Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দুটি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi News)। উত্তরপ্রদেশের আমেঠি লোকসভা কেন্দ্রে হেরে গিয়েছিলেন। তাঁকে গোহারা হারিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। রাহুল জিতেছিলেন কেরালার ওয়েনাড় কেন্দ্রে।

    বিজেপির প্রার্থী (Rahul Gandhi News)

    কেরালার এই আসনটিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করল গেরুয়া শিবির। ওয়েনাড় কেন্দ্রটি কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি। ২০০৯ সাল থেকে এই কেন্দ্রে টানা জয়ী হয়ে আসছে কংগ্রেস। এবার সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করে রাহুলকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। ওয়েনাড়ে বিজেপির পাশাপাশি রাহুলকে (Rahul Gandhi News) লড়তে হবে বামেদের প্রার্থীর সঙ্গেও। সর্বভারতীয় স্তরে কংগ্রেস এবং বামেরা ‘ইন্ডি’ জোটে থাকলেও, দক্ষিণের রাজ্যগুলির অনেক কেন্দ্রেই সম্মুখ সমরে ‘ইন্ডি’র বিভিন্ন শরিক।

    কে এই সুরেন্দ্রন?

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও প্রার্থী হয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। হেরে গিয়েছিলেন। ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনেও পরাস্ত হয়েছিলেন তিনি। সেবার হেরেছিলেন মাত্র ৮৯ ভোটে। উনিশের উপনির্বাচনেও পদ্ম প্রতীকে দাঁড়িয়ে হেরে গিয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। তবে লড়াকু মানসিকতা এবং মাটি কামড়ে পড়ে থাকার ক্ষমতা থাকায় সুরেন্দ্রনকে ২০২০ সালে বিজেপির কেলারা ইউনিটের সভাপতি করা হয়। শবরীমালা মন্দির বিতর্কে প্রতিবাদীদের মুখ হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন তিনি। এহেন এক প্রতিবাদীকেই রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী করে দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। কেরলের দুটি আসনের দিকে এবার নজর থাকবে দেশবাসীর। একটি ওয়েনাড়, যেখানে সম্মুখ সমরে রাহুল-সুরেন্দ্রন। আর একটি হল তিরুবনন্তপূরম। এখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির রাজীব চন্দ্রশেখরের সঙ্গে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন কংগ্রেসের শশী থারুর।

    আরও পড়ুুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাহুল হারিয়েছিলেন সিপিআই প্রার্থী পিপি সুনেরকে। ৪ লাখ ৩০ হাজার ভোটে পরাস্ত করেছিলেন সিপিআই প্রার্থীকে। এবারও রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন প্রবীণ বাম নেত্রী  অ্যানি রাজা। ওয়েনাড়ে যাতে রাহুল প্রার্থী না হন, সেজন্য চেষ্টার কম কসুর করেননি সিপিআই নেতৃত্ব। তার পরেও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন ইন্ডি জোটের বড় শরিক কংগ্রেসের প্রার্থী রাহুল। এই ভোট কাটাকুটির খেলায় বিজেপির সুরেন্দ্রর জয় অনিবার্য বলে আশাবাদী পদ্ম নেতৃত্ব। এখন দেখার, কেরলের এই আসনে শেষ (Rahul Gandhi News) হাসি হাসেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    PM Modi: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ জোট শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমরা তাঁর আশীর্বাদ প্রার্থী।” রবিবার এভাবেই বিরোধী জোটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বললেন, তাদের (বিরোধী) ইস্তাহারেও শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    শক্তি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মত (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার কাছে প্রত্যেক মা, প্রত্যেক কন্যা শক্তির রূপ।” তেলঙ্গানার সভায় উপস্থিত মহিলা কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “ওঁরা শক্তি স্বরূপ। আমায় আশীর্বাদ করতে এসেছেন।” মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কের এক সমাবেশে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, “হিন্দু ধর্মে শক্তি শব্দটি রয়েছে। আমরা একটি শক্তির বিরুদ্ধেই লড়ছি। এই শক্তি হল ইভিএম এবং সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান।”

    ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা মোদির

    কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির এই বক্তব্যকেই হাতিয়ার করে ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “ইন্ডি জোট যে শক্তিকে শেষ করার শপথ নিয়েছে, আমি তাকে চ্যালেঞ্জ করছি। এই শক্তিকে রক্ষা করতে আমি আমার জীবন নিবেদন করব। ভারতভূমে দাঁড়িয়ে কেউ কি শক্তি ধ্বংসের কথা বলতে পারেন?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা প্রত্যেকেই শক্তির পুজো করি। চন্দ্রযান ৩-এর অবতরণ স্থলের নামও দেওয়া হয়েছিল শিব-শক্তি। এই শক্তিকে ধ্বংস করার সুযোগ কি আপনারা ওঁদের দেবেন?” তিনি বলেন, “বর্তমানে লড়াই হচ্ছে দু’দলের। একদল শক্তির আরাধনা করেন। আর অন্য দল প্রতিনিয়ত সেই শক্তিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে চলেছে।” তিনি বলেন, “৪ জুনই ঠিক হয়ে যাবে শেষ হাসি হাসবে কারা – যারা শক্তিকে ধ্বংস করতে চায় নাকি যারা নিরন্তর শক্তির আশীর্বাদ চাইছেন।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘কাউন্সিলর-এমএলএ-এমপিরা খুব টাকা খাচ্ছে, আর…’’ গার্ডেনরিচকাণ্ডে কটাক্ষ দিলীপের

    লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। সাত দফায় নির্বাচন হবে। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন প্রথম দফার নির্বাচন হবে উত্তর-পূর্বের দুই রাজ্য সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশের তিন আসনেও। এই দুই রাজ্যে এদিনই হবে বিধানসভার নির্বাচনও। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে সাত দফায়। প্রথম দফায় নির্বাচন হবে ১০২টি আসনে। এই লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপিকে মাত দিতে ইন্ডি জোট গড়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। এদিন তেলঙ্গানার সমাবেশে সেই জোটকেই আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    Amit Shah: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হাতজোড় করে বলছি, রাজনীতি করবেন না। বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দুদের সঙ্গে অবিচার করবেন না।” বৃহস্পতিবার সকালে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সিএএ নিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এটাই মনে করিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ‘শরণার্থী’ ও ‘অনুপ্রবেশকারী’র মধ্যে পার্থক্য বোঝেন না বলেও কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি।

    ভোটের রাজনীতি! (Amit Shah)

    সোমবার রাতে দেশজুড়ে লাগু হয়েছ সিএএ। যথারীতি তার পরেই ভোটে ফসল কুড়োতে রাজনীতি করতে শুরু করে দিয়েছে বিজেপি বিরোধী কয়েকটি দল। সিএএ নিয়ে রাজনীতি না করতে বুধবারই অনুরোধ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার ঠিক পরের দিনই একই অনুরোধ করলেন তাঁর সেনাপতি।দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই নির্বাচনে ভোট কুড়োতে সিএএ নিয়ে রাজনীতি করতে শুরু করে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। যথারীতি খেলে দিয়েছেন চিরাচরিত হিন্দু-মুসলিম তাস। সিএএ প্রসঙ্গে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া, ‘সিএএ চালু করে ভোটের আগে বিজেপি হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিভাজন তৈরির চেষ্টা করছে’।

    কী বললেন শাহ?

