Tag: Russia

Russia

  • Russia Ukraine conflict: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হত ১২ ভারতীয়, জীবিতদের ফেরানোর উদ্যোগ কেন্দ্রের

    Russia Ukraine conflict: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হত ১২ ভারতীয়, জীবিতদের ফেরানোর উদ্যোগ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Russia Ukraine conflict) হত ১২ ভারতীয়। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ১৬ জন। শুক্রবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, মোটা মাইনের চাকরির টোপ দিয়ে (Ukraine) ভারতীয়দের নিয়ে যাচ্ছে রাশিয়ার সংস্থা। পরে তাঁদেরই ট্রেনিং দিয়ে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে।

    বিদেশমন্ত্রকের বক্তব্য (Russia Ukraine conflict)

    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা রুশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই মুহূর্তে রাশিয়ায় অবরুদ্ধ ও বাধ্য হয়ে যুদ্ধে অংশ নেওয়া সব ভারতীয়কে অবিলম্বে মুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।” জানা গিয়েছে, ভারত থেকে রাশিয়ায় যুদ্ধ করতে গিয়েছিলেন ১২৬ জন। এঁদের মধ্যে ৯৬ জনই ফিরে এসেছেন। বাকি ৩০ জনের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। অবশিষ্ট ১৬ জনকে রাশিয়া নিখোঁজ ঘোষণা করেছে।

    বিনিল বাবুর মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক

    রাশিয়ান এক এজেন্টের দেওয়া চাকরির টোপ গিলে সে দেশে গিয়েছিলেন কেরলের বছর একত্রিশের বিনিল বাবু। ড্রোন হামলায় মৃত্যু হয় তাঁর। সে প্রসঙ্গে জয়সওয়াল বলেন, “বিনিল বাবুর মৃত্যু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমরা ওঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছি। যত দ্রুত বিনিলের দেহ এদেশে আনা যায়, তা নিশ্চিত করতে রুশ প্রশাসনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি আমরা।” তিনি জানান, মস্কোয় চিকিৎসাধীন (Russia Ukraine conflict) আর এক ভারতীয়কেও দ্রুত দেশে ফেরানো হবে। তিনি বলেন, “মস্কোর দূতাবাস এই দুই ভারতীয় পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। আমরা কেরলের এক ভারতীয় নাগরিকের দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যুর বিষয়ে জানতে পেরেছি, যাঁকে স্পষ্টতই রুশ সেনাবাহিনীতে চাকরি করার জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল।”

    আরও পড়ুন: সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে আপস নয়, ইউনূস প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিল ভারত

    প্রসঙ্গত, গত জুলাইয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা হয়েছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। ওই সময় তিনি পুতিনকে ভারতীয়দের ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ জানান। অক্টোবরে কাজান ব্রিকস সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ফের একপ্রস্ত কথা বলেন রুশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে (Ukraine)। সেই সময়ও মোদিকে পুতিন আশ্বস্ত করেছিলেন এই বলে যে, যেসব ভারতীয়কে রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল রাশিয়া তাঁদের সবাইকে অব্যাহতি দেবে (Russia Ukraine conflict)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ (Russia Ukraine War) করতে গিয়ে মৃত্যু হল কেরলের এক যুবকের। এর ফলে ক্ষুব্ধ ভারত সরকার। রাশিয়ায় পাঠানো হল কড়া বার্তা। অবিলম্বে ভারতীয়দের, যারা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সামিল, তাদের ফেরত পাঠাতে বলা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে ভারতীয়রাও সামিল, এই খবর মিলেছিল আগেই। এর আগেও কমপক্ষে আটজন ভারতীয়ের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যুর খবর মিলেছিল। এবার কড়া ব্যবস্থা নিল ভারত সরকার।

