Tag: Supreme court

Supreme court

  • Supreme Court: আইনজীবী সঞ্জয় বসুকে রক্ষাকবচ! হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে ইডি

    Supreme Court: আইনজীবী সঞ্জয় বসুকে রক্ষাকবচ! হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইনজীবী সঞ্জয় বসুকে রক্ষাকবচ দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ ইডি। চিটফান্ড মামলায় কলকাতার আইনজীবী সঞ্জয় বসুর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। পরে তাঁকে ইডি দফতরে তলবও করা হয়। এরপরই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সঞ্জয় বসু। তাঁর আবেদন মেনে তাঁকে রক্ষাকবচ দেয় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। কেন তাঁকে রক্ষাকবচ দেওয়া হল, এবার তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির আবেদন শীর্ষ আদালত (Supreme Court) গ্রহণ করেছে। আগামী সপ্তাহে মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে বলে আদালত সূত্রের খবর।

    কেন শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ ইডি? 

    পিনকন নামে ভুয়ো অর্থলগ্নি সংস্থার মামলাতেই নাম জড়িয়েছিল আইনজীবী সঞ্জয় বসুর। তাঁর বাড়ি, অফিসে ইডি তল্লাশি চালায় কিছুদিন আগে। দীর্ঘক্ষণ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। সঞ্জয় বসু আদালতে জানান, তাঁকে রীতিমতো হয়রান হতে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সঞ্জয় বসুর বাড়িতে তল্লাশি নিয়ে সরব হয়েছিলেন। সঞ্জয়কে ইডি নোটিস পাঠানোর পরে ক্ষোভপ্রকাশ করে মমতা বলেছিলেন ‘‘ও আমার আইনজীবী। তাই ওকে হেনস্থা করছে।’’ এরপর গত বুধবার গ্রেফতারির আশঙ্কায় রক্ষাকবচ চেয়ে আগেভাগেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সঞ্জয়। সেই মামলায় বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং বিচারপতি বিশ্বরূপ ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, আদালতের পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। তাঁকে নোটিস দিতে পারবে না ইডি। তাঁর অফিস বা বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পারবে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এমনকি, কোনও কিছু বাজেয়াপ্তও করতে পারবে না তারা।

    আরও পড়ুন: বাড়ল কেষ্টর সিবিআই হেফাজতের মেয়াদও! গরু পাচারকাণ্ডে বোলপুরের রাজমিস্ত্রিকে তলব ইডির

    ইডি সূত্রের দাবি, ১ মার্চ প্রায় ২২ ঘণ্টা ম্যারাথন তল্লাশির পর সঞ্জয়ের বাড়ি থেকে বেশ কিছু নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। তার পরই তাঁকে ইডির দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজিরা দিতে বলা হয়। হাজিরা এড়াতেই নয়া কৌশল নেন সঞ্জয়। তাই হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: অযোগ্যদের চাকরির পক্ষে সওয়াল, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ

    Mamata Banerjee: অযোগ্যদের চাকরির পক্ষে সওয়াল, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন এতজনের চাকরি গেল? চাকরি গেলে খাবে কী? মঙ্গলবার এই সব প্রশ্ন তুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। নিয়োগ কেলেঙ্কারি (recruitment scam) সংক্রান্ত একগুচ্ছ মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) ও সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। এমতাবস্থায় আদালতের নির্দেশে যখন অযোগ্যদের চাকরি বাতিল হচ্ছে, তখন মুখ্যমন্ত্রী এমন মন্তব্য করলেন কেন? এই প্রশ্ন তুলে আদালত অবমাননার মামলার আবেদন জানানো হল হাইকোর্টে। বুধবার স্বতঃপ্রণোদিত আদালত অবমাননার মামলা গ্রহণের আবেদন জানান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সহ কয়েকজন আইনজীবী। আদালতের তরফে হলফনামা দাখিল করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি টিএস শিবগননমের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। আবেদনকারীর দাবি, সুপ্রিম কোর্টে মামলা বিচারাধীন। ৭৮৫ জনের চাকরি গিয়েছে। আর মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, কেউ কেউ আত্মহত্যা করছেন।

