Tag: Supreme court

Supreme court

  • Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত (SSC Recruitment Case) ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত মামলায় আসল ওএমআর শিট না থাকার সমস্যার কথা তুলে ধরলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। তিনি জানান, আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, সে ক্ষেত্রে আদালত কী করতে পারে?

    সিবিআইয়ের বক্তব্য (Supreme Court)

    পশ্চিমবঙ্গে এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী। ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় হাইকোর্টের রায়কেই সমর্থন করছে সিবিআই। তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী বলেন, “নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি হয়েছে। হাইকোর্টের রায় যথার্থ। ওই রায়ই বহাল রাখা হোক।”

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    তদন্তকারী সংস্থার বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতি জানান, সমস্যা হল আসল ওএমআর শিট নেই। সে ক্ষেত্রে কোন ওএমআর শিটকে আসল বলে ধরে নেওয়া হবে? তিনি বলেন, “এসএসসি না কি পঙ্কজ বনসলের সংস্থার কাছে তথ্য রয়েছে অনেক সন্দেহ রয়েছে! পঙ্কজ বনসলের সংস্থা থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে সন্দেহ আছে। আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় আমরা কী করতে পারি?” চারটি বিভাগে কত নিয়োগ হয়েছিল, সে বিষয়টিও সিবিআই এবং এসএসসি কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চান প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না (Supreme Court)।

    গত ২৭ জানুয়ারি এই মামলার শুনানি ছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেদিন প্রধান বিচারপতি জানতে চেয়েছিলেন, নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে কি না। নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া কতটা কঠিন, তাও জানতে চেয়েছিলেন তিনি। সেদিন মূল মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে জানিয়েছিলেন, অনেকে চাকরির আবেদন না করেও, নিয়োগপত্র পেয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে যাঁরা চাকরির আবেদন করেছিলেন, তাঁদের ফের নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। ওই শুনানিতে তিনি পুরো প্যানেলই বাতিল করার জন্য সওয়াল (SSC Recruitment Case) করেন। তিনি বলেছিলেন, “পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে। তাই পুরো প্যানেলই বাতিল করা উচিত (Supreme Court)।”

  • RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar Rape and Murder Case) নির্যাতিতার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের লড়াই করার মানসিকতাকে কুর্নিশ জানালেন বিজেপি নেতা। একই সঙ্গে এই ঘটনাকে বিরলতম অ্যাখ্যা দিলেন তিনি। অন্যদিকে, আজ, বুধবার চিকিৎসক পড়ুয়ার খুন ও ধর্ষণের মামলা শুনবে দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। এই ঘটনায় দোষী সঞ্জয় রায়কে নিম্ন আদালত শাস্তি দেওয়ার পর এই প্রথম  সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি হচ্ছে। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে হবে এই মামলার শুনানি।

    ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা শুভেন্দুর

    আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) শাস্তি ঘোষণার পরের দিন নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করে ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি জানান, ঘটনার পর থেকে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে তাঁর কথাবার্তা হচ্ছে। নির্যাতিতার বাবা-মা তাঁর উপরে ভরসা রাখেন। প্রায় ৩০ মিনিট তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা হয়েছে বলেও জানান শুভেন্দু। মঙ্গলবার নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে কথাবার্তা বলে তাঁদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ওঁদের লড়াইয়ের মানসিকতাকে কুর্নিশ। ওঁদের একটি পিটিশনের শুনানি রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সামগ্রিক ভাবে ওঁরা বৃহত্তর আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়েছেন।’’ শুভেন্দুর সংযোজন, ‘‘আমি নিজেকে তাঁদের পরিবারের এক জন বলে মনে করি। আমি তাঁদের সঙ্গে রয়েছি। যে ভাবে ওঁরা সহযোগিতা চাইবেন, সে ভাবে আমার সাধ্যমতো ওঁদের সাহায্য করব।’’

    আরও পড়ুন: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    প্রস্তুতি নিচ্ছে পরিবার