    কড়া বার্তা দিল্লির

    দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধে রুশ মিলিটারির (Russia Ukraine War) সাপোর্ট সার্ভিসে বহু ভারতীয়কে নিয়োগ করেছিল পুতিন সরকার। অধিকাংশকেই চাকরির টোপ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মস্কোয় পৌঁছে তাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বন্দুক। বিনা প্রশিক্ষণেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল যুদ্ধক্ষেত্রে (Indian in Russian Force)। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “মস্কোয় রুশ প্রশাসন এবং নয়াদিল্লিতে রাশিয়ার দূতাবাসে বিষয়টি জানানো হয়েছে। যে ক’জন ভারতীয় বর্তমানে রুশ সেনায় রয়েছেন, তাদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর দাবি জানিয়েছি আমরা।”

    কাজের আসায় গিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে

    মৃত যুবকের নাম বিনিল টিবি। কেরলের ত্রিশূরের বাসিন্দা। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান বিনিল এক আত্মীয়ের সঙ্গে কাজের খোঁজে রাশিয়ায় (Russia Ukraine War) যান এজেন্ট মারফত। তারা ইলেকট্রিশিয়ান ও প্লাম্বিংয়ের কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। রাশিয়ায় পৌঁছনোর পর তাঁদের পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয় এবং জোর করে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, বিনিলকে নিয়ে রাশিয়া যাওয়া তাঁরই এক আত্মীয় জৈন টিবি এই ঘটনার পর আহত হয়েছেন। বর্তমানে মস্কোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই যুবক। তিনিও রাশিয়ার ফ্রন্টলাইন সার্ভিসে ছিলেন বলে খবর। জৈনের বস ২৭, আর বিনিলের বয়স ৩২। তাঁদের দুজনেরই শিক্ষাগত যোগ্যতার বিচারে আইটিআই মেকানিক্যালের ডিপ্লোমা ছিল। গত ৪ এপ্রিল তাঁরা রাশিয়ায় গিয়েছিলেন। সেখানে ইলেকট্রিশিয়ান ও কল সারাইয়ের কাজ পাবেন, এমন আশা নিয়ে তাঁরা যুদ্ধে লিপ্ত রাশিয়ায় পাড়ি দেন। এর কয়েক মাস পরই এল এই শোকের খবর।

    বিদেশ মন্ত্রকের দাবি

    বিদেশ মন্ত্রকের কাছে ভারতীয় যুবকের মৃত্যু ও আরেক যুবকের আহত হওয়ার খবর মিলতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করা হয়। মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাস মৃতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। দ্রুত ওই যুবকের দেহ ভারতে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ভারত সরকারের তরফে বাকি ভারতীয়দেরও রুশ সেনা (Indian in Russian Force) থেকে মুক্তি দিয়ে দেশে ফেরানোর বার্তা পাঠানো হয়েছে। রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। মস্কোয় আমাদের দূতাবাস পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। আমরা রুশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছি যাতে মৃতদেহ দ্রুত ভারতে পাঠানো যায়। আমরা আহত ব্যক্তিরও দ্রুত মুক্তি এবং ভারতে প্রত্যর্পণ চেয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: মহাকাশে ফলবে বরবটি! অঙ্কুরোদ্গম করে বিশ্বকে তাক লাগাল ইসরো

    ISRO: মহাকাশে ফলবে বরবটি! অঙ্কুরোদ্গম করে বিশ্বকে তাক লাগাল ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে ফলবে বরবটি (Cowpea Seeds Germinate)! অন্তত এমনই আশা ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানীদের। আশার কারণ, অঙ্কুরিত হয়েছে বরবটির বীজ। দিন কয়েকের মধ্যে গজাবে নতুন পাতাও। তাতেই আশার আলো দেখছেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশে প্রাণের সন্ধান চলছে বহু দিন ধরেই। মহাকাশে কীভাবে উদ্ভিদ ও প্রাণীরা বেঁচে থাকতে পারে, তার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টাও চলছে। সেই চেষ্টায়ই মিলল সাফল্য। অঙ্কুরোদ্গম হল বরবটির বীজে।

    মহাকাশে বরবটির বীজ (ISRO)

