Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে (World Boxing Championship) সোনা জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতের নিখাত জারিন। বৃহস্পতিবার আয়োজিত ফাইনাল ম্যাচে থাইল্যান্ডের জিটপং জুটামাসকে (Jitpong Jutamas)৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেন নিখাত জারিন (Nikhat Zareen)। এই টুর্নামেন্টে ৫২ কেজি বিভাগে অংশগ্রহণ করেছিলেন নিখাত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে সোনাজয়ের জন্য নিখাতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    [tw]


    [/tw]

    ইস্তানবুলে আয়োজিত বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে দেশকে পদক এনে দেওয়ার জন্য নিখাতকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ট্যুইট বার্তায় মোদি বলেন,’নিখাতের জন্য দেশবাসী গর্বিত। তাঁর জীবনে আরও সাফল্য আসুক।’ এই আসরেই ৫৭ কেজি বিভাগে মনীষা মোন এবং ৬৩ কেজি বিভাগে পরভিন হুডা ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। তাঁদেরকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অভিষেকেই রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন নিখাত। তেলেঙ্গানার মেয়ে তিনি। ব্রাজিলের ক্যারোলিন ডে আল্মিডাকে উড়িয়ে ফাইনালে উঠেছিলেন ২৫ বছরের ভারতীয় কন্যা। ফাইনালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন থাইল্যান্ডের জিটপং। চূড়ান্ত লড়াইয়ে নিখাতের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি তাঁর প্রতিপক্ষ। ৫-০ ফলে জেতেন নিখাত। গোটা লড়াই চলাকালীন নিখাত জারিনের কর্তৃত্ব ছিল একেবারে চোখে পড়ার মতো। বিপক্ষ বক্সারকে ডানহাতে জ্যাব করে তিনি প্রথম বাউট শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

    [tw]


    [/tw][tw]


    [/tw]

    বিগত কয়েক বছর ধরেই নিখাতের পারফরম্যান্স নজরকাড়া। ২০১৯ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। নিখাত ভারতের পঞ্চম মহিলা বক্সার যিনি বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে সোনার পদক জয় করলেন। বক্সিং কিংবদন্তী মেরি কম এই চ্যাম্পিয়নশিপ ৬বার জয় করে রেকর্ড কায়েম করেছেন। মেরি কম ছাড়াও সরিতা দেবী, জেনি আরএল এবং লেখা সি সোনার পদক জয় করেন। 

    পেশায় ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অফিসার নিখাতকে হারিয়ে টোকিও ওলিম্পিকসের টিকিট অর্জন করেছিলেন মেরি কম। হারলেও সেই বাউটে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন নিখাত। বৃহস্পতিবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের আঙিনায় সোনা জয় নিখাতকে কয়েক কদম এগিয়ে দিল।  এবার লক্ষ্য প্যারিস অলিম্পিক। সেখানে সাফল্য পেলেই নিখাতের বৃত্ত সম্পন্ন হবে।

     

  • New Pak PM Shehbaz Sharif: গদি রাখতে গেলে শেহবাজকে জিইয়ে রাখতেই হবে কাশ্মীর ইস্যু

    New Pak PM Shehbaz Sharif: গদি রাখতে গেলে শেহবাজকে জিইয়ে রাখতেই হবে কাশ্মীর ইস্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই শান্তির বুলি আওড়েছেন পাকিস্তানের (pakistan) নয়া প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (prime minister shehbaz sharif)। তবে আদতে তা কতটা কার্যকরী হবে, তা নিয়ে সন্দিহান কূটনৈতিক মহল। কারণ প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। পাল্টা টুইটে তিনিও মোদির সাফল্য কামনা করেছেন। এর পরেই শান্তির বার্তা দিয়েছেন শেহবাজ। যদিও উসকে দিয়েছেন কাশ্মীর ইস্যু। 

    পাক পার্লামেন্টে (Pakistan National Assembly) বিরোধীদের আনা অনাস্থায় (no confidence or trust vote) গোহারা হেরে যান পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Former Pak PM Imran khan)। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন শেহবাজ। তিনি পাকিস্তানের ২৩ তম প্রধানমন্ত্রী। ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পরে পরেই তাঁকে টুইট করে শুভেচ্ছা জানান মোদি। তিনি লেখেন, ভারত চায় সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশে শান্তি এবং স্থায়িত্ব, যাতে করে আমরা উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারি। দেশবাসীর উন্নতি এবং সমৃদ্ধিও নিশ্চিত করতে পারি।
    মোদিকে পাল্টা টুইট করেছেন পাক প্রধানমন্ত্রীও। তিনি লেখেন, জম্মু-কাশ্মীরের মতো বিতর্কিত ইস্যুগুলির শান্তিপূর্ণ সমাধানও অপরিহার্য। দেশবাসীর উন্নতি ও সমৃদ্ধিও যে নয়া পাক প্রধানমন্ত্রীর মূল ফোকাস, টুইটে তাও জানিয়ে দিয়েছেন শেহবাজ।

