোগ দেন সেই মিছিলে। আর মিছিল পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন রাজ্য পুলিশ সহ কেন্দ্রিয় বাহিনীর (CRPF) জওয়ানরাও। তবে শুধু বাসন্তীতেই নয়, বুধবার সকাল থেকেই চলছে শুভেন্দুর রাম নবমী উদযাপন। সকালেই বিরোধী দলনেতার দেখা মিলেছিল ইকো পার্কে (Eco Park)। রামের কপালে ফোঁটা দিয়ে পুজো সেরেছেন বিরোধী দলনেতা। পুজোর পর শুরু হয় শোভাযাত্রা। সেই শোভাযাত্রায় পা মিলিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী-সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারাও। আর রাম নবমীর (Ram Navami) এই মিছিল দেখতে রাস্তায় উপচে পড়েছিল সাধারণের ভিড়।

    আরও পড়ুনঃ অন্ধকার গর্ভগৃহে রামলালার ললাটে তিলক আঁকল সূর্যরশ্মি, বিজ্ঞানের আশ্চর্য প্রয়োগ

    ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার ভোট

    প্রসঙ্গত, আগামী ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার ভোট (Lok sabha vote 2024)। আর তার ঠিক আগে রাজ্যজুড়ে পালিত হচ্ছে রাম নবমী (Ram Navami)। সকাল থেকে দিকে দিকে ভক্তরা মেতে উঠেছেন রাম নবমী উদযাপনে। সোমবারই কলকাতা হাইকোর্ট, বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে হাওড়ায় রাম নবমীর মিছিল করার অনুমতি দিয়েছিল। সেই অনুমতি পেয়েই দিকে দিকে শুরু হয়েছে রাম নবমীর মিছিল। আর এবার সেই মিছিল থেকেই তৃণমূলকে নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: “গুন্ডামির মূল মাথা উদয়ন!”, গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কমিশনে দাবি নিশীথের

    Cooch Behar: “গুন্ডামির মূল মাথা উদয়ন!”, গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কমিশনে দাবি নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ এপ্রিল শুক্রবার রাজ্যে প্রথম দফার নির্বাচন। আলিপুরদুয়ার (Aliporeduar), জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) সঙ্গে প্রথম দফায় কোচবিহারেও (Cooch Behar) ভোটগ্রহণ হবে। শুক্রবার নির্বাচনের আগে বুধবার ছিল শেষ প্রচার। এর মাঝেই উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা উদয়ন গুহকে (Udayan Guha) যাতে তাঁর বুথের বাইরে না যেতে দেওয়া হয়, সেই দাবি জানালেন কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। নির্বাচন কমিশনারের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। নিশীথের অভিযোগ, “উদয়ন গুহ আমার ওপর দুবার হামলা করেছেন। গুন্ডামির মূল মাথা উদয়ন বলে কমিশনে চিঠি দিলাম।”

    ভোটের দিনে অশান্তি আটকাতেই চিঠি (Cooch Behar)

    প্রসঙ্গত কোচবিহারে (Cooch Behar) নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন বেশ কয়েকবার উদয়ন গুহ ও নিশীথ প্রামাণিক মুখোমুখি হয়েছেন। দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়েছে। দুই দলের কর্মীরা একে অপরের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। অনেকে আহত হয়েছেন। প্রচার চলাকালীন এই পরিস্থিতি যাতে তৈরি না হয় তার জন্যই নির্বাচন কমিশনের চিঠি পাঠিয়েছেন বলে জানিয়েছেন নিশীথ। তাঁর মতে ভোটের দিন অশান্তি পাকাতে পারেন উদয়ন গুহ। ইতিমধ্যেই তিনি পরিকল্পনা শুরু করেছেন। ভোটের দিন অশান্তি আটকাতেই আগেভাগে কমিশনকে জানিয়ে রেখেছেন তিনি। প্রসঙ্গত বুধবার সকালে বিজেপি বিধায়ক মিহির গোস্বামী নিজের বাসভবনে বিজেপি নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন। এরপর তিনি সাংবাদিকদের বিষয়টি জানান।

    হিংসা ছড়ানোর কান্ডারী উদয়ন (Cooch Behar)

    মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক, পর্যবেক্ষক ও রিটার্নিং অফিসারের কাছেও উদয়ন গুহর গতিবিধি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন নিশীথ। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তাঁর আবেদনে উল্লেখ করেছেন, “উদয়নের (Cooch Behar) বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রয়েছে। এমনকী ৩০২ ধারায় খুনের মামলাও রয়েছে।” ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরবর্তীকালে তিনি বিজেপি কর্মীদের যে দুর্গতি করেছিলেন, সেই কথাও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন। ভোট পরবর্তী সময়ে উদয়ন এলাকায় হিংসা ছড়ানোর কান্ডারী ছিলেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন যে রিপোর্ট পেশ করেছিল সেখানেও উদয়ন গুহর নাম রয়েছে বলে চিঠিতে অভিযোগ করেছেন নিশীথ।

    আরও পড়ুনঃ আসন্ন প্রথম দু’দফা নির্বাচনে স্পর্শকাতর বুথের তালিকা প্রকাশ করল কমিশন

    উদয়নের বক্তব্য

    কোচবিহারের (Cooch Behar) তৃণমূল নেতা উদয়ন গুহ পাল্টা বলেন, “ওর মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে গিয়েছে। ভোটে জিততে পারবে না। সেটা বুঝতে পেরে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবদার করেছে। খড়কুটো আঁকড়ে বাঁচবার চেষ্টা করছে। সে কারণেই বলছি আমাকে ঘরবন্দি করে রাখা হোক। নির্বাচন কমিশন আমাকে ঘরবন্দি করে রাখলেও তৃণমূল এখানে জয়ী হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Palghar Sadhu Lynching: রাহুল গান্ধীর নির্দেশেই পালঘর সাধু খুনের তদন্তভার সিবিআইকে দেননি উদ্ধব!

    Palghar Sadhu Lynching: রাহুল গান্ধীর নির্দেশেই পালঘর সাধু খুনের তদন্তভার সিবিআইকে দেননি উদ্ধব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পালঘরে দুই সাধুকে পিটিয়ে খুনের (Palghar Sadhu Lynching) মামলায় বিস্ফোরক দাবি শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের! দলের সম্পাদক তথা মুখপাত্র কিরণ পাওয়াস্কারের দাবি, কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর নির্দেশে মহারাষ্ট্রের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে পালঘর সাধু খুনের মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেননি। সেই কারণেই আজও সত্য উদ্ঘাটন হয়নি নারকীয় এই ঘটনার। দোষীরা পায়নি সাজা।

    পালঘর সাধু খুন

    ২০২০ সালের ১৬ এপ্রিল ঘটেছিল পালঘরে সাধু হত্যা। খর বৈশাখের সেই দিনটিতে দেশজুড়ে যখন চলছিল রাম নবমী পালনের উদযোগ। সেই রাতে ঘটেছিল নৃশংস সেই গণপিটুনির ঘটনা, যার জেরে বেঘোরে প্রাণ গিয়েছিল জুন আখড়ার দুই সন্ন্যাসীর। এঁদের (Palghar Sadhu Lynching) একজন বছর সত্তরের কল্পবরুক্ষগিরি ও বছর পঁয়ত্রিশের সুশীল গিরি মহারাজ। করোনা পরিস্থিতিতে জুনা আখড়ার এই দুই সাধু মুম্বইয়ের কান্দিভালি থেকে সুরাটে যাচ্ছিলেন অন্য এক সাধুর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে। গাদচিনচিল গ্রামে তাঁদের ঘিরে ধরে জনতা। তারপর নৃশংসভাবে পিটিয়ে খুন করা হয় এই দুই নিরীহ সাধুকে। কেবল এই দুই সাধু নন, সেই রাতে উন্মত্ত জনতার রোষের হাত থেকে রেহাই পাননি তাঁদের গাড়ির চালক বছর তিরিশের নীলেশ তেলগাদেও।

