Tag: Russia

Russia

  • Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। দীর্ঘ এই যুদ্ধের জেরে রাশিয়া (Russia) থেকে পাততাড়ি গুটিয়েছে আমেরিকা ও ইউরোপীয়ান বিভিন্ন কোম্পানি। এমতাবস্থায় রাশিয়া চাইছে, ওই জায়গাগুলিতে ব্যবসা করুক ভারত। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের পূর্ণ সুযোগ নিক নয়াদিল্লি।

    শূন্যস্থানে বসুক মোদির দেশ

    ইউরোপের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করুক মোদির দেশ। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের কর্তা অ্যালেক্সি ভালকোভ বলেন, “যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার অর্থনীতির কিছু উপযুক্ত জায়গা তৈরি হয়েছে। ইউরোপীয় ও মার্কিন কোম্পানিগুলি ব্যবসা গোটানোয় এই শূন্যস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। ওই দেশগুলির সরকারের চাপেই যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে তারা। অনেক রাশিয়ান কোম্পানি এই ব্যবসাগুলির রাশ হাতে নিতে প্রস্তুত। আগ্রহ দেখিয়েছে কমিউনিস্ট শাসিত দেশ চিনও।”

    কোন কোন ক্ষেত্রে সুযোগ

    তিনি জানান, এ দেশে এমন অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, যেগুলি ভারতের বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলিকে ব্যবসা করতে আগ্রহী করে তুলবে। অটোমেটিভ, ট্রান্সপোর্টেশন, টেক্সটাইল কিংবা লাইট ইন্ডাস্ট্রিজগুলি ওই জায়গাগুলির ভাল ব্যবসা করতে পারবে।  সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের ইভেন্ট হবে আগামী (Russia) বছরের জুনের ৫ থেকে ৮ তারিখের মধ্যে। তিনি বলেন, “বিশেষ কোনও ব্যবসার ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করাটা ঠিক হবে না। কারণ ভারতের সঙ্গে আমাদের যে ব্যবসা চলছে, সেগুলি সহযোগিতার ভিত্তিতে। আমরা ফ্রেশ এবং এক্সাইটিং ডেভেলপমেন্ট দেখতে পাচ্ছি।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    ভলকোভ বলেন, “এই ফোরামে দু তরফে আলোচনার সুযোগ মিলবে। পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতেই এই সুযোগ মিলবে। এই ফোরামে যে কেবল রাশিয়ায় ব্যবসা করার সুযোগ মিলবে তা-ই নয়, গোটা বিশ্বের দ্বারই উন্মুক্ত হয়ে যাবে। কারণ ভৌগোলিকভাবে সেন্ট পিটার্সবার্গ তিনটি দেশের মাঝখানে অবস্থিত।” মুম্বইয়ে রাশিয়ান ফেডারেশনের কাউন্সেল জেনারেল অ্যালেক্সি সুরোভৎসেব বলেন, “আমরা কেবল লক্ষ্য রাখছি ব্যবসায়িক কাজকর্মের নীতিগুলির ওপর। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরাম একটা উন্মুক্ত মঞ্চ। এখানে যারা অংশ নেবে, তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত থাকবে। প্রয়োজনে এই অংশগ্রহণের খবর গোপনও রাখা হবে (Russia)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Putin to Modi: ‘মোদিকে ভয় দেখানোর কথা ভাবতেও পারি না’, বললেন মুগ্ধ পুতিন

    Putin to Modi: ‘মোদিকে ভয় দেখানোর কথা ভাবতেও পারি না’, বললেন মুগ্ধ পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির জন্য ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক ক্রমশ উন্নত হয়েছে। সম্প্রতি এই মত প্রকাশ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। দেশের স্বার্থে মোদির ‘কঠোর’ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভূয়সী প্রশংসা করলেন তিনি।  সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে ভারত-রাশিয়া সম্পর্কে নিয়ে পুতিন বলেন, ‘ভারত ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক সবদিক দিয়েই আরও দৃঢ় হচ্ছে। এই নীতির সবথেকে বড় গ্যারান্টি হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে।’

