Tag: RBI

RBI

  • RBI: দেশে নয়া কর্মসংস্থান হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ, বলছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    RBI: দেশে নয়া কর্মসংস্থান হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ, বলছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেস্টিনেশন ২০৪৭। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে এনডিএ-র সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। এই মোদি জমানায়ই তরতরিয়ে হচ্ছে ভারতের উন্নতি। বিভিন্ন সময় নানা সমীক্ষায় করা রিপোর্টে উঠে এসেছিল এই ছবি। এবার জানা গেল, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশে নয়া কর্মসংস্থানের (Jobs) সৃষ্টি হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রিপোর্ট (RBI)  

    সোমবার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) তরফে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির এই খবর। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হারও। ২০২২-’২৩ অর্থবর্ষে যেখানে এই হার ছিল ৩.২ শতাংশ, গত অর্থবর্ষে (২০২৩-’২৪) এই হারই বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারে জমা পড়া নানান তথ্য বিশ্লেষণ করে ২৭টি ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের হার খতিয়ে দেখেছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। এই ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে কৃষি, মৎস্য, খনি এবং শিল্পোৎপাদন। প্রসঙ্গত, এই ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারেই বিশ্লেষণ করা হয় শিল্পোৎপাদন ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত পরিসংখ্যান।

    আর্থিক বৃদ্ধির হার বেড়েছে

    মোদি জমানায় যে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার বেড়েছে, সম্প্রতি তা জানিয়েছিল বেসরকারি সংস্থা ‘সিটিগ্রুপ ইন্ডিয়া’। তারা জানিয়েছিল, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির (RBI) হার ৭ শতাংশ। এই রিপোর্টেই বলা হয়েছিল, বর্তমান আর্থিক বৃদ্ধির হার বজায় থাকলে বছরে ৮০ থেকে ৯০ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। সোমবার কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক জানিয়ে দেয়, ‘পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে’ এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারের পরিসংখ্যান অনুসারে দেশে নতুন করে চাকরি হয়েছে ৮ কোটি।

    আর পড়ুন: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    প্রসঙ্গত, ‘পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে’র সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতে বেকারত্বের হার কমেছে ৩.২ শতাংশ। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ৬.১ শতাংশ। এই সংস্থা এই রিপোর্ট তৈরি করেছিল জুলাই-জুন পর্বে।

    গত মাসে সরকার যে ফর্মাল এমপ্লয়মেন্ট ডেটা প্রকাশ করেছিল, তাতেও দেখা গিয়েছে, ২০২৪ অর্থবর্ষে ৩১ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ফর্মাল ওয়ার্কফোর্সে যোগ দিয়েছেন। এই সময় এমপ্লয়িজ স্টেট ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশনে যোগ দিয়েছেন ২১ মিলিয়ন মানুষ। আর এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিমে যোগ দিয়েছেন ১০ মিলিয়ন মানুষ। অর্থনীতিবিদ সুপর্ণ মৈত্র বলেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) পরিসংখ্যানকে অস্বীকার করা যায় না। নিশ্চয়ই দেশে কর্মসংস্থানের (Jobs) হার বৃদ্ধি পেয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RBI: বিশ্বমঞ্চে বন্দিত! লন্ডনে ‘রিস্ক ম্যানেজার অফ দ্য ইয়ার ২০২৪’ পুরস্কারে ভূষিত আরবিআই

    RBI: বিশ্বমঞ্চে বন্দিত! লন্ডনে ‘রিস্ক ম্যানেজার অফ দ্য ইয়ার ২০২৪’ পুরস্কারে ভূষিত আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। চলতি বছর ভারতের শীর্ষ ব্যাঙ্ককে ‘রিস্ক ম্যানেজার অফ দ্য ইয়ার ২০২৪’ পুরস্কারে ভূষিত করেছে লন্ডনের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কিং। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে এই তথ্য প্রকাশ করেছে আরবিআই। পোস্টে বলা হয়েছে, রিস্ক  ম্যানেজমেন্টের জন্য এই পুরস্কার পেয়েছে আরবিআই। শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে পুরস্কার গ্রহণ করেন আরবিআইয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মনোরঞ্জন মিশ্র।

