Tag: Prime minister Narendra Modi

Prime minister Narendra Modi

  • UAE’s Hindu Temple: উদ্বোধনের মুখে আবু ধাবির প্রথম মন্দির, মার্বেল গিয়েছে রাজস্থান থেকে

    UAE’s Hindu Temple: উদ্বোধনের মুখে আবু ধাবির প্রথম মন্দির, মার্বেল গিয়েছে রাজস্থান থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার পরে এবার কাউন্ট ডাউন শুরু হয়েছে আবু ধাবিতে। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি সেখানে প্রথম কোনও হিন্দু মন্দিরের (UAE’s Hindu Temple) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরই মধ্যে সামনে এসেছে আবু ধাবির ওই মন্দির সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য। জানা গিয়েছে, ওই মন্দির তৈরি হয়েছে উত্তর রাজস্থান থেকে নিয়ে যাওয়া মার্বেল পাথর দিয়ে। শুধুমাত্র পাথরই নয়, এর পাশাপাশি রাজস্থানের শিল্পীরাই মন্দিরের দেওয়ালে ভাস্কর্যের কাজ করেছেন।

    ২৫ হাজার পিসেরও বেশি মার্বেল পাথর ব্যবহৃত হয়েছে 

    জানা গিয়েছে, ২৫ হাজার পিসেরও বেশি সংখ্যায় মার্বেল পাথরের প্রয়োজন হয়েছে ওই মন্দিরে। আবু ধাবি মন্দিরে (UAE’s Hindu Temple) রয়েছে ৪০২টি স্তম্ভ, সাতটি শিখর। প্রতিটি শিখরে খোদিত রয়েছে রামায়ণ, শিব পুরাণ, ভাগবত এবং মহাভারতের কাহিনি। এসবই চিত্র আকারে খোদিত হয়েছে। অর্থাৎ হিন্দু সংস্কৃতির সম্পূর্ণ প্রতিফলন দেখা যাবে এই মন্দিরে।

    ২৭ একর জায়গায় নির্মিত হয়েছে মন্দির

    সৌদি আরবের উষ্ণতা খুবই বেশি। রাত-দিনের তাপমাত্রার ফারাকও বেশি হয়। তাপ নিরোধক ব্যবস্থাও থাকছে মন্দিরে (UAE’s Hindu Temple)। চল্লিশ হাজার ঘনমিটারের মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে মন্দিরে ভিতরকার পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য। এর মধ্যে ইতালির মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ২৭ একর জায়গাতে নির্মিত হয়েছে এই মন্দির।

    ১৪ ফেব্রুয়ারি মন্দির উদ্বোধন

    চলতি মাসের ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), মহন্ত স্বামী মহারাজ-এই দুজনে মিলেই উদ্বোধন করবেন আবু ধাবির হিন্দু মন্দিরের। প্রসঙ্গত সেদিনই আবার আমাদের পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে সরস্বতী পুজো, যা সারা ভারতবর্ষের অন্যান্য রাজ্যে পালিত হয় বসন্ত পঞ্চমী হিসেবে। ওই পবিত্র তিথিতেই সৌদি আরবের হিন্দুরা পাবেন তাঁদের প্রথম মন্দির। জানা গিয়েছে, এই মন্দির গত মাসের ২৯ তারিখেই ৪২টি দেশের রাষ্ট্রদূতরা পরিদর্শন করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    Narendra Modi: রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে মোদি, দিলেন পুজো, মাউথ অর্গ্যান বাজিয়ে শোনাল হাতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। ঠিক দুদিন আগে শনিবারই দক্ষিণ ভারতের শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গবেষকদের মতে, এই মন্দিরের সঙ্গে রামায়ণেরও এক সম্পর্ক রয়েছে। কথিত আছে ওই মন্দিরে যে শ্রীরঙ্গমের মূর্তি রয়েছে তা একসময় পুজো করতেন রাম এবং তাঁর পূর্বপুরুষরা। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী ব্রহ্মা, রামের পূর্বপুরুষদের হাতে এই মূর্তি তুলে দিয়েছিলেন। এই মূর্তিই প্রতিদিন পুজো করতেন দশরথের পরিবারের সদস্যরা। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের আগে সেই শ্রী রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরেই দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)। পুরাণে আরও উল্লেখ রয়েছে, ওই মূর্তি আবার বিভীষণকে দিয়েছিলেন রাম। বিভীষণ যখন রামের কাছে বহুমূল্য কোনও উপহার চেয়েছিলেন তখন এই মূর্তিই তুলে দেন রামচন্দ্র। লঙ্কা যাওয়ার পথে সেই মূর্তিটি শ্রীরঙ্গমে রেখে দেন বিভীষণ, ভক্তদের বিশ্বাস এমনটাই।

