Tag: RBI

RBI

  • RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আর্থিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবার ব্যাঙ্কগুলিকে নতুন নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank)। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১ অক্টোবর থেকে ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে (NBFC) খুচরো এবং এমএসএমই (MSME) মেয়াদি ঋণের জন্য ঋণগ্রহীতাদের সব তথ্য জমা দিতে হবে। এতে ঋণের (RBI-New Loan Policy) সুদ ও অন্যান্য খরচসহ ঋণের নথি (KFS) সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। এবার থেকে নতুন নিয়মের আওতায় ঋণ পাবেন গ্রাহকেরা। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে খুচরো ও এমএসএমই ঋণের নিয়ম আগামী অক্টোবর থেকেই পরিবর্তিত হচ্ছে।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ (RBI-New Loan Policy)

    আরবিআই জানিয়েছে, নতুন নিয়মে ঋণগ্রহীতাকে সুদ এবং অন্য খরচ সহ ঋণের সব তথ্য (KFS) অবশ্যই সরবরাহ করতে হবে। এই নিয়মের ফলে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলি গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য জানাতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ঋণ এবং স্বল্প পরিমাণের ঋণ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য প্রদান করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। উল্লেখ্য এই ধরনের ঋণে (RBI-New Loan Policy) স্বচ্ছতা বাড়াতে আরবিআই-এর আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যের অভাব দূর করার জন্য এই নিয়মটি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে, ঋণগ্রহীতারা সমস্ত তথ্য খতিয়ে চিন্তা ভাবনা করে লোন নিতে পারবেন। আরবিআই-এর নিয়ন্ত্রণাধীন সমস্ত সংস্থা যেগুলো খুচরো ও এমএসএমই লোন দেয়, তাঁদের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হবে। একই ভাবে ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, লোন সংক্রান্ত সব তথ্য ও চার্জ গ্রাহকদের লিখিত আকারে জানাতে হবে। কেইএস উল্লেখ করা নেই এমন কোনও চার্জ নেওয়া যাবে না। অর্থাৎ কোনও লুকনো চার্জ দিতে হবে না গ্রাহককে। ফলে ঝঞ্জাটহীন লোনের সুবিধা পাবেন গ্রাহকেরা।

    আরও পড়ুনঃ নিয়মিত পুজো করেন? জেনে নিন ঠাকুরের সামনে কতক্ষণ প্রসাদ রাখা যায়

    নতুন নিয়ম

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছে,“এবার থেকে থার্ড পার্টি পরিষেবা প্রদানকারীদের পক্ষ থেকে আরবিআই-এর আওতাধীন ঋণ (RBI-New Loan Policy) গ্রহণকারী সংস্থাগুলি থেকে সংগৃহীত বিমা এবং আইনি ফিগুলির (এপিআর) অংশ হবে। এটি আলাদাভাবে প্রকাশ করতে হবে। অন্যদিকে নতুন ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যদি বর্তমান গ্রাহকরাও নতুন করে ঋণ নেন, তাহলেও সেই ঋণ এই নিয়মের আওতাতেই আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী প্রয়াত প্রণব মুখোপাধ্যায় ও প্রাক্তন আর এক অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ব্যাঙ্ক রেট নমনীয় করতে এবং বৃদ্ধির মনোহর ছবি তুলে ধরতে চাপ দিতেন। অন্তত এমনই দাবি করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর ডি সুব্বারাও (D Subbarao)। সম্প্রতি বাজারে এসেছে তাঁর একটি বই। শিরোনাম ‘জাস্ট এ মার্সিনারি?: নোটস ফ্রম মাই লাইফ অ্যান্ড কেরিয়ার’। সুব্বারাও লিখেছেন, “শীর্ষ ব্যাঙ্কের স্বায়ত্ত্বশাসনে সরকার সামান্য হলেও হস্তক্ষেপ করত।”

    সুব্বারাওয়ের নয়া বই (D Subbarao)

    ২০০৭-০৮ সালে অর্থসচিব ছিলেন সুব্বারাও (D Subbarao)। ২০০৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রশি ছিল তাঁর হাতেই। সুব্বারাওয়ের সাম্প্রতিক ওই বইটির একটি অধ্যায়ের শিরোনাম ‘রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অ্যাজ দ্য গভর্নমেন্টস চিয়ারলিডার’। এই অধ্যায়েই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর সু্ব্বারাও মনে করিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে সরকার শীর্ষ ব্যাঙ্কের সুদের হার কমাতে চাপ দিত। জনতার মন জয়ে বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির হার মনোহরণ করে তুলে ধরতেও চাপ দিতেন দুই প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী।

    কী লিখেছেন প্রাক্তন গভর্নর?