    কী বলছে আরবিআই? (RBI)

    সুদের হার অপরিবর্তিত রাখায় বেশ কিছু ক্ষেত্রে অসাধারণ বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে। ব্যাঙ্কিং, ফিনান্স, অটো এবং রিয়েল এস্টেটের ক্ষেত্রে শেয়ারে (RBI) ৯.৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি হয়েছে। শীর্ষ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বজায় রেখেছে ৬.৫ শতাংশ। পুরস্কার প্রাপ্তির পর এক্স হ্যান্ডেলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক লিখেছে, ‘ব্রিটেনের লন্ডনের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কিং ২০২৪ সালের রিস্ক  ম্যানেজার অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারে সম্মানিত করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে। রিস্ক কালচার ও সচেতনতা ইমপ্রুভ করতে বেস্ট রিস্ক ম্যানেজার পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরফে শ্রী মনোরঞ্জন মিশ্র এই পুরস্কার গ্রহণ করেছেন।’

    উন্নত প্রযুক্তির সুফল 

    জানা গিয়েছে, সুপারভিশন এবং রিস্ক ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে ভারতের শীর্ষ ব্যাঙ্ক উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করছে। এজন্য তারা এআই এবং মেশিন লার্নিং পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। আরবিআই ঘোষণা করেছে, গ্রিনফিল্ড ডেটা সেন্টার চলতি বছরের শেষের মধ্যেই সম্পূর্ণ হওয়ার অ্যাডভান্স স্টেজে পৌঁছে যাবে। এই ডেটা সেন্টার রিসার্চের প্রাইমারি সোর্স। ডিজিটাল মিশনের অংশ হিসেবে শীর্ষ ব্যাঙ্ক পরিকাঠামো, পেমেন্ট, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, অডিট এবং অ্যানালিটিক্সের মতো প্রধান ক্ষেত্র গুলিতে এআই এবং মেশিন লার্নিংয়ে উৎসাহ জোগানো হচ্ছে। আরবিআইয়ের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রিস্ক ম্যানেজমেন্টের লাইফ সাইকেলের ওপর এআইয়ের সম্পূর্ণ আবেদন রয়েছে।

    আর পড়ুন: স্পিকার-ডেপুটি স্পিকার পদে কারা, বৈঠকে বসছেন বিজেপি নেতৃত্ব

    প্রসঙ্গত, আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছেন, ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে জালিয়াতি ক্রমশ বাড়ছে। এসব বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। দাস জানান, আরবিআই একটি ডিজিটাল পেমেন্ট ইন্টেলিজেন্স প্লাটফর্ম তৈরি করার প্রস্তাব করছে। এর মাধ্যমে নজরদারি চালানো হবে (RBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Forex reserve: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ! ঊর্ধ্বমুখী গচ্ছিত সোনার ভান্ডারও

    India Forex reserve: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ! ঊর্ধ্বমুখী গচ্ছিত সোনার ভান্ডারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড বাড়ল দেশের বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চয়ের পরিমাণ। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গত ৭ জুন পর্যন্ত ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড সর্বোচ্চ ৬৫৫.৮১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এরআগে ২০২১ সালে বৈদেশিক মুদ্রায় সঞ্চয়ের (India Forex reserve) পরিমাণ রেকর্ড ছুঁয়েছিল। তারপর থেকে তারা ক্রমশ নীচে নামতে থাকে। টাকার দামের অবমূল্যায়ন রুখতে গিয়ে ফেডারেল রিজার্ভ ক্রমশ তলানিতে ঠেকে যায়। এর ফলে ২০২২ সালে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়ায় ৫২৪.৫ বিলিয়ন ডলার বা ৫২৪৫০ কোটি টাকায়। তবে এবার ফের বাড়ল দেশের বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চয়ের পরিমাণ। 

    বাড়ছে দেশের সোনার সঞ্চয়ের পরিমাণও (India Forex reserve) 

    বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশের সোনার সঞ্চয়ের পরিমাণও বেড়েছে লক্ষ্যনীয়ভাবে। গত এক সপ্তাহে সোনা রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে ৪৮১ মিলিয়ন ডলার। আর এক সপ্তাহে দেশে সোনার রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৫৬.৯৮২ বিলিয়ান ডলার। 
    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) তথ্য অনুযায়ী ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (India Forex reserve) এখন প্রায় ১১ মাসের প্রত্যাশিত আমদানি সামাল দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে এখনও পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেড়েছে। 

    আরও পড়ুন: স্কটল্যান্ডকে পাঁচ গোল! ইউরোর প্রথম ম্যাচেই জয় জার্মানির

    ফুলে ফেঁপে উঠছে দেশের কোষাগার

    বর্তমানে বিরাট গতিতে ছুটছে ভারতের অর্থনীতি। যত সময় গড়াচ্ছে ততই ফুলে ফেঁপে উঠছে দেশের কোষাগার। বাড়তে বাড়তে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে দেশের বিদেশি অর্থ ভাণ্ডার। যা নিঃসন্দেহে বিশ্ব মানচিত্রে ভারতের গুরুত্ব কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, মত আর্থিক ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের। আসলে বেশি পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চিত (India Forex reserve) থাকলে আন্তর্জাতিক স্তরে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ওঠানামা করলেও তার প্রভাব জাতীয় অর্থনীতিতে সরাসরি পড়ে না। যে কারণে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চিত থাকা দেশগুলিতে যতই কঠিন পরিস্থিতি আসুক তারা সর্বদাই আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল থাকে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stock Market: রেপো রেট এক রাখল আরবিআই, মোদির উপর আস্থা রেখে ফের সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স

    Stock Market: রেপো রেট এক রাখল আরবিআই, মোদির উপর আস্থা রেখে ফের সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির গ্যারান্টিতেই ভরসা দেখাল শেয়ার বাজার (Stock Market)। নরেন্দ্র মোদি এনডিএ সরকারের নেতা নির্বাচিত হওয়ার পরই শুক্রবার ফের চাঙ্গা শেয়ার রাজার। সর্বকালীন উচ্চতায় পৌঁছল সেনসেক্স। শেয়ার বাজরে ধসের জন্য গতকালই  মোদিকে (Narendra Modi) দায়ী করেছিলেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু কংগ্রেস নেতার অভিযোগের জবাব এদিন দিয়ে দিল শেয়ার বাজার। ভরসা রাখল মোদি ৩.০-তে।

    রেপো রেট এক রইল

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস এদিন মুদ্রানীতির বৈঠক শেষে জানান যে, এবারেও রেপো রেট একই থাকবে। এই নিয়ে অষ্টমবার রেপো রেটে কোনও বদল আনল না রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষবার রেপো রেট (RBI MPC Meeting) বদল করেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। তখনই রেপো রেট বাড়িয়ে করা হয় ৬.৫ শতাংশ আর তারপর থেকে একই আছে সেই রেপো রেট। এই ঘোষণার পরই ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি দেখা যায় নিফটি, সেনসেক্সে (Stock Market)। রেপো রেট এক রাখার সঙ্গে জিডিপি গ্রোথও বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর আগে দেশের সম্ভাব্য জিডিপি গ্রোথ ৭ শতাংশ রেখেছিলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ফের মোদী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তা সুনিশ্চিত হওয়ার পরেই ৭.২ শতাংশ করা হয়েছে। যার জেরেই হু হু করে চড়তে শুরু করে সেনসেক্স। ফের বিনিয়োগ কারীরা আস্থা ফিরে পেয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    শেয়ার বাজারে প্রভাব

