Tag: Ram Temple

Ram Temple

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির, পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচন করা হচ্ছে কীভাবে?

    Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির, পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচন করা হচ্ছে কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমন্দিরের (Ram Mandir) পুরোহিত ও মহন্ত হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন প্রায় ৩ হাজার প্রার্থী। যাঁদের মধ্যে ২০০ জনকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি জারি করে সোমবারই এ কথা জানিয়েছে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। প্রসঙ্গত, আগামী বছরের জানুয়ারিতেই খুলে যাচ্ছে রামমন্দিরের (Ram Mandir) দরজা। ২২ জানুয়ারি রামের বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই রামলালাকে কোলে নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী। ২২ জানুয়ারি বেলা ১২টা ২০ মিনিটে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে। মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে রামভক্তদের মধ্যে এখন উন্মাদনা তুঙ্গে। ঠিক এই আবহে সামনে এল রামমন্দিরের পুরোহিত ও মহন্ত নির্বাচনের সমস্ত রকম প্রক্রিয়া।

    কীভাবে হবে পুরোহিত ও মহন্ত বাছাই?

    জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে বাছাই হওয়া ২০০ জন প্রার্থীর ইন্টারভিউ নেওয়া হবে অযোধ্যাস্থিত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদর দফতর ‘করসেবক পুরম’-এ। ইন্টারভিউ বোর্ডে তিনজনের প্যানেল থাকবে, এমনটাই জানিয়েছে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। তিনজনের ওই প্যানেলে থাকবেন জয়কান্ত মিশ্র, যিনি একজন হিন্দু ধর্মের প্রচারক এবং বৃন্দাবন নিবাসী। অন্য দু’জন মহন্ত থাকবেন। মিথিলেশ নন্দিনী স্মরণ এবং সত্যনারায়ণ দাস। দুজনেই অযোধ্যার নিবাসী। ইন্টারভিউ বোর্ড ২০০ প্রার্থীর মধ্যে ২০ জনকে বাছাই করবে। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে হবে এই বাছাই? সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত রামমন্দিরের (Ram Mandir) পুরোহিত ও মহন্ত হওয়ার ইন্টারভিউ যে খুব সহজ হবে না, তা মানছেন অনেকেই। এখানে পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের ধর্মশাস্ত্রের জ্ঞান, পুজোর আচার বিষয়ক ধারণা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এ সমস্ত কিছুই দেখা হবে।

    পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের কী কী প্রশ্ন করা হতে পারে? 

    ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘সন্ধ্যা বন্দনা’, পুজোর আচার, ভগবান রামের পুজোর পদ্ধতি, রামের পুজোর মন্ত্র, রামের উপাসনায় কোন কোন আচার মেনে চলতে হয়, এই সমস্ত প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে পুরোহিত ও মহন্ত পদপ্রার্থীদের (Ram Mandir)। যে ২০ জন প্রার্থীকে বাছা হবে, তাঁদেরকে মন্দিরের বিভিন্ন পদে নিয়োগ করা হবে। ছ’মাস তাঁদের প্রশিক্ষণও চলবে। যাঁরা ইন্টারভিউতে নির্বাচিত হতে পারবেন না, তাঁদেরকে শংসাপত্র দেবে ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। ইন্টারভিউতে নির্বাচিত হতে না পারা প্রার্থীরাও প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন প্রত্যেক প্রার্থী সাম্মানিক ভাতা হিসাবে পাবেন মাসিক ২ হাজার টাকা। একথা জানিয়েছেন গোবিন্দদেব গিরি, ‘রামমন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর কোষাধ্যক্ষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Slams Pakistan: “ফাটা রেকর্ড বাজিয়ে চলেছেন রাষ্ট্রসংঘের কিছু প্রতিনিধি”, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    India Slams Pakistan: “ফাটা রেকর্ড বাজিয়ে চলেছেন রাষ্ট্রসংঘের কিছু প্রতিনিধি”, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নির্দিষ্ট একটি ধর্মকে রক্ষার নামে ফাটা রেকর্ড বাজিয়ে চলেছেন রাষ্ট্রসংঘের মুষ্ঠিমেয় প্রতিনিধি।” রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় এই ভাষায়ই পাকিস্তান ও চিনকে নিশানা করল ভারত (India Slams Pakistan)। শুক্রবার রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভার প্লেনারি বৈঠক ছিল। সেখানেই পাকিস্তানের দূত মুনির আক্রম চিনের মদতে ‘ইসলামফোবিয়া’র বিরুদ্ধে মোকাবিলা প্রস্তাব পেশ করেন।