    সোমবার আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় (RG Kar Rape and Murder Case) ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে আমরণ কারাবাসের শাস্তি দেয় শিয়ালদা আদালত। বিচারক অনির্বাণ দাস তাঁর নির্দেশে জানান, বিরলের মধ্যে বিরলতম নয় এই ঘটনা। এ প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমার মতে ঘটনাটি (আরজি কর-কাণ্ড) বিরলতমই। জাজমেন্টে (বিচারে) অনেকগুলো বিন্দু আছে। অনেকগুলো ভাল কথা বলেছেন বিচারক। কলকাতা পুলিশ, হাসপাতাল থেকে সিবিআই নিয়ে বেশ কিছু ত্রুটির কথা বলেছেন। তবে বিচার ব্যবস্থাকে সম্মান জানিয়েই বলছি, সরকারি কর্মক্ষেত্রে এক জন মহিলা চিকিৎসককে যে ভাবে অত্যাচার করা হয়েছে, আমার ব্যক্তিগত মত, এটা বিরলতম ঘটনা। অনেক বড় লড়াই হবে। পরিবার তার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’’ 

    সুপ্রিম দুয়ারে পরিবার

    আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) দু’টি বিষয়ে মামলা চলছে। একটি হল, মহিলা চিকিৎসক-পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের মামলা। অন্যটি, আর্থিক দুর্নীতির মামলা। দু’টি মামলা স্বতঃপ্রণোদিত ভাবেই শুনবে বলে জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় গত শনিবার শিয়ালদা আদালত ধৃত সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে। সোমবার তাঁর আজীবন জেলের শাস্তি হয়েছে। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, একা সঞ্জয় নন, অপরাধের জড়িত রয়েছেন আরও ব্যক্তি। শিয়ালদা আদালত রায় ঘোষণার আগেই চলতি মাসের গোড়ায় ‘আরও তদন্ত চেয়ে’ শীর্ষ আদালতে আবেদনের কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar Rape and Murder Case) নির্যাতিতার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের লড়াই করার মানসিকতাকে কুর্নিশ জানালেন বিজেপি নেতা। একই সঙ্গে এই ঘটনাকে বিরলতম অ্যাখ্যা দিলেন তিনি। অন্যদিকে, আজ, বুধবার চিকিৎসক পড়ুয়ার খুন ও ধর্ষণের মামলা শুনবে দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। এই ঘটনায় দোষী সঞ্জয় রায়কে নিম্ন আদালত শাস্তি দেওয়ার পর এই প্রথম  সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি হচ্ছে। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে হবে এই মামলার শুনানি।

    ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা শুভেন্দুর

    আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) শাস্তি ঘোষণার পরের দিন নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করে ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি জানান, ঘটনার পর থেকে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে তাঁর কথাবার্তা হচ্ছে। নির্যাতিতার বাবা-মা তাঁর উপরে ভরসা রাখেন। প্রায় ৩০ মিনিট তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা হয়েছে বলেও জানান শুভেন্দু। মঙ্গলবার নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে কথাবার্তা বলে তাঁদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ওঁদের লড়াইয়ের মানসিকতাকে কুর্নিশ। ওঁদের একটি পিটিশনের শুনানি রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সামগ্রিক ভাবে ওঁরা বৃহত্তর আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়েছেন।’’ শুভেন্দুর সংযোজন, ‘‘আমি নিজেকে তাঁদের পরিবারের এক জন বলে মনে করি। আমি তাঁদের সঙ্গে রয়েছি। যে ভাবে ওঁরা সহযোগিতা চাইবেন, সে ভাবে আমার সাধ্যমতো ওঁদের সাহায্য করব।’’

    আরও পড়ুন: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    প্রস্তুতি নিচ্ছে পরিবার

    সোমবার আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় (RG Kar Rape and Murder Case) ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে আমরণ কারাবাসের শাস্তি দেয় শিয়ালদা আদালত। বিচারক অনির্বাণ দাস তাঁর নির্দেশে জানান, বিরলের মধ্যে বিরলতম নয় এই ঘটনা। এ প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমার মতে ঘটনাটি (আরজি কর-কাণ্ড) বিরলতমই। জাজমেন্টে (বিচারে) অনেকগুলো বিন্দু আছে। অনেকগুলো ভাল কথা বলেছেন বিচারক। কলকাতা পুলিশ, হাসপাতাল থেকে সিবিআই নিয়ে বেশ কিছু ত্রুটির কথা বলেছেন। তবে বিচার ব্যবস্থাকে সম্মান জানিয়েই বলছি, সরকারি কর্মক্ষেত্রে এক জন মহিলা চিকিৎসককে যে ভাবে অত্যাচার করা হয়েছে, আমার ব্যক্তিগত মত, এটা বিরলতম ঘটনা। অনেক বড় লড়াই হবে। পরিবার তার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’’ 

