Tag: PM Modi

PM Modi

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা (No Confidence) আনল বিজেপি। মঙ্গলবার বিধানসভার সচিবের সঙ্গে দেখা করে বিমান বাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ বিজেপি বিধায়করা। অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন বিজেপি বিধায়করা। শুভেন্দু বাবু জানিয়েছেন, পক্ষপাতিত্তের অভিযোগে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন তাঁরা।

    বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত অভিযোগ শুভেন্দুর (No Confidence)

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত করেছেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিধানসভা কার্যত দলীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়ে গেছে। আমরা ফিরহাদ হাকিমের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলাম। আমাদের মুলতবি প্রস্তাব পড়তে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। উল্টে আমাদের প্রতিবাদ, স্লোগানকে বাধা দেওয়ার জন্য দুই মিনিটের বেশি বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। লোকসভা ভোটে যিনি তৃণমূলের প্রচার করেছেন, তাঁকে বিজেপির সদস্য বলে উল্লেখ করেছেন স্পিকার। যাহা মুখ্যমন্ত্রী তাহাই বিমান দা। মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। তাই অধ্যক্ষের (No Confidence)  অপসারণ চাই। এই দলতন্ত্রের হাত থেকে মুক্তি চাই।”

    অহেতুক প্রসঙ্গে বিধানসভায় আলোচনার অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    জানা গিয়েছে, অনাস্থা প্রস্তাবে (No Confidence) মোট ১৮ টি নির্দিষ্ট অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে বিজেপির তরফে। বিজেপির অভিযোগ, বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে কোনও আলোচনা হয় না। বিধানসভায় সব সময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করা হয়। বিধানসভা এবং রাজ্য সংক্রান্ত বিষয়ের তুলনায় অন্যান্য রাজ্য এবং কেন্দ্র নিয়ে বেশি আলোচনা হয়। এহেন কর্মকাণ্ড বিধানসভার রীতি নয়। প্রধানমন্ত্রীকে অপমানজনক মন্তব্য করা হয় বিধানসভা থেকে। রাজ্যের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে, বিরোধীদের সেই আলোচনা করতে দেওয়া হয় না। উল্টে মনিপুর, উত্তরপ্রদেশের অবাঞ্ছিত ঘটনার উদাহরণ দেওয়া হয়। প্রতি সোমবার বিধানসভায় পুলিশ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়-ঘনিষ্ঠ বারিক ট্রাকচালক থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক! উল্কার গতিতে উত্থান কোন পথে?

    কিন্তু পুলিশ মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী ওই আলোচনা সময় বিধানসভায় উপস্থিত থাকেন না বলে অভিযোগ (Suvendu Adhikari) বিজেপি বিধায়কদের।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে ভারত বিশ্বের তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হবে। মঙ্গলবার দেশের রাজধানী দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আয়োজিত “জার্নি টুওয়ার্ডস বিকশিত ভারত আলোচনা চক্রে এমনটাই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ।

    আঘাত সত্বেও এগিয়েছে অর্থনীতি (Budget 2024)

    দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভারতের জিডিপি হার ৮% থাকবে। বিগত ১০ বছরে দশটি বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে আমরা। করোনা প্যান্ডেমিক ভারতের উন্নতি পথ আটকে রাখতে পারেনি। সাময়িক ধাক্কা কাটিয়ে আমরা আবার উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছি। বর্তমানে ভারত পঞ্চম সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। শীঘ্রই আমরা তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হয়ে উঠব। সেই দিন দূরে নেই, যখন ভারত তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থব্যবস্থা হয়ে উঠবে। ২০১৪-র আগে দেশের অবস্থা এরকম ছিল না। প্রায় দিন আমরা দুর্বল অর্থনীতি এবং নানান ধরনের কেলেঙ্কারির খবর শুনতে পেতাম। এখন সেসব অতীত। রেল বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এবারের বাজেট (Budget 2024) ১ দশকের আগের বাজেটের তুলনায় ৮ গুণ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। কৃষি খাতেও আমরা ৪ গুণ অর্থ বরাদ্দ করেছি। ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে দুগুণ বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে।

