Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • Bharat Jodo Yatra: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন  

    Bharat Jodo Yatra: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) বেরিয়েছেন কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এই যাত্রা নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। যে যে রাজ্যের ভিতর দিয়ে এই পদযাত্রা গিয়েছে, সেই সেই রাজ্যেই রাহুলের ছায়ার মতো তাঁকে অনুসরণ করেছে বিতর্ক। অতি সম্প্রতি সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি বিতর্ক।

    যত কাণ্ড কোটায়…

    সম্প্রতি রাহুলের ভারত জোড় যাত্রার একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। তাতে দেখা যায়, রাজস্থানের কোটায় এক ফার্ম হাউসে গিয়েছেন রাহুল ও তাঁর দলবল। ফার্ম হাউসের ছাদে বসে রাহুল ও অন্য কংগ্রেস নেতারা চা ও স্ন্যাক্স খাচ্ছিলেন। সেই সময় ওই ফার্ম হাউসের মালকিনকে বাড়ির বাইরে থাকতে বাধ্য করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। মিনিট চল্লিশেক বাড়ির বাইরেই ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আর কংগ্রেস নেতা কর্মীরা মজেছিলেন চায়ে। ভিডিও ফুটেজটি ৭ ডিসেম্বরের। কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, রাহুলের নিরাপত্তার কারণে হয়তো নিরাপত্তারক্ষীরা একাজ করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    জানা গিয়েছে, রাহুলের ৩ হাজার ৫৭০ কিমি দীর্ঘ ভারত জোড় যাত্রা (Bharat Jodo Yatra) ঝালওয়ার থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পৌঁছেছে রাজস্থানে। সেখানে যাত্রার দ্বিতীয় দিনে কোটায় টানা সাড়ে তিন ঘণ্টা পদযাত্রা করেন রাহুল। ক্ষণিক বিশ্রামের জন্য ৫২ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর গোপালপুরা গ্রামের লাদপুরা পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট অশোক মিনার ফার্ম হাউসে ওঠেন। সেখানেই কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন তাঁরা। খান চা ও স্ন্যাক্স। রাহুল বাড়িতে যাওয়ার আগে বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন অশোকের মা ঊর্মিলা।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    রাহুলরা যখন চা খাচ্ছিলেন, তখনই ফিরে আসেন তিনি। ব্যস। তার পর আর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি তাঁকে। বাধা দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। রাহুল ওই খামারবাড়িতে ছিলেন মিনিট চল্লিশেক। এই পুরো সময়টা ঊর্মিলাকে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বাড়ির বাইরে। রাহুলের ভারত জোড় যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) পা মিলিয়েছিলেন নর্মাদা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী মেধা পাটকর। তা নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। রাহুলের পদযাত্রায় মেধা শামিল হওয়ায় কড়া সমালোচনা করেছিল বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Rahul Gandhi: ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়ে অভিযোগ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়ে অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা মধ্যপ্রদেশের খারগোনে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দিয়েছে, অভিযোগ বিজেপির। এই অভিযোগের ভিত্তিতে মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেসের মিডিয়া বিভাগের প্রধান পীযূষ বাবেলে এবং আইটি প্রধান অভয় তিওয়ারির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    বিজেপির অভিযোগ

    দলের রাজ্য মুখপাত্র পঙ্কজ চতুর্বেদী এবং রাজ্যের সহ-মিডিয়া ইনচার্জ নরেন্দ্র শিবাজি প্যাটেল ক্রাইম ব্রাঞ্চের কাছে যে অভিযোগ করেছেন, তাতে বলা হয়েছে যে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, কমলনাথ এবং সমগ্র কংগ্রেস দল ভারত জোড়ো যাত্রার ছদ্মবেশে দেশ বিরোধী ক্রিয়াকলাপ সংগঠিত করেছে। বিজেপি নেতাদের অভিযোগ, দেশের শান্তি বিঘ্নিত করতে এই যাত্রায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। বিজেপি নেতাদের এই অভিযোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রসঙ্গত এর আগে, ছত্তিসগড় কংগ্রেসের একজন কর্মী অ্যাডভোকেট অঙ্কিত মিশ্র মধ্যপ্রদেশের পদ্ম শিবিরের এক নেতা লোকেশ পরাশরের বিরুদ্ধে রায়পুরের সিভিল লাইন থানায় একটি এফআইআর দায়ের করেছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন যে, মধ্যপ্রদেশের ভারত জোড়ো যাত্রার সময় উত্থাপিত ‘পাকিস্তানপন্থী’ স্লোগানের একটি ভুল ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এই ভিডিও ছড়াতে পারেন লোকেশ। তাই তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভারত জোড়ো যাত্রা