    তিনি লিখেছেন, “আমি এরকম একটি ঘটনার কথা স্মরণ করতে পারি। তখন প্রণব মুখোপাধ্যায় অর্থমন্ত্রী ছিলেন। অর্থসচিব ছিলেন অরবিন্দ মায়ারাম। মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন কৌশিক বসু। তাঁরা আমাদের এস্টিমেটকে কীভাবে তাঁদের এস্টিমেট দিয়ে সমতুল করে দেখাতেন।” তিনি বলেন, “একটি বৈঠকে মায়ারাম বলেছিলেন বিশ্বের সব দেশেই সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের কো-অপারেশন থাকে। আর এখানে, ভারতে এর উল্টো ছবি দেখা যায়।” সুব্বারাও বলেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্ক চিয়ার লিডারের মতো হোক, সরকারের এহেন দাবিতে বিরক্তি প্রকাশ করেছিলাম আমি। অর্থমন্ত্রক বৃদ্ধির হার বাড়িয়ে দেখাবে, সুদের হার নমনীয় করার পক্ষে সওয়াল করবে, এটা আমায় হতাশ করত।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    এর আগেও একটি বইতে একই দাবি করেছিলেন সুব্বারাও। বইটির নাম, ‘হু মুভড মাই ইন্টারেস্ট রেটস’। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, “তাঁর আমলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সুদ না কমানোর অবস্থানে অনড় থাকায় বিরক্ত প্রকাশ করেছিলেন প্রণব ও চিদম্বরম। প্রাক্তন এই দুই অর্থমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন বৃদ্ধির গতি বাড়ার পথে বাধা সুদের চড়া হার।” তা নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংঘাতের মাশুল তাঁকে গুনতে হয়েছে বলেও দাবি সুব্বারাওয়ের (D Subbarao)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RBI: রেপো রেট নিয়ে বড় ঘোষণা! টানা সাতবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই

    RBI: রেপো রেট নিয়ে বড় ঘোষণা! টানা সাতবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট। টানা সাতবার রেপো রেট এক রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তিন দিনের মানিটারি পলিসি বৈঠকের পর শুক্রবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (Reserve Bank of India)-র গভর্নর শক্তিকান্ত দাশ (Shaktikanta Das) জানালেন, রেপো রেট (Repo Rate) ৬.৫ শতাংশেই অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    মধ্যবিত্তের স্বস্তি!

    এই নিয়ে টানা সাতবারের বৈঠকে রেপো রেট এক রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। এর আগে শেষবার রেপো রেটে পরিবর্তন এসেছিল ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। তখন রেপো রেট রাখা ছিল ৬.৫০ শতাংশে। রেপো রেটের সঙ্গে ব্যাঙ্ক লোন সরাসরি জড়িত। সাধারণত দেখা যায়, আরবিআই (RBI) রেপো রেট বৃদ্ধি করলে ব্যাঙ্কগুলোও সুদের হার বৃদ্ধি করে। এরফলে হোম লোন, গাড়ি ঋণ বা পার্সোনাল লোনে খরচ বৃদ্ধি পায়। আমজনতার জন্য ইএমআই বাড়ে। তবে রেপো রেট স্থির থাকলে সাধারণ ব্যাঙ্কগুলো লোনের হার একই রাখে। তাই মধ্যবিত্তের কথা ভেবেই রেপো রেট এক রাখা হল বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী বলল আরবিআই

