Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • BJP: “মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা রাহুলের”, তোপ বিজেপির

    BJP: “মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা রাহুলের”, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বুধবার এমনই অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। এদিন সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা করেন কংগ্রেস সাংসদ। দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে দিল্লি পুলিশ আটকে দেয় তাঁকে।

    রাহুলকে নিশানা মৌর্যের (BJP)

    রাহুলের এই সফরকে নাটক বলেও কটাক্ষ করেছে পদ্ম-পার্টি। উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এ নিয়ে নিশানা করেন রাহুলকে। উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, “অখিলেশ ও রাহুল দুজনেই মুসলিম ভোট পাওয়ার জন্য রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন। তাঁরা একটি নাটক মঞ্চস্থ করছেন। সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের পতন নিশ্চিত। এসপি ‘সমাপ্তবাদী পার্টি’ হয়ে যাবে এবং ভারত কংগ্রেস-মুক্ত হবে।” তিনি বলেন, “২৪ নভেম্বর সংঘটিত সাম্ভাল হিংসা – যেখানে চারজনের মৃত্যু হয়েছে – তা সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক এবং সাংসদের দ্বন্দ্বের ফল।”

    কী বলছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “রাহুল গান্ধী প্রাশসনকে আগে থেকে না জানিয়েই সাম্ভাল দেখতে যেতে চেয়েছিলেন।” তিনিও বলেন, “কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি মুসলিম ভোটের জন্য লড়াই করছে। রাহুল গান্ধী ইন্ডি জোটে তার অংশীদারকে তাঁর সঙ্গে না নিয়েই সেখানে গিয়েছিলেন শুধুমাত্র মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। দুই দলের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব চলছে, সেটাও স্পষ্ট।”

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, “রাহুল গান্ধী কোনও সহানুভূতির কারণে সাম্ভাল পরিদর্শনের চেষ্টা করেননি। তিনি বরং সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এবং তাঁর (BJP) দলের সহযোগী সমাজবাদী পার্টির নেতাদের তুলনায় ভালো ছবি তোলার সুযোগ পেতে চেয়েছিলেন।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা। তাঁর এই সফরের বিষয়ে প্রশাসনকে আগে থেকেই জানানো প্রয়োজন ছিল। কারণ প্রধানমন্ত্রীর পরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পান তিনিই।”

    আরও পড়ুন: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    সুধাংশু বলেন, “রাহুল গান্ধীর কাছে জেড-প্লাস এএসএল  সুরক্ষা রয়েছে। এএসএল মানে অ্যাডভান্সড সিকিউরিটি লিয়াজ়ন। এটি প্রধানমন্ত্রীর পর সবচেয়ে উচ্চতর স্তরের সুরক্ষা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ এই সুরক্ষা পান না।” তিনি বলেন, “যদি আপনি সত্যিই সেখানে (সাম্ভালে) যেতে চাইতেন এবং তার প্রতি কিছু সহানুভূতি থাকত, তাহলে আপনি আগেই প্রশাসনকে একটি তথ্য দিতেন… আপনি সেখানে যাওয়ার কোনও ইচ্ছে দেখাননি। আপনি শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা (Rahul Gandhi) পালন করলেন এবং তারপর ফিরে এলেন (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • INDI Block Rift: ফের প্রকাশ্যে ‘ইন্ডি’ জোটের ফাটল, কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে গরহাজির তৃণমূল, সপা

    INDI Block Rift: ফের প্রকাশ্যে ‘ইন্ডি’ জোটের ফাটল, কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে গরহাজির তৃণমূল, সপা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটের (INDI Block Rift) বৈঠকে গরহাজির ছিল তৃণমূল। একবার নয়, দু’দু’বার। তখনই বোঝা গিয়েছিল ফের ফাটল ধরেছে ইন্ডি জোটে। আদানি ঘুষকাণ্ডে ফের একবার প্রকাশ্যে এল ইন্ডি জোটের অন্দরের কোন্দল। আদানি ঘুষকাণ্ডে মঙ্গলবার কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন যৌথ প্রতিবাদে যোগ দিল না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল এবং অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি (TMC SP Skip)।

