Tag: RBI

RBI

  • Reserve Bank of India: আর দিতে হবে না ‘পেনাল ইন্টারেস্ট’! ঋণগ্রহীতাদের সুরাহায় নানা নির্দেশ আরবিআইয়ের

    Reserve Bank of India: আর দিতে হবে না ‘পেনাল ইন্টারেস্ট’! ঋণগ্রহীতাদের সুরাহায় নানা নির্দেশ আরবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঋণের চুক্তি লঙ্ঘনের জেরে আর গ্রাহকদের থেকে পেনাল্টি ইন্টারেস্ট নিতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। বদলে পেনাল্টি চার্জ নেওয়া যেতে পারে। এই মর্মে ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য একগুচ্ছ নির্দেশ জারি করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank of India)। শীর্ষ ব্যাঙ্কের নির্দেশ অনুযায়ী, যে কোনও গ্রাহক পরিবর্তনশীল সুদে ঋণ নিয়ে থাকলেও, তাঁকে সেই ধার স্থায়ী সুদের হারে শোধের সুযোগ দিতে হবে। সে জন্য কোনও চার্জ নেওয়া হলে, শুরুতেই তা জানাতে হবে স্পষ্ট। 

    নয়া নিয়মে কী কী

    এই নয়া নিয়মের ফলে ঋণের চুক্তি লঙ্ঘন বা কোনও একটি সুদ দিতে দেরি হলে ঋণগ্রহীতাদের মোটা অঙ্কের টাকা খসবে না। আরবিআই জানিয়েছে, এরপর থেকে ঋণের সুদের হারের ওপর বাড়তি কোনও সুদ চাপাতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। এদিকে আরবিআই (Reserve Bank of India) আরও জানিয়েছ, এরপর থেকে ঋণের চুক্তি লঙ্ঘনের জেরে যে পেনাল্টি চার্জ ধার্য করা হবে, তা যেন যথাযথ হয়। এদিকে ঋণগ্রহীতাদের আগেভাগেই পেনাল্টি সম্পর্কে অবগত করার জন্য ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আরবিআই-এর তরফে। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এই নয়া নিয়ম কার্যকর হবে। শুধু তা-ই নয়, আগামী দিনে ধার মঞ্জুর করার সময়ে সুদ বাড়লে, গ্রাহকের উপর কতটা চাপ পড়তে পারে (মাসিক কিস্তি এবং শোধের মেয়াদের সম্ভাব্য বৃদ্ধি সম্পর্কে) তা-ও গ্রাহককে পরিষ্কার জানাতে বলা হয়েছে। জরিমানা হিসাবে বাড়তি সুদ না নিয়ে থোক টাকা নেওয়ার বিষয়টি ১ জানুয়ারি থেকে চালু করতে হবে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে। বাদবাকি নিয়ম কার্যকর করার ব্যবস্থা করতে হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: মোদি-জিনপিং বৈঠকের আগে পূর্ব লাদাখে মেজর জেনারেল স্তরের আলোচনা শুরু