    এদিন বৈঠকের পর আরবিআই দেশের মোট জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে বলে জানিয়েছে। আরবিআই (RBI) গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, রেপো রেট রয়েছে ৬.৫০ শতাংশ। স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটি রেট রয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ ও ব্যাঙ্ক রেট রয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ ও ফিক্সড রিভার্স রেপো রেট রাখা হয়েছে ৩.৩৫ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিয়ে তিনি জানান, বর্তমানে ভারতীয় মুদ্রা ‘রুপি’ বর্তমানে অনেক বেশি স্থির রয়েছে। যা দেশের আর্থিক বৃদ্ধির একটি লক্ষণ। মুদ্রাস্ফীতি ধীরে ধীরে নামছে। এটা যাতে ৪ শতাংশ টার্গেটের নিচে নামে তা দেখতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ এপ্রিল, সোমবার ২০০০ টাকার নোট গ্রহণ বা বদল করা যাবে না, জানিয়ে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। ২ এপ্রিল থেকে আবার চালু হবে পরিষেবা। ২০০০ টাকার নোটের লেনদেন এখন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাজার থেকে নোট তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে এক বছর ধরে। কিন্তু, এখনও ১০০ শতাংশ নোট ব্যাঙ্কে ফেরেনি। আজও বিভিন্ন রাজ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হেড অফিসগুলিতে ২০০০ টাকার নোট বদলের প্রক্রিয়া হয়ে চলেছে। তাই আগে থেকেই নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল আরবিআই।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    বৃহস্পতিবার একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আরবিআই (RBI)। সেখানে জানানো হয়েছে আগামী ১ এপ্রিল, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ১৯টি অফিসেই ২০০০ টাকার ব্যাঙ্কনোট বদল এবং জমা দেওয়ার যাবতীয় প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে। শেষ হওয়ার অর্থবর্ষের হিসেবনিকেশ (annual closing of accounts) সংক্রান্ত কারণেই ওই দিন ২০০০ টাকার বদল ও জমা হবে না। যদিও, তারপরের দিন অর্থাৎ ২ এপ্রিল থেকেই এই কাজ আবার শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলেও এই বিষয়টি পোস্ট করেছে আরবিআই।  ২৯ ফেব্রুয়ারি আরবিআই জানিয়েছিল, ২০০০ টাকা নোটের ৯৭.৬২ শতাংশই ফেরত এসেছে। ২০২৩ সালের ১৯ মে আরবিআই ঘোষণা করেছিল, আর ২০০০ টাকার নতুন নোট ছাপা হবে না। বাজার থেকে পুরনো নোট তুলে নেওয়া হবে। 

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডিমানিটাইজেশনের পর নতুন ১০০, ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট বাজারে আনে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কিন্তু, ২০০০ টাকার নোট খুচরো করতে সমস্যা হয় এবং এই নোটের অনেক নকল টাকাও বাজারে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাই গত বছরের ১৯ মে ২০০০ টাকার নোট অবৈধ ঘোষণা করে বাজার থেকে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে আরবিআই। প্রথমদিকে সমস্ত ব্যাঙ্কে, তারপর কেবল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) শাখায় ২০০০ টাকার নোট জমা দিয়ে পরিবর্তে অন্য নোট নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। 

     

    আরও পড়ুন: দক্ষিণ কলকাতায় নামী ছাতু ব্যবসায়ীর অফিসে আয়কর হানা, উদ্ধার বিপুল টাকা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ATM Card Rules: এটিএম কার্ডে নয়া সুবিধা! ভিসা, মাস্টার না রুপে, বেছে নিতে পারবেন গ্রাহকই

    ATM Card Rules: এটিএম কার্ডে নয়া সুবিধা! ভিসা, মাস্টার না রুপে, বেছে নিতে পারবেন গ্রাহকই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল লেনদেনে এটিএম কার্ড (ATM Card Rules) ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নতুন নিয়ম সংযোজন করল। কেন্দ্রীয় সরকার বিগত কয়েক বছর ধরে নগদ লেনদেনের তুলনায় ডিজিটাল আদান-প্রদানের উপর জোর দিয়েছে। আর তাই আরবিআই গ্রাহকদের টাকার আদান-প্রদানে ডিজিটাল মাধ্যমকে আরও সরলীকরণ করে চলেছে। গ্রাহকদের মধ্যেও নয়া নয়া ব্যবস্থা গ্রহণে বিশেষ সাড়া মিলেছে। এটিএম কার্ডে এবার থেকে নতুন নিয়ম চালু করা হল। সেই অনুযায়ী, ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড নিতে গেলে গ্রাহকরা এবার অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন। ১ অক্টোবর ২০২৩ থেকে এই নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আরবিআই। নয়া ব্যবস্থার মূল বিষয় হল, এখন থেকে গ্রাহকরা নিজের পছন্দের নেটওয়ার্ক এটিএম কার্ডে ব্যবহার করতে পারবেন।

    কী বলা হয়েছে নতুন নিয়মে (ATM Card Rules)?

    ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সূত্রে জানা গেছে, আগে গ্রাহকরা কার্ডে কোন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন, তা ঠিক করত সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কের সঙ্গে যে নেটওয়ার্ক সংস্থার চুক্তি থাকত, কেবল সেই নেটওয়ার্কের সুবিধাযুক্ত কার্ডই দেওয়া হত। কিন্তু নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, ব্যাঙ্কগুলিকে এবার থেকে এটিএম কার্ডে (ATM Card Rules) গ্রাহকদের পছন্দ অনুসারে নেটওয়ার্ক সংস্থা ব্যবহার করতে দিতে হবে। সেই সংস্থা একটিই হবে, এমনও কথা নেই। হতে পারে একাধিক। নতুন কার্ড নেওয়ার সময় বা পুরনো কার্ড নবীকরণ করার সময় এই সুবিধা গ্রাহক পাবেন।

    কী এই নেটওয়ার্ক?

    সূত্রে জানা গেছে, ভারতের ব্যাঙ্কগুলি থেকে মোট পাঁচটি নেটওয়ার্কের কার্ড দেওয়া হয়। এই নেটওয়ার্কগুলি হল ডিনার ক্লাব, ভিসা, রুপে, আমেরিকান এবং মাস্টার (ATM Card Rules)। এক এক নেটওয়ার্ক কার্ডে আবার দামের রকমফের হয়। উল্লেখ্য, ইউপিআই-এর সুবিধা রূপে কার্ডের মধ্যে পাওয়া যায়। নেটওয়ার্কের উপর নির্ভর করে কার্ডে ক্রয়-বিক্রয়ের অফারগুলির তারতম্য হয়ে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kerala News: আমানত ফেরত দিতে ব্যর্থ, কেরলে সরকারি মদতে চলা সংস্থার লাইসেন্স বাতিল আরবিআই-এর

    Kerala News: আমানত ফেরত দিতে ব্যর্থ, কেরলে সরকারি মদতে চলা সংস্থার লাইসেন্স বাতিল আরবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরালা ট্রান্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফাইনান্স কর্পোরেশন বা কেটিডিএফসি-এর লাইসেন্স বাতিল করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সিপিএম শাসিত কেরালায় (Kerala News) এই সংস্থাটির নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণভাবে রাজ্য সরকার করত বলে জানা গিয়েছে। লাইসেন্স বাতিলের বিষয়ে ইতিমধ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর কেটিডিএফসির আধিকারিকদের জানিয়ে দিয়েছেন। প্রসঙ্গত কেটিডিএফসির অর্থনৈতিক লেনদেন প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

    রামকৃষ্ণ মিশনের ডিপোজিট ১৩০ কোটি

    পশ্চিমবঙ্গের রামকৃষ্ণ মিশন ১৩০ কোটি টাকার ফিক্সড ইনভেসমেন্ট করে কেটিডিএফসি-তে কিন্তু পরবর্তীকালে সেই টাকার রিটার্ন দিতে ব্যর্থ হয় কেরালার (Kerala News) এই অ-ব্যাঙ্কিং সংস্থা। এরপরই রামকৃষ্ণ মিশন কর্তৃপক্ষ রিজার্ভ ব্যাঙ্কে অভিযোগ জানায়। পরবর্তীকালে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তদন্তে উঠে আসে কেটিডিএফসির দেউলিয়া হওয়ার তথ্য। চলতি মাসের ১৭ তারিখেই দেশব্যাপী অ-ব্যাঙ্কিং অর্থনৈতিক সংস্থাগুলির উপরে রিভিউ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সেখানেই আরবিআই সন্ধান পায় কেটিডিএফসির বেআইনি কাজের।

    আরও পড়ুুন: ছিলেন নাইটক্লাবের বাউন্সার! ট্রুডোর বর্ণিল জীবন হার মানায় রুপোলি পর্দার জগতকেও

    কেরালা সরকার দায় এড়াতে কেন পারেনা?

