Tag: pakistan

pakistan

  • US: চিনা আগ্রাসন রুখতে ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা!

    US: চিনা আগ্রাসন রুখতে ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা (US)। ক্রমেই বাড়ছে চিনা (China) আগ্রাসন। ড্রাগনের দেশের এই বাড়বাড়ন্ত রুখতেই ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও পোক্ত করতে চাইছে জো বাইডেনের (Joe Biden) সরকার। ইউএস ন্যাশনাল ডিফেন্স স্ট্র্যাটেজি ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে বৃহস্পতিবার। তা থেকেই জানা গিয়েছে বাইডেন প্রশাসনের এই মনোভাবের কথা।

    কিছুদিন আগেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছিলেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হওয়ার প্রচেষ্টা গেম চেঞ্জার হতে চলেছে। কয়েকদিন আগেই মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের সঙ্গে কথা হয়েছে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতকে প্রযুক্তিগত সাহায্য করার অনুমতি দিয়েছেন তিনি। যদি সেই সরঞ্জামটি তৈরি হয়, তবে তা ভারতেই নির্মাণ করা হবে।

    প্রসঙ্গত, রাজনাথের এই দাবির আগে আগেই পাকিস্তানকে (Pakistan) এফ-১৬ ফাইটার জেট রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল বাইডেন সরকার। ঘটনার জেরে ততক্ষণাৎ আপত্তির কথা জানিয়ে দেয় নয়াদিল্লি। বিশেষজ্ঞদের মতে, তার পর থেকে ভারতের ক্ষোভ প্রশমনে উদ্যোগী হয়েছে হোয়াইট হাউস। আমেরিকার (US) ওই স্ট্র্যাটেজিতে বলা হয়েছে, চিনা আগ্রাসন রুখতে দফতর (মার্কিন প্রতিরক্ষা) ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও শক্ত করবে। এভাবে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে শান্তি এবং অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    চিন এবং রাশিয়া দুটি দেশই যে আমেরিকার পক্ষে সমান বিপজ্জনক, তাও জানা গিয়েছে ওই স্ট্র্যাটেজি থেকে। এতে বলা হয়েছে, চিন সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে। আর রাশিয়া দেশ এবং বিদেশের জন্য মার্কিন জাতীয় স্বার্থের পক্ষে হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকাশিত ওই স্ট্র্যাটেজিতে আরও বলা হয়েছে, মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জটি হল চিনের জবরদস্তিমূলক এবং ক্রমবর্ধমান আক্রমণাত্মক প্রচেষ্টা। ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ওই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চিন। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে তার অনুকূলে আনতেই এটা করছে ড্রাগনের দেশ। দফতর তার সহযোগী এবং সঙ্গীদের সমর্থন করবে মার্কিন নীতি ও আন্তর্জাতিক আইন মেনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে তাঁকে খুনের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। কাঠগড়ায় তুলেছিলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজ (PML-N) নামে সে দেশের একটি রাজনৈতিক দলকে। এবার তাঁর বিরুদ্ধেই খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতা মহসিন শাহনাওয়াজ রঞ্ঝা। শনিবার ইমরান খানের বিরুদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর ঠিক একদিন আগেই ইসলামাবাদে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনেই রঞ্ঝা আক্রান্ত হন। তার পরের দিনই ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    দিন কয়েক আগে পাঞ্জাব প্রদেশের মিয়ানওয়ালিতে একটি সমাবেশে যোগ দেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (PTI) পার্টির নেতা ইমরান খান (Imran Khan)। তাঁর অভিযোগ, পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতারা ধর্মীয় হিংসা ছড়িয়ে দিতে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ম নিন্দার অভিযোগ আনছেন। পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর পিছনে অন্য খেলা রয়েছে। বন্ধ দরজার পিছনে চারজন আমায় খুনের পরিকল্পনা করছে। তিনি খুন হলে, দেশ চক্রান্তকারীদের কখনও ক্ষমা করবে না বলেও জানান ইমরান।

    ইমরানের (Imran Khan) বিরুদ্ধে দায়ের করা এফআইআরে রঞ্ঝা বলেন, তোষাখানা মামলায় বাদী হিসেবে নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়েছিলেন তিনি। সেই সময় আচমকাই তাঁকে আক্রমণ করা হয়। তাঁর দাবি, তাঁকে খুনের চেষ্টা করে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির নেতা-কর্মীরা। তাঁর গাড়ির কাচও ভেঙে দেওয়া হয়। এফআইআরে আরও বলা হয়েছে, শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরেই কার্যত তাণ্ডব চালান ইমরানের দলের কর্মীরা। এলাকায় ভাঙচুর চালানো হয়। ছোড়া হয় পাথর।

    আরও পড়ুন: “তিন টুকরো হয়ে যাবে পাকিস্তান!” কেন এমন কথা বললেন ইমরান?