    “কথা রাখি” বললেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ভারত একমাত্র অর্থনীতি, যেখানে উন্নয়নের হার বেশি এবং মুদ্রাস্ফিতীর হার কম। ভারত অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশের কাছে মডেল হয়ে উঠেছে। বিশ্বের উন্নতির ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্ব ১৬%। ১০ বছরে অর্থনীতির উপর একাধিক আঘাত সত্ত্বেও ভারত এ কাজ করে দেখিয়েছে। ভারতের অতীতের বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনা সম্পর্কে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এক সময় ছিল যখন ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হত, নেতারা ভোটের পর সেগুলিকে দিবাস্বপ্ন মনে করে ভুলে যেতেন। কিন্তু আমি সেই কাজ করি না। আমরা ভোটের আগে যা বলি, ভোটের পর সেটা পূরণ করে দেখাই। আমরা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছি। ২০১৪ সালে ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত, কটাক্ষ রাজু বিস্তার

    আমাদের সরকার ৪৮ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছে। ২০০৪ সালে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ৯০ হাজার কোটি টাকা ছিল। ২০২৪ সালের (Budget 2024) সেই ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ১১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranbir Kapoor: সনাতন ধর্মে অগাধ আস্থা, মোদিতে মুগ্ধ রণবীর কাপুর

    Ranbir Kapoor: সনাতন ধর্মে অগাধ আস্থা, মোদিতে মুগ্ধ রণবীর কাপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মের প্রতি তাঁর অগাধ আস্থা। প্রতি দিন ঈশ্বরকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েই ঘুমোতে যান অভিনেতা রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor)। সম্প্রতি এক পটকাস্টে উদ্যোক্তা নিখিল কামাথের সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা। ধর্ম (Sanatan Dharma) থেকে রাজনীতি, কেরিয়্যার সবকিছু নিয়েই নিজের মত ব্যক্ত করেছেন রণবীর। অভিনেতা জানান, রাজনীতি নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না করলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যবহার তাঁকে প্রতি মুহূর্তে আকর্ষণ করে। 

    ঈশ্বরে বিশ্বাস

    আগামীতে ‘রামায়ণ’-এ রামের চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি। বাস্তবেও সনাতন ধর্মের (Sanatan Dharma) প্রতি গভীর আস্থা ঋষি কাপুর পুত্রের।  রণবীর (Ranbir Kapoor) বলেন, “আমার বাবা খুবই ধার্মিক ছিলেন। মা বরং বাবার মতো ততটা ধার্মিক ছিলেন না। কিন্তু বাবা ধর্মচর্চা করতে ভালবাসতেন বলে, মা-ও সঙ্গ দিতেন। আমরা তখন ছোট। দেখতাম বাবা-মাকে। বাচ্চারা তো বাবা-মাকেই অনুকরণ করার চেষ্টা করে। তাই ঈশ্বর-ভাবনা আমার ভাল লাগে। আমি বহু আগেই বুঝতে পেরেছিলাম, আমার প্রার্থনার জোর আছে। ঈশ্বরের কাছে কিছু চাইলে, তা খুব সহজেই পেয়ে যেতাম। তাই খুব ছোট বয়সেই, আমি ঈশ্বরের কাছে কিছু চাওয়া বন্ধ করে দিই। হয়তো কোনও এক বর্ষার দিনের জন্য সেই প্রার্থনার সুযোগ বাঁচিয়ে রাখতাম। আমি আসলে নিজের সঙ্গেই কথা বলতাম। তবে, মনে আছে, সেই সময় থেকেই ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাতাম। এখন আমি যে জায়গায় আছি, তা নিয়ে আমি সত্যি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ।” 

