Tag: Supreme court

Supreme court

  • Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    Abhishek Banerjee: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ অভিষেকের আর্জি, কী আবেদন ছিল তৃণমূল নেতার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)! দেশের শীর্ষ আদালতে খারিজ হয়ে গেল তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের আবেদন। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন অভিষেক। তাঁর আর্জি ছিল, কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের শুনানি পর্বের রিপোর্ট প্রকাশের ওপর জারি করা হোক নিষেধাজ্ঞা। অভিষেকের এই আবেদনই শুক্রবার খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত।

    কী বলেছিলেন বিচারপতি সিনহা?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার? তদন্তে নাম জড়ায় অভিষেকের সংস্থা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র। এই সংস্থার সম্পত্তির খতিয়ান আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সম্প্রতি একটি মুখবন্ধ খামে পাঁচ হাজার পৃষ্ঠার রিপোর্ট আদালতে জমা দেয় ইডি। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, “সম্পত্তির পরিমাণ কম হলে কি এত নথি জমা পড়ত? এসব সম্পত্তির জন্য আয়ের উৎস কী তা কি খতিয়ে দেখা হয়েছে?” বিচারপতি সিনহা এও বলেছিলেন, “দেখা যাচ্ছে সিংহভাগ সম্পত্তিই হয়েছে ২০১৪ সালের পর। ঘটনাচক্রে সেই সময়ই হয়েছিল নিয়োগ কেলেঙ্কারি। এই ব্যপারটা কি তদন্ত করে দেখা হয়েছে?”

    অভিষেকের আবেদন

    বিচারপতি সিনহার সেই পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হয় সংবাদ মাধ্যমে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। তৃণমূল নেতার আইনজীবী শীর্ষ আদালতে বলেন, “এই ধরনের পর্যবেক্ষণ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় সম্মানহানি হচ্ছে তাঁর মক্কেলের (Abhishek Banerjee)।” কলকাতা হাইকোর্টের যে বেঞ্চে বর্তমানে মামলাটি রয়েছে, সেখানে থেকে মামলাটি সরানোর আর্জিও জানানো হয়। অভিষেকের সেই আর্জিও খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার মন্তব্য, “যদি প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে নিজের আপত্তি জানাতে পারবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে পরামর্শ-চিঠি ইডির

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’কে নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ইডি। বৃহস্পতিবার রিপোর্টটি জমা দেওয়া হয় বিচারপতি সিনহার বেঞ্চে। এই ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র বিস্তারিত নথি আদালতে জানানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। এই সংস্থার ডিরেক্টরদের নাম, তাঁদের সম্পত্তির পরিমাণ এবং সংস্থার লেনদেন, গ্রাহক কারা, সিইওর সম্পত্তির বিস্তারিত তথ্য, সংস্থার কর্মীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জমা দেওয়ার (Abhishek Banerjee) নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Mahua Moitra: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    Mahua Moitra: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও ধাক্কা খেলেন তৃণমূলের মহুয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’কাণ্ডের জেরে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra)। সংসদের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন তৃণমূলের এই নেত্রী। মামলাটি জরুরি ভিত্তিতে শুনানির আর্জিও জানিয়েছিলেন কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে ভিড়ে যাওয়া মহুয়া। সেই অনুমতি দিতে অস্বীকার করেছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    মহুয়াকে ‘সুপ্রিম’ ধাক্কা