    প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় ভাণ্ডার তোষাখানা থেকে  ডিসকাউন্ট মূল্যে কেনা উপহার চড়া দরে বিক্রি করে ইমরান (Imran Khan) কী পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন, তা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এই মামলার দীর্ঘ শুনানির পর পাক নির্বাচন কমিশন ইমরানকে জাতীয় পরিষদের সদস্য নন বলে ঘোষণা করে। ইমরানের কেন্দ্রটি শূন্য বলেও ঘোষণা করা হয়। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। এই মধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হল খুনের চেষ্টার মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস-বিরোধী এবং মাদক-বিরোধী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশান এক্সচেঞ্জ লাইন স্থাপন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করা উচিত ইন্টারপোলের সদস্য দেশগুলির। শুক্রবার এ ব্যাপারে একটি ডেডিকেটেড সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাবও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    ইন্টারপোলের ৯০তম সাধারণ সভার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পঁচিশ বছর পরে ভারতে এই সভা হল। ওই সভায় যোগ দেন শাহ। এদিনের সভায় আরও একবার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, সীমান্ত পারের সন্ত্রাস বন্ধে প্রয়োজন সীমান্তপারের সহযোগিতা। এবং এজন্য ইন্টারপোল সেরা প্লাটফর্ম। সন্ত্রাসবাদের কারণেই যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এদিন তাও স্পষ্ট করে দেন শাহ।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ((Amit Shah)) বলেন, সবার প্রথমে বিশ্বের সব দেশের প্রয়োজন সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদীর গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা প্রস্তুত করা। এটা ছাড়া আমরা বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারব না। তিনি বলেন, আমাদের লড়তে হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। ভাল সন্ত্রাসবাদী, মন্দ সন্ত্রাসবাদী, ছোট সন্ত্রাসবাদী, বড় সন্ত্রাসবাদী বলে কিছু হয় না।

    আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    এর আগে একবার রাষ্ট্রসংঘকে একহাত নিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদের সর্বসম্মত সংজ্ঞা তৈরি না করার জন্যই রাষ্ট্রসংঘকে (UN) নিশানা করেছিলেন তিনি। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, আমরা এটাকে (সন্ত্রাসবাদকে) রাজনৈতিক সমস্যা বলে বিবেচনা করতে পারি না। আমাদের প্রত্যেকের উচিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ মেয়াদি এবং স্থায়ী লড়াই চালিয়ে যাওয়া। এর পরেই শাহ বলেন, আমি ইন্টারপোলকে অনুরোধ করব একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশন এক্সচেঞ্জ লাইন তৈরি করতে। ইন্টারপোলের সদস্য ১৯৫টি দেশ এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতেই এটা করা প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এরকম একটা মেকানিজম অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে শক্তি জোগাবে। কূটনৈতিক মহলের মতে, এদিন ইন্টারপোলের এই অনুষ্ঠানে আসলে শাহ পাকিস্তানের নাম না করেই প্রতিবেশী দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FATF Pakistan: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    FATF Pakistan: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদত দান প্রতিরোধের জন্য নজরদারি সংস্থা ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (এফএটিএফ) ধূসর তালিকা থেকে বাদ গেল পাকিস্তান। এর ফলে ক্ষুব্ধ ভারত। ২০১৮ থেকে এই আন্তর্জাতিক সংস্থার ধূসর তালিকায় থাকার পর এ বার মুক্তি পেল প্রতিবেশী দেশ। কিন্তু দিল্লির দাবি, সন্ত্রাসের আকড়ভূমি পাকিস্তান। সন্ত্রাসবাদে সবরকম সাহায্য করে পাকিস্তান। তারা যে নিরন্তর আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস চালাচ্ছে তার প্রমাণ রয়েছে ভারতের কাছে। উল্লেখ্য, গত ৪ বছর ধরে জঙ্গি কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া ও জঙ্গি কার্যকলাপে অর্থ যোগানের অভিযোগে পাকিস্তানকে ধূসর তালিকায় রেখেছিল এফএটিএফ। এফএটিএফ জানিয়েছে, পাকিস্তান জঙ্গি কার্যকলাপে অর্থ যোগান কমিয়েছে পাশাপাশি এই সংক্রান্ত প্রযুক্তিগত জটিলতাও ক্রমশ কাটিয়ে ওঠার লক্ষণ দেখিয়েছে।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে বিপত্তি বাড়ল অনুব্রতের! আজই দিল্লিতে ইডির হাতে সায়গল