    সনাতন ধর্মে আস্থা

    রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) এখনও নিশ্চিত করেননি যে তিনি ‘রামায়ণ’-এ রয়েছেন কিনা, তবে সীতা রূপী সাই পল্লবীর পাশে ভগবান রামের বেশে রণবীরের ছবি স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল। এই ছবি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন নীতেশ তিওয়ারি। ইতিমধ্যেই ছবির শ্যুটিংও শুরু হয়ে গিয়েছে। রণবীর বেশ কিছুদিন ধরে এই চরিত্রের জন্য কঠোর প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। সনাতন ধর্মের উপর বিশ্বাস নিয়ে রণবীর বলেন, “আমি সনাতন ধর্মের উপর বিশ্বাস করতে শুরু করেছি। বেশ কয়েক বছর ধরে এই ধর্ম নিয়ে অনেক পড়াশোনা করেছি। সনাতন ধর্মের প্রভাব কী, তা জানতে আমি গভীরে গিয়ে বিষয়টা দেখেছি।”

    আরও পড়ুন: পাইন গাছের বর্জ্য ব্যবহার করেই জীবিকা অর্জনের সুযোগ, পথ দেখাচ্ছেন দুই বোন

    প্রধানমন্ত্রী মোদির ব্যবহারে মুগ্ধ

    ওই সাক্ষাতকারে রাজনীতি থেকে চলচ্চিত্র নানা জগৎ নিয়ে কথা বলেন রণবীর (Ranbir Kapoor)। অভিনেতা জানান তিনি খুব বেশি চিন্তা করেন না রাজনীতি নিয়ে। ভবিষতে রাজনীতি আসবেন কিনা সে নিয়েও কিছু ভাবেননি, তবে আপাতত তিনি আসতে চান না। তবে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা বলার দক্ষতা, তাঁর ব্যবহার, তাঁর আঙ্গিক, রণবীরকে আকর্ষণ করে। অভিনেতার কথায়, ৪ থেকে ৫ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একটি বৈঠকে দেখা হয়েছিল।  যেখানে অভিনেতা এবং পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।  প্রধানমন্ত্রীর কথার মধ্যে এমনই এক বিষয় রয়েছে যা সবার উপর ছাপ ফেলে। রণবীর সেই মিটিংয়ে মোদির প্রবেশের মুহূর্তটিরও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, সেই মুহূর্তের মধ্যে যে একটা চৌম্বকীয় আকর্ষণ ছিল। রণবীর আরও জানান মোদি মিটিংয়ে উপস্থিত সকলের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেন। তিনি রণবীরের বাবার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির ব্যবহারের সঙ্গে সিনে দুনিয়ায় বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের কিছুটা মিল রয়েছে বলেও জানান রণবীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। বাংলার বিজেপি (BJP) সাংসদদের নতুন করে আশ্বাসবাণী দিলেন তিনি। জোরের সঙ্গে বললেন, ‘‘বাংলায় দিন বদল হবেই।’’

    বাংলার উন্নয়নের জন্য দায়বদ্ধ কেন্দ্রীয় সরকার (PM Modi)

    প্রসঙ্গত ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কাছেও পৌঁছতে পারেনি বিজেপি। একুশের নির্বাচনেও রাজ্যে পালাবদলের আশা মাথায় করে ম্যাজিক ফিগারের ধারে কাছে পৌঁছতে পারেনি তাঁরা। তবু হাল ছাড়তে নারাজ বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব। আগামী দিনে বাংলার জন্য কী করা যেতে পারে সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন বিজেপি সাংসদরা। এদিন “উন্নত বাংলা, উন্নত ভারত” শীর্ষক আলোচনা হয় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং সাংসদদের মধ্যে। সেখানেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই সূত্রের খবর। একই সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার পাশাপাশি বাংলার উন্নয়নের জন্য কী করা যেতে পারে, সে কথাও আলোচনা হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এদিন দলের সংসদদের মোদি নির্দেশ দিয়েছেন, বাংলার উন্নয়নের জন্য যা করণীয় তা জানাতে হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। এছাড়া নিজেদের এলাকায় কী কী উন্নয়ন করা যেতে পারে, সাংসদদের সেই পরিকল্পনাও জানাতে হবে “পিএমও”-কে।

    বাংলা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা বিজেপির (BJP)