    মুখ্যমন্ত্রীর এহেন অভিযোগেরও মুখের মতো জবাব দিয়েছেন শাহ। বলেন, “যদি আপনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে এই ধরনের রাজনীতি করেন, তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনুপ্রবেশ চলতে দেন, তাহলে মানুষ আপনার সঙ্গে থাকবে না। মমতা জানেন না, কাকে শরণার্থী বলে, আর কাকেই বা বলে অনুপ্রবেশকারী।” বিরোধীদের একই বন্ধনীভুক্ত করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “রাহুল গান্ধী, মমতা কিংবা কেজরিওয়াল – সব বিরোধী দল মিথ্যার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।”

    ‘‘সিএএ কখনওই প্রত্যাহার করা হবে না’’

    তিনি (Amit Shah) বলেন, “আমাদের দেশে ভারতীয় নাগরিকত্ব সুরক্ষিত রাখা আমাদের সার্বভৌম অধিকার। আমরা তার সঙ্গে আপস করব না। সিএএ কখনওই প্রত্যাহার করা হবে না।” শাহ বলেন, “বিরোধীরা তোষণের রাজনীতি করছেন। বিজেপির কাছে সিএএ রাজনীতির বিষয় নয়।” শাহ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে খুব শীঘ্রই ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। সেদিন আর বেশি দূরে নেই। বিজেপি ক্ষমতায় এসে বাংলায় অনুপ্রবেশ বন্ধ করবে।”

    বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার বলেছেন, এরাজ্যে সিএএ হতে দেবেন না। এদিন এই নিয়েও তৃণমূলনেত্রীকে একহাত নেন শাহ। মোদির ডেপুটি মনে করিয়ে দেন, কোনও রাজ্য সিএএ আটকাতে পারবে না। এটা তাদের ক্ষমতায় নেই। শাহ বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারের কোনও ক্ষমতা নেই সিএএ-কে আটকানোর। নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয় সম্পূর্ণ কেন্দ্রর বিষয়, রাজ্যের কোনও ভূমিকা নেই।’’ একইসঙ্গে তিনি মনে করিয়ে দেন, এখন ভোটের জন্য বিরোধিতা হচ্ছে, কিন্তু পরে সবাই সমর্থন করবেন।

    আরও পড়ুুন: শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি, সকাল থেকেই সন্দেশখালির নানা প্রান্তে চলছে তল্লাশি

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে পাশ হয় সিএএ। লাগু হয়েছে সোমবার। এই আইন অনুযায়ী, মুসলিম ধর্মাবলম্বী দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে কেউ (হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কেউ) যদি ভারতে আশ্রয় চান, তাহলে তাঁদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে নয়া এই আইন বলে (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: কংগ্রেসের দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, নেই বাংলার কোনও আসন

    Lok Sabha Election 2024: কংগ্রেসের দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, নেই বাংলার কোনও আসন

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ৮ মার্চ কংগ্রেস প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছিল। ১২ মার্চ মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে দিল কংগ্রেস। দ্বিতীয় দফায় ৪৩টি আসনের প্রার্থী তালিকা (Congress Candidate List) প্রকাশ করা হয়েছে। প্রথম দফার মতো এবারেও বাংলার কোনও আসনের প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি (Lok Sabha Election 2024)। যে রাজ্যগুলির প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করল কংগ্রেস সেগুলি হল- অসম, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড এবং দমন ও দিউ। বাংলার আসনগুলিতে প্রার্থী দিতে কেন দেরি করছে কংগ্রেস? এমন প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে বিধান ভবনে।

    পরিবারতন্ত্রের প্রতিফলন প্রার্থী তালিকায়

    তবে এই দ্বিতীয় দফার তালিকাতেও (Lok Sabha Election 2024) দেখা গিয়েছে কংগ্রেসের পরিবারবাদী রাজনীতির ছাপ। সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা কমলনাথ ও তাঁর পুত্র বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন এমন জল্পনা ছড়ায়। কিন্তু মঙ্গলবার দেখা গেল, এবারের লোকসভা ভোটে সেই কমলনাথের ছেলে নকুলনাথকে মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা থেকে প্রার্থী করছে কংগ্রেস (Congress Candidate List)। অন্যদিকে রাজস্থানেরও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের পুত্র বৈভব গেহলটও টিকিট পেয়েছেন। রাজস্থানের জালোর থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের পুত্র গৌরব গগৈকে সেরাজ্যের জোরহাট থেকে প্রার্থী করা হয়েছে।