    বিজেপির কটাক্ষ (INDI Block Rift)

    এদিন ঘুষকাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদ চত্বরে বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোটের বিভিন্ন শরিকদল। এই কর্মসূচিতে সামনের সারিতে ছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে শামিল হয়নি তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টি। ইন্ডি জোটের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসায় হাতে অস্ত্র পেয়ে গিয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন প্রতিবাদ কর্মসূচিতে তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টির অনুপস্থিতিকে বিরোধী জোটে ফাটল (INDI Block Rift) বলে দাবি করেছে পদ্ম পার্টি। রাজ্যসভার সাংসদ বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “কংগ্রেস যেখানেই যায়, মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করে।” ইন্ডি জোটের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “আপনারা অবস্থাটা দেখুন। কখনও তৃণমূল থাকে না, তো কখনও আবার আম আদমি পার্টি থাকে না।”

    তৃণমূলের সাফাই

    ইন্ডি জোটের প্রতিবাদ সভায় গরহাজির থাকার (INDI Block Rift) প্রশ্নের উত্তরে তৃণমূল সাংসদ তথা লোকসভার উপদলনেতা কাকলি ঘোষদস্তিদারের সাফাই, “আমাদের দল সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলি সংসদে তুলে ধরবে।” তিনি জানান, তৃণমূল চায় মসৃণভাবে সংসদের কাজ পরিচালিত হোক। কাকলি বলেন, “আমরা সংসদ অচল করতে চাই না। বিভিন্ন বিষয়ে ব্যর্থতার জন্য আমরা এই সরকারের জবাব চাই।”

    প্রসঙ্গত, সোমবার সংসদে কক্ষ সমন্বয় নিয়ে ইন্ডি জোটের বৈঠকেও যায়নি তৃণমূল। তার আগে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বাসভবনে আয়োজিত ইন্ডি জোটের বৈঠকেও গরহাজির ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। মঙ্গলবারের কর্মসূচিতে শামিল হল না অখিলেশের দলও (INDI Block Rift)। এদিকে, সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা এদিন দেখা করেছেন লোকসভার স্পিকারের সঙ্গে। সাম্ভাল ইস্যুতে আলোচনার (TMC SP Skip) জন্য অনুরোধও করেছেন। সমাজবাদী পার্টির নেতাদের মতে, আদানির বিষয়টি সাম্ভালের মতো বড় নয়। সাংসদ সমাজবাদী পার্টির ধর্মেন্দ্র যাদব বলেন, “আমাদের কাছে আদানির চেয়ে কৃষকরা একটি বড় সমস্যা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Giriraj Singh: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে”, কংগ্রেসকে তোপ গিরিরাজের

    Giriraj Singh: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে”, কংগ্রেসকে তোপ গিরিরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে এবং শুধুমাত্র প্রো-ইসলাম ভোট নিয়ে চিন্তিত থাকে।” রবিবার ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বাংলাদেশের বিষয়ে নীরব থাকেন, কিন্তু রাজনৈতিক পর্যটনের জন্য সাম্ভাল পরিদর্শনে যাবেন।”

    ভোটব্যাংকের রাজনীতি (Giriraj Singh)

    গিরিরাজ বলেন, “কংগ্রেস ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে। তারা মুসলমানদের মাধ্যমে প্রো-ইসলাম ভোটের দিকে তাকিয়ে থাকে। এই কারণে তারা সাম্ভালে যাচ্ছে। কিন্তু যদি হিন্দুদের সঙ্গে কিছু ঘটে, তারা চুপ করে থাকে।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী বাংলাদেশের বিষয়ে নীরব। কিন্তু তিনি ২ ডিসেম্বর সাম্ভালে রাজনৈতিক পর্যটনে যাবেন।” এদিন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকেও নিশানা করেন গিরিরাজ। তিনি বলেন, “সংবিধান নিয়ে কথা বলার অধিকার কংগ্রেসের নেই।”

    নিশানায় প্রিয়ঙ্কাও

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে গিরিরাজ (Giriraj Singh) বলেন, “যে নেত্রীর (প্রিয়াঙ্কা গান্ধী) নাম আপনি উল্লেখ করেছেন, তাঁর দিদিমা জরুরি অবস্থা জারি করে সংবিধান ধ্বংস করেছিলেন। যাঁর দাদু সংবিধানের প্রতি কোনও গুরুত্ব দেননি, সেই ব্যক্তি এখন সংবিধান নিয়ে কথা বলছেন। ছোট চোরির বিরুদ্ধে কথা বলছেন।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেসের সংবিধান নিয়ে কথা বলার কোনও অধিকার নেই।”

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প প্রশাসনে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের অভিষেক, কী দায়িত্ব পেলেন কাশ?

