Tag: Odisha

Odisha

  • Cyclone Dana: ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় ক্ষতিগ্রস্ত বহু এলাকা তবে প্রাণহানি হয়নি, জানালেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Cyclone Dana: ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় ক্ষতিগ্রস্ত বহু এলাকা তবে প্রাণহানি হয়নি, জানালেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় দানা (Cyclone Dana) কাঁপাল বাংলা ও ওড়িশা (Odisha)। গত কয়েক বছরে ঘূর্ণিঝড় আর ওড়িশা যেন সমার্থক হয়ে উঠেছে। বারবার ওড়িশা উপকূল তছনছ করেছে বিভিন্ন সাইক্লোন। ঘটেছে প্রাণহানি। তবে এবার, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে ওড়িশায় বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হলেও, কোনও প্রাণহানি ঘটেনি। আগেভাগে সতর্কতা অবলম্বন করে উপকূলভাগ থেকে মানুষদের নিরাপদ দূরত্বে শরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল রাজ্যের বিজেপি সরকার। সজাগ ছিল প্রশাসন। তাই এড়ানো গিয়েছে হতাহতের ঘটনা। ওড়িশা সরকারের ‘জিরো ক্যাজুয়ালটি মিশন’ সফল হয়েছে, বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)।

    ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সক্রিয় সরকার

    শুক্রবার সকালে দুর্যোগ-পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) মোকাবিলায় তাঁর নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার কী কী পদক্ষেপ করেছে, তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জানানো হয়েছে। কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ প্রচেষ্টায় ‘জিরো ক্যাজুয়ালটি মিশন’ সফল হয়েছে। এদিন সকাল সাড়ে ৭টায় ঘূর্ণিঝড়টির স্থলভাগে ঢোকার প্রক্রিয়া (ল্যান্ডফল) শেষ হয়। ‘ল্যান্ডফলের’ এই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর রাজ্যের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। তিনি বলেন, “প্রশাসনিক নজরদারি এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির কারণে কারও মৃত্যু হয়নি। সরকারের লক্ষ্য ছিল, আমরা কাউকে মারা যেত দেব না। আমরা কথা রাখতে পেরেছি।”

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে সেনার গাড়িতে হামলা! গুলমার্গে শহিদ দুই জওয়ান সহ ৪

    নিরাপদ আশ্রয়ে ৫.৮ লক্ষ মানুষ

    ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি জানিয়েছেন, মোট ৫.৮ লক্ষ মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার জন্য বিপর্যয় (Cyclone Dana) মোকাবিলা দফতরের ৩৮৫টি দল কাজ করেছে৷ স্থানান্তরিতদের মধ্যে ছিলেন ৬০০০ সন্তানসম্ভবাও। তাঁদের তড়িঘড়ি বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার মধ্যে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি হওয়া ১৬০০ জন প্রসূতি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণহানি রুখতে আগেই ৮৩২২টি সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রেখেছিল ওড়িশা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার মধ্যে দুর্গতদের অন্তত ৬০০৮টি সেন্টারে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার রাত সওয়া ১১টা নাগাদ ওড়িশার ভিতরকণিকা এবং ধামারার মধ্যবর্তী হাবালিখাটি নেচার ক্যাম্পের কাছে স্থলভাগে আছড়ে পড়েছিল ‘দানা’। এর জেরে বিপর্যস্ত হয়ে গিয়েছে ওড়িশার ধামারা। প্রচুর গাছ ভেঙে পড়ে রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। সকাল থেকে সেই গাছ কেটে রাস্তা সাফ করার কাজে নেমে পড়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। ভুবনেশ্বরের কন্ট্রোল রুমে বসে পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ওড়িশায় ভয়ঙ্কর তাণ্ডব চালাচ্ছে দানা, তুমুল ঝড়বৃষ্টি, রাস্তাঘাট জনমানবশূন্য

    Cyclone Dana: ওড়িশায় ভয়ঙ্কর তাণ্ডব চালাচ্ছে দানা, তুমুল ঝড়বৃষ্টি, রাস্তাঘাট জনমানবশূন্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যরাতের কিছুটা আগে ওড়িশায় আছড়ে পড়েছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। ওড়িশায় (Odisha) চলছে তীব্র বেগে ঝড়। তার সঙ্গে, পাল্লা দিয়ে বৃষ্টির পরিমাণও বাড়ছে। ‘দানা’-র (Cyclone Dana) ব্যাপক তাণ্ডবে রাস্তাঘাট একেবারেই জনমানব শূন্য। সবমিলিয়ে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি ওড়িশায়।