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপোরেট এবং জিডিপি গ্রোথ ঘোষণা করতেইপর পর ২ দিনের মন্দা কাটিয়ে ফের চাঙ্গা হয়ে উঠেছে শেয়ার বাজার (Stock Market)। এক ধাক্কায় ৬০০ পয়েন্ট চড়ল সেনসেক্স। শুক্রবার নিফটি ২৩ হাজার পয়েন্টে ছাড়িয়ে যায়। সেনসেক্স বৃদ্ধি পায় ৮০০ পয়েন্ট। বিএসই সেনসেক্স ৫০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। বিএসই মিডক্যাপ ০.১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, তবে বিএসই স্মলক্যাপ ০.৩৪ শতাংশ বেশি হয়েছে। সেক্টরগুলির মধ্যে, নিফটি আইটি এবং রিয়েলটি সূচকগুলি প্রতিটি ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: পাশে নীতীশ, নায়ডু, মোদির নেতৃত্বেই সরকার গড়ার পথে এনডিএ

    রাহুলের অভিযোগ

    বৃহস্পতিবারই শেয়ার বাজার (Share Market) নিয়ে মারাত্মক অভিযোগ করেছিলেন কংগ্রস নেতা রাহুল গান্ধী। লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশের আগের দিন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিল শেয়ার বাজার। একাধিক শেয়ারের দাম হু হু করে চড়েছিল। খুশির হাওয়া বইছিল শেয়ার বাজারে। আবার ফল প্রকাশের দিন শেয়ার বাজার মুখ থুবড়ে পড়ে। ভোটের ফল প্রকাশের আগের দিন শেয়ার বাজারের এই বিপুল উর্ধ্বগতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি অভিযোগ করেছেন ইচ্ছে করে শেয়ার বাজারে দর বাড়ানো হয়েছিল। তিনি এই দুর্নীতির তদন্ত দাবি করেছিলেন। কিন্তু এদিন রাহুলের অভিযোগ নয় মোদির (Narendra Modi) গ্যারান্টিই মেনে নিল শেয়ার মার্কেট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bank Holiday June 2024: জুনের প্রথম দিনেই ছুটি ব্যাঙ্ক! পরিষেবা ব্যাহত আরও ১২ দিন  

    Bank Holiday June 2024: জুনের প্রথম দিনেই ছুটি ব্যাঙ্ক! পরিষেবা ব্যাহত আরও ১২ দিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) ছুটির তালিকা অনুযায়ী জুনেও অনেকদিন ছুটি থাকবে ব্যাঙ্ক (Bank Holiday June 2024) । ফলে বিভিন্ন ধর্মীয় ছুটি, আঞ্চলিক উৎসব ও সপ্তাহান্তের ছুটির কারণে জুন মাসে মোট ১২ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্কগুলি। যদিও বিভিন্ন রাজ্যে এই ছুটির তালিকায় ভিন্নতা রয়েছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে অন্য রাজ্যের ব্যাঙ্ক ছুটির তালিকার ভিন্নতা রয়েছে। মাসের প্রথম দিনই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে কলকাতায়। কারণ এদিন ভোট রয়েছে কলকাতা ও শহরতলী এলাকায়। জুন মাসে আর কবে কবে ছুটি? দেখে নিন একনজরে…

    কবে কোথায় ব্যাঙ্ক বন্ধ (Bank Holiday June 2024)

    ১ জুন: সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Election 2024) । ৮ রাজ্যের ৫৭টি কেন্দ্রে স্থানীয়ভাবে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। এরাজ্যে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনায় বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক।

    ৯ জুন: হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা এবং রাজস্থান রাজ্যে মহারানা প্রতাপ জয়ন্তীর কারণে ছুটি।

    ১০ জুন: পাঞ্জাবের শ্রী গুরু অর্জুন দেবের শহিদ দিবসের কারণে ছুটি।

    ১৪ জুন: ওড়িশার ব্যাঙ্কগুলি এই দিনে পহিলি রজর জন্য বন্ধ থাকবে।

    ১৫ জুন: উত্তর-পূর্ব রাজ্য মিজোরামের ব্যাঙ্কগুলি ওয়াইএমএ দিবসের জন্য বন্ধ থাকবে; এবং ওড়িশার ব্যাঙ্কগুলি রজ সংক্রান্তির জন্য বন্ধ থাকবে।