    বাংলাদেশের হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান তিনি। বর্তমান পরিস্থিতির জন্য গিরিরাজ দায়ী করেন কংগ্রেস ও দেশভাগকে। তিনি বলেন, “দেশভাগ একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ছিল, যা কংগ্রেস ১৯৪৭ সালে করেছে। পাকিস্তানে এখন আর কোনও হিন্দু নেই। যদি বিআর আম্বেদকরের কথা শোনা হত, তাহলে সব মুসলিমকে পাকিস্তানে (যুক্ত পাকিস্তানে) পাঠানো হত এবং হিন্দুদের ভারতে আনা হত। তাহলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হত না। ভারত সরকার বাংলাদেশের সরকারকে সতর্ক করেছে। আমি বাংলাদেশের হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই (Rahul Gandhi)। মনে রাখবেন, ভারতের হিন্দুরা আপনাদের সঙ্গে রয়েছে (Giriraj Singh)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rahul Gandhi Citizenship Row: রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক! ভারতীয় নাগরিকত্ব খারিজের দাবি, তদন্তে সিবিআই

    Rahul Gandhi Citizenship Row: রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক! ভারতীয় নাগরিকত্ব খারিজের দাবি, তদন্তে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক (Rahul Gandhi Citizenship Row)! আজ্ঞে হ্যাঁ। এমনই দাবি করেছেন কর্নাটকের বাসিন্দা এস ভিগনেশ শিশির। তাঁর দাবি, রাহুলের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব রয়েছে। এলাহাবাদ হাইকোর্টে তিনি রাহুলের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে পিটিশনও দাখিল করেছেন। এই পিটিশনের ভিত্তিতেই আদালতের (Delhi HC) তরফে সরকারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সিবিআই তদন্ত শুরু (Rahul Gandhi Citizenship Row)

    এদিকে, রাহুলের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। মামলাটি এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারাধীন একটি জনস্বার্থ মামলা (PIL) থেকে উদ্ভূত। প্রধান বিচারপতি মনমোহন ও বিচারপতি তুষার রাও গেদেলার সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ জানিয়েছে, তারা পরস্পরবিরোধী নির্দেশ দেওয়া এড়াতে চান। একই বিষয়ে দুটি সমান্তরাল আবেদন থাকা উচিত নয় বলেও মনে করেন তাঁরা। বেঞ্চ শিশিরকে এলাহাবাদ হাইকোর্টে তাঁর জনস্বার্থ মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে একটি হলফনামা দাখিল করার অনুমতি দিয়েছে।

    ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি

    দিল্লি হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলাটি বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর একটি আবেদন সংক্রান্ত। এই আবেদনে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে তাঁর প্রতিনিধিত্বের জবাব দিতে অনুরোধ করেছেন। রাহুল গান্ধীর ভারতীয় নাগরিকত্ব (Rahul Gandhi Citizenship Row) বাতিলের দাবিও জানানো হয়েছে। স্বামী তাঁর অভিযোগের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছ থেকে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্টও চেয়েছেন। প্রসঙ্গত, রাহুল গান্ধী লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের প্রতিবাদ সভায় হামলা পুলিশের, রণক্ষেত্র বাংলাদেশ

    সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর দাবি, এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলাটি তাঁর আবেদনের থেকে আলাদা। কারণ বিষয়বস্তু ভিন্ন। যদিও শিশির এই দাবি অস্বীকার করে বলেন, “স্বামীর আবেদনটি ডুপ্লিকেটিভ এবং প্যারালাল প্রোসিডিংস।” শিশির বলেন, “আমি এলাহাবাদ হাইকোর্ট মামলার আবেদনকারী। মামলার শুনানি হয়েছে ২৪ অক্টোবর। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক আমার রিপ্রেজেন্টেশনের বিষয়ে নির্দেশ পেয়েছে। আমি সিবিআইয়ের সামনে হাজির হয়ে গোপনীয় প্রমাণ জমা দিয়েছি। আমি দিল্লি হাইকোর্টেও আমার আপত্তিগুলি জানিয়েছি।”

    আবেদনকারীর দাবি, একই সঙ্গে দুই দেশের নাগরিকত্ব রাখতে পারেন না রাহুল। তাঁর কাছে তথ্য রয়েছে (Delhi HC), ব্রিটেনের নাগরিকত্বের রেকর্ডে রাহুলের নাম রয়েছে। ব্রিটিশ সরকারও তা নিশ্চিত করেছে। যাবতীয় তথ্য এলাহাবাদ হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে (Rahul Gandhi Citizenship Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Cash For Vote: রাহুল, খাড়্গে-সহ কংগ্রেসের তিন নেতাকে মানহানির নোটিশ পাঠাল বিজেপি

    Cash For Vote: রাহুল, খাড়্গে-সহ কংগ্রেসের তিন নেতাকে মানহানির নোটিশ পাঠাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের তিন নেতার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ঠুকে দেওয়ার (Cash For Vote) হুমকি দিলেন বিজেপির (BJP) জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে, লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনেটকে মানহানির নোটিশ পাঠিয়েছেন তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা তাওড়ের বিরুদ্ধে ভোটারদের টাকা বিলি করার অভিযোগ তুলেছেন।

    ১০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ দাবি (Cash For Vote)

    আইনি নোটিশে তাঁদের নিঃশর্তে তাওড়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। অন্যথায় তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ দাবি করে দেওয়ানি মানহানির মামলা এবং ফৌজদারি মানহানির মামলা করবেন। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তাওড়ে বলেন, “কংগ্রেস নেতারা আমাকে ও আমার দলের মানহানির জন্য নির্বাচনের আগে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন।”

    কী বলেছিলেন খাড়্গেরা?

    তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে, ১৯ নভেম্বর, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং দলের মুখপাত্র সুপ্রিয়া বলেছিলেন যে বিনোদ তাওড়েকে ভোটারদের মধ্যে ৫ কোটি টাকা বিলি করার সময় হাতে-নাতে ধরা হয়েছে। তাঁরা কেবল (Cash For Vote) আমাকে ও আমার দলের মানহানি করতে চেয়েছিল।”

    বিজেপির এই নেতা বলেন, “আমি অত্যন্ত আঘাত পেয়েছি। আমি একটি সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। গত ৪০ বছর ধরে রাজনীতিতে আছি। আমি কখনওই এমন কিছু করিনি। কংগ্রেস নেতারা আমাকে, আমার দল ও আমার নেতাদের মানহানি করতে চেয়েছিলেন। তাই তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে সংবাদমাধ্যম ও জনগণের কাছে এই মিথ্যা কথা বলেছিলেন। তাই আমি তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতের নোটিশ পাঠিয়েছি যে তারা যেন প্রকাশ্যে ক্ষমা চান, অন্যথায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    তাওড়ের বিরুদ্ধে টাকা বিলির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি। পদ্ম-সাংসদ সম্বিত পাত্র বলেন, “এগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। আমাদের সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে স্পষ্টভাবে রাহুলকে চ্যালেঞ্জ করেছেন যে তিনি এসে (BJP) সিসিটিভির ফুটেজ দেখুন, নিজেই দেখুন এবং বলুন কোথায় অর্থ রয়েছে (Cash For Vote), কে বিতরণ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন ভয় ছড়াচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এমনই অভিযোগ বিজেপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান অমিত মালব্যের।  মালব্যর দাবি দেশের শেয়ার মার্কেট নিয়ে রাহুলের বক্তব্যগুলি রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য তৈরি করা হয়েছে। যাতে সাধারণ ভারতীয়রা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আর্থিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে না পারে।