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক-এর পর্যবেক্ষণ

    ব্যাঙ্কিং মহলের দাবি, পরিবর্তনশীল সুদ মানে ব্যাঙ্ক তার হার বাড়ালে ঋণগ্রহীতাকে বেশি গুনতে হবে। কমালে তাঁদের আর্থিক বোঝা কমবে। স্থির সুদে ঋণ নেওয়ার অর্থ, তা কোনও পরিস্থিতিতেই বদলাবে না। বাজারে সুদ বাড়লেও বইতে হবে না তার চাপ। চড়তে থাকা সুদের জমানায় যা গ্রাহকের পক্ষে কিছুটা নিশ্চিন্তির। বর্তমানে গৃহঋণ-সহ প্রায় সব ধারই দেওয়া হয় পরিবর্তনশীল সুদে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank of India) বলেছে, ঋণ শোধ নিয়ে গ্রাহকদের অনেক অভিযোগ জমা পড়ছে। একেই সুদ বাড়ায় একাংশ বিপাকে পড়েছেন, তার উপর কিছু ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাড়তি টাকা আদায়ের জন্য তাদের কেউ কেউ গ্রাহকের সঙ্গে আলোচনা না করেই বাড়িয়ে দিচ্ছে ঋণ শোধের মেয়াদ। অনেকে আবার ইএমআইয়ের অঙ্ক বাড়াচ্ছে, যা বহন করাই কঠিন হচ্ছে অনেকের পক্ষে। এই পরিস্থিতিতে আরবিআই-এর নয়া নির্দেশ কিছুটা স্বস্তি দেবে গ্রাহকদের, অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Repo Rate: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট, জানালেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    Repo Rate: ফের অপরিবর্তিত রইল রেপো রেট, জানালেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরিবর্তিতই রইল রেপো রেট (Repo Rate)। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়ে দেওয়া হল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) তরফে। তার আগে মানিটারি পলিসির বৈঠকে একথা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। তিনি বলেন, “ভারতীয় অর্থনীতি ক্রমেই আরও শক্তিশালী ও স্থিতিশীল হচ্ছে।” শক্তিকান্ত জানান, ভারতীয় অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতেই রেপো রেট নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে এই ত্রৈমাসিকে রেপো রেট থাকবে ৬.৫ শতাংশ। গত বছরের মে মাস থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক মুদ্রাস্ফীতির উদ্বেগের কারণে ধাপে ধাপে রেপো রেট বাড়িয়েছিল ২৫০ বেসিস পয়েন্ট। যদিও গত তিনটি মনিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে রেপো রেট অপরিবর্তিতই রাখা হয়েছে।

    রেপো রেট

    রেপো রেটের (Repo Rate) ওপর ভিত্তি করেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অন্য ব্যাঙ্কগুলিকে ধার দিয়ে থাকে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষবারের মতো রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এপ্রিল ও জুন মাসে তা অপরিবর্তিত রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। এবার ফের অপরিবর্তিত রাখা হল। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বৃদ্ধি করলে ব্যাঙ্কের ঋণ মহার্ঘ হয়ে ওঠে। গত দেড় বছরে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বৃদ্ধি করেছে অনেকটাই। রেপো রেট বৃদ্ধির অর্থ হল ঋণের ওপর সুদের হার বৃদ্ধি হওয়া। দিন কয়েক আগে অর্থনীতিবিদদের একটা বড় অংশই জানিয়েছিলেন, রেপো রেট পুরনো স্তরেই থাকবে এবারও। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ ও ইউরোপিয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সুদের হার বৃদ্ধি সত্ত্বেও তাঁরা জানিয়েছিলেন, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখতে পারে। তাঁদের হিসেব যে নিছক অমূলক ছিল না, এদিন শক্তিকান্তের ঘোষণাই তার প্রমাণ।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পদক্ষেপ

    এপ্রিলেও রেপো রেট (Repo Rate) অপরিবর্তিত রেখেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। অপরিবর্তিত ছিল জুন মাসেও। অগাস্টেও যে রেপো রেট একই রইল, তা জানিয়ে দেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কর্তা। শক্তিকান্ত জানান, অগাস্টে মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য যে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে তিনজন এবং সরকারের তরফে মনোনীত তিনজন থাকেন মানিটারি কমিটিতে।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানান, এপ্রিল থেকে জুন ২০২৪ সালের জন্য জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস নির্ধারণ করা হয়েছে ৬.৬। ২০২৩-২৪ সালের জন্য মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস ৫.১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫.৪ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Note Exchange: আজ থেকে শুরু ২০০০ টাকার নোট বদলের প্রক্রিয়া! জেনে নিন নানা নিয়ম

    Note Exchange: আজ থেকে শুরু ২০০০ টাকার নোট বদলের প্রক্রিয়া! জেনে নিন নানা নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল ২০০০ টাকার নোট বদলের (Note Exchange) প্রক্রিয়া। আজ, মঙ্গলবার থেকে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ব্রাঞ্চে বদলে দেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট। কোনও ফর্ম পূরণ করতে হবে না রিজার্ভ ব্যাঙ্ক স্পষ্টভাবে বলেছে যে ২ হাজার টাকার নোট বিনিময়ের জন্য ব্যাঙ্কে কোনও ফর্ম পূরণ করতে হবে না বা কোনও পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হবে না। আপনি একবারে ২ হাজার টাকার ১০টি নোট পরিবর্তন করতে পারেন। 