    রাজস্থানেরই ১০ প্রার্থীর নাম ঘোষণা

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, এই ৪৩ জন প্রার্থীর (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে ১৩ জন ওবিসি সম্প্রদায়ের। যেখানে, ১০ জন প্রার্থী রয়েছেন তফশিলি জাতির এবং ৯ জন প্রার্থী তফশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের রয়েছেন। প্রসঙ্গত, প্রথম দফায় রাহুল গান্ধী, শশী থারুর-সহ ৩৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। দ্বিতীয় তালিকায় (Congress Candidate List) ৪৩ জনের প্রার্থীর মধ্যে ১০ জনই রাজস্থানের ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) রাজনৈতিক ভাষণ নিয়ে সতর্ক করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। অভিযোগ, বেশ কিছু জায়গায় ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘অপয়া’, ‘পকেটমার’ বলে কটাক্ষ করেন রাহুল। এ নিয়ে একটি মামলায় নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে দিল্লি হাইকোর্ট। এরপরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে রাহুলকে বিরূপ মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ঘটনার সূত্রপাত, গত বছর ২২ নভেম্বর মাসে। বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষ্যে রাজস্থানে একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পকেটমার’ বলে খোঁচা দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এরই পাশাপাশি দিল্লি হাইকোর্টে করা হয়েছিল একটি মামলা। সেই মামলার পর্যবেক্ষণে দিল্লি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি পুষ্কর্ণার বেঞ্চ জানিয়েছিল, রাহুলের (Rahul Gandhi) করা ‘পকেটমার’ কটাক্ষ-বাণ প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আঘাত লাগার জন্য যথেষ্ট। আদালতের বক্তব্য ছিল, “এই ধরনের মন্তব্য রুচিসম্মত নয়।” সেই সময় কমিশনকে (Election Commission) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ৮ সপ্তাহ সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে এই ধরনের মন্তব্য যাতে কেউ না করেন, তার জন্য আইন প্রণয়নের ব্যাপারে পদক্ষেপের জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নির্দেশ

    এই নিয়ে আগেই রাহুলকে (Rahul Gandhi) নোটিস ধরায় নির্বাচন কমিশন। আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের বিরুদ্ধে কেন তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে না, জবাব চাওয়া হয় রাহুলের কাছে। সেই মতো জবাবও দেন রাহুল। এবার রাহুলকে সতর্ক করল কমিশন। ভবিষ্যতে এমন আচরণ করলে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে বলে কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় তারকা প্রচারক এবং রাজনৈতিক নেতাদের জন্য যে নির্দেশিকা রয়েছে কমিশনের, তা মেনে চলতে হবে রাহুলকে। গত ১ মার্চ ওই নির্দেশিকা জারি করা হয়, যাতে সব দলকে সতর্ক করে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) জানায়, আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল, তাদের তারকা প্রচারক এবং দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: ‘স্টার্টআপ নন-স্টার্টার হয়ে গেলেন’, রাহুলকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Narendra Modi: ‘স্টার্টআপ নন-স্টার্টার হয়ে গেলেন’, রাহুলকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারতন্ত্র নিয়ে রাজ্যসভায় জবাবি ভাষণে কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও কটাক্ষ করেন তিনি। সরাসরি নাম না করলেও, কংগ্রেসের ‘যুবরাজ’ বলে এদিন রাহুলকে কটাক্ষ করেন মোদি। আগেও একাধিক বার রাহুলকে ‘যুবরাজ’, ‘শাহজাদা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। ‘যুবরাজ’কে ‘স্টার্ট-আপ’ হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল কংগ্রেস, কিন্তু রাহুল ‘নন-স্টার্টার’ হয়ে রয়ে গেলেন বলে এদিন দাবি করেন মোদি (Narendra Modi)। 