    হাতির শুঁড়ে তুলে দেন মাউথ অর্গ্যানও

    ওই মন্দিরে মূল বিগ্রহে প্রণাম করে সেখানে পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। পান করেন চরণামৃত। আবার সেখানে হাতির শুঁড়ে তিনি তুলে দেন মাউথ অর্গ্যান । প্রধানমন্ত্রীকে মাউথ অর্গ্যান  বাজিয়ে শোনায় হাতিটি। ভিডিওতে হাতির শুঁড়ে হাত বুলিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi)।

    কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী

    এই মন্দিরে পূজো দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে কাম্বা রামায়ণও শোনেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। দ্বাদশ শতকে তামিল কবি কাম্বা ওই রামায়ণ রচনা করেছিলেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, সোমবার রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান রয়েছে অযোধ্যায়। তার আগে বিশেষ ব্রত পালন করছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী এদিন হাজির হলেন রঙ্গনাথস্বামীর মন্দিরে। আপ্যায়নে মন্দিরের বিশেষ মুকুট পরিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান জানানো হয়। ওই মুকুচকে ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ মানা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Boycott Maldives: মালদ্বীপের মন্ত্রীর ভারত সম্পর্কে কু-মন্তব্য, দলে দলে ভারতীয়রা ট্যুর বাতিল করছেন

    Boycott Maldives: মালদ্বীপের মন্ত্রীর ভারত সম্পর্কে কু-মন্তব্য, দলে দলে ভারতীয়রা ট্যুর বাতিল করছেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের ছবি বেশ ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়াতে। সেখানে প্রধানমন্ত্রীকে লাক্ষাদ্বীপের সমুদ্র সৈকতে হাঁটতে দেখা যায় এবং এর পাশাপাশি সমুদ্রের তলদেশে ডুবুরিদের সঙ্গেও নামতে দেখা যায়। এরপরেই বিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন মালদ্বীপের এক মন্ত্রী ভারতকে উদ্দেশ্য করে ট্যুইট করেন এবং সেখানে তিনি বলেন যে ভারত উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মালদ্বীপকে (Boycott Maldives) লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে এবং সমুদ্র সৈকতে পর্যটনে তাদের (মালদ্বীপ) দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ভারত এঁটে উঠতে পারছে না বলেই এই কাজ করছে।

    নেট নাগরিকদের ট্যুইট

    এরপর থেকেই নেট নাগরিকরা সোশ্যাল মিডিয়াতে মালদ্বীপের (Boycott Maldives) বিরুদ্ধে পোস্ট করতে থাকেন এবং অনেকেই নিজেদের মালদ্বীপ ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিলও করেন। সেখানে বিভিন্ন নেট-নাগরিকদের কমেন্ট করতেও দেখা যাচ্ছে। এই সমস্ত পোস্টগুলিতে বয়কট মালদ্বীপ ট্যাগও ব্যবহার করা হচ্ছে।

    ডক্টর ফালাক জোশিপুরা নামের একজন এক্স হ্যান্ডেল এ পোস্ট করে লিখছেন, ‘‘চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি তাঁর মালদ্বীপ ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। ট্রিপ চূড়ান্তও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তা বাতিল করলাম মালদ্বীপের মন্ত্রী টুইটের জন্য।’’

