Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • Congress President Poll: কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    Congress President Poll: কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়ছেন শশী থারুর? আর কে লড়ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি পদে (Congress President Poll) নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন শশী থারুর (Shashi Tharoor)। অন্তত একটি সূত্রে এমন খবরই মিলেছে। যদি তা হয়, তাহলে গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য কিংবা ওই পরিবারের কোনও মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়াই করবেন থারুর। যদিও এ ব্যাপারে এখনও স্পষ্ট করে কিছু বলেননি থারুর।

    বছর দুয়েক ধরে খালি পড়ে রয়েছে কংগ্রেস (Congress) সভাপতির পদ।  উনিশের ভোটের আগে ওই পদে বসানো হয়েছিল রাহুল গান্ধীকে। ভোটে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় ঘাড়ে নিয়ে পদত্যাগ করেন রাহুল। তার পর থেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। বয়সজনিত কারণে তিনি আর দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। দায়িত্ব নিতে রাজি নন রাহুলও। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ১৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন হবে ওই পদে।

    সূত্রের খবর, ওই পদে লড়তে চলেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শশী থারুর। যদিও তিনি বলেন, কিছুদিন অপেক্ষা করা যাক। কেবল থারুর নন, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহানও প্রার্থী হতে চলেছেন বলে সূত্রের খবর। কংগ্রেস সূত্রে খবর, দলের একটা অংশ এখনও রাহুল গান্ধীকে ওই পদে বসানোর মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও রাহুল রাজি নন। তিনি রাজি না হলে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলট প্রার্থী হতে পারেন বলে খবর। সেক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ, যারা জি-২৩ নামে পরিচিত।

    আরও পড়ুন : রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    থারুর বলেন, আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। কেবল তখনই আমি আপনাদের ব্যাখ্যা দিতে পারব। এখনই মন্তব্য করার জায়গায় আমি নেই। তিনি বলেন, আমি প্রার্থী হচ্ছি কিনা, তা এখনই বলব না। শুধু বলব, একটি গণতান্ত্রিক দলে নির্বাচন সব সময়ই ভাল। থারুরের প্রার্থী হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই তাকে স্বাগত জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। দলের তরফে জানানো হয়েছে, ভোটে যে কেউই লড়তে পারেন। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি পদে শেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। যদিও সোনিয়ার কাছে হেরে গিয়েছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • GN Azad Quits Congress: দল চালাচ্ছে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তারক্ষী এবং আপ্তসহায়ক! বিস্ফোরক মন্তব্যের  পর কংগ্রেসের হাত ছাড়লেন আজাদ

    GN Azad Quits Congress: দল চালাচ্ছে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তারক্ষী এবং আপ্তসহায়ক! বিস্ফোরক মন্তব্যের পর কংগ্রেসের হাত ছাড়লেন আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের ‘হাত’ ছাড়লেন বর্ষীয়ান নেতা গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। কংগ্রেসের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। শুধু সব পদ ছাড়াই নয়, কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আগে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে রীতিমতো বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন তিনি। আজাদের দাবি, রাহুল সহ-সভাপতি হওয়ার পর দলের গঠনতন্ত্র ভেঙে গিয়েছে। যে সিনিয়র নেতাদের পরামর্শে ইউপিএ (UPA) সরকার সফল হয়েছিল, সেই সিনিয়রদেরই উপেক্ষা করেছেন রাহুল। তিনি লিখেছেন রাহুলের নেতৃত্বে, ‘দেশের জন্য যা ভাল, তা করতে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস।’ তাঁর মতে, “এখন দল চালাচ্ছে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তারক্ষী এবং আপ্তসহায়ক।”

    পাঁচ পাতার পদত্যাগপত্রে গুলাম নবি লিখেছেন, ‘গোটা সাংগঠনিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াই একটা প্রহসন। দেশের কোথাও সংগঠনের কোনও পর্যায়ের নির্বাচনই হয়নি।’বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা পদত্যাগপত্রে দাবি করেছেন, ২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের হারের অন্যতম কারণ, রাহুল গান্ধীর অপরিণতমনস্কতা এবং ছেলেমানুষি। যেভাবে তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের পাশ করানো একটি অর্ডিন্যান্স প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন, তাতেই প্রচারের হাতিয়ার পেয়েছিল বিরোধীরা।