    ভোটদানে বিরত ছিল ভারত (India Slams Pakistan)

    রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় সেটি গৃহীত হয়। রাষ্ট্রসংঘের ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১১৫টি দেশ এর পক্ষে ভোট দেয়। বিপক্ষে কোনও ভোট না পড়লেও, ভোটদানে বিরত ছিল ভারত, ফ্রান্স-সহ বিশ্বের ৪৪টি দেশ। এই প্রস্তাবের ওপর (India Slams Pakistan) বক্তৃতা দিতে গিয়ে পাক দূত সিএএ এবং অযোধ্যার রাম মন্দির প্রসঙ্গ টানেন। এরই প্রেক্ষিতে পাকিস্তানকে নিশানা করেছেন রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ। তিনি বলেন, “একটি বিষয় খুবই চিন্তার যে, সাধারণ সভার এক সদস্য ও তাঁর মন্তব্য অনেকটা ফাটা রেকর্ডের মতো। যখন পুরো বিশ্ব এগিয়ে চলেছে, তখন দুঃখজনকভাবে স্থবির হয়ে রয়েছে তারা। আমার দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে এই প্রতিনিধির সীমিত এবং বিপথগামী দৃষ্টিভঙ্গী খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আরও উল্লেখযোগ্য যে, সাধারণ সভা এই বিষয়টিকে আরও ব্যাপক আকারে আন্তর্জাতিক স্তরে আলোচনার জন্য গ্রহণ করেছিল। এই সদস্য দেশের ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য নিশ্চয়ই নয়।”

    সংখ্যালঘুদের ওপর হিংসা

    গত সেপ্টেম্বরেও রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় পাকিস্তানকে আক্রমণ (India Slams Pakistan) শানিয়েছিল রাষ্ট্রসংঘে ভারতীয় মিশনের প্রথম সেক্রেটারি পেটাল গেহলট। তিনি বলেছিলেন, “ভারতের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও বিদ্বেষপূর্ণ প্রচার ছড়াতে এই প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার করতে পাকিস্তান একটি অভ্যস্ত অপরাধী।” সেদিনও তরুণ এই কূটনীতিক পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সরকারি হিংসার উদাহরণ তুলে ধরেছিলেন। বলেছিলেন, “ফয়সালাবাদের জেরানওয়ালায় সংখ্যালঘু খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বড় আকারের হিংসা চালানো হয়েছিল। সেখানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রার্থনাস্থল ও তাঁদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

    এদিন রুচিরাও বলেন, “এই ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধে মোকাবিলা প্রস্তাব আদতে হিংসা ও বৈষম্যের সম্মুখীন হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ-সহ অন্যান্য ধর্মের প্রতি ধর্মভীতির বিস্তার।” স্বমত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে রুচিরা বিশ্বের হিন্দু, বৌদ্ধ এবং শিখ ধর্মাবলম্বীদের পরিসংখ্যানও তুলে ধরে রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী দূত (India Slams Pakistan)।

    আরও পড়ুুন: “দায়বদ্ধতা থেকেই সিএএ চালু করা হয়েছে”, আমেরিকাকে ‘বার্তা’ জয়শঙ্করের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Temple: রামনবমীতে রেকর্ড ভিড়ের প্রত্যাশা, গুচ্ছ নিয়ম লাগু রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের

    Ram Temple: রামনবমীতে রেকর্ড ভিড়ের প্রত্যাশা, গুচ্ছ নিয়ম লাগু রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় রামনবমী। তার আগেই অযোধ্যার রাম মন্দিরে ভক্তের ঢল। রামজন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট (মন্দিরের দায়িত্বে রয়েছে এই ট্রাস্টই) জানিয়েছে, প্রতিদিন এক থেকে দেড় লক্ষ মানুষ অযোধ্যায় আসছেন রাম মন্দির (Ram Temple) দর্শনে। রামনবমীতে সেই ভিড় ছাপিয়ে যাবে বলে ধারণা মন্দির কর্তৃপক্ষের। ফলে, আগাম কিছু নিয়ম লাগু করা হয়েছে রাম মন্দিরে। 