    নোট বদল করতেই হবে

    ২০০০ টাকার নোট বাতিলের (Note Exchange) ঘোষণা করেছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। আরবিআই জানিয়েছে, ৩০ সেপ্টেম্বরের পরে ২ হাজার টাকার নোটটি সরিয়ে নেওয়া হবে। আরবিআই গভর্নর জনসাধারণকে তাড়াহুড়ো করতে বারণ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এবার প্রায় ৪ মাস সময় আছে মানুষের হাতে তাই কোনও চিন্তা করার দরকার নেই।

    কীভাবে নোট বদল 

    আজ অর্থাৎ ২৩ মে থেকে ২০০০ টাকার নোট (Note Exchange) ব্যাঙ্কে গিয়ে জমা করা যাবে। তার বদলে অন্য টাকা নেওয়া যাবে। গ্রাহকরা তাঁদের নিকটতম ব্যাঙ্কের যে কোনও শাখায় যেতে পারেন। সেখানে নিজের অ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ দিয়ে ২০০০ টাকার নোট জমা কিংবা বদল করে নিতে পারেন। ব্যাঙ্কগুলি আপনাকে একটি রিক্যুইজিশন স্লিপ দিতে পারে। সেগুলি গ্রাহককে অবশ্যই পূরণ করতে হবে। সেই স্লিপে নাম, কত টাকা বদল করতে চান, কতগুলি নোট রয়েছে ইত্যাদি উল্লেখ করতে হতে পারে। এছাড়া, গ্রাহকদের বিনিময়ের স্থান এবং তারিখও উল্লেখ করতে হবে। তারপরে গ্রাহকরা তাঁদের ২০০০ টাকার নোট সহ ব্যাঙ্কের দেওয়া ফর্মটিতে সই করে তা জমা দেবেন।

    বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ভিন্ন নিয়ম

    বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের মোট ৯০০০ শাখা এবং আরবিআই-এর আঞ্চলিক শাখায় ২০০০ টাকার নোট বদলানো (Note Exchange) যাবে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় নোট বদলের জন্য কোনও পরিচয়পত্র লাগবে না। অন্যান্য যেকোনও ব্যাঙ্কের শাখাতেও নোট বদলের জন্য কোনও নথির প্রয়োজন নেই বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় পুকুরচুরি! ‘প্রমাণ’ দিলেন শুভেন্দু

    প্রয়োজনে আলাদা কাউন্টার

    আরবিআই ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে, প্রয়োজনে ২০০০ টাকার নোট বদলের (Note Exchange) জন্য পৃথক কাউন্টার খোলা যেতে পারে। তবে তা প্রয়োজনের ভিত্তিতেই খোলা হবে। যদি কোনও শাখা মনে করে যে তাদের এখানে ২০০০ টাকার নোট বদলের জন্য সেভাবে ভিড় হচ্ছে না, তাহলে সাধারণ কাউন্টারেই সেই লেনদেন হতে পারে। এদিকে কোনও ব্যাঙ্কের শাখায় আপনার অ্যাকাউন্ট না থাকলেও সেখান থেকে ২০০০ টাকার নোট বদল করতে পারবেন আপনি। এদিকে যদি ২০০০ টাকার নোট বদল না করে তা নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা দিতে চান, তাহলে তার ওপর কোনও বাধ্যবাধকতা নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • 2000 Notes: ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ২ হাজারের নোট না বদলালে কী হবে? বড় ঘোষণা শক্তিকান্ত দাসের

