Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়ে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রীর মিম কে বানিয়েছে? তার উত্তর জানতে চায় পুলিশ। এ নিয়ে নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে পুলিশ।  রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee) নিয়ে মিম (Meme) বানানোয় কড়া হাতে ব্যবস্থা নেয় কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। ভোটের মাঝেই মমতাকে নিয়ে একটি মিম ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে স্পিটিং ফাক্টস নামে এক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে। যা রীতিমতো ভাইরাল। ওই ভিডিয়ো কলকাতা পুলিশের নজরে পড়তেই বিপত্তি। 

    পুলিশের পদক্ষেপ

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর, অমর্যাদাকর ভিডিও বানানোর জেরে লালবাজারের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তরফে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জারি করা হয় নোটিস। সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে ফেরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কলকাতা পুলিশ তরফে। ওই ভিডিয়ো ডিলিট করার পাশাপাশি, আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বলা হয়েছে, ‘যদি আপনি না জানান তবে ৪২ সিআরপিসিতে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ এ সংক্রান্ত একটি পোস্টও করা হয়।

    এরপরই কলকাতা পুলিশের পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এমনকী, পোস্টকর্তাদের আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়ে যে হুমকি-ট্যুইট করেছিল কলকাতা পুলিশ, তার  জবাবে একজন পোস্ট করেন এই বার্তা—

    একপ্রকার বাধ্য হয়ে নিজেদের পোস্ট সরিয়ে নেয় কলকাতা পুলিশ।

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মোদির সহনশীলতা

    বাংলায় যখন এমন ভিডিওকে ঘিরে পদক্ষেপ চলছে তখনই ভাইরাল হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এমনই এক ভিডিও। এক যুবক সেই ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমি এই ভিডিও পোস্ট করছি কারণ আমি জানি ‘একনায়ক’ এই ভিডিওর জন্য আমায় গ্রেফতার করাবেন না।’ পোস্টদাতার ওই বার্তার নাম না করে কটাক্ষ ছিল বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নরেন্দ্র মোদিকে ‘একনায়ক’ বলে আক্রমণ শানান প্রায়শই। সেই ভিডিও পোস্ট হওয়ার পর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে ক্যাপশনে লেখেন, ‘নিজেকে নাচতে দেখে আপনাদের মতো আমিও সেই নাচ উপভোগ করেছি। নির্বাচনের মরশুমে এমন ‘শিল্প’ সত্যিই মনকে আনন্দ দেয়।’ এরপর যেন সমালোচনা আরও তীব্র হয়। 

    মালব্যর কটাক্ষ

    প্রধানমন্ত্রী নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করার পরই সরব হন বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য। তিনি মমতা ও মোদির দুটি ভিডিও এবং কলকাতা পুলিশের পোস্ট ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোস্টের একটি কোলাজ বানিয়ে তা পোস্ট করেন এক্স হ্যান্ডেলে। সেই সঙ্গে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘স্পট ‘দি ডিক্টেটর’। 

    এই প্রথম নয়

    তবে এই প্রথমবার নয়। বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীকে নিয়ে নানারকম কার্টুন ও মিম তৈরির বিরুদ্ধে এর আগেও কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা পুলিশ। ২০২২ সালে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে মিম বানানোয় একজন ইউটিউবারকে নদিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই অভিযোগে আরও সাতজনের নাম ছিল।

    ২০১৯ সালে মুখ্য়মন্ত্রীর একটি বিকৃত ছবি ফেসবুকে পোস্ট করায় গ্রেফতার হয়েছিলেন বিজেপির এক যুবনেতা। ২০১২ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের প্রফেসর অম্বিকেশ মহাপাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছিল মুখ্য়মন্ত্রী সম্পর্কিত একটি কার্টুনকে ফরোয়ার্ড করায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরা ভোটের মরশুমে নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিয়োটিতে তাঁকে একটি মঞ্চে নাচতে দেখা যাচ্ছে। যদিও ভিডিয়োটি সত্যিকারের নয়, এটি তৈরি করা। তবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি তাঁর এই নাচের ভিডিও দেখে ভারি মজা পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নিজেই সে কথা জানালেন মোদি। এক নেটব্যবহারকারীর তৈরি ২৮ সেকেন্ডের সেই অ্যানিমেনেড ভিডিয়োয় প্রধানমন্ত্রী মোদির আদলের এক ব্যক্তিকে মঞ্চে পাগলু ডান্স করতে দেখা গিয়েছে। 

    ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে আলোচনায় পাগলু ডান্স। এবার সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে দেবের সেই জনপ্রিয় নাচের অ্যানিমেটেড ভিডিয়ো। তবে তৃণমূলের তারকা-সাংসদ দেব নন, সেখানে কুশীলব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! ভিডিয়োটি প্রথমে এথেয়িস্ট কৃষ্ণ নামের এক এক্স হ্যন্ডেল থেকে শেয়ার করা হয়েছিল। সঙ্গের ক্যাপশনে লেখা, “এই ভিডিয়োটি পোস্ট করছি, কারণ, আমি জানি এর জন্য ‘ডিক্টেটর’ আমায় গ্রেফতার করবে না।” এই ভিডিয়োটিই ফের শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে তাঁর সরস মন্তব্য, “আপনাদের সকলের মতো আমিও নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি। ভোটের আবহে এই ধরনের সৃজনশীলতা সত্যিই আনন্দ দেয়।” 

    যখন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নিজেদের সমালোচনা শুনলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন সেই পরিস্থিতিতে ভোটের বাজারে প্রধানমন্ত্রী মোদির এই ‘স্পোটিং স্পিরিট’ প্রশংসা কুড়োচ্ছে অনেকেরই। সামাজিক মাধ্যমে মোদির এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন নেটিজেনরা। একই সঙ্গে এই ভিডিও শেয়ার করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী এমনও মনে করছেন অনেকে।

    আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    মমতাকে কটাক্ষ কঙ্গনার 

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর নিজের স্পুফ ভিডিয়োটি শেয়ার করার পর, এই বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনের বিজেপির প্রার্থী তথা বলি অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “মমতা দিদি জি এটাকে বলে ‘টেকিং আ চিল পিল (মাথা ঠান্ডা রাখা)। আপনিও মাঝে মাঝে এটা ব্যবহার করুন। আপনি সবসময় রেগে থাকেন। কয়েকটা বাচ্চা ছেলে আপনার নাচের ভিডিয়ো বানিয়েছে। আপনি তাদের জেলে পাঠানোর চেষ্টা করছেন। আপনি খুব রাগী এবং অনমনীয়।”

    কেন কটাক্ষ

    সোমবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি স্পুফ ভিডিও শেয়ার করার দায়ে, কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের নোটিস পেয়েছেন দুই এক্স ব্যবহারকারী। এরপর কলকাতা পুলিশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাপোশের মতো আচরণ করছে বলে কটাক্ষ করেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (PM Modi) ব্যঙ্গ করে অশ্লীল পোস্টার লাগানোর বিষয়ে কলকাতা পুলিশ কোনও পদক্ষেপ কেন করছে না, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    মমতাকে নিশানা বঙ্গ বিজেপির

    রাজ্য বিজেপিও মোদির এই মিম-শেয়ারকে হাতিয়ার করে মমতাকে তুলোধনা করেছে। তারা জানিয়েছে, কী করে সবকিছু গ্রহণ করতে হয়, কী করে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়, দুই নেতার মধ্যে বিস্তর ফারাক। একদিকে ভিডিও দেখে প্রধানমন্ত্রী আনন্দ উপভোগ করছেন। অন্যদিকে, মমতা পুলিশ ভিডিও মুছে দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। এই মর্মে একটি ট্যুইটও করেছে বঙ্গ বিজেপি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: অযোধ্যায় মোদি! সন্ধ্যায় রামলালা দর্শন, পরে রোড শো

    PM Narendra Modi: অযোধ্যায় মোদি! সন্ধ্যায় রামলালা দর্শন, পরে রোড শো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার ভোটের মাঝে ফের একবার রামলালার দর্শন করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। রবিবারই প্রধানমন্ত্রীর জোড়া সভা রয়েছে উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে। সমস্ত সভা শেষ করে সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ তিনি হাজির হবেন রাম জন্মভূমিতে। আশীর্বাদ নেবেন রামলালার। এরপরে অযোধ্যায় রোড শো করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর এই অযোধ্যা সফরকে স্বাগত জানিয়েছেন বাবরি মসজিদের মামলাকারী ইকবাল আনসারি। প্রসঙ্গত, রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও আমন্ত্রিত ছিলেন ইকবাল আনসারি। তার আগে অযোধ্যায় বিমানবন্দর উদ্বোধনের সময় যখন প্রধানমন্ত্রী আসেন তখনও তাঁকে স্বাগত জানাতে পুষ্প বৃষ্টি করেন ইকবাল।

    উনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হন

    ভোটের উত্তরপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) অযোধ্যা সফর নিয়ে ইকবাল আনসারি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি ভাগ্যবান যে রামের শহর থেকে নির্বাচন শুরু হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শাসনে বিগত ১০ বছর খুব ভাল কেটেছে। প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে আমরা খুব খুশি আমরা চাই উনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হন।”