    এই মামলার শুনানি যাতে বৃহস্পতি-শুক্রবারের মধ্যেই করা যায় তা নিয়ে বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে আবেদন করেন মহুয়ার আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, মামলাটি জরুরি শুনানির জন্য নথিভুক্ত নাও হতে পারে। সিংভিকে এ বিষয়ে ইমেল করতে বলেছেন প্রধান বিচারপতি। তার পরেই বিষয়টি ভেবে দেখবেন বলে মহুয়ার (Mahua Moitra) আইনজীবীকে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    কৃষ্ণনগরের সদ্য প্রাক্তন সাংসদের অভিযোগ, অসাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে তাঁর। এই অভিযোগ তুলেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। দুদিন আগেই ফাইল করা হয়েছিল মামলাটি। বুধবার প্রথমে মামলাটির জরুরি শুনানির জন্য বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কওলের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে আবেদন করেছিলেন মহুয়ার আইনজীবী। বিচারপতি কৌল এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশের জন্য আবেদনটি প্রধান বিচারপতির এজলাসে মেনশন করতে বলেন। বিচারপতি কৌল এও জানিয়েছিলেন, তিনি মামলাটি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। এর পরেই মহুয়ার আইনজীবী যান প্রধান বিচারপতির এজলাসে। প্রধান বিচারপতি তাঁকে বলেন, “এই মামলার নির্যাস সম্বলিত একটি ইমেল আমায় করুন। সেটা খতিয়ে দেখার পর ঠিক হবে শুনানির দিন।”

    আরও পড়ুুন: আঁটসাঁট হচ্ছে সংসদের নিরাপত্তা বলয়, কী ব্যবস্থা হচ্ছে জানেন?

    প্রসঙ্গত, ১৫ ডিসেম্বর থেকে শীতের ছুটির জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট। সেই কারণেই জরুরি ভিত্তিতে মামলাটির শুনানি চেয়েছিলেন মহুয়া। ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করেছিলেন মহুয়া। এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন সাংসদ নিশাকান্ত দুবে। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে মহুয়াকে তলব করে লোকসভার এথিক্স কমিটি। মাঝ পথে সেই কমিটির বৈঠক ছেড়ে চলে এসেছিলেন কৃষ্ণনগরের সদ্য প্রাক্তন এই সাংসদ। বৈঠক শেষে এথিক্স কমিটি মহুয়াকে সংসদ থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে। ৮ ডিসেম্বর লোকসভা থেকে মহুয়াকে বহিষ্কার করার প্রস্তাব পাশ হয় ধ্বনিভোটে। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন এই তৃণমূল নেত্রী (Mahua Moitra)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    Supreme Court: “জম্মু-কাশ্মীরকে অন্য রাজ্যগুলোর সমতুল করতেই ৩৭০ ধারা”, বললেন বিচারপতি কাউলও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি কাউল?

    এদিনই ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে অন্য একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কাউল জানান, ১৯৮০ সাল থেকে জম্মু-কাশ্মীরে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিচারপতি কাউল বলেন, “ভূস্বর্গে রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, তার তদন্তে যে নিরপেক্ষ ট্রুথ ও রিকনসিলিয়েশন কমিটি গড়া হয়েছে, আমি তা অনুমোদন করেছিলাম। ১৯৮০ সাল থেকে ওই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে চলেছে। সমন্বয় সাধনের যেসব পন্থা অবলম্বন করা হচ্ছে, আমি তাও অনুমোদন করি।”

    ‘ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন’

    তিনি (Supreme Court) আরও বলেন, “সামনের দিকে এগোতে গেলে ভূস্বর্গের ক্ষতগুলো নিরাময়ের প্রয়োজন। সেখানকার বাসিন্দারা আন্তঃপ্রজন্মীয় ট্রমায় ভুগছেন। তাঁদের ক্ষত নিরাময় করতে গেলে প্রথমে জানতে হবে সেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র নয় এমন কলাকুশলীদের দ্বারা যেসব হিংসার ঘটনা ঘটছে, সে সম্পর্কে।” বিচারপতি কাউল বলেন, “৩৭০ ধারার উদ্দেশ্যই ছিল, জম্মু-কাশ্মীরকে ভারতের অন্য অঙ্গরাজ্যগুলোর সমতুল করে তোলা। জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার অনুমোদনকে এভাবে দেখা ঠিক হবে না যে, এটা কোনও আলাদা অঙ্গরাজ্য।” তিনি বলেন, “৩৬৭ ধারা ব্যবহার করে ৩৭০ ধারার সংশোধন করার সময়ও আমি বলেছি, যখনও কোনও পদ্ধতি নিয়ে কোনও পরামর্শ দেওয়া হয়, তখন তা অনুসরণ করতে হয়। পিছনের দরজা দিয়ে সংশোধনী আনা কখনওই গ্রহণযোগ্য নয় (Supreme Court)।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটায় কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। যার জেরে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ পায়। এনিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা দায়ের হয়। সোমবার ওই মামলায় রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    Supreme Courts Verdict: ৩৭০ ধারা নিয়ে ‘সুপ্রিম’ রায়, কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। সোমবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Courts Verdict)। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, সংবিধান মেনেই উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে খুশি বিজেপি নেতারা।

    কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা?