    ‘দানা’-র ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া সম্পন্ন

    বৃহস্পতিবার রাত সওয়া এগারোটা নাগাদ ল্যান্ডফল হয় ঘূর্ণিঝড়ের। শুক্রবার সকাল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ মৌসম ভবন জানিয়েছে, ‘দানা’-র টেল বা লেজের অংশ এখনও স্থলভাগে প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ, (এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পথে। যা জানা যাচ্ছে, ভিতরকণিকা এবং ধামারার মধ্যবর্তী হাবালিখাটি নেচার ক্যাম্পের কাছ থেকে স্থলভাগ অতিক্রম করে ঘূর্ণিঝড়ের শেষ অংশ। ঝড় বইছে ১০০ কিলোমিটার বেগে। ছত্তিশগড় ও মধ্যপ্রদেশের অভিমুখে এগোবে এই ঝড়। ‘দানা’-র প্রভাবে ভদ্রক, বালেশ্বর, পুরীসহ ওড়িশার বিভিন্ন জায়গার পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে, বলে জানা গিয়েছে। ধামারাতে প্রথমেই তাণ্ডবলীলা চালিয়েছে ‘দানা’। ভিতরকণিকার পরিস্থিতিও ভয়ঙ্কর হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    ঝড় (Cyclone Dana) বইছে ১০০-১১০ কিমি বেগে

    ‘দানা’-র তাণ্ডবে (Cyclone Dana) ওড়িশার একাধিক জায়গাতে গাছ উপড়ে পড়তে দেখা যায়। এর ফলে রাস্তায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ওড়িশাতে বর্তমানে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইছে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার ওড়িশার বিজেপি সরকারের দুর্যোগ মোকাবিলা মন্ত্রী সুরেশ পূজারী জানিয়েছিলেন, দশটি এমন জেলা রয়েছে যেগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সেখানকার স্থানীয় মানুষজনদেরকে ইতিমধ্যে সরানো হয়ে গিয়েছে।

    দানা (Cyclone Dana) মোকাবিলায় তৈরি করা হয়েছে ৭,৩৬৭ ত্রাণ শিবির 

    জানা গিয়েছে, ‘দানা’-র (Cyclone Dana) প্রভাব পড়তে চলেছে ওড়িশার ৬০টি ব্লক, ২১৩১ গ্রাম এবং ১২টি পুরসভার ৫৫টি ওয়ার্ডে। বুধবার থেকেই সেখানকার মানুষজনকে সরানোর বন্দোবস্ত শুরু করে ওড়িশা (Odisha) সরকার। দানা মোকাবিলায় তৈরি করা হয়েছে ৭,৩৬৭ ত্রাণ শিবির। মানুষ ছাড়াও ত্রাণ শিবিরগুলিতে এখনও পর্যন্ত রাখা হয়েছে ৬,৪৫৪টি পশুকে। দানা মোকাবিলায় কাজ করছে ২১৩টি বিভিন্ন মেডিক্যাল দল। বৃহস্পতিবারই পরিস্থিতির খোঁজ নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কথা বলেন, ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির সঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ‘চোখ’ না থাকলেও বাংলা-ওড়িশার উপকূলে ব্যাপক তাণ্ডব চালাবে দানা

    Cyclone Dana: ‘চোখ’ না থাকলেও বাংলা-ওড়িশার উপকূলে ব্যাপক তাণ্ডব চালাবে দানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাতেই ওড়িশার উপকূলে ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যেতে পারে ঘূর্ণিঝড় দানার (Cyclone Dana)। শুক্রবার ভোররাত পর্যন্ত চলতে পারে তাণ্ডব। তবে এই ঘূর্ণিঝড়ের কোনও চোখ থাকবে না বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে ভালোই ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। মৌসুম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, চোখ না থাকলেও ব্যাপক তাণ্ডব চালাবে দানা এবং এর বেশিরভাগই হবে ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal)। উপকূলে ভারী বৃষ্টি এবং প্রবল বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কবার্তার কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। ল্যান্ডফলের পরে দানা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বাঁক নিতে শুরু করবে এবং ধীরে ধীরে তা শক্তি হারাবে বলে জানাচ্ছেন হাওয়া অফিসের কর্তারা।

    তাণ্ডব চালাবে দানা (Cyclone Dana)

    মৌসুম ভবনের তরফ থেকে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, এই মুহূর্তে (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) কেন্দ্রে হাওয়ার গতি ঘণ্টায় ৯৫ থেকে ১০৫ কিলোমিটার রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় বর্তমানে সমুদ্রে রয়েছে এবং সেখানেই এই বেগে বইছে হাওয়া। ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে বর্তমানে ঝড়ের গতি রয়েছে ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার। রাত যত বাড়বে ঝড়ে তীব্রতার ততই বাড়বে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। জানা গিয়েছে উপকূলবর্তী এলাকায় ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার।