    গত সেপ্টেম্বর মাসে তামিলনাড়ু থেকে শুরু হয়েছে রাহুলের এই ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। ইতিমধ্যেই সেই যাত্রা হয়েছে ৭ রাজ্যের ৩৪টি জেলায়। আগামী জানুয়ারিতে শেষ হবে ওই কর্মসূচি। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন এই ভারত জোড়ো  যাত্রা ২৩ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশে প্রবেশ করেছে। ১২ দিন ধরে মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরবে কংগ্রেসের এই মিছিল। সেখান থেকে রাজস্থানে প্রবেশ করবে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। তবে রাহুল গান্ধীর এই কর্মসূচিকে একেবারেই গুরুত্ব দিচ্ছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের অভিযোগ, যে সমাবেশ থেকে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান ওঠে তাকে দেশ বিরোধী আখ্যা দেওয়াই শ্রেয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) জন সমাবেশে গিয়ে ফের কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকেই (Rahul Gandhi) নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের রাজকোট জেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি আক্রমণ শানান রাহুলকে। রাহুল বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন ‘ভারত জোড়’ যাত্রায়। ওই পদযাত্রা চলাকালীন একবার রাহুলের সঙ্গে হাঁটতে দেখা যায় সমাজকর্মী মেধা পাটকরকে। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলেই রাহুলকে বেঁধেন মোদি।

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন…

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। ডিসেম্বর মাসে দু দফায় ভোট হবে মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে। প্রথম দফার ভোট ১ তারিখে, দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ তারিখে। ভাগ্য নির্ধারণ হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনের প্রার্থীদের। এই ভোটের প্রচারেই তিনদিনের গুজরাট সফরে গিয়েছেন প্রধানমমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার সকালে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন মোদি। এদিন তাঁর তিনটি জনসভা করার কথা। এরই একটি হল রাজকোট জেলায়। এই সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে মোদি বলেন, কংগ্রেসের এক নেতাকে পদযাত্রা করতে দেখা গেল। তাঁর সঙ্গে এক মহিলাকেও দেখা গেল। এই মহিলাই নর্মদা বাঁধ প্রকল্পকে থমকে দিয়েছিলেন তিন দশক। তিনি বলেন, এই নর্মদা বাঁধ গুজরাটের লাইফলাইন। মোদি বলেন, সমাজ কর্মীদের আন্দোলনের জেরেই থমকে গিয়েছিল বাঁধ নির্মাণের কাজ।

    এদিন মেধা পাটকরকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ওই জনসভায়ই তিনি বলেন, গুজরাটের অপমান করেছেন উনি। মোদি বলেন, কংগ্রেস যখন ভোট চাইতে আসবে, তখন জিজ্ঞেস করবেন আপনি যখন একটা পদযাত্রা করেছিলেন তখন কয়েকজনের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন। যাঁদের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন, তাঁরা নর্মদা বাঁধের বিরুদ্ধে ছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    এদিনের জনসভায় মেধা এবং রাহুলকে নিশানা করেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাও। মেধাকে তিনি নর্মদা বিরোধী, গুজরাট বিরোধী এবং সৌরাষ্ট্র বিরোধী বলেও অভিহিত করেন। তিনি বলেন, এই সমস্ত মানুষ যদি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগ দেন, তাহলে তাঁর মানসিকতা কেমন, তা বোঝাই যায়! গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও রাহুলকে নিশানা করে বলেন, গুজরাটিদের যাঁরা জল দিতে অস্বীকার করেছিলেন, কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    Wrong National Anthem: ভারত জোড় যাত্রায় বাজল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাল কাটল কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ভারত জোড় যাত্রায়! এবার বিতর্ক তৈরি হল ভুল জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে (Wrong National Anthem)। রাহুল সহ মঞ্চে উপস্থিত এক ঝাঁক কংগ্রেস নেতার সামনে বেজে উঠল নেপালের জাতীয় সঙ্গীত। ঘটনায় যারপরনাই বিড়ম্বনায় কংগ্রেস নেতৃত্ব। রাহুলকে নিশানা করেছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের। দলকে চাঙা করতে ভারত জোড় যাত্রার আয়োজন করে কংগ্রেস। সেপ্টেম্বরের ৭ তারিখে শুরু হয় যাত্রা। প্রথম দিন থেকেই ওই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া ওই পদযাত্রা পৌঁছবে কাশ্মীরে।