    কী বললেন পুতিন

    সম্প্রতি পুতিনের একটি ভিডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, রুশ নেতা হিন্দিতে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছেন। পুতিন নিজে অবশ্য হিন্দি বলেননি। রুশ ভাষায় তাঁর বলা কথাগুলি এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে হিন্দিতে অনুবাদ করা হয়েছে। ওই ভিডিও-তেই মোদির নীতির প্রশংসা করেন পুতিন। রুশ প্রেসিডেন্টের কথায়, “সত্যি বলতে গেলে, ভারতীয় জনগণের জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় তাঁর কঠোর অবস্থান দেখে মাঝে মাঝে আমি বিস্মিত হই।” তিনি জানান, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে তিনি বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তার ভিত্তিতেই তাঁর মনে হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কেউ কোনও সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করতে বা ভয় দেখাতে পারে না। পুতিন বলেন, “আমি কল্পনাও করতে পারি না যে মোদিকে ভয় দেখিয়ে বা হুমকি দিয়ে ভারত ও ভারতীয় জনগণের জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করতে বা সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করা যেতে পারে। আমি জানি তাদের উপর এমন চাপ রয়েছে।”

    প্রসঙ্গত, ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই ভারত-রুশ সম্পর্কে ‘বাধা’ হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে আমেরিকা এবং ইউরোপের বেশ কিছু দেশ। তবে পশ্চিমী দেশগুলির চাপের মুখে মাথা নত করেনি মোদি সরকার। জ্বালানি তেল কেনা প্রসঙ্গে ভারত স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছে, দেশের জনগণের স্বার্থে সস্তায় তেল পেলে, তা কেনা হবেই। এমনকী যুদ্ধের সমালোচনা করলেও রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটাভুটি থেকে ধারাবাহিক ভাবে বিরত থেকেছে ভারত। দিন কয়েক আগেই, ভারত-রুশ সম্পর্ক নিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, এই সম্পর্ক ভারতকে অতীতে বহুবার বহু সমস্যা থেকে রক্ষা করেছে। এই আবহে রুশ প্রেসিডেন্টের মুখে ফের ভারত বন্দনা শোনা গেল। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে মোদি-নীতির ভূয়সী প্রশংসা করলেন পুতিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষত মেটাতে জনসংখ্যা বাড়ানোর কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। রাশিয়ার মহিলাদের কাছে পুতিনের আর্জি, ৮ বা তার বেশি সন্তান প্রসব করে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়াতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। বড় পরিবার আদর্শ পরিবার নীতিকে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মস্কোতে ওয়ার্ল্ড রুশ পিপলস কাউন্সিলের ভাষণে একথা বলেন পুতিন। 

    কেন এই আবেদন

    প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সাল থেকে রাশিয়ার জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটি ৩ লক্ষের বেশি মানুষ হতাহতের শিকার হয়েছেন। এই অবস্থায় পুতিন (Vladimir Putin) বলেন, “আগামী দশকে আমাদের লক্ষ্য হবে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়ানো। আমাদের অনেক নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী চার, পাঁচ বা তারও বেশি সন্তান নিয়ে শক্তিশালী বহু-প্রজন্মের পরিবারের ঐতিহ্য রক্ষা করেছে৷ আমাদের ঠাকুমা বা তাঁর মায়েরা ৭-৮ জন সন্তানের জন্ম দিতেন। এখনও অনেক বাড়িতে ৪-৫টা সন্তান হয়। আসুন আমরা পরিবারের এই ট্র্যাডিশন বজায় রাখি। পরিবার তো শুধু সমাজ বা রাষ্ট্রের ভিত্তি নয়, এটা নৈতিকতা এবং দায়িত্ববোধের বিষয়।”

    আরও পড়ুুন: “ধনী দেশগুলির উচিত কার্বন নির্গমন পুরোপুরি কমানো”, দুবাইতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আর কী বললেন পুতিন