    রাহুলকে খোঁচা

    বুধবার রাজ্যসভায় জবাবি ভাষণে মোদি বলেন, “একই পরিবারের একাধিক সদস্য নিজের ক্ষমতায় রাজনীতি ক্ষেত্রে এগিয়ে চলে, তাহলে তো কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু কোনও পরিবার যখন রাজনৈতিক দল চালায় তখন সেটা পরিবারতন্ত্র। এর ফল ভুগছে দেশ।”  নাম না করে তিনি বলেন, “যুবরাজকে স্টার্ট-আপ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল। কিন্তু তিনি নন-স্টার্টার হয়েই রয়ে গেলেন। উনি না কিছু তুলতে পারেন, না কিছু ছুড়তে।” ভারত জোড়ো যাত্রা’য় যে ‘মহব্বত কি দুকান’ স্লোগান শুরু করেন রাহুল, সেই নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন মোদি। তাঁর কথায়, “কংগ্রেসের ‘দুকান’ বন্ধ হওয়ার জোগাড়। বার বার একই পণ্য ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বাজারে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু চেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে বার বার।”

    আরও পড়ুন: ‘সরকারি শিক্ষকরা বেতন নিয়ে মাথা ঘামান, ছাত্রদের পড়ানো নিয়ে নয়’, উদ্বিগ্ন হাইকোর্ট

    পরিবারতন্ত্রের পুজো

    গত সোমবারই সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “অধীরবাবুকে (অধীর চৌধুরী) দেখে আমার কষ্ট হয়। পরিবারতন্ত্রের পুজো করতে হয় তাঁকে। কংগ্রেসে কোনও প্রতিভাবানদের স্থান নেই। একটা পরিবার দলের সব সিদ্ধান্ত নেয়।” এই প্রসঙ্গে তিনি নিশানা করেন রাহুল গান্ধীকেও। লোকসভায় দাঁড়িয়ে নাম না করে মোদির খোঁচা, “একই প্রোডাক্ট বার বার লঞ্চ করতে গিয়ে কংগ্রেসের দোকানে তালা ঝোলার পরিস্থিতি এসে গিয়েছে।” এদিন কংগ্রেসকে আক্রমণ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লোকসভা নির্বাচনে ৪০টি আসনও পার করতে পারবে না কংগ্রেস।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indi Alliance: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    Indi Alliance: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোট (Indi Alliance) একেবারে ঘেঁটে ঘ। বাংলায় কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের জোট হবে কি না, তা নিয়ে জটিলতা অব্যাহত। বুধবার তৃণমূল নেত্রী মমতা জানিয়ে দেন, আগামী লোকসভা ভোটে বাংলায় তৃণমূল একাই লড়াই করবে। রাহুল গান্ধী না জানিয়ে বাংলায় আসায় উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর জেরেই  কয়েকদিন আগে কোচবিহারে রাহুল গান্ধীর মঞ্চ খুলে দেয় মমতার পুলিশ। এমনকী শিলিগুড়িতে রাহুল গান্ধীর সভার অনুমতি পাওয়া নিয়ে জলঘোলা হয়েছে। এ বার অধীরের লোকসভা কেন্দ্রেই রাহুলের সভায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Indi Alliance)

    ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা নিয়ে আবার ২৮ জানুয়ারি বাংলায় আসবেন রাহুল। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বহরমপুরে থাকার কথা তাঁর। রাহুল-সহ কংগ্রেস নেতৃত্বের রাত্রিবাসের জন্য বহরমপুর স্টেডিয়াম চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি প্রশাসন বাতিল করে দিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও প্রশাসনিক সভা রয়েছে বহরমপুর স্টেডিয়ামে। রাজ্য সরকারের সভা পূর্ব নির্ধারিত। মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক তাদের জানিয়ে দিয়েছে বহরমপুর স্টেডিয়াম দেওয়া যাবে না। বিকল্প হিসাবে নিকটবর্তী এফইউসি মাঠ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে প্রশাসন। কিন্তু, কংগ্রেসের দাবি, ওই মাঠে রাহুল এবং তাঁর গোটা টিমের রাত্রিবাসের জন্য পর্যাপ্ত জায়গাই নেই। স্বাভাবিকভাবে বার বার রাহুলের সভা বা কংগ্রেস কর্মীরা মমতার প্রশাসন, পুলিশের বাধার মুখে পড়ায় ইন্ডি জোটের (Indi Alliance) ভবিষ্যৎ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কী বললেন?

    প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরী বলেন, আমরা বহুদিন আগে স্টেডিয়াম চেয়ে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছিলাম। এতদিন কিছু বলেনি। কিন্তু, আমাদের কর্মসূচির দুদিন আগে অনুমতি বাতিল করার ঘটনা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূলের জেলা নেতা অপূর্ব সরকার বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচি পূর্ব নির্ধারিত। আর এটা তৃণমূল বাধা দিয়েছে এমন নয়। প্রশাসন মনে করেছে বলেই অনুমতি দেয়নি। আর অন্য কে কোথায় সভা করবে, সেটা তাঁদের দলীয় ব্যাপার। তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বের পক্ষ থেকে জোট (Indi Alliance) ভেস্তে দেওয়ার জন্য অধীর চৌধুরীকে দায়ী করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bharat Jodo Nyay Yatra: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    Bharat Jodo Nyay Yatra: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’য় (Bharat Jodo Nyay Yatra) বেরিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। বৃহস্পতিবার সেই যাত্রা পৌঁছেছিল কোচবিহারে। এখানে বক্সিরহাটে সংক্ষিপ্ত সভা ও জেলা সদরে রোড-শো করেই দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন রাহুল। তবে কেন তিনি হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন, সে ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি। ঘটনাটি ঘিরে ক্রমেই চড়ছে জল্পনার পারদ। কংগ্রেসের একটি সূত্রে খবর, আগামী রবিবার ফের বাংলায় আসতে পারেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। সেক্ষেত্রে পরিবর্তন হতে পারে যাত্রা পথের। রুট থেকে বাদ পড়তে পারে উত্তরবঙ্গের দুই জেলার অংশ বিশেষ।

    রাহুলকে স্বাগত কংগ্রেসের

    এদিন বক্সিরহাটে রাহুলকে স্বাগত জানান প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী, মহিলা কংগ্রেসের সদস্য পূজা রায়চৌধুরী, এআইসিসি সদস্য বিশ্বজিৎ সরকার সহ দলের (Bharat Jodo Nyay Yatra) অন্য নেতানেত্রীরা। বক্সিরহাটের পর রাহুলের যাওয়ার কথা ছিল তুফানগঞ্জে, প্রাতরাশ করতে। রাত্রিবাস করার কথা ছিল ফালাকাটায়। কিন্তু রাহুল ও তাঁর ‘ন্যায় যাত্রা’র সঙ্গীরা বক্সিরগঞ্জ থেকে ফেরেন কোচবিহার শহরে। শহর ও লাগোয়া এলাকার রেলগুমটি, মা ভবানী, সদর বাজার, রাজবাড়ি গেট, খাগড়াবাড়ি হয়ে রাজারহাট পর্যন্ত রোড-শো করেন রাহুল।