    [tw]


    [/tw]

    বস্তুত, কাশ্মীর ইস্যুই যে শেহবাজের মূল হাতিয়ার হবে, প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পরেই তিনি তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন। এর কারণও রয়েছে। পাকিস্তানের সরকার ব-কলমে চালনা ও পরিচালনা করে সে দেশের সেনাবাহিনী এবং গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। শেহবাজ যে পাক প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন, তার পেছনেও সেনার একটা অদৃশ্য হাত রয়েছে। এই সেনাই জিইয়ে রাখতে চায় কাশ্মীর ইস্যু।

    কাশ্মীর ইস্যু জিইয়ে রাখতে পারলে আদতে লাভ সরকারেরই। কারণ, তখন দারিদ্র, অশিক্ষা, অপুষ্টির মতো জ্বলন্ত ইস্যুগুলির দিক থেকে পাক নাগরিকদের অভিমুখ ঘুরিয়ে দেওয়া যাবে। তখন সরকার চলবে মসৃণ গতিতে। সেই কারণেই কাশ্মীর ইস্যুকেই হাতিয়ার করেন পাকিস্তানের সব প্রধানমন্ত্রীই। সেই কারণেই মুখে শান্তির বার্তা দিলেও, তলায় তলায় মদত দিতে থাকে লস্কর-ই-তৈবা (lashkar-e-taiba) সহ বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিকে। তার জন্য কনকনে ঠান্ডায়ও হিংসার তাপে পোড়ে ভূস্বর্গ। বাতাস ভারী হয় বারুদের গন্ধে। আচমকাই লাশ হয়ে যান জলজ্যান্ত কোনও কাশ্মীরি।

     

  • Modi in Japan: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    Modi in Japan: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘টু জিরো টু ফোর- নরেন্দ্র মোদি ওয়ান্স মোর’, জার্মানির প্রবাসী ভারতীয়দের মতো একই আওয়াজ জাপানে (Japan)৷ সোমবার কোয়াড (Quad summit) সামিটে যোগ দিতে জাপানের রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ২৩ এবং ২৪ মে টোকিওতে (Tokyo) কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। জাপানে মোট ৪০ ঘণ্টা থাকবেন এবং ২৩টি বৈঠকে অংশ নেবেন মোদি। এছাড়াও ৩৫ জন জাপানি সিইও এবং প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি।  

    অস্ট্রেলিয়া, জাপান, আমেরিকা এবং ভারতকে নিয়ে মূলত কোয়াড সম্মেলন আয়োজিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর আগামী দুই দিন অত্যন্ত ব্যস্ততার মধ্যেই কাটতে চলেছে। মোদির সময়সূচি অনুযায়ী, কোয়াড সামিট ছাড়াও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden), অস্ট্রেলিয়ার নব-নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। 

    আরও পড়ুন: বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    মোদির ২৩ তারিখের কর্মসূচি:

    প্রধানমন্ত্রী মোদিকে প্রবাসী ভারতীয়দের স্বাগত সম্বর্ধনা।
    NEC কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান নোবুহিরো এন্ডোর সঙ্গে বৈঠক।
    UNIQLO চেয়ারম্যান তাদাশি ইয়ানাইয়ের সঙ্গে বৈঠক।
    সুজুকি মোটরসের উপদেষ্টা Osamu Suzuki-র সঙ্গেও বৈঠক করবেন মোদি।
    সফটব্যাঙ্ক গ্রুপের প্রেসিডেন্ট  Masayoshi Son-এর সঙ্গে দেখা করবেন।
    ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক পার্টনারশিপ সূচনা করবেন।
    জাপানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গেও গোল টেবিল বৈঠক করবেন।
    জাপানে প্রবাসী ভারতীয়দের  সঙ্গে আলোচনা করার কথা মোদির। 

    ২৪ তারিখের কর্মসূচি: 

    কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন।
    জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে যাবেন।
    জাপানে প্রধানমন্ত্রীর আয়োজনে কোয়াড লাঞ্চে যোগ দেবেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করবেন।
    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন।
    জাপানের  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগার সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
    জাপান-ভারত অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
    জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং নৈশভোজ সারবেন।
    শেষে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন মোদি।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন মোদি জাপানে পৌছতেই ‘হর হর মোদি’, ‘মোদি কি জয়’, ও ‘বন্দেমাতারাম’ ‘ভারত মাতা কী জয়’ সহ একাধিক স্লোগানে মেতে ওঠেন প্রবাসী ভারতীয়েরা। নানান প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন বহু মানুষ। তার মধ্যে বাংলা প্লাকার্ডও চোখে পড়ে৷ একটি জাপানি সংবাদপত্রে দু’ দেশের সম্পর্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লেখাও প্রকাশিত হয়েছে এদিন। সেখানে মোদি লিখেছেন, ‘আমাদের সম্পর্ক শান্তি, স্থায়িত্ব এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে৷ এই বিশেষ বন্ধুত্ব ৭০ বছর পূরণ করল৷’

  • PM Modi: বিদেশে গেলে কেন নৈশ সফর পছন্দ করেন মোদি? কারণ জানলে চমকে উঠবেন

    PM Modi: বিদেশে গেলে কেন নৈশ সফর পছন্দ করেন মোদি? কারণ জানলে চমকে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশে গেলে অধিকাংশ সময়ই রাত্রিকালীন সফরই পছন্দ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। উদ্দেশ্য, সময় এবং অর্থ বাঁচানো। প্রথমত, রাতে সফর করলে দিনের বেলায় আরও বেশি করে কাজ করা যায়। দ্বিতীয়ত, এতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সাশ্রয় হয় অর্থেরও, যা আদতে দেশেরই। কারণ প্রধানমন্ত্রীর সফরের যাবতীয় খরচ জোগায় কেন্দ্রীয় সরকার।

    প্রতিদিন প্রায় কুড়ি ঘণ্টা করে কাজ করেন মোদি। ভোটের সময় তাঁর কাজের সময়সীমা আরও বেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগেও সফর করতেন নৈশকালে অত্যন্ত পরিশ্রমী মোদি। যা বজায় রয়েছে এখনও।

    আরও পড়ুন : “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    গত পনের দিন ধরে বিভিন্ন দেশ সফর (foreign tour) করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। চলতি মাসের শুরুতেই তিনি সফর করেছেন জার্মানি, ডেনমার্ক এবং ফ্রান্স (Modi 3-nation visit)। পরে বুদ্ধজয়ন্তীতে (Buddha Jayanti), একদিনের জন্য গিয়েছিলেন নেপাল (Nepal)। আগামী সপ্তাহে তাঁর যাওয়ার কথা জাপানে। তাঁর এই সফরসূচি একটু খুঁটিয়ে লক্ষ্য করলেই দেখা যায়, সময় এবং দেশের সম্পদ বাঁচাতে নৈশভ্রমণ করছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির আসন্ন জাপান (Modi in Japan) সফরের কথাই ধরা যাক। ২২ মে রাতে রওনা দেবেন তিনি। ২৩ মে ভোরে পৌঁছবেন টোকিওয়। সেখানে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা তাঁর। পরে দেখা করবেন প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে। পরের দিন যোগ দেবেন কোয়াড বৈঠকে। ওই রাতেই ফিরবেন ভারতে। জার্মানি ও ডেনমার্ক দু’দেশ মিলিয়ে মাত্র এক রাত কাটিয়েছেন। জাপান সফরের সূচিও তাই। সব মিলিয়ে এই পাঁচ দেশ সফরে মোদি রাত কাটিয়েছেন মাত্র তিনটি। বাঁচিয়েছেন দুদিন। যা ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রীকে করতে দেখা যায়নি বলে দাবি সংশ্লিষ্ট মহলের।

    আরও পড়ুন : “বিশ্রামের সময় নেই…”, যোগী-মন্ত্রিসভাকে কোন পরামর্শ দিলেন মোদি?

    মোদির ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, নয়ের দশকের গোড়ায় মোদি হোটেল খরচ বাঁচাতে দিনের বেলায় যাতায়াত করতেন। কোনও কারণে রাত হয়ে গেলে রাত্রিযাপন করতেন বিমানবন্দরে। তখন তিনি একজন সাধারণ মানুষ। আর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে কাজ এবং দায়িত্ব বেড়েছে তাঁর। তাই রাতে সফর করেন। এতে দিনের বেলায় বেশি কাজ করা যায়। সরকারি খরচে হোটেলেও থাকতে হয় না। তাই সময় এবং দেশের সম্পদ বাঁচে।

     

LinkedIn
Share