    ভিড় বাড়বে রামনবমীতে

    এপ্রিল মাসের ১৭ তারিখে রামনবমী। তাই এপ্রিল শুরু হলেই ভক্ত সংখ্যা বেড়ে ফি-দিন দু’লক্ষ বা তার বেশি হয়ে যাবে। ভক্তের ভিড় সামলাতে বেশ কিছু নিয়ম চালু করেছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। এগুলি হল, দেব দর্শন করা যাবে সকাল সাড়ে ছ’টা থেকে রাত সাড়ে ন’টা পর্যন্ত। মন্দিরে ঢোকার আগে ভক্তদের জুতো, মোবাইল ফোন, পার্স বাইরে রেখে আসতে হবে। ফুল-মালা কিংবা প্রসাদ নিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না। বিগ্রহের শৃঙ্গার আরতি হবে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে। শয়ন আরতি রাত ১০টায়।

    জারি গুচ্ছ নিয়ম

    শৃঙ্গার আরতি দেখতে হলে সংগ্রহ করতে হবে এন্ট্রি পাস। অন্য আরতি (Ram Temple) দেখার জন্য কোনও পাস লাগবে না। ট্রাস্টের ওয়েবসাইট থেকে এন্ট্রি পাস সংগ্রহ করতে হবে। এই পাসের জন্য প্রয়োজন হবে নাম, মোবাইল নম্বর ও আধারকার্ড। দেব দর্শন করতে হবে লাইন দিয়ে। অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে কেউ আগেভাগে দর্শন করতে পারবেন না। দেব দর্শন করতে হবে ৬০ থেকে ৭৫ মিনিটের মধ্যে। শারীরিকভাবে অসুস্থরা হুইল চেয়ারে বসে বিগ্রহ দর্শন করতে পারবেন।

    প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনই বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠাও করা হয়। তার পরের দিন থেকেই আমজনতার জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দ্বার। সেদিন থেকেই মন্দির প্রাঙ্গনে তিল ধারণের জায়গা নেই।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি ইস্তফা দেব, আপনি দেবেন তো?’’ সিএএ ইস্যুতে মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    এদিকে, ভিড়ের কারণে যাঁরা অযোধ্যায় গিয়ে বালক রামের দর্শন করতে পারবেন না, তাঁদের জন্য সুখবর শুনিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, দূরদর্শনে অযোধ্যার রাম মন্দিরের আরতি লাইভ সম্প্রচার করা হবে। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ছ’টা থেকে আধঘণ্টা ধরে দেখানো হবে ওই আরতি। রামনবমীর দিন থেকেই দূরদর্শনে লাইভ সম্প্রচার শুরু হবে আরতির। তাই অযোধ্যায় সশরীরে না গিয়েও রামলালার শৃঙ্গার আরতি ঘরে বসেই দর্শন করতে পারবেন ভক্তরা (Ram Temple)।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির উদ্বোধন হয়েছে মাস খানেক আগে। প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হয়েছে বালক রামের। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় (Ram Temple) মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের পরের দিন থেকে মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্য। তার পর থেকেই ভক্তদের দানে উপচে পড়ছে মন্দিরের দান বাক্স।

    বালক রামের আয়

    জানা গিয়েছে, গত এক মাসে ভক্তরা দেবতাকে দিয়েছেন ২৫ কেজি সোনা ও রুপোর গয়না। নগদ প্রায় ২৫ কোটি টাকাও জমা হয়েছে দান বাক্সে। শনিবার মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে এ কথা। রাম মন্দির ট্রাস্টের অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্তা বলেন, “চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ মিলিয়ে মন্দিরের দানবাক্সে জমা হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে অনলাইনে মন্দিরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা হয়েছে, তা জানা যায়নি।” তিনি জানান, জানুয়ারির ২৩ তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ লাখ ভক্ত দেব দর্শন করেছেন।

    কী বলছে মন্দির কমিটি?

