Tag: Supreme court

Supreme court

  • TET Scam: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা মানিকের! কালীপুজো কাটবে ইডির হেফাজতেই

    TET Scam: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা মানিকের! কালীপুজো কাটবে ইডির হেফাজতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  টেট নিয়োগে (TET Scam)  দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। সিবিআই (CBI) তদন্তে রক্ষাকবচ পেলেও, ইডির (ED) গ্রেফতারি নিয়ে স্বস্তি পেলেন না পর্ষদের অপসারিত সভাপতি। ইডির গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে যে আর্জি করেছিলেন মানিক, বৃহস্পতিবার তা খারিজ করে দেওয়া হল। ইডির গ্রেফতারি সঠিক বলেই জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: শিবপুরে টাকা উদ্ধার-কাণ্ডে তদন্ত শুরু করল ইডি! জানেন কী খুঁজছে তারা?

    প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত মানিককে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল ইডি। সেই গ্রেফতারির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন মানিক। বৃহস্পতিবার মানিকের সেই আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বিচারপতি বিক্রম নাথের ডিভিশন বেঞ্চ। তাতেই তাঁরা জানিয়ে দেন, মানিককে ইডির গ্রেফতারিতে কোনও ভুল নেই। মানিকের গ্রেফতারি যথাযথ কি না, সে ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের জবাবে সোমবারই আদালতে ২৪ পাতার হলফনামা জমা দিয়েছিলেন ইডির আইনজীবী। ওই হলফনামায় মানিককে গ্রেফতারির নেপথ্যে থাকা পাঁচটি কারণও জানানো হয়। ইডি-র তরফে হাজির সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা মানিকের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ আনেন। তথ্য লুকানো থেকে শুরু করে তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়। মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের তালিকার প্রসঙ্গ টেনে বেআইনি নিয়োগের অভিযোগও করা হয়।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার মামলায় কেরিম খানকে জেরা সিবিআইয়ের, হানা অনুব্রতর দিদির বাড়িতেও

    মানিকের আইনজীবী মুকুল রোহতগী জানান, এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা মানিক ভট্টাচার্যের বলে দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বেআইনি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় অনিয়মের অভিযোগ বাদ দিয়ে মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই বলেও দাবি করেন আইনজীবী। তাঁর মক্কেলের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না, বলেও আদালতে জানান তিনি। এর জবাবে শীর্ষ আদালতের তরফে রাজ্যের আদালতেই আবেদন জানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DY Chandrachud: ছেলেকে অন্যায় ‘সুবিধা’ পাইয়ে দিতেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়! অভিযোগ খারিজ বার কাউন্সিলের

    DY Chandrachud: ছেলেকে অন্যায় ‘সুবিধা’ পাইয়ে দিতেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়! অভিযোগ খারিজ বার কাউন্সিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রধান বিচারপতি হওয়ার লাইনে রয়েছেন তিনি। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে তিনিই প্রবীণতম বিচারপতি। রীতি ও প্রথা অনুযায়ী তিনিই হতে পারেন দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি। সেই ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) বিরুদ্ধে উঠল অভিযোগ। রশিদ খান পাঠান নামে এক ব্যক্তির অভিযোগ, চন্দ্রচূড় অবৈধভাবে তাঁর ছেলের ক্লায়েন্টকে অন্যায়ভাবে সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিলেন। যদিও পাঠানের অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া।

    একটি চিঠিতে সুপ্রিম কোর্ট অ্যান্ড হাইকোর্ট লিটিগেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টের অভিযোগ, বিচারপতি চন্দ্রচূড় কয়েকটি অর্ডার পাশ করেছিলেন, যেখানে তাঁর ছেলে অভিনব চন্দ্রচূড় বম্বে হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে সওয়াল করেছিলেন। পাঠানের দাবি, পরিবেশ প্রতিকূল আঁচ করে এবং তাঁদের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছে বুঝতে পেরে অ্যাডভোকেট অভিনব চন্দ্রচূ়ড় ও ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) সহ অন্য অভিযুক্তরা অন্যান্য পিটিশনকারী ও হাইকোর্টের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে আরও একটি পরিকল্পনা করেছিল।