    ইন্ডিয়া জোট

    তিনি বলেন, “বিজেপি-আরএসএসের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতেই ইন্ডিয়া জোট তৈরি হয়েছে। দেশজুড়ে অন্যায় হচ্ছে বলেই আমাদের এই ‘ন্যায় যাত্রা’।” দুপুর দুটো নাগাদ দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন সোনিয়া-তনয়। এআইসিসির সম্পাদক রণজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, “আগামী রবিবার সকাল ৮টায় আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটায় পূর্ব নির্ধারিত ক্যাম্প সাইটে আসবেন রাহুল। সেখান থেকে আবার যাত্রা শুরু করবেন তিনি।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    কী কারণে দিল্লি ফিরলেন রাহুল? কংগ্রেস সূত্রে খবর, প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠান রয়েছে শুক্রবার। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাহুল। পরের দিন দিল্লিতে রয়েছে একটি দলীয় অনুষ্ঠান। সেখানেও যোগ দেবেন তিনি। তাই তার পরের দিন আসবেন বাংলায়। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অন্য একটি সূত্রে খবর, ফালাকাটার পরিকাঠামো রাহুলের রাত্রিবাসের উপযুক্ত নয় বলেই রাজ্য কংগ্রেস নেতাদের জানিয়েছিলেন রাহুলের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন যাঁরা, তাঁরা। তার পরেই প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয় (Bharat Jodo Nyay Yatra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিনিয়ত আদানি গোষ্ঠীকে (Adani Group) আক্রমণ শানিয়ে চলেছে কংগ্রেস। ‘স্বজনতোষী পুঁজিবাদে’র অভিযোগ আনা হয়েছে এই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। বছরখানেক আগে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ চিনের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর যোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।

    কংগ্রেসের নিশানায় আদানি

    কেন্দ্রীয় সরকার কীভাবে গৌতম আদানিকে একচেটিয়া বাজার ধরার সুযোগ করে দিয়েছে এবং সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তিনি কীভাবে বিমানবন্দর বা বিদ্যুতের মতো অত্যাবশ্যক পরিষেবা নিয়ে ক্রেতাদের ঠকিয়ে গিয়েছেন জনসমক্ষে সেই অভিযোগ করেছিলেন এই কংগ্রেস নেতা। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি খোদ রাহুল গান্ধীর চাঁদমারিও হয়েছে আদানি গোষ্ঠী। গত বছর অক্টোবরে আদানি গোষ্ঠীকে আক্রমণ শানিয়ে রাহুল বলেছিলেন, “ভারতবাসীর ব্যয়ে আদানি গোষ্ঠী লাভ করেছে ৩২ হাজার কোটি টাকা।”  

    মউ স্বাক্ষর

    এহেন স্বজনতোষী পুঁজিবাদ কর্তা আদানির (Adani Group) সঙ্গে ১২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার মউ স্বাক্ষর করেছে কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকার। এবং মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে রাহুল গান্ধীকে উপেক্ষা করেই। কিছুদিন আগেই দাভোসে হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম। সেখানেই তেলঙ্গানা সরকারের তরফে মউ স্বাক্ষর করেছেন মুখ্যমন্ত্রী রেভান্ত রেড্ডি। এক্স হ্যান্ডেলে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর অফিসকে ট্যাগ করে গৌতম আদানি লিখেছেন, “তেলঙ্গানার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক সুযোগ নিয়ে ঘণ্টাখানেক ধরে বৈঠক হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই আর রাজ্য পুলিশকে নিয়ে সিট গঠনের নির্দেশ হাইকোর্টের