    প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচি

    রবিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) প্রথম সভা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের ইটাওয়াতে। তারপর সেখান থেকে সোজা চলে যাবেন উত্তরাখণ্ডে। বিকাল ৪টে ৪৫ নাগাদ দেরাদুনে জনসভা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। সেখানকার জনসভা সেরে ফের উত্তরপ্রদেশে আসবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ঠিক পরেই সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ তিনি রাম মন্দিরে যাবেন। রামলালাকে দর্শন ও পুজো করতে। তারপরে অযোধ্যায় এক মেগা রোড শো করবেন তিনি।

    বারাণসীতে ভোট ১ জুন 

    প্রসঙ্গত, এবারেও উত্তর প্রদেশ থেকেই লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তিনি এই কেন্দ্র থেকেই প্রার্থী ছিলেন। সপ্তম দফায় ১ জুন ভোট হবে বারাণসীতে। তার আগে ১৪ মে মনোনয়ন জমা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন মিছিল যে জনোজোয়ারে পরিণত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন ভোটের হাওয়া। ইতিমধ্যেই প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট সমাপ্ত হয়েছে। সামনেই তৃতীয় দফার ভোট। আর তারপর চতুর্থ দফায় ভোট রয়েছে বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রে। আর সেই কেন্দ্রের ভোট প্রচারে রোজকার মত বৃহস্পতিবার সকালেও প্রাত:ভ্রমণ ও জনসংযোগ সারেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন কালনা গেট ও নারীকলোনি এলাকায় প্রাত:ভ্রমণ সারেন তিনি। এরপর চা চক্রে মিলিত হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন দিলীপ। আর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই একাধিক প্রসঙ্গে ফের মমতা-অভিষেককে আক্রমণ করেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। 

    দিলীপ ঘোষের মন্তব্য (Dilip Ghosh)

    এদিন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বর্ধমানে কর্মী বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”এই রোদ্দুরে ওনারা বেরাতে পারবেন না, ইণ্ডোরে মিটিং ই করতে হবে। দেখছেন না আমরা যেখানে রোড শো করছি সেখানে গো ব্যাক, কালো পতাকা দেখানো হচ্ছে। টিএমসি (TMC) বুঝে গেছে এখানে কোন চান্স নেই। পার্টি অফিসে ঢুকে গেছে।” 
    এর পাশাপাশি মমতার ইভিএম প্রসঙ্গ তুলে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”উনি (Mamata Banerjee) সবসময় মিথ্যা কথা বলে মিডিয়ার লোককে ব্যস্ত রাখেন। ওনার কথায় পাবলিক ততটা আজকাল গুরুত্ব দেয় না। তিনি রোজ মাথা খাটিয়ে একটা মিথ্যা কথা বলেন। এটা তার উপদেষ্টারা যুক্তি দেন। উনি কত টাকা লুঠ করেছেন, চাকরি থেকে কত টাকা লুঠ হয়েছে এটা কখনো বলেন না। উনি মাঝেমধ্যেই বলেন ভুল হয়ে গেছে। আয়লার টাকা ভুল করে তার দলের নেতার অ্যাকাউন্টে চলে গেছে। মাষ্টারির চাকরির ক্ষেত্রেও একই কথা বলেন।” 
    অন্যদিকে আবার কদিন আগেই দিলীপ ঘোষের প্রতিপক্ষ কীর্তি আজাদ অভিযোগ করেছিলেন দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh)মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি করছেন চিকিৎসার জন্য। নাহলে তৃণমূল কর্মীরা চাঁদা তুলে তার চিকিৎসা করাবে। এদিন কীর্তি আজাদের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী। তিনি তৃণমূল প্রার্থীর উদ্দেশ্যে  বলেন,”কে কার চাঁদা তুলবে? উনি আগে ১৩ তারিখ পর্যন্ত থাকুন। ওনার পার্টির লোকেরাই ওনাকে ছেড়ে দিয়েছে। উনি তো আগে বিজেপিতে ছিলেন। কেন ওনাকে তাড়িয়ে দিয়েছে সেটা আগে বলুন।” 
    অন্যদিকে আবার অধীর রঞ্জন বলেছেন, টিএমসিকে ভোট দেওয়ার থেকে বিজেপিকে ভোট দেওয়া ভাল। সে প্রসঙ্গে এবার দিলিপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বললেন,”গোটা রাজ্যে অরাজকতা চলছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব জায়গায় লুঠপাট চলছে, দুর্নীতি চলছে। মহিলাদের সম্মানহানি হচ্ছে। তাই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন যে কোন মানুষ এটা বলবে। অধীরদা বুঝেছে তার দল ওদের হারাতে পারবে না, সিপিএম পারবে না, তৃণমূলকে হারাতে একমাত্র বিজেপিই পারবে।” 
    প্রসঙ্গত, ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশ। তৃণমূলের দাবী ৪ জুনের পর দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) তৃণমূলে যোগদান করতে হবে। এ কথার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,”ওনাদের খোকাবাবু রোজ বলছেন দরজা খুললে লোকে ভড়ে যাবেন। কিন্তু উনি ভয়ে দরজা খুলছেন না। দরজা খুললে লোকে পালিয়ে যাবে। ৪ জুনের পর পিসি ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে আর কেউ থাকবে না।” 
    সম্প্রতি কুনালকে পদ থেকে সরিয়েছে তৃণমূল। সে প্রসঙ্গেই তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”ওকে কখনো গালিগালাজ করে, কখনো পদ থেকে সরিয়ে দেয়। কখনো জেলে পাঠায়। উনি ভাবুন কেমন দলে আছেন।” একই সঙ্গে চাকরি দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “কুনাল ঘোষ তো অনেকদিন পার্টিতে আছেন। উনি কেন তথ্য দিচ্ছেন না সিবিআই, ইডিকে। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে কে কত টাকা নিয়েছে চাকরির জন্য। এখানকার বিধায়কও টাকা নিয়েছে, সেই তথ্যও আছে। দলের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ করার জন্য তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।”