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) বক্তব্যের যে অংশে আপত্তি…

    মঙ্গলবার আলিপুর আদালতের একটি অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) বক্তব্যের একটি অংশ নিয়ে অভিযোগ করেন বিকাশ। তাঁর অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, প্রধান বিচারপতি এখানে নেই, আমি সুব্রতদাকে বলব, যিনি এখানে আছেন, এটা আমার ব্যক্তিগত মত, দয়া করে এত সহজে চাকরি কেড়ে নেবেন না। ওই অনুষ্ঠানে চাকরি বাতিল নিয়ে করা মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের একাধিক অংশেরও বিরোধিতা করেছেন বিকাশ।

    প্রসঙ্গত, গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, প্রাইমারি, নবম-দশম সব মামলা হাইকোর্টের বিচারপতি তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চে বিচারাধীন। তার পরেও আলিপুর আদালতের ওই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জেনেশুনে কোনও অন্যায় করিনি। আমরা ক্ষমতায় আসার পর একটা সিপিএম ক্যাডারের চাকরি খাইনি। মুখ্যমন্ত্রীর আর্জি, যাঁরা অন্যায় করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। রোজ কথায় কথায় চাকরি বাদ দিচ্ছে। কালও দুজন আত্মহত্যা করেছে। যদি কেউ ভুল করে তার দায় কেন সবাই নেবে। তিনি বলেন, একটু ভেবে দেখবেন। ছেলেমেয়েরা যেন অবিচারের শিকার না হয়, তাঁদের চাকরিটা আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে দিন।

    আরও পড়ুুন: জামিনের আবেদন করলেন না পার্থ-অর্পিতা, জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়াল আদালত

    ওই অনুষ্ঠানে মমতা (Mamata Banerjee) বলেন, একজন চাকরি করছে বলেই বিয়ে করে সংসার করছে, চাকরি করে বলেই বাবা-মাকে দেখতে পারছে। হঠাৎ করে চাকরি চলে গেলে তারা খাবে কী? তাদের সন্তানদের মুখে কীভাবে খাবার তুলে দেবে? এর পরেই মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, যদি কোনও ভুল করে থাকে, তাকে সুযোগ দেওয়া হোক। দরকার হলে আবার পরীক্ষা দিক। নিয়োগ কেলেঙ্কারি ইস্যুতে এতদিন মামলা কিংবা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তদন্ত নিয়ে একাধিকবার সুর চড়িয়েছেন মমতা। তবে এবার তিনি যেভাবে তিনি আদালতের নির্দেশে চাকরি হারানোদের হয়ে সওয়াল করলেন, তা কার্যত বেনজির বলেও মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে

    Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সমলিঙ্গের বিবাহে (LGBTQ marriage) আইনি বৈধতা সংক্রান্ত মামলা এ বার ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১৮ এপ্রিল ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ওঠে। খানিক সময় শুনানির পর প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মামলার যে রায়ই হোক না কেন সমাজের উপর তা গভীর প্রভাব তৈরি করবে। তাই মামলাটির সাংবিধানিক বেঞ্চে (Constitutional bench) শুনানি হওয়া বাঞ্ছনীয়। 

    সমলিঙ্গের বিবাহ নিয়ে কেন্দ্রের আপত্তি

    ভারতে সমলিঙ্গের বিবাহে আইনি স্বীকৃতি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মতামত জানতে চেয়েছিল আদালত। সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফে হলফনামা দিয়ে সমলিঙ্গের বিবাহ নিয়ে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়েছে কেন্দ্র। তার পরই এই মামলা ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। রবিরারই সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়ে কেন্দ্র বলে, এই ধরনের দাম্পত্য সম্পর্ক ভারতীয় সংস্কৃতিতে পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। দেশের সনাতন ধারণাটি হল, শারীরবৃত্তীয় ভাবে একজন পুরুষের সঙ্গে শারীরবৃত্তীয় ভাবে নারী এমন দুজনের দাম্পত্য সম্পর্ক হতে পারে। অন্য কোনও দাম্পত্য সম্পর্ক ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিপন্থী। 

