Tag: Odisha

Odisha

  • Cyclone Asani Update: শক্তি বাড়িয়ে ধয়ে আসছে ‘অশনি’, বাংলা-ওড়িশার উপকূলবর্তী এলাকায় সতর্কতা

    Cyclone Asani Update: শক্তি বাড়িয়ে ধয়ে আসছে ‘অশনি’, বাংলা-ওড়িশার উপকূলবর্তী এলাকায় সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতি বাড়িয়ে ক্রমশ স্থলভাগের কাছে আসছে ঘূর্ণিঝড় (Cyclonic storm) ‘অশনি’ (Asani)। মঙ্গলবার সকালে ওড়িশার দিকে ঘুরবে ঘূর্ণিঝড় (Cyclone) ‘অশনি’র গতিপথ । সন্ধ্যা নাগাদ তা পৌঁছে যাবে উপকূলের খুব কাছে। তবে এই ঘূর্ণিঝড় আমফান (Amphan) বা ফণির (Fani) মতো অতটা শক্তিশালী হবে না, বলে জানাচ্ছেন আবহবিদরা। 

    সোমবার সকালের একটি বুলেটিনে ‘অশনি’র গতিপথ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে মৌসম ভবন। এদিন সকালে পুরী থেকে ৬৮০ কিলোমিটার দূরত্বে ছিল অশনি। অন্ধ্র উপকূল অর্থাৎ বিশাখাপত্তনম থেকে তার দূরত্ব ৫৫০ কিলোমিটার। গত পাঁচ ঘণ্টায় নিজের গতিবেগ ঘণ্টায় আরও ৪ কিলোমিটার বাড়িয়ে নিয়েছে ‘অশনি’। উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর বরাবর এখন ঘণ্টায় ২৫ কিলোমিটার বেগে এগিয়ে আসছে ঝড়টি। আপাতত ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ উত্তর-পূর্বমুখী হলেও মৌসম ভবন (IMD) জানিয়েছে মঙ্গলবার সকাল থেকেই উত্তর-পশ্চিমে অর্থাৎ ওড়িশা উপকূলের দিকে মুখ ফেরাবে ‘অশনি’। উপকূলের কাছে পৌঁছনের আগে শক্তিক্ষয় হবে ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’র। সোমবার সকালে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের গতি ছিল ঘণ্টায় ১১০ থেকে ১২০ কিলেমিটার পর্যন্ত। তবে আবহবিদরা জানিয়েছেন দুপুর থেকে ঝড়ের গতি কমছে।

    মৌসম ভবনের পূর্বাভাস সোমবার দুপুর ১২টা নাগাদ ঝড়ের কেন্দ্রের গতি ঘণ্টায় ৯৫-১১৫ কিলেমিটারে নেমেছ। এ ভাবে প্রতি ছ’ঘণ্টায় ঝড়ের কেন্দ্রের গতিবেগ কমতে থাকবে বলে মনে করছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। তবে সোমবার মধ্যরাত পর্যন্ত সেটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের পর্যায়েই থাকবে। তার পর সেটি পরিণত হবে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে। ঝড়ের গতি থাকবে ৭৫ থেকে ৯৫ কিলোমিটার। মঙ্গলবার সারাদিন সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হয়েই থাকবে ‘অশনি’। নিজের গতি না বাড়ালে শেষপর্যন্ত ‘অশনি’ সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হয়েই পুরীর উপকূলে আছড়ে পড়বে।  তা না হলে সেটি পরের দিন গভীর নিম্নচাপ হয়ে আরও উত্তরদিকে অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের দিকে এগিয়ে আসতে পারে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    অশনির প্রভাবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভারী বৃষ্টির পূ্র্বাভাস জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে সমুদ্রে যেতে মৎস্যজীবীদের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই দিঘা, বকখালির মতো সৈকত এলাকায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে মাইকিং চলছে। ।MD-র ডিজি মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছেন, ”ওডিশা বা অন্ধ্রপ্রদেশ, কোথাও ল্যান্ডফল নাও হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ের। পশ্চিম মধ্য ও সংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ধরে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওডিশা উপকূলের কাছে ১০ মে সন্ধ্যায় পৌঁছবে ঝড়টি। কিন্তু, এরপরই গতিপথ বদল করবে ঝড়। গতিপথ বদল করে উত্তর উত্তরপূর্ব দিকে এগিয়ে ওডিশা উপকূলের কাছে উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অগ্রসর হবে।”

    দিঘার পাশাপাশি সমুদ্র তীরবর্তী শঙ্করপুর, তাজপুর, মন্দারমনি-সহ জেলার উপকূল অঞ্চলগুলিতে প্রশাসনিক নজরদারি জারি রয়েছে। ইতিমধ্যেই ওড়িশায় বিশেষ উদ্ধারকারী দল মোতায়েন করা হয়েছে৷ পুরীর উপকূলের পাশ দিয়ে সবচেয়ে কাছে আসবে এই সাইক্লোন৷ পুরীর ১০০ কিলোমিটার কাছ দিয়ে বয়ে যাবে অতি শক্তিশালী এই সাইক্লোন এমনটাই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস।