    2000 Notes: ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ২ হাজারের নোট না বদলালে কী হবে? বড় ঘোষণা শক্তিকান্ত দাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes) বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে, এমন সিদ্ধান্তের কথা গত শুক্রবারই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে। ২৩ মে থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ২০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে গিয়ে জমা বা বদল করা যাবে বলেও জানিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। আরবিআই-এর এই ঘোষণার পরেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ঘুরতে থাকে নানা মুনির নানা মত। অনেকেরই প্রশ্ন, ‘‘তবে কি ৩০ সেপ্টেম্বরের পরেই ২০০০ টাকার নোট বাতিল বলে ধরে নেওয়া হবে?’’ সোমবার জনসাধারণকে আশ্বস্ত করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই)-এর গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, নোট বদলের সময়সীমা ৩০ সেপ্টেম্বরে শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও ২০০০ টাকার নোট অবৈধ হবে না। অন্যদিকে, রবিবার স্টেট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes) জমা দিতে হলে বা বদলাতে গেলে কাউকে কোনও পরিচয়পত্র দেখাতে হবে না। নির্দিষ্টভাবে কোনও ফর্মও পূরণ করতে হবে না। একসঙ্গে ব্যাঙ্কে ১০ টি ২০০০ টাকার নোট অথবা ২০ হাজার টাকার নোট বদলানো যাবে অথবা জমা করা যাবে বলে জানিয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক।

    কী বললেন শক্তিকান্ত দাস?

    সোমবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে আরবিআই গভর্নর বলেন, “এই সময় ব্যাঙ্কে ভিড় করার কোনও প্রয়োজন নেই। আপনার কাছে নোট বদলের জন্য চার মাস সময় আছে।” এই সময়ই তিনি বলেন, ‘‘৩০ সেপ্টেম্বরের পরেও ২০০০ টাকার নোট ‘অবৈধ’ হয়ে যাবে না।’’ তবে নোট বদলের জন্য ৩০ সেপ্টেম্বরের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া কেন? এই প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, ‘‘জনগণ যাতে এই বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে দেখে, তার জন্যই এমনটা বলা হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes) বদলের বিজ্ঞপ্তি সামনে আসতেই নানা ধরনের গুজব ছড়াতে শুরু করে। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বরের নোটবাতিলের সঙ্গে এর তুলনা টানতে শুরু করে কেউ কেউ। ২০০০ টাকার নোট যে বাতিল বা বেআইনি কোনওটাই হয়নি এদিন আরবিআই গভর্নরের কথায় তা অনেকটাই স্পষ্ট হল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    ১০০০ টাকার নোট কি ফিরছে?

    সোমবার সাংবাদিক সম্মেলনে শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছেন, ২ হাজার টাকার নোট তুলে নেওয়া হলেও নতুন করে হাজার টাকার নোট চালু করার কোনও পরিকল্পনা নেই। প্রসঙ্গত, ৭ বছর আগে দেশে হাজার টাকার নোট চালু ছিল। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর ৫০০ টাকা এবং ১ হাজার টাকার নোট বাতিল করে মোদি সরকার। নতুন নোটের চাহিদা সামাল দিতে তার পরেই বাজারে আসে ২ হাজার টাকার নোট (2000 Notes)। এই আবহে দেশে আবার হাজার টাকার নোট চালু করা হবে কি না, এই নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। যদিও আপাতত এমন কোনও ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2000 Note: ২০০০-এর নোট বাতিলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত চন্দ্রবাবু নায়ডু, কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যমের! কেন জানেন?

    2000 Note: ২০০০-এর নোট বাতিলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত চন্দ্রবাবু নায়ডু, কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যমের! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১ অক্টোবর থেকে ২ হাজার নোট (2000 Note) বাতিলের ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। এই সিদ্ধান্তকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের মাস্টার প্ল্যানের (Modi Govt Masterplan) অঙ্গ বলে দাবি করছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন ডেপুটি গর্ভনর আর গান্ধী (Former RBI Deputy Governor R Gandhi)। সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডু। এই পদক্ষেপ কেন করা উচিত তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন দেশের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম।

    উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে নোট বাতিল করেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। সে বার ৫০০ এবং ১ হাজার টাকার নোট বাতিল করা হয়েছিল। ৭ বছরের মাথায় এ বার ২ হাজার টাকার নোট (2000 Note) তুলে নেওয়া হচ্ছে। প্রায় ১৮১ কোটি ২ হাজারের নোট তুলে নেওয়া হবে। ব্যাঙ্কগুলিকেও আর ২ হাজারের নোট না দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২ হাজারের নোট মিলবে না এটিএমেও। ২৩ মে থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বদলে নেওয়া যাবে ২ হাজার টাকার নোট। 

