Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • PM Modi: ‘দেশের কপালে কালো টিকা লাগাচ্ছেন এঁরা’, নাম না করে কংগ্রসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: ‘দেশের কপালে কালো টিকা লাগাচ্ছেন এঁরা’, নাম না করে কংগ্রসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে বর্তমানে অনেক শুভ কাজকর্ম হচ্ছে। তাই কিছু লোক দেশ মাতৃকার কপালে কালো টিকা লাগানোর দায়িত্ব নিয়েছেন। নাম না করে কংগ্রেসকে (Congress) এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৩-এ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকে। ভারতের (India) ওপর যাতে কারো নজর না লাগে তাই কালো টিকা পরাচ্ছেন তাঁরা। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল, যখন বিশ্ব ভাবত ভারতের সময় এসেছে। তখন কথা হত কেবলই হতাশার। ভারতকে নীচে নামানো হত, ভাঙা হত নৈতিকতা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি কালো টিকা পরানোর ঐতিহ্য। সেই কাজই করার দায়িত্বই নিয়েছেন ওই লোকগুলো।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    ২০২৩ সালের প্রথম ৭৫ দিনে মোদি (PM Modi) সরকারের সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ গোটা বিশ্ব বলছে, এটা ভারতের সময়। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে কোন দেশ আগে ভারতের হৃত প্রত্নবস্তু ফেরত দেবে, তা নিয়ে। তিনি বলেন, আগে প্রায়ই খবরের হেডলাইন হত কত লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। লোকেরা রাস্তাঘাটে তা নিয়ে বলাবলি করত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হত। এসব এখন অতীত। এখন সংবাদের শিরোনাম হয় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের রাস্তা দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে আসা হয়। তিনি জানান, বর্তমানে বিরোধী দলের বহু নেতা তদন্তকারী সংস্থার নজরে রয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: এভারেস্টে বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া, দাবি বিজ্ঞানীদের

    ব্রিটেনের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এদিন রাহুলের নাম না করে সেই প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কিছু লোক আমাদের গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের সাফল্য হজম করতে পারছে না। সেই কারণে তারা আমাদের গণতন্ত্রকে আক্রমণ করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতদসত্ত্বেও ভারত তার লক্ষ্যে পৌঁছবে। কিছুদিন আগে ব্রিটেনে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাহুল। সেখানে তিনি ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে বলতে গিয়ে বলেন, সকলে জানে ভারতের গণতন্ত্র আক্রমণের মুখে পড়ে কীভাবে বিপন্ন। আমি দেশের বিরোধী নেতা, কিন্তু বিরোধী পরসর খুঁজতে হাতড়ে বেড়াতে হচ্ছে। এর পরেই রাহুলের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিজেপি। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদানিকাণ্ডে বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি (JPC) গড়ার দাবিকে ঘিরে সরকার ও বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে উত্তপ্ত সংসদের (Parliament) দুই কক্ষ। মঙ্গলবার বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ার দাবির পাল্টা হাতিয়ার হিসেবে বিজেপি প্রয়োগ করে ইংল্যান্ডে দাঁড়িয়ে কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধীর মোদি সরকারের সমালোচনাকে। তার জেরে দু পক্ষে ব্যাপক হইচই হয়। যার জেরে মুলতুবি হয়ে যায় সংসদ। কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী কয়েকটি দল যখন সংসদে হইহট্টগোল করছে, সেই সময় ওই একই দাবিতে সংসদ ভবনের বাইরে গান্ধী মূর্তির সামনে ধর্না দেন তৃণমূল সাংসদরা।