    অন্যদিকে অক্ষিত সিং লিখছেন, ‘‘দুঃখিত মালদ্বীপ আমাদের নিজেদের লাক্ষাদ্বীপ আছে। আমরা আত্মনির্ভর।’’

    রুসিক রাওয়াল নামের একজন লিখছেন, ‘‘তিন সপ্তাহের জন্য বুকিং করেছিলাম মালদ্বীপে (Boycott Maldives) পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে। ঘর ট্যুর শুরু হতো ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সাল থেকে। কিন্তু মালদ্বীপের মন্ত্রী ট্যুইট দেখে তা বয়কট করলাম।’’

    চিনের দিকে ঝুঁকেছে মালদ্বীপ

    এ বিতর্ক  প্রথম নয়! গত বছরের নভেম্বর মাসেই সে দেশের মসনদে বসেন মহম্মদ মুইজু। তখনই মালদ্বীপের (Boycott Maldives) নীতির বদল আনেন তিনি। চিনের কাছাকাছি আসার সংকেত দেন। এবং ভারত থেকে দূরত্ব বাড়ানোর কথা বলেন। প্রসঙ্গত, এই বিতর্কের মাঝেই মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি আগামী সোমবার থেকেই চিন সফরের কথা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনে নিমন্ত্রণ পেলেন বাবরি মসজিদ পক্ষের আইনজীবী ইকবাল আনসারি

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনে নিমন্ত্রণ পেলেন বাবরি মসজিদ পক্ষের আইনজীবী ইকবাল আনসারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলায় মুসলিম পক্ষের আইনজীবী ইকবাল আনসারিকে আমন্ত্রণ জানানো হল তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে। ইকবাল আনসারি জানিয়েছেন যে তিনি ঐদিন মন্দির উদ্বোধনে হাজির থাকবেন। প্রসঙ্গত, রামলালার মূর্তিতে (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২২ জানুয়ারি হবে অনুষ্ঠান। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতৃত্বে আনসারির বাড়িতে শুক্রবারই যায় এক প্রতিনিধি দল। প্রসঙ্গত, ইকবাল আনসারির বাড়ি অযোধ্যার রামপথের পাশেই কোটি তলাতে। সেখানেই এদিন আনসারির হাতে নিমন্ত্রণপত্র তুলে দেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পদাধিকারীরা। শুক্রবার নামাজের পরেই এই নিমন্ত্রণ পত্র গ্রহণ করেন আনসারি। প্রসঙ্গত, গত ৫ অগাস্ট ২০২০ সালে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ভূমি পূজনের সময়ও হাজির ছিলেন ইকবাল আনসারি।

    ইকবাল আনসারির বাবা ছিলেন এই মামলার পুরনো আইনজীবী

    ইকবাল আনসারির বাবা হাসিম আনসারি ছিলেন রাম জন্মভূমি বাবরি মসজিদ বিতর্কের সব থেকে পুরনো আইনজীবী। ২০১৬ সালে ৯৫ বছর বয়সে হাসিম আনসারির মৃত্যু হলে ইকবাল আনসারী ঐ মামলা লড়তে শুরু করেন। রাম জন্মভূমি (Ram Mandir) তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে আমন্ত্রণপত্র পাওয়ার পরেই সাংবাদিকরা ইকবাল আনসারিকে ঘিরে ধরেন। তখন তিনি বলেন, ‘‘আমি খুবই খুশি যে অযোধ্যায় প্রভুর রামের মূর্তি বসতে চলেছে। আমরা মুসলিমরা রামকে আমাদের ইমাম-এ-হিন্দ হিসাবে গ্রহণ করেছি। আমরা খুবই খুশি, আমাদের হিন্দু ভাইদের খুশি দেখে।’’

    ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর রোড শো’তে ফুলও ছুড়তেও দেখা যায় তাঁকে

    এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘অযোধ্যাতে (Ram Mandir) হিন্দু মুসলমান একসাথে বসবাস করার রীতি রয়েছে দীর্ঘদিন ধরেই। ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট যা রায় দিয়েছে তা সারা দেশের মুসলিমরা মেনে নিয়েছেন। কোথাও কোনও রকমের বিক্ষোভ দেখা যায়নি। অযোধ্যার মানুষজন খুশি এবং আমিও খুব খুশি।’’ প্রসঙ্গত, গত ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যা বিমানবন্দরের উদ্বোধন করতে এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেও হাজির ছিলেন ইকবাল আনসারি। প্রধানমন্ত্রীর রোড শো’তে তাঁকে ফুলও ছুড়তে দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Swarveda Temple: ‘‘স্বরভেদ মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক’’, বললেন মোদি

    Swarveda Temple: ‘‘স্বরভেদ মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার বারাণসীর স্বরভেদ মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন মন্দির উদ্বোধনের পরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘স্বরভেদ (Swarveda temple) মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক।’’ প্রসঙ্গত বিশ্বের বৃহত্তম ধ্যান মন্দির হতে চলেছে এই স্বরভেদ মন্দির। এদিন প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বেদ, উপনিষদ, রামায়ণ, গীতা, মহাভারত প্রভৃতি ধর্মগ্রন্থগুলির আধ্যাত্মিক শিক্ষাকেও অত্যন্ত সুন্দরভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছে মন্দিরের দেওয়ালে। সাধুসন্তদের মার্গদর্শনে কাশীর সাধারণ মানুষ সর্বদাই উন্নতি এবং আধুনিকতায় নতুন উচ্চতা ছুঁয়ে চলেছে। তার উদাহরণ হল স্বরভেদ মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে দুই দিনের সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পাশাপাশি এখানে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রাতেও অংশগ্রহণ করতে দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে। এদিন মন্দির উদ্বোধনে তাঁর সঙ্গে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও।

    স্বরভেদ নামকরণের মানে কী?

    স্বরভেদ (Swarveda temple) শব্দটি আসলে স্ব ও বেদ দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। স্ব শব্দের অর্থ আত্মা এবং বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান। জ্ঞান বা আত্মজ্ঞান যে জিনিসের দ্বারা পাওয়া যায় তাকেই বলে স্বরভেদ। এই মন্দিরে নির্দিষ্ট কোনও দেবতার পুজো হবে না। তার পরিবর্তে ধ্যান করে আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন আগ্রহীরা। এই মন্দিরকে ধ্যানের পীঠস্থানও বলা যেতে পারে। জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের বারাণসী শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে উমরাহাতে অবস্থিত এই মন্দির। প্রসঙ্গত, এখানকার ‘সদগুরু সাদাফল দেব বিহঙ্গম যোগ সংস্থা’  এই মন্দির (Swarveda temple) নির্মাণ করেছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম যোদ্ধা ছিলেন মহর্ষি সাদাফল দেবজি মহারাজ। তাঁরই লেখা পুস্তক থেকে এই মন্দিরের এমন নামকরণ হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তিনি বিহঙ্গম ধ্যানের প্রতিষ্ঠাতা।

    মন্দিরের খুঁটিনাটি

    এই মন্দির সাততলার হতে চলেছে। তিন লাখ বর্গফুট এলাকা জুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে এই মন্দির। মন্দির তৈরি হয়েছে মাকরানা মার্বেল দিয়ে। মন্দিরের মাথায় রয়েছে ১২৫টি পাপড়ি (পদ্মের গম্বুজ)। ১৫ জন ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৬,০০ শ্রমিক এই বিশাল মন্দির তৈরি করেছেন। আধুনিক আলোর মালায় এই মন্দিরের (Swarveda temple) সৌন্দর্য আরো বেশি ফুটে উঠছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পেন্টাগনকে পিছনে ফেলল সুরাট, বিশ্বের বৃহত্তম অফিসের উদ্বোধন করলেন মোদি