    এখানেই থামেননি আজাদ। দীর্ঘ চিঠিতে তিনি আরও দাবি করেছেন, “২০১৪ সালের পর রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) নেতৃত্বে কংগ্রেস দুটি লোকসভা নির্বাচনে লজ্জাজনকভাবে হেরেছে। ৪৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের মধ্যে ৩৯টি হেরেছে। এর মধ্যে কংগ্রেস নিজের দমে মাত্র ৪টি রাজ্যের বিধানসভা ভোটে জিতেছে। আর ৬ বার জোটসঙ্গীদের সঙ্গে ক্ষমতায় এসেছে। দুঃখজনকভাবে আজ কংগ্রেস মাত্র দুটি রাজ্যে ক্ষমতায়। আর দুটি রাজ্যে শাসক জোটের প্রান্তিক শক্তি।”

    আরও পড়ুন: উৎসবের মরশুমে ৫জি, চলতি দশকের শেষে ৬জি! জানুন দেশে প্রযুক্তি বিপ্লব নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    চিঠিতে কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ দিনের সম্পর্কের কথা যেমন পদত্যাগপত্রে তুলে ধরেছেন গুলাম নবি, তেমনই দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে ‘নিবিড় সম্পর্কের’ প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছেন। কয়েক দিন আগে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রচার কমিটি এবং রাজনৈতিক বিষয়ক প্যানেল থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন গুলাম নবি। ২০২০ সালের অগস্টে যে ২৩ জন নেতা সনিয়াকে চিঠি দিয়ে দলীয় নির্বাচন এবং স্থায়ী সভাপতি নিয়োগের দাবি জানিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন আজাদ। পাঁচ পাতার পদত্যাগপত্রে তাঁর দাবি, ৮ বছরে নেতৃত্বের অপদার্থতায় কংগ্রেস এমন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে, যেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Polls) পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চায় দলের বিক্ষুব্ধ অংশ। পুরো পরিস্থিতির ওপর নজরও রাখছেন ওই গোষ্ঠীর নেতারা। সভাপতি নির্বাচন শেষ হলেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন কংগ্রেসের (Congress) এই বিক্ষুব্ধ অংশ। দলে যাঁরা জি-২৩ (G 23) নামেই পরিচিত।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পদ্ম শিবিরের কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির দায় ঘাড়ে নিয়ে জাতীয় সভাপতির পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বয়সজনিত কারণে তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। এর পরে দলের একটা অংশ রাহুলকেই ওই পদে বসাতে উদ্যোগী হয়। তবে তিনি যে ওই পদে বসতে চান না তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সেই কারণেই শুরু হয়েছে নির্বাচন। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হবে ২০ সেপ্টম্বরের মধ্যে। শেষমেশ কে ওই পদে বসেন, তা দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে জি-২৩ গোষ্ঠী।

    আরও পড়ুন : দুটো নামে সীমাবদ্ধ নয় কংগ্রেস! জানেন গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে কি বললেন আনন্দ শর্মা

    গত বছরই প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন শুরু হয়েছিল। তবে করোনা পরিস্থিতি এবং তার পর কয়েকটি রাজ্যে ভোটের কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়। চলতি বছর ফের ভোট প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে নতুন করে। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশের এক প্রবীণ নেতা বলেন, সভাপতি নির্বাচনের চেয়েও আশু প্রয়োজন কংগ্রেস ওয়ার্কি কমিটি এবং পার্লামেন্টারি বোর্ডের নির্বাচন। কারণ কংগ্রেসে এই দুটিই হল ক্ষমতার ভরকেন্দ্র। কংগ্রেসে এই মুহূর্তে প্রয়োজন তৃণমূল স্তরের নেতার। তিনি বলেন, কংগ্রেসের সিংহভাগ পদ দখল করে বসে রয়েছেন গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠরা। দলের কাজকর্ম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেই এই নেতারা চুপ করিয়ে দেন। অথচ এঁদের সঙ্গে দলের তৃণমূল স্তরের কোনও সম্পর্কই নেই।

