Tag: PM Modi

PM Modi

  • Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে শনিবারই। এনডিএ শিবিরের নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। সেখানে পরপর তিনটি নির্বাচনে জিতল তারা। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডে সর্বোচ্চ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এনিয়ে বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ফলাফল সামনে আনল জনগণের বিশ্বাসকেই। জনগণ বিশ্বাস করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডাবল ইঞ্জিন সরকারই উন্নয়ন ঘটাতে পারবে।’’ অমিত শাহ আরও জানিয়েছেন যে মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোটের এই জয় আসলে উন্নয়নের জয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডবল ইঞ্জিন সরকারের জয়।

    ঝাড়খণ্ডে সব চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপি, সংখ্যায় ৫৯ লাখ ২০ হাজার

    নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে শতাংশের বিচারে সব চেয়ে বেশি মানুষ আমাদেরকে ভোট দিয়েছেন। এজন্য আমরা ওই প্রদেশের সমস্ত মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। ঝাড়খণ্ডের সমস্ত বিজেপি কর্মী নিরলস পরিশ্রম করেছেন। এজন্য তাঁদেরকে শুভকামনা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে ৩৩ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। সংখ্যার বিচারে যেটা ৫৯ লাখ ২০ হাজার। অন্যদিকে সরকার গড়লেও ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রাপ্ত ভোটের হার ২৩ শতাংশ। বিজেপির থেকে প্রায় ১০ শতাংশ ভোট কম পেয়েছে তারা।

    মোদির ওপর ভরসা রেখেছেন দেশের মানুষ

    একইসঙ্গে নিজের এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) দেশের বিভিন্ন রাজ্যের এনডিএ প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সারা দেশ এক উন্নয়নের যুগের মধ্যে দিয়ে চলেছে। এর ওপরে ভরসা করছেন সাধারণ মানুষ। লোকসভা নির্বাচন হোক অথবা হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন, সর্বত্রই বিজেপির জয়জয়কার।’’ প্রসঙ্গত, ২৮৮ আসন-বিশিষ্ট মহারাষ্ট্র বিধানসভায় বিজেপি, একনাথ শিন্ডের শিবসেনা ও অজিত পাওয়ারের এনসিপি ২৩০টি আসন ছিনিয়ে নিল। সেখানে ৪৬টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস জোট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ভোটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্লোগান দিয়েছিলেন, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’, অর্থাৎ আমরা এক থাকলেই নিরাপদ। শনিবারই মারাঠাভূমে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিজেপি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দিল্লির বিজেপি সদর দফতরের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেন, ‘‘বর্তমানে জাতীয় মন্ত্র হয়ে উঠেছে, এক হ্যায় তো সেফ হ্যায় ধ্বনি।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘হরিয়ানার পরে মহারাষ্ট্রের নির্বাচন এক বড় ঐক্যের বার্তা দিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়- এই মন্ত্র সেই সমস্ত অপশক্তিকে থামাতে সক্ষম হয়েছে, যাঁরা দেশকে ধর্ম ও বর্ণের ভিত্তিতে, ভাষার ভিত্তিতে, প্রাদেশিকতার ভিত্তিতে ভাগ করতে চায়।’’

    উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘এ ক্ষেত্রে এই মন্ত্র সেই সমস্ত বিভাজনকারীদের শাস্তি দিয়েছে, যাঁরা জনজাতি সমাজ, ওবিসি সমাজ, দলিতদের মধ্যে ভাগ করতে চায়। সমাজের প্রত্যেকটা ক্ষেত্র বিজেপি-এনডিএ এর পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’’ প্রসঙ্গত শনিবারই মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পায় বিজেপি জোট, সেরাজ্যে ২৮৮টি আসনের মধ্যে ২৩০টিই দখল করে বিজেপির জোট। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ১৪৯ আসনে, এর মধ্যে তাদের দখলে আসে ১৩৩ আসন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের জয় আসলে সামনে আনল নেতিবাচক ও পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির পরাজয়কেই।’’ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে। মিথ্যা এবং প্রতারণা পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আমি সমস্ত বিজেপি ও এনডিএ কর্মীদের অভিনন্দন জানাই।’’