    ১৭ জুন: বকরি-ইদ বা ইদুজ্জোহা উপলক্ষে কিছু রাজ্য ছাড়া ভারতজুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২১ জুন: বতঁ সাবিত্রী ব্রতের জন্য অনেক রাজ্যের ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    সপ্তাহ শেষের ব্যাঙ্ক ছুটির তালিকা

    ৮ জুন দ্বিতীয় শনিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২২ জুন চতুর্থ শনিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২, ৯, ১৬, ২৩ এবং ৩০ জুন মাসের পাঁচ রবিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ব্যাঙ্কের শাখা বন্ধ থাকলেও ব্যাহত হবে না অনলাইন পরিষেবা

    ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় এখন দুটি দিক। একটি শাখার কাজকর্ম, অন্যটি অনলাইন (Online Banking) পরিষেবা। মোবাইল ব্যাঙ্কিং বা নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।

    আরও পড়ুন: রেমালের প্রকোপে প্রায় দশ ঘণ্টা পর শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় চলল ট্রেন

    যেদিন ব্যাঙ্কের শাখা আপনার এলাকায় বন্ধ থাকবে সেদিন UPI-এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারেন। এছাড়াও আপনি নগদ তোলার জন্য এটিএম ব্যবহার করতে পারেন। এখন ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংয়ের জমানায় ঘরে বসেই টাকা পাঠানো যায়। তবে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের শাখায় যেতেই হয়। সেই কাজের জন্য আগামী দিনে ব্যাঙ্কে যাওয়ার আগে আপনার এলাকায় ছুটির (Bank Holiday June 2024) তালিকা দেখে নিন। না হলে ব্যাঙ্কে গিয়েও খালি হাতে ফিরে আসতে হবে আপনাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: বিপুল পরিমাণ রোজগার, কেন্দ্রকে এবার আরবিআই কত টাকা দিচ্ছে জানেন?

    RBI: বিপুল পরিমাণ রোজগার, কেন্দ্রকে এবার আরবিআই কত টাকা দিচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাল ফিরছে দেশের অর্থনীতির। নরেন্দ্র মোদির গত দশ বছরের জমানায় দেশ জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে। ২০১৪ সালেও যে দেশের জায়গা ছিল ওই তালিকার দশ নম্বরে, সেই দেশই ব্রিটেনকে সরিয়ে দখল করে নিয়ে নিয়েছে তালিকার পঞ্চম স্থান। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরার ছাপ স্পষ্ট রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) সরকারকে অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্তের বহর দেখে।

    লাভের কড়ি (RBI)

    জানা গিয়েছে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে কেন্দ্রকে দেওয়া হবে লভ্যাংশের প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। গত বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কেন্দ্রকে যে পরিমাণ টাকা দিয়েছিল, এটা তার চেয়ে ঢের বেশি। সম্প্রতি সরকারি কোষাগারে অর্থ প্রদান সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট করে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। সেখানেই বলা হয়েছে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক (RBI) কেন্দ্রকে এক লাখ কোটি টাকা দিতে পারে। চলতি অর্থবর্ষেই এই বিপুল পরিমাণ টাকা জমা হতে পারে রাজকোষাগারে। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক সরকারকে যে টাকাটা দেবে, তা আদতে লাভের কড়ি। রিপোর্ট অনুযায়ী, এবছর এই লাভের কড়ির পরিমাণ হতে চলেছে রেকর্ড। তবে শেষতক তা কত লাখ কোটি টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা স্পষ্ট নয়।

    গত অর্থবর্ষে প্রদেয় টাকা

    গত অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় কোষাগারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জমা দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করে কেন্দ্র। সেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আরবিআই বিভিন্ন সরকারি ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া লভ্যাংশ বাবদ ১ লাখ ২০ কোটি টাকা জমা করবে বলে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ।