    আরও পড়ুন : সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    সম্প্রতি দল রাজ্য ইউনিটের দায়িত্ব দিয়েছিল বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীর গুলাম নবি আজাদ এবং আনন্দ শর্মাকে। দুজনেই তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। জি-২৩-র ওই প্রবীণ নেতা বলেন, তাঁরা ওই পদ গ্রহণ করেননি, কারণ দল হারলেই বলির পাঁঠা করা হত তাঁদের। বিক্ষুব্ধ শিবির সূত্রে খবর, সেই কারণেই ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ পলিসি নিয়েছে জি-২৩।

     

  • Congress President Election 2022: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন? 

    Congress President Election 2022: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির (Congress Working Committee) সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় দলের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি। ওই কমিটির সবুজ সংকেত পেলেই শুরু হয়ে যাবে দলের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (President Polls) নির্ঘণ্ট তৈরির কাজ। তবে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ওই পদে বসতে না চাইলে কী হবে, তা ভেবে ইতিমধ্যেই যোগ্য প্রার্থীর খোঁজ করতেও শুরু করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি।   

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে পরাস্ত হয় কংগ্রেস। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে পদ্ম শিবির। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির দায় ঘাড়ে নিয়ে সভাপতির পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বয়সজনিত কারণে তিনি সভাপতির পদে বসতে চান না। এর পরেও দলের একটা অংশ রাহুলকেই ওই পদে বসাতে উদ্যোগী হয়। তবে তিনি যে ওই পদে বসতে চান না তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সেই কারণেই চলছে নির্বাচনের তোড়জোড়। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হবে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    কংগ্রেসের একটি সূত্রে খবর, রাহুল নিতান্তই রাজি না হলে ওই পদে বসানো হতে পারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে (Ashok Gehlot)। যদিও গেহলট নিজেই জানান,  রাহুলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন। তিনি সভাপতি পদে না বসলে দলীয় কর্মীদের মনোবল ভেঙে যাবে। গেহলট বাদেও আরও কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে সভাপতি পদের জন্য। এঁদের মধ্যে রয়েছেন সুশীল কুমার শিন্ডে, মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং মীরা কুমার। এঁদের মধ্যে আবার খাড়গে রাহুলের খুব কাছের। এদিকে, পুরো পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ। দলে যারা জি-২৩ নামে পরিচিত। সূত্রের খবর, তারা আপাতত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতির ওপরই ভরসা করছে।

    অন্যদিকে, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিদেশ যাচ্ছেন সোনিয়া। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশই এ খবর জানান। তাঁর সঙ্গে যাবেন রাহুল এবং প্রিয়ঙ্কাও। তবে তাঁরা ঠিক কবে যাবেন, যাবেনই বা কোথায়, তা জানানো হয়নি কংগ্রেসের তরফে। সেক্ষেত্রে ভোটের দিন এগিয়ে আনা হতে পারে বলেও কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bihar Politics: পাটনায় পালাবদলের পট তৈরি করেন সনিয়া! কবে জানেন

    Bihar Politics: পাটনায় পালাবদলের পট তৈরি করেন সনিয়া! কবে জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাটনায় পালাবদলের প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন বহুদিন আগে থেকেই। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী যখন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখনই তাঁকে ফোন করেন জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার। সনিয়াকে ফোন করে নীতীশ দাবি করেন, বিজেপি তাঁর দল ভাঙার চেষ্টা করছে। তাঁকে যদি কংগ্রেস সাহায্যের আশ্বাস দেয় তাহলে তিনি বিকল্প ভাবতে পারেন বলে জানিয়েছিলেন নীতীশ। সূত্রের খবর, তখনই তাঁকে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন সনিয়া। সেই মতোই তেজস্বী যাদবের সাহায্য নিয়ে রাহুলের সঙ্গে কথা বলেন নীতীশ। তৈরি হয় পালাবদলের পট।