    সূত্রের খবর, নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সাংসদদের বার্তা দিয়েছেন, মানুষের মধ্যে মানুষের বিশ্বাস অর্জনের পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, বাংলার মানুষের কল্যাণ এবং দুর্নীতি মুক্ত উন্নয়নমূলক কাজ একমাত্র বিজেপি করতে পারে। তিনি বলেছেন, বাংলার মানুষের স্বার্থে সব রকম ভাবে পাশে থাকবে কেন্দ্রীয় সরকার। আরও জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটি বাংলার মানুষের রাজনৈতিক ইচ্ছের সামগ্রিক বহিঃপ্রকাশ নয়। বিজেপি (BJP) সাংসদদের মতে, লোকসভা নির্বাচনে যে খেলা হয়েছে, তা বিশ্বাস করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আসন কমলেও শতাংশের বিচারে বিজেপির ভোট খুব একটা কমেনি। কিছু জায়গায় তাঁদের ভোট বেড়েছে।

    আরও পড়ুন: ভগবান রামের সঙ্গে আকবরের তুলনা টেনে বিপাকে ইউপিএসসি শিক্ষিকা, চাপে পড়ে চাইলেন ক্ষমা

    ফলে মানুষ বিজেপির দিক থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এমনটা নয়। সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক কৌশল একটু ঘষে-মেজে নিলে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি আসতে পারে তা মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের হয়ে প্রথম পদক জিতে নাম উজ্জ্বল করেছেন হরিয়ানার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। এবার তাঁর মুখেই প্রশংসিত হল মোদি সরকারের টার্গেট অলিম্পিক্স পডিয়াম স্কিম (টপস) এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। সম্প্রতি মনু ভাকেরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে খেলো ইন্ডিয়া এবং টপস উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। এই প্রোগ্রামগুলি কীভাবে তাঁর এবং অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে তা উল্লেখ করেন তিনি।  

    কী জানিয়েছেন মনু ভাকের? (Manu Bhaker)

    ভাইরাল ওই ভিডিওতে মনু ভাকের বলেছেন, “আমি ২০১৮ সালে খেলো ইন্ডিয়া স্কুল গেমসে সোনা জিতেছি। তখন থেকেই আমি দেশের জন্য প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছিলাম। তবে শুধু আমিই নই, আমার সঙ্গে অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে এবং সবাইকে পথ দেখিয়েছে টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। টপস ২০১৮ সাল থেকে আমাকে সহায়তা করছে, এটি আমার জীবনের একটি বড় অগ্রগতি। আমি আন্তরিকভাবে সরকারের এই প্রকল্পগুলির প্রশংসা করি। টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাদের সহযোগিতায় আজ আমি এখানে পৌঁছেছি।” 

    অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ জয়ী মনু

    প্রথম মহিলা শুটারও মনু (Manu Bhaker), যিনি অলিম্পিক্সে পদক পেলেন। তাই ভারতীয় শুটিংয়ের ‘পোস্টার গার্ল’ বলা হচ্ছে তাঁকে। রবিবার প্যারিস অলিম্পিক্সে মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল শুটিংয়ে একটুর জন্য রুপোর পদক পাননি মনু। ০.০১ পয়েন্টের জন্য রুপো হাতছাড়া হয়েছে। শেষমেশ ২২১.৭ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে ব্রোঞ্জ পেয়ে অন্তত টোকিও অলিম্পিক্সের পদক হাতছাড়া হওয়ার দুঃখটা কিছুটা মিটেছে।

    আরও পড়ুন: গুরু গম্ভীরের প্রথম সিরিজ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০-তেও জয়ী ভারত