    আরও পড়ুন: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।  কেন্দ্রের এই হলফনামার পরই এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলাটির সঙ্গে একদিকে সাংবিধানিক অধিকার, অন্যদিকে বিশেষ বিবাহ আইনের সম্পর্ক রয়েছে। তাই পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলাটি শোনা দরকার। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের অপর দুই বিচারপতি হলেন পিএস নরসিমা এবং জেবি পারদিওয়ালা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহ প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহ প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক (Same Sex Marriage) ভারতের প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। রবিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) দায়ের করা হলফনামায় একথা সাফ জানিয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্র যে সমকামী বিবাহের বিরুদ্ধে এদিন ফের তা একবার জানিয়ে দেওয়া হল। হলফনামায় জানানো হয়েছ, ভারতীয়রা পরিবার বলতে বোঝেন স্বামী, স্ত্রী এবং সন্তানকে। স্বামী-স্ত্রী বলতে একজন জৈবিক পুরুষ ও একজন জৈবিক নারীকেই বিবেচনা করা হয়। তাঁদের মধ্যে মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া সন্তানকে জৈবিক পুরুষ বাবা হিসেবে এবং জৈবিক মহিলা মা হিসেবে লালন-পালন করেন।

    সমকামী বিবাহকে (Same Sex Marriage) স্বীকৃতি দিলে…

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, সংবিধানে যে ভারতীয় নাগরিকদের নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে বিয়ে করার অধিকার দেওয়া হয়েছে, সেই অধিকার এলজিবিটিকিউ+ সম্প্রদায়ের নাগরিকদেরও পাওয়া উচিত। এই দাবি করেই সমকামী বিবাহের (Same Sex Marriage) আইনি স্বীকৃতি চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন হায়দরাবাদের সুপ্রিয় চক্রবর্তী ও অভয় ডাং। তবে শুধু তাঁরাই নন, দেশের বিভিন্ন হাইকোর্টে একাধিক সমকামী যুগল সমকামী বিবাহের স্বীকৃতি চেয়ে আবেদন করেছিলেন। কেন্দ্র জানিয়েছে, ভিন্নধর্মী দুটি লিঙ্গের মানুষের মিলনই বিবাহ। আমাদের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল। বিবাহের এই সংজ্ঞা সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং আইনগতভাবে এদেশের মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে একে গুলিয়ে দেওয়া উচিত নয়।

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    হলফনামায় সরকার জানিয়েছে, সংবিধানের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সকল নাগরিকের নিজের ইচ্ছামতো মেলামেশার অধিকার রয়েছে। কিন্তু এই ধরনের সম্পর্কগুলির (Same Sex Marriage) ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে আইনি স্বীকৃতি দিতেই হবে এটা কোনও অধিকারের বিষয় নয়। ২১ নম্বর অনু্চ্ছেদের অধীনে জীবন ও স্বাধীনতার অধিকারের আওতায়ও এটা পড়ে না। বিবাহের ধারণা অনিবার্যভাবে বিপরীত লিঙ্গের দুই ব্যক্তির মধ্যে মিলনকে বোঝায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Group D: গ্রুপ ডি-র ১,৯১১ শূন্যপদের কাউন্সেলিংয়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Group D: গ্রুপ ডি-র ১,৯১১ শূন্যপদের কাউন্সেলিংয়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি (Group D) কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁদের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শূন্যপদে নিয়োগের কথাও বলেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চেও গিয়েছিলেন আবেদনকারীরা। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) পর্যন্ত। শুক্রবার দেশের শীর্ষ আদালত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, গ্রুপ ডি-র ১৯১১টি শূন্যপদে আপাতত নতুন নিয়োগ করতে পারবে না স্কুল সার্ভিস কমিশন। এ ব্যাপারে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও সঞ্জয় করলের ডিভিশন বেঞ্চ। তবে যে ১৯১১ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, তাতে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট।