    আর পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কণিকা পশরিচা বলেন, “আমরা আশা করি, ২০২৫ অর্থবর্ষে আরবিআই এবার লভ্যাংশের ১ লাখ কোটি টাকা তুলে দেবে রাজকোষাগারে। আরবিআইয়ের ডিভিডেন্ড ক্যালকুলেশনের বিভিন্ন রকম মুভিং পার্ট থাকলেও, আমাদের অ্যাসেসমেন্ট বলছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক সম্ভবত স্ট্রং ডিভিডেন্ড নম্বর রিপিট করবে।” মনে রাখতে হবে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) আয়ের মূল উৎস সুদ এবং বৈদেশিক মুদ্রা। ব্যালেন্সশিট থেকে জানা যাচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা ও সরকারি বন্ড রয়েছে ৭০:২০ অনুপাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আর্থিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবার ব্যাঙ্কগুলিকে নতুন নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank)। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১ অক্টোবর থেকে ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে (NBFC) খুচরো এবং এমএসএমই (MSME) মেয়াদি ঋণের জন্য ঋণগ্রহীতাদের সব তথ্য জমা দিতে হবে। এতে ঋণের (RBI-New Loan Policy) সুদ ও অন্যান্য খরচসহ ঋণের নথি (KFS) সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। এবার থেকে নতুন নিয়মের আওতায় ঋণ পাবেন গ্রাহকেরা। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে খুচরো ও এমএসএমই ঋণের নিয়ম আগামী অক্টোবর থেকেই পরিবর্তিত হচ্ছে।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ (RBI-New Loan Policy)

    আরবিআই জানিয়েছে, নতুন নিয়মে ঋণগ্রহীতাকে সুদ এবং অন্য খরচ সহ ঋণের সব তথ্য (KFS) অবশ্যই সরবরাহ করতে হবে। এই নিয়মের ফলে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলি গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য জানাতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ঋণ এবং স্বল্প পরিমাণের ঋণ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য প্রদান করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। উল্লেখ্য এই ধরনের ঋণে (RBI-New Loan Policy) স্বচ্ছতা বাড়াতে আরবিআই-এর আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যের অভাব দূর করার জন্য এই নিয়মটি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে, ঋণগ্রহীতারা সমস্ত তথ্য খতিয়ে চিন্তা ভাবনা করে লোন নিতে পারবেন। আরবিআই-এর নিয়ন্ত্রণাধীন সমস্ত সংস্থা যেগুলো খুচরো ও এমএসএমই লোন দেয়, তাঁদের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হবে। একই ভাবে ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, লোন সংক্রান্ত সব তথ্য ও চার্জ গ্রাহকদের লিখিত আকারে জানাতে হবে। কেইএস উল্লেখ করা নেই এমন কোনও চার্জ নেওয়া যাবে না। অর্থাৎ কোনও লুকনো চার্জ দিতে হবে না গ্রাহককে। ফলে ঝঞ্জাটহীন লোনের সুবিধা পাবেন গ্রাহকেরা।

    আরও পড়ুনঃ নিয়মিত পুজো করেন? জেনে নিন ঠাকুরের সামনে কতক্ষণ প্রসাদ রাখা যায়

    নতুন নিয়ম

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছে,“এবার থেকে থার্ড পার্টি পরিষেবা প্রদানকারীদের পক্ষ থেকে আরবিআই-এর আওতাধীন ঋণ (RBI-New Loan Policy) গ্রহণকারী সংস্থাগুলি থেকে সংগৃহীত বিমা এবং আইনি ফিগুলির (এপিআর) অংশ হবে। এটি আলাদাভাবে প্রকাশ করতে হবে। অন্যদিকে নতুন ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যদি বর্তমান গ্রাহকরাও নতুন করে ঋণ নেন, তাহলেও সেই ঋণ এই নিয়মের আওতাতেই আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী প্রয়াত প্রণব মুখোপাধ্যায় ও প্রাক্তন আর এক অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ব্যাঙ্ক রেট নমনীয় করতে এবং বৃদ্ধির মনোহর ছবি তুলে ধরতে চাপ দিতেন। অন্তত এমনই দাবি করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর ডি সুব্বারাও (D Subbarao)। সম্প্রতি বাজারে এসেছে তাঁর একটি বই। শিরোনাম ‘জাস্ট এ মার্সিনারি?: নোটস ফ্রম মাই লাইফ অ্যান্ড কেরিয়ার’। সুব্বারাও লিখেছেন, “শীর্ষ ব্যাঙ্কের স্বায়ত্ত্বশাসনে সরকার সামান্য হলেও হস্তক্ষেপ করত।”