    লক্ষ্য কালো টাকা নিয়ন্ত্রণ 

    এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে, তেলুগু দেশম পার্টির প্রধান চন্দ্রবাবু নায়ডু জানান, কালো টাকা নিয়ন্ত্রণে (curbing black money) এই সিদ্ধান্ত সরকারকে প্রচুর সাহায্য করবে। কারণ অনেক মানুষ প্রচুর পরিমাণ ২ হাজার টাকার নোট নিজেদের কাছে গচ্ছিত রেখেছেন। এবার তাঁরা যখন সেগুলি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে পাল্টাতে যাবেন তখনই তা আয় বর্হিভূত হলে সমস্যায় পড়বেন।

    কেন নোট বাতিল করা হচ্ছে

    কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যমের মতে, এই নোট তুলে নেওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হল এই নোটের ব্যবহার হ্রাস পাওয়া। ক্রমাগতই কম হতে থেকেছে এই নোটের ব্যবহার। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, সাধারণত লেনদেনের জন্য এত বেশি মূল্যের ব্যাঙ্কনোট জনসাধারণ ব্যবহার করে না। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত, বাজারে প্রচলিত ব্যাঙ্ক নোট গুলির মধ্যে ২০০০ টাকার নোট (2000 Note) মাত্র ১০.৮ শতাংশ রয়েছে।

    আরবিআই (RBI) ‘ক্লিন নোট পলিসি’ গ্রহণ করেছে। এর মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে ভাল গুণমানের নোটের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়েছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। নোট বন্দির পর প্রচলিত ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষেই ২০০০ টাকার নোট (2000 Note) ছাপা বন্ধ করে দিয়েছে আরবিআই (RBI)। এই নোটগুলির আনুমানিক আয়ু ৪ থেকে ৫ বছর। যার অর্থ ২০১৬ সালে ছাপা নোটগুলি এখন সম্ভাব্য আয়ুর শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ‘ক্লিন নোট পলিসি’ অনুযায়ী, সেগুলি আর ব্যবহারের উপযুক্ত নয় বলেও তা প্রত্যাহার করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: বাতিল হচ্ছে ২০০০ টাকার নোট, কবে থেকে জানেন?

    আরবিআই (RBI) জানিয়েছে, ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল হওয়ার পর বাজারে মুদ্রা নোটের ব্যাপক ঘাটতি দেখা গিয়েছিল। আর সেই ঘাটতি মেটাতেই ২০০০ টাকার নোটটি চালু হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি পালটেছে। ৫০০, ২০০, ১০০ টাকার নোটগুলি এখন উপযুক্ত পরিমাণে প্রচলিত রয়েছে। আর এই নোটগুলিই সাধারণ মানুষের চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট। তাই যে উদ্দেশে একসময় ২০০০-এর নোট (2000 Note) চালু হয়েছিল তা পূরণ হয়েছে বলেও এই নোট প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2000 Rupee Note: বাতিল হচ্ছে ২০০০ টাকার নোট, কবে থেকে জানেন?

    2000 Rupee Note: বাতিল হচ্ছে ২০০০ টাকার নোট, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজার থেকে ২ হাজার টাকার নোট (2000 Rupee Note) তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। বাজারে যে নোটগুলি রয়েছে, সেগুলির বৈধতা ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কালো টাকা উদ্ধার করতেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল বলে দাবি করা হয়েছিল সরকারের তরফে।

    ২ হাজার টাকার নোট (2000 Rupee Note)

    এই নোট বাতিলের পরে পরেই বাজারে আসে ২ হাজার টাকার নোট। ২০১৮ ও ’১৯ সালেই ২ হাজার টাকার নোট ছাপানো বন্ধ করে দিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ২০১৭ সালের মার্চের আগে ৮৯ শতাংশ ২ হাজারের ডিনমিনেশন নোট ইস্যু করা হয়েছিল। একটি বিবৃতি জারি করে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, কারও কাছে ২ হাজার টাকার নোট (2000 Rupee Note) থাকলে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা ব্যাঙ্কে জমা করা যাবে। তাই এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। একেবারে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জমা করা যাবে।

    কেন ২ হাজার টাকার নোট ছাপানো হয়েছিল?