    দানার (Cyclone Dana) কোনও চোখ থাকবে না 

    দানার (Cyclone Dana) কোনও চোখ থাকবে না বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের আধিকারিকরা। এর কারণ হিসেবে তাঁরা জানাচ্ছেন, ঘূর্ণিঝড় ঘুরতে ঘুরতে যখন স্থলভাগের দিকে এগোতে থাকে, তখন তার কেন্দ্রে একটি আপাত, শান্ত অঞ্চল তৈরি হয়ে যায়। সেখানে হাওয়ার গতিবেগ তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম থাকে। ল্যান্ডফলের সময় ঝড়ের ঐ কেন্দ্র যখন স্থলভাগে প্রবেশ করে, তখন ওই ঘূর্ণিঝড়ের দাপট সব থেকে বেশি হয়। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, অনেক ক্ষেত্রেই চোখ তৈরি হয় না ঘূর্ণিঝড়ের। দানার ক্ষেত্রেও সেরকম কোনও চোখ থাকছে না। অন্যদিকে দানার তাণ্ডবে, পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হতে পারে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়, এমনটাই জানা যাচ্ছে।

    বাংলা-ওড়িশা ছাড়াও ৫ রাজ্যে জারি সতর্কতা

    এর পাশাপাশি হাওয়া অফিসের কর্তারা আরও জানিয়েছেন, ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আরও পাঁচ রাজ্যে প্রভাব পড়বে ঘূর্ণিঝড় দানার (Cyclone Dana)। সেই রাজ্যগুলিতে ইতিমধ্যেই সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। মৌসমভবনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও দানার তাণ্ডব চলবে অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, বিহার এবং তামিলনাড়ুতে। ইতিমধ্যেই বিহারের ১২ জেলায় সতর্কবার্তা জারি করেছে রাজ্য প্রশাসন। সেই ১২ জেলার মধ্যে রয়েছে ভাগলপুর, বাঁকা, জামুই, মুঙ্গের, শেখপুরা, নালন্দা, জেহানাবাদ, লখিসরাই, নওয়াদা, গয়া, কাটিহার, পুর্ণিয়া এবং কিসানগঞ্জ। জানা গিয়েছে, এই জেলাগুলিতে ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। তামিলনাড়ুতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’! দিঘা-ওড়িশায় যুদ্ধ জিততে প্রস্তুত এনডিআরএফ

    Cyclone Dana: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’! দিঘা-ওড়িশায় যুদ্ধ জিততে প্রস্তুত এনডিআরএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার ভিতরকণিকা পার্ক এবং ধামরা বন্দরের মাঝে আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ (Cyclone Dana)। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে শুক্রবার ভোরের মধ্যেই শতাধিক কিলোমিটার বেগে স্থলভাগে ঢুকে পড়বে ‘দানা’। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ওড়িশায় ‘দানা’ যতটা প্রভাব ফেলবে, অনেকটা তার কাছাকাছি প্রভাব পড়তে পারে ওড়িশা লাগোয়া পূর্ব মেদিনীপুরেও। ঝড়-জলে বিপর্যস্ত হতে পারে এই জেলার বিস্তীর্ণ অংশের জনজীবন। ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ে বিপদগ্রস্ত মানুষদের উদ্ধারে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। এনডিআরএফ-এর (NDRF Team) ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল মোহসেন শাহেদি বৃহস্পতিবার জানান যে, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ওড়িশায় ২০টি এবং পশ্চিমবঙ্গে ১৭টি টিম মোতায়েন করা হয়েছে। 

    ওড়িশায় সক্রিয়তা

    দানার (Cyclone Dana) হানা মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে ওড়িশা প্রশাসন। মনে করা হচ্ছে ওড়িশার প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ দানার প্রকোপের মুখে পড়তে পারেন। তার মধ্যে বুধবার সন্ধ্যার মধ্যে তিন লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি। বাকিদেরও সুরক্ষিত আশ্রয়কেন্দ্রে সরানোর কাজ চলছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওড়িশার বিজেপি সরকার ১৪টি জেলায় রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৫১টি দল, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর (NDRF Team) ২০টি দল এবং দমকল বাহিনীর ১৭৮টি দল মোতায়েন করেছে। এনডিআরএফ-এর ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল শাহেদি বলেন, “এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ সবচেয়ে বেশি পড়বে। ওড়িশার ভদ্রক জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে হচ্ছে। ওড়িশার ১০টি উপকূলবর্তী জেলা ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হবে। এর মধ্যে আক্রান্ত এলাকা থেকে ১.৭ লক্ষের বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ‘দানা’র দাপটে লণ্ডভণ্ড হতে পারে ওড়িশার তিন জেলা, কোথায়, কত বেগে বইবে ঝড়?