    সিবিআই দেয়নি ঠাকরে সরকার

    নৃশংস এই হিংসার ছবি ভিডিও বন্দি করা হয়। শ’খানেক উন্মত্ত জনতার সেই তাণ্ডবের ছবিতে দেখা গিয়েছে, ঘটনার সময় পুলিশ ছিল নিষ্ক্রিয় দর্শক। বিপন্ন দুই সাধু ও তাঁদের গাড়ির চালককে উদ্ধারের কোনও চেষ্টাই করা হয়নি বলে অভিযোগ। শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের নেতা তথা দলের সম্পাদক পাওস্কর বলেন, “২০২০ সালে সাধুদের হত্যা করা হয়েছিল। সেই সময় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মামলাটি যখন সুপ্রিম কোর্টে যায় তখন একটিই দাবি ছিল। সেটি হল রাজ্য সরকারের কাছ থেকে নিয়ে তদন্তভার দেওয়া হোক সিবিআইকে। সেই সময় একজন বলতে থাকেন, তিনি হিন্দুত্ববাদী, বালাসাহেব ঠাকরের ছেলে। তিনি বলেছিলেন, এই মামলা সিবিআইয়ের হাতে হস্তান্তর করার প্রয়োজন নেই। রাজ্য সরকারের হাতেই থাকবে।” ঠাকরের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন রাজ্য সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “এত নৃশংস একটি খুনের ঘটনার কথা জেনেও সেই সময় উদাসীন ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ ব্যস্ত ছিলেন তহবিল সংগ্রহে।” তাঁর অভিযোগ, সরকারি উদাসীনতার জেরেই পার পেয়ে গিয়েছে সন্দেহভাজনরা। শিবসেনার এই মুখপাত্রের অভিযোগ, সিবিআইয়ের হাতে তদন্তভার হস্তান্তরে দেরি হওয়ায় ক্ষতি হয়েছে তদন্তের।

    আরও পড়ুুন: দেশবাসীকে রাম নবমীর শুভেচ্ছা মোদি-শাহ-যোগীর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের উদ্যোগ 

    দুই সাধু খুনের তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার দাবিতে সোচ্চার হন জুনা আখড়ার সাধুরা। তাঁদের সুরে সুর মেলায় জনতাও। অভিযোগ, তার পরেও তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়নি সিবিআইয়ের হাতে। পরে ফাটল ধরে শিবসেনায়। ২০২২ সালের ৩০ জুন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। তার পরেই সিদ্ধান্ত হয় পালঘর সাধু খুনের মামলা হস্তান্তর করা হবে সিবিআইয়ের হাতে। পরে তা হস্তান্তর করাও হয় কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার হাতে। শিবসেনা নেতার এহেন বিস্ফোরক দাবিতে ঘুরতে পারে পালঘর সাধু খুনের মামলার মোড়। কারণ ঠাকরের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানিয়েছিল পালঘর সাধু খুনের (Palghar Sadhu Lynching) তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। ঘটনায় দেশের শীর্ষ আদালত যখন সিবিআই এবং এনআইএ তদন্তের দাবিতে জমা পড়া পিটিশনের জবাব চায়, তখনই রাজ্য সরকারের তরফে জমা দেওয়া হয় ওই হলফনামা।

    তদন্তে জানা গিয়েছে, জুনা আখড়ার ওই দুই সাধু খুনের নেপথ্যে ছিল বড়সড় ষড়যন্ত্র। ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে অতিবাম দল, স্থানীয় এনসিপি নেতারা এবং খ্রিস্টান মিশনারি সংগঠন। এফআইআরে সিপিআইএমের গ্রাম পঞ্চায়েতের এক সদস্যের নামও রয়েছে। যা থেকে আক্রমণের নেপথ্যে রাজনৈতিক কোনও উদ্দেশ্য থাকতে পারে বলেও সন্দেহ করছেন তদন্তকারীরা। সাধুদের হেনস্থার ঘটনাটি যে পূর্ব পরিকল্পিত, সেই আশঙ্কাও করছেন তাঁরা (Palghar Sadhu Lynching)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arabul Islam: ভোটের মুখে আরাবুলকে কনভেনর পদ থেকে সরালো তৃণমূল, ভাঙড়ের দায়িত্বে শওকত