    উত্তপ্ত সংসদ (Parliament)…

    এদিন অধিবেশনে রাহুলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, এক সংসদ সদস্য (পড়ুন রাহুল গান্ধী) যেভাবে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলছেন, তাতে সংসদ (Parliament) চুপ থাকতে পারে না। রাহুলের ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানিয়েছে বিজেপি। দেশের সমস্ত সাংসদ যাতে রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করেন, সেই আবেদনও জানানো হয়েছে পদ্ম শিবিরের তরফে। পাল্টা কটাক্ষ করেছে কংগ্রেসও। বিজেপির উদ্দেশে সোনিয়া গান্ধীর দলের কটাক্ষ, গণতন্ত্রের হত্যাকারীর মুখে আজ এ কী কথা শুনি! এ নিয়ে দু পক্ষে হইহট্টগোলের জেরে মুলতুবি করে দেওয়া হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সিপিএমকে সাফ করেছি, পিসি-ভাইপোকেও গ্যারাজ করব’’, নন্দীগ্রামে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    এদিকে, দ্বিতীয় দফার (Parliament) অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। এই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের সাংসদরা। সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে সিপিএম, আরজেডি, জেডিইউ, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির, এনসিপি সহ ১৬টি দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেস বিরোধী আম আদমি পার্টিও উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে। এদিন সংসদ ভবন থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন বিরোধীরা। তাতে যোগ দেয় কংগ্রেস বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত বিআরএসও। তবে এখানেও তৃণমূলের কাউকে দেখা যায়নি। লোকসভার দলনেতা তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, বিরোধী ঐক্য যেন না থাকে, মোদির যেন সুবিধে হয়, এটাই করছে তৃণমূল। বিজেপি সাংসদ তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, বিরোধীদের কোনও ঐক্য নেই। কখনও হবেও না। মোদিই থাকবেন। ওরা নিজেদের ঘর বাঁচানোর চেষ্টা করছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয় ভোটে তৃণমূলের অবস্থান নিয়ে বার বারই সন্দেহ প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক মহল। সরাসরি ঘাসফুল শিবিরের দিকে নিশানা দেগে গত বুধবার রাহুল গান্ধী বলেন, বিজেপিকে সাহায্য করতেই মেঘালয়ে তৃণমূল এসেছে। এবার রাহুলকে জোরদার জবাব দিল তৃণমূল। তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra) বৃহস্পতিবার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল ২০২১-এ পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে হারিয়েছে। তাই রাহুলের কাছে তৃণমূলের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণের কোনও দায় নেই।” তিনি আরও বলেন, “কংগ্রেস কি বিজেপিকে হারাতে পারবে? তবে আমাদের কোনও প্রয়োজন হবে না। তবে কংগ্রেস বিজেপিকে হারাতে ব্যর্থ হওয়ার আমরা  মানুষের সামনে একটি বিকল্প হিসাবে সামনে আসি। তৃণমূল হচ্ছে একমাত্র বিকল্প শক্তি।”

     কী বলেন মহুয়া? 

    তিনি (Mahua Moitra) বলেন, “কংগ্রেস একের পর এক রাজ্য়ে হেরে যাচ্ছে। আর আমরা বাড়িতে বসে সেটা দেখে যাব। আমাদের শক্তি আছে। যদি সমস্ত পুরুষ ভোট ভাগ হয়ে যায়। কিন্তু প্রতিটি মহিলা ভোট যদি মেঘালয়ের মহিলা প্রার্থীর জন্য থাকে তবেও তৃণমূল জিতে যাবে।”

    কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ (Mahua Moitra) আরও বলেন, “শুধু দ্বি-দলীয় ব্যবস্থার উপরে যদি আমরা নির্ভর করি, তা হলে ভারতে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নেই। সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তাই তৃণমূলের বিজেপি-বিরোধী অবস্থানের বিশ্বাসযোগ্যতা কারও কাছে প্রমাণ করতে হবে না। কারও কাছ থেকে তৃণমূলের শংসাপত্রের প্রয়োজন নেই।”

    আরও পড়ুন: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    এদিকে কংগ্রেসই নাকি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে চলছে। এমন অভিযোগ করেছেন বর্ষীয়ান তৃণমূলমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। শিলংয়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বুধবার রাহুল অভিযোগ করেছিলেন, গোয়া, মেঘালয়ে বিজেপিকে সাহায্য করতেই তৃণমূল নির্বাচনের ময়দানে নেমেছে। রাহুল গান্ধীর এই অভিযোগ খণ্ডন করে বৃহস্পতিবার শিলংয়েই মানস বলেন, “বিজেপি-শাসিত গোয়ায় তৃণমূল লড়াই করেছে। এখন বিজেপি-শাসিত ত্রিপুরা ও মেঘালয়েও লড়াই করছে। তা হলে কী ভাবে বিজেপিকে তৃণমূল সহায়তা করছে? ছত্তীসগড়, মধ্যপ্রদেশে কিন্তু তৃণমূল কাউকে সমস্যায় ফেলতে যায়নি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী?’, কংগ্রেসকে নিশানা জয়শঙ্করের   