    গ্রুপ ডি (Group D)…

    বেআইনিভাবে চাকরি পাওয়ায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি (Group D) কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁদের বেতন বন্ধ, কর্মজীবনে প্রাপ্য বেতন ফেরত দেওয়া ও স্কুলে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়েছিল। ভবিষ্যতে তাঁরা কোনও সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসতে পারবেন না বলেও জানিয়ে দেয় আদালত। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যান চাকরি খোয়ানো ১৯১১জন। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ বেতন বন্ধের ওপর স্থগিতাদেশ দিলেও চাকরি বাতিলের ওপর কোনও নির্দেশ বা স্থগিতাদেশ দেয়নি। শুক্রবারই হাইকোর্টে মামলাটির ফের শুনানি হওয়ার কথা। হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে গত ২০ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে স্পেশাল লিভ পিটিশন দায়ের করেন চাকরি খোয়ানোদের একাংশ।

    আরও পড়ুুন: তিহাড় জেলযাত্রা রুখতে জোড়া মামলা অনুব্রতর, লাভ হবে কি?

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন (Group D), তাঁদের মধ্যে ২৮২৩ জনের ওএমআর শিট বিকৃত করা হয়েছিল। আদালতে এ কথা স্বীকারও করে স্কুল সার্ভিস কমিশন। তাঁদের মধ্যে ১৯১১ জন চাকরি করছিলেন রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সেই ১৯১১ জনের ওএমআর শিট কমিশনের ওয়েবসাইটে আপলোড করার নির্দেশ দেন। এদিকে বহু স্কুলে গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি চলে যাওয়ায় তাঁদের কাজ ভাগ করে করতে হচ্ছে শিক্ষকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Supreme Court: আদানিকাণ্ডে কমিটি গড়ল সুপ্রিম কোর্ট, কে কে রয়েছেন জানেন?

    Supreme Court: আদানিকাণ্ডে কমিটি গড়ল সুপ্রিম কোর্ট, কে কে রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৌতম আদানির (Gautam Adani) সংস্থার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে অনুসন্ধান কমিটি গড়ল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আদানি গোষ্ঠী নিয়ে হিন্ডেনবার্গ (Hindenberg) রিসার্চ রিপোর্টের জেরে যে সমস্যাগুলি তৈরি হয়েছে, তা খতিয়ে দেখার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়ল দেশের শীর্ষ আদালত। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ জানিয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএম সাপ্রে ছয় সদস্যের কমিটির নেতৃত্ব দেবেন। এই কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন ওপি ভাট, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি জেপি দেবদত্ত, কেভি কামাথ, নন্দন নিলেকানি এবং সোমশেখর সুদর্শন। আগামী দু মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে হবে ওই কমিটিকে।

    সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)…

    একই সঙ্গে সেবিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, এই ইস্যুতে সেবির নিয়মের ১৯ নম্বর ধারা লঙ্ঘন হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখতে হবে। শেয়ারের দরে কোনও জালিয়াতি হয়েছে কি না, তাও দেখতে হবে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে যে মামলা দায়ের করা হয়েছিল, সেখানে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষার বিষয়টি নিয়ে কমিটি গঠনের আবেদন করা হয়েছিল। আদালতের (Supreme Court) পর্যবেক্ষণ ছিল, বিপজ্জনক পরিস্থিতি থেকে বাঁচাতে নিয়ন্ত্রণ কাঠামোর যথাযথ মূল্যায়ন এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া জোরদার করা প্রয়োজন। তাই এ বিষয়ে অভিজ্ঞদের কমিটির সদস্য করে দেশের বিনিয়োগকারীদের ভরসা জোগাতে চাইছে সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ওরা বলছে, মর যা মোদি, দেশ বলছে, মৎ যা মোদি’’, একথা কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    আদানিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে অনুসন্ধান শুরু করে সেবি। শীর্ষ আদালত বলেছে, সেবিকে তাদের অনুসন্ধান রিপোর্ট যত দ্রুত সম্ভব আদালত গঠিত কমিটির কাছে পেশ করতে হবে। সেই সঙ্গে আদালত স্পষ্ট করে দিয়েছে, সেবির স্বাধিকারে কোনওভাবেই হস্তক্ষেপ করবে না কমিটি। প্রসঙ্গত, গত ২৪ জানুয়ারি মার্কিন গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্ট সামনে আসে। তার পর থেকে এনিয়ে হইচই হয় ভারতে। আদানিদের তরফে ওই রিপোর্টকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করা হয়।