    আরও পড়ুন: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যুর সংখ্যা! চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল গবেষণায়

    আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর সভা 

    উল্লেখ্য, আগামীকাল সভা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) এদিন জানান,প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবাংলায় বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন, কারণ বাংলাতেই বিজেপির সিট বেশি বাড়বে। ৩৭০ টার্গেট দিয়েছে মোদিজি। সেজন্য দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করার জন্য ও তাদের পাশে থাকার জন্য বার বার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এবার শুধু মোদিজি (PM Narendra Modi) নয় রাষ্ট্রীয় সভাপতি, যোগিজি সহ অনেকেই আসছেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Narendra Modi: “পাকিস্তানকে সবার আগে ফোনে জানিয়েছিলাম”, বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে বড় খোলসা মোদির

    PM Narendra Modi: “পাকিস্তানকে সবার আগে ফোনে জানিয়েছিলাম”, বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে বড় খোলসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ময়দানে ফিরে এল বালাকোটের (Balakot Air Stikre) স্মৃতি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) কর্নাটকের নির্বাচনী প্রচারে বলেন, “বিশ্বের কাছে প্রকাশের আগেই পাকিস্তানকে ফোনে জানিয়েছি, মারার হলে সামনে থেকেই মারি।” পুলবামায় জঙ্গি হামলার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে এয়ার স্ট্রাইক করেছিল ভারত। বিশ্বকে জানানোর আগে পাকিস্তানকে নিজেই টেলিফোনে এয়ার স্ট্রাইকের কথা জানিয়েছিলেন মোদি। 

    কী বললেন মোদি (PM Narendra Modi)?

    কর্নাটকের বগলাকোটের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) বলেন, “মোদি কাউকে পিছন থেকে মারে না। যদি মারার হয় সামনে থেকে মারে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) এদিন বলেন আমি নিজেই সেনাবাহিনীকে বলেছিলাম সংবাদমাধ্যমকে জানাতে। গোটা বিষয়টি উপস্থাপন করতে। তার আগে পাকিস্তানকে আমি ফোনে জানাই, গতকাল রাতে যা হয়েছে তা আমরা ঘটিয়েছি। তাদের জানানোর পর আমরা সারা বিশ্বকে স্ট্রাইক (Balakot Air Strike) সম্পর্কে জানিয়েছিলাম।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “মোদি কখনই কোনও কিছু লুকোয় না। পিঠ পিছনে হামলা করে না। মোদির যা করার সব সামনে থেকে করে। যারা নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করে তারা সাবধান হয়ে যাক। কারণ এটা নতুন ভারত। ঘরে ঢুকবেও মারবেও।”