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মনুকে নিয়ে লিখেছেন, “একটি ঐতিহাসিক পদক! অনেক শুভেচ্ছা মনু ভাকেরকে প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের প্রথম পদক জেতার জন্য! ব্রোঞ্জের জন্য অভিনন্দন। এই সাফল্য আরও বেশি বিশেষ কারণ তিনি ভারতের হয়ে শ্যুটিংয়ে পদক জয়ী প্রথম মহিলা হয়েছেন। একটি অবিশ্বাস্য অর্জন!”
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ছিল মলদ্বীপের (Maldives) ৫৯তম স্বাধীনতা দিবস। এদিনই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে দ্বীপ রাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য ভারতের (Modi government) প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মলদ্বীপের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার জন্য তিনি ভারত ও চিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এই দ্বীপের ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট মোকাবিলায় এবং এর ভবিষ্যৎ উন্নয়নে দুই দেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি পররাষ্ট্র নীতির প্রশংসা করে ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য উভয় দেশকেই ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

    মহম্মদ মুইজ্জুর মন্তব্য (Maldives) 

    এ প্রসঙ্গে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “মলদ্বীপের জনগণের স্বার্থে, অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য এবং আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার জন্য আমি মলদ্বীপের জনগণের পক্ষ থেকে চিন সরকার এবং ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পর গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হয়েছিলেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট। 

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক   

    উল্লেখ্য, গত নভেম্বরে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুইজ্জুর গলায় শোনা গিয়েছিল ‘ভারত-বিরোধী’ সুর। সে দেশ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে সরকারি ভাবে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রতিনিধিরা। যদিও এরপর বরফ গলেছিল। ‘চিন-ঘনিষ্ঠ’ মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর গলাতেই শোনা গিয়েছিল নরম সুর। সে সময় নয়াদিল্লির কাছে (Modi government) ঋণ মকুবের আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন ভারত মলদ্বীপের ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’-ই থাকবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের শেষে ভারত থেকে প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছিল মলদ্বীপ। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এবার সেই ঋণ পরিশোধই সহজ করল ভারত। 
    আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের পরেই মলদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দলের একাধিক নেতা। তার পরই নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’ (Maldives)। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলে রাখা ভালো, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। এরপরেই দেশকে ঋণ মুক্ত করতে ঋণ মকুবের আর্জি জানান প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics: ‘‘অলিম্পিক্সে দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করুন’’, ‘মন কী বাত’-এ বললেন মোদি

    Paris Olympics: ‘‘অলিম্পিক্সে দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করুন’’, ‘মন কী বাত’-এ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানে উঠে এল প্যারিস অলিম্পিক্স (Paris Olympics) প্রসঙ্গ। রবিবারই ছিল ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানের ১১২তম এপিসোড। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানান যে তাঁরা যেন প্যারিস অলিম্পিক্সে অংশগ্রহণকারী ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্বকারী ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করেন ও শুভেচ্ছা জানান। এদিন ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘পুরো বিশ্ব এখন প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics) মগ্ন। অলিম্পিক্সের এই বিশ্বমঞ্চে আমাদের দেশের ক্রীড়াবিদদের সুযোগ রয়েছে তেরঙ্গাকে উত্তোলন করার এবং দেশের জন্য উল্লেখযোগ্য কিছু করারও সুযোগ দিয়েছে প্যারিস অলিম্পিক্স (Paris Olympics)। আপনারাও দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করুন এবং তাঁদেরকে শুভেচ্ছা জানান।’’

    ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানে (PM Modi) আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় পড়ুয়াদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন, ‘‘কিছুদিন আগেই গণিতের ক্ষেত্রে একটি অলিম্পিক্স হয়েছে, যার নাম- আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড। এই অলিম্পিয়াডে ভারতের পড়ুয়ারা খুবই ভালো পারফরম্যান্স করেছেন। আমাদের দেশের ছাত্র-ছাত্রীরা সেরা পারফরমেন্স উপহার দিয়েছেন এবং চারটি স্বর্ণপদক ও একটি রূপো জিততে সক্ষম হয়েছেন। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে ১০০টিরও বেশি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল এবং আমাদের দেশ সামগ্রিকভাবে শীর্ষ পাঁচে ছিল। দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন যাঁরা, তাঁরা হলেন, পুণের আদিত্য ভেন্তকা গণেশ ও সিদ্ধার্থ চোপড়া, দিল্লির অর্জুন গুপ্তা, গ্রেটার নয়ডার কানভ তালওয়ার, মুম্বইয়ের রুশিল মাথুর ও গুয়াহাটির আনন্দ ভাদুড়ি। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী গণিত অলিম্পিয়াডে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্বকারীদের ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ (PM Modi) জানিয়েছিলেন এবং তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা দেশের মানুষের সঙ্গে শেয়ারও করেন। পড়ুয়ারা এদিন জানান, গণিতের প্রতি আগ্রহতেই তাঁরা এমন পারফরম্যান্স করতে পেরেছেন। অংশগ্রহণকারী ছাত্রদের মধ্যে অর্জুন গুপ্ত বলেন, ‘‘গণিতের অনুশীলন আমাদের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তৈরি করতে সাহায্য করে, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেও অপরিহার্য।’’

    বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রী মোদির

    শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈঠক করেন বিজেপির শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে। জানা গিয়েছে, উন্নয়নমূলক নানা ইস্যু নিয়েই এই বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি এই বৈঠকে জানিয়েছেন যে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের কাছেই যেন বিজেপি শাসিত সরকার পৌঁছাতে পারে। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘আমাদের দল বিরামহীন ভাবে কাজ করে চলেছে, সুশাসনের লক্ষ্যে এবং জনগণের চাহিদাকে পূর্ণ করতে।’’ নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও এই বৈঠকে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি বিজেপি নাড্ডা, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজন লাল শর্মা, ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি সমেত অন্যান্যরা। এর পাশাপাশি উত্তরাখণ্ড, অরুণাচলপ্রদেশ, গোয়া, হরিয়ানা, মণিপুর ও ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন এই বৈঠকে।  
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাতাসে বারুদের গন্ধ, জেলেনস্কির ডাকে ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি?

    PM Modi: বাতাসে বারুদের গন্ধ, জেলেনস্কির ডাকে ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্টে ইউক্রেন সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে শুরু হয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War)। তারপর এই প্রথম কিভ (ইউক্রেনের রাজধানী) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। অগাস্টেই রয়েছে ভারতের স্বাধীনতা দিবস। এই মাসেই স্বাধীনতা দিবস পালন করে ইউক্রেনও। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তাঁকে আমন্ত্রণ জানায় ইউক্রেনও। সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই কিভ যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি! (PM Modi)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে দাঁড়ি টানতে নানা সময় উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি রাশিয়া সফরে গিয়েও সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জড়িয়ে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। ২২ সালের সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকের ফাঁকে পুতিনের সঙ্গে প্রথমবার মুখোমুখি বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকেও মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। কূটনৈতিক কৌশলেই সমস্যার সমাধান করা যায়।

    বাতাসে বারুদের গন্ধ

    জুন মাসে জি৭ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মোদি। ইতালির ওই সম্মেলনে গিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকও করেছিলেন মোদি। জাপানেও একান্তে কথা হয়েছিল দুই রাষ্ট্রনেতার। ফোনেও কথা হয়েছে একাধিকবার। প্রত্যেকবারই উঠেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। তার পরেও যুদ্ধ চলছেই। মোদি-জেলেনস্কির এহেন কথোপকথনের আগে কিন্তু মোদি-পুতিনের আলিঙ্গনের সমালোচনা করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।

    আরও পড়ুন: চাকরি ছেড়ে জৈব চাষ, বছরে ৪ কোটি আয় দিল্লির দীপকের

    জেলেনস্কি বলেছিলেন, “বৃহত্তম গণতন্ত্রের (PM Modi) প্রধানমন্ত্রী একজন যুদ্ধাপরাধীকে আলিঙ্গন করছেন। শান্তি প্রক্রিয়ার পক্ষে এটা বিরাট একটা ধাক্কা।” উষ্মা প্রকাশ করেছিল আমেরিকাও। মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছিলেন, “আমরা ভারতকে বলছি, ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের সমর্থন প্রয়োজন।”