    জানা গিয়েছে, গত ৩০ ডিসেম্বর পিএসএলভি সি-৬০ রকেটে করে স্পেডেক্স মহাকাশযানের সঙ্গে আটটি বরবটির বীজ মহাকাশে পাঠিয়েছিলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর বিজ্ঞানীরা। সেই বীজই অঙ্কুরিত হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতি দিয়ে ইসরো জানিয়েছে, বরবটির বীজ অঙ্কুরিত হতে চার দিন সময় লাগে। সেই হিসেবে শনিবার অঙ্কুর বেরিয়েছে ওই বীজগুলির। শীঘ্রই কচি পাতাও ফুটবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, সংস্থার এই সাফল্য তাঁদের কমপ্যাক্ট রিসার্চ মডিউল ফর অরবাইটাল প্ল্যান্ট স্টাডিজ মিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাঁদের আশা, এর ফলে মহাকাশের মাইক্রোগ্র্যাভিটি পরিস্থিতিতে উদ্ভিদের অঙ্কুরোদ্গম ও বৃদ্ধি সংক্রান্ত গবেষণা আরও সমৃদ্ধ হবে।

    ইসরোর সাফল্য

    জানা গিয়েছে, বরবটির বীজ (ISRO) পাঠানোর পর থেকে প্রতি মুহূর্তের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হচ্ছিল। হাই রেজলিউশন সম্পন্ন ক্যামেরা লাগানো হয়েছিল নজরদারির জন্য। অক্সিজেনের মাত্রা, কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ এবং তাপমাত্রার ওঠাপড়ার হিসেব রাখতেও পেলোডে বসানো হয়েছিল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। তাতেই দেখা গিয়েছে বীজের অঙ্কুরোদ্গম। 

    আরও পড়ুন: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ইসরোর এই সাফল্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীর বাইরে অন্যত্র উপনিবেশ গড়ার ক্ষেত্রে এটি যেমন সহায়ক হবে, তেমনি দীর্ঘমেয়াদি অভিযানের ক্ষেত্রে খাদ্যের জোগান অব্যাহত রাখার ক্ষেত্রেও এই গবেষণা ফলদায়ক হয়ে উঠবে। মহাকাশ অভিযানে আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের মতো দেশকে ভারত যে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিতে পারে, তা আরও একবার প্রমাণ করে দিল ইসরো। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে (Cowpea Seeds Germinate) মহাকাশ যান পাঠিয়ে তামাম বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল ইসরো (ISRO)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Russia: রাশিয়ান মিসাইল হানায় ভেঙে পড়ে আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমান? কী বলল মস্কো?

    Russia: রাশিয়ান মিসাইল হানায় ভেঙে পড়ে আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমান? কী বলল মস্কো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজাখস্তানে দুর্ঘটনাগ্রস্ত আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের (Azerbaijan Airlines) বিমান ভেঙে পড়ে রাশিয়ান (Russia) মিসাইল হানায়! এমনই দাবি উঠতে থাকে বিভিন্ন মহল থেকে। একাধিক মাধ্যমে দাবি করা হয়, ওই বিমানকে দূর থেকে ইউক্রেনের ড্রোন ভেবে মিসাইল ছুড়েছিল রাশিয়া। সেই কারণেই তা ভেঙে পড়ে। তবে এই ইস্যুতে অবশেষে মুখ খুলল মস্কো।

    কী জানাল মস্কো (Russia)?

    রাশিয়ার (Russia) তরফে জানানো হয়েছে, বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে, তাই আগে থেকে যেন কেউ কিছু কল্পনা না করে ফেলেন। কেউ কেউ এখনই বিষয়টি নিয়ে নানারকম দাবি করছেন, সেগুলি ঠিক নয়। নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ এভাবেই অস্বীকার করেছে মস্কো। আজারবাইজান প্রশাসন ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। কাজাখস্তান প্রশাসনও আলাদাভাবে ঘটনার তদন্ত করেছে বলে জানা গিয়েছে। ঠিক এই আবহে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। প্রসঙ্গত, বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রোজনিতে যাচ্ছিল বিমানটি।

    আরও পড়ুন: দেশের প্রথম কেবল ব্রিজ জম্মু-কাশ্মীরের আঞ্জি খাদ সেতুতে রেলের সফল ট্রায়াল রান সম্পন্ন হল