    Arabul Islam: ভোটের মুখে আরাবুলকে কনভেনর পদ থেকে সরালো তৃণমূল, ভাঙড়ের দায়িত্বে শওকত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট (Lok Sabha Vote 2024), তার আগেই এবার দল থেকে ভাঙড়ের (Bhangar) দাপুটে নেতা আরাবুল ইসলামকে সরিয়ে দিল তৃণমূল। ফলে এবার লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে (Arabul Islam) ছাড়াই ময়দানে নামার সিদ্ধান্ত নিল দল। ভাঙড় ২ ব্লক তৃণমূলের আহ্বায়ক বা কনভেনর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তাঁকে। দাপুটে এই তৃণমূল নেতা যে ব্লক তৃণমূলের কোনও পদে আর নেই, সে কথা স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিল ঘাসফুল শিবির। বর্তমানে জেলবন্দি তিনি। আরাবুল জেল বন্দি থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে এখন ভাঙড়ের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন দলের পর্যবেক্ষক শওকত মোল্লা।

    শওকত মোল্লার বক্তব্য

    এই প্রসঙ্গে ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লা (Saokat Molla) বলেছেন, “আরাবুল ইসলামকে দলের কনভেনার করেছিলাম। এখন তিনি জেলে, তাই দলের দায়িত্ব আমার কাঁধে নিয়ে ও ভাঙড়ের যাঁরা তৃণমূলের (TMC) নেতা-কর্মীরা রয়েছেন তাঁদের দায়িত্ব দিয়েই আমরা এই নির্বাচনে লড়াই করব। এখন আরাবুলের দলের কোনও পদ নেই। তবে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রয়েছেন। আমি আশা করি তিনি ভবিষ্যতে দলের অনুগত সদস্য হয়েই কাজ করবেন। আর যদি তা না করেন পরবর্তী পদক্ষেপ দল থেকে নেওয়া হবে।”

    বর্তমানে জেলে আরাবুল

    আইএসএফ কর্মী মহিউদ্দিন মোল্লার খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি আরাবুল ইসলামকে (Arabul Islam) গ্রেফতার করে কাশীপুর (উত্তর) থানার পুলিশ। পরবর্তীতে ভাঙড়, পোলেরহাট থানা এলাকায় অশান্তিতেও জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে আরাবুলের বিরুদ্ধে। দিনের পর দিন তোলাবাজি ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে ভাঙড়ের এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুনঃ “সন্ধান চাই, সন্ধান চাই”, ভোটের আগেই নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা? বিজেপির পোস্টারে চাঞ্চল্য

    জেল থেকে নির্বাচনে লড়ে ছিলেন

    উল্লেখ্য, তৃণমূলের শুরু থেকেই দলের সঙ্গে রয়েছেন আরাবুল। ২০০৬ সালে তৃণমূলের টিকেটে ভাঙড়ের (Bhangar) বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। তারপরেই তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বা সহ-সভাপতি থেকেছেন। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন আরাবুল। সেই সময়ে জেল থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। সেবারের নির্বাচনে জয়ীও হয়েছিলেন তিনি। তারপর তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হন। তবে রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, দলের নিয়ন্ত্রণ না থাকলে পরবর্তী সময় তাঁকে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asansol: “সন্ধান চাই, সন্ধান চাই”, ভোটের আগেই নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা? বিজেপির পোস্টারে চাঞ্চল্য

    Asansol: “সন্ধান চাই, সন্ধান চাই”, ভোটের আগেই নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা? বিজেপির পোস্টারে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন। তার পরেই এই কেন্দ্রে লোকসভা ভোট (Loksabha Election 2024। ভোটের প্রাক্কালে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে জমজমাট আসানসোলের (Asansol) রাজনৈতিক মঞ্চ। এরই মাঝে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ তথা আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহার (Satrughna Sinha) বিরুদ্ধে পড়ল পোস্টার। পোস্টারে লেখা “সন্ধান চাই, সন্ধান চাই”। প্রার্থী নাকি নিখোঁজ! তাঁকে দেখা কিংবা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে নির্বাচনী প্রচারে।

    পোস্টারে ঠিক কী লেখা রয়েছে (Asansol)?