    অভিযোগপত্রে সুপ্রিম কোর্টের বিচাপতি চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud)  বিরুদ্ধে অভিযোগ, যে মামলায় তাঁর ছেলে কোনও এক মামলাকারীর হয়ে সওয়াল করছেন, সেই মামলা থেকে চন্দ্রচূড়কে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্বার্থের সংঘাত হওয়া সত্ত্বেও তিনি ওই মামলা শুনেছেন এবং ছেলের ক্লায়েন্টকে সুবিধা পাইয়ে দিতে অর্ডার পাশ করেছেন। এটি ভারতীয় পিনাল কোডের ১৬৬, ২১৯, ৪০৯, ১২০ (বি), ৩৪ এবং ৫২ নম্বর ধারার পরিপন্থী। অভিযোগকারী রশিদ খান পাঠান দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিতকে দেশের পরবর্তী বিচারপতি হিসেবে চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম প্রস্তাব না করতেও অনুরোধ করেছেন।

    আরও পড়ুন : “স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া স্বামীর কর্তব্য…”, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    তবে রশিদ খান পাঠানের এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বার অ্যান্ড বেঞ্চ। তাদের দাবি, বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ মিথ্যে। বিবৃতি জারি করে বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়াও জানিয়েছে, বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যে। তাদের পাল্টা অভিযোগ, কিছু লোক নিজস্ব স্বার্থ চরিতার্থ করতে এসব করছে। ঘটনাটিকে বিচারব্যবস্থায় হস্তক্ষেপের  কুৎসিত প্রচেষ্টা বলে অভিহিত করেছে তারা। এই জাতীয় প্রবণতা দেশের পক্ষে খুবই উদ্বেগের। এবং একে যেনতেন প্রকারে বন্ধ করতে হবে বলেও জানিয়েছে বার কাউন্সিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত হচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি!

    Supreme Court: বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত হচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) কলেজিয়াম বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তকে (Dipankar Dutta) সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ করেছে। ২৬ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বে কলেজিয়ামের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকেই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে দীপঙ্কর দত্তকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়।

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ২০০৬ সাল থেকে কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) বিচারপতির দায়িত্বে ছিলেন। ২০২০ সালে বম্বে হাই কোর্টের (Bombay High Court) প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন তিনি। স্কুল শিক্ষা বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন এবং পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের হয়েও একাধিক মামলা লড়েছেন দীপঙ্কর। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    ১৯৬৫ সালে জন্ম বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের। তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি সলিল কুমার দত্তের পুত্র। তাঁর শ্যালক অমিতাভ রায় সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি। কলকাতা হাইকোর্টের ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Calcutta University) হাজরা ল’ কলেজ থেকে এলএলবি পাশ করেন দীপঙ্কর।

    আরও পড়ুন: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?  

    কলকাতা হাইকোর্টে অ্যাডভোকেট হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০২ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের (West Bengal Government) জুনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল ছিলেন দীপঙ্কর। ১৯৯৬-৯৭ এবং ১৯৯৯-২০০৬ সাল পর্যন্ত হাজরা ল’ কলেজে গেস্ট লেকচারার ছিলেন তিনি। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে ৩৪ জন বিচারকের মধ্যে রয়েছেন ২৯ জন। এর মধ্যে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও।

    প্রসঙ্গত, ২৩ শে সেপ্টেম্বর  বিচারপতি  ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়  অবসর গ্রহণ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বাধীন কলোজিয়ামটিতে  প্রধান বিচারপতি ছাড়াও রয়েছেন আরও পাঁচ বিচারপতি। ২৭শে আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই তাঁর প্রথম সুপারিশ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Arvind Kejriwal: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    Arvind Kejriwal: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি মামলায় (Liquor Policy Case) অবশেষে গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এই মামলায় ৯ বার ইডি-র সমন এড়িয়েছিলেন কেজরিওয়াল। তাও শেষরক্ষা হলো না। বৃহস্পতিবারই এই মামলায় কেজরিওয়ালকে কোনও প্রকার রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরই, এদিন সন্ধ্যায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছে যায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দলটিতে রয়েছেন ১২ জন আধিকারিক। জানা যায়, একেবারে, ওয়ারেন্ট নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। রাত ৯টা নাগাদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় তাঁর মোবাইল ফোন।

    আবগারি নীতি মামলায় গ্রেফতার (Arvind Kejriwal)

    আবগারি নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টির কয়েকজন নেতাকে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন (Arvind Kejriwal) দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ও আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিংহও। চলতি সপ্তাহেই গ্রেফতার করা হয় বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে। এবার গ্রেফতার হলেন খোদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এর আগে, এই মামলায় ইডি ৯ বার সমন পাঠিয়েছিল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। নানা অজুহাতে প্রতিবারই হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন তিনি।

    রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে হাইকোর্ট

    ইডি যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না করে, সেই আর্জি নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। এদিন আদালতে পেশ করা আবেদনে কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) বলেন, “ইডি নিশ্চয়তা দিক যে তাদের সমনে সাড়া দিলে আমার বিরুদ্ধে কোনও কঠোর পদক্ষেপ (Liquor Policy Case) করা হবে না।” কিন্তু, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি ধোপে টেকেনি। মেলেনি রক্ষাকবচ। তার পরেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর দুয়ারে হাজির হয় ইডি। ঘণ্টাদুয়েক তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদের পর কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, তার আগে, শেষ মরিয়া চেষ্টা করেছিলেন কেজরিওয়াল। গ্রেফতারি আসন্ন বুঝতে পেরে শেষ মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। আর্জি জানিয়েছিলেন জরুরিভিত্তিতে শুনানির। যদিও সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছে, মধ্যরাতে শুনানি হবে না এই মামলার। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি না হওয়ায় রাতেই গ্রেফতার করা হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বাসভবন চত্বরে জারি ১৪৪ ধারা

    এদিকে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেফতারির পরেই তাঁর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আপ কর্মী, সমর্থকেরা। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না হয়, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের আশপাশে জারি করা হয়েছে ১১৪ ধারা। শুক্রবার পিএমএলএ আদালতে হাজির করানো হবে আপ প্রধানকে। দেশের ইতিহাসে কেজরিওয়ালই (Arvind Kejriwal) প্রথম, যিনি মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকাকালীন গ্রেফতার হলেন। এর আগে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও গ্রেফতার করে ইডি। তবে গ্রেফাতারির আগে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি (Liquor Policy Case)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন পতঞ্জলির (Patanjali) ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা যোগগুরু বাবা রামদেবের সহযোগী আচার্য বালকৃষ্ণ। সংস্থার বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের প্রেক্ষিতে অভিযোগের ভিত্তিতে রামদেব ও বালকৃষ্ণকে মঙ্গলবার তলব করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার রীতিমতো হলফনামা দিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলেন পতঞ্জলি কর্তৃপক্ষ।

    দুঃখ প্রকাশ পতঞ্জলির (Patanjali) 

    হলফনামায় লেখা হয়েছে, “সংস্থার বিজ্ঞাপনে আপত্তিকর বাক্য থাকার জন্য আমি দুঃখিত। আমরা নিশ্চিত করব যে ভবিষ্যতে এই ধরনের বিজ্ঞাপন যাতে জারি করা না হয়। আমাদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্যগুলি খাওয়ার মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া।” বালকৃষ্ণ জানিয়েছেন, “কোম্পানির উদ্দেশ্য শুধুমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া, যার মধ্যে পুরানো সাহিত্য ও আয়ুর্বেদিক গবেষণা দ্বারা সম্পূরক ও সমর্থিত উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপন করা।”

    পতঞ্জলির হলফনামা

    তিনি বলেন, “ড্রাগস ও জাদু প্রতিকার আইনের বিধান, যা জাদু নিরাময়ের দাবির বিজ্ঞাপনগুলিকে নিষিদ্ধ করে, তা প্রাচীন ও আইনে সর্বশেষ পরিবর্তনগুলি করা হয়েছিল যখন আয়ুর্বেদ গবেষণায় বৈজ্ঞানিক প্রমাণের অভাব ছিল।” হলফনামায় পতঞ্জলি (Patanjali) বলেছে, “এখন ক্লিনিক্যাল গবেষণা সহ প্রমাণ ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক তথ্য রয়েছে। যে গবেষণা আয়ুর্বেদে পরিচালিত, যা উল্লিখিত সময়সূচিতে উল্লিখিত রোগের প্রেক্ষাপটে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে অগ্রগতি প্রদর্শন করবে।”

    আরও পড়ুুন: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে পতঞ্জলি প্রতিষ্ঠা করেন রামদেব। তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। তাদের অভিযোগ, পতঞ্জলির বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ও চিকিৎসককে অসম্মান করা হয়েছে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমজনতাকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। গত নভেম্বরে কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়েও মিথ্যে প্রচার করেছিল পতঞ্জলি। কোভিড প্রতিরোধী না হওয়া সত্ত্বেও শুধু ‘করোনিল’ কিট বিক্রি করেই আড়াইশো কোটি টাকারও বেশি মুনাফা লুটেছে পতঞ্জলি। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমান্নুলার বেঞ্চ রামদেব ও বালকৃষ্ণকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন। তার প্রেক্ষিতেই এদিন হলফনামা দাখিল করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে রামদেবের সংস্থা (Patanjali)।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হয়েছে গত শনিবার। ৭ দফায় ভোট হবে দেশজুড়ে। ইতিমধ্যে প্রথম দফার ভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশও হয়ে গিয়েছে। এই আবহে নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ আইনের উপর স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট।