    তিনি বলেন, “রামের (Ram Temple) ভক্তদের মধ্যে যাঁরা সোনা-রুপো দিচ্ছেন রামলালাকে, সেগুলি কখনওই রাম জন্মভূমি মন্দিরে ব্যবহার করা হয়নি। ভক্তরা বিগ্রহকে যেসব গয়না দিচ্ছেন, পুজোর বাসনকোসন এবং সোনা রুপোর তৈরি পুজোপকরণ দিচ্ছেন, সেগুলিই গ্রহণ করা হচ্ছে।” রাম নবমীর সময় ভক্তদের দান সামগ্রীর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা মন্দির কমিটির। এই সময় অযোধ্যায় প্রায় ৫০ লাখ ভক্তের সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মন্দিরের দানের টাকা গুণতে স্টেট ব্যাঙ্কের তরফে চারটি অটোমেটিক হাইটেক কাউন্টিং মেশিন বসানো হয়েছে রাম জন্মভূমি এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    প্রকাশ জানান, রাম মন্দির চত্বরে গণনা কক্ষ তৈরি করা হবে। মন্দির চত্বরে অতিরিক্ত দানবাক্সও রাখা হচ্ছে। থাকবে কম্পিউটারাইজড কাউন্টার। মন্দির ট্রাস্টের ট্রাস্টি অনিল মিশ্র জানান, রামলালাকে যেসব মূল্যবান উপহার দেওয়া হচ্ছে, সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে টাঁকশালকে। ইতিমধ্যেই যে সব চেক, ড্রাফ্ট ও নগদ জমা পড়েছে, তা প্রতিদিন দুটি শিফ্টে গণনা করছে স্টেট ব্যাঙ্ক (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “আগামী নির্বাচনে বাংলায় আমরাই ক্ষমতায় আসব”, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    JP Nadda: “আগামী নির্বাচনে বাংলায় আমরাই ক্ষমতায় আসব”, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় বিজেপির ভোট ছিল ১০ শতাংশ, আসন ছিল তিনটি। বর্তমানে সেটা বেড়ে হয়েছে ৩৮.৫ শতাংশ, আসন হয়েছে ৭৭টি। আগামী নির্বাচনে আমরাই ক্ষমতায় আসব।” শনিবার বিজেপির দু’ দিন ব্যাপী কনভেনশনে কথাগুলি বললেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, “২০১৪ সালে বিজেপি পাঁচটি রাজ্যে রাজ করত। আর বর্তমানে দেশের ১২টি রাজ্যের কুর্সিতে রয়েছে পদ্ম-পার্টি। ১৭টি রাজ্যে রয়েছে এনডিএ।”

    ঠিক কী বললেন নাড্ডা?

    নাড্ডা বলেন, “তিরিশ বছর পরে ২০১৪ সালে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে একটি দল। ঠিক পাঁচ বছর পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের ক্ষমতায় আসে সরকার।” তিনি বলেন, “এখন আমরা গর্বের সঙ্গে অধিবেশনকে মহা অধিবেশন বলতে পারি। দলীয় নেতা-কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমেই এটা সম্ভব হয়েছে। গত সাত দশক ধরে ভারতীয় জনসঙ্ঘ এবং ভারতীয় জনতা পার্টি অনেক কিছু দেখেছে। আমরা লড়াইয়ের পর্ব দেখেছি, আমরা উপেক্ষা পর্বের সাক্ষী হয়েছি। আমরা জরুরি অবস্থা দেখেছি। নির্বাচনে বিজয় এবং হারের পর্বেরও সাক্ষী হয়েছি।”

    মোদির আমলে শুধুই প্রাপ্তি!

    তিনি (JP Nadda) বলেন, “তবে গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমাদের শুধুই প্রাপ্তি হয়েছে। ২০২৪ সালে বিজেপির জাতীয় কনভেনশনের সাক্ষী আমরা যারা হয়েছি, তারা ভাগ্যবান। অতীতে বিজেপির জয়ের সাক্ষী আমরা হয়েছি। আবারও জয়ের সাক্ষী হব। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের স্বপ্নও পূরণ হয়েছে।” বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাতে চাই। কারণ তাঁরই নেতৃত্বে রাজনীতিতে একটা নয়া গতি এসেছে। গতি এসেছে পার্টিতে, সমাজে। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনায় বর্তমানে ৮০ কোটি মানুষ সুবিধা পাচ্ছেন।”

    নাড্ডা বলেন, “গত দশ বছরে মোদি সরকার প্রায় ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রসীমার ওপরে নিয়ে এসেছে। স্বাস্থ্য, পরিকাঠামো, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান সব ক্ষেত্রেই প্রতিটি ভারতবাসীর স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।” তিনি (JP Nadda) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারত অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে।”

    আরও পড়ুুন: রক্তমাখা ছুরি উদ্ধার, পড়ে রয়েছে গণেশ মূর্তি, হুগলির শিশু খুনের নেপথ্যে কে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohammad Shami: ‘‘হাজার বার বলো জয় শ্রীরাম’’, ধর্মান্ধদের কড়া জবাব মহম্মদ শামির