    তবে ভিন্ন সুর ভূস্বর্গের বিজেপি-বিরোধী নেতাদের কণ্ঠে। কী বলছেন ভূস্বর্গের নেতারা? কাশ্মীরের রাজা হরি সিংহের ছেলে কংগ্রেস নেতা করণ সিংহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের একটি শ্রেণি এই রায়ে খুশি হননি। তাঁদের প্রতি আমার পরামর্শ, অনিবার্য রায় মেনে নিন। সুপ্রিম কোর্ট এই পদক্ষেপ বহাল রেখেছে। তাই এখন দেওয়ালে মাথা ঠোকা অর্থহীন।” প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা বলেন (Supreme Courts Verdict), “হতাশ হলেও লড়াই চলবে। এই জায়গায় পৌঁছতে বিজেপির কয়েক দশক লেগেছে। দীর্ঘ পথ চলার জন্য আমরাও প্রস্তুত।” প্রসঙ্গত, রবিবারই বারামুলার এক জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ওমর আবদুল্লা বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধারের জন্য শান্তিপূর্ণভাবে লড়াই চলবে।

    কী বলছেন মুফতি, আজাদ?

    কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিও। তিনি বলেন, “কাশ্মীরের মানুষ হার মানবে না, আশাও ছাড়বে না। আমাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার লড়াই অব্যাহত থাকবে। এখানেই সব শেষ হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্ত ভারত ভাবনার পরিপন্থী।” কংগ্রেস ছেড়ে ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ আজাদ পার্টি গড়েছেন গুলাম নবি আজাদ। কাশ্মীরের এই নেতা বলেন, “এই রায় দুঃখজনক এবং দুর্ভাগ্যজনক। কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ এই রায়ে খুশি নন, কিন্তু আমাদের গ্রহণ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ বৈধ! রায় সুপ্রিম কোর্টের, জানেন এই ধারার ইতিহাস?

    এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের জেরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে ভূস্বর্গে। জম্মু-কাশ্মীরের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতির দাবি, গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে তাঁদের। যদিও আবদুল্লা ও মুফতির দাবি ভিত্তিহীন বলে দাবি জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার। তিনি বলেন, “একেবারেই ভিত্তিহীন দাবি। কোনও নেতাকেই গৃহবন্দি করে রাখা হয়নি। গুজব ছড়ানোর জন্যই এসব বলা হচ্ছে (Supreme Courts Verdict)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়কে স্বাগত জানালেন মোদি-শাহ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়কে স্বাগত জানালেন মোদি-শাহ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”। সোমবার এই ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। দেশের শীর্ষ আদালতের এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখে আমাদের ভাইবোনেদের আশা-আকাঙ্খা, সমৃদ্ধি এবং ঐক্যের প্রতিধ্বনি এই রায়।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিলের যে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, সেই সিদ্ধান্ত উনিশের ৫ অগাস্ট নিয়েছিল দেশের সংসদ। জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখে আমাদের ভাইবোনেদের আশা-আকাঙ্খা, সমৃদ্ধি এবং ঐক্যের প্রতিধ্বনি এই রায়। আমরা ভারতীয়রা, যে ঐক্যকে ভালবাসে এবং সবকিছুর ওপরে গুরুত্ব দেয়, এই ভাবনাকে তার গভীর জ্ঞান দিয়ে মান্যতা দিয়েছে শীর্ষ আদালত।”