    দেশে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ তিন সদস্য-বিশিষ্ট। তাতে থাকেন একজন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এবং বাকি দুই জন নির্বাচন কমিশনার। কিন্তু গত মাসে আচমকা নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে ইস্তফা দেন অরুণ গোয়েল। অন্যদিকে, অরুণ গোয়েলের ইস্তফা দেওয়ার কয়েক দিন আগেই অবসর নেন অন্য এক নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) অনুপ পাণ্ডে। তার ফলে নির্বাচন কমিশনারের দুটো পদই শূন্য হয়ে যায়। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে গত ১৪ মার্চ নির্বাচন কমিশনারের দুটি শূন্য পদে, দুই আমলাকে নিয়োগ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কমিটি।

    নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দায়ের হয় মামলা

    নির্বাচন কমিশনারের পদে আনা হয় সুখবীর সিং সান্ধু এবং জ্ঞানেশ কুমারকে। এই নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দায়ের হয় মামলা। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সমেত বাকি দুই নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগের ক্ষেত্রে যে আইন রয়েছে সেই আইনকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়। বৃহস্পতিবার এ নিয়ে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে জানায়, সামনে নির্বাচন রয়েছে। এমন সময় এই আইনের উপর স্থগিতাদেশ জারি করা ঠিক নয়। আর যাঁদের নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগও নেই।

    নিয়োগ কমিটি 

    সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয়, নবনিযুক্ত দুই নির্বাচন কমিশনারকে তাঁদের পদ থেকে সরানোর কোনও কারণ আদালত দেখছে না। সুপ্রিম কোর্ট এ দিন আরও জানিয়েছে, ভোটের মুখে কমিশনারদের (Election Commission) সরিয়ে দিলে তার প্রভাব নির্বাচনে পড়বে। প্রসঙ্গত, নয়া আইনে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে তাতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (চেয়ারপার্সন) একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (মেম্বার) এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা (মেম্বার)। আগের আইনে দেশের প্রধান বিচারপতিও থাকতেন। বর্তমান আইনে সেটা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Baba Ramdev: বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন মামলায় রামদেবকে তলব সুপ্রিম কোর্টের

    Baba Ramdev: বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন মামলায় রামদেবকে তলব সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগগুরু বাবা রামদেবকে (Baba Ramdev) তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত মামলায় রামদেবের পাশাপাশি ডেকে পাঠানো হয়েছে পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর আচার্য বালকৃষ্ণকেও। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমান্নুলার বেঞ্চ রামদেব ও বালকৃষ্ণকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন।

    পতঞ্জলির কৈফিয়ত তলব (Baba Ramdev)

    প্রসঙ্গত, আদালত অবমাননা সংক্রান্ত একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে রামদেবের সংস্থা পতঞ্জলির কৈফিয়ত তলব করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের পাঠানো নোটিশের কোনও উত্তর না দেওয়ায় এদিন রামদেব ও তাঁর সহযোগীকে তলব করে দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বলে, “এখনও কেন নোটিশের উত্তর দেননি? আমরা সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টরকে বলছি পরবর্তী শুনানির দিন আদালতে উপস্থিত থাকতে।”

    আদালতে আইএমসি

    রামদেবের (Baba Ramdev) বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। তাদের অভিযোগ, পতঞ্জলির বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ও চিকিৎসককে অসম্মান করা হয়েছে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমজনতাকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। গত নভেম্বরে কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়েও মিথ্যে প্রচার করেছিল পতঞ্জলি। কোভিড প্রতিরোধী না হওয়া সত্ত্বেও শুধু ‘করোনিল’ কিট বিক্রি করেই আড়াইশো কোটি টাকারও বেশি মুনাফা লুটেছে পতঞ্জলি।

    আরও পড়ুুন: গ্যাস, জ্বালানির পর এবার ডালের দাম কমাতেও উদ্যোগী মোদি সরকার

    মামলাটির প্রথম শুনানির সময় পর্যবেক্ষণে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যে বিজ্ঞাপনী প্রচার বন্ধ না করলে জরিমানার মুখে পড়তে হবে পতঞ্জলিকে। প্রতিটি সামগ্রীর জন্য তাদের জরিমানা করা হতে পারে ১ কোটি টাকা করে। আদালত পতঞ্জলিকে তাদের ওষুধের বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার নির্দেশও দিয়েছিল। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তারা যেন ওই ধরনের বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখে।