    ইতিমধ্যেই ভোট প্রচারে ব্যস্ত সমস্ত রাজনৈতিক দল। আসানসোলের (Asansol) এই কেন্দ্রে বর্ষীয়ান নেতা এস এস আহলুওয়ালিয়াকে (S. S. Ahluwalia) প্রার্থী করেছে বিজেপি। তিনি এই কেন্দ্রেরই বাসিন্দা। অন্ডাল গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেল পোস্টার এবং লিফলেট। তাতে লেখা, “সন্ধান চাই, সন্ধান চাই, মাননীয় শত্রুঘ্ন সিনহা মহাশয়কে দীর্ঘকাল যাবৎ আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। যদি কোনও সহৃদয় ব্যক্তি তাঁকে খুঁজে পান আমাদের জানাবেন।”

    বিজেপির বক্তব্য

    কেন অন্ডাল এলাকায় এই ধরনের পোস্টার? এই বিষয়ে পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিজেপির কিষান মোর্চার সহ-সভাপতি রবীন্দ্রনাথ রায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “বিজেপির আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় দল বদল করে তৃণমূলে যোগদান করেছেন, ২০২২ সালে সেই জায়গা পূরণ করার জন্য হয় উপনির্বাচন। উপনির্বাচনে ভয়ানক ভয়ভীতির পরিবেশে শত্রুঘ্ন সিনহা, শাসক দলের হয়ে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিলেন। কিন্তু তারপর থেকেই তাঁকে দেখতে পাওয়া যায় না বলেই এই ধরনের পোস্টার দিয়েছেন মানুষ। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারেও আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা, তাই হয়তো এবারও ভোট দিলে তাঁকে আর দেখতে পাওয়া যাবে না। মানুষের কাছে এই বার্তা দিতেই এই পোস্টার দিয়েছেন এলাকার মানুষ।”

    আরও পড়ুনঃ দেশবাসীকে রাম নবমীর শুভেচ্ছা মোদি-শাহ-যোগীর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে অন্ডাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুধীন পান্ডে বলেন, “বিজেপি আসানসোলের প্রার্থী দেওয়ার মতো লোক খুঁজে পাচ্ছিল না। বর্তমানে বিজেপির আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে যাঁর নাম ঘোষণা করেছে, তিনিই দুর্গাপুরে পাঁচ বছর ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর নামেও পোস্টার পড়েছিল দুর্গাপুর শহর অঞ্চল জুড়ে। বিজেপির কিছু নেই বলেই এই ধরনের কুৎসা ছড়াচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha election 2024: আসন্ন প্রথম দু’দফা নির্বাচনে স্পর্শকাতর বুথের তালিকা প্রকাশ করল কমিশন

    Loksabha election 2024: আসন্ন প্রথম দু’দফা নির্বাচনে স্পর্শকাতর বুথের তালিকা প্রকাশ করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার (Loksabha election 2024) প্রথম দফায় নির্বাচন আগামী শুক্রবার ১৯ এপ্রিল। রাজ্যে তিনটি কেন্দ্রে ভোট হবে। এর জন্য বুধবার শেষ প্রচারের দিন। তার আগে রাজ্যের প্রথম এবং দ্বিতীয় দফার ছ’টি আসনে স্পর্শকাতর বুথের তালিকা প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর থেকে উত্তরবঙ্গের ছটি আসনে যে স্পর্শকাতর বুথে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে মোট ১৮৬২টি বুথ স্পর্শকাতরের তালিকায় রয়েছে। ভোট ঘোষণার পর এখন পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে তল্লাশিতে নগদ টাকা, মাদক, নেশাজাত দ্রব্য ও সোনার গয়না সহ ২২৪ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত উদ্ধার হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর (Loksabha election 2024)