    প্রধানমন্ত্রী আরও লিখেছেন, “জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের প্রাণোচ্ছ্বল বাসিন্দাদের আমি এই বলে আশ্বস্ত করছি যে, আপনাদের স্বপ্নপূরণের যে প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছিলাম, তা পূরণের কাজ চলছে। উন্নতির সুফল যে কেবল আপনাদের হাতে পৌঁছবে তা নয়, তার লভ্যাংশ ভোগ করবেন সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষ। ৩৭০ ধারা আরোপের জেরে যাঁরা এতদিন ধরে দুঃখকষ্ট ভোগ করেছেন, তাঁরাও এর সুফল কুড়োবেন।“ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও লিখেছেন, “শীর্ষ আদালতের এই রায় কেবল একটি বৈধ রায় নয়, এটা একটা আশার আলো, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি এবং আরও শক্তিশালী এবং ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার দলিল।” 

    রায়কে স্বাগত শাহেরও

    সুপ্রিম কোর্টের এই ঐতিহাসিক রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এক্স হ্যান্ডেল তিনিও লিখেছেন, “ভারতের সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে আমি সম্মান করি। ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট ৩৭০ ধারা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদিজি। তার পর জম্মু-কাশ্মীরে ফিরে এসেছে শান্তি এবং স্বাভাবিকতা। লাগাতার হিংসায় উপত্যকাবাসীর জীবনছন্দের যে তাল কেটে গিয়েছিল, সমৃদ্ধি এবং বিকাশ তাঁদের জীবনে নতুন অর্থ দিয়েছে। পর্যটনে সমৃদ্ধি এবং কৃষিক্ষেত্রে উন্নতি জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখবাসীর আয় বাড়িয়েছে। আজ সুপ্রিম কোর্টের রায় জানিয়ে (PM Modi) দিল, ৩৭০ ধারা বাতিলের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা পুরোপুরি সাংবিধানিক।”

    আরও পড়ুুন: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”, ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”, ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়”, ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়। রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্ত বৈধ।” সোমবার এই ঐতিহাসিক রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে মামলা চলছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই মামলায়ই এদিন রায় দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।

    ‘৩৭০ ধারা বাতিল অসাংবিধানিক নয়’

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও ফের কেন্দ্রের রাশ যায় মোদির হাতে। তার পরেই ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার রদ করে কেন্দ্র। তার জেরেই মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। এদিন রায় দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ আদালত জানায়, ৩৭০ ধারায় জম্মু ও কাশ্মীরকে যে বিশেষ অধিকার দেওয়া হয়েছিল, তা সাময়িক। কাশ্মীরের গণপরিষদ বাতিল হয়ে যাওয়ার পরেও রাষ্ট্রপতির ওই অনুচ্ছেদ বাতিল করার অধিকার ছিল। তাই যা হয়েছে, তা অসাংবিধানিক নয়।

    পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা

    জম্মু-কাশ্মীরকে পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা দিতেও কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। রাজ্যের মর্যাদা দিয়ে ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। নির্বাচন কমিশনকেও এই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পেলেও, লাদাখ কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলই থাকবে বলেও জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

    এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। এই বেঞ্চই দ্বর্থ্যহীনভাবে জানিয়ে দেয়, কেন্দ্রের ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির সিদ্ধান্ত বৈধ। প্রধান বিচারপতি বলেন, “আমরা মনে করি, ভারতে অন্তর্ভুক্তির পর জম্মু-কাশ্মীরে কোনও অভ্যন্তরীণ সার্বভৌমত্বের গুরুত্ব থাকে না।” আদালত জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর ভারতেই অঙ্গ। জম্মু-কাশ্মীরে যুদ্ধ পরিস্থিতি মাথায় রেখেই ৩৭০ ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এটা সাময়িক ব্যবস্থা। তাই এটি বাতিল করার ক্ষমতা রয়েছে রাষ্ট্রপতির।

    আরও পড়ুুন: সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! একে অপরের বিরুদ্ধে কী বললেন জানেন?

    নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, “২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। যাতে সবরকম পদক্ষেপ করা হয়, আমরা সেই নির্দেশ দিচ্ছি। জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যের তকমা যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে দিতে হবে।” প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের তরফে এর আগেও একাধিকবার জানানো হয়েছিল, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। শুনানি (Supreme Court) চলাকালীন এদিন আরও একাবার তা জানিয়ে দিল কেন্দ্র।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘চাকরি আদালতে বিচারাধীন’, ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের নোটিশ দেবে এসএসসি

    Calcutta High Court: ‘চাকরি আদালতে বিচারাধীন’, ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের নোটিশ দেবে এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষার মাধ্যমে ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থী, এসএসসি’র তরফ থেকে নোটিশ পেতে চলেছেন। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশের সমস্ত শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৩ হাজার ৫৪৯ জন কর্মী চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৬ সালের এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে এসএসসি যে নোটিশ দেবে, তাতে লেখা থাকবে যে এই চাকরি আদালতের বিচারাধীন। প্রত্যেক চাকরিজীবী ডিসেম্বর মাসের বেতন পাওয়ার আগেই এই নোটিশ পাবেন এবং তাঁদেরকে এই নোটিশে সইও করানো হবে। প্রসঙ্গত, এসএসসির নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় রায় বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) এই পর্যবেক্ষণে এক বড় অংশের চাকরিজীবীদের ওপরে খাঁড়া ঝুলল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কী বললেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক?

    বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে বলেন, ‘‘এই মামলার রায় যে দিকেই যাক, তার প্রভাব বিশাল সংখ্যক মানুষের ওপর পড়তে চলেছে। অথচ মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকে বিষয়টা না জেনেও থাকতে পারেন। তাই তাঁদের নোটিশ দিয়ে একথা জানাতে হবে যে তাঁদের নিয়োগ আদালতে (Calcutta High Court) বিচারাধীন রয়েছে। ডিসেম্বর মাসের বেতন দেওয়ার আগে ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া গ্রুপ ডি, গ্রুপ সি কর্মী, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষকদের নোটিশ দিয়ে একথা জানাতে হবে। নোটিশে সই করিয়ে তা জমা দিতে হবে আদালতে। সবাইকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে কি না তা আদালতকে জানাবেন নোডাল অফিসার।’’ প্রসঙ্গত, এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন আদালত ঘোষণা করেছে আগামী ১২ জানুয়ারি।

    বিশেষ বেঞ্চে চলছে শুনানি

    সুপ্রিম নির্দেশের পরই নিয়োগ দুর্নীতির শুনানির জন্য বিশেষ বেঞ্চ গঠন করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এসএসসি নিয়োগ-দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলাগুলির শুনানি তাই চলছে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের নেতৃত্বে গঠিত ২ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, আগামী ছয় মাসের মধ্যেই এসএসসি দুর্নীতি সংক্রান্ত যত মামলা রয়েছে, তার সব কিছুর শুনানি শেষ করতে হবে। এছাড়াও আগামী ৯ জানুয়ারি নিয়োগ-দুর্নীতির সংক্রান্ত মামলার যাবতীয় তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে সিবিআই-কে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: ‘‘আমি মাস্টারমাইন্ড নই’’, দাবি কেষ্টর, ‘‘পুলিশ ওনার পকেটে’’, পাল্টা সিবিআই

    Anubrata Mondal: ‘‘আমি মাস্টারমাইন্ড নই’’, দাবি কেষ্টর, ‘‘পুলিশ ওনার পকেটে’’, পাল্টা সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জেল হেফাজতে অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। গরুপাচার মামলায় দিল্লির তিহাড় জেলে বন্দি অনুব্রতের জামিনের আর্জি প্রত্যাখ্যাত হল সুপ্রিম কোর্টেও। মঙ্গলবার ফের সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গেল অনুব্রত মণ্ডলের জামিন মামলা। ২২ জানুয়ারি এই মামলার শুনানি। চার্জ গঠনের আগে জামিন মামলার শুনানি নয় বলেই জানিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    মাস্টারমাইন্ড নই

    এদিন সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি চলাকালীন বিশেষ মন্তব্য করেন কেষ্ট তথা অনুব্রত (Anubrata Mondal)। সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে বর্ষীয়ান এই তৃণমূল নেতা প্রশ্ন তোলেন, ‘গোরু পাচারকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত এনামূল হক জামিন পেয়েছেন। বিএসএফ আধিকারিক সতীশ কুমার জামিন পেয়েছে। আমি গোটাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড নই। তারপরও আমাকে কেন আটকে রাখা হচ্ছে জেলে?’