  • Droupadi Murmu: এখনও অন্ধকারে! অবশেষে বিদ্যুৎ এল রাষ্ট্রপতি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে

    Droupadi Murmu: এখনও অন্ধকারে! অবশেষে বিদ্যুৎ এল রাষ্ট্রপতি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আলোর মুখ দেখবে ওড়িশার (Odisha) ময়ূরভঞ্জ জেলার উপরবেদা গ্রাম! আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential Elections) এনডিএ (National Democratic Alliance) প্রার্থী হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। এবার বিদ্যুৎ সংযোগ আসতে চলেছে তাঁর আদি বাড়ির গ্রাম উপারবেদায় (Uparbeda)। 

    ওড়িশা সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরেই গ্রামের বাসিন্দারা বিদ্যুৎ সংযোগের দাবি জানাচ্ছিলেন। সেই কারণেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হবে বলে কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। দ্রৌপদী মুর্মু অবশ্য এখন ওই গ্রামে থাকেন না। কয়েক দশক আগেই কুসুম ব্লকের অন্তর্গত উপরবেদা থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে পৌর শহর রায়রংপুরে চলে এসেছেন দ্রৌপদী।

    আরও পড়ুন: “আর চলছে-চলবে নয়, করতে হবে-তে বিশ্বাস রাখে ভারত”, মিউনিখে মোদি

    জানা গিয়েছে, উপারবেদা গ্রামের দু’টি ভাগ রয়েছে, বাদশাহি ও ডুঙুরশাহি। এখানে তিন হাজার ৫০০ জন মানুষ বসবাস করেন। এর মধ্যে বাদশাহিতে বিদ্যুৎ থাকলেও, অন্ধকারে ডুবে থাকে ডুঙুরশাহি । প্রায় ১৪টি বাড়িতে আজ পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসেনি। গ্রামের এই এলাকাতেই থাকেন দ্রৌপদী মুর্মুর ভাইপো বিরাঞ্চি নারায়ণ টুডু। তাঁর পরিবারে রয়েছেন স্ত্রী ও দুই সন্তান। বিরাঞ্চি বলেছেন, “বহুদিন ধরেই আমরা বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য চেষ্টা করছি। কিন্তু কেউই আমাদের কথা শোনেনি।” তবে তাঁরা জানিয়েছেন, দ্রৌপদীর নাম ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন করেননি তাঁরা। তিনি আরও জানান, দ্রৌপদী উৎসবের সময় গ্রামে বেড়াতে গেলেও তাঁরা বিষয়টি তাঁর নজরে আনেননি।

    ২০১৯ সালের নির্বাচনের সময় বিষয়টি স্থানীয় বিধায়ক এবং সাংসদকে জানানো হয়েছিল, কিন্তু কিছুই হয়নি বলে জানান গ্রামবাসীরা। কেরোসিন দিয়েই বাড়িতে আলো জ্বালানো হয় বলে জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। তবে সম্প্রতি গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। শনিবারই রাজ্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এলাকার সব বাড়িতেই সংযোগ দিয়ে দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক থেকে প্রশাসনিক— একনজরে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর জীবন

    টাটা পাওয়ার নর্থ ওড়িশা ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের (TPNODL) তরফে এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “ময়ূরভঞ্জ এলাকা থেকে অনুমতি নিয়ে নেওয়া হয়েছে। আগামী একদিনের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। সকলের বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে।” উপারবেদা গ্রামটি জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত, তাই বিদ্যুৎ পৌঁছতে সমস্যা হয়েছে, বলে জানান ওই আধিকারিক।

  • Cyclone Asani: ‘অশনি সঙ্কেত’, শক্তি বাড়াল নিম্নচাপ, বাংলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Cyclone Asani: ‘অশনি সঙ্কেত’, শক্তি বাড়াল নিম্নচাপ, বাংলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় অশনি (Cyclone Asani), এমনই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। ইতিমধ্যেই বঙ্গোপসাগরে (Bay of Bengal) একটি নিম্নচাপ বলয় তৈরি হয়েছে। শনিবার আরও শক্তি বাড়িয়েছে দক্ষিণ আন্দামান এবং দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ওই নিম্নচাপ। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস,  ৮ মে, রবিবার ওই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তৈরি হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও (Cyclonic storm)। ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে তার নাম হবে ‘অশনি’। হাওয়া অফিসের মতে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড় ধেয়ে আসবে ভারতের উত্তর-পশ্চিম অর্থাৎ অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওড়িশা উপকূলের দিকে।

    [tw]


    [/tw]