    ভারত জোড় যাত্রা…

    বুধবার সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের ওয়াসিমের আকোলা জেলায় পৌঁছেছে ভারত জোড় যাত্রা। এখানেই একটি সভা করেন রাহুল। বক্তৃতার শেষে তিনি ঘোষণা করেন এবার রাষ্ট্রীয় গীত বাজানো হবে। সেই মতো শুরু হয় সঙ্গীত। তবে সেটি ভুল জাতীয় সঙ্গীত (Wrong National Anthem)।  

    ভারতের (India) জাতীয় সঙ্গীত নয়, বেজে ওঠে নেপালের জাতীয় সঙ্গীত, ‘সয়ৌঁ থুংগা ফুলকা হামী এউটে মালা নেপালি’। নেপালের জাতীয় সঙ্গীত কানে যেতেই হাতের ইশারায় তা থামানোর নির্দেশ দেন রাহুল। যদিও ততক্ষণে সেই দৃশ্য মোবাইলবন্দি হয়ে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে অবশ্য রাহুলের নির্দেশেই ফের বাজে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন।  

    ঘটনায় রাহুল গান্ধী তথা কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যে মহারাষ্ট্রের ঘটনা, সেখানকার বিজেপি নেতা নীতেশ রানে ঘটনার ভিডিও ফুটেজটি শেয়ার করেছেন। সঙ্গে করেছেন ট্যুইটও। তিনি লিখেছেন, পাপু কা কমেডি সার্কাস। তামিলনাড়ুর বিজেপি নেতা অমর প্রসাদ রেড্ডিও একই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, রাহুল গান্ধী, এটা কী?

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে রামধাক্কা, কুপোকাত কংগ্রেস! হিমাচলে ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্মে’ ২৬ নেতা

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলায় রয়েছে ভারত জোড় যাত্রা। বুধবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেন রাহুল। পরে সভার একেবারে শেষের দিকে ছোট্ট একটা ভুলেরই মাশুল দিতে হচ্ছে রাহুল তথা কংগ্রেসকে। যদিও এই ঘটনা নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই কাঁটার মুকুট পরে দলের দায়িত্ব নিলেন প্রবীণ কংগ্রেস (Congress) নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দিল্লিতে (Delhi) কংগ্রেসের সদর দফতরে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার আগে রাজঘাটে গিয়ে মাহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাও জানান কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    চলতি বছরেই রয়েছে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। পরের বছর অগ্নিপরীক্ষা দুই রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। ২০২৪ সালে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। দায়িত্ব নিয়েই এই তিন অস্ত্রের ধাক্কা সামলাতে হবে অশীতিপর এই কংগ্রেস নেতাকে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। জগজীবন রামের পঞ্চাশ বছর পরে ফের কোনও দলিত সভাপতি পেল কংগ্রেস। নিজলিঙ্গাপ্পার পরে কর্নাটক থেকে কংগ্রেসের দ্বিতীয় সভাপতিও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শশী থারুরকে ৬ হাজার ৮২৫ ভোটে হারিয়েওছেন কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    এদিন দায়িত্ব নিয়েই খাড়গে (Mallikarjun Kharge) বলেন, আমরা উদয়পুর চিন্তন শিবিরে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দলের পঞ্চাশ শতাংশ পদে বসাব ৫০ বছরের নীচের বয়সের নেতাদের। আপনাদের সকলের সমর্থন নিয়ে আমরা সেদিকে এগোব। বিজেপি এবং আরএসএসকে নিশানা করে কংগ্রেসের নয়া সভাপতি বলেন, যাঁরা ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আমরা তাঁদের পরাজিত করব। যাঁরা ভারত ভাগ করতে চান, পরাজিত করব তাঁদেরও। কর্নাটকের এই কংগ্রেস নেতা (Mallikarjun Kharge) বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ দেখছে মিথ্যে এবং প্রতারণার রাজনীতি। কংগ্রেস যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করছিল, তা ভেঙে ফেলারও চেষ্টা চলছে। কিন্তু কংগ্রেসের আদর্শ ভারতের সংবিধান ভিত্তিক। এখন সেই সংবিধান রক্ষা করার সময়।

    আরও পড়ুন: ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?