    যে কোনও ব্যাঙ্কেই এই নোট জমা করে কিংবা বদলে ফেলে অন্য নোট নেওয়া যাবে। আরবিআই কেন ২ হাজার টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল? দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে নোট বাতিলের সময় নতুন নোটের চাহিদা বেড়ে গিয়েছিল। সেই চাহিদা মেটাতেই ২ হাজার টাকার নোট ছাপানো হয়েছিল। এরপর এতগুলো বছর কেটে গিয়েছে। নোটগুলির আয়ুও ফুরিয়ে এসেছে।

    মুদ্রা পলিসি মেনেই বাজার থেকে ২ হাজার টাকার নোট (2000 Rupee Note) তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। প্রসঙ্গত, একটি নোটের আয়ু ৪ থেকে ৫ বছর। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চের হিসেব অনুযায়ী, এই মুহূর্তে বাজারে যে সংখ্যক ২ হাজার টাকার নোট রয়েছে, তার মূল্য ৩.৬২ লক্ষ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিং পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় (India’s Per Capita Income) বেড়েছে। ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিকস অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় নয় বছর সময়ে দেশের জনগণের মাথা পিছু আয়ের পরিমান জাতীয় আয়ের হিসেবে দ্বিগুন হয়েছে। মাথা পিছু জাতীয় আয় ১৫.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাড়িয়েছে ১,৭২০০০ টাকায়। ২০১৪-২০১৫ সালে যা ছিল ৮৬,৬৪৭ টাকা।

    পর্যায়ক্রমে আয় বৃদ্ধি

    জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের (NSO) তথ্যানুসারে, মোট জাতীয় আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income), ২০২২-২৩ সালে ছিল ১,৭২,০০০ টাকা। এটি তার আগের বছরের তুলনায় ১৫.৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪-১৫ সাল থেকে দ্রুত গতিতে বেড়েছে আয়। বর্তমানে গড়ে একজন ভারতীয়ের বার্ষিক আয় ১.৭২ লক্ষ টাকা। অর্থনীতিবিদদের বিশ্বাস, উপযুক্ত পুনর্বন্টন নীতির মাধ্যমে বছরে ৫%-৬%-এর মধ্যে এই মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) বৃদ্ধিকে ধরে রাখা যাবে। তবে এখনও দেশে সম্পদের অসম বন্টনের সমস্যা রয়ে গিয়েছে। আর সেটা দূর করাই মোদি সরকারের চ্যালেঞ্জ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আন্তর্জাতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতের মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) গড় বৃদ্ধি ছিল বার্ষিক ৫.৬% করে। এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির ফল এটা। কোভিডের সময় মন্দা গেলেও দ্রুত কোভিডের পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করেছে সরকার। বর্তমান মূল্যে ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল যথাক্রমে ১,২৭,০৬৫ এবং ১,৪৮,৫২৪ টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট যে, দেশে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income) ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা পিছু আয়বৃদ্ধির বিষয়টি সমৃদ্ধির বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হয়। তাঁরা বলছেন, মোদি সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা গরিবদের সাহায্য করেছে। সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন অনেক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট, মুদ্রা লোন, খাদ্যের অধিকার কর্মসূচিতে বিনামূল্যে রেশনের মতো বিষয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফের রেপো রেট (Repo Rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। বুধবার দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৬.৫ শতাংশ। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে টানা ছ বার রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকে এনিয়ে আলোচনাও হয়েছে। ৬ সদস্যের কমিটির ৪ জনই রেপো রেট বৃদ্ধির পক্ষে মত দেন। তার পরেই রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    রেপো রেট…