    S Jaishankar: ‘প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী?’, কংগ্রেসকে নিশানা জয়শঙ্করের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)?  মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) সাংসদকে নিশানা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, কংগ্রেসের নেতা নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা পাঠিয়েছিলেন। চিন যখন সেনা মোতায়েন করেছিল, তখন পাল্টা ভারতও সেনা মোতায়েন করেছিল সীমান্তে। তিনি বলেন, ১৯৬২ সালে কী হয়েছিল, সেটা বিরোধীরা মনে করে দেখুন। জয়শঙ্কর জানান, সীমান্তে উন্নত পরিকাঠামো গড়তে মোদি সরকার বাজেট বরাদ্দ পাঁচ গুণ বাড়িয়েছে।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    গত বছর প্যাংগং লেকের ওপর ব্রিজ তৈরির চেষ্টা করেছিল চিন। এ নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনায় মুখর হয়েছিল কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দল। সে প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ১৯৬২ সালের যুদ্ধ থেকেই ওই জায়গাটি চিন জোর করে দখল করে রেখেছে। জয়শঙ্কর বলেন, কখন ওই জায়গাটি চিনের নিয়ন্ত্রণে এল? আসলে ‘সি’ দিয়ে কোনও শব্দ শুরু হলে, বুঝতে সমস্যা হয় কংগ্রেসের। আমার মনে হচ্ছে, তারা বার বার বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে। চিনারা প্রথমে ওই জায়গায় এসেছিল ১৯৫৮ সালে। এর পর ’৬২ সালের অক্টোবর মাসে তারা জায়গাটি দখল করে।

    আরও পড়ুুন: ‘গোর্খারা বহিরাগত…’, শোভনদেবের মন্তব্যের প্রতিবাদে বিধানসভায় ওয়াকআউট বিজেপির

    তিনি বলেন, আর এখন ২০২৩ সালে আপনি মোদি সরকারকে ব্রিজ নিয়ে দুষছেন? বিদেশমন্ত্রী বলেন, ১৯৬২ সালেই ওই জায়গাটি দখল করেছিল ওরা। এখন আপনাদের সেটা স্বীকার করার মতো সততাও নেই। জয়শঙ্কর বলেন, রাজীব গান্ধী ১৯৮৮ সালে বেজিং গিয়েছিলেন। ১৯৯৩ ও ১৯৯৬ সালে তিনি চুক্তি সই করেছিলেন। তিনি বলেন, আমি এটা মনে করছি না যে সেই চুক্তি ভুল ছিল। এটা কোনও রাজনৈতিক দিক নয়। সেই সময় এটা করা হয়েছিল সীমান্তে স্থিতাবস্থা আনার জন্য। এর পরেই রাহুলকে নিশানা করে বিদেশমন্ত্রী বলেন, কে সীমান্তে সেনা পাঠিয়েছিলেন? রাহুল গান্ধী পাঠাননি। সীমান্তে সেনা পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রচুর ব্যয় করে আমরা সেখানে সেনা মোতায়েন করে রাখি। তিনি বলেন, আমরা সীমান্তে প্রতিরক্ষায় ব্যয় বরাদ্দ আরও বৃদ্ধি করেছি বাজেটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া রাহুল গান্ধীর (Article 370) ভারত জোড়ো যাত্রা সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে শেষ হয়েছে। ভারতের পতাকা উত্তোলন করে যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন রাহুল গান্ধী। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনার পক্ষে সওয়াল করেন এই কংগ্রেস সাংসদ। এরপরেই রাহুলকে এক হাত নেয় গেরুয়া শিবির। বিজেপির পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধির লাল চকে পতাকা তোলা নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে রাহুলের শান্তিপূর্ণ যাত্রার কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বিজেপি মুখপাত্র এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “রাহুল গান্ধী কীভাবে আজ শন্তিপূর্ণভাবে লালচকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারলেন? কারণ, জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করেছেন মোদিজি। তারপর সেখানে প্রচুর পর্যটকের সমাবেশ হয়েছে। কংগ্রেস আমলে জম্মু ও কাশ্মীরে শুধুই সন্ত্রাসের পরিবেশ ছিল।”