    ২০২০ সালের ২৩ জুন প্রথম ‘করোনিল’ বাজারে আনে রামদেবের সংস্থা পতঞ্জলি। ‘করোনিল’ ও ‘শ্বাসারি বটি’ নামে দু’ধরনের ট্যাবলেট ও অণু তৈল নামের একটি তেল নিয়ে তৈরি ওই কিটের দাম ছিল ৫৪৫ টাকা। তারপর থেকে গত বছর ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২৩ লক্ষ ৫৪ হাজার ‘করোনিল’ কিট বিক্রি করেছে পতঞ্জলি। এদিন রামদেব (Baba Ramdev) ও বালকৃষ্ণকে ভর্ৎসনা করে আদালত। পতঞ্জলির তরফে কেন সাড়া দেওয়া হয়নি প্রশ্ন তুলে আদালত বলেছে, এর ফল ভোগ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ব্যাখ্যা চাইতে পারে না, দাবি লোকসভার সচিবালয়ের

    Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ব্যাখ্যা চাইতে পারে না, দাবি লোকসভার সচিবালয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অপরাধে তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ করা নিয়ে মামলা চলছে শীর্ষ আদালতে। এ প্রসঙ্গে লোকসভার সচিবালয়কে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানাতে বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এরপরই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে এই বিষয়টি নিয়ে আদালত কোনও ব্যাখ্যা চাইতে পারে না। কারণ ১২২ নম্বর ধারা অনুসারে সংবিধান নির্দিষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে যে সংসদ তাদের অভ্যন্তরীন কাজকর্মে নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেবে। সেখানে আদালতের কোনও হস্তক্ষেপ চলবে না।

    লোকসভার সচিবালয়ের যুক্তি

    ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অভিযোগে লোকসভা থেকে মহুয়ার (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। লোকসভার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কৃষ্ণনগরের বরখাস্ত তৃণমূল সাংসদ। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ এই মামলা শুনছিলেন। আগামী ৬ মে ফের এই মামলার দিন পড়েছে। তার আগেই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে চিঠিতে লেখা হয়েছে,‘‘ভারতীয় সংবিধানে আইনসভা এবং বিচারবিভাগের ক্ষমতা এবং এক্তিয়ারের সুস্পষ্ট বিভাজন রয়েছে। তাই সংসদের কার্যপদ্ধতি (এবং সিদ্ধান্ত) সংক্রান্ত পদ্ধতির কোনও অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করতে পারে না শীর্ষ আদালত। হাউস (এ ক্ষেত্রে লোকসভা) নিজেই এর বৈধতার একমাত্র বিচারক।’’

    আরও পড়ুন: ‘অস্বস্তিকর প্রশ্ন করলেই এসএসসি চুপ থাকে’, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের কটাক্ষ

    মহুয়ার ধাক্কা

    একের পর এক ক্ষেত্রে ধাক্কা খাচ্ছেন মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টেও ধাক্কা খেয়েছিলেন মহুয়া। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে এবং আইনজীবী জয় দেহাদ্রাই যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ‘ভুয়ো ও মানহানিকর’ বিষয়বস্তু পোস্ট বা প্রচার না করেন সেটা থেকে বিরত রাখতে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র আবেদন করেছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টে এই আবেদন করা হয়েছিল। তবে সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি মামলায় (Sandeshkhali Case) সুপ্রিম কোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের। এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল, তাতে হস্তক্ষেপ করল না দেশের শীর্ষ আদালত। সন্দেশখালিকাণ্ডের মূল হোতা শেখ শাহজাহানকে পুলিশি হেফাজত থেকে সিবিআই হেফাজতে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট।

    এক্সপাঞ্জ করার নির্দেশ (Sandeshkhali Case)

    শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে জখম হয়েছিলেন ইডির দুই আধিকারিক। এই ঘটনায়ও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সোমবার হাইকোর্টের দেওয়া এই দুই নির্দেশই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। তবে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে, তা এক্সপাঞ্জ করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিআর গাভাইয়ের বেঞ্চ।

    সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য

    সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) গ্রেফতার হন শেখ শাহজাহান। ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরেই তৃণমূলের ওই নেতাকে সাসপেন্ড করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তভার সিবিআইকে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দেওয়া সেই নির্দেশের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। সেখানেই আরও একবার মুখ পুড়েছে রাজ্যের। রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, সেই মতোই তদন্ত চালিয়ে যাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।

    আরও পড়ুুন: প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই তৃণমূলের সব পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সায়ন্তিকা

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই ঘটনায় নাম জড়ায় তৃণমূলের (সাসপেন্ডেড)সন্দেশখালির নেতা শেখ শাহজাহানেরও। তাঁর বাড়িতে তদন্তে যান ইডির কয়েকজন কর্তা। অভিযোগ, ইডি কর্তাদের লক্ষ্য করে শাহজাহানের দলবল ইটপাটকেল ছুড়তে শুরু করে। জখম হন ইডির দুই কর্তা। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে জখম হয়েছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও। এর পরেই গা ঢাকা দেয় শাহজাহান। ৫৫ দিন পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    এর পরেই শাহজাহানকে সাসপেন্ড করে তৃণমূল। ইডির আধিকারিকদের ওপর হামলার তদন্ত সিবিআই করবে বলে ৫ মার্চ নির্দেশ দেয় সিবিআই। ওই দিন বিকেলের মধ্যেই শাহজাহানকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। মুখ পোড়ে সেখানেই (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কেমন করে জেলেই অন্তঃসত্ত্বা? রাজ্যের কাছে ফের রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: কেমন করে জেলেই অন্তঃসত্ত্বা? রাজ্যের কাছে ফের রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলে বন্দিদের অন্তঃসত্ত্বা হওয়া সংক্রান্ত মামলায় ফের রাজ্যের বক্তব্য জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। শুক্রবার বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী এবং বিচারপতি অজয়কুমার গুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, রাজ্যের জেলগুলিতে বন্দিদের অতিরিক্ত ভিড় এবং নিরাপত্তা নিয়ে আগামী ৫ এপ্রিলের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে রাজ্য প্রশাসনকে। রাজ্যের ১৩৭৯টি সংশোধনাগারের বর্তমান অবস্থা নিয়ে রাজ্য লিগাল এইড সার্ভিস (এসএলএএস)-কে ওই একই সময়ের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। 

    আদালতের নির্দেশ

    শুক্রবার রাজ্যের সংশোধনাগারগুলির পরিস্থিতি জানিয়ে আদালতে (Calcutta High Court) একটি রিপোর্ট দেন আদালত বান্ধব তাপস ভঞ্জ। সেই রিপোর্ট দেখে জেলগুলির পরিস্থিতির উপরে নজরদারি চালানোর জন্য রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি) এবং অন্য সরকারি কৌঁসুলিদের নিয়ে একটি কোর কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি আদালত বন্দিদের অন্তসঃত্ত্বা (Pregnant In Prison) হওয়ার ঘটনায় এই মামলার সঙ্গে যুক্ত সব পক্ষকে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই বৈঠকে কী উঠে এল, তা রাজ্যের এজি-কে রিপোর্ট আকারে ৮ মার্চ জমা দেওয়ার কথা বলা হয়। 

    আরও পড়ুন: ইডির ওপর হামলা, শাহজাহানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার ধারা যোগ সিবিআই-এর

    রাজ্যের বিভিন্ন জেলের কয়েদিদের সুযোগ-সুবিধার কথা মাথায় রেখে আদালত বান্ধব নিয়োগ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সংশোধনাগারের মধ্যে কয়েদিরা ঠিক করে খাবার বা চিকিৎসা পাচ্ছেন কি না, তা দেখার দায়িত্ব আদালত বান্ধবের। পাশাপাশি, কয়েদিদের জীবনযাপনে কোনও অব্যবস্থা রয়েছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখার দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টে আদালত বান্ধব তাপসের জমা দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছর পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন সংশোধনাগারে ১৯৬ জন শিশু জন্ম নিয়েছে। সম্প্রতি, আলিপুর মহিলা জেলেও এক জন কয়েদি অন্তঃসত্ত্বা (Pregnant In Prison) হয়ে পড়েন। তাই ৮ ফেব্রুয়ারি বিচার চেয়ে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। এই ঘটনায় ৯ ফেব্রুয়ারি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা গ্রহণ করে সুপ্রিম কোর্ট। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সব রাজ্যের কাছে জেলবন্দি মহিলারা কী অবস্থায় রয়েছেন তার রিপোর্টও তলব করে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। জানতে চাওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের জেলে মহিলা বন্দিরা কী অবস্থায় রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share