    শুধু পাকিস্তানই নয়, নিকারাগুয়াও এফএটিএফের ধূসর তালিকা থেকে বেরিয়ে এসেছে। অন্য দিকে মায়নমারের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। তারা ধূসর থেকে কালো তালিকায় পৌঁছেছে। তবে ধূসর তালিকা থেকে পাকিস্তান বেরিয়ে এলেও দিল্লির যুক্তি, বিশ্বে সন্ত্রাসবাদের মূল কেন্দ্র পাকিস্তান। এখনও তারা ভারত-সহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস ছড়ানোর মূল উৎস। সন্ত্রাসবাদে সর্বদাই পুঁজির জোগান দেয় পাকিস্তান। শুক্রবার এফএটিএফের প্রেসিডেন্ট টি রাজা কুমার বলেন, “পাকিস্তানকে ধূসর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে এখনও তাদের অনেক কিছুই (সন্ত্রাসবাদ দমন) করতে হবে। তবে তারা সমস্ত শর্ত পূরণ করেছে। আমরা সন্তুষ্ট। আমরা চাই জঙ্গিদের অর্থ জোগান ঠেকাতে এশিয়া-প্যাসিফিক এই সংগঠনটির সঙ্গে কাজ করুক পাকিস্তান।” 

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে আচমকাই ভেঙে পড়ল সেনা বাহিনীর কপ্টার, শুরু উদ্ধারকাজ

    সূত্রের খবর, সন্ত্রাসবাদে আর্থিক ও অন্যান্য মদত বন্ধ করতে এফএটিএফ পাকিস্তানকে (Pakistan) ৩৪টি শর্ত দিয়েছিল। সেই অ্যাকশন প্ল্যানের সব ক’টি শর্তই নাকি ইসলামাবাদ পূরণ করেছে! ওই শর্তের মধ্যে ২৭টি ছিল সন্ত্রাসে আর্থিক মদত সংক্রান্ত এবং সাতটি বেআইনি অর্থ পাচারের বিষয়ে। ২৯ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান সফর করে এফএটিএফ-এর ১৫ সদস্যের একটি দল। ব্রিটেন, আমেরিকা, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, ইইউ, এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ (এপিজি) এবং অন্যান্যদের প্রতিনিধিরা পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন চলাকালীন রিপোর্ট জমা দেন এবং আলোচনা করেন। তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, সারা বিশ্বে সন্ত্রাস দমনের স্বার্থে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা উচিত ছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার অধিনায়ক হিসাবে কোনও আইসিসি প্রতিযোগিতায় খেলতে নামছেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। নিজের সেরাটা দিতে তাই মরিয়া হিট-ম্যান। সঙ্গে চাই দলের সাফল্যও তবেই হবে স্বপ্নপূরণ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে (Pakistan) হারিয়ে দেশবাসীকে দিওয়ালির উপহার দিতে চান রোহিত। বিশ্বকাপ (ICC T20 World Cup 2022) জয় তাঁর লক্ষ্য। তবে তার জন্য প্রতিটি ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চাইছেন ভারত অধিনায়ক। তিনি চাইছেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজের সেরাটা দিন। আগাম কোনও ভবিষ্যৎ বাণী নয়। ধীরে চলো নীতিতেই আসবে সাফল্য মনে করছেন রোহিত