    সতর্কতা পূর্ব মেদিনীপুরে

    ঝড়-জলে বিপর্যস্ত হতে পারে বাংলার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিস্তীর্ণ অংশের জনজীবন। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, অতি ভারী বৃষ্টি হবে সেখানে। উঠতে পারে প্রবল ঝড়ও। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যেই পথে নেমেছে প্রশাসন। সমুদ্রের ধারেকাছে ঘেষতে দেওয়া হচ্ছে না সাধারণ মানুষকে। সম্ভাব্য দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে দিঘা এবং সংলগ্ন এলাকায় কাজে নেমে পড়েছে এনডিআরএফও। ত্রাণ ও উদ্ধারকাজে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর (NDRF Team) জুড়ি মেলা ভার। এবার তারাই সহায় দিঘা, মন্দারমনির স্থানীয় বাসিন্দাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: পারাদ্বীপ থেকে ৩৩০ কিমি দূরে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় দানা! উদ্বেগ দক্ষিণবঙ্গ, ওড়িশায়

    Cyclone Dana: পারাদ্বীপ থেকে ৩৩০ কিমি দূরে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় দানা! উদ্বেগ দক্ষিণবঙ্গ, ওড়িশায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কতটা গতিতে আছড়ে পড়বে সাইক্লোন ‘দানা’ (Dana)? এ নিয়েই আশঙ্কার প্রহর গুণছেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষজন। আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বিগত ৬ ঘণ্টায় উপকূলের দিকে আরও ৯০ কিলোমিটার এগিয়ে এসেছে দানা, প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত। ওড়িশার পারাদ্বীপ থেকে দানার দূরত্ব কমে দাঁড়িয়েছে ৩৩০ কিলোমিটার। ধামারা থেকে ‘দানা’র দূরত্ব ৩৬০ কিমি। বাংলার সাগরদ্বীপ থেকে ৪২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে অতি শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড়। হাওয়া অফিসের তরফ থেকে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে কাল ভোরের মধ্যে ওড়িশায় ল্যান্ডফল করবে এই ঘূর্ণিঝড়। ইতিমধ্যে ওড়িশায় সাড়ে দশ লাখেরও ওপর মানুষকে সরিয়েছে বিজেপি সরকার (Odisha BJP Govt)।

    দানা (Dana) মোকাবিলায় ওড়িশাতে প্রস্তুত বিজেপির মোহন চরণ মাঝির সরকার

    দানা (Dana) মোকাবিলায় ওড়িশাতে প্রস্তুত বিজেপির মোহন চরণ মাঝির সরকার। সমস্ত জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সকাল ১১টার মধ্যে ল্যান্ডফলের জায়গা সম্পূর্ণভাবে খালি করানোর। সাংবাদিক সম্মেলনে মোহন চরণ মাঝি জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য। ওড়িশার (Odisha Bjp Govt) মুখ্যমন্ত্রী সাধারণ মানুষের কাছে আর্জি জানিয়েছেন, তাঁরা যেন উদ্বিগ্ন না হন। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩ হাজার গ্রামকে চিহ্নিত করেছে ওড়িশা সরকার (Odisha BJP Govt)। সেখান থেকেই ১০ সাখ ৬০ হাজার ৩৩৬ জন মানুষকে দানার আগে সরানো হয়েছে।

    কোথায় আছড়ে পড়বে দানা (Dana)?

    পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ মধ্যরাত থেকে কাল ভোরের মধ্যে ওড়িশায় ল্যান্ডফল। ভিতরকণিকা থেকে ধামারার মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ (Dana)। ল্যান্ডফলের সময় ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিমি। সরাসরি আঘাত না হানলেও, ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপে লন্ডভন্ড হতে পারে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাও। আগাম সতর্কতা হিসেবে খালি করে দেওয়া হয়েছে দিঘা, মন্দারমণি-সহ পর্যটনস্থলগুলো। বাংলায় ঝড়ের মোকাবিলায় তৎপর মোদি সরকার। মোতায়েন করা হয়েছে এনডিআরএফ-এর ৯টি দল। দুর্যোগের মোকাবিলা করতে তৈরি রেলও। দুর্যোগ থেকে বাঁচতে ১৪ ঘণ্টার জন্য শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার ১৯০টি লোকাল ট্রেন বাতিল করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার বাতিল করা হয়েছে একাধিক দূর পাল্লার ট্রেনও। বন্ধ রাখা হচ্ছে উড়ান পরিষেবাও। বৃহস্পতিবার ১৫ ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে বিমান চলাচল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ফণী থেকে আমপান, গত ২৫ বছরে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে ওড়িশায়, বাদ যায়নি বাংলাও