    সুব্বারাওয়ের নয়া বই (D Subbarao)

    ২০০৭-০৮ সালে অর্থসচিব ছিলেন সুব্বারাও (D Subbarao)। ২০০৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রশি ছিল তাঁর হাতেই। সুব্বারাওয়ের সাম্প্রতিক ওই বইটির একটি অধ্যায়ের শিরোনাম ‘রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অ্যাজ দ্য গভর্নমেন্টস চিয়ারলিডার’। এই অধ্যায়েই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর সু্ব্বারাও মনে করিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে সরকার শীর্ষ ব্যাঙ্কের সুদের হার কমাতে চাপ দিত। জনতার মন জয়ে বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির হার মনোহরণ করে তুলে ধরতেও চাপ দিতেন দুই প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী।

    কী লিখেছেন প্রাক্তন গভর্নর?

    তিনি লিখেছেন, “আমি এরকম একটি ঘটনার কথা স্মরণ করতে পারি। তখন প্রণব মুখোপাধ্যায় অর্থমন্ত্রী ছিলেন। অর্থসচিব ছিলেন অরবিন্দ মায়ারাম। মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন কৌশিক বসু। তাঁরা আমাদের এস্টিমেটকে কীভাবে তাঁদের এস্টিমেট দিয়ে সমতুল করে দেখাতেন।” তিনি বলেন, “একটি বৈঠকে মায়ারাম বলেছিলেন বিশ্বের সব দেশেই সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের কো-অপারেশন থাকে। আর এখানে, ভারতে এর উল্টো ছবি দেখা যায়।” সুব্বারাও বলেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্ক চিয়ার লিডারের মতো হোক, সরকারের এহেন দাবিতে বিরক্তি প্রকাশ করেছিলাম আমি। অর্থমন্ত্রক বৃদ্ধির হার বাড়িয়ে দেখাবে, সুদের হার নমনীয় করার পক্ষে সওয়াল করবে, এটা আমায় হতাশ করত।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    এর আগেও একটি বইতে একই দাবি করেছিলেন সুব্বারাও। বইটির নাম, ‘হু মুভড মাই ইন্টারেস্ট রেটস’। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, “তাঁর আমলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সুদ না কমানোর অবস্থানে অনড় থাকায় বিরক্ত প্রকাশ করেছিলেন প্রণব ও চিদম্বরম। প্রাক্তন এই দুই অর্থমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন বৃদ্ধির গতি বাড়ার পথে বাধা সুদের চড়া হার।” তা নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংঘাতের মাশুল তাঁকে গুনতে হয়েছে বলেও দাবি সুব্বারাওয়ের (D Subbarao)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RBI: রেপো রেট নিয়ে বড় ঘোষণা! টানা সাতবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই

    RBI: রেপো রেট নিয়ে বড় ঘোষণা! টানা সাতবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট। টানা সাতবার রেপো রেট এক রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তিন দিনের মানিটারি পলিসি বৈঠকের পর শুক্রবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (Reserve Bank of India)-র গভর্নর শক্তিকান্ত দাশ (Shaktikanta Das) জানালেন, রেপো রেট (Repo Rate) ৬.৫ শতাংশেই অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    মধ্যবিত্তের স্বস্তি!