    আরও পড়ুন: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির ভ্রুকুটি! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে নামার আগে রোহিতের একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে বিসিসিআই। সেখানে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি, পাকিস্তান ম্যাচ, তাঁদের লক্ষ্য এই সব নিয়ে কথা বলেছেন রোহিত। ভিডিয়োয় রোহিত বলেছেন, ‘‘আমি জানি সবাই পাকিস্তান ম্যাচের আগে খুব উত্তেজিত। বিশ্বকাপের সব থেকে বড় ম্যাচ এটা। দু’দেশের কোটি কোটি সমর্থকের নজর থাকে এই ম্যাচের দিকে। কিন্তু আমরা সে সব নিয়ে বেশি চিন্তা করছি না। নিজেদের মধ্যে বেশি কথা বলছি না। শুধু নিজেদের প্রস্তুতির দিকে নজর দিচ্ছি।’’ভারত অধিনায়ক বলেছেন, ‘‘পাকিস্তানকে হারালেই তো বিশ্বকাপ জেতা হবে না। তার জন্য সবাইকে হারাতে হবে। তাই এখনই বিশ্বকাপ জেতার কথা ভাবছি না। একটা করে ম্যাচ ধরে এগোতে চাই। একটা করে ম্যাচ ধরে পরিকল্পনা করতে চাই। একটা করে ম্যাচ জিতে তার পরে শেষে বিশ্বকাপ জিততে চাই।’’

    গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাবর আজমদের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে গিয়েছিল ভারত। কয়েক মাস আগে এশিয়া কাপে দুবার ফের দুই প্রতিবেশী দেশের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সেখানে প্রথম ম্যাচ জিতলেও, সুপার ফোরের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া(Team India)। এবার তাই জয়ই পাখির চোখ রোহিতদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার গান্ধীনগরে ডিফেন্স এক্সপো ২০২২ (DefExpo 2022)-এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন তিনি ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে দিসায় একটি নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তিনি এবিষয়ে বলেন, “ইন্দো-পাক সীমানার কাছে নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি এও বলেছেন যে, “গুজরাট দেশের প্রতিরক্ষা কেন্দ্র হয়ে উঠবে এবং দেশের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন  করবে।” 

    এদিনের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্ক্রিনে দেখছিলাম নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নির্মাণে দিসার মানুষ উচ্ছ্বসিত। এই বায়ুসেনা ঘাঁটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে দিসা মাত্র ১৩০  কিলোমিটার দূরে। আমাদের বাহিনী,বিশেষ করে আমাদের বিমানবাহিনী সে ক্ষেত্রে পশ্চিম দিক থেকে আসা যেকোনও হুমকির মোকাবিলায় আমরা আরও ভাল জবাব দিতে পারবে। এই এয়ারফিল্ডের জন্য ২০০০ সালেই দিসার এই জমি দেওয়া হয়েছিল। আমি যখন এখানে মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন আমি এর নির্মাণকাজের জন্য কাজ শুরু করেছিলাম। তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম এর গুরুত্ব কতটা। এতটা জমি দিয়ে দিয়েছি কিন্তু ১৪ বছর ধরে কোনও কাজ হয়নি।” দেশের তৎকালীন কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফাইলগুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যে আমি কেন্দ্রে পৌঁছানোর পরেও প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যেতে সময় লেগেছে। আমরা সরকার গঠনের পর দিসাতে অপারশেনাল বেঞ্চ বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আর আমাদের সেনাদের অপেক্ষা আজ শেষ হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই জায়গা দেশের সুরক্ষার একটি বড় কেন্দ্র হয়ে উঠবে।” 

    আরও পড়ুন: কালীপুজোর আগেই চোখ রাঙাচ্ছে ‘সিত্রাং’?

    তিনি আরও বলেন, “এটিই প্রথম এই ধরনের ‘প্রতিরক্ষা এক্সপো’ যেখানে শুধুমাত্র ভারতীয় কোম্পানিই অংশগ্রহণ করছে। মুক্ত বাণিজ্যের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য সমুদ্র নিরাপত্তা আজ বিশ্বের অগ্রাধিকার হয়ে উঠছে। গত আট বছরে ভারতীয় প্রতিরক্ষা পণ্যের রপ্তানি আট গুণ বেড়েছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী ১০১টি সামগ্রীর একটি তালিকা জারি করবে যার আমদানি নিষিদ্ধ করা হবে। ৪১১টি প্রতিরক্ষা সরঞ্জামেরও তালিকা প্রকাশ করা হবে। যা ভারতে তৈরি করা হবে। অনেক দেশ এখন তেজসে আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং আমাদের সংস্থাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ইতালি এবং ইসরায়েলের মতো দেশগুলিতে প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের যন্ত্রাংশ সরবরাহ করছে।’” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