    বিজেপির সঙ্গে বিরোধ-দূরত্বের মাঝেই কয়েকদিন আগেও কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধীকে ফোন করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। জেডিইউ নেতার হঠাৎ এই ফোনেই বিহারে নতুন জোট ও সরকার গঠনের জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরসিপি সিং আনুষ্ঠানিকভাবে জেডিইউ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরই বিজেপি-জেডিইউ জোটের অন্দরে বিরোধ আরও বাড়ে। বিজেপি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নীতীশ। বুধবার কংগ্রেস, আরজেডির সঙ্গে মিলে নতুন সরকার গঠন করে জেডিইউ।

    আরও পড়ুন: ‘পল্টুরাম’ হলেন ‘কাল্টুরাম’, নীতীশকে বেনজির আক্রমণ গিরিরাজের

    ২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের সময় থেকেই নীতীশ কুমার যে বিজেপির উপরে অসন্তুষ্ট ছিলেন, তা ঘনিষ্ট সূত্রেই জানা গিয়েছিল। সম্প্রতি নানা অনুষ্ঠানে তেজস্বী যাদব ও নীতীশ কুমরকে এক মঞ্চে দেখা যাওয়ায় এবং ইফতারের নিমন্ত্রণ রক্ষায় দুই নেতাই একে অপরের বাড়ি যাওয়ায় ফের একবার আরজেডি-জেডিইউয়ের কাছাকাছি আসার জল্পনা শুরু হয়েছিল। এরমধ্যে সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে কথোপকথন অগ্নিতে ঘৃতহুতির কাজ করে। ২০২০ সালের ভোটের ফল অনুযায়ী বিহারের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডি। যদি জেডিইউ ফের একবার আরজেডির সঙ্গে হাত মেলায় এবং কংগ্রেসও সেই জোটে যোগ দেয়, তবে এনডিএ সরকারের পতন অবশ্যম্ভাবী। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিহারের মতো বিপুল জনসংখ্যা ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে সরকার বদল হলে তা মোদি সরকারের কাছে বড় ধাক্কা হবে।

     

  • Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Poll)। অথচ ওই পদে প্রার্থী হতে রাজি নন কংগ্রেস (Congress) নেতা তথা গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। নিতান্তই রাহুল ওই পদে না বসলে দীর্ঘ দিন পর এবারই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসতে চলেছেন ওই পদে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলের জাতীয় সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। বয়সজনিত কারণ ও মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি চান এবার ওই পদে বসুন অন্য কেউ।

    সূত্রের খবর, দলের একটা বড় অংশ ওই পদে রাহুলকেই চাইছিলেন। তবে ওই পদে বসতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য কংগ্রেসেরই একটা অংশ রাহুলকে ওই পদে ফেরাতে মরিয়া। উনিশের ভোটের পর রাহুল ইস্তফাপত্র জমা দিলেও তা গ্রহণ করা হয়নি। তবে রাহুলও সাফ জানিয়ে দেন তিনি ওই পদে থাকছেন না। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পার্টি প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারেরই কাউকে বসতে হবে, এমন কথা নেই। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন : দায়িত্ব পেয়েই ইস্তফা গুলাম নবি আজাদের, ‘ক্ষোভের আঁচে’ বিপাকে কংগ্রেস

    রাহুল না বলে দেওয়ায় ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। তার পরেই জল্পনা দানা বাঁধছে কয়েকটি নাম নিয়ে। এঁরা হলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল ওয়াসনিক, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমার, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলের একটি সূত্রের খবর, ওই পদে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে বসানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেসের একটি অংশ। তবে প্রিয়ঙ্কাও রাজি না হলে সীতারাম কেশরির পর এই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসবেন ওই পদে। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছিলেন কেশরি।