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের (Vladimir Putin) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তাঁর বক্তব্য আপলোড করা হয়েছে। রাশিয়ার অর্থোডক্স চার্চের প্রধান প্যাট্রিয়ার্ক কিরিল এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন এবং রাশিয়ার বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে অংশ নিয়েছিলেন। সেখানেই পুতিন বলেন,”প্রকৃত রুশ নাগরিক ছাড়া এই বিশ্বে রাশিয়ার কোনও অস্তিত্ব থাকবে না। এটা নিজেদের উন্নততর জাত ভাবার বা শুদ্ধ রক্তের কোনও ব্যাপার নয়। রাশিয়ার সংবিধানেই বলা আছে, রুশ ভাষা আদতে একটা রাষ্ট্রগঠনের ভাষা। আর তাই রুশ নাগরিকত্ব জাতীয়তাবাদের থেকে অনেক বেশি কিছু।” রুশ প্রেসিডেন্ট জাতীয়তাবাদের কথা বললেও বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ক্লান্ত সেনা, বহু মানুষ দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছেন তাই জাতিকে রক্ষা করতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা বলছেন পুতিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vladimir Putin: বছর ঘুরলেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন রাশিয়ায়, ফের প্রার্থী হচ্ছেন পুতিন!

    Vladimir Putin: বছর ঘুরলেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন রাশিয়ায়, ফের প্রার্থী হচ্ছেন পুতিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিদ্ধান্ত বদল করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)! আগে জানিয়েছিলেন, ২০২৪ সালের পর আর প্রেসিডেন্ট পদে থাকবেন না। তবে বর্তমানে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। রাশিয়ার এক সূত্রের খবর, সেই কারণেই সিদ্ধান্ত বদলেছেন পুতিন।

    জোসেফ স্তালিন

    রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট পদের মেয়াদ ছিল ৪ বছর। কোনও একজন পর পর টানা দুটো টার্ম থাকতে পারতেন রাষ্ট্রপতি পদে। তবে টানা ২৪ বছর ক্রেমলিনে ক্ষমতায় ছিলেন জোসেফ স্তালিন এবং লিওনিদ ব্রেজনেভ। টানা দু’ বারেরও বেশি যাতে প্রেসিডেন্ট পদে থাকা যায় তাই একুশেই আইন বদলেছিলেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তার আগেই অবশ্য প্রেসিডেন্ট পদের মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয় ৬ বছর। যেহেতু বদলেছে আইন, তাই আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আর কোনও বাধা রইল না পুতিনের সামনে।

    আইন বদল পুতিনের

    ২০০০ সালের মে মাস থেকে পর পর দু’টি টার্মে জিতে প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন পুতিন (Vladimir Putin)। যেহেতু দু’ বারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে থাকা যেত না, তাই অনুগত দিমিত্রি মেদভেদেভকে প্রেসিডেন্ট পদে বসিয়ে পুতিন হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১২ সালের নির্বাচনে জিতে ফের হন প্রেসিডেন্ট। জয়ী হন ১৮-র নির্বাচনেও। তার পরেই পরিবর্তন করা হয় আইনে। নতুন বছরের মার্চ মাসে রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা। এই নির্বাচনেই লড়তে চাইছেন বছর একাত্তরের পুতিন। তবে এ ব্যাপারে এখনও মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছেন ক্রেমলিনের কর্তারা। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলেই, তা ঘোষণা করা হবে আনুষ্ঠানিকভাবে।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের অভিষেককে তলব ইডি-র, বৃহস্পতিবারই হাজিরার নির্দেশ

    তবে পুতিন রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হলে তাঁর জয় যে নিশ্চিত, তা বলছে সে দেশের বিভিন্ন জনমত সমীক্ষা। জানা গিয়েছে, পুতিনের সঙ্গে রয়েছে রাশিয়ার ৮০ শতাংশ মানুষের সমর্থন। প্রসঙ্গত, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ। এই আবহেই চলতি বছরের প্রথম দিকে শোনা গিয়েছিল অসুস্থ হয়ে পড়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তবে সেটা যে নিছকই জল্পনা ছিল, তার প্রমাণ মিলল প্রেসিডেন্টের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসায়। জানা গিয়েছে, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে যাতে রাশিয়া হেরে না যায়, তাই এর শেষ দেখে ছাড়তে চান পুতিন। তাই তিনি বদলেছেন আগের সিদ্ধান্ত (Vladimir Putin)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Terrorists: “ট্রুডো মিথ্যা কথা বলেন”, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তোপ শ্রীলঙ্কার