    Mohammad Shami: ‘‘হাজার বার বলো জয় শ্রীরাম’’, ধর্মান্ধদের কড়া জবাব মহম্মদ শামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই কণ্ঠে ‘আল্লাহ হু আকবর’ ও ‘জয় শ্রী রাম’ শব্দবন্ধনী উচ্চারিত হতেই পারে, এতে সমস্যা কোথায়? এমনই প্রশ্ন তুললেন ভারতীয় ক্রিকেটে বিতর্কিত তথা জনপ্রিয় এক চরিত্র মহম্মদ শামি। ব্যক্তিগত জীবন থেকে তাঁর ধর্মাচরণ সব কিছু নিয়েই চর্চা হয়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারকা পেসার বলেন, ” যদি রাম মন্দির তৈরি হয়, তাহলে জয় শ্রী রাম বলতে আপত্তি কোথায়? হাজার বার বলো। আমি যদি আল্লাহু আকবর বলতে চাই, তাহলে হাজার বার বলব। এতে কী ফারাক তৈরি হবে?”

    ধর্মান্ধদের তুলোধোনা

    গত একদিনের বিশ্বকাপে সবথেকে বেশি উইকেট নিয়েছেন মহম্মদ শামি। বিশ্বকাপে মাত্র সাতটা ম্যাচ খেলে মোট ২৪টা উইকেট নেন শামি। বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে উইকেট নেওয়ার পর শামির সেলিব্রেশন নিয়ে কথা ওঠে। তিনি সাজদা করতে গিয়েও তা করতে পারেননি বলে অনেকে মন্তব্য করেন। যার জবাবে সামি জানিয়েছিলেন, ভারতে থেকে তিনি যা ইচ্ছে সেটা করতে পারেন। তিনি কাউকে ভয় পান না। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমি টানা পাঁচ ওভার বল করছিলাম, আমি নিজের ক্ষমতার থেকে বেশি চেষ্টা করছিলাম। আমি ক্লান্ত ছিলাম। আমি যখন পঞ্চম উইকেট পাই, আমি হাঁটু মুড়ে বসে পড়ি। কেউ আমাকে ধাক্কা মারে, আমি তাই এগিয়ে যাই সামনের দিকে। সবাই মনে করছিল আমি সাজদা করতে গিয়েছি, কিন্তু তা নয়।’

    ধর্মের আগে দেশ

    এই প্রসঙ্গ উঠতেই সম্প্রতি সাক্ষাতকারে স্পিডস্টারের বক্তব্য, “আরে, সাজদা বিষয়টি হঠাৎ কীভাবে উঠে এল, সেটাই তো বুঝতে পারলাম না। রাম মন্দির তৈরি হলে, জয় শ্রী রাম বলতে বাধা কোথায়? হাজার বার বলো জয় শ্রী রাম। আমার যদি আল্লাহ-র কাছে প্রার্থনা করার ইচ্ছা হয় আমি হাজার বার বলব। কী ফারাক হবে এতে?” তাঁর কথায়, “প্রত্যেক ধর্মেই ৫-১০ জন ব্যক্তি থাকেন, যাঁরা ভিন্নধর্মী ব্যক্তিদের পছন্দ করেন না। এতে আমার কোনও সমস্যা নেই। আমি কাউকে ভয় পাইনা। আমি যদি সত্যি সত্যি প্রার্থনা করতে চাইতাম, কে আটকাত আমাকে? আমি তো কাউকে প্রার্থনা করা থেকে বিরত করি না। যদি আমি প্রার্থনা করতে চাই, অবশ্যই করব। এতে সমস্যা কোথায়? আমি গর্বের সঙ্গে বলি আমি মুসলিম, আমি গর্বিত যে আমি ভারতীয়। সবসময় ধর্মের আগে দেশ আমার কাছে প্রাধান্য পাবে। এতে যদি কারোর সমস্যা হয় আমি নিরুপায়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামের ‘দরবারের’ নির্মাণ শুরু খুব শীঘ্রই, ঘোষণা রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির

    Ram Mandir: রামের ‘দরবারের’ নির্মাণ শুরু খুব শীঘ্রই, ঘোষণা রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের নির্মাণকাজ। রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ কমিটির তরফে জানানো হয়েছে রামের দরবার-এর প্রথম এবং দ্বিতীয় তলের নির্মাণকাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে।

    জানা গিয়েছে, প্রভু রামের দরবারে এই কাজ শেষ হয়ে যাবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাস নাগাদ। নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র শনিবারই মন্দির চত্বর (Ram Mandir) পরিদর্শন করেন। তিনি জানিয়েছেন, গত ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই নতুন নির্মাণ কাজ শুরু হবে। একইসঙ্গে, ‘পরকোটা’-র কাজও শেষ করতে হবে। ৭৯৫ মিটার দীর্ঘ পরিক্রমা প্রাচীরের কাজও তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে। 