    গত ডিসেম্বরেই রেপো রেট (Repo Rate) ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। তার পর দু মাস কাটতে না কাটতেই ফের তা বাড়ানো হল। গত মে মাস থেকে এ নিয়ে ২২৫ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়াল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেই এই পদক্ষেপ করা হল। চলতি আর্থিক বর্ষ তথা ২০২২-২৩ সালে মুদ্রাস্ফীতির হার দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশ। তবে আগামী অর্থবর্ষে যদি বর্ষা ঠিকঠাক হয়, তাহলে মুদ্রাস্ফীতির হার ৫.৩ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    গত বছর ডিসেম্বরে মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকের পর রেপো রেট (Repo Rate) ০.৩৫ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তার পর ফের ফেব্রুয়ারিতে মিলিত হয় মনিটরি পলিসি কমিটির। যদিও রিভার্স রেপো রেট ৩.৩৫ শতাংশই রয়েছে। উল্লেখ্য, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে হারে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ দেয়, তাকে রেপো রেট বলা হয়। আবার বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি যে হারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে ঋণ দেয়, তাকে বলা হয় রিভার্স রেপো রেট। সাধারণত রেপো রেট বাড়লে তার সরাসরি প্রভাব এসে পড়ে ঋণ শোধের প্রক্রিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: শ্রদ্ধার হাড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে আফতাব! জানেন চার্জশিটে আর কী কী তথ্য উঠে এল?

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত মে মাস থেকে ছ বার বাড়িয়েছে রেপো রেট। সামগ্রিকভাবে এই সময়ের মধ্যে ২.৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথমবার আরবিআই ৪ মে রেপো রেট ০.৪ শতাংশ বৃদ্ধি করে। এরপরে ৮ জুন ০.৫ শতাংশ, ৫ অগাস্ট ০.৫ শতাংশ, ৩০ সেপ্টেম্বর ০.৫ শতাংশ এবং ৭ ডিসেম্বর ০.৩৫ শতাংশ রেপো রেট বাড়িয়েছিল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bank Locker: ব্যাঙ্কে লকার সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণ হয়নি! ভয় নেই, মেয়াদ বাড়াল আরবিআই

    Bank Locker: ব্যাঙ্কে লকার সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণ হয়নি! ভয় নেই, মেয়াদ বাড়াল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কে লকার ভাড়া নেওয়া গ্রাহকদের সঙ্গে সংশোধিত চুক্তি জমা দেওয়ার সময়সীমা বৃদ্ধি করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্য়ে ব্যাঙ্কগুলিকে গ্রাহকদের সঙ্গে লকার ভাড়া দেওয়া সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণের প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, ১ জানুয়ারি ২০২৩ সালের মধ্যে লকার পুনর্নবীকরণ চুক্তি শেষ করতে হবে ব্যাঙ্কগুলিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিপুল সংখ্যক গ্রাহক নতুন চুক্তি রিনিউ না করার জন্য সময় সীমা আরও বাড়ানো হল ৷ 

    নতুন নির্দেশিকা

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ অনুযায়ী, কেউ নতুন চুক্তি স্বাক্ষর না করায় যদি ব্যাঙ্ক তাঁর লকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে সেটি  তুলে নেওয়া হবে। নতুন নির্দেশিকায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ‘আরবিআই-এর নজরে এসেছে, এখনও প্রচুর সংখ্যক গ্রাহক সংশোধিত চুক্তিপত্র জমা দিতে পারেননি। বহু ক্ষেত্রেই ১ জানুয়ারির মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের কথা ব্যাঙ্কগুলি গ্রাহকদের জানাতেও পারেনি।’ নতুন নির্দেশিকায় ব্যাঙ্কগুলিকে জানানো হয়েছে, আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সব গ্রাহককে লকার ভাড়া নিয়ে সংশোধিত চুক্তি জমা দেওয়ার কথা জানিয়ে দিতে হবে।  এর পর আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭৫ শতাংশ গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি সেরে ফেলতে হবে।

    আরও পড়ুন: প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে চলেছে দেশ! ‘টেকনোলজি হাব’-এর জন্য প্রস্তুত গ্রামীণ ভারতও