    পুলিশ ওনার হাতে

    পাল্টা অনুব্রতর (Anubrata Mondal) জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে শীষ আদালতে এদিন অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু বলেন, শাসকদলে তাঁর ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে জেলায় রাজার মতো থাকেন অনুব্রত। তিনি এই মামলার অন্য প্রত্যক্ষদর্শীদের ভয় দেখিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে সিবিআইয়ের গ্রেফতার ঠেকানোর চেষ্টা হয়েছে। তিনি জেলার পুলিশ অফিসারদের ট্রান্সফার এবং পোস্টিং ঠিক করেন। পুলিশ তাঁর পকেটে। জামিনের জন্য আদালতের স্পেশাল জাজকে ভয় দেখিয়ে চিঠি পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। তাঁকে জামিন দিলে তদন্ত প্রভাবিত হবে।

    আরও পড়ুন: ২০০০ টাকার বেশি জি-পে, ফোন-পে করতে লাগবে ৪ ঘণ্টা! জানেন কেন?

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    দুই পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে নিম্ন আদালতে এই মামলার শুনানি কোন পর্যায়ে রয়েছে তা জানতে চায় সুপ্রিম কোর্ট। অনুব্রতর আইনজীবী জানান, পাঁচটি চার্জশিট ফাইল করা হয়েছে। এখনও ট্রায়াল শুরু হয়নি। এরপরই সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, আগে চার্জ গঠন করা হোক। তারপর জামিনের প্রসঙ্গে ভাবা যাবে। অতএব আরও একটি বছর  জেলেই শেষ হবে অনুব্রতের। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ১১ অগাস্ট গরু পাচার মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। এই মামলার তদন্তে নেমে একাধিক তথ্য হাতে আসে গোয়েন্দাদের। এই মামলাতে তিহাড় জেলে রয়েছেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডলও। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TET: ১৮ মাসের প্রশিক্ষিতরা বসতে পারবেন না প্রাথমিক টেটে, নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    TET: ১৮ মাসের প্রশিক্ষিতরা বসতে পারবেন না প্রাথমিক টেটে, নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণভাবে ডিএলএড-এর প্রশিক্ষণ হয় দু’বছরের। তবে ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুল’ থেকে ‘ওপেন এন্ড ডিসট্যান্স লার্নিং মোড’-এ এই কোর্স ১৮ মাসের হয়ে যায়। সুপ্রিম কোর্ট ইতিমধ্যে জানিয়েছে যে, ১৮ মাসের ডিএলএড-এর প্রশিক্ষণ যারা নিয়েছেন তাঁরা নতুনভাবে কোনও রকমের প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় (TET) অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। শুধুমাত্র যাঁরা পূর্ণসময়ের এই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাঁরাই যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সুপ্রিম নির্দেশ মেনে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে এবার সিদ্ধান্ত নিতে বললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। জানা যাচ্ছে, ১৮ মাসের ডিএলএড-এর প্রশিক্ষণ নিয়ে পরীক্ষায় বসতে চান এমন পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার।

    বিচারপতি কী নির্দেশ দিলেন এদিন?

    বিচারপতি অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায় এদিন নির্দেশ দেন, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে আগামী ৪ জানুয়ারির মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে তা কোর্টে জানাতে হবে। প্রসঙ্গত ২০১৪ সালের টেট (TET) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে। সেটাই ছিল শেষ টেট পরীক্ষা যেখানে অপ্রশিক্ষিতরাও বসার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রশিক্ষণ ছাড়া নিয়োগ প্রসঙ্গে তখন রাজ্য সরকারের যুক্তি ছিল যে নিয়োগ হওয়ার পরে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ করিয়ে দেওয়া হবে। সেইমতো ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুল’ থেকে প্রচুর চাকরিরত শিক্ষক ডিএলএড-এর  ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ নেন। সমস্যা দেখা দেয় যখন তাঁরাই আবার প্রাথমিক টেটে ১৮ মাসের ডিএলএড-কে যোগ্যতা দেখিয়ে আবেদন করতে থাকেন।