    এনিয়ে ৪১৩ পাতার পাল্টা জবাব সামনে আনা হয়। তার পরেও আদানি তাঁর সংস্থার ক্ষতি আটকাতে পারেননি। গত এক মাসে শেয়ার বাজারে তাঁর একাধিক সংস্থার শেয়ারের দর পড়েছে হু হু করে। এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এই নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন আদানি। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, মাননীয় সুপ্রিম কোর্টের রায়কে আদানি গ্রুপ স্বাগত জানায়। এটা সঠিক সময়ে তদন্তের মাধ্যমে সত্যিটা সামনে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

  • Chief Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Chief Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিল, এখন থেকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আর একাধিপত্য থাকবে না কেন্দ্রের। তার বদলে এঁদের নিয়োগ করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM), বিরোধী দলনেতা ও প্রধান বিচারপতির যৌথ কমিটি। নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই রায় বলে উল্লেখ করা হয়েছে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে।

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner)…

    বৃহস্পতিবার বিচারপতি কে এম জোসেফের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার প্রধান বিরোধী দল ও প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে একটি কমিটি গড়তে হবে। এই কমিটির সুপারিশ মেনেই নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করবেন রাষ্ট্রপতি। যদি কখনও লোকসভায় বিরোধী দলনেতা পদে কেউ না থাকেন, তাহলে বৃহত্তম বিরোধী দলের নেতাকেই এই কমিটিতে নেওয়া হবে।

    শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চের রায়ে বলা হয়েছে, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Chief Election Commissioner) এবং আরও দুই নির্বাচনী আধিকারিক যাঁরা দেশজুড়ে ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের নিয়োগ করা হবে নয়া নিয়মে। তিন সদস্যের প্যানেলের অনুমোদন নিয়ে তাঁদের নিয়োগ করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি।

    আরও পড়ুুন: সংগঠনের বিস্তার প্রয়োজন, পরিকল্পনা করতে পানিপথে তিনদিনের বৈঠকে আরএসএস

    বিচারপতি কে এম জোসেফের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ হওয়া উচিত। নির্বাচন কমিশনকে সেই স্বচ্ছতা বজায় রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এও বলা হয়েছে, গণতন্ত্রে স্বচ্ছ নির্বাচন হওয়া জরুরি। নাহলে তার ফল ধ্বংসাত্মক হতে পারে। সেই কারণে সিবিআই প্রধান নিয়োগের পদ্ধতিতেই নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) নিয়োগ করার কথা বলা হয়েছে আদালতের রায়ে। প্রসঙ্গত, এতদিন প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ মেনে এই তিন আধিকারিককে নিয়োগ করতেন রাষ্ট্রপতি। সাধারণত প্রাক্তন আমলাদেরই নিয়োগ করা হয় এই পদে।

    পাঁচ সদস্যের যে সাংবিধানিক বেঞ্চ এই রায় দিয়েছেন, সেই বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি কেএম জোসেফ, বিচারপতি অজয় রাস্তোগী, বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু, বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং বিচারপতি সিটি রবিকুমার। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে, যতদিন না নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে সংসদে কোনও আইন তৈরি হচ্ছে, ততদিন এই পদ্ধতি বজায় থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath shinde)। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা (Shiv Sena) ঘোষণা করেছে। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক ব্যবহারের অধিকারও দেওয়া হয়েছে তাদের। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন উদ্ধব ঠাকরে। তাই আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। দেশের শীর্ষ আদালতকে শিন্ডে এও জানিয়েছেন, কোনও অর্ডার পাশ করার আগে মহারাষ্ট্র সরকারের বক্তব্য যেন শোনা হয়।    