    অযথা আতঙ্ক সৃষ্টির প্রয়াস

    সম্প্রতি, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ভারতীয় শেয়ার বাজারের সততা এবং স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। মালব্য জানান, রাহুলের মন্তব্যগুলিকে অসত্য এবং অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী শেয়ার বাজার নিয়ে ভয় ছড়াচ্ছেন কারণ তিনি এবং তাঁর দলের সদস্যরা ভয় পেয়ে গিয়েছেন যে ভারতীয়রা বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করছে এবং দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।”

    মধ্যবিত্ত ভারতীয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা

    মালব্যের অভিযোগ, গান্ধীর (Rahul Gandhi) এমন বক্তব্য ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে প্রাভাবিত করার জন্য। সাধারণ মানুষের বাজারে বিনিয়োগের প্রতি যে আস্থা তৈরি হয়েছে, তা ভেঙে দেওয়ার জন্য। ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতি সমর্থন জানিয়ে, সিএলএসএ এবং মোতিলাল ওসওয়ালের মতো স্বীকৃত ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক ভবিষ্যদ্বাণীর উল্লেখ করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলি দীর্ঘমেয়াদি ভারতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, যা মোদি সরকারের সংস্কারের ফলে অর্জিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    রাহুল গান্ধীর নিজের পোর্টফোলিও

    মালব্য এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ব্যক্তিগত আর্থিক বিনিয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, রাহুল গান্ধীর শেয়ার পোর্টফোলিও ২০১৪ সালে সামান্য ছিল, কিন্তু ২০২৪ সালের মধ্যে তাঁর শেয়ার পোর্টফোলিও প্রায় ৬.৭ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। কংগ্রেস দলের ঐতিহ্যগত পরস্পরবিরোধিতার কথাও তুলে ধরেন মালব্য। তিনি বলেন, “এটা ক্লাসিক কংগ্রেসের দুইমুখী নীতির উদাহরণ। তাঁরা ‘গরিবী হটাও’ স্লোগান দিয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে ভারতকে দরিদ্র এবং সরকারি ভাতা-নির্ভর রেখে দিয়েছিল। আর গান্ধী পরিবার গোপনে বাজার থেকে বিপুল সম্পদ সঞ্চয় করে গিয়েছে, যা এখন মানুষ বুঝতে পারছে।” মালব্য মন্তব্য করেন, “রাহুল গান্ধীর প্রধানমন্ত্রী মোদির শাসনের প্রতি বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাঁর খালি কথাবার্তার চেয়ে অনেক বেশি জোরালো। তিনি শেয়ার বাজারের বিরুদ্ধে নন—তিনি সাধারণ ভারতীয়দের অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়া দেখতে চাইছেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘নির্বাচনে যিনি জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। আর যিনি পরাজিত হন, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। এই সাধারণ বোধ রাহুল ‘বাবা’র (রাহুল গান্ধী) নেই।‘‘ রবিবার পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তীব্র কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    রাহুলকে শাহি-তোপ (Amit Shah)

    তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘রাহুল ‘বাবা’ এবং তাঁর কোম্পানি (ইন্ডি জোট) যার মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রয়েছেন। দেশের একাধিক নির্বাচনে বিজেপি ধরাশায়ী হবে বলে তাঁরা দিবাস্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল, ছত্তিশগড় এবং ওড়িশায় বিজেপি জিতেছে। শুধু তাই নয়, টানা তৃতীয়বারের জন্য হরিয়ানাতে বিজেপি সরকার গঠন করেছে। ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রতেও বিজেপি সরকার গঠন করবে। লোকসভা নির্বাচনের পর রাহুল বাবা সংসদে জানিয়েছিলেন, বিজেপিকে তাঁরা পরাজিত করেছেন। আমি তাঁকে বলতে চাই, যিনি নির্বাচনে জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। আর যিনি হেরে যান, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। ২৪০ আসনে গত লোকসভায় আমরা জয়ী হয়েছি। তারপরও উপহাস করেছিল। আমি তাঁদের বলতে চাই, আমরা ২৪০ আসন পেয়েছি, এই আসন একত্রিত করলেও ২০১৪, ২০১৯ এবং ২০২৪ সালে ওরা যে আসন পেয়েছে, তা ২৪০ এর থেকে কম।’’