    সুপ্রিম দুয়ারে পরিবার

    আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) দু’টি বিষয়ে মামলা চলছে। একটি হল, মহিলা চিকিৎসক-পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের মামলা। অন্যটি, আর্থিক দুর্নীতির মামলা। দু’টি মামলা স্বতঃপ্রণোদিত ভাবেই শুনবে বলে জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় গত শনিবার শিয়ালদা আদালত ধৃত সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে। সোমবার তাঁর আজীবন জেলের শাস্তি হয়েছে। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, একা সঞ্জয় নন, অপরাধের জড়িত রয়েছেন আরও ব্যক্তি। শিয়ালদা আদালত রায় ঘোষণার আগেই চলতি মাসের গোড়ায় ‘আরও তদন্ত চেয়ে’ শীর্ষ আদালতে আবেদনের কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    RG Kar Rape and Murder Case: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar Rape and Murder Case) নির্যাতিতার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের লড়াই করার মানসিকতাকে কুর্নিশ জানালেন বিজেপি নেতা। একই সঙ্গে এই ঘটনাকে বিরলতম অ্যাখ্যা দিলেন তিনি। অন্যদিকে, আজ, বুধবার চিকিৎসক পড়ুয়ার খুন ও ধর্ষণের মামলা শুনবে দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। এই ঘটনায় দোষী সঞ্জয় রায়কে নিম্ন আদালত শাস্তি দেওয়ার পর এই প্রথম  সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি হচ্ছে। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে হবে এই মামলার শুনানি।

    ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা শুভেন্দুর

    আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) শাস্তি ঘোষণার পরের দিন নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করে ‘বড় লড়াই’-এর বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি জানান, ঘটনার পর থেকে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে তাঁর কথাবার্তা হচ্ছে। নির্যাতিতার বাবা-মা তাঁর উপরে ভরসা রাখেন। প্রায় ৩০ মিনিট তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা হয়েছে বলেও জানান শুভেন্দু। মঙ্গলবার নির্যাতিতার বাবা-মায়ের সঙ্গে কথাবার্তা বলে তাঁদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ওঁদের লড়াইয়ের মানসিকতাকে কুর্নিশ। ওঁদের একটি পিটিশনের শুনানি রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সামগ্রিক ভাবে ওঁরা বৃহত্তর আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়েছেন।’’ শুভেন্দুর সংযোজন, ‘‘আমি নিজেকে তাঁদের পরিবারের এক জন বলে মনে করি। আমি তাঁদের সঙ্গে রয়েছি। যে ভাবে ওঁরা সহযোগিতা চাইবেন, সে ভাবে আমার সাধ্যমতো ওঁদের সাহায্য করব।’’

    আরও পড়ুন: বয়স ৩৫-এর কোঠায় পৌঁছনোর আগেই দেখা দিচ্ছে ক্যান্সার! কীভাবে দ্বিগুণ হচ্ছে ঝুঁকি?

    প্রস্তুতি নিচ্ছে পরিবার

    সোমবার আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় (RG Kar Rape and Murder Case) ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে আমরণ কারাবাসের শাস্তি দেয় শিয়ালদা আদালত। বিচারক অনির্বাণ দাস তাঁর নির্দেশে জানান, বিরলের মধ্যে বিরলতম নয় এই ঘটনা। এ প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমার মতে ঘটনাটি (আরজি কর-কাণ্ড) বিরলতমই। জাজমেন্টে (বিচারে) অনেকগুলো বিন্দু আছে। অনেকগুলো ভাল কথা বলেছেন বিচারক। কলকাতা পুলিশ, হাসপাতাল থেকে সিবিআই নিয়ে বেশ কিছু ত্রুটির কথা বলেছেন। তবে বিচার ব্যবস্থাকে সম্মান জানিয়েই বলছি, সরকারি কর্মক্ষেত্রে এক জন মহিলা চিকিৎসককে যে ভাবে অত্যাচার করা হয়েছে, আমার ব্যক্তিগত মত, এটা বিরলতম ঘটনা। অনেক বড় লড়াই হবে। পরিবার তার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’’ 