    শিবসেনা…

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। তার পরেই আসল শিবসেনা কে এই প্রশ্নে বিবাদ বাঁধে শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে ঠাকরে শিবিরের। তার পরেই দু পক্ষকেই দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে নিষেধ করেছিল নির্বাচন কমিশন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার উপনির্বাচনের আগে অন্তবর্তীকালীন এক রায়ে কমিশন জানায়, জ্বলন্ত মশালের প্রতীক নিয়ে লড়বে উদ্ধবের দল ‘শিবসেনা’ (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা নাম ও জোড়া তরোয়াল-ঢাল প্রতীক পেয়েছিল শিন্ডে শিবির। সেই বিবাদের মীমাংসা হয় শুক্রবার। নির্বাচন কমিশন শিবসেনা নাম ও প্রতীকের অধিকার তুলে দেয় শিন্ডে শিবিরের হাতে।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন উদ্ধব ঠাকরে। শনিবার দুপুরে নিজ বাসভবন মাতোশ্রীতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন উদ্ধব ঠাকরে। উপস্থিত ছিলেন তাঁর শিবিরের সাংসদ, বিধায়ক ও অন্য পদাধিকারীরা। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানোর কথা ঘোষণা করে উদ্ধব বলেন, বিচারব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। বিশ্বাসঘাতক একনাথ শিন্ডে ইতিহাসের ধারা বদলাতে পারবে না। উদ্ধব ঠাকরে শিবির সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার আগেই দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন একনাথ শিন্ডে। দাখিল করেন ক্যাভিয়েট। প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে শিবসেনা গঠন করেছিলেন উদ্ধব ঠাকরের বাবা বালাসাহেব ঠাকরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court: ‘দেশকে দুর্বল করতে সুপ্রিম কোর্টকে হাতিয়ার করছে ভারত-বিরোধী শক্তি’! বলছে সঙ্ঘ-পন্থী পত্রিকা

    Supreme Court: ‘দেশকে দুর্বল করতে সুপ্রিম কোর্টকে হাতিয়ার করছে ভারত-বিরোধী শক্তি’! বলছে সঙ্ঘ-পন্থী পত্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) ভারত বিরোধী শক্তি (Anti India Forces) হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। অন্তত এমনই দাবি করা হয়েছে আরএসএস (RSS)-পন্থী সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘পাঞ্চজন্য’য়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির করা দু-পর্বের একটি তথ্যচিত্রকে ঘিরে নিন্দার ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। তার জেরে তথ্যচিত্রটির প্রদর্শন নিষিদ্ধ করে কেন্দ্র। তার পরেও বিজেপি বিরোধী কয়েকটি রাজনৈতিক দল বিভিন্ন লিঙ্কের মাধ্যমে ওই ছবির স্ক্রিনিং করায়। সেই সব লিঙ্ক মুছে ফেলতে বারংবার আবেদন করা হয়। এ নিয়ে কেন্দ্রকেও নোটিশ পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট। তা নিয়েই সম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়েছে পাঞ্চজন্যয়।

    বিবিসির তথ্যচিত্র…

    বিবিসির তথ্যচিত্র নিয়ে কেন্দ্রকে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের নোটিশের উল্লেখ করে ওই পত্রিকায় লেখা হয়েছে, দেশের স্বার্থ রক্ষা করবে বলেই সুপ্রিম কোর্ট তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু একে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত বিরোধী শক্তি। তাদের পথ পরিষ্কার করতেই এসব করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিবিসির ওই তথ্যচিত্র অসত্য ও কাল্পনিক এবং তা ভারতকে কালিমালিপ্ত করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাঞ্চজন্যর। হিন্দি ভাষার ওই পত্রিকাটিতে এও বলা হয়েছে, ভারতীয়দের করদাতাদের টাকায় চলে সুপ্রিম কোর্ট। দেশের স্বার্থে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে ভারতীয় আইন অনুযায়ী। কিন্তু ভারত বিরোধীদের পথ পরিষ্কার করার চেষ্টায় এটিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মিথ্যা তথ্য’ ছড়িয়ে ভারতের অগ্রগতিকে রোধ করার চেষ্টা হচ্ছে’, বললেন ধনখড়