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    আয়ুষ্মান ভারত যোজনা প্রতিটি গরিব ঘরে

    ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি গরিব পরিবার আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাবে বলে শাহ দাবি করেন। তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘এদিন আমি সীমান্তে গিয়েছিলাম এবং সেখানে কিছু লোক আমাকে বলেছিল যে তারা আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাচ্ছেন না। আমি তাদের বলেছি চিন্তা করবেন না। ২০২৬ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি দরিদ্র এর সুবিধা পাবে। আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় যুবকদের চাকরি ও শিক্ষার জন্য কোনও ঘুষ দিতে হবে না।’’

    মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

    রাজ্যে মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন শাহ। সন্দেশখালি এবং আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলির কথা তিনি উল্লেখ করেছেন, জোর দিয়ে বলেছেন এই সব ঘটনা প্রমাণ করে পশ্চিমবঙ্গে মহিলাদের নিরাপত্তার অভাব। তিনি বলেন, ‘‘বাংলায় মা-বোনদের মর্যাদা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। ২০২৬ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠিত হলে সন্দেশখালি এবং আরজি করের মতো ঘটনা অবশ্যই বন্ধ হয়ে যাবে।  ২০২৬ সালে আমরা পশ্চিমবঙ্গে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করব।’’ কর্মীদের সেই লক্ষ্যমাত্রা বেধে দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত লোকসভায় বিজেপি এককভাবে ২৪০টি আসন পেয়েছিল। এনডিএ পেয়েছিল ২৯৩টি আসন। আর কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছিল ৯৯টি আসন। আর ইন্ডি জোট পেয়েছিল ২৩০টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: হরিয়ানার হার হজম করাতে রাহুলকে জিলিপি পাঠাল বিজেপি, কেন জানেন?

    Rahul Gandhi: হরিয়ানার হার হজম করাতে রাহুলকে জিলিপি পাঠাল বিজেপি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানায় এবার হ্যাটট্রিক করল গেরুয়া শিবির। তৃতীয়বার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। হরিয়ানাতে (Haryana) প্রথম কোনও রাজনৈতিক দল হিসেবে টানা তিনবার জিতল বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে ধুলিসাৎ হল কংগ্রেস-আপ। সোমবার ফল প্রকাশের পরই আনন্দ-উচ্ছ্বাসে ভাসছেন বিজেপি কর্মীরা। এক্সিট পোলের হিসেবে এই রাজ্যে কংগ্রেসের বাজিমাত করার কথা। কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন, তার স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিলেন রাজ্যের নেতারা। আশাবাদী ছিলেন রাহুল গান্ধীও (Rahul Gandhi)। সব স্বপ্নের ফানুস ফুটো করে দিয়েছে ভোটের ফল। কংগ্রেসকে ধরাশায়ী করে বাজিমাত করে বিজেপি।

    বিজেপির কাছে হেরে নির্বাচন কমিশনে কংগ্রেস! (Rahul Gandhi)

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯০ আসন বিশিষ্ট হরিয়ানায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ৪৬ আসন। বিজেপি একাই সেখানে পৌঁছে গিয়েছে ৪৯-এ। গতবারের তুলনায় ভোটের শতাংশ বেড়েছে। আর বাকি ৯০ আসনের মধ্যে হরিয়ানাতে কংগ্রেস পেয়েছে ৩৭টি আসন, আইএনএলডি পেয়েছে ২টি আসন এবং নির্দলীয় ভাবে মোট ৩টি আসন পেয়েছে। অথচ, সোমবার সকালে যখন গণনা শুরু হয়, তখন থেকেই খুশির হাওয়া বইছিল কংগ্রেস অফিসে। প্রথম দুই রাউন্ডের গণনার পরই মিষ্টিমুখ শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বেলা গড়াতেই ফলও গেল বদলে। পাশা উলটে সেই বিজেপির ঝুলিতেই গেল হরিয়ানা। ভোটের এই ফলাফল হজম করতে পারছে না কংগ্রেস। কারণ, প্রাথমিক গণনায় এগিয়ে থাকার পরও কীভাবে শেষ মুহূর্তে খেলা বদলে গেল, তা নিয়ে সন্দিহান কংগ্রেস নেতৃত্ব। জাতীয় নির্বাচন কমিশনে এই নিয়ে চিঠিও দিয়েছে। এদিকে, হরিয়ানার জয় নিশ্চিত হতেই বিজেপির তরফে রাহুল গান্ধির (Rahul Gandhi) জন্য কংগ্রেসের সদর দফতরে জিলিপি পাঠানো হয় অনলাইনে। এক্স হ্যান্ডেলে সেই অর্ডারের ছবিও পোস্ট করা হয়। যদিও এই জিলিপি পাঠিয়ে রাহুলকে খোঁচাই দিয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আমরা সরকার গঠন করব”, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শুভেন্দু বলে দিলেন কৌশলও