    আরও পড়ুন: ৮১ জন পড়ুয়ার জন্যে ৭ কিলো চাল! স্কুল পরিদর্শনে এসে অবাক কেন্দ্রীয় দল

    কী বললেন অন্যান্য নেতারা? 

    বিজেপির আরও এক সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর (Article 370) বলেন, “মোদি সরকারের কারণেই কাশ্মীরে এখন এমন পরিবেশ যে, যেকোনও নাগরিক শ্রীনগরের লালচকে গিয়ে তিরঙ্গা ওড়াতে পারেন।”

    জম্মু এবং কাশ্মীরের বিজেপি সভাপতি রবীন্দ্র রায়না (Article 370) বলেন, ” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কারণেই আজ রাহুল গান্ধী শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভ্রাতৃত্বের মাঝে কাশ্মীরে তিরঙ্গা উত্তোলন করতে পারলেন।” তিনি আরও বলেন, “৭০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম নেহেরু-গান্ধী পরিবারের কেউ লালচকে পতাকা ওড়াতে পারলেন।”

    ঠিক ৭৫ বছর আগে জম্মু ও কাশ্মীরের লালচকে জাতীয় পতাকা (Article 370) তুলেছিলেন প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। রবিবার সেখানেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে ভারত জোড়ো যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেন রাহুল গান্ধী। সাংবাদিক সম্মেলন করে চিন থেকে শুরু করে কাশ্মীরে শান্তি ফেরানো নিয়ে মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি।

    রাহুল গান্ধি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, কাশ্মীরে শান্তি (Article 370) ফিরেছে, তাহলে জম্মু থেকে লালচক পর্যন্ত কেন পদযাত্রা করছেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ?” তাঁর অভিযোগ, কাশ্মীরবাসী কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এর জন্য রাজ্যের মর্যাদা ফেরানো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি তোলেন তিনি। এরপরেই রাহুলকে এই কটাক্ষ বিজেপির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে অংশটি চিন (China) দখল করেছে বলে অভিযোগ করছেন বিরোধীরা, সেটি আসলে চিনের দখলে চলে গিয়েছে ১৯৬২ সালেই। নাম না করে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এই ভাষায়ই জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S  Jaishankar)। ভারত-চিন সংঘাতের আবহেই কেন্দ্রকে আক্রমণ শানিয়েছে কংগ্রেস সহ দেশের বিভিন্ন বিরোধী দল। তারই জবাব দিতে গিয়ে নেহরু জমানার প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী।