    বক্তব্য রাখেন জেপি নাড্ডাও

    এদিন দলীয় দফতরে বক্তব্য রাখেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘আজকে হল ঐতিহাসিক দিন। মহারাষ্ট্রের জনগণ এবং সারা দেশ জুড়ে যে উপনির্বাচন হয়েছে, সেখানে দেখা গিয়েছে, এনডিএ-এর ওপরে মানুষ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখেছে।’’ প্রসঙ্গত, এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ইন্ডি জোটের নেতারা ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে ছিলেন যে তাঁরা ক্ষমতা দখল করতে পারবেন। জনগণের মধ্যে ভাগ করে, কিন্তু হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্র তাদেরকে উত্তর দিয়ে দিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে উন্নীত হবে। ভারত ও জার্মানি-দুই দেশের বন্ধনকে আরও নিবিড় করতে স্টুটগার্ট শহরে আয়োজিত হয়ে হয়েছিল বিশেষ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে ভারত-জার্মানির দৃঢ় বন্ধনের কথা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)।

    ঠিক কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Largest Economy)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) এদিন মোদি সরকারের কাজের কথা তুলে ধরে বলেন, “গত দশ বছরে এক বিরাট পরিবর্তন (Largest Economy) এসেছে দেশ জুড়ে। ভারত এক অদ্ভূত পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে গিয়েছে। গোটা বিশ্ব এখন সেই স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে। এই রূপান্তর ভারতের চাহিদার অন্যতম কারণ হিসেবে বলা যায়। মোদির নির্দেশনায় ভারত এক নতুন উচ্চতা শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। দেশ যে কেবল নিজের পরিবর্তনের জন্য এগিয়ে গিয়েছে তা নয়, উন্নয়নের নিরিখে ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তর ঘটেছে ভারতের। উন্নয়ন কেবলমাত্র সংখ্যাতত্ত্বের বিচার নয়। আদতে লক্ষ্য এমন হওয়া উচিত যেখানে প্রকল্প, সুবিধা, পরিষেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। দেশকে দিশা দেখাতে এই ভাবনার একান্ত প্রয়োজন।”

    আর কি বললেন?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) আরও বলেন, “গত ১০ বছরে আমরা ১০ মিলিয়ন বাড়ি তৈরি করেছি। একই সময়ে সারা দেশে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোকে একটি ডিজিটাল সিস্টেমে স্থানান্তরিত করাও হয়েছে। আজ ভারতীয় কোম্পানি, ভারতের নামীদামি বহুজাতিক সংস্থাগুলো নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর তার ফল চেইন সিস্টেমে বিস্তৃত হচ্ছে দেশে। দেশের বাজার এবং বহিঃদেশীয় বাজারে বিরাট প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে ভারত। খুব দ্রুত চতুর্থ অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে পরিণত হবে ভারত এবং আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু মহারাষ্ট্র নয়, দেশের ৪৮টি বিধানসভা উপনির্বাচনে দূর্দান্ত ফল করল বিজেপি (BJP)। একইসঙ্গে কংগ্রেস তথা বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার ফল যথেষ্ঠ হতাশাব্যঞ্জক। বিধায়করা লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় দেশের বেশ কয়েকটি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (By Elections) অনুষ্ঠিত হয়। কিছু আসনে অবশ্য বিধায়কদের মৃত্যু কিংবা দলবদলের কারণেও এই ভোটগ্রহণ হয়। কংগ্রেস এবং বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে একেবারে কোণঠাসা করে কিস্তিমাত করল নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি। দেশজুড়ে বহু আসনে, জেতা সিট মাঝপথে খুইয়ে চাপে পড়ল কংগ্রেস, এসপি, আরজেডির মতো বিরোধী শিবিরের দলগুলি।