                

  • Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! পাকিস্তানকে (Pkistan) বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি বলে দেগে দিল আমেরিকা (America)। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে।

    এদিন বাইডেন (Joe Biden) বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিবের এহেন মন্তব্যের ছাপ পড়েছিল ভারত-মার্কিন সম্পর্কে। মার্কিন ওই সিদ্ধান্তের জেরে প্রকাশ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমেরিকায় গিয়ে বাইডেন সরকারকে কটাক্ষ করে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আপনারা আমাদের বোকা বানাতে পারবেন না। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পর বিবৃতি জারি করে শেহবাজ শরিফের দেশ বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘস্থায়ী এবং বিস্তৃত সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের মৌলিক নিয়মগুলিকে সম্মান করার এবং আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে ভারতকে। ভারত তার কূটনৈতিক আচরণ খতিয়ে দেখুক।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    এর পর এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার অভিযোগে চার বছর ধরে ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। সেই কলঙ্ক মোছার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। বাইডেনের এই মন্তব্যের জেরে শাহবাজ শরিফের দেশ যে বেশ বেকায়দায় পড়ল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড ব্লোম। সেখানে গিয়ে তিনি বারংবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। এর পরেই খেপে যায় ভারত। শুক্রবার ব্যক্ত করে কড়া প্রতিক্রিয়া। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান, মোদি সরকারের বিরোধিতা উপেক্ষা করেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সে খবর জানানো হয়েছে ওয়াশিংটনকে।

    জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ৩ তারিখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) গিয়েছিলেন ব্লোম। সেই ছবি তিনি শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে করেন ট্যুইট। জানান, ওই অঞ্চলে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে গিয়েছিলেন তিনি। আরও জানান, মুজফফরাবাদে কায়েদ-ই-আজম মেমোরিয়াল ডাক বাংলো পরিদর্শনের কথাও। ১৯৪৪ সালে এই ভবনটি পরিদর্শন করেছিলেন মহম্মদ আলি জিন্না স্বয়ং। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) পরিদর্শনে গিয়ে এলাকাটিকে তিনি বারবার আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আদাজ কাশ্মীরে প্রথমবার পা রাখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে একটি রেজলিউশন পাশ করে ভারত। তাতে বলা হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতেরই অংশ। পাকিস্তানকে অবশ্যই জায়গাটি খালি করে দিতে হবে। ছাড়তে হবে অবৈধ দখলদারি। চলতি বছর জুলাই মাসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জানিয়ে দিয়েছিলেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেই অংশ। তিনি বলেছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ। এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) সফর ভাল চোখে দেখেনি ভারত। জানিয়েছে জোরালো প্রতিবাদ। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানকে ঢেলে সাজাতে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল জো বাইডেনের দেশ। সেবারও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল ভারত। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, এটা সবাই জানে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তান। আপনি এসব বলে কাউকে বোকা বানাতে পারবেন না। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মেলানোর আগেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়ে ফের বিতর্কের সৃষ্টি করল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bilawal Bhutto Zardari: কাশ্মীরে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ মেনে নেব না, জার্মানিকে স্পষ্টবার্তা ভারতের

    Bilawal Bhutto Zardari: কাশ্মীরে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ মেনে নেব না, জার্মানিকে স্পষ্টবার্তা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর (Jammu Kashmir) সমস্যার সমাধানের জন্য রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল পাক সরকার। তাকে সমর্থন করে জার্মানিও (Germany)। যদিও সীমান্তপার সন্ত্রাস নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি দুই দেশই। এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ভারত। কাশ্মীর নিয়ে তৃতীয় পক্ষের অনধিকার চর্চা যে ভারত মেনে নেবে না, এদিন তা আরও একবার স্পষ্ট করে দিয়েছে নয়াদিল্লি।

    সম্প্রতি যৌথভাবে সাংবাদিক বৈঠক করেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari) এবং জার্মানির বিদেশমন্ত্রী অ্যানালেনা ব্যায়েরবক। এই সাংবাদিক বৈঠকটি হয়েছি বার্লিনে। সেখানে জম্মু-কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের জন্য রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল পাক সরকার। তাকে সমর্থন করে জার্মানি। অ্যানালেনা এও বলেন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে জার্মানির ভূমিকা ও দায়িত্ব রয়েছে। এর প্রেক্ষিতেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত।