    জয়শঙ্কর…

    রাহুল গান্ধীর নাম না করেই জয়শঙ্কর বলেন, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে চিন ইস্যু নিয়ে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, যে অঞ্চলটি চিনের দখলে চলে গিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে, সেটি ১৯৬২ সালে জওহরলাল নেহেরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে ভারত-চিন যুদ্ধে চিন দখল করে নিয়েছে। পুরনো ইতিহাস তুলে ধরে কেউ কেউ বলছেন, এটি সম্প্রতি ঘটেছে। গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে পূর্ব লাদাখে ৬৫টি পেট্রোলিং পয়েন্টের মধ্যে ২৬টিতেই অস্তিত্ব নেই ভারতের। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের এহেন দবি প্রকাশ্যে আসতেই শাসক বিরোধী তরজা তুঙ্গে। ঘটনাটি নিয়ে সরকারকে নিশানা করেছেন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    এঁদেরই একহাত নিয়ে জয়শঙ্কর (S  Jaishankar) বলেন, বিরোধীদের মধ্যে কিছু লোক রয়েছেন, যাঁদের বোঝা খুব কঠিন। কখনও কখনও এঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে চিন সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়ান, শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফয়দা তোলার জন্য। তিনি বলেন, তাঁরা মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন, চিন সম্পর্কে ভুল খবর ছড়াচ্ছেন। আমি জানি, তাঁরাও রাজনীতি করছেন। বিদেশমন্ত্রী বলেন, কখনও কখনও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে এই ধরনের খবর ছড়াচ্ছেন, যদিও তাঁরা জানেন যে এটা সত্য নয়। এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, কখনও কখনও বিরোধী দলের কিছু নেতা এমন কিছু অঞ্চলের কথা সামনে তুলে ধরছেন, যেটি ১৯৬২ সালের যুদ্ধে চিন দখল করেছিল। তারা এমনভাবেই বিষয়টি আপনার সামনে তুলে ধরবে যে আপনি মনে করবেন, ঘটনাটি গতকালই ঘটেছে।

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, ক্রিটিক্যাল ইস্যুগুলি জানতে আমি ভারতে নিযুক্ত চিনা ও ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং উত্তর পূর্বের কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। সে প্রসঙ্গ টেনে বিদেশমন্ত্রী (S  Jaishankar) বলেন, যদি আমাকে কিছু জানতে হয় (চিন প্রসঙ্গে) তাহলে আমি চিনা রাষ্ট্রদূতের কাছে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাব না। আমি যাব আমাদের সেনা কর্তাদের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bharat Jodo Yatra: কংগ্রেসের ভারত জোড় যাত্রা, রাহুলের লক্ষ্য পূরণ হল কি?

    Bharat Jodo Yatra: কংগ্রেসের ভারত জোড় যাত্রা, রাহুলের লক্ষ্য পূরণ হল কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামেই ভারত জোড় যাত্রা (Bharat Jodo Yatra)। আদতে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election) আগে বিরোধী ঐক্যে শান দেওয়া। রাজনৈতিক মহলের মতে, যে উদ্দেশ্যে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কন্যাকুমারী থেকে পাড়ি দিলেন কাশ্মীর পর্যন্ত, সেই লক্ষ্য তাঁর আদৌ পূরণ হবে কিনা, তা নিয়ে রয়েছে বড়সড় একটা জিজ্ঞাসা চিহ্ন। ভারত জোড় যাত্রায় রাহুল ব্যয় করেছেন প্রায় পাঁচ মাস। কন্যাকুমারীতে শুরু হওয়া ওই পদযাত্রা শেষ হবে কাশ্মীরে শ্রীনগরে, ৩০ জানুয়ারি। কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলকে এক ছাতার তলায় আনতে চেয়েছিলেন কংগ্রেস সাংসদ। কংগ্রেসের কমিউনিকেশন হেড তথা প্রবীণ নেতা জয়রাম রমেশ গত সপ্তাহেই সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কংগ্রেসকে অবশ্যই যে কোনও কার্যকর বিরোধী জোটের পাশে থাকতে হবে। তবে বিরোধী ঐক্যের ভরকেন্দ্র যে কংগ্রেসই, সেদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, যে কোনও বিরোধী জোটের ভরকেন্দ্র অবশ্যই কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেস ছাড়া কোনও বিরোধী জোট অর্থবহ হবে না।

    বিরোধী জোটের স্বপ্ন…

    অতএব বিরোধীদের একজোট করতে হবে। সেই উদ্দেশ্যে সমমনস্ক ২১টি রাজনৈতিক দলকে ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) অংশ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। ফাইনাল ইভেন্টে তারা আহ্বান জানিয়েছিল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ, ডিএমকে, এবং সিপিআই(এম)কে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তৃণমূল কংগ্রেস, রাষ্ট্রীয় জনতা দল, তেলগু দেশম পার্টি, সমাজবাদী পার্টি, বহুজন সমাজবাদী পার্টি, ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি এবং সিপিআইকেও। অদ্ভুতভাবে আমন্ত্রিত দলের তালিকায় নেই আম আদমি পার্টি, শিরোমণি অকালি দল, ভারত রাষ্ট্র সমিতি এবং গুলাম নবি আজাদের ডেমক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ আজাদ পার্টি।