    কোনও দাবিরই অকাট্য প্রমাণ মেলেনি

    বিমানটিতে (Russia) ৩৭ জন আজারবাইজানের, ১৬ জন রাশিয়ার, ৬ জন কাজাখস্তানের এবং ৩ জন কিরগিস্তানের বাসিন্দা ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। আকতাউ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানটি আকাশের মাঝপথ থেকেই ক্রমশ নীচের দিকে নামতে শুরু করে এবং তাতে আগুন লেগে যায়। প্রাথমিক অনুমান, কুয়াশার কারণে হয়তো পাইলট দিকভ্রষ্ট হয়েছিলেন। যার ফলে তিনি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। আবার কেউ কেউ মনে করেছেন পাখির ঝাঁকের সঙ্গে কোনওভাবে ধাক্কা লেগেছিল বিমানটির। তাতেই কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি তৈরি হয়। এছাড়া বিমানের ইঞ্জিনেও কোনও সমস্যা থাকতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে কোনও দাবিরই (Azerbaijan Airlines) অকাট্য কোনও প্রমাণ মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kazakhstan Plane Crash: কাজাখস্তানের ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা! মৃত অন্তত ৪২, উদ্ধার দুই নাবালক সহ ২৫

    Kazakhstan Plane Crash: কাজাখস্তানের ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা! মৃত অন্তত ৪২, উদ্ধার দুই নাবালক সহ ২৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনেই বিষাদের খবর। ৬৭টি জন যাত্রী এবং ৫ জন ক্র সদস্য নিয়ে কাজাখস্তানে ভেঙে পড়ল একটি বিমান। প্রথমে সব যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছিল। তবে শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ১১ বছর এবং ১৬ বছরের দুই নাবালক সহ ২৫ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৪২ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কাজাখস্তান (Kazakhstan Plane Crash) প্রশাসন। 

    কেন এই দুর্ঘটনা

    বিমান দুর্ঘটনার খবর দেওয়া হয়েছে কাজাখস্তানের পরিবহণ মন্ত্রকের তরফে৷ তারা জানিয়েছে, যে বিমানটি ভেঙে পড়েছে, সেটি আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের ৷ বিমানটি আজারবাইজানের রাজধানী বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রোজনিতে যাচ্ছিল ৷ কাজাখস্তানের আকতাউ শহরের কাছে বিমানটি ভেঙে পড়ে ৷ মাঝপথে কোনও এক কারণে বিমানের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন পাইলট। দুর্ঘটনার মুহূর্তের যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বিমানটি ক্রমশ নীচের দিকে নামতে শুরু করছিল এবং তাতে আগুন লেগে যায়। রাশিয়ার সংবাদসংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কুয়াশার কারণে হয়তো পাইলট দিকভ্রষ্ট হয়েছিলেন। যার ফলে তিনি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। সেই কারণেই এই দুর্ঘটনা। 

    জরুরি অবতরণের অনুরোধ

    আজারবাইজাইন এয়ারলাইন্সের তরফে জানানো হয়েছে যে এই বিমানটি কাস্পিয়ান সাগরের পূর্ব তীরে তেল ও গ্যাসের কেন্দ্র বলে পরিচিত আকাউত থেকে তিন কিলোমিটার দূরে জরুরি অবতরণ করার জন্য অনুরোধ জানায়৷ ভেঙে পড়ার আগে বিমানের পাইলট এমারজেন্সি ল্যান্ডিং-এর অনুরোধ করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু তিনি কোনও উত্তর পাননি। এরপর মাঝ আকাশেই কয়েক রাউন্ড চক্কর কাটার পর ভেঙে পড়ে বিমানটি। ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই বিমান দুর্ঘটনার একাধিক ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia: চার স্ত্রী রাখার ফতোয়া নাকচ করেছে রাশিয়ারই প্রগতিশীল মুসলিম গোষ্ঠী