    আরও পড়ুন : মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

  • ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁদের দেওয়া জবাবে সন্তুষ্ট নন ইডির (ED) আধিকারিকরা। তাই ফের ইডির জেরার মুখে পড়তে পারেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) তাঁদের ফের জেরা করা হতে পারে বলে ইডি সূত্রে খবর। তবে ঠিক কবে গান্ধী পরিবারের এই দুই সদস্যকে ফের ইডির মুখোমুখি হতে হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়িয়েছে কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য রাহুলকে তলব করেছিল ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে চালানো হয় তল্লাশিও।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন দলের কোষাধ্যক্ষ প্রয়াত মতিলাল ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে এখনও অব্দি তার স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পায়নি ইডি। সোনিয়া এবং রাহুলের জবাবেও সন্তুষ্ট নন ইডির আধিকারিকরা। সেই কারণেই ফের করা হতে পারে জেরা। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়া ও অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড যে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল, তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সেটাও গান্ধীদের ফের জেরা করার একটা কারণ।

    আরও পড়ুন :ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

  • Priyanka-Rahul: ফের কোভিডে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, আলওয়ার সফরও বাতিল অসুস্থ রাহুলের

    Priyanka-Rahul: ফের কোভিডে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, আলওয়ার সফরও বাতিল অসুস্থ রাহুলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কোভিডে (Covid-19) আক্রান্ত হলেন কংগ্রেস (Congress) নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভাদ্রা (Priyanka Gandhi Vadra)। বুধবার প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নিজে ট্যুইট করে তাঁর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার তিনি কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন। এর আগে গত ৩ জুন সোনিয়া গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী দু’‌জনেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি নিজেকে আইসোলেশনে রেখেছেন বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে তিনমাসের মধ্যে দ্বিতীয়বারের জন্য মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন তিনি। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ট্যুইট করে লিখেছেন, “আজ আরও একবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি। আমি বাড়িতে আইসোলেশনে আছি এবং কোভিড নিয়ম পুরোপুরিভাবে মেনে চলছি।“

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: হাসপাতালে করোনা সংক্রমিত সোনিয়া, অবস্থা স্থিতিশীল, জানাল কংগ্রেস

    শুধুমাত্র প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নন, রাহুল গান্ধীরও শরীর খারাপ বলে জানানো হয়েছে। এই কারণে তিনি তাঁর রাজস্থানের আলওয়ার সফরও বাতিল করেছেন বলে জানা গিয়েছে। বুধবার আলওয়ারে কংগ্রেস নেতৃত্বের সংকল্প শিবিরে অংশগ্রহণ করার কথা ছিল রাহুল গান্ধীর।

    এছাড়াও আর কংগ্রেস নেতারা যেমন- যোগাযোগ বিভাগের প্রধান পবন খেরা এবং সাংসদ অভিষেক মানু সিংভি সম্প্রতি কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। দলের প্রধান সোনিয়া গান্ধীও এই বছরের জুনের শুরুতে কোভিড আক্রান্ত হন। আবার রাজ্যসভার বিরোধীদলীয় নেতা তথা কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা মল্লিকার্জুন খারগেও কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ট্যুইট করে জানান যে, “আমি কোভিডে আক্রান্ত হয়েছি। যারা সম্প্রতি আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের যত্ন নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।“

    আরও পড়ুন: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    [tw]


    [/tw]  

  • National Herald Case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় মতিলাল ভোরার যোগের স্বপক্ষে প্রমাণ পায়নি ইডি!

    National Herald Case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় মতিলাল ভোরার যোগের স্বপক্ষে প্রমাণ পায়নি ইডি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) নাম নিয়েছিলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা মতিলাল ভোরার (Motilal Vora)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case ) ইডির (ED) জিজ্ঞাসাবাদের মুখে ভোরার নাম নিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও (Rahul Gandhi)। তবে ওই মামলায় যাঁদের জেরা করা হয়েছে, তাঁদের কেউই কংগ্রেসের প্রয়াত কোষাধ্যক্ষ ভোরার যুক্ত থাকার পক্ষে কোনও নথিই পেশ করতে পারেননি বলে ইডি সূত্রে খবর।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়ায় কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য সাংসদ কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীকে তলব করে ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে তল্লাশি চালানো হয় ওই দিন।