    প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ৮ হাজার অতিথি সামিল হয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। তারপর থেকেই ভক্তদের ঢল নেমেছে অযোধ্যায়। হিসাব বলছে, শুক্রবার পর্যন্ত ২৫ লাখ ভক্তের পা পড়েছে রাম জন্মভূমিতে এবং মোট প্রণামী সংগৃহীত হয়েছে ১১ কোটি টাকা। যার মধ্যে ৮ কোটি টাকা এসেছে শুধু প্রণামী বাক্স থেকেই এবং অনলাইনের মাধ্যমে প্রণামী পাঠানো হয়েছে সাড়ে তিন কোটি টাকা।

    রাম মন্দিরে প্রত্যহ সন্ধ্যায় গোনা হয় প্রণামী

    তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের অন্যতম সদস্য প্রকাশ গুপ্তা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই গড়ে দু’লাখেরও বেশি রামভক্ত (Ram Mandir) আসছেন মন্দির দর্শনে। তিনি আরও জানিয়েছেন, মন্দিরের গর্ভগৃহের সামনে চারটি বড় আকারের প্রণামী বাক্স রাখা হয়েছে। এগুলি রয়েছে দর্শন পথের সামনেই। যেখানে ভক্তরা তাঁদের দান করছেন। এর পাশাপাশি দশটি কম্পিউটারাইজ কাউন্টারও খোলা হয়েছে প্রণামীর জন্য। জানা গিয়েছে, রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ইতিমধ্যে কর্মী নিয়োগও করেছে এই ডোনেশন কাউন্টারগুলির জন্য। প্রণামী থেকে প্রাপ্ত অর্থ ট্রাস্টের অফিসে জমা পড়ে প্রত্যহ সন্ধ্যায়। জানা গিয়েছে, প্রতিদিন রুটিন মাফিক প্রণামী বাবদ প্রাপ্ত অর্থ গোনা হয় রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের (Ram Mandir) অফিসে। এ কাজে লেগে রয়েছেন ১৪ জন। যাঁদের মধ্যে ১১ জনই হলেন ব্যাঙ্ক কর্মী এবং ৩ জন হলেন ট্রাস্টের সদস্য। প্রণামী গোনার কাজ সম্পন্ন হয় সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারিতেই।

    পর্যটকরা ব্যয় করেছেন ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকারও বেশি

    উত্তরপ্রদেশের স্টেট ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ইতিমধ্যে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের সময় থেকে ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করেছেন পর্যটকরা। এর মধ্যে যেমন দেশীয় পর্যটক রয়েছে, তেমনি বিদেশের পর্যটকরাও রয়েছেন। তাই স্বাভাবিকভাবে আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রাম মন্দির যথেষ্ট সফল, তা বলাই যায়। প্রসঙ্গত আধ্যাত্মিক পর্যটনের কথা গতকাল উঠে এসেছে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের বাজেট ভাষণেও। তিনি বলেন যে সরকার উদ্যোগ নিচ্ছে দেশের আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্রগুলিকে উন্নত করার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    Ram Mandir: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর অপরাধ মুসলমান হয়েও যোগ দিয়েছিলেন অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে। তাই ফতোয়া জারি করা হল অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান উমর আহমেদ ইলিয়াসির বিরুদ্ধে। ফতোয়ায় তাঁকে ‘কাফের’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ফতোয়া জারি করেছে মুফতি সাবির হুসেইনির নেতৃত্বাধীন মুফতি ক্লাসেস নামে একটি দল।

    লাগাতার হুমকি ফোন

    ইলয়াসির অভিযোগ, রবিবার থেকে তাঁর ওপর এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে। রাম মন্দির উদ্বোধন অনু্ষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর থেকে লাগাতার হুমকি ফোনও তিনি পাচ্ছেন। দেওয়া হচ্ছে প্রাণনাশের হুমকি। বিষয়টি জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখেছেন ইমাম। দিল্লির পুলিশ কমিশনারকে বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি দায়ের করেছেন এফআইআরও। ইমাম বলেন, “যাঁরা (Ram Mandir) আমায় ভালোবাসেন, দেশকে ভালোবাসেন, তাঁরা অবশ্যই আমায় সমর্থন করবেন। আর যাঁরা রাম মন্দিরের ইভেন্টে অংশ নেওয়ার জন্য আমায় ঘৃণা করছেন, তাঁরা দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান।”