    Khalistani Terrorists: “ট্রুডো মিথ্যা কথা বলেন”, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তোপ শ্রীলঙ্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের (Khalistani Terrorists) আশ্রয় দিয়ে আরও গাড্ডায় কানাডার ট্রুডো সরকার। এবার শ্রীলঙ্কাও জানিয়ে দিল, জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে কানাডা। খালিস্তানি জঙ্গিরা আশ্রয় নিয়েছে কানাডায়। তা নিয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর দেশের। এবার শ্রীলঙ্কার নিশানায়ও ট্রুডো সরকার। যার জেরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ক্রমেই কোণঠাসা হচ্ছে ট্রুডোর দেশ।

    কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা দ্বীপরাষ্ট্রের

    জুন মাসে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন ট্রুডো। এ প্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী আলি সাবরি বলেন, “ট্রুডো (Khalistani Terrorists) মিথ্যা কথা বলেন। এর আগে কানাডা সরকার দাবি করেছিল শ্রীলঙ্কায় গণহত্যা হয়েছে বলে। সেটাও সম্পূর্ণ মিথ্যা ছিল। ট্রুডোর অভিযোগ তাই আমাকে অবাক করে না।”

    ‘সন্ত্রাসবাদীদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’, বলল শ্রীলঙ্কাও

    তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের স্বর্গরাজ্য কানাডা। কানাডার প্রধানমন্ত্রী কোনও প্রমাণ ছাড়াই আপত্তিকর অভিযোগ তোলেন বারংবার। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রেও একই রকম অভিযোগ তুলেছিল কানাডা। শ্রীলঙ্কায় গণহত্যা হয়েছে বলে ভয়ানক ও সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ তুলেছিল কানাডা। সবাই জানে, আমাদের দেশে কোনও গণহত্যা হয়নি।” ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে, শ্রীলঙ্কার বিদায়ী হাইকমিশনার মিলিন্ডা মোরাগোদাও। কানাডার অভিযোগের পর ভারতের প্রতিক্রিয়ার প্রশংসা করে তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের কার্যকলাপের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শ্রীলঙ্কার নাগরিকরা। তবে সন্ত্রাসবাদ উচ্ছেদে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার।” তিনি বলেন, “আমার মনে হয়, এই আবহে ভারতের প্রতিক্রিয়া যথেষ্ট দ্ব্যর্থহীন ও দৃঢ়। পরিস্থিতি যেদিকে গড়াচ্ছে, তাতে আমরা ভারতকেই সমর্থন করছি। আমার ৬০ বছরের জীবনে ৪০ বছর শ্রীলঙ্কায় একাধিক সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হতে দেখেছি। আর এই সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের ফলস্বরূপ আমি অনেক বন্ধু ও সহকর্মীকে হারিয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    রাশিয়ার তোপের মুখেও ট্রুডো প্রশাসন

    এদিকে, হিটলারের নাৎসি বাহিনীর এক বর্ষীয়ান সদস্যকে সম্মান জ্ঞাপন করা হয় কানাডার পার্লামেন্টে (Khalistani Terrorists)। ৯৮ বছরের ওই ব্যক্তি ইউক্রেনের বাসিন্দা। নাৎসি বাহিনীর সদস্যকে ট্রুডো সরকার সম্মান জানানোয় বেজায় চটেছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “নাৎসির সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিকে যেভাবে সম্মান জানানো হয়েছে, তা উদ্বেগ তৈরি করে। নাৎসি জমানার ভয়াবহ স্মৃতি উসকে দেয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে হয়ে গেল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। আয়োজক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানরা। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছিলেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী। 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    তা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। একদম সঠিক কাজ করছেন তিনি। দেশে তৈরি গাড়ি ব্যবহার করা উচিত। প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ইতিমধ্যেই উদাহরণ তৈরি করেছে ভারত।” মঙ্গলবার দেশের বন্দর শহর ভ্লাদিভসতকে ইস্টার্ন ইকনোমিক ফোরামে যোগ দিয়েছিলেন পুতিন। সেখানেই তাঁর মুখে শোনা গেল মোদি-স্তুতি।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’

    দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের পক্ষে সওয়াল করে পুতিন বলেন, “আগে আমাদের কাছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি গাড়ি ছিল না, এখন আমাদের কাছে রয়েছে। এটা সত্যি যে মার্সিডিজ বা অডি গাড়ির তুলনায় আমাদের তৈরি গাড়িগুলি অনেক শোভনীয় দেখতে। নয়ের দশকে আমরা অনেক গাড়ি কিনেছিলাম, কিন্তু এটা ইস্যু নয়। আমাদের বন্ধুদের দেখে শেখা উচিত। যেমন ভারত। ওরা দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি ও তা ব্যবহারের ওপর নজর দিয়েছে। আমার মনে হয়, মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একদম সঠিক কাজ করছেন। উনি একদম ঠিক।”

    আরও পড়ুুন: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে নিজস্ব তৈরি গাড়ি রয়েছে। আমাদের সেগুলি ব্যবহার করা উচিত। ওই গাড়িতে কোনও সমস্যা নেই। এতে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিক্রি বাড়বে। এমন একটা চেইন তৈরি করতে হবে, যাতে কোন শ্রেণির আধিকারিকরা কী ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেন, তা জেনে সেই অনুযায়ী গাড়ি তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়ি কেনা নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছে।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমাদের অটোমোবাইল সংস্থা রয়েছে। আর আমাদের সেই গাড়িগুলি ব্যবহার করা উচিত। এই পদক্ষেপের জন্য আমাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে থাকা কোনও নীতির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করতে হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: অগাস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে সশরীরে যোগ দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। সেপ্টেম্বরে ভারতে রয়েছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেও তিনি যে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন না, দিন দুয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে তা জানিয়ে দিয়েছেন পুতিন।

    চিন সফরে পুতিন

    তবে অক্টোবরে চিন সফরে আসছেন তিনি। বেজিংয়ে আয়োজিত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে পুতিন রাজি হয়েছেন বলে সূত্রের খবর। পুতিন যদি চিন সফরে আসেন, তাহলে তা হবে তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারির পর প্রথম বিদেশ সফর। ইতিমধ্যেই পুতিনের এই সফরের যাবতীয় প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মস্কো। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকেই কাঠগড়ায় তোলে বিশ্বের একটা বড় অংশ।

    গ্রেফতারির খাঁড়ার ভয়

    যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে চলতি বছরের মার্চ মাসে পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। নিয়ম অনুযায়ী, যে ১২৩টি দেশ এই আদালতের সদস্য, তার যে কোনও একটিতে পা রাখলেই গ্রেফতার করা হবে পুতিনকে (Vladimir Putin)। এই আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই কারণেই পুতিন পা মাড়াননি ব্রিকস সম্মলনের পথে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে যেমন ভারত নেই, তেমনি নেই চিনও। প্রশ্ন, হল, তাহলে কেন ভারত সফরে না এসেও চিনে যাচ্ছেন পুতিন? আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, চিন কমিউনিস্ট শাসিত দেশ। ভারতের চেয়ে পুতিন সেখানে অনেক বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছের লোকজন। সেই কারণেই জি-২০-র বৈঠকে না গিয়ে চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন পুতিন।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারি নিকোলাই পাত্রুশেভ জানান, পুতিনকে (Vladimir Putin) ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে চিন। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “শীর্ষস্তর সহ বিভিন্ন স্তরে রুশ-চিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়সূচি তৈরি করা হচ্ছে। আমরা সময় মতো এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করব।” ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে ইন্দো-মার্কিন সম্পর্ক। সেই সময় একাসনে বসতে চলেছে রাশিয়া এবং চিন।

    তবে কি বদলাচ্ছে বিশ্বরাজনীতি?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yevgeny Prigozhin: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের

    Yevgeny Prigozhin: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলো রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করা ভাড়াটে সেনা ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের (Yevgeny Prigozhin)। বুধবারে ১০ জন যাত্রীকে নিয়ে বিমান ভেঙে পড়ে রাশিয়ায়। এই বিমানেই ছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। রুশ সংবাদ মাধ্যম এই খবর প্রকাশ করে জানিয়েছে যে, বিমানে ইয়েভগেনি ছিলেন এবং দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর।

    দুর্ঘটনা কীভাবে ঘটল (Yevgeny Prigozhin)?