    কেন জিলিপি পাঠাল বিজেপি?

    হরিয়ানায় নির্বাচনী প্রচারের সময় রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বলেছিলেন যে কেন্দ্রের জিএসটি-র কোপে জিলিপি ব্যবসায়ীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সেই সময়ই বিজেপি কটাক্ষ করে বলেছিল যে রাহুল গান্ধী জানেনই না কীভাবে জিলিপি তৈরি হয়। এবার ভোটের ফল প্রকাশ হতেই রাহুলকে জিলিপি পাঠাল বিজেপি। অন্যদিকে, ভোটের ফল নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিজেপি বুথ লেভেল ম্যানেজমেন্ট দুর্দান্ত করতে পেরেছে। হরিয়ানাতে জাঠ ভোট রয়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। তপশিলি জাতির ভোট ২১ শতাংশ, ওবিসি সম্প্রদায়ের ভোট রয়েছে ৩৩ শতাংশ। এদের মধ্যে উচ্চবর্ণ ও ওবিসি ভোটের বেশিরভাগটাই গিয়েছে বিজেপির ঝুলিতে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি ওবিসি জনগোষ্ঠীর। এক্ষেত্রে বিজেপি অনেকটাই সুবিধা পেয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ তুলে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল কংগ্রেস। এমনকী দিল্লি পুলিশের কাছেও অভিযোগ জানানো হয়েছিল। এবার কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে পাল্টা চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি কংগ্রেসকে স্মরণ করিয়ে দিলেন তাঁদের করুচিপূর্ণ মন্তব্যের কথা। মনে করানো হল, কীভাবে রাহুল ও কংগ্রেস নেতারা একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন। ঘটনায় ব্যাপক ভাবে রাজনৈতিক শোরগোল পড়েছে। 

    কী বলেলেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, শতাব্দীপ্রাচীন দলের মনে রাখা উচিত কীভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কংগ্রেস নেতারা কখনও সাপ, কখনও কাঁকড়াবিছে, রাক্ষস, আবার পকেটমারের মতো ভাষায় আক্রমণ করেছেন। প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, “আমি চিঠি পড়েছি। বাস্তবের সঙ্গে কোনও মিল নেই। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মা সোনিয়া গান্ধী মোদিজিকে উদ্দেশ করে ‘মওত কা সওদাগর’ বলেছিলেন না? আপনি এবং আপনার দলই এই ধরনের লজ্জাজনক মন্তব্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। তখন কি কংগ্রেস রাজনৈতিক সৌজন্য-ভদ্রতা ভুলে গিয়েছিল?” নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘কেন রাহুল গান্ধীর মতো ব্যর্থ প্রজেক্টরকে বার বার পণ্য হিসাবে ব্যবহার করতে চাইছে কংগ্রেস? অলচপণ্য বাজারে বার বার চালাতে চাইছে। দেশের সবচেয়ে পুরনো দল এখন ‘কপি পেস্টে’ পরিণত হয়েছে। দেশের মধ্যে সংরক্ষণ এবং জাতপাত নিয়ে যেমন রাজনীতি করেন, ঠিক তেমন আবার বিদেশে গিয়ে সংরক্ষণ শেষ করার কথাও বলেন।”