    Cyclone Dana: ফণী থেকে আমপান, গত ২৫ বছরে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে ওড়িশায়, বাদ যায়নি বাংলাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফণী থেকে বুলবুল সহ আমপানের মতো প্রায় ২৫ বছরে ডজনখানেক ঘূর্ণিঝড় দেখেছে ওড়িশা (Odisha)। এই রাজ্য বঙ্গোপসাগর এবং ভারত মহাসাগরের উপকূলে অবস্থিত। তাই নিম্নচাপ, ঝড়, তুফান প্রতি বছর একটা বিশেষ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই রাজ্য বাংলার প্রতিবেশী। ওড়িশার প্রভাব বাংলায় তাই ব্যাপক ভাবে পড়ে। প্রত্যেক বছরে ব্যাপক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় এই দুই রাজ্য। বাংলাও আয়লা, আমপান ঝড়ে প্রভাবিত হয়েছিল। এবার আসছে দানা (Cyclone Dana)। কতটা পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতি করবে তা আছড়ে পড়ার পরই নির্ণয় করা যাবে।

    সুপার সাইক্লোন ছিল ভয়ঙ্কর (Cyclone Dana)

    ওড়িশা আর ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) যেন সমর্থক হয়ে গিয়েছে। উপকূলে ব্যাপক পরিমাণে সম্পত্তি এবং প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই আগে ভাগেই উপকূলের গ্রাম থেকে মানুষকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই রাজ্যে আগে যেসব ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছিল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ১৯৯৯ সালে ‘সুপার সাইক্লোন’। টানা ৩৬ ঘণ্টা ধরে তাণ্ডব চলেছিল। ঝড়ের গতিবেগ ছিল ২৬৭ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ওই সময় সবথেকে বেশি ক্ষতিহয়েছিল জগতসিংহপুর। সমুদ্রের কাছে অদূরে পদমপুরে গ্রামগুলি তছনছ হয়ে গিয়েছিল। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। সমুদ্রে ভেসে গিয়েছিল বহু গ্রাম। মৃত্যু হয়েছিল মোট ৮১১৯ জনের। এবার ওই ঝড়ের আতঙ্ক যেন ফের একবার ফিরে এসেছে। দানার আতঙ্কে মানুষের ঘুম উড়ে গিয়েছে।

    গোপালপুরে এই ঝড়ের গতি ছিল ২৪০ কিমি

    এই ১৯৯৯ সালের ঝড়ের (Cyclone Dana) পর ওড়িশা (Odisha) রাজ্যের এখনও পর্যন্ত মোট ১২টি ঝড় দেখা গিয়েছে। ২০১৩ সালে ১২ অক্টোবর ‘ফাইলিন’ আঘাত হেনেছিল ওড়িশায়। ঝড়ে বাড়িঘর, চাষের জমি, দোকান, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। বিশেষ করে গঞ্জাম, পুরী, খুর্দা জেলায় ব্যাপক ধবংসলীলা চলে। গোপালপুরে এই ঝড়ের গতি ছিল ২৪০ কিমি। ২০১৪ সালে ওড়িশায় আছড়ে পড়েছিল হুদহুদ। ১২ অক্টোবর বিশাখাপত্তনমে আছড়ে পড়েছিল। গজপতি, মালকানগিরি, নবরং, করাপুট জেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। ঝড়ের গতিবেগ ছিল ১৮৫ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ২০১৮ সালে ২১ সেপ্টেম্বর আছড়ে পড়েছিল ‘দায়ে’। ওড়িশার গোপালপুরে ব্যাপক ভাবে ঝড় হয়েছিল। ঝড়ের গতি ছিল ৭০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ২০১৮ সালের অক্টোবরের ঝড়ের নাম ছিল ‘তিতলি’। অন্ধ্রপ্রদেশের তিতিলিতে আছড়ে পড়েছিল ঝড়। গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১১০ কিমি। ২০১৯ সালে ৩ মে ওড়িশার পুরীতে ঝড় হয়েছে ফণী। ২০৫ কিমি প্রতি ঘণ্টায় আছড়ে পড়েছিল। এর প্রভাব হয়েছিল মারাত্মক। ২০১৯ সালে ৯ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগনায় বুলবুল তাণ্ডব করেছিল। একই ভাবে ঝড়ে বালেশ্বর, জগৎসিংহপুর, কেন্দ্রপাড়ায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ঝড়ের গতি ছিল ১৩০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ২০২০ সালে দীঘা ও হাতিয়ার মধ্যে আছড়ে পড়েছিল আপমান। গতি ছিল ১৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। বিস্তীর্ণ এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি করেছিল।

    আরও পড়ুনঃ জন্ম নিয়েছে ঘূর্ণিঝড়, বন্ধ হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা, তৈরি ২৮৮টি উদ্ধারকারী দল