    চারটি মউয়ের মধ্যে একটি অনুযায়ী, আদানি গোষ্ঠী ১০০ এমডব্লু ডেটা সেন্টারে ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। গ্রিন এনার্জি ব্যবহার করে আদানি গোষ্ঠীর এই ফ্ল্যাগশিপ ফার্ম চলবে। অন্য তিনটি মউয়ে স্বাক্ষর করেছে আদানি গ্রিন এনার্জি, অম্বুজা সিমেন্ট এবং আদানি ডিফেন্স সিস্টেম। ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বার্ষিক ৬ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন সিমেন্ট গ্রাইন্ডিং ইউনিটও স্থাপন করা হবে। পরন্তু, আদানি গ্রিন দুটি পাম্প স্টোরেজ প্রজেক্টও তৈরি করবে। এজন্য তারা ব্যয় করবে ৫ হাজার কোটি টাকা। কাউন্টার ড্রোন ও মিসাইল ফেসিলিটি তৈরি করতে আদানি (Adani Group) ডিফেন্স এবং অ্যারোস্পেস লগ্নি করবে হাজার কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ একটা। দুই মুখ। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্য দিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কার রেটিং কত? প্রধানমন্ত্রী পদে কাকে চাইছে বাংলা? কী বলছেন বাংলার (Lok Sabha Poll 2024) ভোটাররা? সম্প্রতি জনমত সমীক্ষা চালিয়েছিল সি ভোটার। সেখানেই জানা গিয়েছে, রাহুলের চেয়ে যোজন খানেক এগিয়ে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। বাংলার ৬০ শতাংশ ভোটারও তাঁকেই দেখতে চান প্রধানমন্ত্রী পদে। কিছুদিন আগেই ফল বেরিয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যেই তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। কংগ্রেসের মুখ রক্ষা হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। বিজেপির দাবি, তিন রাজ্যে জয় এসেছে মোদি ম্যাজিকেই।

    অগোছালো বিরোধীরা

    বিজেপির জয়ের গ্রাফ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন ঘরই গুছিয়ে উঠতে পারেনি বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গঠিত ইন্ডি জোট। জোট গঠনের পর থেকে চার-চারটি বৈঠক হয়েছে বটে, তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীই ঠিক হয়নি। এনিয়েও জোটের অন্দরে শুরু হয়েছে অশান্তি। জোট শরিক তৃণমূল নেত্রী কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করতে চাইলেও, এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার আবার তাতে আপত্তি জানিয়েছেন।

    এগিয়ে মোদি

    ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী এখনও ঠিক না (Lok Sabha Poll 2024) হলেও, সি-ভোটারের সমীক্ষকরা তুল্যমূল্য বিচার করছেন মোদি বনাম রাহুলের রেটিং। তাতে দেখা যাচ্ছে, মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৫৯ শতাংশ মানুষ। সে ক্ষেত্রে রাহুলকে ওই পদে দেখতে চাইছেন ৩২ শতাংশ মানুষ। এই দুজনের মধ্যে কাউকেই পছন্দ করেন না ৪ শতাংশ ভোটার। মতামত দেননি ৫ শতাংশ মানুষ।

    একমাত্র পাঞ্জাবেই মোদির চেয়ে সামান্য এগিয়ে রয়েছেন রাহুল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৩৬ শতাংশ মানুষ। তবে বাকি রাজ্যগুলিতে রাহুলকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিয়েছেন মোদি। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাও। এখানকার ৬০ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছেন মোদিকে। ছত্তিসগড়ের ৬৭ শতাংশ, কর্নাটকের ৬৫ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৬ শতাংশ, রাজস্থানে ৬৫ শতাংশ, তেলঙ্গানায় ৫০ শতাংশ, বিহারে ৬৬ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৫ শতাংশ এবং উত্তরপ্রদেশের ৬০ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছেন মোদিকেই।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    মোদি এবং রাহুলের মধ্যে কাউকেই পছন্দ নয় ছত্তিসগড়ে ১, কর্নাটকে ২, মধ্যপ্রদেশে ৩, রাজস্থানে ২, তেলঙ্গানায় ২, বিহারে ৬, মহারাষ্ট্রে ৬, পঞ্জাবে ১৪, উত্তরপ্রদেশে ৮ এবং পশ্চিমবঙ্গের ২ শতাংশ ভোটারের। মোদি-রাহুল দ্বৈরথের পর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান ১৩ শতাংশ মানুষ। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান ১০ শতাংশ মানুষ। আর ৯ শতাংশ মানুষ চাইছেন (Lok Sabha Poll 2024) প্রধানমন্ত্রী হোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

LinkedIn
Share