    ‘মনুষ্যত্বই আমাদের এক করে’

    ইমাম বলেন, “রাম মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর আমি দু’ দিন বিষয়টি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করি। তারপর অযোধ্যা যাওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিই। এটা আমার জীবনের সব চেয়ে বড় সিদ্ধান্ত ছিল। দেশের সম্প্রীতি রক্ষার্থে আমি সেখানে গিয়েছিলাম। অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম হিসেবে আমাকে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সেখানে উষ্ণ অভ্যর্থনায় স্বাগত জানানো হয় আমাকে। সেদিন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার পর আমার মনে হয়েছিল, দুটি ধর্মের বিশ্বাস আলাদা হতে পারে, কিন্তু মনুষ্যত্বই আমাদের এক করে।”

    আরও পড়ুুন: চিনপন্থী মুইজ্জুকে গদিচ্যুত করতে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু মলদ্বীপে!

    ইলিয়াসি বলেন, “আমায় এবং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ভারত ইসলামিক দেশ নয়। ফলে এই সব ফতোয়া এখানে চলবে না। আমি যে ভালোবাসা ও সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা দিচ্ছি, তা কারও পছন্দ না হলে সে পাকিস্তানে চলে যেতে পারে। আমি কোনও ভুল করিনি। প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য আমি ক্ষমা চাইব না। পদ থেকেও ইস্তফা দেব না।” প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের। এদিনই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় বালক রামের মূর্তির। উৎসবে (Ram Mandir) উপস্থিত ছিলেন দেশ-বিদেশের বহু মানুষ। ছিলেন এই ইমামও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Ayodhya: অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট গড়তে চুক্তি সই মার্কিন সংস্থার

    Ayodhya: অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট গড়তে চুক্তি সই মার্কিন সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় যেখানে ছিল মসজিদ, তাঁবুতে ছিলেন রামলালা, এখন সেখানেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে আস্ত মন্দির (Ayodhya)। অযোধ্যার এই রাম মন্দির উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে ২২ জানুয়ারি। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের মূর্তির। এহেন অযোধ্যায় যে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে, তা ভালোই বুঝেছেন ব্যবসায়ীরা।

    ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট

    তাই অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছে মার্কিন সংস্থা। উত্তরপ্রদেশ পর্যটন দফতরের সঙ্গে চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে তারা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, ২৭ জানুয়ারি ট্যুরিজম ডিরেক্টর প্রখর মিশ্রর উপস্থিতিতে এ বিষয়ে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। মার্কিন সংস্থা অঞ্জলি ইনভেস্টমেন্ট এলএসসি পর্যটন ভবনের সঙ্গে অংশীদারিত্বে গড়া হবে রিসর্ট। অযোধ্যায় (Ayodhya) গড়া হবে ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট। মার্কিন এই সংস্থার মাথায় রয়েছেন রমেশ নাঙ্গুরনুরি। এই রিয়েল এস্টেস ব্যবসায়ী পর্যটকদের সুবিধার্থে গড়ে তুলবেন এই রিসর্ট।

    মউ স্বাক্ষর

    মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পর্যটক ও অতিথিদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হবে রিসর্টটি। এই এলাকায় বাড়তে চলা পর্যটনের কথা মাথায় রেখেই এই রিসর্ট তৈরি করা হচ্ছে। রমেশ নাঙ্গুরনুরি অযোধ্যায় পর্যটন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য উপযুক্ত জমিও চিহ্নিত করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের সঙ্গে মউ স্বাক্ষরিত হওয়ায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যাবে শীঘ্রই। উত্তরপ্রদেশ পর্যটন দফতরের বিনিয়োগ-বান্ধব নীতিরও প্রশংসা করেছেন বিনিয়োগকারী।