    দানাও ভয়ঙ্করী হবে

    ২০২১ সালের ২৬ মে ওড়িশার (Odisha) ভিতরকণিকা জাতীয় উদ্যানে আছড়ে পড়েছিল ‘ইয়াস’ (Cyclone Dana) । অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলাম জেলায় ২০২১ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর আছড়ে পড়েছিল। বাতাসের গতিছিল ১০০ কিমি। ২০২২ সালের ১১ মে যে ঝড়ের প্রভাব ফেলেছিল তা হল ‘অশনি’। এবার দানা ওড়িশার পুরী এবং সাগরদ্বীপের মাঝামাঝিতে আছড়ে পড়ার কথা। ঝড়ের গতিবেগ হওয়ার কথা ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের জন্য বিশেষ ‘উপহার’ ওড়িশার (Odisha) বিজেপি সরকারের। এবার থেকে মাসে এক দিন করে সবেতন ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) পেতে চলেছেন মেয়েরা। শুধু রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারি কর্মীরাই নয়, বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মরতা মহিলারাও এই সুবিধা পাবেন। বেসরকারি দফতরগুলিকে এই মর্মে নির্দেশিকা পাঠানো হবে। মঙ্গলবার‌ এমনই ঘোষণা করেছে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির দফতর। আগামী মাস থেকেই কার্যকর হতে চলেছে এই নিয়ম।

    ঘোষণা অনুযায়ী কাজ

    চলতি বছরে স্বাধীনতা দিবসের দিনই সে রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী প্রভাতী পারিদা জানিয়েছিলেন, শীঘ্রই রাজ্যের মহিলা কর্মীদের জন্য ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) আনতে চলেছে ওড়িশা সরকার। ঋতুচক্রের প্রথম কিংবা দ্বিতীয় দিন মিলবে এই বিশেষ ছুটি। নির্দেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। এ বার সেই নির্দেশেই সিলমোহর পড়ল। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ওড়িশার (Odisha) সমস্ত ক্ষেত্রে কর্মরত মহিলারা মাসে এক দিন করে ঋতুকালীন ছুটি নিতে পারবেন। অর্থাৎ বছরে মোট ১২টি এমন ছুটি নেওয়া যাবে। এই ছুটি সাধারণ ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) বলেই গণ্য হবে। 

    আরও পড়ুন: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মোট কটা সিএল মহিলাদের

    ওডিশায় (Odisha) মহিলারা বার্ষিক ১৫টি সিএল পেতেন। চলতি বছরের মার্চে ‘পারিবারিক দায়িত্ব এবং মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা’ মাথায় রেখে বার্ষিক ১০টি অতিরিক্ত ছুটি (Menstrual Leave) ঘোষণা করেছিল পূর্ববর্তী বিজেডি সরকার। এখন তাঁদের প্রাপ্য বার্ষিক সিএলের সংখ্যা বেড়ে হল ২৭। বর্তমানে ভারতে শুধুমাত্র বিহার এবং কেরলেই মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটির নীতি চালু রয়েছে। এবার সেই পথে হাঁটল ওড়িশাও। কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটি বাধ্যতামূলক করার আবেদন জানিয়ে সম্প্রতি একটি জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অনেক রাজ্যই মেয়েদের সুবিধার্থে এই ছুটি চালু করতে চাইছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে ওড়িশার বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডার হাতে ১০০ টাকা তুলে দিলেন সেরাজ্যের এক আদিবাসী মহিলা। বিজেপি সাংসদ ওই আদিবাসী রমণীকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন, টাকা দেওয়ার দরকার নেই, কিন্তু তিনি ব্যর্থ হন। গোটা ঘটনার কথা নিজের এক্স হ্যান্ডলে লেখেন বিজেপি সাংসদ, যা নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi)। পরে তিনি নিজেই ওই পোস্ট রিট্যুইট করেন। মোদি লেখেন, ‘‘নারী শক্তির আশীর্বাদ তাঁকে বিকশিত ভারত গড়ার জন্য কাজ করতে অনুপ্রেরণা জোগায়।’’

    সুন্দরগড় জেলার ঘটনা (PM Modi)

    শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডা জানান, সারা দেশের মতো ওড়িশাতেও (Odisha) বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে। গতকাল সুন্দরগড় জেলায় সেই অভিযান ছিল। সেই সময় তাঁর কাছে আসেন এক আদিবাসী মহিলা এবং হাতে একশো টাকা তুলে দিতে চান। এটার কারণ জানতে চাইলে ওই মহিলা জবাব দেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে এই টাকা দিতে চান তিনি। তখন ওই মহিলাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন বিজেপির সাংসদ বৈজয়ন্ত। কিন্তু সাংসদের কোনও কথা কিছুতেই বুঝতে চাননি ওই মহিলা। শেষ পর্যন্ত ১০০ টাকা নেন সাংসদ।