    কংগ্রেসের ভিত্তি যে গণতন্ত্র, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বলেন, আমি একজন সাধারণ কংগ্রেস কর্মী হিসেবে উঠে এসেছি। আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে বসানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আমি এক শ্রমিকের ছেলে, আজ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কংগ্রেসই এক মাত্র দল যেখানে অন্তবর্তী গণতন্ত্র রয়েছে। আমার ভোট জয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে আরও একবার। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করে খাড়গে বলেন, দলের বার্তা তৃণমূলস্তরে পৌঁছে দিতে এটা একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। কংগ্রেস অনেক ভাল কাজ করেছে বলেও জানান খাড়গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Congress Prez Polls: দ্বৈরথে শশী-মল্লিকার্জুন, কংগ্রেসের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে?

    Congress Prez Polls: দ্বৈরথে শশী-মল্লিকার্জুন, কংগ্রেসের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) বয়স ১৩৭ বছর। সোমবার শুরু হয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress Prez Polls)। এ নিয়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে ষষ্ঠবার। এবারই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য উপস্থিত নেই লড়াইয়ের ময়দানে। ২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। উনিশের ভোটে দলের ভরাডুবির পর ইস্তফা দেন তিনি। শারীরিক কারণে দলের কাণ্ডারির ভূমিকা পালন করতে রাজি নন সোনিয়া গান্ধীও। তাই হচ্ছে নির্বাচন। দ্বৈরথ হচ্ছে মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) মধ্যে।

    এদিন ভোট (Congress Prez Polls) শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়। চলবে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। ভোট হচ্ছে কাগজের ব্যালটে। ভোট দেবেন কংগ্রেসের ৯ হাজার ২০০ প্রতিনিধি। দেশজুড়ে বুথ হয়েছে ৬৭টি। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর। কয়েকটি রাজ্যের ভোটারদের ভোট দিতে স্টেট হেডকোয়ার্টারে আসতে হবে। তাঁদের কিউআর কোড যুক্ত আইডি কার্ড এবং আধারকার্ড সঙ্গে আনতে হবে। এবার যাঁরা ভোট দেবেন, তাঁদের মধ্যে সব চেয়ে বেশি বয়সী ভোটার হলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং কর্নাটক বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার কোগুডু থিম্মাপ্পা। সব চেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন উত্তর প্রদেশে। ভোটারের সংখ্যা ১২০০। পশ্চিমবঙ্গের ভোটার সংখ্যা ৯০০। ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তাই তিনি ভোট দেবেন কর্নাটকের সঙ্গানাকুল্লু থেকে। আর ২৪ নম্বর আকবর রোডে কংগ্রেসের হেড কোয়ার্টারে গিয়ে ভোট দেবেন সোনিয়া গান্ধী, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, মনমোহন সিং এবং প্রবীণ কিছু কংগ্রেস নেতা।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    ভোট (Congress Prez Polls) শুরুর আগে প্রেসিডেন্ট পদ প্রার্থী থারুর বলেন, দলীয় কর্মীরাই কংগ্রেসের শক্তি। তাঁদের সম্মান করতে হবে। কর্মীদের অনুভব করতে হবে যে দল তাঁদের কথা শুনবে। এখন এই ধারণা রয়েছে,  দলের যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দিল্লি থেকে। তিনি জানান, বিজেপির সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য দলে সংস্কার আশু প্রয়োজন। আর এক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী খাড়গে বলেন, পার্লামেন্ট থেকে রাস্তা আমাদের সর্বত্র লড়াই করতে হবে। বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি সহ একাধিক ইস্যু রয়েছে আন্দোলনের জন্য। প্রসঙ্গত, বাইশ বছর আগে শেষবার সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে লড়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। যদিও শেষ হাসি হেসেছিলেন সোনিয়া গান্ধীই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ashok Gehlot: গেহলটের সঙ্গে আদানির ছবি, রাহুল গান্ধীর বক্তব্য দিয়ে খোঁচা বিজেপির

    Ashok Gehlot: গেহলটের সঙ্গে আদানির ছবি, রাহুল গান্ধীর বক্তব্য দিয়ে খোঁচা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বড় শিল্পপতিদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার কারণে বরাবরই কংগ্রেসের কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় বিজেপিকে। বিশেষ করে দুই শিল্পপতির নাম উল্লেখ করে বহুবার কেন্দ্রীয় সরকারকে খোঁচা দিয়েছে নাম নিয়ে বরাবরই কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করছে এই প্রধান বিরোধী দল। কংগ্রেস বছরের পর বছর দাবি করে এসেছে, গরিবের চোখের জলের বিনিময়ে আদানি-আম্বানিকে ধনকুবের করেছে বিজেপি। কংগ্রেসের সেই দাবিকে উদ্ধৃত করেই কংগ্রেসকে (Ashok Gehlot) নিশানা করল বিজেপি। 