    মানবাধিকারের নামে সন্ত্রাসবাদীদের সুরক্ষা প্রদান ও পরিবেশ রক্ষার দোহাই দিয়ে ভারতের উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করেছে পাঞ্চজন্য। পত্রিকাটিতে এও লেখা হয়েছে, ভারতের গণতন্ত্র, উদারতাবাদ ও সভ্যতার মানদণ্ড ব্যবহার করছে…। এমন হতে পারে ধর্মান্তকরণের মাধ্যমে দেশকে দুর্বল করার অধিকার আসবে। গত সপ্তাহেই দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court) বিবিসির ওই তথ্যচিত্রের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। আদালতের বক্তব্য, এই আবেদনের কোনও মেরিট নেই।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়া: দি মোদি কোয়েশ্চেন’ শীর্ষক দু পর্বের একটি তথ্যচিত্র সম্প্রচার করে বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রে ২০০২ সালে গুজরাট হিংসা নিয়ে ‘বিকৃত’ তথ্য তুলে ধরা হয় বলে অভিযোগ। ওই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিবিসির ওই তথ্যচিত্র সম্প্রচারিত হতেই নিন্দার ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের বলে কেন্দ্র সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওই তথ্যচিত্রটি তুলে নেয়। সরকারের তরফে বলা হয়, ভারতকে খাটো করতেই মিথ্যা ও অবমাননামূলক তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: জম্মু-কাশ্মীরের আসন পুনর্বিন্যাসের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা, আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    Supreme Court: জম্মু-কাশ্মীরের আসন পুনর্বিন্যাসের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা, আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচনী ক্ষেত্রের পুনর্বিন্যাস বাতিলের আর্জি নিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করা হয়েছিল, আজ সেই আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৯ সালের পর থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরের পুনর্বিন্যাসের পরিকল্পনা শুরু করে কেন্দ্র। জম্মু ও কাশ্মীরের লোকসভা এবং বিধানসভা ভাগ করা হয়, তাতে দেখা যায় জম্মুর ৪৩ এবং কাশ্মীরের ৪৭টি বিধানসভা কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। লোকসভার আসনও পুনর্বিন্যাস করা হয় একই সময়ে। আর এই পুনর্বিন্যাস নিয়েই শীর্ষ আদালতে মামলা করেছিলেন দুই ব্যক্তি। তাঁদের মামলা আজ খারিজ করা হল সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চে।

    কী ঘটেছে?

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদ করা হয়েছিল এবং জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য ভেঙে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি করা হয়েছে – জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ। জম্মু ও কাশ্মীরের লোকসভা ও বিধানসভা আসনের পুনর্বিন্যাসের কাজ চালিয়েছে কেন্দ্রে। এই কাজের জন্য প্যানেলও তৈরি করা হয়েছিল। গত বছর মে মাসে সেই কাজ সম্পন্নও হয়েছে। পুনর্বিন্যাসের পর জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার আসন সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯০। এর মধ্যে জম্মুর আসন সংখ্যা ৪৩। অন্যদিকে ৪৭টি আসন রয়েছে কাশ্মীরে। পাশাপাশি, ভূস্বর্গের লোকসভা আসনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫। কিন্তু কেন্দ্রের এই পুনর্বিন্যাস নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠতে থাকে। বিরোধীদের দাবি, পদ্ম শিবিরের রাজনৈতিক ফায়দার কথা মাথায় রেখে এই এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ করেছে সরকার। যদিও সেই অভিযোগ উড়িয়ে দেয় বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘পার্থ’-কে টাকা দিয়েও মেলেনি চাকরি! আত্মহত্যা যুবকের, সিবিআই-নির্দেশ হাইকোর্টের

    মামলা খারিজ শীর্ষ আদালতের

    এর পরই পুনর্বিন্যাসের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন কাশ্মীরের দুই বাসিন্দা আবদুল গনি ও মহম্মদ আয়ুব। আসন পুনর্বিন্যাস করার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ছাড়া অন্য কোনও কমিশন নিতে পারেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি সঞ্জয় কিসান কউল এবং এএস ওকা মামলাটি খারিজ করে দেন। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, ২০১৯-র জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন আইনের সঙ্গে আবেদনকারীদের আর্জির কোনও যৌক্তিকতা নেই। আদালতের তরফে আরও জানানো হয়, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ করার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে একগুচ্ছ মামলা হয়েছে। সেগুলোর নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্বিন্যাস আইন, ২০১৯ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেবে না সুপ্রিম কোর্ট। ফলে মোদি সরকারের আসন পুনর্বিন্যাসের সিদ্ধান্তই বজায় থাকল।

LinkedIn
Share