    মোদির (PM Modi) ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদের এই পোস্ট রিট্যুইট করে মোদি লেখেন, ‘‘আমাকে সব সময় আশীর্বাদ করার জন্য নারী শক্তির (Odisha) কাছে আমি কৃতজ্ঞ। বিকশিত ভারত গড়তে কাজ করে যাওয়ার জন্য তাঁদের আশীর্বাদ আমাকে অনুপ্রাণিত করে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু মঠ-মন্দির এবং ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। সোমবার ওড়িশার সম্বলপুরে এই নিয়ে বিশাল প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়। পশ্চিম ওড়িশার আটটি জেলার হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশ নেয়। প্রতিবাদ মিছিলের পর, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল জেলাশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রাজ্যপাল এবং রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে একটি স্মারকলিপি জমা দেয়।

    কেন এই দাবি

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় মার্গদর্শকমণ্ডলীর সদস্য স্বামী জীবনমুক্তানন্দ পুরী মহারাজ মিছিলের সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে তিরুপতি বালাজি মন্দিরের প্রসাদে গরুর মাংস, শুয়োরের মাংস এবং মাছের চর্বি ব্যবহারের রিপোর্ট নিয়ে গভীর দুঃখ এবং অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি তিরুপতির লাড্ডু প্রসাদে প্রাণীর চর্বি ব্যবহারের ঘটনাকে “অসহনীয় এবং একটি নিকৃষ্ট কাজ” বলে আখ্যা দেন। তিনি জানান, এই রিপোর্ট দেখে গোটা হিন্দু সমাজ মর্মাহত এবং দুঃখিত। তাঁর কথায়, “এই ধরনের ঘটনা কেবল তখনই ঘটে যখন হিন্দু মন্দির এবং অন্যান্য হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি হিন্দু সমাজ দ্বারা পরিচালিত হয় না, বরং সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে।” তিনি জানান, অনেক দিন ধরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ দাবি করে আসছে যে মন্দির এবং হিন্দুদের অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত নয়। তাঁর কথায়, “আমরা আবারও আমাদের দাবি পুনরায় জানাচ্ছি যে সমস্ত মন্দির এবং অন্যান্য উপাসনালয় সরকার থেকে মুক্ত করা হোক এবং হিন্দু সমাজের হাতে তুলে দেওয়া হোক।”

    আরও পড়ুন: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি

    বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাজ্য সভাপতি ডাঃ রাজকুমার বাদাপন্ডা বলেন “আমাদের দেশে প্রায়ই বলা হয় যে সংবিধান সর্বোচ্চ। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিভিন্ন সরকার হিন্দু সমাজের প্রধান মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে। সরকারগুলি সংবিধান রক্ষা করার জন্য থাকলেও তারা প্রায়ই চেতনা লঙ্ঘন করে। তারা খোলাখুলিভাবে সংবিধানের ১২, ২৫ এবং ২৬ ধারা লঙ্ঘন করে মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ নেয় নিজেদের স্বার্থে।”  তাঁর প্রশ্ন, “৭৭ বছরের স্বাধীনতার পরও হিন্দুরা কি এখনও নিজেদের মন্দির পরিচালনা করার অনুমতি পায়নি? সংখ্যালঘুদের তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া হয়, কিন্তু হিন্দুদের এই সাংবিধানিক অধিকার কেন দেওয়া হয়নি?” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দ্বারা গভর্নর এবং রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, “তিরুপতি বালাজি এবং অন্যান্য স্থানে অনিয়মের কারণে হিন্দু সম্প্রদায় এখন বিশ্বাস করে যে মন্দিরগুলিকে সরকার থেকে মুক্ত না করতে পারলে পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করা যাবে না।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ৭৪তম জন্মদিনে ওড়িশায় ৩৯০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা মোদির

    Narendra Modi: ৭৪তম জন্মদিনে ওড়িশায় ৩৯০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৭ সেপ্টেম্বর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন। তিনি এবার ৭৪ বছরের পদার্পণ করলেন। তাঁকে জন্মদিনের বিশেষ অভিনন্দন জানিয়েছেন, দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। বিজেপির একাধিক নেতা-মন্ত্রী এবং এনডিএ শরীক দলগুলির নেতারা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে জন্মদিন উপলক্ষে মঙ্গলবার মোদি ওড়িশা সফর করেছেন এবং ‘সুভদ্রা যোজনা’-র মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কল্যাণমূলক কর্মসূচি চালু করেছেন। ভুবনেশ্বরের গাদাকানায় পিএম আবাস প্রকল্পের (PM housing project) আওতায় ২৬ লক্ষ বাড়ির উদ্বোধন করে দেশবাসীর জন্য অর্পণ করেছেন। 

    আজকের কর্মসূচি (Narendra Modi)