    ২৫০ থেকে ৩০০ জঙ্গি মারা যায়

    প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারতের বায়ুসেনা (Indian Air Force) পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বালাকোটের (Balakot Air Strike) জয়েশ-ই-মহম্মদের (Jaish-E-Mohammad) জঙ্গি শিবিরে হামলা চালায়। ২৫০ থেকে ৩০০-র মত জঙ্গি এই হামলায় মারা গিয়েছিল। যদিও পাকিস্তান প্রথমে এই হামলার কথা স্বীকার করেনি। পরে অবশ্য চাপে পড়ে তারা ভারতের হামলার কথা স্বীকার করে। যদিও যত সংখ্যক জঙ্গি সেদিন মারা গিয়েছিল তা আজও স্বীকার করেনি পাকিস্তান। ভারতীয় বায়ুসেনা সেসময় জানিয়েছিল বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের ফলে জয়েশ-ই-মহম্মদের প্রশিক্ষণরত, প্রশিক্ষিত এবং সিনিয়র কামান্ডার র‍্যাঙ্কের অনেক জঙ্গিরা মারা গিয়েছিল। ওই জঙ্গি শিবিরের দায়িত্বে ছিল জয়েশ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহারের শ্যালক মাওলানা ইউসুফ আজহার ওরফে ওস্তাদ ঘোরি। সে-ও ওই হামলায় মারা যায়। প্রসঙ্গত এই হামলায় ভারতের ১২টি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করা হয়েছিল। এই বিমানগুলিকে এস্কর্ট করে ভারতের সুখোই-৩০এমকেআই বিমান। মৌলানা ইউসুফ আজহার ও মাসুদ আজহার ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স আইসি-৮১৪ বিমান অপহরণকাণ্ডে অভিযুক্ত। বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের ঘটনায় মোদির (PM Narendra Modi) নেতৃত্বে পাকিস্তান যে ভয় পেয়েছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    আরও পড়ুনঃ হাতে অলঙ্কার পরে আর চিকিৎসা নয় ! নয়া নির্দেশিকা জারি স্বাস্থ্যমন্ত্রকের

    উদ্দেশ্য কী ছিল?

    বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের (Balakot Air Strike) উদ্দেশ্য ছিল, কোনও সাধারণ মানুষকে ক্ষতি না করে, শুধুমাত্র জঙ্গি শিবিরে হামলা করা। ভারত এর আগে এত বেশি সংখ্যায় বিমান বিদেশের মাটিতে এয়ার স্ট্রাইকের জন্য ব্যবহার করেনি। সফলভাবে এর স্ট্রাইক করার জন্য বায়ুসেনাকে ধন্যবাদ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। সেই সময় সেনাবাহিনী জানিয়েছিল, বালাকোটে ঘন জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত ছিল জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির। এই এয়ার স্ট্রাইকের পর পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ওই জায়গা ঘিরে ফেলে এবং সাধারণ মানুষ কিংবা সাংবাদিক কাউকেই সেখানে প্রবেশ করার অধিকার দেয়নি। মাসখানেক পরে সব মেরামত করে সেখানে পছন্দের কয়েকজন সাংবাদিককে নিয়ে গিয়েছিল পাক সেনা। পরে ওই জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবিরকে স্কুল ও মাদ্রাসা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করে পাকিস্তান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুরের (baharampore) স্কোয়ার ময়দানে একটি টিভি চ্যানেলের বিতর্ক (Debate) সভা চলাকালীন বিজেপির (BJP) যুব মোর্চার (youth morcha) সমর্থকদের ব্যাপক মারধর করার অভিযোগ (BJP Congress clash) উঠল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। মূল অভিযোগের তীর কংগ্রেস নেতা শিলাদিত্য হালদারের দিকে। তাঁর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী মিলে হামলা করেছে বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের এক বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমের দ্বারা আয়োজিত এই বিতর্ক সভায় বিজেপির উদ্দ্যেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ার পর উত্তর দিতেই মারমুখী হয়ে ওঠে কংগ্রেস (congress) কর্মীরা। কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরির গড়ে এই ঘটনা ঘটায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য (BJP Congress clash)

    মুর্শিদবাদ জেলার বিজেপি সহ-সম্পাদিকা অনামিকা ঘোষ বলেন, “বিতর্ক করতে শিক্ষিত সমাজের লোকেরা আসে। সেখানে কী করে এখানকার পাঁচটি টার্মের সাংসদ এইরকম দুষ্কৃতীদের পাঠালেন। তিনি কি ভয় পেয়ে গিয়েছেন? প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষ্কৃতীরা ভারতীয় জনতা পার্টির কার্যকর্তাদের উপর হামলা (BJP Congress clash) করে। কংগ্রেসের মহিলা কর্মীরা বিজেপির যুব মোর্চাকর্মীদের ব্যাপক মারধর করছে। তবে বিজেপির যুবকর্মীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের মহিলা কর্মীদের লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও পাশে তৃণমূলের সমর্থকেরা ছিল কিন্তু তারা গোটা ঘটনাপর্ব চলাকালীন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে।”