    কেটিডিএফসির এই কাজের ফলে কেরালার সিপিএম সরকারের অধীনে থাকা সমস্ত কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এই ব্যাঙ্কগুলি সরকারকে গ্যারান্টার রেখে সাধারণ মানুষের কাছে টাকা নিত এবং তা কেটিডিএফসি-তে জমা করত। যদি সময়সীমা পেরোনোর পরেও আমানত ফেরত দিতে না পারে এই অ-ব্যাঙ্কিং সংস্থা তাহলে তার দায় বর্তায় কেরলের সিপিএম সরকারের ওপরে। আপাতত লাইসেন্স বাতিলের ফলে কেটিডিএফসির কোনও রকমের অর্থনৈতিক লেনদেন করতে পারবে না। অন্যদিকে কেরালা (Kerala News) স্টেট রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (কেএসআরটিসি) কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে এই দেউলিয়া হয়ে যাওয়া সংস্থা থেকে। কীভাবে দেউলিয়া হল এই সংস্থা? সরকারে ভূমিকা ঠিক কী ছিল? কোন কোন মন্ত্রী এই সংস্থার সঙ্গে জড়িত তা খুব শীঘ্রই তদন্তে উঠে আসবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPI Lite: প্রতিবারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে ইউপিআই লাইটে, লাগবে না পাসওয়ার্ড

    UPI Lite: প্রতিবারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে ইউপিআই লাইটে, লাগবে না পাসওয়ার্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণ মানুষের কথা ভেবে ইউপিআই লাইট (UPI Lite) চালু হয়েছে আগেই। এবার সেই ইউপিআই তে লেনদেনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। জুড়লো বেশ কিছু নয়া ফিচার। বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সও জুড়ল ইউপিআইতে। আরবিআই-এর গভর্নর শক্তিকান্ত দাস লেনদেনের সীমা বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছেন। জানা গিয়েছে ইউপিআই লাইটের মাধ্যমে প্রতিবারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে এবার থেকে। এবং তার জন্য কোনওরকম পিন নম্বরেরও প্রয়োজন হবে না।

    ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে লঞ্চ হয় ইউপিআই লাইট (Upi Lite)

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সর্বসাধারণের জন্য চালু হয়েছিল ইউপিআই লাইট। জানা গিয়েছে, ইউপিআই -এর মাধ্যমে লেনদেন করেন যে সমস্ত ব্যক্তি তাঁরা প্রত্যেকেই ইউপিআই লাইট (Upi Lite) ব্যবহার করতে পারবেন। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস এ নিয়ে বলেন, ‘‘যেখানে ইন্টারনেট বা টেলিকম যোগাযোগ ব্যবস্থা দুর্বল সেখানে ইউপিআই লাইট অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এবং লেনদেনের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে।’’ জানা গিয়েছে শুধুমাত্র নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করেই ডিজিটাল লেনদেন করা যাবে, প্রয়োজন পড়বে না ইন্টারনেটেরও। ইউপিআই-এর মাধ্যমে এখনও পর্যন্ত ১ লাখ টাকা লেনদেন করা যায়। আর লাইটের (UPI Lite) মাধ্যমে করা যাবে প্রতিবারে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা। শুধু তাই নয়, নতুন এই পদ্ধতিতে কথোপকথনের মাধ্যমেও লেনদেন করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

    এআই সিস্টেমকে কাজে লাগানো হবে

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বিবৃতি বলছে, ‘‘ব্যবহারকারীরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সিস্টেমের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। এবং এই লেনদেন সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে।’’ জানা গিয়েছে, স্মার্টফোনেও শীঘ্রই উপলব্ধ হতে চলেছে এই সুবিধা। পাশাপাশি হিন্দি এবং ইংরেজি ছাড়াও অন্যান্য ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষাতেও মিলবে সুবিধা। অর্থাৎ নয়া আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফিচারে এআই প্রতিনিধির সঙ্গে চ্যাট করতে পারবেন ইউপিআই এর (UPI Lite) ব্যবহারকারীরা। এবং এর মাধ্যমে টাকা যাবে এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মাসের ১৯ তারিখেই ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছিল, বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes)। ব্যাঙ্কে গিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেগুলি বদল করে নিতে বা জমা দিতেও বলা হয়েছিল ওই বিজ্ঞপ্তিতে। বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হল, ইতিমধ্যে ২০০০ টাকার নোটের (2000 Notes) ৫০ শতাংশই তাদের কাছে ফিরে এসেছে। অন্যদিকে ফিরে আসা নোটগুলির মধ্যে ৮০ শতাংশই ডিপোজিট হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ শুধুমাত্র বদল হয়েছে, এমনই দাবি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের।

    কী বললেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস?