    রাশিয়ার সংবাদ সূত্রে জানা গেছে, মস্কো থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গগামী একটি বেসরকারি সংস্থার এমব্রেয়ার লিগ্যাসি বিমানে যাত্রা করছিলেন তিনি। মস্কো থেকে প্রায় ১০০ কিমি উত্তরে টিবের একালাকয় কুজ়েনকিনো গ্রামের কাছে ভেঙে পড়ে বিমানটি। রাশিয়ার সংবাদ মাধ্যমের পক্ষ থেকে বলা হয় মৃতদের মধ্যে বিমানে সাতজন যাত্রী এবং তিনজন পাইলট ছিলেন। এই বিমানের মধ্যে ছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন (Yevgeny Prigozhin)। 

    কে এই ওয়াগানার প্রধান?

    রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রথম দিকে একেবারে সামনে থেকেই লড়াই করছিল ওয়াগানার গ্রুপ। কিন্তু কয়েক মাস আগেই পুতিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন (Yevgeny Prigozhin)। রাশিয়া থেকে পুতিনকে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকিও দেন তিনি। এরপর থেকে তাঁর নামটি সংবাদ শিরনামে উঠে আসে। এরপর থেকেই পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের ফাটল ধরে প্রিগোজিনের। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার, আইএস এবং আল-কায়দায়র বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে আফ্রিকাকে নিজের ঠিকানা হিসেবে ঘোষণা করে  একটি ফোন নম্বর দিয়ে সকলকে এই ঘোষিত যুদ্ধে অংশ গ্রহণের জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি।

    পুতিনের সঙ্গে মতভেদ হয়েছিল

    পুতিন ইয়েভগেনি প্রিগোজিনকে (Yevgeny Prigozhin) হত্যা করতে পারেন বলে একটি অভিযোগ উঠেছিল জুলাই মাসের সময় থেকেই। এমনও কথা শুনতে পাওয়া গিয়েছিলল যে, মস্কোর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে বেলারুশে আশ্রয় নিয়েছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। কিভ, ডনবাস এবং ইউক্রেনের অনেক এলাকা দখলের জন্য বিশেষ দায়িত্ব ছিল এই প্রিগোজিনের উপর। কিন্তু আচমাকা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন পুতিনের বিরুদ্ধেই। তার পর থেকেই পুতিনের রোষে পড়েন ‘বন্ধু’ প্রিগোজিন। বেলারুশের মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ মাঝপথে থামান তিনি। এবার বিমান দুর্ঘটনায় প্রিগোজিনের মৃত্যুতে পুতিন জড়িত বলে অভিযোগ তুলছেন ওয়াগানার যোদ্ধারা। তাঁদের অভিযোগ, রুশ সেনা পরিকল্পিত ভাবে খুন করছেন প্রিগোজিনকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক শক্তির দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের (Most Powerful Military 2023) তকমা পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থেকে আমেরিকার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে রাশিয়া ও চিন। গত বছরের সঙ্গে তুলনায় তালিকায় স্থান অপরিবর্তিত রইল এই তিন দেশের। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে ভারতেরও। গত বছরের মতো এবারও চতুর্থ স্থানে রয়েছে নয়াদিল্লি।

    ব়্যাঙ্কিংয়ে কে কোথায়

    বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশই সামরিক শক্তি (Military Strength) বাড়াতে তৎপর। বলা যায়, কোন দেশ সামরিক শক্তিতে কতটা শক্তিশালী (Most Powerful Military 2023), সে ব্যাপারে ভিতরে-ভিতরে প্রতিযোগিতাও শুরু হয়েছে। সাধারণভাবে যে দেশের পারমাণবিক শক্তি যত বেশি, সেই দেশ সামরিক দিক থেকে ততটা শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি স্থল, জল ও নৌ বাহিনীর শক্তিও তুলনীয়। প্রতি বছর এই সংক্রান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (GFP) অন্তত ৬০টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সামরিক শক্তির ব়্যাঙ্কিং দেয়। চলতি বছরে ১৪৫টি দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    চিন ও পাকিস্তানকে রুখতে গত কয়েক বছর ধরে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ভারত। ফলে আগামী দিনে চিনকে পিছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে আসতে পারে ভারত, বলে দাবি প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের। সামরিক শক্তির দিক থেকে গত বছর অষ্টম স্থানে ছিল ব্রিটেন। এবার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে এই দেশ।

    আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    অন্যদিকে ব়্যাঙ্কিং (Most Powerful Military 2023) খারাপ হয়েছে জাপান ও ফ্রান্সের। গত বছরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল জাপান। এবার তিন ধাপ নেমে অষ্টম স্থানে চলে এসেছে প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্র। সপ্তম থেকে নবম স্থানে নেমেছে ফ্রান্সও। প্রথম দশে জায়গা পেয়েছে পাকিস্তানও। সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি কম শক্তিশালী ১০টি দেশর তালিকাও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভুটানের নাম। হিমালয়ের কোলের দেশটি ছাড়াও তালিকায় জায়গা পেয়েছে সোমালিয়া, মলডোভা, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও আইসল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিপুণ দক্ষতায় ওয়াগনার (Wagner) বিদ্রোহে জল ঢেলে দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Modi-Putin Talk)। রুশ প্রেসিডেন্টের এহেন পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্তত এমনই দাবি করা হয়েছে ক্রেমলিন প্রকাশিত বিবৃতিতে। তাতে বলা হয়েছে, “২৪ জুন রাশিয়ায় যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে রুশ নেতৃত্বের নির্দিষ্ট পদক্ষেপে যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা ও রুশ নাগরিকদের নিরাপত্তা রক্ষা করা গিয়েছে, তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মোদি।”

    মোদি-পুতিন কথা

    শুক্রবার সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন পুতিন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। আলোচনায় উঠে এসেছিল দিন কয়েক আগে ঘটে যাওয়া ওয়াগনার বিদ্রোহের প্রসঙ্গও। রাশিয়ার দাবি, যেভাবে ওই বিদ্রোহ দমন করেছেন পুতিন, তার প্রশংসা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্র প্রধানের (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক ওই বৈঠক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, দু দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও স্থানীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে রাশিয়া ও ভারতের রাষ্ট্র প্রধানের। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর রাশিয়ার বর্তমান অবস্থার বিষয়ে মোদিকে অবহিত করেছেন পুতিন। ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতির বিষয়েও কথা বলেছেন মোদি-পুতিন। জি-২০ সম্মেলন এবং এসসিও সম্মেলনে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়েও ফোনে আলোচনা হয়েছে পুতিন ও মোদির।

    আরও পড়ুুন: “জাল এসসি, এসটি সার্টিফিকেট দিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    ভারত-রাশিয়া এনএসএ কথা

    শুক্রবার মোদি-পুতিন (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক বৈঠকের ঠিক আগের দিন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালকে ফোন করেছিলেন রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলাই পাত্রুশেভ। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠককে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে একাধিক জল্পনার। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব যে ডোভালকে ফোন করেছিলেন, তা স্বীকার করেছে রাশিয়া। মস্কোর দাবি, জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে দু দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর জন্যই ডোভালকে ফোন করেছিলেন পাত্রুশেভ।

    প্রসঙ্গত, গত শনিবার ভাড়াটে যোদ্ধাবাহিনী ওয়াগনার প্রধান মস্কো দখল অভিযানের কথা ঘোষণা (Modi-Putin Talk) করেন। এর পরেই রাশিয়ার তরফে ওয়াগনার প্রধান প্রিগোঝিন সহ বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। একদা ঘনিষ্ঠ প্রিগোঝিনকে বিশ্বাসঘাতক বলে চিহ্নিত করেন পুতিন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেফতারি পরোয়ানা। এর পরেই রণে ভঙ্গ দেন ওয়াগনার প্রধান। ইতি পড়ে বিদ্রোহে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share