    তবে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে পশ্চিমবঙ্গও। নিম্নচাপ আবহে ১০ মে থেকে ১৩ মে পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা জুড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। ১০ মে থেকে মৎস্যজীবীদের মাঝসমুদ্রে যেতে বারণও করা হয়েছে। যে কোনও সময়ে দিক পরিবর্তন করে নিম্নচাপটি বাংলার দিকে ঘুরতে পারে ভেবে ইতিমধ্যেই বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকছে বাংলার উপকূলবর্তী জেলাগুলি। তারই মধ্যে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুতি শুরু হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। জেলার প্রতিটি সাব-ডিভিশন এবং ব্লক স্তরে কন্ট্রোল রুম তৈরি করা হচ্ছে। পাশাপাশি, প্রশাসনের তরফ থেকে পাঁচটি আপৎকালীন ‘কুইক রেসপন্স টিম’ তৈরি করা হয়েছে। এক একটি দলে ২০ জন করে কর্মী থাকবেন বলে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে সব থেকে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলিতে সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা মোতায়েন থাকবেন। প্রয়োজনে এনডিআরএফ, এসডিআরএফ এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীর সাহায্য নেওয়া হবে বলেও প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আসছে সাইক্লোন? ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় চরম সতর্কতা ওড়িশায়, বাংলায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা?

    মৎস্যজীবীরা যাতে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে না যান, তার জন্য ইতিমধ্যেই ‘মাইকিং’ শুরু হয়েছে। অর্থাৎ, উপকূলবর্তী বিভিন্ন এলাকায় মাইকে আপৎকালীন প্রচার শুরু করেছে প্রশাসন। রবিবার থেকেই আবহাওয়ার অবনতি হতে পারে বলে প্রশাসনের একাংশের অনুমান। যে কোনও রকমের বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে ভেবে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রিপল, চাল, ওষুধ, শুকনো খাবার এবং জলের বোতল মজুত করতে শুরু করেছে প্রশাসন। জরুরি অবস্থার জন্য হাসপাতালগুলিকেও প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। এ ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলিতে নৌকা রাখা হয়েছে, যাতে বিপদগ্রস্তদের অতি সত্ত্বর অন্যত্র নিয়ে যাওয়া যায়। দুর্গতদের থাকার জন্য একাধিক অস্থায়ী আশ্রয়স্থল তৈরির কাজও শুরু করা হয়েছে। পাশাপাশি, গাছ ভেঙে পড়লে বা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতেও প্রস্তুত রয়েছে প্রশাসন।

  • Hockey Stadium: ওড়িশায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সব থেকে বড় হকি স্টেডিয়াম

    Hockey Stadium: ওড়িশায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সব থেকে বড় হকি স্টেডিয়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হবে পুরুষদের হকি বিশ্বকাপ (Men Hockey World Cup)। তার আগেই ওড়িশার রৌরকেল্লায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের হকি স্টেডিয়াম (Hockey Stadium)। ২০২৩ সালের পুরুষদের হকি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হচ্ছে এই হকি স্টেডিয়ামটি। প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতে পারবেন। এছাড়াও স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক মানের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।  

    স্টেডিয়ামটি বিজু পট্টনায়েক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনলজির ক্যাম্পাসে ৩৫ একর জায়গায় নির্মিত হচ্ছে।  স্বাধীনতা সংগ্রামী বিরসা মুন্ডার নামে নামকরণ করা হয়েছে স্টেডিয়ামটির। মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক বলেন, ‘‘আমরা আবারও বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পাচ্ছি। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়।” ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর ও সুন্দরগড়কে বিশ্বকাপ হকি ২০২৩ আসরের আয়োজক করা হয়েছে। নতুন স্টেডিয়ামটি বিশ্বকাপের আগে তৈরি হয়ে যাবে। সুন্দরগড় জেলা হকি প্রতিভা অন্বেষণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসাবে বিবেচিত হয়। দিলীপ তিরকে এবং সুনিতা লাকড়ার মতো খেলোয়াড় এখান থেকে উঠে এসেই হকিতে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন।  

    ওড়িশার ভুবনেশ্বর এবং রৌরকেল্লায় আগামী বছর ১৩-২৯ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে পুরুষ হকি বিশ্বকাপ। করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০১৮-র পর থেকে আর হকি বিশ্বকাপ হয়নি। ইতিমধ্যেই ১৫ হাজার আসন সংখ্যার কলিঙ্গ স্টেডিয়াম রয়েছে সেই রাজ্যে। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামকে আরও উন্নত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।  

    ওড়িশা ক্রিড়া দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “করোনা পরিস্থিতি, সাইক্লোন, বৃষ্টির মতো দূর্যোগের পরেও আমরা এই স্টেডিয়াম তৈরির কাজ অব্যাহত রেখেছি। প্রায় ২৫০ ইঞ্জিনিয়ার, ডিজাইনার, শ্রমিক এই স্টেডিয়াম তৈরির জন্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আশা করছি অক্টোবরের মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক মানের সবরকম সুবিধা পাওয়া যাবে এই স্টেডিয়ামে।”

    আরেক আধিকারিকের মতে, বিশ্ব হকিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে ওড়িশায় নির্মিত এই স্টেডিয়াম।

     

LinkedIn
Share