    Russia: চার স্ত্রী রাখার ফতোয়া নাকচ করেছে রাশিয়ারই প্রগতিশীল মুসলিম গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলাম বিশ্বে একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়ার (Russia) একটি প্রগতিশীল মুসলিম গোষ্ঠী। রাশিয়ার শীর্ষ ইসলামিক (Muslim) সংস্থা মুসলিম পুরুষদের দুই বা ততোধিক বিয়ে বা স্ত্রী (Four Wives) রাখার সিদ্ধান্তকে নাকচ করার কথা ঘোষণা করেছে। তবে এই সিদ্ধান্ত শুধু রাশিয়ার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয় গোটা বিশ্বে ইসলামিক রাষ্ট্রের সামনে এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক ধর্ম বিশেষজ্ঞরা।

    সাধারণত মুসসিম পার্সোনাল ল’বোর্ড বা শরিয়া শাসন চারটি করে বিয়ের অনুমতি দিয়ে থাকে। গোটা বিশ্বে পশ্চিম থেকে পূর্বে সর্বত্র এই নিয়ম অক্ষরে অক্ষের পালন করা হয়। যদিও গবেষকরা মনে করেছেন, গোটা বিশ্বে বাকি ধর্মের তুলানায় ইসলামের প্রচার-প্রসারের একটি বড় কারণ হল একাধিক বিবাহ এবং বহু সন্তান উৎপাদন নীতি। তাই প্রগতিশীল মুসলিম সংগঠনের ভাবনা ইতিবাচক।

    ১৭ ডিসেম্বর ফতোয়া জারি হয়েছিল (Russia)!

    রাশিয়ার (Russia) ইসলামিক সংস্থার পক্ষ থেকে আগে ১৭ ডিসেম্বর একটি ফতোয়া বা ধর্মীয় বিধি জারি করেছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, সমস্ত পরিস্থিতিতে মুসলিম পুরুষরা একাধিক স্ত্রী (Four Wives) রাখাতে পারবেন। সেই সঙ্গে আরও বলা হয় একজন মুসলমানের চারটি স্ত্রী থাকতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে সকলের জন্য আলাদা আলাদা থাকার জায়গা সহ সমান ভাবে বস্তুগত উপলব্ধতাকে প্রাধ্যান্য দিতে হবে। এরপর রাশিয়ার মুসলিমদের ধর্মীয় সংগঠনের কাউন্সিল অফ স্কলারের নতুন ঘোষণা হয় যে এই চার স্ত্রী রাখার নির্দেশ রাশিয়ার আইনের সঙ্গে কোনও রকম ভাবে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। শারিয়া নিয়ম দেশের আইনের পরিপন্থী। ইসলামিক এই ফতোয়াকে অবিলম্বে প্রত্যহার করতে হবে। সামাজিক মাধ্যমে এই বার্তা ছড়িয়ে পড়লে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে চাঞ্চাল্য তৈরি হয়।

    চার বিয়ে ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের বিরুদ্ধে

    রাশিয়ার (Russia) ইসলামিক কাউন্সিল অফ স্কলারের নতুন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন অনেক প্রগতিশীল মানুষ। আবার রাশিয়ার পার্লামেন্টারি ফ্যামিলি অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রধান নিনা ওস্তানিনা বলেন, “রাশিয়ায় বহুবিবাহ নিষিদ্ধ। এটি আমাদের মূল নৈতিকতা এবং ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের বিরুদ্ধে।”

    উল্লেখ্য, ভারতে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার পাশাপাশি ‘মুসলিম (Muslim) পার্সোনাল ল’বোর্ড নামে একটি আলাদা ক্ষেত্র রয়েছে। কংগ্রেসের আমল থেকে দেশের সংবিধানকে আড়ালে রেখে এই বোর্ড গঠন করা হয়েছে। একইভাবে ওয়াকফ বোর্ডও সক্রিয় রয়েছে দেশে। বিশেষজ্ঞরা ইসলামের শরিয়া শাসনকে আগ্রাসী ও হিংসাত্মক বলেছেন। তবে ভারতের কোনও প্রগতিশীল মুসলিম সংগঠন দুই বা ততোধিক স্ত্রী রাখা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেননি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ukraine Russia War: ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে চলেছেন পুতিন! কী বললেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট?