    আরও পড়ুুন: বন্ধ একশো দিনের প্রকল্প, ফের ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে মৃত্যু ৩ পরিযায়ী শ্রমিকের

    গত সপ্তাহে জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে রাজীব রঞ্জন সিং খাড়গেকে জানিয়ে দেন, অন্য কাজ থাকায় তিনি ওই যাত্রায় যোগ দিতে পারছেন না। যদিও বিরোধী ঐক্যের প্রয়োজন রয়েছে বলে স্বীকার করেন তিনি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, আসলে শক্তিশালী বিরোধী জোটের প্রাসঙ্গিকতার কথা সকলে স্বীকার করলেও, কংগ্রেসকে তার মুখ হিসেবে মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই। তার জেরে ডাক পেয়েও সচেতনভাবে কংগ্রেসের ভারত জোড় যাত্রা এড়িয়ে গিয়েছেন অনেকেই।

    বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ভারত জোড় যাত্রাকে (Bharat Jodo Yatra) কংগ্রেসের অভ্যন্তরণী বিষয় বলে জানিয়েছিলেন। তিনি এও বলেছিলেন, আমরা এই যাত্রায় যোগ দেব না। যাত্রা শেষে বিরোধী ঐক্য নিয়ে কথা বলা যাবে। বিহারে জন সুরজ অভিযানে অনেক হেঁটেছি। এই অজুহাতে ভারত জোড় যাত্রা এড়িয়ে গিয়েছেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কিশোর। কংগ্রেসের ডাকে সাড়া দেননি আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তথা বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। অখিলেশ যাদবে সমাজবাদী পার্টি এবং মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি উত্তর প্রদেশের প্রধান এই দুই বিরোধী দলই যোগ দেননি কংগ্রেসের ভারত জোড় যাত্রায়। যদিও ডাক পেয়েছিল ওই দুই দলই।

    কংগ্রেসের তরফে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর অখিলেশ বলেছিলেন, কংগ্রেস এবং বিজেপি একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। যদিও সমাজবাদী পার্টির সহযোগী দল রাষ্ট্রীয় লোক দলের তরফে প্রতিনিধি পাঠানো হয়েছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা তথা কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা ও তাঁর ছেলে তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা দুজনেই যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসের ওই যাত্রায়। যোগ দিয়েছেন পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও। তৃণমূল এই যাত্রায় যোগ না দিলেও, দলের বিধায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী এই যাত্রার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তবে সংবাদ মাধ্যমে তিনি এও বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির একটা বোঝাপড়া রয়েছে। মোদি যাতে আপসেট হয়ে পড়েন, এমন কোনও কাজ মমতা করবেন না। যখন মোদিজি বলেছিলেন ভারতকে কংগ্রেস মুক্ত করতে হবে, তখন মমতাও বলেছিলেন বাংলা থেকে কংগ্রেসকে দূর করা উচিত।

    যে লক্ষ্যে রাহুল পাঁচ মাস ধরে হাঁটলেন, সেই লক্ষ্য পূরণ হবে কি? বলবে সময়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Congress: ভারত জোড় যাত্রায় হাঁটতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কংগ্রেস সাংসদের

    Congress: ভারত জোড় যাত্রায় হাঁটতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কংগ্রেস সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) বিপত্তি। যাত্রা চলাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কংগ্রেস নেতা সান্তোখ সিং চৌধুরীর। তিনি জলন্ধরের সাংসদ ছিলেন। বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। কংগ্রেস সাংসদের প্রয়াণের খবর পেয়ে ভারত জোড় যাত্রা ছেড়ে হাসপাতালে চলে যান কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। জলন্ধরের সাংসদের মৃত্যুর খবর পেয়ে শোক প্রকাশ করেছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান।