    চলতি মাসেই ভারত-ইউক্রেনের মধ্যে কূটনৈতিক স্তরে একপ্রস্ত আলোচনা হয়েছে। ১৯ জুলাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবার সঙ্গে আলোচনা (Russia Ukraine War) হয়েছে। তিনি জানিয়েছিলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kargil Vijay Diwas: ‘সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ’, কার্গিল দিবসে বিরোধীদের জবাব মোদির

    Kargil Vijay Diwas: ‘সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ’, কার্গিল দিবসে বিরোধীদের জবাব মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থে কিছু মানুষ জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে রাজনীতি করছে। সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার, বলে দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার দ্রাসে কার্গিল বিজয় দিবসের (Kargil Vijay Diwas) অনুষ্ঠানে এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

    গড় বয়স কমানোই লক্ষ্য

    বিজয় দিবসের ২৫ (Kargil Vijay Diwas) বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে কার্গিলে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জওয়ানদের সামনেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘সেনার জন্য অগ্নিপথ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার। কয়েক দশক ধরে এটা নিয়ে সংসদে আলোচনা হয়েছে। বহু কমিটি তৈরি হয়েছে। সেই সব কমিটি সেনার উন্নয়নের স্বার্থে এই ধরনের সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিল। ভারতীয় জওয়ানদের গড় বয়স বিশ্বের অন্য সব দেশের থেকে বেশি হওয়ায় উদ্বেগ তৈরি হচ্ছিল অনেক দিন ধরেই। কিন্তু সদিচ্ছার অভাবে এই ধরনের কোনও পদক্ষেপ করতে পারেনি আগের সরকারগুলি।’ 

    মিথ্যার রাজনীতি (Kargil Vijay Diwas) 

    মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘দুর্ভাগ্যবশত, জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয়কে কিছু মানুষ রাজনীতির বিষয় বানিয়েছেন। সেনাবাহিনীর এই সংস্কার নিয়েও কেউ কেউ তাঁদের ব্যক্তিগত স্বার্থে মিথ্যার রাজনীতি করছেন।’’ ভারতীয় সেনার গড় বয়স কমানোর লক্ষ্যেই তাঁর সরকারের এই পদক্ষেপ বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সভায় ব্যয়সঙ্কোচের উদ্দেশে অগ্নিপথ প্রকল্প চালু করার অভিযোগ খারিজ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘কিছু লোক এমন ভুল ধারণাও ছড়াচ্ছেন যে সরকার পেনশনের টাকা বাঁচাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে। আমি এমন লোকদের জিজ্ঞাসা করতে চাই, আজকের নিয়োগকারীদের জন্য পেনশনের প্রশ্ন ৩০ বছর পরে উঠবে। সরকার কেন এখনই সিদ্ধান্ত নেবে?’’

    আরও পড়ুন: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    অগ্নিপথ প্রকল্প কী

    সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের স্বার্থে ২০২২ সালের জুন মাসে অগ্নিপথ প্রকল্প ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। ওই প্রকল্পে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের তরুণ-তরুণীরা চার বছরের জন্য চুক্তির ভিত্তিতে সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখায় (স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনা) যোগ দিতে পারবেন। তাঁদের বলা হবে ‘অগ্নিবীর’। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, মাসে ৩০-৪৫ হাজার টাকা করে পান অগ্নিবীরেরা। সেনায় শূন্যপদ ও যোগ্যতার ভিত্তিতে চতুর্থ বছরের শেষে সেই ব্যাচের সর্বাধিক ২৫ শতাংশ অগ্নিবীরকে সেনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বাকিদের  অবসরকালীন ভাতা হিসেবে ১১-১২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hindu Temple Vandalized: ফের হিন্দু মন্দির ভাঙচুর! কড়া পদক্ষেপে করুক কানাডা, দাবি ভারতের

    Hindu Temple Vandalized: ফের হিন্দু মন্দির ভাঙচুর! কড়া পদক্ষেপে করুক কানাডা, দাবি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় এডমন্টের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে (BAPS Swaminarayan Mandir) ভাঙচুর চালানো এবং ভারত-বিরোধী স্লোগান লেখার কড়া ভাষায় নিন্দা করল দিল্লি। এ নিয়ে কানাডা সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ করার কথা বলা হয়েছে। যদিও বিষয়টি (Hindu Temple Vandalized) নিয়ে এখনও নীরব জাস্টিন ট্রুডো সরকার।