    বৃহস্পতিবার ২০০০ টাকার নোট বদল করা বা জমা করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে গিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, ‘‘বিভিন্ন ব্যাঙ্ক থেকে আমাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তা বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৮০ শতাংশ টাকা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে।’’ অর্থাৎ কিনা নোট বদল করার থেকেও জমা করার প্রবণতা বেশি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, বাজারে ৩ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ২০০০ টাকার নোট চালু ছিল। তার মধ্যে ১ লক্ষ ৮২ হাজার কোটি টাকার নোট এখনও পর্যন্ত ফেরত এসেছে। প্রসঙ্গত এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের পরেও দু হাজার টাকার নোট বাতিল বলে ঘোষণা হবে না।

    জমা করার প্রবণতাই বেশি মানুষের মধ্যে

    ব্যাঙ্কে নোট জমা করার প্রবণতা বেশি হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন,‘‘এর ফলে ব্যাঙ্কের কাছে নগদের যে সমস্যা তৈরি হচ্ছিল, তা অনেকটাই কাটবে এবং দেশের মানুষের নোট জমা করার প্রবণতার ফলে দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে বাড়তে থাকবে ডিপোজিট।’’ এক আধিকারিকের কথায়, বর্তমানে দেশের ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ১০.৯ শতাংশ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • RBI: কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দফতর থেকে চুরি ১ লক্ষ টাকা, গ্রেফতার অভিযুক্ত 

    RBI: কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দফতর থেকে চুরি ১ লক্ষ টাকা, গ্রেফতার অভিযুক্ত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) দফতর থেকে চুরি গিয়েছিল নোটের বান্ডিল। টাকা উদ্ধার করতে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তদন্তে নেমে রিজার্ভ ব্যাঙ্কেরই (RBI)  এক ঠিকাকর্মীকে গ্রেফতার করল হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ।

    অভিযুক্তের পরিচয়

    জানা গিয়েছে ধৃতের নাম শঙ্কর সরোজ। তাঁর বাড়ি হুগলির চণ্ডীতলায়। কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিল, তাদের পুরনো নোটের জায়গা থেকে পঞ্চাশ টাকার নোটের দু’টি বান্ডিল পাওয়া যাচ্ছে না। অভিযোগপত্রে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানায়, দু’টি বান্ডিল মিলিয়ে এক লক্ষ টাকা ছিল।
    ট্রাঙ্কে করে ওই টাকা বাতিলের জন্য পাঠানো হচ্ছিল। ট্রাঙ্ক সরানোর সময়েই হাত সাফাই হয় বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কর্তারা। তদন্তে নামে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় শঙ্করকে। তারপর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। 

    কী বলছে পুলিশ

    পুলিশ সূত্রে খবর, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI)  এক লক্ষ টাকার ময়লা নোট চুরি গিয়েছে, এই মর্মে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় । ৫০ টাকার ওই নোটগুলি নষ্ট করার জন্য পাঠানো হচ্ছিল। কিন্তু ৭ ফেব্রুয়ারি বি বা দী বাগের অফিস থেকে ওই টাকা উধাও হয়ে যায়। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখেন। তাতে তাঁদের সন্দেহ হয় শঙ্করের উপরে। পুলিশের দাবি, এর পরেই বৃহস্পতিবার পুলিশকে জানানো হয় বিষয়টি। পুলিশ আরও বলছে, ময়লা এবং নষ্ট নোটগুলি যে লোহার ট্রাঙ্কে থাকে, সেটি সরানোর সময়ে শঙ্কর বুঝে যায়, ভিতরে কিছু রয়েছে। সে সেটি খুলে ৫০ টাকার দু’টি বান্ডিল নিয়ে নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে বেরিয়ে যায়।

     

    আরও পড়ুন: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৯): ১৩ বছর ধরে আটকে দিঘা-জলেশ্বর প্রকল্পের কাজ

    আরও পড়ুন: দস্যু রত্নাকর পরে বাল্মীকি হন! ‘লেডি ম্যাকবেথ’-এর পর এসএসসি প্রসঙ্গে অভিমত হাইকোর্টের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Digital Rupee of RBI: ডিজিটাল রুপি কী?  আরবিআই-এর প্রস্তাবিত ডিজিটাল রুপি সম্পর্কে কিছু জরুরী তথ্য

    Digital Rupee of RBI: ডিজিটাল রুপি কী?  আরবিআই-এর প্রস্তাবিত ডিজিটাল রুপি সম্পর্কে কিছু জরুরী তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্র যে ডিজিটাল কারেন্সি (Digital Currency) আনতে চলেছে,২০২২-২৩ সালের কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman) কথায় তা আরও স্পষ্ট হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেছিলেন, ‘ডিজিটাল রুপি’ (Digital Rupee) নামে এক ডিজিটাল মুদ্রা   জারি করবে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)।