    রাজস্থান বিনিয়োগ সম্মেলনে রাজ্য সরকার আম্বানি এবং আদানিকে (Gautam Adani) বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। উভয় উদ্যোক্তার কোম্পানিই মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করছে সেই রাজ্যে। শুক্রবার গৌতম আদানি এবং অশোক গেহলটের (Ashok Gehlot) বৈঠক নিয়ে কংগ্রেসকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। সেই বৈঠকের ছবিও ভাগ করে নিয়েছেন অমিত মালব্য।

     

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি ডক্টর সতীশ পুনিয়া বলেন “গতকাল পর্যন্ত যে প্রতিপক্ষ ছিল, আজ সে বন্ধু, টাকার লোভে বদলে গেল আদর্শ।” বিজেপির রাজ্য সভাপতি সতীশ পুনিয়াও ট্যুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। এই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সংসদে বক্তৃতা দেওয়ার সময়, রাহুল গান্ধী বলেছেন, “ভারতে যাই ঘটুক না কেন, আদানি জিকে সেখানে দেখা যায়।” জয়পুরে একটি  সমাবেশে রাহুল গান্ধীর দেওয়া বক্তৃতার একটি অংশও ভিডিওতে রয়েছে, সেখানে তিনি বলছেন, “যেখানেই দেখবেন, সেখানেই দুজন মানুষকে দেখতে পাবেন। আদানি জি  এবং আম্বানি জি।” সংসদে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের দেওয়া উত্তরটিও ভিডিওতে যুক্ত করা হয়েছে। এতে তিনি বলেছেন যে “অশোক গেহলট (Ashok Gehlot), যিনি জনসভায় আম্বানি-আদানির বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন, পরের দিনই তাঁদের সঙ্গে মৌ  স্বাক্ষর করলেন।”    

     



     
    রাজস্থানে বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২২-এর প্রথম দিনে আদানি গ্রুপ ৬০,০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগের জন্য একটি মৌ স্বাক্ষর করেছে। সংবাদমাধ্যমের সামনে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি এই ঘোষণা করেন। মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও (Ashok Gehlot) গৌতম আদানির পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শীর্ষ সম্মেলনে বিনিয়োগকারী শিল্পপতিদের থাকার জন্য রাজস্থান সরকারের পক্ষ থেকে পাঁচ তারা হোটেলও বুক করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতির নির্বাচন লড়বেন না অশোক গেহলট, সোনিয়ার কাছে চাইলেন ক্ষমা     
     
    বিরোধী দলের নেতা রাজেন্দ্র রাঠোড় বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী ১০ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের দাবি করছেন কিন্তু ৯০ শতাংশ বিনিয়োগ আসবে না। সরকার নিজেই অনিশ্চয়তায় রয়েছে। রাজস্থানে বিনিয়োগের পরিবেশ নেই।” রাঠোড় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিনিয়োগ সামিটের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা নষ্ট করার অভিযোগও করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

      

  • Ghulam Nabi Azad: আজাদকে প্রাণনাশের হুমকি জঙ্গিগোষ্ঠীর, ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ

    Ghulam Nabi Azad: আজাদকে প্রাণনাশের হুমকি জঙ্গিগোষ্ঠীর, ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জঙ্গিগোষ্ঠীর থেকে প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী  গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন সদ্য কংগ্রেসত্যাগী রাজনীতিবিদ। গুলাম নবি আজাদ বলেন, “কোনও কিছুতেই আমি ভয় পাই না।” দক্ষিণ কাশ্মীরের (South Kashmir) অনন্তনাগে একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ঈশ্বরের নামে শপথ নিয়ে গুলাম নবি আজাদ বলেন, “আমি শুনাছি জঙ্গি সংগঠন আমায় হত্যার হুমকি দিয়েছে। ওরা বলেছে আমি নাকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। কিন্তু, ঈশ্বরের নামে শপথ নিয়ে বলছি, জীবনে কখনও অজিত ডোভালের সঙ্গে দেখা করিনি আমি। সংসদে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছে ঠিকই। তবে তা আমার কাজেরই অংশ ছিল। বহু রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বের সঙ্গেই আমার বৈঠক হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়, কাশ্মীরে বললেন গুলাম নবি আজাদ