    আরও পড়ুনঃ ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে

    আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশে গণতন্ত্র নেই বলেছেন রাহুল

    ইতিমধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভার ভোট শুরু হয়েছে। অক্টোবরের প্রথমেই হরিয়ানায় ভোট গ্রহণ। অপরদিকে সামনেই মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডেও নির্বাচন আসন্ন। দেশে রাজনীতির হাওয়া এখন ব্যাপক উত্তাল। এরমধ্যে রাহুলের (Rahul Gandhi) প্রাণ রক্ষার বিষয়ে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। যদিও, প্রধানমন্ত্রী তাতে কোনও উত্তর দেননি। উল্লেখ্য সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেসের নির্বাচিত সাংসদ বলেছেন, ‘‘ভারতে গণতন্ত্র নেই! দেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’’ আর এই কথায় সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই পত্র দিয়ে রাহুল এবং কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন নাড্ডা (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সফরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। প্রত্যাশিতভাবেই ভিড় করেছিলেন সাংবাদিকরা। সেই অনুষ্ঠানেই এক সাংবাদিককে আক্রমণ করে বসেন কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। আক্রান্ত সাংবাদিকটি হলেন ‘ইন্ডিয়া টুডে’র রোহিত শর্মা। তিনি ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল প্রেস ক্লাবের সদস্য। তাঁর ‘অপরাধ’, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন স্যাম পিত্রোদাকে তিনি বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধীর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। এর পরেই কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে আক্রমণ করেন। এভাবে সাংবাদিককে হেনস্থার তীব্র নিন্দা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মার্কিন প্রেস ক্লাবের বিবৃতি (US Press Club)

    এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে বিবৃতি দিল আমেরিকার প্রেস ক্লাব (US Press Club)। বিবৃতিতে ডালাস এলাকার এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এনপিসি-র প্রেসিডেন্ট এমিলি উইলকিন্স জানান, ঘটনাটি যখন ঘটেছিল, তখন শর্মা ডালাস এয়ারপোর্টের কাছাকাছি একটি হোটেলে পিত্রোদার সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র ওই সাংবাদিক কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর আগমনের অপেক্ষায় ছিলেন।

    নিগ্রহের শিকার সাংবাদিক

    সাক্ষাৎকারের সময় আইওসি-র বেশ কয়েকজন সদস্য ও কংগ্রেস কর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। শর্মা যখন তাঁর শেষ প্রশ্ন করেন, তখন উপস্থিত কয়েকজন আপত্তি জানান। তাঁকে বাধা দিয়ে চিৎকার করতে শুরু করেন। ধাক্কাধাক্কিও করা হয় তাঁকে। কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর ফোন। অভিযোগ, ওই দলে থাকা রাহুল গান্ধীর কর্মীরা শর্মার ফোন থেকে কিছু ফাইল মুছে দিয়েছিলেন। তার পরেই ফেরত দেওয়া হয়েছিল ফোনটি।’

    আরও পড়ুন: দশ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ভোটগ্রহণ শুরু ২৪ আসনে

    পরে অবশ্য পিত্রোদাকে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তিনি পরে শর্মার কাছে ক্ষমাও চেয়েছিলেন। উইলকিন্স বলেছিলেন, “নিরাপত্তা কর্মীদের অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করা সাংবাদিকরা তিনি যে দেশেরই হোন না কেন, তিনি প্রথম সংশোধনী দ্বারা সুরক্ষিত। শর্মার ফোন বাজেয়াপ্ত করা, বিষয়বস্তু মুছে ফেল ঠিক হয়নি। এটা একটা অননুমোদিত একটি (US Press Club) কাজ।”

    ঘটনায় কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি বলেন, “তারা (কংগ্রেস) মহব্বত কি দুকান চালাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশের এক সাংবাদিকক আমেরিকায় কংগ্রেসের নিষ্ঠুরতার শিকার হতে হচ্ছে। ভারতের এক সন্তানকে আমেরিকায় অপমান করা হয়েছে (Rahul Gandhi)। যারা মত প্রকাশের দাবিদার, তারা বর্বরতায় লিপ্ত হয়েছে (US Press Club)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share