    অর্থমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকেই দেশের মানুষ দিন গুনছিল রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের ডিজিটাল মুদ্রা (Digital Currency) আসার অপেক্ষায়।

    শুক্রবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই পরীক্ষামূলক ভাবে (পাইলট প্রকল্প) ‘ই-রুপি’(E rupee) চালু করতে চলেছে তারা। বিষয়টি নিয়ে একটি খসড়া পত্র প্রকাশ করে তাদের দাবি, প্রাথমিক ভাবে শুধু বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ওই মুদ্রা ব্যবহার করা যাবে। তবে লক্ষ্য, এর হাত ধরে আগামী দিনে ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাকে আরও দক্ষ এবং সুরক্ষিত করে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে আর্থিক প্রতারণা আটকানো। আর বি আই আরও জানিয়েছেন, ভারতের ডিজিটাল মুদ্রাকে বলা হবে ‘ই- রুপি’ বা ‘e₹’। আর্থিক লেনদেনের কোনও পদ্ধতিকে বদলে বা বিকল্প হিসাবে নয়, লেনদেনের অপর একটি পদ্ধতি হিসাবে আনা হবে এই ডিজিটাল মুদ্রা। দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিকে (Digital Economy) আরও মজবুত করবে এই ডিজিটাল মুদ্রা।

    ডিজিটাল রুপি কি?

    আইবিআইয়ের তরফে জারি করা এই ডিজিটাল রুপি মূলত ভারতের সরকারি মুদ্রার এক ডিজিটাল টোকেন হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আরবিআই (RBI) এই ডিজিটাল মুদ্রা ইস্যু করবে ও যাবতীয় ব্যবস্থাপনা করবে। ২০২২ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেছিলেন, ব্লক চেন এবং অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে চলবে আরবিআইয়ের ডিজিটাল রুপি। তবে, আরবিআই কীভাবে ডিজিটাল রুপি বাস্তবায়ন করতে চলেছে এবং এটি কী ধরনের ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করতে চলেছে তা এখনও বিস্তারিত জানা যায়নি।

    [tw]


    [/tw]

    নির্মলা স্পষ্ট বলেছিলেন, নেট মাধ্যমে ব্যবহৃত ক্রিপ্টোকারেন্সি ভারতে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে গণ্য হবে না। ওই তকমা পাবে শুধু সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সি (সিবিডিসি)। ভবিষ্যতে যা আনার দায়িত্ব রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের।আরবিআই এ দিন খসড়া পত্রে জানিয়েছে, বর্তমান অর্থ ব্যবস্থায় চালু থাকা সাধারণ মুদ্রার বিকল্প আনা তাদের উদ্দেশ্য নয়। বরং ডিজিটাল টাকাকে সাধারণ নোটের পরিপূরক করে তোলার চেষ্টা চলছে। যাতে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত একটি ডিজিটাল ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যায়। যার সুবিধা নিতে পারবে সকলে।

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন?

    ভারতে যখন প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করা নিয়ে তুমুল জল্পনা ছড়িয়েছে, ঠিক সেই সময়েই আরবিআই বাজারে নিয়ে আসছে নতুন এই ডিজিটাল মুদ্রা । যদিও ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলির উপর এখনই কোনও নিষেধাজ্ঞা আনেনি কেন্দ্র সরকার। তবে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, এই ক্রিপ্টোর ট্রেডিং এবং এনএফটির মতো ভার্চুয়াল ডিজিটাল সম্পত্তি থেকে প্রাপ্ত আয়ের উপর ৩০ শতাংশ কর চাপানো হবে। আপাতভাবে সরকারের যা দৃষ্টিভঙ্গি, তাতে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ভারত সরকার চায় মানুষ এই ক্রিপ্টোকারেন্সির বদলে স্বদেশি ডিজিটাল রুপি (Indigenous Digital Rupee) ব্যবহার করুক।

    অতীতে ক্রিপ্টো নিয়ে বার বার সাবধান করেছেন আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। এই পরিস্থিতিতে ভারতের ই-রুপি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। একাংশের দাবি, এটা ভবিষ্যতে দেশে আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থার নকশাই বদলে দিতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share