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী আরও বলেন, “পঞ্জাব এবং জম্মু কাশ্মীরে আমার উপর অন্তত ৫০ বার প্রাণঘাতি হামলা হয়েছে। ভগবান আমায় বাঁচিয়েছেন। কিন্তু, ঈশ্বর যদি আমার প্রাণ কেড়ে নেন তবে আমার সমস্ত নীতি আদর্শ নিয়েই দেহত্যাগ করব। মিথ্যে অপবাদ নিয়ে নয়।” জঙ্গিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “যারা হাতে বন্দুক তুলে নিয়েছেন, মনে রাখবেন বন্দুক কোনও সমাধান হতে পারে না। বন্দুক শুধুই ধ্বংস এবং দুঃখের কারণ হতে পারে।” 

    লস্কর-ই-তইবা (LeT) জঙ্গি সংগঠন গুলাম নবি আজাদকে সরাসরি ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাণনাশের হুমকিতে আজাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) বৈঠকের কথা উল্লেখ করে জঙ্গি সংগঠন। লস্করের (LeT) শাখা সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্ট ফ্রন্ট’-এর পক্ষ থেকে এই প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এমনকি ওই পোস্টারে এও বলা হয়েছে  পরিকল্পনা করেই কংগ্রেস ত্যাগ করেছেন গুলাম নবি আজাদ। রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে ওই জঙ্গি গোষ্ঠী লিখেছে, “বিশ্বাসঘাতকের হৃদয় কখনও বিশ্বস্ততা দেখাতে পারে না। কেবল বিশ্বাসযোগ্য সাজার ভান করতে পারে মাত্র।” প্রসঙ্গত, গত ২৬ অগস্ট কংগ্রেসের সঙ্গে কয়েক দশকের সম্পর্ক ছিন্ন করেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। দল ছাড়ার সময় সরাসরি কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তাঁকে ‘শিশুসুলভ’ এবং ‘অপরিণত’ বলে আক্রমণ করেন।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ! জানেন কী বললেন তাঁর অনুগামী  

    শোনা গিয়েছে খুব শিগগিরি নিজস্ব রাজনৈতিক দল তৈরি করবেন আজাদ। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) মাটিতেই শুরু করবেন রাজনীতির নতুন অধ্যায়। এর মধ্যেই এক জঙ্গি গোষ্ঠীর হুমকির মুখে পড়তে হল তাঁকে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উপত্যকায়।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    Congress President Polls: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লড়াইয়ের ময়দানে এখনও নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবার। তাই কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (Congress President Polls) এবার দ্বৈরথ হতে পারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) সঙ্গে। এই দু জনের মধ্যে যিনিই জয়ী হোন না কেন, দীর্ঘ দিন পরে তা হবে ইতিহাস। কারণ গান্ধী পরিবার বাইরের কারও হাতে যেতে চলেছে কংগ্রেস সভাপতির রাশ।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে গোহারা হারার পর হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার জেরে তিনি আর ওই পদে বসতে চান না বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। জানা গিয়েছে, সোমবার শশী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান। সূত্রের খবর, সেখানে সোনিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক কিছু কথাবার্তা বলার পরে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন শশী। তখনই তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া। তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ শশীকে সোনিয়া সাফ জানিয়ে দেন, তিনি চাইলে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তেই পারেন। সোনিয়া-শশীর এই বৈঠকের আগে তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ একটি ট্যুইট করেন। তিনি লেখেন, দলের গঠনমূলক সংস্কার চেয়ে কংগ্রেসের তরুণ সদস্যরা একটি আবেদন প্রচার করেছে। সেই আবেদনে ইতিমধ্যেই ৬৫০ জন স্বাক্ষর করেছেন। এই আবেদনকে আমি সমর্থন করতে পেরে খুশি।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    এদিকে, সূত্রের খবর, রাহুল গান্ধীকে ওই পদে লড়ার ব্যাপারে রাজি করাতে এখনও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অশোক গেহলট। দিন কয়েক আগে সেকথা স্বীকারও করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, তিনি এখনও রাহুলকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তিনি এও বলেছিলেন, তিনি সোনিয়া ও রাহুলের বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবেই থাকতে চান। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচন হবে ১৭ অক্টোবর। ফল ঘোষণা হবে তার ঠিক দুদিন পরে। মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share