    আরও পড়ুন : দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে ভোরা ছেলের দাবি, ওই ঘটনায় ভোরা কোনওভাবেই জড়িত ছিলেন না। খাড়গেকে ফের জেরা করা হবে। কারণ তিনিই একমাত্র ইয়ং ইন্ডিয়ার কর্মী। তাই তাঁকে জেরা করে সত্য উদ্ঘাটন করতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

    ইডি সূত্রে খবর, ন্যাশনাল হেরাল্ডের সঙ্গে যুক্ত ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের সঙ্গে কলকাতা ও মুম্বইয়ের একাধিক হাওয়ালার লেনদেন হত বলে অনুমান তদন্তকারীদের। ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিসে তল্লাশি চালানোর পর আরও তথ্য মিলবে বলে অনুমান ইডির। তবে ওই সংস্থার কোনও আধিকারিক উপস্থিত না থাকায় সংস্থার দফতরে এখনও তল্লাশি চালানো হয়নি। তাই আপাতত সিল করে দেওয়া হয়েছে অফিস।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

  • ED: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি 

    ED: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) আরও সক্রিয় হল ইডি (ED)। সিল করে দেওয়া হল ইয়ং ইন্ডিয়ার (Young India) অফিস। বুধবার বিকেল থেকে কংগ্রেসের (Congress) সদর দফতর ২৪ আকবর রোড এবং ১০ নম্বর জনপথে সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) বাড়ির সামনেও মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল বাহিনী।

    বুধবার বিকেলে ইডি আধিকারিকরা ন্যাশনাল হেরাল্ড অফিসে যান। তার পরেই খবর ছড়িয়ে পড়ে বেআইনি অর্থ তছরুপের অভিযোগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের পুরো অফিসটাই সিল করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। পরে ইডির তরফে জানানো হয়, ন্যাশনাল হেরাল্ডের পুরো দফতর সিল করা হয়নি। ওই বিল্ডিংয়ে ইয়ং ইন্ডিয়ার যে দফতর ছিল সেটা সাময়িকভাবে সিল করা হয়েছে। গত দুদিন ধরে তল্লাশির সময় ইয়ং ইন্ডিয়ার দফতরে সংস্থার পদস্থ কর্তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। সেই কারণেই চালানো হয়নি তল্লাশিও। তাই সিল করা হয়েছে অফিস। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়ার আধিকারিক মল্লিকার্জুন খাড়গেকে তলব করা হয়েছে। তিনি এসে গেলেই তল্লাশি চালানো হবে এবং খুলে দেওয়া হবে সিল। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি পক্ষ হল ইয়ং ইন্ডিয়া। ইডির অভিযোগ, এই ইয়ং ইন্ডিয়ার মাধ্যমেই বেআইনিভাবে ন্যাশনাল হেরাল্ডের সম্পত্তি দখল করেছেন রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধীরা। এই সংস্থার বেশিরভাগের অংশীদার রাহুল।

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    এদিকে, অফিস সিল করে দেওয়ার পর ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিসের বাইরে লটকে দেওয়া হয় একটি নোটিশ। তাতে লেখা ইডির আগাম অনুমতি ছাড়া এটা খোলা যাবে না। ইডির এক আধিকারিক বলেন, কেবলমাত্র ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করা হয়েছে। হেরাল্ড হাউসের বাকি অফিসগুলিতে কাজ হবে আগের মতোই। এদিন কেবল ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করা হয়নি, কংগ্রেসের সদর দফতর ও সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতেও মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল বাহিনী। ঘটনার প্রেক্ষিতে বৈঠকে বসেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। পরে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম রমেশ এক ট্যুইটবার্তায় বলেন, দিল্লি পুলিশ এআইসিসির সদর দফতরের পথ রুদ্ধ করেছে। এটা একটা ব্যতিক্রমী ব্যাপার। তারা কেন এটা করেছে, তা রহস্যজনক।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

LinkedIn
Share