    PM Modi: পেন্টাগনকে পিছনে ফেলল সুরাট, বিশ্বের বৃহত্তম অফিসের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম কর্মক্ষেত্র এবার  ভারতে। আমেরিকার পেন্টাগন চলে গেল দ্বিতীয় স্থানে। গুজরাটের ‘সুরাট ডায়মন্ড বোর্সের’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে, মুম্বাই থেকে হীরের ব্যবসা এবার সুরাটের এই অফিসেই স্থানান্তরিত করা হবে। মোট ৬৬ লাখ স্কোয়ার ফিট এলাকা জুড়ে তৈরি হয়েছে এই অফিস। জানা গিয়েছে দিল্লির সবথেকে বড় আর্কিটেক্ট ফার্ম ‘মরফোজেনেসিস’ এই ফার্ম নির্মাণ করেছে। আকাশছোঁয়া এই অফিস তৈরিতে খরচও নেহাত কম হয়নি। ৩,৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে এই অফিস নির্মাণে।

    অফিসের বর্ণনা

    মোট ৪,২০০ টি অফিস স্পেস রয়েছে। প্রতিটি অফিস আবার ৩০০ থেকে ৭,৫০০ স্কোয়ার ফিট পর্যন্ত বিস্তৃত। অফিসে রয়েছে মোট ৯ টি টাওয়ার, প্রতি টাওয়ার ১৫ তল বিশিষ্ট। ২০ লাখ বর্গফুট এলাকা জুড়ে রয়েছে বিনোদন এবং পার্কিংয়েরও ব্যবস্থা। গোটা অফিস জুড়ে সিসিটিভি রয়েছে চার হাজার। অফিসে যাঁরা কাজ করবেন প্রত্যেকের বায়োমেট্রিক ডেটা নেওয়া হবে। তবেই মিলবে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি। হীরের সব ধরনের কাজই হবে এখানে। রাফ ডায়মন্ড, পালিশ ডায়মন্ড, হীরে উৎপাদনকারী মেশিন সব কিছুই হবে এখানে। জানা গিয়েছে, হীরের গয়না বিক্রয়কারী ২৭টি রিটেল সংস্থারও অফিস থাকবে এই সুরাট ডায়মন্ড বোর্সে। থাকবে এই সংস্থাগুলির একটি করে আউটলেট। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরের গ্রাহকরা এখান থেকে সরাসরি হীরের গয়না কিনতে পারবেন। অর্থাৎ একটি অফিসেই মিলবে সমস্ত পরিষেবা।

    সুরাট বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধন 

    পাশাপাশি রবিবার গুজরাটের সুরাট বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গতকাল নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) সুরাটের বিমানবন্দরের চারটি ছবি পোস্ট করেন মোদি। সেখানেই তিনি জানান, ১৭ ডিসেম্বর তাঁর সুরাটে হাজির থাকার কথা। সুরাত বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল উদ্বোধনের পর, প্রধানমন্ত্রী মোদি সুরাটে একটি রোড শো করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (PM Modi) দেখতে ভিড় জমান বিপুল সংখ্যক মানুষ। নয়া টার্মিনালে ৬০০ আন্তর্জাতিক যাত্রী এবং ১,২০০ ডোমেস্টিক যাত্রী অপেক্ষা করতে পারবেন।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhajanlal Sharma: বসেছিলেন বৈঠকের শেষ সারিতে! তার পরেই ভজনলালকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা

    Bhajanlal Sharma: বসেছিলেন বৈঠকের শেষ সারিতে! তার পরেই ভজনলালকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই বিজেপি ঘোষণা করেছে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ভজনলাল শর্মার (Bhajanlal Sharma) নাম। প্রথমবার বিধায়ক হয়েই মুখ্যমন্ত্রীর পদ পাচ্ছেন ভজনলাল। যদি বাকি দুটি রাজ্যের সঙ্গে তুলনা করা যায় ছত্তিসগড় অথবা মধ্যপ্রদেশ, সেখানে দেখা যাবে মোহন যাদব অথবা বিষ্ণু দেও সাই-দুজনেই প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলেছেন। মোহন যাদব মধ্যপ্রদেশের উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন এবং বিষ্ণু দেও সাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু সেদিক থেকে ভজনলাল শর্মা একেবারেই আনকোরা।