    সুপ্রিম দুয়ারে পরিবার

    আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape and Murder Case) দু’টি বিষয়ে মামলা চলছে। একটি হল, মহিলা চিকিৎসক-পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের মামলা। অন্যটি, আর্থিক দুর্নীতির মামলা। দু’টি মামলা স্বতঃপ্রণোদিত ভাবেই শুনবে বলে জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। আরজি করের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় গত শনিবার শিয়ালদা আদালত ধৃত সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে। সোমবার তাঁর আজীবন জেলের শাস্তি হয়েছে। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, একা সঞ্জয় নন, অপরাধের জড়িত রয়েছেন আরও ব্যক্তি। শিয়ালদা আদালত রায় ঘোষণার আগেই চলতি মাসের গোড়ায় ‘আরও তদন্ত চেয়ে’ শীর্ষ আদালতে আবেদনের কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Godhra Carnage: গোধরা হত্যাকাণ্ড মামলার আপিলের শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Godhra Carnage: গোধরা হত্যাকাণ্ড মামলার আপিলের শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০২ সালের গোধরা হত্যাকাণ্ড (Godhra Carnage) মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত আপিলগুলো নিয়ে শুনানির তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ধার্য করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এই ঘটনার জেরে গুজরাটে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জেকে মহেশ্বরী এবং বিচারপতি অরবিন্দ কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, শুনানির সময় কোনও স্থগিতাদেশ অনুমোদন করা হবে না।

    জীবন্ত দগ্ধ ৫৯

    ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা রেলস্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসের এস-৬ কোচে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ৫৯ জন যাত্রীর। এঁদের অনেকেই ছিলেন করসেবক। ফিরছিলেন অযোধ্যা থেকে। এই নৃশংস ঘটনার জেরে গুজরাটজুড়ে শুরু হয়ে যায় সাম্প্রদায়িক হিংসা। ঘটনার ন’বছর পরে, ২০১১ সালে বিশেষ তদন্তকারী দলের রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত ৩১ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে। এর মধ্যে ১১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ২০ জনকে। ২০১৭ সালের অক্টোবরে গুজরাট হাইকোর্ট ১১ জন দোষীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। বহাল রাখে বাকি ২০ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ।

    মৃত্যুদণ্ডই চায় গুজরাট সরকার

    যে ১১ জনের শাস্তি কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের মৃত্যুদণ্ড যাতে পুনর্বহাল হয়, তাই সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে গুজরাট সরকার। ওই মামলায় গুজরাট সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টে হাজির ছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। শীর্ষ আদালতে তিনি বলেছিলেন (Godhra Carnage), “সবরমতী এক্সপ্রেসে শিশু, মহিলা-সহ ৫৯ জনকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এই ধরনের অপরাধ বিরলের মধ্যে বিরলতম। তাই আমরা চাই, গুজরাট হাইকোর্ট যাদের মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে, তাদের মৃত্যুদণ্ডই দেওয়া হোক। তাঁর দাবি, সবরমতী এক্সপ্রেসের যে কামরায় আগুন লাগানো হয়েছিল, সেটি বাইরে থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    প্রসঙ্গত, গুজরাটে গোধরা হত্যাকাণ্ডের পর ব্যাপক সাম্প্রদায়িক হিংসা শুরু হয়। সরকারি রেকর্ড অনুযায়ী, ওই ঘটনায় ১,০০০-এর বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এই সময়ের অন্যতম কুখ্যাত ঘটনাটি ঘটেছিল ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০২ সালে। ওই দিন আহমেদাবাদের গুলবার্গ হাউজিং সোসাইটিতেও ঘটেছিল গণহত্যার ঘটনা। সেখানে (Supreme Court) উন্মত্ত জনতার হাতে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৬৯ জন (Godhra Carnage)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Same Sex Marriage: সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে আগের রায়ে ‘কোনও ভুল নেই’, রিভিউ পিটিশন খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    Same Sex Marriage: সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে আগের রায়ে ‘কোনও ভুল নেই’, রিভিউ পিটিশন খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage) নিয়ে রায় পুনর্বিবেচনার একগুচ্ছ আর্জি খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে ২০২৩ সালের অক্টোবরে সমলিঙ্গে বিবাহকে যে আইনি স্বীকৃতি দেয়নি শীর্ষ আদালত, তা নিয়ে একগুচ্ছ রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। যদিও সেগুলি খারিজ করে দিয়ে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, শীর্ষ আদালত যে রায় দিয়েছিল, তাতে কোনও ত্রুটি মেলেনি। যে মতামত প্রকাশ করা হয়েছিল, তা আইন মেনেই ছিল। তাই কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। 

    শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায় এবারও বহাল রেখে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। আগের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিয়েছে বিচারপতি বিআর গভাই, বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি বিভি নাগরত্ন, বিচারপতি পিএস নরসিং এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ। আদালত জানিয়েছে, এই সংক্রান্ত পূর্বের রায়ে কোনও ভুল নেই। যে পাঁচজন বিচারপতির বেঞ্চ রিভিউ পিটিশনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে, তাঁদের মধ্যে মাত্র একজনই পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চে ছিলেন, যে বেঞ্চ সমলিঙ্গে বিবাহকে আইনি স্বীকৃতি দেয়নি। মূল বেঞ্চের চার সদস্য (তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কৌল, বিচারপতি রবীন্দ্র ভট্ট এবং বিচারপতি হিমা কোমলি) অবসরগ্রহণ করেছেন। ২০২৩ সালের ১৭ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে রায় দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, একমাত্র সংসদ বা বিধানসভাই সমলিঙ্গের বিয়েকে আইনি স্বীকৃতি দিতে পারে। আদালত আইন তৈরি করতে পারে না, ব্যাখ্যা করতে পারে মাত্র।

    সংসদের অধিকার

    সমলিঙ্গে বিবাহকে (Same Sex Marriage) আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার আর্জি জানিয়ে যে একগুচ্ছ মামলা দায়ের করা হয়েছিল, সেটার প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে সেই পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ চারটি আলাদা রায় দিয়েছিল। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, ‘স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট’-র আওতায় সমলিঙ্গে বিয়েকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি সংসদের অধিকারের মধ্যে পড়ছে। আর যে সব রিভিউ পিটিশন দাখিল হয়েছিল, তাতে সওয়াল করা হয়েছিল যে সাংবিধানিক মূল্যবোধের সঙ্গে ২০২৩ সালের রায় ‘স্পষ্টতই অন্যায্য’ ছিল। মূল মামলার অন্যতম পিটিশনার সোনু সুদ প্রথম রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিলেন। ২০২৩ সালের নভেম্বরে দাখিল করেছিলেন সেই রিভিউ পিটিশন।

    কী বলেছিল শীর্ষ আদালত

    ২০২৩ সালের রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, সমলিঙ্গ যুগলকে (Same Sex Marriage) কোনও রকম ভাবে হেনস্থা করা যাবে না। এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের অধিকার সুরক্ষিত করার বিষয়টিতেও বিচারপতিরা সকলেই একমত হয়েছিলেন। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, সমকামিতা অথবা ছকভাঙা যৌন রুচি একেবারেই স্বাভাবিক বিষয়। সেই অনুসারে কোনও সম্পর্কের অধিকারের কোনও তারতম্য হতে পারে না। তবে সমলিঙ্গ বিয়েতে আইনি সম্মতি দেওয়ার বিষয়টি আইনসভার উপরে ছেড়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, দ্রুত একটি কমিটি তৈরি হবে সমলিঙ্গ বিবাহ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের জন্য। এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের মানুষজন এই রায় পুনর্বিবেচনা করার আর্জি জানান আদালতে। 

    আরও পড়ুন: বাংলায় ছাত্রশূন্য স্কুলের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি! কেন্দ্রের রিপোর্টে রাজ্যে শিক্ষাব্যবস্থার বেহাল দশা

    কেন্দ্রের যুক্তিকে মান্যতা

    সমলিঙ্গ বিবাহ (Same Sex Marriage) নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের পাশাপাশি, সাতটি রাজ্যের সরকার তাদের মতামত জানিয়েছিল। কেন্দ্রের পাশাপাশি, অসম, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং রাজস্থান সরকার সমলিঙ্গে বিয়ের আইনি বৈধতার দাবির বিরোধিতা করে। কেন্দ্রের তরফে সমলিঙ্গে বিয়ের আইনি স্বীকৃতির বিরোধিতা করে জানানো হয়, এটা নেহাতই ‘শহুরে অভিজাত সমাজের ভাবনা’। পাশাপাশি, এমন ‘স্পর্শকাতর বিষয়ে’ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভার সংসদের হাতে তুলে দেওয়ারও দাবি জানানো হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। মোদি সরকারের সেই যুক্তিই কিয়দাংশে মেনে নিয়েছিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি পিছল, ওবিসি মামলার রায় মে মাসেই

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি পিছল, ওবিসি মামলার রায় মে মাসেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি মুলতুবি হয়ে গেল। পরবর্তী শুনানি হবে ১৫ জানুয়ারি দুপুর ২টোয়। অন্যদিকে, ওবিসি শংসাপত্র বাতিল মামলার শুনানিও পিছিয়ে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েক লক্ষ ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল। সেই নির্দেশের নিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। এদিন সেই মামলার শুনানি ছিল। কিন্তু তাও পিছিয়ে দেওয়া হল।

    আদালতের কী পর্যবেক্ষণ? (Supreme Court)