    আরও পড়ুন : ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    ভারতের হয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, তামাম বিশ্বের যেসব দেশ সিরিয়াস ও বিবেক সম্পন্ন তাদের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সোচ্চার হেওয়া প্রয়োজন। বিশেষত সীমান্তপার সন্ত্রাস (Cross-border Terrorism ) নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরে দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে এমন সন্ত্রাস। এখনও চলছে। সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছেন বহু বিদেশি নাগরিকও। কেবল জম্মু-কাশ্মীরেই নয়, দেশের অন্যত্রও হানা দিচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা। মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার নেপথ্যে যে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদীরা তা জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ও এফএটিএফও। পাকিস্তানের নাম উল্লেখ না করেই ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, যখন কোনও রাষ্ট্র নিজের স্বার্থ বা উদাসীনতার কারণে কোনও ব্যবস্থা না নেয়, তখন তারা শান্তি নয়, তার বিরুদ্ধে কাজ করে। এভাবে তারা সন্ত্রাসবাদের শিকার হওয়া মানুষদের প্রতি অবিচার করে। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, জার্মানির বিদেশমন্ত্রী কাশ্মীর নিয়ে যে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির (Bilawal Bhutto Zardari)  মন্তব্যকে সমর্থন করেছে, তা উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dawat_e_Islami: ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে বিপুল বিনিয়োগ পাকিস্তানের!

    Dawat_e_Islami: ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে বিপুল বিনিয়োগ পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর খাবার বাড়ন্ত। তাও সমরাস্ত্র সরঞ্জাম কেনায় খামতি নেই ভারতেরই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের (Pakistan)।এবার উঠে এল বিস্ফোরক এক তথ্য। ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে মোটা অঙ্কের টাকা ব্যয় করছে সে দেশেরই জঙ্গি গোষ্ঠী দাওয়াত-ই-ইসলামি (Dawat_e_Islami)। ভারতীয় মুসলমানদের কাছে ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর ভাবধারা সঞ্চারিত করতেই গত আট বছর ধরে এ কাজ করছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকা দাওয়াত-ই-ইসলামি। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথা জানান সাইবার বিশেষজ্ঞ জিতেন জৈন। তিনি বলেন, ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে এবং যুদ্ধাস্ত্র সম্পর্কে খোঁজখবর দিতেও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিপুল পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেছে শাহবাজ শরিফের দেশ।

    সম্প্রতি দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) কাজকর্মের ওপর সমীক্ষা করে একটি সাংবাদ মাধ্যম। সেই তথ্য তুলে ধরে জিতেন জানান, গত আট বছরে পাকিস্তান প্রযুক্তি খাতে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করেছে। পাকিস্তান ভিত্তিক ওই জঙ্গি গোষ্ঠী এটা করেছে ভারতে গোয়েন্দাগিরি করার জন্য।

    কেন এ কাজ করল দাওয়াত-ই-ইসলামি (Dawat_e_Islami)? জানা গিয়েছে, ডিজিটাল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভারতে বসবাসকারী মুসলমানদের মধ্যে ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর এজেন্ডা পৌঁছে দেওয়ার জন্যই বিপুল পরিমাণ টাকা লগ্নি করেছে দাওয়াত-ই-ইসলামি।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    কিছুদিন আগেই রাজস্থানের উদয়পুরে মুণ্ডচ্ছেদ করা হয় পেশায় দর্জি কানহাইয়া লালের। যে দুই খুনি নৃশংস এই কাজ করেছিল, তারা দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ওই কাজ করেছে বলেও জানা গিয়েছে। ঘটনার পরে পরে পাকিস্তানের ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর নাম উঠে এলেও, অস্বীকার করেছিল ইসলামাবাদ। তবে ইসলামাবাদের বক্তব্য যে মিথ্যে, তা জানা গিয়েছে ওই সংবাদ মাধ্যমের সমীক্ষায়ই।

    দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের খবর দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, কানাডা, হংকং, কোরিয়া, ব্রিটেন এবং আমেরিকায় ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। ভারতে হয় না। তবে এ দেশের মুসলমানদের একটা অংশ ঘুরপথে তার খবর পেয়ে যায়। ফলে লক্ষ্য পূরণ হয় দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share