    ভারত-বিরোধী স্লোগান

    ফের কানাডায় হিন্দু মন্দিরের ভাঙচুর চালানোর ঘটনায় অভিযোগের তির খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে। জানা যাচ্ছে, এডমন্টের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরের (BAPS Swaminarayan Mandir) একাধিক জিনিসপত্র নষ্ট করা হয়। মন্দিরের দেওয়ালে লেখা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আর্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদী ও কানাডার শত্রু।’ এই লেখা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে ভারত ও কানাডা দুই দেশেই। চন্দ্র আর্য হলেন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ। এই নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। 

    ভারতের প্রতিক্রিয়া

    বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল বলেন, “এডমন্ট এলাকায় মন্দিরের ওপর হামলার ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা করছি। দিল্লির তরফে কানাডা সরকারকে বলা হচ্ছে তাঁরা যেন এই ঘটনার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেন। আমরা দেখতে চাই যে স্থানীয় প্রশাসন এই ঘটনার বিরুদ্ধে দ্রুত ও শক্তিশালী কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে। আবারও কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে এবং কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কারা করছে তা বুঝতে কারোরই অসুবিধা হচ্ছে না। তবে সাম্প্রতিকতম এই ঘটনাগুলির বিরুদ্ধে কানাডা সরকার সেভাবে কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এই উগ্রবাদীদের সমর্থন করে কানাডা সরকার নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।”

    ঘটনার নিন্দা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে কানাডায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শাখা সংগঠন। দ্রুত হামলাকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে সেদেশের সরকারের কাছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সংগঠনের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে এই ঘটনার সমালোচনা করে বলা হয়, ‘এডমন্টনে মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনা ও মন্দিরের বাইরে ভারত বিরোধী স্লোগানের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানানো হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এদেশে শান্তিপ্রিয় হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাচাড়া দিয়েছে হিন্দু বিরোধী চরমপন্থী মতাদর্শ। এদেশের সরকারকে এই ধরনের কার্যকলাপ বিরোধী কঠোর পদক্ষেপের করার আর্জি জানানো হচ্ছে।’

    আরও পড়ুন: ভারতকে ন্যাটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মতো মর্যাদা দেওয়ার দাবি, বিল পেশ মার্কিন সেনেটে

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদকে নিশানা

    এর আগেও একাধিকবার কানাডার মন্দিরে হিন্দু ও ভারত বিরোধী আক্রমণ করে স্লোগান লেখা হয়েছে। গত বছরেও একাধিকবার কানাডার হিন্দু মন্দির ভাঙচুর (Hindu Temple Vandalized) ও মন্দিরের বাইরে ভারত বিরোধী স্লোগান লিখে দেওয়ার ঘটনা সামনে এসেছিল। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই অভিযোগের তির ছিল খলিস্তানিদের দিকে। শিখস ফর জাস্টিসের প্রধান পান্নুনের রোষের মুখে পড়েন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ চন্দ্র আর্যও।

    গোটা ঘটনা নিজেই এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়ে এই সাংসদের অভিযোগ, ‘এডমন্টনের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের বিকৃতি নিয়ে কড়া নিন্দা করেছিলেন। কানাডায় খালিস্তান সমর্থকদের ঘৃণা ও হিংসা ছড়ানোর ঘটনার বিরোধিতা করেছিলাম। এর পরই একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছে শিখস ফর জাস্টিসের প্রধান গুরুপতবন্ত সিং পান্নুন। সেখানে আমাকে এবং আমার হিন্দু-কানাডিয়ান বন্ধুদের এখনই ভারতে ফিরে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। কারণ আমরা নাকি কানাডার মূল্যবোধ ও সনদের বিরুদ্ধে কাজ করি। যা একদমই সত্য নয়। আমরা কানাডার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সব সময়ই ইতিবাচক অবদান রেখেছি।’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share