    এদিন প্রধান বিচারপতির (Supreme Court) বেঞ্চে প্রথমেই ওঠে এসএসসি মামলা। তবে আরও কিছু তথ্য জমার প্রয়োজন রয়েছে বলে পর্যবেক্ষণ প্রধান বিচারপতির সঞ্জীব খান্নার। নির্দেশ দেন, আজই সিবিআইকে মামলার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সব পক্ষ হলফনামা জমা দেবে ১৫ তারিখের মধ্যে। এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত মামলাটির শেষ শুনানিতে শীর্ষ আদালত মূলত যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের বাছাই করার ওপরে জোর দিয়েছিল। প্রধান বিচারপতি জানিয়েছিলেন, কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে ২০১৬ সালের পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াই বাতিল করা হবে, নাকি যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের আলাদা করা তা বিবেচনা করা হবে। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘যোগ্য-অযোগ্য বাছাই করা না গেলে পুরো প্যানেল বাতিল করতে হবে।’ ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সাক্ষাৎপর্ব ও তথ্য সংগ্রহের কাজও প্রায় শেষ করে এনেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। ইতিমধ্যে নবম থেকে দ্বাদশের শিক্ষক ও গ্রুপ বি এবং গ্রুপ সি-তে কতজনকে নিয়োগ করা হয়েছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য আদালতে জমা দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এখন কোন সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় তার খানিকটা আভাস পাওয়া যাবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।

    আরও পড়ুন: শীতের সকালে তিব্বতে জোরালো ভূমিকম্প! তীব্রতা ৭.১, কেঁপে উঠল কাঠমান্ডু থেকে কলকাতা

     ওবিসি শংসাপত্র বাতিল মামলার শুনানি কবে?

    পাশাপাশি, এদিন সুপ্রিম কোর্টে ওবিসি শংসাপত্র মামলারও শুনানি ছিল। কিন্তু, পিছিয়ে গেল সেই মামলার শুনানিও। কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে মামলা দায়ের করেছে, তার শুনানি আগামী ২৮-২৯ জানুয়ারি হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি বিআর গভাই এবং বিচারপতি অগাস্টিন জর্জ মসিহের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে যে, মামলায় বিস্তারিত শুনানির প্রয়োজন আছে। সেইসঙ্গে শীর্ষ আদালত আশ্বাস দিয়েছে যে আগামী মে’তে গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হওয়ার আগেই মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আপাতত হাইকোর্টের রায়ই বহাল থাকল। সংবাদমাধ্যম লাইভ ল’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বল আর্জি জানান যে, নয়া শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে যেন ওবিসি মামলার ফয়সালা করা হয়। তিনি আগেই শীর্ষ আদালতে সওয়াল করেছিলেন যে, হাইকোর্টের রায়ের কারণে সাধারণ মানুষ ওবিসি শংসাপত্র ব্যবহার করতে পারছেন না। আটকে রয়েছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। আর সেটার প্রেক্ষিতেই মে’র মধ্যে সেই মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আশ্বাসবাণী দিয়েছে বিচারপতি গভাই এবং বিচারপতি মসিহের ডিভিশন বেঞ্চ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন রাজ্যে কর্মরত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করতে হলে সিবিআইকে (CBI) অনুমতি নিতে হবে না সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের। শুক্রবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সিটি রবিকুমার ও বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চ বলেছে, যেখানেই কর্মরত থাকুন না কেন, তথ্যগত অবস্থান হল, তাঁরা কেন্দ্রীয় সরকার বা সরকারি মালিকানাধীন সংস্থার কর্মী এবং দুর্নীতি দমন আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ উঠেছে। এই আইনটি কেন্দ্রীয় আইন।

    দুর্নীতির অভিযোগ (CBI)