    Ukraine Russia War: ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে চলেছেন পুতিন! কী বললেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ দাঁড়ি পড়তে চলেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Ukraine Russia War) অন্তত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একটি বক্তব্যে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। সম্প্রতি পুতিন (Putin) বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় আপস করার জন্য উন্মুক্ত।

    কোনও পূর্বশর্ত নেই (Ukraine Russia War)

    তিনি বলেন, আলোচনার জন্য কোনও পূর্বশর্ত নেই। তবে যে কোনও চুক্তিতে অবশ্যই বৈধ ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, রাশিয়া যে কোনও ব্যক্তির সঙ্গে, এমনকি প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও আলোচনা করতে প্রস্তুত। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে পুতিন জানান, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে কথা বলেননি। তবে তিনি সংঘাত নিয়ে আলোচনা করতে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রস্তুত। রাশিয়া দুর্বল জায়গায় রয়েছে, একথা মানতে রাজি নন পুতিন। তিনি বলেন, ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণের পর দেশটি আরও শক্তিশালী হয়েছে। এর পরেই পুতিন বলেন, রাশিয়া আলোচনার জন্য উন্মুক্ত। তিনি বলেন, কিভকেও আপসের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

    স্থায়ী শান্তি চুক্তি

    সাময়িক যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা খারিজ করে দিয়েছেন পুতিন। তিনি স্থায়ী শান্তি চুক্তির পক্ষে (Ukraine Russia War) মত প্রকাশ করেন। তিনি জানান, ইস্তানবুলের বৈঠকে বাস্তবায়িত না হওয়া প্রস্তাবের ওপর ভিত্তি করেই ভবিষ্যতের আলোচনা হওয়া উচিত। তবে, এই খসড়া চুক্তিকে কিছু ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদ আত্মসমর্পণ হিসেবেই বিবেচিনা করেছিলেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যাপক প্রাণহানি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জঙ্গিদের হাতে অনায়াসে কি চলে যাচ্ছে পাসপোর্ট? বিরাট আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

    যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত লক্ষ লক্ষ মানুষ। এসবের জেরে রাশিয়া ও পশ্চিমের দেশগুলোর সম্পর্ক আরও খারাপ হয়েছে। পুতিন এই আক্রমণকে নেটোর সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরক্ষামূলক অভিযান হিসেবে সমর্থন করেছেন। যদিও রাশিয়া ইউক্রেনের প্রায় পাঁচভাগের একভাগ অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে। পুতিন জানান, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করতে প্রস্তুত। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি যদি অন্য রকম কিছু ভাবতাম, তাহলে ২০২২ সালের আগেই ইউক্রেনে সেনা পাঠানো উচিত ছিল। একইসঙ্গে পুতিন (Putin) স্বীকার করেন, যুদ্ধের (Ukraine Russia War) জন্য রাশিয়ার আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হওয়া উচিত ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Syria: রাশিয়ার পর সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল আমেরিকাও, স্বীকার বিদেশমন্ত্রীর

    Syria: রাশিয়ার পর সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল আমেরিকাও, স্বীকার বিদেশমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার সিরিয়ার (Syria) বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের কথা স্বীকার করল আমেরিকা (America)! রাশিয়ার পর এবার আমেরিকাও সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারের পতন ঘটানো সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)-এর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে! শনিবার এ কথা জানিয়েছেন আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।

    আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী কী বললেন? (Syria)

    শনিবার জর্ডনের আকাবায় তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে বৈঠকের পর এ কথা স্বীকার করে নেন ব্লিঙ্কেন। তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে সিরিয়ার এইচটিএস এবং অন্যান্য গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে আমেরিকা। সিরিয়া (Syria) প্রশ্নে ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, “দামাস্কাসের এ মুহূর্তে এমন একটি সরকারের প্রয়োজন, যারা সংখ্যালঘুদের অধিকারকে সুনিশ্চিত করবে এবং কোনও রকম সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে মদত দেবে না। এ বিষয়ে আমরা সবাই একমত হয়েছি।”

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    রাষ্ট্রপুঞ্জের বিশেষ দূত কী বললেন?