    ভারত জোড় যাত্রা…

    গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারীতে শুরু হয় ভারত জোড় যাত্রা। কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে শুরু হয় ওই যাত্রা। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে গিয়ে শেষ হবে যাত্রা। কংগ্রেসের এই যাত্রায় পা মিলিয়েছেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। তা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি।

    বর্তমানে পাঞ্জাবে রয়েছে ভারত জোড় যাত্রা। শনিবার সকালে যাত্রা হচ্ছিল ফিল্লৌরে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও ছিলেন ওই যাত্রায়। আচমকাই বুকে ব্যথা অনুভব করেন জলন্ধরের সাংসদ সান্তোখ সিং চৌধুরী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ফাগওয়ারার ভির্ক হাসপাতালে। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। 

    খবর পেয়ে প্রয়াত নেতাকে দেখতে ভারত জোড় যাত্রা ছেড়ে সোজা হাসপাতালে চলে যান রাহুল। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। শোক প্রকাশ করেছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, জলন্ধরের কংগ্রেস সাংসদের আকস্মিক প্রয়াণে শোকাহত। ওঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি। শোক প্রকাশ করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাও।

    আরও পড়ুুন: আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন ‘ডু অর ডাই ম্যাচ’! প্রতিটি বুথকে দুর্গ বানানোর কথা বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rahul Gandhi: ‘রাহুলের উচিত আরএসএসের শাখায় উপস্থিত হওয়া’, কেন বললেন বিজেপি নেতা, জানেন?

    Rahul Gandhi: ‘রাহুলের উচিত আরএসএসের শাখায় উপস্থিত হওয়া’, কেন বললেন বিজেপি নেতা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) উচিত কয়েক দিনের জন্য আরএসএসের (RSS) শাখায় উপস্থিত হওয়া। কারণ তিনি সংগঠন সম্পর্কে কিছুই জানেন না। মঙ্গলবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকে নিশানা করলেন হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ। এর ঠিক একদিন আগেই আরএসএসকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন রাহুল। এদিন তাঁকে মুখের মতো জবাব দিলেন হরিয়ানার বিজেপি (BJP) নেতা। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টরও একহাত নিয়েছেন এই কংগ্রেস নেতাকে। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর মন্তব্যে কংগ্রেস নেতারাও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ছেন। রাহুলকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, তিনি পাপ্পুই রয়ে গেলেন! প্রসঙ্গত, বিজেপি নেতারা রাহুলকে প্রায়ই এই অভিধায় ভূষিত করেন।

    প্যালেস অন হুইলস...

    বর্তমানে ভারত জোড় যাত্রায় রয়েছেন রাহুল (Rahul Gandhi)। এই যাত্রা চলাকালীন সোমবার হরিয়ানার আম্বালায় একটি সভায় তিনি আরএসএসকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন। আরএসএস সদস্যদের তিনি একবিংশ শতাব্দীর কৌরব বলে মন্তব্য করেছিলেন। হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভিজ রাহুলের এহেন মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, তিনি (রাহুল) মুখে গরিবদের কথা বলেন। কিন্তু ভারত জোড় যাত্রার সময় তিনি ঘুমোন প্যালেস অন হুইলসে। ভিজ বলেন, আরএসএস সম্পর্কে তিনি (রাহুল) কিছুই জানেন না। তাই এ ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করার অধিকার তাঁর নেই। এই বিজেপি নেতা বলেন, আরএসএসের কারণেই বর্তমানে দেশ অখণ্ড রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    এর পরেই তিনি বলেন, রাহুলের (Rahul Gandhi) উচিত কয়েক দিনের জন্য আরএসএসের শাখায় যোগ দেওয়া উচিত রাহুলের। কারণ সংগঠন সম্পর্কে কিছুই জানেন না তিনি। প্রবল ঠান্ডায় টি-শার্ট পরেই ভারত জোড় যাত্রা করছেন রাহুল। গোটা যাত্রা পথে এই পোশাকই পরে থাকবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। কারণ হিসেবে রাহুল জানিয়েছিলেন, ভারত জোড় যাত্রার সময় মধ্য প্রদেশে তিনি তিনজন দরিদ্র মেয়েকে ছেঁড়া জামাকাপড় পরে ঠান্ডায় কাঁপতে দেখেছিলেন। সে প্রসঙ্গ টেনে ভিজ বলেন, রাহুল গান্ধীর উচিত ছিল ওই মেয়েদের বাড়িতে যাওয়া। চাক্ষুষ করা উচিত ছিল তারা কীভাবে বাঁচে, তারা কোথায় ঘুমোয়। ভিজ বলেন, তিনি (রাহুল) তো প্যালেস অন হুইলসে ঘুমোন। এতে লাক্সারি ব্যবস্থা রয়েছে। এটা তাঁর সঙ্গে সঙ্গে যাচ্ছে। তাঁর (Rahul Gandhi) এই যাত্রায় লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন ভিজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Demonitisation: ক্ষমা চান রাহুল গান্ধী! নোটবন্দি নিয়ে সুপ্রিম রায়ের পর কংগ্রেসকে কটাক্ষ রবি শঙ্কর প্রসাদের