    আরও পড়ুুন: মাঝ সমুদ্রে থাকা জাহাজে মিসাইল হানা, আগুন নেভাল ভারতীয় রণতরী

    ২২ জানুয়ার রাম মন্দির উদ্বোধন হওয়ার পরের দিন থেকেই দেব-দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে মন্দিরের দ্বার। তার পর থেকে আক্ষরিক অর্থেই ঠাঁই নাই রব মন্দির চত্বরে। প্রথম দু’দিন পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটতে চলেছিল। যদিও প্রশাসনিক তৎপরতায় হতাহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তার পরের দিন থেকে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দেব-দর্শনের সময়। অযোধ্যাকে নিয়ে করা দেশ-বিদেশের একাধিক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, নিত্যদিন অযোধ্যা বাড়বে দর্শনার্থীদের আনাগোনা। ফি বছর কয়েক কোটি মানুষ আসবে মন্দির নগরী অযোধ্যা দর্শনে। স্বাভাবিকভাবেই প্রয়োজন হবে হোটেল-রিসর্টের। তাই এই ক্ষেত্রেই বাড়বে বিনিয়োগের পরিমাণ। যাতে আদতে লাভবান হবে উত্তরপ্রদেশ সরকারই। রাজকোষাগার ফুলে ফেঁপে ওঠার পাশাপাশি, পর্যটন মানচিত্রের প্রথম সারিতে নাম করে নেমে বিজেপি শাসিত এই (Ayodhya) রাজ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

     

  • Ram Temple: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    Ram Temple: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Temple) ঘিরে পর্যটকের আনোগোনা বাড়ছে উত্তরপ্রদেশে। এমনিতেই ফি-বছর বহু পর্যটনপ্রেমী আসেন যোগী রাজ্যে। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের বিগ্রহের। তাই অযোধ্যায় নিত্যদিন বাড়ছে পর্যটকের ভিড়।

    বাড়তি আয় ৪ লাখ কোটি টাকা

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জেরে চলতি বছর ৪ লাখ কোটি টাকা বাড়তি আয় হতে পারে বিজেপি শাসিত যোগী রাজ্যের। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি রিপোর্টের উল্লেখ করে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দফতর জানিয়েছে, আগামী অর্থবর্ষে রাজ্য সরকার ২৫ হাজার কোটি টাকা আয় করবে রাজস্ব বাবদ। মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অযোধ্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ (রাজস্ব বাড়ার) হয়ে দাঁড়াবে। দেশ তো বটেই, বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও পর্যটক এবং ভক্তরা এ রাজ্যে আসবেন। এটা (এসবিআইয়ের রিপোর্ট) জানাচ্ছে, চলতি বছর উত্তরপ্রদেশ বাড়তি আয় করবে ৪ লাখ কোটি টাকা।

    কী বলছে জেফেরিজ?

    অযোধ্যার ওপর সমীক্ষা চালিয়েছিল ফরেন স্টক মার্কেট রিসার্চ ফার্ম জেফরিজ। তাদের দাবি, ভক্তের (Ram Temple) ভিড়ের নিরিখে অযোধ্যা ছাপিয়ে যাবে ভ্যাটিকান সিটি (খ্রিস্টানদের পোপ এখানে বাস করেন। তাই পবিত্র।) এবং মক্কাকে (ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অতি পবিত্র স্থান)। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, আশা করা যাচ্ছে, অযোধ্যায় বছরে প্রায় ৫ কোটি পুণ্যার্থী আসবেন। এটি যে কেবল উত্তরপ্রদেশের একটি পর্যটন কেন্দ্র নয়, গোটা দেশেরও, তাও জানানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। সরযূ নদীর তীরের এই মন্দির শহর ক্রমেই গুরুত্ব পাচ্ছে পর্যটনপ্রেমীদের কাছে।

    আরও পড়ুুন: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    নব প্রতিষ্ঠিত এই রাম মন্দিরে আসতে দর্শনার্থীরা যাতে কোনও রকম সমস্যার সম্মুখীন না হন, সেজন্য তৈরি করা হয়েছে আস্ত একটি বিমানবন্দর। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা ধাম রেল স্টেশনকেও। বন্দোবস্ত করা হয়েছে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধার। বাড়ানো হয়েছে সড়ক সংযোগ। প্রচুর হোটেলও গড়ে উঠেছে।

    অন্য একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, অযোধ্যায় বালক রামকে দর্শন করতে প্রতিদিন আসবেন প্রায় এক লাখ পুণ্যার্থী। অন্ধ্রপ্রদেশের বালাজি মন্দির দর্শনে প্রতি বছর আসেন ২.৫ কোটি ভক্ত। এ বাবদ রাজ্যের রোজগার হয় ১২০০ কোটি টাকা। বৈষ্ণোদেবী মন্দির দর্শনে ফি বছর যান ৮০ লাখ মানুষ। রাজ্যের আয় হয় ৫০০ কোটি টাকা। তাজমহল দর্শনে আসেন ৭০ লাখ পর্যটক। সরকারের আয় হয় ১০০ কোটি টাকা। আগরা দুর্গ দেখতে আসেন ৩০ লাখ মানুষ। রাজ কোষাগারে জমা পড়ে ২৭.৫ কোটি টাকা (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share