    ‘সুভদ্রা প্রকল্প’ ছাড়াও ১০০০ কোটি টাকার হাইওয়ে প্রকল্প এবং ২৮৭১ কোটি টাকার রেল প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। মহিলাদের জন্য অধীরভাবে প্রত্যাশিত ছিল সুভদ্রা প্রকল্পটি। মঙ্গলবার, প্রধানমন্ত্রী মোদির জন্মদিনে তা কার্যকর হল। পরিকল্পনাটি ভগবান জগন্নাথের বোনের নাম অনুসারে সুভদ্রা নাম রাখা হয়েছে। অবশ্য নির্বাচনের আগে বিজেপি নির্বাচনী প্রচারে এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিল। পাঁচ বছরের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রকল্পটি দুটি সমান কিস্তিতে প্রায় এক কোটি দরিদ্র মহিলাকে বার্ষিক ১০,০০০ টাকা দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে তাঁর জন্মদিনে দেশব্যাপী বিজেপি ‘সেবা পর্ব’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ৭ দিন জনসেবা মূলক কাজ করা হবে বলে সংগঠনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সারা দেশে স্বচ্ছতা অভিযান এবং রক্তদান শিবির অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতাল, স্কুল ও অন্যান্য জায়গায় দলীয় কর্মী-স্বেচ্ছাসেবকরা স্বচ্ছতা অভিযানের কাজ শুরু করে দিয়েছে। 

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর শুভেচ্ছা বার্তা

    নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) শুভেচ্ছা বিনিময় করে এক্স হ্যান্ডলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, “দেশের মধ্যে অসাধারণ নেতৃত্ব প্রদান করছেন তিনি। আমি কামনা করি জাতির চেতনায় আপনার উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা সর্বাত্মক সাফল্য পাক। ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসাবে গড়ে তোলার পথ প্রশস্ত করতে হবে। আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি যে আপনি দীর্ঘজীবী হন এবং সর্বদা সুস্থ ও সুখী হন। দেশের সমৃদ্ধি এবং প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।”

    অমিত শাহ, রাজনাথ সিংয়ের অভিনন্দন বার্তা

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi) জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে বলেন, “মোদি জির অক্লান্ত পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং দূরদর্শিতার মাধ্যমে দেশবাসীর জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করে চলেছেন। আপনার সুস্থ এবং দীর্ঘ জীবনের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি।” প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, নরেন্দ্র মোদিকে বলেছেন, “শুধু ভারত নয়, সমগ্র বিশ্ব তাঁর দূরদর্শী ও শক্তিশালী নেতৃত্ব দেখেছে এবং অনুভব করেছে। মোদি জি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে, একাগ্রতা এবং সাধনার দ্বারা দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশের গরিবের কল্যাণ থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ব্যক্তির কল্যাণের জন্য যত্ন নিয়ে কাজ করছেন। তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। আজ মোদীজির নেতৃত্বে, ভারত একটি সক্ষম এবং শক্তিশালী জাতি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। উন্নত ভারত হয়ে ওঠার বিশাল লক্ষ্য অর্জন করতে তিনি বিরাট নেতৃত্ব রেখেছেন।”

    স্মৃতি ইরানির শুভকামনা

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি বলেছেন, “দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) আন্তরিক জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। জনকল্যাণের জন্য তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন। মা ভারতীর সেবায় আপনার অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশ প্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। আপনার কঠোর পরিশ্রম আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। আমি ভগবান শ্রীরামের কাছে প্রার্থনা করি যাতে আপনাকে সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘ জীবন এবং অপরিমেয় শক্তি দেন। সমগ্র জাতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি।”

    মোদি হলেন দূরদর্শী নেতা

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহাও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে বলেন, “নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) হলেন দূরদর্শী নেতা। মা ভারতীর মহান পুত্রকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।” আবার মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব বিশ্বনেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “মোদি সরকারের ১০ বছরে দেশকে শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ ভারতের ভিত্তি স্থাপন করেছেন। তাঁর নেওয়া প্রকল্পগুলি (PM housing project) দেশ এবং মধ্যপ্রদেশ উভয়ের ছবি বদলে দিয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ২৩ তারিখ রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচার’ সম্মেলনে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    গ্লোবাল লিডার মোদি

    মর্নিং কনসাল্টের একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে নির্বাচিত বিশ্বনেতাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) সর্বোচ্চ রেটিং পেয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক পরামর্শদাতা ব্যবসার ‘গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং ট্র্যাকার’ অনুসারে ৭৬ শতাংশ মানুষ তাঁর নেতৃত্বের পক্ষে মত দিয়েছেন। সেখানে ১৮ শতাংশ লোক এর বিপক্ষে এবং ৬ শতাংশ কোনও মতামত দেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share