    যোগী রাজ্যে বিপুল জয় বিজেপির (BJP)

    যোগী রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ৯টি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়েছিল। নয় আসনের মধ্যে ছ’টিতে জিতল বিজেপি (BJP)। একটিতে বিজেপির জোটসঙ্গী দল আরএলডি জিতেছে। মাত্র দু’টিতে জিততে সক্ষম হয়েছে অখিলেশের এসপি। উল্টে এসপি-র হাতে থাকা দু’টি আসন ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি। শনিবার যোগী আদিত্যনাথ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএ-এর এই জয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল নেতৃত্ব ও নির্দেশনার প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাসের প্রমাণ।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও লিখেছেন, ‘‘এই জয় ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সুরক্ষা, সুশাসন ও জনকল্যাণমূলক নীতি এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আমি উত্তর প্রদেশের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যারা উত্তর প্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের জন্য ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে। এক রেহেঙ্গে-সেফ রেহেঙ্গে।’’

    অসম থেকে বিহার সর্বত্র বিজেপির জয়জয়কার

    অসমে পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি তিনটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে পেরেছে। একটি আসন কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে পেরেছে গেরুয়া শিবির (BJP)। রাজস্থানেও অব্যাহত বিজেপির ঝড় ও কংগ্রেসের শক্তিক্ষয়। সেখানে সাতটি বিধানসভা আসনের মধ্যে পাঁচটি নিজেদের দখলে রেখেছে বিজেপি। বিহারে চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল। চারে চার দখল করেছে এনডিএ জোট। চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়লাভ করেছে দুটি আসন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনের মধ্যে একটি পেয়েছে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। আরেকটি জিতন রাম মাঞ্জির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চা (হাম)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে শনিবারই। এনডিএ শিবিরের নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। সেখানে পরপর তিনটি নির্বাচনে জিতল তারা। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডে সর্বোচ্চ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এনিয়ে বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ফলাফল সামনে আনল জনগণের বিশ্বাসকেই। জনগণ বিশ্বাস করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডাবল ইঞ্জিন সরকারই উন্নয়ন ঘটাতে পারবে।’’ অমিত শাহ আরও জানিয়েছেন যে মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোটের এই জয় আসলে উন্নয়নের জয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডবল ইঞ্জিন সরকারের জয়।

    ঝাড়খণ্ডে সব চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপি, সংখ্যায় ৫৯ লাখ ২০ হাজার

    নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে শতাংশের বিচারে সব চেয়ে বেশি মানুষ আমাদেরকে ভোট দিয়েছেন। এজন্য আমরা ওই প্রদেশের সমস্ত মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। ঝাড়খণ্ডের সমস্ত বিজেপি কর্মী নিরলস পরিশ্রম করেছেন। এজন্য তাঁদেরকে শুভকামনা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে ৩৩ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। সংখ্যার বিচারে যেটা ৫৯ লাখ ২০ হাজার। অন্যদিকে সরকার গড়লেও ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রাপ্ত ভোটের হার ২৩ শতাংশ। বিজেপির থেকে প্রায় ১০ শতাংশ ভোট কম পেয়েছে তারা।