    অন্ধ্রপ্রদেশে কর্মরত দুই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তার জেরে শুরু হয়েছিল সিবিআই তদন্ত। অভিযুক্তরা সিবিআইয়ের এফআইআর চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁদের যুক্তি ছিল, অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার রাজ্যে তদন্ত চালানোর ক্ষেত্রে সিবিআইকে ঢালাও সম্মতি দিয়েছিল। রাজ্য ভাগ হওয়ার পরে গঠিত নয়া অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা আপনা-আপনি প্রযোজ্য হয়ে যায় না। হাইকোর্ট সেই যুক্তি মেনে দুর্নীতি দমন আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের এফআইআর খারিজ করে দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, এ ক্ষেত্রে সিবিআইকে নতুন করে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের সম্মতি নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের সেই রায় খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি রবিকুমার রায় দিতে গিয়ে সাফ জানিয়ে দেন, সিবিআইকে অন্ধ্রের কাছে ফের জেনারেল কনসেন্ট চাইতে হবে বলে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ক্ষেত্রে ২০১৪ সালের ২৬ মে-র একটি সার্কুলার মেমো অনুযায়ী (CBI), ওই বছরের ১ জুন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশে চালু থাকা আইনগুলিতে কোনও পরিবর্তন, সংশোধন বা কোনও আইন প্রত্যাহার না হলে রাজ্য ভাগের পরে তৈরি হওয়া তেলঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা বলবৎ থাকবে। সুপ্রিম কোর্টের যুক্তি, যেখানে কেন্দ্রীয় আইনে অপরাধের অভিযোগ উঠেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী, তাই সিবিআইয়ের রাজ্যের কাছে এই ধরনের (FIR) অনুমতি নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই (CBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • Supreme Court: ‘বিবাহ পবিত্র বন্ধন, টাকা রোজগারের মাধ্যম নয়’, খোরপোশ মামলায় ‘সুপ্রিম’ বার্তা

    Supreme Court: ‘বিবাহ পবিত্র বন্ধন, টাকা রোজগারের মাধ্যম নয়’, খোরপোশ মামলায় ‘সুপ্রিম’ বার্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোরপোশ মামলায় কড়া বার্তা দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার ঘটনা বেড়েই চলেছে। বিবাহ বিচ্ছেদের মামলায় খোরপোশ দেওয়া নিয়ে আদালত স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। সম্প্রতি, বেঙ্গালুরুর আইটি কর্মী অতুল সুভাষের আত্মহত্যার ঘটনায় সুপ্রিম কোর্ট বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য পেশ করেছে বিবাহ বিচ্ছেদকে ঘিরে এবং বিচ্ছেদ-পরবর্তী পর্বে প্রাক্তন স্ত্রীর খোরপোশ দাবিকে কেন্দ্র করে। এমনই একটি বিচ্ছেদের মামলা চলাকালীন শীর্ষ আদালত মন্তব্য করে যে নারী কল্যাণের জন্য নির্মিত আইনের সুযোগ নিয়ে স্বামীর কাছ থেকে তোলাবাজি করা যাবে না। আইন কখনই টাকা লুট, তোলাবাজি কিংবা হেনস্থা করার জন্য তৈরি করা হয়নি।

    কী নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট ?(Supreme Court)

    মূলত একটি বিশেষ মামলার সাপেক্ষে এই পর্যবেক্ষণ জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। সেই মামলায় (Supreme Court) এক মহিলা বিবাহ বিচ্ছেদের পরে তাঁর প্রাক্তন স্বামীর কাছ থেকে ৫০০ কোটি টাকার খোরপোশ দাবি করেন। মহিলা জানিয়েছেন যে তাঁর স্বামীর মার্কিন মুলুকে এবং ভারতে ব্যবসায়িক মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। আর তিনি নাকি তাঁর আগের স্ত্রীকেও খোরপোশ হিসেবে ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তাই তাঁকে খোরপোশ হিসেবে সমপরিমাণ অর্থ দিতে হবে। কিন্তু শীর্ষ আদালত এই মামলা বিচার বিবেচনা করে জানিয়েছেন যে সেই ব্যক্তিকে মোট ১২ কোটি টাকা খোরপোশ হিসেবে দিতে হবে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রীকে। এই প্রসঙ্গেই শীর্ষ আদালতের বিচারপতি বিভি নাগারত্ন এবং পঙ্কজ মিত্তলের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, বিবাহ হল হিন্দু মতে একটি পবিত্র বন্ধন। এটি কোনও টাকা রোজগারের মাধ্যম নয়। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, খোরপোশের দাবি বিচারের সময় স্বামীর সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রীর আয়, তাঁর প্রয়োজনীয়তা, বসবাসের অধিকারের মতো বিষয়গুলিও একইভাবে দেখতে হবে। অনেকে স্বামীর আয়, সম্পত্তি উল্লেখ করে তাঁর সম্পদের সমতুল সম্পদ লাভের জন্য খোরপোশের অঙ্ক স্থির করেন। তা নিয়ে আদালতের গুরুতর আপত্তি আছে। বাড়তি টাকার দাবি মেটাতে স্বামী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করাও গ্রহণযোগ্য হবে না।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