    এর আগে গত বছর আগস্ট মাসে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক একটি বয়ান জারি করে সেফ ডিপোজিট লকার, সেফ কাস্টোডি আর্টিক্যাল ফেসিলিটি নিয়ে নির্দেশ জারি করেছিল ৷ বলা হয়েছিল, ১ জানুয়ারি ২০২৩ সালের মধ্য়ে লকার পুনর্নবীকরণ চুক্তি শেষ করতে হবে ব্যাঙ্কগুলিকে। কিন্তু বেশির ভাগ গ্রাহক সংশোধিত চুক্তি স্বাক্ষর না করায় সময় সীমা বাড়ানো হল ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত ৷ এবার যাতে সময়ের মধ্যে এই কাজ সম্পূর্ণ করা যায় তার জন্য ব্যাঙ্কগুলিকে সমস্ত প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কের লকারের (Bank Locker) নিয়মে বেশ কিছু বদল এনে নতুন নির্দেশিকা জারি করল আরবিআই। রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার জারি করা নির্দেশিকা অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে নয়া নির্দেশিকা কার্যকর হবে। নয়া নিয়ম অনুসারে এবার থেকে ব্যাঙ্কের লকারের ক্ষেত্রে নিজেদের দিক থেকে আর সব সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। ইতিমধ্যে যাঁদের লকার রয়েছে, দ্রুত তাদের তা পুনর্নবীকরণের নির্দেশ দিয়েছে আরবিআই। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে।

    কী বলা হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়? 

    কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের নয়া নিয়ম অনুসারে, গ্রাহককে ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি লকার (Bank Locker) চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করতে হবে। ইতিমধ্যে এসবিআই, পিএনবি-র মতো ব্যাঙ্কগুলিতে নয়া চুক্তির নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের মধ্যে এই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করতে হবে আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে। আরবিআইয়ের নির্দেশিকা অনুযায়ী, ব্যাঙ্কগুলিকে এই নতুন নিয়মের বিষয়ে গ্রহকদের অবগত করতে প্রচার চালাতে হবে। প্রসঙ্গত, আগের মতোই সুপ্রিম কোর্ট অনুমোদিত ব্যাঙ্ক লকার চুক্তি কার্যকর থাকবে।    

    আরবিআইয়ের নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের সুরক্ষার জন্যে স্ট্রংরুমের প্রবেশ ও বাহির পথে সিসিটিভি বসাতে হবে। কম করে ১৮০ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ ব্যাঙ্কে গচ্ছিত থাকবে। গ্রাহক যদি চুরি বা লকার (Bank Locker) সংক্রান্ত অন্য কোনও অভিযোগ তোলেন, তবে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। নয়া নির্দেশে বলা হয়েছে, ভল্টে সংরক্ষিত মূল্যবান জিনিস লুটপাট হলে বা আগুন ক্ষতি হলে বা ভবনটি ধসের ভেঙে ক্ষতি হলে আমানতকারীরা ব্যাঙ্ক চার্জের ১০০ গুণ পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ‘আক্টস অফ গড’ – এর কারণে  লকারের ক্ষতি বা সামগ্রীর ক্ষতির হলে, তার জন্যে ব্যাঙ্ক দায়ী থাকবে না। 

    এছাড়াও এবার থেকে কোনও সরকারি সংস্থা যদি গ্রাহকের লকারের (Bank Locker) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে অথবা কোনও কারণে তা সুরক্ষিত জায়গায় সরাতে হয়, তবে ইমেল অথবা এসএমএসের মাধ্যমে তা গ্রাহককে জানাতে হবে ব্যাঙ্ককেই। আরবিআই ব্যাঙ্কগুলিকে লকার বরাদ্দের সময় একটি মেয়াদী আমানত দাবি করে। যা লকারের তিন বছরের জন্য ভাড়া হিসাবে সংগ্রহ করা হয়। তবে লকার হোল্ডারদের জন্য এই ধরনের মেয়াদী আমানত জোর করে নেওয়া যাবে না। এমনটাও বলা হয়েছে আরবিআইয়ের নির্দেশিকায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share