    মোদির ওপর ভরসা রেখেছেন দেশের মানুষ

    একইসঙ্গে নিজের এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) দেশের বিভিন্ন রাজ্যের এনডিএ প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সারা দেশ এক উন্নয়নের যুগের মধ্যে দিয়ে চলেছে। এর ওপরে ভরসা করছেন সাধারণ মানুষ। লোকসভা নির্বাচন হোক অথবা হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন, সর্বত্রই বিজেপির জয়জয়কার।’’ প্রসঙ্গত, ২৮৮ আসন-বিশিষ্ট মহারাষ্ট্র বিধানসভায় বিজেপি, একনাথ শিন্ডের শিবসেনা ও অজিত পাওয়ারের এনসিপি ২৩০টি আসন ছিনিয়ে নিল। সেখানে ৪৬টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস জোট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ভোটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্লোগান দিয়েছিলেন, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’, অর্থাৎ আমরা এক থাকলেই নিরাপদ। শনিবারই মারাঠাভূমে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিজেপি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দিল্লির বিজেপি সদর দফতরের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেন, ‘‘বর্তমানে জাতীয় মন্ত্র হয়ে উঠেছে, এক হ্যায় তো সেফ হ্যায় ধ্বনি।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘হরিয়ানার পরে মহারাষ্ট্রের নির্বাচন এক বড় ঐক্যের বার্তা দিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়- এই মন্ত্র সেই সমস্ত অপশক্তিকে থামাতে সক্ষম হয়েছে, যাঁরা দেশকে ধর্ম ও বর্ণের ভিত্তিতে, ভাষার ভিত্তিতে, প্রাদেশিকতার ভিত্তিতে ভাগ করতে চায়।’’

    উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘এ ক্ষেত্রে এই মন্ত্র সেই সমস্ত বিভাজনকারীদের শাস্তি দিয়েছে, যাঁরা জনজাতি সমাজ, ওবিসি সমাজ, দলিতদের মধ্যে ভাগ করতে চায়। সমাজের প্রত্যেকটা ক্ষেত্র বিজেপি-এনডিএ এর পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’’ প্রসঙ্গত শনিবারই মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পায় বিজেপি জোট, সেরাজ্যে ২৮৮টি আসনের মধ্যে ২৩০টিই দখল করে বিজেপির জোট। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ১৪৯ আসনে, এর মধ্যে তাদের দখলে আসে ১৩৩ আসন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের জয় আসলে সামনে আনল নেতিবাচক ও পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির পরাজয়কেই।’’ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে। মিথ্যা এবং প্রতারণা পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আমি সমস্ত বিজেপি ও এনডিএ কর্মীদের অভিনন্দন জানাই।’’

    বক্তব্য রাখেন জেপি নাড্ডাও

    এদিন দলীয় দফতরে বক্তব্য রাখেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘আজকে হল ঐতিহাসিক দিন। মহারাষ্ট্রের জনগণ এবং সারা দেশ জুড়ে যে উপনির্বাচন হয়েছে, সেখানে দেখা গিয়েছে, এনডিএ-এর ওপরে মানুষ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখেছে।’’ প্রসঙ্গত, এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ইন্ডি জোটের নেতারা ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে ছিলেন যে তাঁরা ক্ষমতা দখল করতে পারবেন। জনগণের মধ্যে ভাগ করে, কিন্তু হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্র তাদেরকে উত্তর দিয়ে দিয়েছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    PM Modi: নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জর খুনের ঘটনায় কানাডার (Canada) সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে জঙ্গি হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা নাকি জানতেন খোদ প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এবার চাপে পড়ে সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত রিপোর্টকে খারিজ করল সে দেশের সরকার। প্রসঙ্গত, কানাডার সংবাদমাধ্যমে এমন খবর সামনে আসতেই নয়া দিল্লির তরফে প্রবলভাবে বিরোধ করা হয়। ঠিক এই পরিস্থিতিতে, শুক্রবারে জাস্টিন ট্রুডো সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়েছে। শুক্রবার ট্রুডো সরকার বলেছে, ‘‘খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিংহ নিজ্জর হত্যা-সহ কানাডায় কোনও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বা তার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের যুক্ত করার কোনও প্রমাণ নেই।’’

    ১৩ অক্টোবর কানাডার বিবৃতিতে বলা হয় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন কূটনীতিক সঞ্জয় কুমার বর্মা