    প্রতিবাদে থানা ঘেরাও

    এই রাজনৈতিক আক্রমণের ঘটনায় অশান্তির পর্ব শেষে বিজেপি (BJP) বহরমপুর (baharampore) থানা ঘেরাও করে। একইসঙ্গে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের (BJP Congress clash) গ্রেফতার করতে হবে। এরকম সমাজবিরোধী ও দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য যদি চলতে থাকে, তাহলে মানুষ ভোট দিতে পারবে না। অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বড় আন্দোলন করা হবে বলে দাবি করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ ওড়িশায় লাভ জিহাদের শিকার তরুণী! খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিল যুবক 

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    বিজেপি কর্মীদের এই হামলার (BJP Congress clash) ঘটনায়, পাল্টা কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়, “জনসমক্ষে নিজেদের কথা তুলে ধরতে না পেরে রণভঙ্গ করে বিজেপি ময়দান ত্যাগ করেছে। কংগ্রেসের কর্মীরা চিৎকার চেঁচামেচি কিছুই করেনি। হামলার ঘটনার সঙ্গে কংগ্রেস কোনও ভাবেই জড়িত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) প্রচার গাড়ির ওপর হামলার (Attacks On BJP) অভিযোগের আঙুল উঠল তৃণমূলের (TMC) দিকে। বুধবার রাতে বিজেপির একাধিক প্রচার গাড়িতে ব্যাপক হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। বাঁকুড়ার (bankura) ইন্দাস থানার খোসবাগ এলাকায় রাতের অন্ধকারে গাড়িগুলি ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটে। শুধুমাত্র গাড়ি ভাঙচুরই নয় পাশাপাশি গাড়িতে থাকা প্রচারের সব ফ্লেক্স ছিঁড়ে ফেলে হামলাকারীরা। একই ভাবে কর্মীদের করা হয় ব্যাপক মারধর। তবে ঘটনায় অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই হামলার (Attacks On BJP) ঘটনায় স্থানীয় বিজেপির এক নেতা বক্তব্য দিয়ে বলেন, “এদিন রাতে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিকশিত ভারতের প্রচার মূলক দুটি গাড়ি বর্ধমানের খণ্ডঘোষ এলাকা থেকে ইন্দাসের দিকে যাচ্ছিল। কারণ শুক্রবার ইন্দাস এলাকায় বিকশিত ভারতের একটি প্রদর্শনী হওয়ার কথা ছিল। তবে বৃহস্পতিবার রাতেই ইন্দাসের খোসবাগ এলাকায় আসতেই বিকশিত ভারতের ওই দুটি গাড়ির উপর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। সেই সঙ্গে চলে ব্যাপক ভাংচুর এবং বিজেপি কর্মীদের উপর চলে ব্যাপক মারধর। তবে ভয় দেখিয়ে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। মানুষ ভোটে জবাব দেবেন।”

    অভিযোগ নিতে অস্বীকার পুলিশের (Attacks On BJP)

    ঘটনায় গাড়ির চালকেরা ইন্দাস থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ জানাতে গেলে ইন্দাস থানার পুলিশ (police) সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। এরপরে ই-মেলের মাধ্যমে পুলিশকে ও নির্বাচন কমিশনকে গোটা ঘটনাটি জানায় বিজেপি নেতৃত্ব। একই সঙ্গে এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে রাজ্যের শাসক দলকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি জেলা নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুনঃ “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব”- তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করে গোটা ঘটনাটিকে বিজেপির সাজানো বলে দাবি করা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, “এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। বরং বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ (saumitra khan) নিজের দলের লোকেদের দিয়ে ভাঙচুর (Attacks On BJP) করিয়ে সমবেদনা আদায়ের চেষ্টা করছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদিতে মুগ্ধ পর্যটকরা! প্রধানমন্ত্রীর সফরের পর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে আগ্রহ তুঙ্গে

    PM Modi: মোদিতে মুগ্ধ পর্যটকরা! প্রধানমন্ত্রীর সফরের পর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে আগ্রহ তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি-ম্যাজিক বলুন বা মোদির করিশমা! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যাওয়ার পর থেকেই বদলে গিয়েছে লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) ছবি। আগে যে দ্বীপে ঘুরতে যেতে ভয় পেত, পাঁচবার ভাবত, এখন সেই দ্বীপ ভ্রমণ পিপাসুদের আইকনিক গন্তব্য। এমনই দাবি করেছেন লাক্ষাদ্বীপের পর্যটন আধিকারিক ইমতিয়াজ  মহম্মদ টিবি। 

    লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে পর্যটকরদের আগ্রহ

    লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) পর্যটন আধিকারিক ইমতিয়াজ  মহম্মদ টিবি বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রভাব বিশাল পড়েছে এখানে। আমাদের সঙ্গে বহু মানুষ যোগাযোগ করছেন। ফোন করে পর্যটন সংক্রান্ত খোঁজখবর নিচ্ছেন।’’ আন্তর্জাতিক পর্যটকেরাও লক্ষদ্বীপ নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তাঁর কথায়, প্রচুর লোক এখন লাক্ষাদ্বীপ সম্পর্কে জানতে ফোন করছেন। শুধু দেশের লোকেরা নয়, বিদেশ থেকেও বহু পর্যটক দ্বীপে বেড়াতে আসবেন বলে খবর নিচ্ছেন। লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ বিলাসবহুল ক্রুজ ভ্রমণ। পর্যটক বাড়ায় জাহাজ সংস্থার সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। দ্বীপে ক্রমশ বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা, দাবি প্রশাসনের। এই অবস্থায় ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে লাক্ষাদ্বীপের যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    মোদি সফরের প্রভাব

    গত জানুয়ারি মাসে লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep) সফরে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। নীল সমুদ্রের তীরে সুন্দরী প্রকৃতির কোলে প্রধানমন্ত্রীর অবসর কাটানোর ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশাল মিডিয়া এবং সংবাদমাধ্যমে। সেখানের অসাধারণ সুন্দর সমুদ্র সৈকতে ঘুরে বেড়ান তিনি, স্নরকেলিংও করেন। বিদেশের কোনও সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে না গিয়ে, দেশের অন্দরেই থাকা এত সুন্দর সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসার আহ্বান জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানুয়ারি মাসে লাক্ষাদ্বীপের সাদা বালির সিবিচ, নীল জল আর আকাশের ছবি পোস্ট করেন এক্স হ্যান্ডেলে। ক্যাপশানে লেখেন, ‘সাহসী অভিযানকে আলিঙ্গন করতে চান যিনি, ‘লাক্ষাদ্বীপ তাঁর তালিকায় থাকবেই।’ পর দিন ৫০ হাজার মানুষ লক্ষদ্বীপ নিয়ে গুগলে অনুসন্ধান চালিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই আহ্বানের প্রভাব কতটা জোরাল, তার প্রভাব বোঝা যাচ্ছে লাক্ষাদ্বীপের পর্যটনের গ্রাফ দেখেই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: ‘ঢুকে খতম করে আসব’, পাকিস্তানে আশ্রিত জঙ্গিদের হুঁশিয়ারি রাজনাথের

    Rajnath Singh: ‘ঢুকে খতম করে আসব’, পাকিস্তানে আশ্রিত জঙ্গিদের হুঁশিয়ারি রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে হামলা চালিয়ে কোনও জঙ্গি রেহাই পাবে না। প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে আশ্রয় নিলেও মুক্তি নেই। প্রয়োজনে পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গিদের খতম করার হুঁশিয়ারি দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। ভারতের বিরুদ্ধে বিদেশের মাটিতে ‘টার্গেটেড কিলিং’ বা জঙ্গিদের নিকেশ করার দাবি তুলেছে ব্রিটিশ সংবাদপত্র। সেই আবহেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন ভারত কোনও রকমের সন্ত্রাসবাদকে বরদাস্ত করবে না। 

    রাজনাথের হুঁশিয়ারি

    শুক্রবার এক সাক্ষাতকারে রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, ‘‘যদি জঙ্গিরা হামলা চালিয়ে পাকিস্তানে পালিয়ে যায়, তা হলে আমরা ওদের শেষ করার জন্য পাকিস্তানে ঢুকব।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারত সবসময় প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। ভারত কখনও কোনও দেশকে আক্রমণ করেনি। কোনও দেশের এক ইঞ্চি জমিও দখল করে নেয়নি। তবে যারা বারবার ভারতে নিশানা করে, তারা ঢুকেছে ভারতে। ছড়িয়েছে সন্ত্রাসবাদ, আর তাকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। কেউ যদি ভারতকে বার বার চোখ রাঙায়, ভারতে এসে জঙ্গিমূলক কাজ করার চেষ্টা করে, তা হলে আমরা তাদের রেহাই দেব না।’’ 

    প্রধানমন্ত্রীর মত

    বিহারের জামুই এবং রাজস্থানের চুরুর জনসভা থেকে সম্প্রতি একই মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জঙ্গি হামলা হলে প্রয়োজনে প্রতিবেশীদের ঘরে ঢুকে জঙ্গি নিকেশের হুমকি দিয়েছেন তিনি। শুক্রবার সকালে রাজস্থানের চুরুতে এক সভায় কার্যত এই ইস্যুতে কোনও নাম না তুলেই প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন,’ শত্রুরা জানে এটা মোদি, আর এটা নতুন ভারত… নতুন ভারত শত্রুর ঘরে ঢোকে আর তাদের মারে।’ প্রসঙ্গত, দেশভাগের পর থেকেই ভারত-পাকিস্তানের (India-Pakistan) মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। ২০১৯ সাল থেকে সেই সম্পর্কের অবনতি হয় পুলওয়ামার হামলার পর। পাকিস্তানের জঙ্গিরা ভারতে ঢুকে সিআরপিএফের কনভয়ে হামলা চালিয়েছিল, ওই হামলায় ৪০ জওয়ান শহিদ হন। এর পাল্টা জবাব দিতে পাকিস্তানে এয়ারস্ট্রাইক চালায় ভারতও।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    ব্রিটিশ সংবাদপত্রের দাবি

    সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য গার্ডিয়ান’ এর খবরে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, সদ্য পাকিস্তানের মাটিতে ২০ জনের হত্যার নেপথ্যে রয়েছে ভারত। ভারতে সন্ত্রাসবাদে যুক্ত জঙ্গিদের বিদেশের মাটিতে হত্যা করছে স্লিপার সেল। ২০২০ সাল থেকে পাকিস্তানে ২০ জনকে হত্যা করেছে ভারত সরকারের গোপন এই বাহিনী। যদিও ভারত সরকার এই দাবিকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছে। ভারত বিরোধী প্রচারের উদ্দেশ্যেই এমন দাবি করা হয়েছে বলে জানায় দিল্লি। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর শুক্রবার বলেন, ‘‘এমন অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা এবং বিদ্বেষমূলক।’’ পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকও এই বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri Storm: জলপাইগুড়ির ঝড়ে নিহতদের প্রতি শোক বার্তা মোদির, বিজেপিকে পাশে থাকার পরামর্শ

    Jalpaiguri Storm: জলপাইগুড়ির ঝড়ে নিহতদের প্রতি শোক বার্তা মোদির, বিজেপিকে পাশে থাকার পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার হঠাতই ঘূর্ণিঝড়ে (Jalpaiguri Storm) লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘটনায় ইতিমধ্যেই পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ আহত হয়েছেন দুশোর বেশি মানুষ। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাতকাটা ও ময়নাগুড়ি এলাকার ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগান ও ধূপগুড়ি অঞ্চলে। আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিজেপি নেতা-কর্মীদের দ্রুত বিপদগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। 

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা 

    জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri Storm) ঘটনার খবর পেয়েই এক্স হ্যান্ডলে মোদি লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি-ময়নাগুড়ি এলাকায় বহু পরিবার ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।” বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার এবং ত্রাণকাজে নামার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। একইসঙ্গে তিনি লেখেন, “রাজ্যের আধিকারিকদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। এই ভারী বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ সহায়তা নিশ্চিত করতে বলেছি।” 

    ঝড়ে বিধ্বস্ত জলপাইগুড়ি

    রবিবার বিকেল সাড়ে ৩ টে নাগাদ জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri Storm) ঝড় শুরু হয়। মাত্র ১৫ মিনিটেই জলপাইগুড়ি শহর, ধূপগুড়ি, ময়নাগুড়ির বেশ কিছু এলাকা ঝড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ময়নাগুড়িতে ৫০০ গ্রাম ওজনের শিল পড়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীদের। ঝড় ও শিলাবৃষ্টির জেরে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৫ জনের৷ একাধিক জায়গায় গাছের ডাল ভেঙে রাস্তা বন্ধ হয়ে রয়েছে৷ পুলিশ, দমকল ও পৌরসভার বিপর্যয় মোকাবিলা দল পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছে৷ বেশ কয়েকটি ঝুপড়ি ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, গাছ উপড়ে এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়ার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অনেক জায়গায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে রাজারহাট, বার্নিশ, বাকালি, জোড়পাকদি, মাধবডাঙ্গা এবং সাপ্তিবাড়ি। কয়েক একর কৃষি জমি এবং ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের পরই রাতে জলপাইগুড়ি যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

    আরও পড়ুন: ইদের আগে ভারত থেকে পেঁয়াজের প্রথম চালান বাংলাদেশে পৌঁছল

    জলপাইগুড়িতে রাজ্যপাল

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও (CV Anand Bose) সোমবার জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri Storm) উদ্দেশে রওনা হয়েছেন৷ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করবেন রাজ্যপাল৷ পাশাপাশি জলপাইগুড়ির পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজভবনে একটি জরুরি সেলও খোলা হয়েছে বলে রাজভবনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন। রাজভবনের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল দিল্লির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন ৷ জলপাইগুড়িকাণ্ডে যাবতীয় সাহায্যের জন্য অনুরোধও করেছেন করেছেন তিনি। উত্তরবঙ্গে আগামী দু’তিন দিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share