    Demonitisation: ক্ষমা চান রাহুল গান্ধী! নোটবন্দি নিয়ে সুপ্রিম রায়ের পর কংগ্রেসকে কটাক্ষ রবি শঙ্কর প্রসাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোট বন্দির সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল বলে রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। দেশের সর্বোচ্চ আদালত সোমবার জানিয়েছে, কী ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে শুধু তার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রের রায় বদলে দেওয়া যায় না। নোট বাতিলের মতো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা অবশ্যই রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে ছয় মাস ধরে আলোচনার পরেই নোট বাতিলের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তাই এটা শুধু কেন্দ্রের এক তরফা সিদ্ধান্ত তা বলা যায় না। তাই নোট বাতিলের প্রক্রিয়াও অবৈধ নয়। সুপ্রিম এই রায়ের পর বিরোধীদের একহাত নিয়েছে বিজেপি। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ বলেছেন, ” নোট বন্দি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কি রাহুল গান্ধী সরি বলবেন? গত ছয় বছর ধরে মিথ্যে প্রচার চালিয়েছে কংগ্রেস। দেশের মানুষকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছে। কিন্তু ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নোট বন্দির সিন্ধান্ত যে সঠিক ছিল সেটা আজ সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ে স্পষ্ট। কারণ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিল হওয়ার ফলে জঙ্গিদের রসদে টান পড়েছে। কমেছে জঙ্গি কার্যকলাপ। সেটা সহ্য হচ্ছিলো না কংগ্রেসের। রাহুল গান্ধী ভুল বলছিলেন। শুধু দেশে নয় দেশের বাইরেও। আজকের পরে নিশ্চয়ই ভুল স্বীকার করা উচিত রাহুল গান্ধীর “

    চিদাম্বরকেও কটাক্ষ

    নোট বন্দি মামলায় পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ ভোটাভুটির মাধ্যমে রায় দিয়েছে। যেখানে চারজন বিচারপতি স্বপক্ষে রায় দিয়েছেন। একজন বিচারপতি নোট বন্দির সিদ্ধান্ত ভুল ছিল বলে জানিয়েছেন। শুধু রাহুল গান্ধী নয়, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরমকেও এ প্রসঙ্গে তুলোধোনা করেছেন রবি শঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেছেন, ” সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়কে উপেক্ষা করে বদনাম করার মতো বিবৃতি দিয়েছেন চিদাম্বরম। যা মেনে নেওয়া যায় না।” 

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের রায়কে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি ভারতের ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ হয়ে ওঠার বিষয়টিও স্পষ্ট করেন প্রাক্তন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, “নোটবন্দির পর ডিজিটার পেমেন্টের ক্ষেত্রে ভারত সারা বিশ্বের নেতা হতে চলেছে।” পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি জানান, কেবল গত বছরের অক্টোবরে ভারত ১২ লক্ষ কোটি টাকার বেশি ৭৩০ কোটির বেশি ডিজিটাল পেমেন্ট হয়েছে, যা কোনও দেশে হয়নি। নোটবন্দির উদ্দেশ্য যে মহৎ ছিল,  সেটা বিচারের ক্ষেত্রেও এই বিষয়টি দেখা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share