    মামলার জল গড়ায় কোর্টে

    এরপরেই ২ বছরের পূর্ণ সময়ের ডিএলএড প্রার্থীদের একাংশ দ্বারস্থ হয় আদালতে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই সুপ্রিম নির্দেশকে পালন করার কথা এদিন বলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, প্রাথমিকে শিক্ষক (TET) নিয়োগ নিয়ে ভুরি ভুরি অনিয়মের অভিযোগ জমা পড়েই চলেছে কোর্টে, কখনও প্রশ্ন ভুল থাকার অভিযোগ, কখনও বা আবার অযোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ। এসবের মাঝে নতুন করে এবার প্রশিক্ষণ (TET) নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিল কোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DY Chandrachud: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান”, সংবিধান দিবসে বার্তা চন্দ্রচূড়ের

    DY Chandrachud: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান”, সংবিধান দিবসে বার্তা চন্দ্রচূড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেউ যেন আদালতে যেতে ভয় না পান।” রবিবার ৭৫তম সংবিধান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কথাগুলি বলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। দেশের শীর্ষ আদালতে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল, বিচারপতি সঞ্জয় কাষান কওল, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।

    প্রধান বিচারপতির বার্তা

    প্রধান বিচারপতি বলেন, “কেউ যেন কোর্টে যেতে ভয় না পান। আর কোনও উপায় না থাকলে তবেই আদালতে আসবেন, এমনটা যেন না হয়। বরং আমি চাইব, সব শ্রেণি বা সম্প্রদায়ের মানুষ যেন কোর্ট সিস্টেমের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টাই আমাদের করতে হবে।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “গত সাত দশকে সুপ্রিম কোর্ট জনতার আদালত হিসেবে কাজ করেছে। হাজার হাজার মানুষ কোর্টের দরজায় আসেন ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায়। ব্যক্তি স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে, বেআইনি গ্রেফতারি রুখতে ক্রীতদাসের অধিকার রক্ষায়, জনজাতিদের জমির অধিকার সুরক্ষিত করতে আদালতের দ্বারস্থ হন নাগরিকেরা। এঁরা সকলেই আদালতের দ্বারস্থ হন ন্যায় বিচারের আশায়।”

    ‘সেতুবন্ধনের কাজ করে মিডিয়া রিপোর্ট’

    এর পরেই তিনি বলেন, “কেউ যেন কোর্টে যেতে ভয় না পান। কোর্টের শুনানির মিডিয়া রিপোর্টিং কোর্টরুমের কাজকর্মের সঙ্গে জনতার সেতুবন্ধন করে দেয়।” শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, “আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের একটা মৌলিক জায়গা রয়েছে। এখানে প্রধান বিচারপতিকে স্রেফ একটা চিঠি লিখেই গড়িয়ে দেওয়া যায় সাংবিধানিক মেশিনারির চাকা। এক সময় যেটা পোস্টকার্ডে হত, আধুনিক যুগে এখন সেটাই হয় ই-মেইল মারফত।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “আপনাদের বিশ্বাসটাই আমাদেরও বিশ্বাসের জায়গা। তাই আমরা চাই, আপনারা যেন আদালতে আসতে কখনওই ভয় না পান।” তিনি বলেন, “আমরা যখন বলি আমরা সংবিধান গ্রহণকে সম্মান করি, তখন আমরা আসলে বিশ্বাস করি, সাংবিধান আছে এবং তা নিরলসভাবে কাজও করে চলেছে।”

    আরও পড়ুুন: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    এদিন একটি ই-এসসিআর পোর্টালেরও উদ্বোধন হয়। এই পোর্টালে হিন্দিতে জানা যাবে সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন রায় সম্পর্কে। এই রায়গুলি যাতে পঞ্জাবি, বাংলা, ওড়িয়া, উর্দু সহ দেশের বিভিন্ন ভাষায় পড়তে পারা যায়, তার ব্যবস্থাও করতে বলেন প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share