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর কানাডা সরকারের তরফ থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয় এবং সেখানে জানানো হয়, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সে দেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার বর্মা। এর পরে সঞ্জয় সহ কয়েকজনকে দেশে ফিরিয়ে আনে ভারত সরকার। একই সঙ্গে কানাডার কয়েকজন কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। এর পাশাপাশি কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে খালিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য জাস্টিন ট্রুডোর সরকার এমন বিতর্ক তৈরি করছে বলেও জানা কেন্দ্র।

    দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেল’-এর প্রতিবেদনে

    খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যা নিয়ে চলতি সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নাম জড়ানোর চেষ্টা হয়। কানাডার সংবাদপত্র ‘দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেল’-এর প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, নিজ্জরকে খুনের পরিকল্পনার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সবটাই জানতেন। এর পাশাপাশি ষড়যন্ত্রের কথা জানতেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও। তবে এর স্বপক্ষে কোনও যুক্তি অবশ্য দিতে পারেনি কানাডার ওই সংবাদমাধ্যম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Support Terror: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    Pakistan Support Terror: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর থেকে সন্ত্রাস-মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষের করেছে মোদি সরকার। কিন্তু পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে (Pakistan Support Terror) মদত দেওয়া বন্ধ করেনি। যার ফল ভুগতে হয় ভারতকে। রাষ্ট্রসঙ্ঘে (United Nations) ঠিক এই ভাষায় পাকিস্তানকে আক্রমণ করলেন ভারতীয় দূত পর্বতানেনী হরিশ৷ তাঁর দাবি, সন্ত্রাসবাদকে পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে মদত দিয়ে আসছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান সমস্যাও সন্ত্রাসবাদ। তবে পাকিস্তানের এই ভূমিকা আর সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছেন হরিশ। 

    কথা বলেও লাভ হয়নি 

    সম্প্রতি কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় দূত পর্বতানেনী হরিশ। সেখানে পাকিস্তানের সঙ্গে (Pakistan Support Terror) সম্পর্ক প্রসঙ্গে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলে সন্ত্রাসবাদের প্রশ্নে পড়শি দেশকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন তিনি ৷ হরিশ বলেন, ‘‘দীর্ঘদিন আগে দু’দেশের মধ্যে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গিয়েছে৷ তার একমাত্র কারণ সন্ত্রাসবাদ৷ এই সমস্যার সমাধান না-হলে দুই দেশের সম্পর্কে কোনওদিন উন্নতি হবে না৷’’ তাঁর মতে, সমস্যার সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছেন। পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে আলোচনাও করেছেন৷ তবে তাতেও কোনও লাভ হয়নি ৷ তাঁর কথায়, ‘‘একমাত্র আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমেই সন্ত্রাসবাদ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব। ভারত সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে।’’

    সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের অভিশাপ

    শুধুমাত্র ভারতের জন্য নয়, সন্ত্রাসবাদ (Pakistan Support Terror) গোটা বিশ্বের জন্যই অভিশাপ । এমনই মনে করেন হরিশ ৷ তাঁর কথায়, ‘‘একটি সন্ত্রাসবাদী হামলা আদতে একাধিক হামলার সমান৷ একটি প্রাণ গেলে তার সঙ্গে হাজারটা প্রাণ যায়৷ সুতরাং, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা এই সমস্যার সমাধানের জন্য কী কী পদক্ষেপ করছি, সেটাই আলোচনার বিষয়৷’’ সন্ত্রাসবাদকে ভারত কোনওমতেই মেনে নেবে না বলে জানান হরিশ। প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পর সন্ত্রাসবাদ রুখতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে মোদি সরকার৷ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশের নিরাপত্তা আরও মজবুত করতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার উপর বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ দেশের তিন সশস্ত্র বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রে সাজিয়ে তোলা হয়েছে৷ সেই সঙ্গে, পাকিস্তানের সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে ভারতের তরফে৷ যদিও তারপরও কোনও পরিবর্তন হয়নি বলে দাবি দিল্লির৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share