    আদালতের দ্বারস্থ হন মৃত আইটি কর্মীর মা

    কিছুদিন আগেই বেঙ্গালুরুতে নিজের বাড়িতেই আত্মহত্যা করেছেন আইটি কর্মী অতুল সুভাষ। মৃত্যুর আগে ভিডিও বার্তায় এবং সুইসাইড নোটে লিখে গিয়েছিলেন স্ত্রী নিকিতা সিঙ্ঘানিয়া এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের অত্যাচারের কথা, হেনস্থার কথা। ৩ কোটি টাকা বাড়তি চেয়েছিল নিকিতার পরিবার। এছাড়া বিচ্ছেদের পর থেকে মাসে ৪০ হাজার টাকা করে খোরপোশ দিয়ে আসছিলেন অতুল। কিন্তু তারপরেও চলতে থাকে হেনস্থা। বিচার চেয়ে সম্প্রতি অতুল সুভাষের মা শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)আবেদন করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়..’! চাকরি বাতিল মামলায় রাজ্যকে তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়..’! চাকরি বাতিল মামলায় রাজ্যকে তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) হল ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি। এদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত শুনানি চলে। শীর্ষ আদালতে ঝুলেই রইল ২৬ হাজার চাকরিজীবীর (SSC Recruitment Verdict) ভবিষ্যৎ। কারণ, যোগ্য-অযোগ্যের বাস্তবসম্মত পৃথকীকরণ কোন পথে সম্ভব, তার কোনও দিশা এখনও পর্যন্ত দেখতে পাওয়া যায়নি। যোগ্য-অযোগ্যে পৃথকীকরণের জন্য যে অরিজিনাল ওএমআর শিট প্রয়োজন, তা যে নেই এসএসসি-র কাছে, তা একপ্রকার স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ আরও চওড়া হয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের।

    শুনানিতে কী হল?(Supreme Court)

    শুনানির শুরুতেই প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) সঞ্জীব খন্না বলেন, “নম্বরে কারচুপি হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার নম্বর বৃদ্ধি করা হয়েছে।” তার পরেই তিনি রাজ্যের আইনজীবীর কাছে জানতে চান, যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের বাছাই করতে রাজ্যের সম্মতি রয়েছে কি না। রাজ্যের আইনজীবী জানান, যোগ্য এবং অযোগ্য বাছাইয়ে তাঁদের সমর্থন রয়েছে। নিজেদের সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁর সংযোজন, তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই এই বিষয়ে আলাদা আলাদা তথ্য দিয়েছে। এসএসসির আইনজীবী আদালতে জানান, নিয়োগ তালিকায় থাকা যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের বাছাই করা সম্ভব। তার পরেই এসএসসির উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “আমাকে বোঝান, কেন হাইকোর্ট বলল (যোগ্য-অযোগ্য) আলাদা করা সম্ভব নয়?”

    পরবর্তী শুনানি কবে?

    পরবর্তী শুনানি (Supreme Court) হতে চলেছে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে। তবে দিনভর সওয়াল-জবাব দেখে আশার আলো যে খুব একটা যাচ্ছে, এমনটা মনে করছে না ওয়াকিবহাল মহল। সোজা কথায়, প্যানেল থাকছে নাকি চাকরি বাতিল হচ্ছে, উত্তর পেতে আপাতত জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এদিন সকালে শুনানি শুরু হতেই লাগাতার সুপ্রিম কোর্টের তোপের মুখে পড়ে রাজ্য। একাধিক প্রশ্নে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে তীব্র ভৎর্সনার মুখেও পড়ে রাজ্য। যোগ্য-অযোগ্যের পৃথকীকরণ নিয়ে দীর্ঘ সময় সওয়াল-জবাব চললেও প্রায়ই গোটা প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায় প্রধান বিচারপতিকে।

    ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়, ইয়া সব কুছ কালা হ্য়ায়?’

    ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়, ইয়া সব কুছ কালা হ্যায়?’ এসএসসি-র ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল (Supreme Court) নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে গিয়ে এদিন এ মন্তব্যও করতে দেখা যায় প্রধান বিচারপতিকে। এসএসসি-র মূল্যায়নকারী সংস্থার ভূমিকা, ওএমআর শিটের ‘হাওয়া’ হয়ে যাওয়া নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। খোদ শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির মুখে এ ধরনের মন্তব্যে যে রাজ্যের ওপর চাপ আরও বাড়বে, বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও দিনভর সওয়াল-জবাব শেষে কোনও নির্দিষ্ট রায় দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share