    কোনও আভাস পায়নি কেউ-ই

    ভজনলালকে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করে বিজেপি সব বিশ্লেষক ও বিশেষজ্ঞকে পাঁচ গোল দিয়ে দিয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। ইতিমধ্যে পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পরে যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, সেখানে ভজনলাল শর্মাকে (Bhajanlal Sharma) দেখা যাচ্ছে একেবারে শেষের সারিতে তিনি বসে রয়েছেন। এই ছবি ভাইরাল হয়েছে। খবরে প্রকাশ, মুখ্যমন্ত্রী পদে নাম নির্বাচনের বৈঠকেও একেবারে শেষের সারিতে বসেছিলেন ভজনলাল। সেই সময় তিনি কোনও আভাসই পাননি যে, কিছুক্ষণের মধ্য়েই তাঁর জীবন আমূল পাল্টাতে চলেছে…!

    পরিবারবাদে বিশ্বাস রাখে না বিজেপি

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আসলে এটাই বিজেপি। বিজেপি একটি সাংগঠনিক দল। শৃঙ্খলাপরায়ণ দল। কখনই পরিবারবাদে বিশ্বাস রাখে না। রাজস্থান সহ তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনে সেই নীতিরই প্রতিফলন দেখা গিয়েছে। এখানে যে কোন কর্মীও সর্বোচ্চ পদপ্রাপ্তির কথা ভাবতে পারেন। তাঁকে নির্দিষ্ট কোনও পরিবার থেকে আসতে হয় না। ব্যক্তি প্রাধান্য এখানে দেখা যায় না। নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সূচনা অবশ্য ছাত্র রাজনীতি থেকে করেছিলেন ভজনলাল শর্মা (Bhajanlal Sharma)। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের বিভিন্ন দায়িত্ব সামলানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় ভজনলালের সাংগঠনিক যাত্রা।

    ভজনলাল শর্মা ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে

    তাঁকে মনোনীত করার জন্য ভজনলাল শর্মা ইতিমধ্যে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাকে। ভজনলাল শর্মা (Bhajanlal Sharma) জিতেছেন সানগানের আসনটি থেকে। কিন্তু তিনি ওই এলাকার বাসিন্দা নন, ভরতপুরের বাসিন্দা। সানগানের আসনটি বিজেপির একটি শক্ত ঘাঁটি বলেই পরিচিত। দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপির শক্তিশালী ভোট ব্যাঙ্ক সেখানে রয়েছে। কখনই সেখানে ৫০ শতাংশের নিচে ভোট নামে না গেরুয়া শিবিরের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gita: নজরুলের গান দিয়ে শুরু হবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’, কী বলছেন স্বামী প্রদীপ্তানন্দ?

    Gita: নজরুলের গান দিয়ে শুরু হবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’, কী বলছেন স্বামী প্রদীপ্তানন্দ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচি রয়েছে। হাজির থাকার কথা খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। অনুষ্ঠান শুরু হবে কাজী নজরুল ইসলামের লেখা, ‘‘হে পার্থসারথি! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ, চিত্তের অবসাদ দূর কর কর দূর….’’ গানের মাধ্যমে। হঠাৎ এধরনের নজরুল গীতি দিয়ে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’-এর আয়োজন কি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিতেই? এমন প্রশ্ন শুনে আয়োজক কমিটির সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ ‘মাধ্যম’-কে বলেন, ‘‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ কর্মসূচি কখনও নির্দিষ্ট ধর্ম বা বর্ণের মধ্যে বেঁধে দেওয়া হয়নি। নেই কোনও রাজনৈতিক বাছবিচারও। ‘গীতা’ জীবন বোধ, তা যেমন মানুষের কী খাওয়া উচিত সেটাও বলে, তেমনি সুশৃঙ্খল জীবন গঠনের উপায়ও শেখায়। নজরুল ইসলামের এই গান আমাদের কাছে বর্তমানে সময়োপযোগী বলে মনে হয়েছে, তাই রাখা। এই গানের প্রতিটি কথা গীতাকে সরল ও সুন্দরভাবে ব্যাখা করেছে।’’