    এই নিয়ে টানা সাতবারের বৈঠকে রেপো রেট এক রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। এর আগে শেষবার রেপো রেটে পরিবর্তন এসেছিল ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। তখন রেপো রেট রাখা ছিল ৬.৫০ শতাংশে। রেপো রেটের সঙ্গে ব্যাঙ্ক লোন সরাসরি জড়িত। সাধারণত দেখা যায়, আরবিআই (RBI) রেপো রেট বৃদ্ধি করলে ব্যাঙ্কগুলোও সুদের হার বৃদ্ধি করে। এরফলে হোম লোন, গাড়ি ঋণ বা পার্সোনাল লোনে খরচ বৃদ্ধি পায়। আমজনতার জন্য ইএমআই বাড়ে। তবে রেপো রেট স্থির থাকলে সাধারণ ব্যাঙ্কগুলো লোনের হার একই রাখে। তাই মধ্যবিত্তের কথা ভেবেই রেপো রেট এক রাখা হল বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী বলল আরবিআই

    এদিন বৈঠকের পর আরবিআই দেশের মোট জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে বলে জানিয়েছে। আরবিআই (RBI) গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, রেপো রেট রয়েছে ৬.৫০ শতাংশ। স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটি রেট রয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ ও ব্যাঙ্ক রেট রয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ ও ফিক্সড রিভার্স রেপো রেট রাখা হয়েছে ৩.৩৫ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিয়ে তিনি জানান, বর্তমানে ভারতীয় মুদ্রা ‘রুপি’ বর্তমানে অনেক বেশি স্থির রয়েছে। যা দেশের আর্থিক বৃদ্ধির একটি লক্ষণ। মুদ্রাস্ফীতি ধীরে ধীরে নামছে। এটা যাতে ৪ শতাংশ টার্গেটের নিচে নামে তা দেখতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ এপ্রিল, সোমবার ২০০০ টাকার নোট গ্রহণ বা বদল করা যাবে না, জানিয়ে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। ২ এপ্রিল থেকে আবার চালু হবে পরিষেবা। ২০০০ টাকার নোটের লেনদেন এখন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাজার থেকে নোট তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে এক বছর ধরে। কিন্তু, এখনও ১০০ শতাংশ নোট ব্যাঙ্কে ফেরেনি। আজও বিভিন্ন রাজ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হেড অফিসগুলিতে ২০০০ টাকার নোট বদলের প্রক্রিয়া হয়ে চলেছে। তাই আগে থেকেই নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল আরবিআই।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    বৃহস্পতিবার একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আরবিআই (RBI)। সেখানে জানানো হয়েছে আগামী ১ এপ্রিল, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ১৯টি অফিসেই ২০০০ টাকার ব্যাঙ্কনোট বদল এবং জমা দেওয়ার যাবতীয় প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে। শেষ হওয়ার অর্থবর্ষের হিসেবনিকেশ (annual closing of accounts) সংক্রান্ত কারণেই ওই দিন ২০০০ টাকার বদল ও জমা হবে না। যদিও, তারপরের দিন অর্থাৎ ২ এপ্রিল থেকেই এই কাজ আবার শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলেও এই বিষয়টি পোস্ট করেছে আরবিআই।  ২৯ ফেব্রুয়ারি আরবিআই জানিয়েছিল, ২০০০ টাকা নোটের ৯৭.৬২ শতাংশই ফেরত এসেছে। ২০২৩ সালের ১৯ মে আরবিআই ঘোষণা করেছিল, আর ২০০০ টাকার নতুন নোট ছাপা হবে না। বাজার থেকে পুরনো নোট তুলে নেওয়া হবে। 

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডিমানিটাইজেশনের পর নতুন ১০০, ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট বাজারে আনে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কিন্তু, ২০০০ টাকার নোট খুচরো করতে সমস্যা হয় এবং এই নোটের অনেক নকল টাকাও বাজারে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাই গত বছরের ১৯ মে ২০০০ টাকার নোট অবৈধ ঘোষণা করে বাজার থেকে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে আরবিআই। প্রথমদিকে সমস্ত ব্যাঙ্কে, তারপর কেবল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) শাখায় ২০০০ টাকার নোট জমা দিয়ে পরিবর্তে অন্য নোট নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। 

     

    আরও পড়ুন: দক্ষিণ কলকাতায় নামী ছাতু ব্যবসায়ীর অফিসে আয়কর হানা, উদ্ধার বিপুল টাকা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share