    রাষ্ট্রপুঞ্জের বিশেষ দূত গেইর পেডারসেনও বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলিকে মানবিক ভাবে সিরিয়ার (Syria) পাশে থাকার অনুরোধ জানান। সিরিয়ায় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলি যাতে ভেঙে না পড়ে, তা-ও নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তবে জর্ডনের ওই বৈঠকে সিরিয়ার কোনও প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। ছিল না ইরান কিংবা রাশিয়াও, যারা অতীতে বিভিন্ন সময়ে সিরিয়ার আসাদ সরকারকে আর্থিক ও সামরিক সহায়তা দিয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত ৮ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট আসাদ সরকারকে উৎখাত করে সিরিয়ার রাজধানী দামাস্কাস দখল করেছিল বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএস এবং তাদের সহযোগী ‘জইশ আল-ইজ্জা’র যৌথবাহিনী। দামাস্কাস ছেড়ে সপরিবার রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছেন আসাদ। তদারকি সরকারের ভারপ্রাপ্ত প্রধান হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করেছেন মহম্মদ আল-বশির।

    এর পরে আমেরিকা, রাশিয়া-সহ বেশ কয়েকটি দেশ জানিয়েছে, তারা সিরিয়ার নতুন সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। সেই আবহেই একে একে প্রকাশ্যে আসছে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সিরিয়ার বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর যোগাযোগের কথা। প্রকাশ্যে আসছে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সিরিয়ার বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর যোগাযোগের কথা। শুক্রবারই জানা গিয়েছে, এইচটিএস নেতা আবু মহম্মদ আল- জুলানির সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে গৃহযুদ্ধ পর্বে ধারাবাহিক ভাবে আসাদের সেনাকে ‘মদত’ দিয়ে আসা রাশিয়াও!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Voronezh Radar System: ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের হদিশ মিলবে! ভারতে আসছে রুশ ‘ভরোনেঝ’ রেডার

    Voronezh Radar System: ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের হদিশ মিলবে! ভারতে আসছে রুশ ‘ভরোনেঝ’ রেডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার সঙ্গে ৪ বিলিয়ন ডলারের (৩৩ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা) একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি (India Russia Defence Deal) স্বাক্ষর করতে চলেছে ভারত। এই চুক্তির আওতায় রাশিয়া ভারতকে অত্যাধুনিক রেডার সিস্টেম সরবরাহ করবে। এর ফলে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্তকরণ এবং বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অনেক বেশি শক্তিশালী হবে। ভারত রাশিয়া থেকে ‘ভরোনেঝ’ সিরিজের রেডার (Voronezh Radar System) কিনতে যাচ্ছে। এটি ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত শত্রুপক্ষের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা যুদ্ধবিমানকে শনাক্ত করতে পারে। শত্রুর ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করার এই ধরনের ক্ষমতা বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশের হাতেই রয়েছে।

    এই রেডার সিস্টেম নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ

    এই চুক্তি (India Russia Defence Deal) ভারতের চলমান বিমান প্রতিরক্ষা আধুনিকীকরণ প্রচেষ্টার অংশ। দেশের নিরাপত্তার জন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রেডার সিস্টেমের প্রায় ৬০ শতাংশ উপাদান ভারতেই তৈরি করা হবে। যা আত্মনির্ভর ভারতের অবস্থান শক্ত করবে। ভারত-রাশিয়া প্রতিরক্ষা সম্পর্ককেও আরও শক্তিশালী করবে এই চুক্তি। এই রেডার সিস্টেমটি (Voronezh Radar System) কর্নাটকের চিত্রদুর্গে স্থাপন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে ইতিমধ্যেই অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা এবং উন্নত এরোস্পেস পরিকাঠামোর সুবিধা রয়েছে। এই চুক্তি নিয়ে ইতিমধ্যেই ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে রেডার সিস্টেমের নির্মাতা আলমাজ-আন্তের নেতৃত্বে রুশ প্রতিনিধি দলের আলোচনা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের বিশেষত্ব (Voronezh Radar System) 

    ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের প্রধান কাজ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করা। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের গতি অনেক বেশি হওয়ায় দ্রুত এটি শনাক্ত করা জরুরি যাতে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায়। এটি মহাকাশ-সীমার কাছাকাছি উড়ন্ত আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পারে (India Russia Defence Deal)। এছাড়াও, এই রেডার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমান সহ অন্যান্য আকাশপথে হুমকি সম্পর্কেও তথ্য সরবরাহ করে। ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের (Voronezh Radar System) একটি স্টেশন ৬ হাজার কিলোমিটার দূরত্ব এবং ৮ হাজার কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত কোনও কিছুকে শনাক্ত করতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: আরবসাগরে নৌসেনার শক্তিবৃদ্ধি, সোমবার হাতে আসছে স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’

    Indian Navy: আরবসাগরে নৌসেনার শক্তিবৃদ্ধি, সোমবার হাতে আসছে স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাশিয়ার প্রযুক্তিগত সহায়তায় সর্বাধুনিক স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’ পেতে চলেছে ভারতীয় নৌসেনা। আগামী সোমবার, রাশিয়ার উপকূলীয় শহর কালিনিনগ্রাদে আইএনএস তুশিলকে ভারতীয় নৌসেনায় কমিশন্ড বা অন্তর্ভুক্ত করা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।

    ‘আইএনএস তুশিল’-এর গুরুত্ব

    তুশিল শব্দের অর্থ রক্ষাত্মক বর্ম। আইএনএস তুশিল সাগরে ভারতীয় নৌসেনাকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদের জাহাজ কারখানায় তৈরি হয়েছে এই যুদ্ধজাহাজ। এই গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট গোত্রের এই যুদ্ধজাহাজে ব্যবহার করা হয়েছে স্টেলথ প্রযুক্তি। শত্রুপক্ষের রেডারকে ফাঁকি দিতেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির জন্য সমুদ্রে তুশিলের উপস্থিতি বুঝতেই পারবে না বিপক্ষ। আড়াল থেকেই আক্রমণ শানাতে পারবে তুশিল। আধুনিক সমস্ত রকমের যুদ্ধসরঞ্জাম মোতায়েনের ব্যবস্থা রয়েছে এতে। অন্তর্ভুক্তির পর, আইএনএস তুশিল ভারতীয় নৌবাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় ফ্লিটের অংশ হবে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত ফ্রিগেটগুলির মধ্যে একটি বলে জানান কর্মকর্তারা। এটি শুধু ভারতীয় নৌবাহিনীর সক্ষমতার বৃদ্ধির প্রতীক হবে না, বরং ভারত-রাশিয়া অংশীদারিত্বের দৃঢ় এবং সহনশীল শক্তিরও প্রতীক বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    শক্তি বাড়বে নৌসেনার

    ২০১৬ সালে নয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে ২.৫ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তির অংশ হিসেবে, নৌসেনার হাতে আসতে চলেছে তুশিল। এই আওতায়, চারটি স্টেলথ ফ্রিগেট তৈরি হবে। দুটি জাহাজ রাশিয়ায় নির্মিত হবে, অন্য দুটি জাহাজ ভারতেই নির্মিত হবে। ৩,৯০০ টনের এই জাহাজটির দৈর্ঘ্য ১২৫ মিটার। জাহাজটি বেশ কয়েকটি ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে গিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফ্যাক্টরি সি ট্রায়াল, স্টেট কমিটি ট্রায়াল এবং অবশেষে ভারতের বিশেষজ্ঞদের দ্বারা ডেলিভারি অ্যাকসেপ্টেন্স ট্রায়াল। আরবসাগর ও ভারত মহাসাগরে নিরাপত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি, চিন-পাকিস্তানের প্রভাব খর্ব করতে দারুণ কাজে আসবে এই যুদ্ধজাহাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share