    পশ্চিমবঙ্গে হিংসার আবহে, শান্তির বার্তা দেবে গীতা (Gita)

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই আয়োজকরা দাবি করেন, অসংখ্য মুসলিম ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষও ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচিতে নাম নথিভুক্ত করেছেন। ‘‘বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের হিংসা, হানাহানির মাঝে শান্তির বার্তা দিতেই আয়োজন করা হয়েছে এমন অনুষ্ঠান, তবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ কর্মসূচিতে রাজনৈতিকভাবে সিলমোহর বসানোর চেষ্টা করছেন এক শ্রেণির রাজনীতিবিদ, যা মোটেও কাম্য নয় ’’, মাধ্যমের প্রতিনিধিকে ফোনে একথাও এদিন বলেন স্বামী প্রদীপ্তানন্দ ওরফে কার্তিক মহারাজ।

    জায়গায় জায়গায় গীতা পাঠের পোস্টার ছেঁড়া হচ্ছে

    ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের এই সন্ন্যাসী এদিন কার্যত অভিযোগের সুরেই বলেন, ‘‘মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীও আমন্ত্রিত থাকবেন গীতা পাঠের (Gita) কর্মসূচিতে, কোনও রাজনীতি নেই তবু শাসক দলের নেতারা জায়গায় জায়গায় ফরমান জারি করছে ২৪ ডিসেম্বর কোনও বাস যেন কলকাতায় না যায়! এ কেমন কথা? মানুষ গীতা পাঠ করতে যাবে না? অনেক জায়গাতে গীতার পোস্টার ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগও আসছে আমাদের কাছে।’’ দিনকয়েক আগেই ২৪ ডিসেম্বর প্রাথমিকে টেট পরীক্ষা ঘোষণা করেছে রাজ্যসরকার। এনিয়ে কার্তিক মহারাজ বলেন, ‘‘আমরা তো গতবছর মায়াপুরেই ঘোষণা করেছিলাম, ২০২৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেডে হবে এমন এমন কর্মসূচি। গত কয়েকমাস ধরে সংবাদমাধ্যমেও একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এটা নিয়ে। প্রশাসনের সর্বোচ্চ  আধিকারিকরাও জানেন। তারপরেও কেন ওই দিনে টেট পরীক্ষার দিন দেওয়া হল বোঝা যাচ্ছে না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    Narendra Modi: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ের সামনে ধুলিস্যাৎ হয়ে পড়েছে কংগ্রেস। দেশজুড়ে আবেগে, উচ্ছ্বাসে আবির খেলায় মেতেছেন বিজেপি কর্মীরা। পশ্চিমবঙ্গেও চলছে বিজয়োৎসব। এরই মধ্যে বার্তা দিয়েছেন বিজেপির অন্যতম স্থপতি তথা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। নিজের ট্যুইটে জনতার সামনে মাথা নত করার কথা লেখেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী লিখলেন মোদি

    নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি। ছত্তিশগড়, মধ্য প্রদেশ এবং রাজস্থানের ফলাফল এটা দেখায় যে সাধারণ মানুষ সুশাসন এবং উন্নয়ন চান, যা বিজেপির মূল মন্ত্র। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে চাই। দলের কার্যকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদের প্রত্যেকেই উদাহারণ স্থাপন করেছেন। তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং বিজেপির উন্নয়নের যে পরিকল্পনা তা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন।’’

    তেলঙ্গনার মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    তেলেঙ্গনাতেও বিজেপির আগের থেকে ফলাফল যথেষ্ট ভালো হয়েছে এবং সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও পরাস্ত হয়েছেন বিজেপির প্রার্থীর কাছে। বিকালে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) যে ট্যুইট করেন সেখানে তেলেঙ্গনার জন্য তিনি লেখেন, ‘‘আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিজেপিকে সমর্থন করার জন্য। বিগত কয়েক বছর ধরে এই সমর্থন শুধু বেড়েই চলেছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির, পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচন করা হচ্ছে কীভাবে?

    Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির, পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচন করা হচ্ছে কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমন্দিরের (Ram Mandir) পুরোহিত ও মহন্ত হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন প্রায় ৩ হাজার প্রার্থী। যাঁদের মধ্যে ২০০ জনকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি জারি করে সোমবারই এ কথা জানিয়েছে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। প্রসঙ্গত, আগামী বছরের জানুয়ারিতেই খুলে যাচ্ছে রামমন্দিরের (Ram Mandir) দরজা। ২২ জানুয়ারি রামের বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই রামলালাকে কোলে নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী। ২২ জানুয়ারি বেলা ১২টা ২০ মিনিটে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে। মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে রামভক্তদের মধ্যে এখন উন্মাদনা তুঙ্গে। ঠিক এই আবহে সামনে এল রামমন্দিরের পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচনের সমস্ত রকম প্রক্রিয়া।

    কীভাবে হবে পুরোহিত ও মহন্ত বাছাই?

    জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে বাছাই হওয়া ২০০ জন প্রার্থীর ইন্টারভিউ নেওয়া হবে অযোধ্যাস্থিত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদর দফতর ‘করসেবক পুরম’-এ। ইন্টারভিউ বোর্ডে তিনজনের প্যানেল থাকবে, এমনটাই জানিয়েছে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। তিনজনের ওই প্যানেলে থাকবেন জয়কান্ত মিশ্র, যিনি একজন হিন্দু ধর্মের প্রচারক এবং বৃন্দাবন নিবাসী। অন্য দু’জন মহন্ত থাকবেন। মিথিলেশ নন্দিনী স্মরণ এবং সত্যনারায়ণ দাস। দুজনেই অযোধ্যার নিবাসী। ইন্টারভিউ বোর্ড ২০০ প্রার্থীর মধ্যে ২০ জনকে বাছাই করবে। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে হবে এই বাছাই? সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত রামমন্দিরের (Ram Mandir) পুরোহিত ও মহন্ত হওয়ার ইন্টারভিউ যে খুব সহজ হবে না, তা মানছেন অনেকেই। এখানে পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের ধর্মশাস্ত্রের জ্ঞান, পুজোর আচার বিষয়ক ধারণা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এ সমস্ত কিছুই দেখা হবে।

    পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের কী কী প্রশ্ন করা হতে পারে? 

    ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘সন্ধ্যা বন্দনা’, পুজোর আচার, ভগবান রামের পুজোর পদ্ধতি, রামের পুজোর মন্ত্র, রামের উপাসনায় কোন কোন আচার মেনে চলতে হয়, এই সমস্ত প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের (Ram Mandir)। যে ২০ জন প্রার্থীকে বাছা হবে, তাঁদেরকে মন্দিরের বিভিন্ন পদে নিয়োগ করা হবে। ছ’মাস তাঁদের প্রশিক্ষণও চলবে। যাঁরা ইন্টারভিউতে নির্বাচিত হতে পারবেন না, তাঁদেরকে শংসাপত্র দেবে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। ইন্টারভিউতে নির্বাচিত হতে না পারা প্রার্থীরাও প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন প্রত্যেক প্রার্থী সাম্মানিক ভাতা হিসাবে পাবেন মাসিক ২ হাজার টাকা। একথা জানিয়েছেন গোবিন্দদেব গিরি, ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর কোষাধ্যক্ষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share