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে প্রথম দফায় যে তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন (Loksabha election 2024) হবে তার মধ্যে কোচবিহার (Coochbehar) কেন্দ্রের ২০৪৩টি নির্বাচন কেন্দ্রের মধ্যে ১৯৬টি, আলিপুরদুয়ার (Aliporeduar) লোকসভা কেন্দ্রের ১৮৬৭টির মধ্যে ১৫৯টি এবং জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) কেন্দ্রের ১৯০৪ টি নির্বাচনী বুথের মধ্যে ৩৯১টি স্পর্শকাতর বুথ তালিকায় রয়েছে। প্রথম দফার তিনটি কেন্দ্রের মধ্যে জলপাইগুড়িতে সর্বাধিক স্পর্শকাতর বুথের কথা জানিয়ে নির্বাচন কমিশন। দ্বিতীয় দফায় দার্জিলিং (Darjeeling), রায়গঞ্জ (Raiganj) ও বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন হবে। দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে ১৯৯৯টি বুথের মধ্যে ৪০০টি, রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের ১৭৩০টি বুথের মধ্যে ৪০৮টি ও বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের ১৫৬৯টি বুথের মধ্যে ৩০৮টি বুথকে স্পর্শকাতর বলে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত বালুরঘাট থেকে নির্বাচনে লড়ছেন বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দ্বিতীয় দফায় বাংলায় এই কেন্দ্রেই সবচেয়ে কম স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে। দুই দফায় উত্তরবঙ্গের ছটি লোকসভা কেন্দ্রে মোট স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮৬২ টি।

    নেশাজাত দ্রব্য ও সোনা গয়না উদ্ধার

    নির্বাচন কমিশনের তরফে এদিন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যজুড়ে তল্লাশিতে নগদ টাকা, মাদক, নেশাজাত দ্রব্য ও সোনা গয়না সহ যা বাজেয়াপ্ত হয়েছে তার ভারতীয় মুদ্রায় মূল্য ২২৪ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা। ভোটের আগে বাংলা থেকে এত পরিমাণ অর্থ সামগ্রীর একটা বড় অংশ নির্বাচনে (Loksabha election 2024) খরচ করার উদ্দেশ্য ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে। তাই আগেভাগেই সতর্ক হয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী প্রত্যেক বুথেই সশস্ত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। দিনক্ষণ হিসেবে দক্ষিণবঙ্গে এখনও নির্বাচনে ঢের দেরি রয়েছে। কিন্তু ছোটখাটো গন্ডগোল শুরু হয়েছে বহু জায়গায়। প্রথম কয়েক দিন সশস্ত্র বাহিনীকে (Central Forces) এলাকা চেনানো হলেও তারপর বাহিনীকে বসিয়ে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এমনকী যে সমস্ত জায়গায় রাজনৈতিক সংঘর্ষ হচ্ছে সেখানেও পুলিশ নিজে থেকেই আইন-শৃঙ্খলা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। বাহিনীকে সেই কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাহলে কী এবারও বাহিনীকে যথাসম্ভব নিষ্ক্রিয় রাখার ছক রয়েছে পুলিশের, উঠছে প্রশ্ন।

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে আরাবুলকে কনভেনর পদ থেকে সরালো তৃণমূল, ভাঙড়ের দায়িত্বে শওকত

    অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্য

    রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার অরিন্দম বাগচী জানিয়েছেন, “নির্বাচনে (Loksabha election 2024) তৃতীয় পর্যায়ের কাজ চলছে। ১৭ মে ভোট হবে জঙ্গিপুর, মুর্শিদাবাদ, মালদহ উত্তর ও মালদহ দক্ষিণ কেন্দ্রে। প্রচারের ফাঁকেই মনোনয়ন দাখিলের কাজ চলছে। মালদা উত্তরে ৬টি, মালদা দক্ষিণ ৩টি, জঙ্গিপুরে ৫টি, মুর্শিদাবাদে ৪টি, ভগবানগোলা উপনির্বাচনে এখন পর্যন্ত ১টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এই দফায় ১৯ এপ্রিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। নির্বাচন যাতে সুস্থভাবে করা যায় তার জন্য ৪১ হাজারের বেশি লাইসেন্স যুক্ত আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েছে। ৬৪৯টি ফ্লাইয়িং স্কোয়াড ও নজরদারি দল কাজ করছে। এছাড়াও বহু জায়গায় বেআইনি বোমা, গুলি ও আগ্নেয়াস্ত্র বাজেয়াপ্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন অভিযুক্ত অপরাধীদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share