Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: “পশ্চিমবঙ্গ, না কি হিটলারের জার্মানি?” টেট উত্তীর্ণদের উপর পুলিশের বলপ্রয়োগে ট্যুইট শুভেন্দু অধিকারীর

    Suvendu Adhikari: “পশ্চিমবঙ্গ, না কি হিটলারের জার্মানি?” টেট উত্তীর্ণদের উপর পুলিশের বলপ্রয়োগে ট্যুইট শুভেন্দু অধিকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করুণাময়ীতে ২০১৪-র টেট উত্তীর্ণ আন্দোলনকারীদের পুলিশ অভিযান চালিয়ে তুলে দেওয়ার ঘটনার কড়া নিন্দা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইটারে তিনি লিখলেন, “পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি ভয়াবহ। সল্টলেকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দফতরের সামনে ২০১৪ টেট উত্তীর্ণরা যে বৈধভাবে অবস্থান-বিক্ষোভ চালাচ্ছিল, তাঁদের ওপর নির্মমভাবে অত্যাচার চালিয়ে জোর করে তুলে দিয়েছে মমতার পুলিশ। এটা পশ্চিমবঙ্গ, না কি, হিটলারের জার্মানি?”

    এর আগে, ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি ও চাকরি চুরির অভিযোগের প্রেক্ষিতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা মুখ্যমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা করেন। পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে এক কর্মসূচি থেকে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “এসবের সমাধান একটাই। নবান্নর ১৪ তলা থেকে ওনাকে সরাতে হবে। তাহলেই পশ্চিমবঙ্গে কাজের সুযোগ বাড়বে, শিল্প আসবে, বানিজ্যের পরিবেশ তৈরি হবে, সিন্ডিকেটরাজ-সাদা খাতায় চাকরি বন্ধ হবে।”

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে কুরুক্ষেত্র করুণাময়ী, জোর করে টেট উত্তীর্ণদের তুলল পুলিশ

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট প্রার্থীদের ওপর হঠাৎ করেই অভিযান চালায় পুলিশ। কুরুক্ষেত্র পরিস্থিতি তৈরি হয় করুণাময়ীতে। রীতিমতো বলপ্রয়োগ করে সরিয়ে দেওয়া হয় চাকরিপ্রার্থীদের। মহিলা-পুরুষ নির্বিশেষ টেনে-হিঁচড়ে, চ্যাংদোলা করে তাঁদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। আন্দোলনকারীদের মধ্যে বহু মহিলাও ছিলেন৷ তাই তাঁদের সরানোর জন্য মহিলা পুলিশও নিয়ে আসা হয়েছিল৷ কান্নায় ভেঙে পড়েন আন্দোলনকারীরা।  

    অনেককে নিয়ে যাওয়া হয় টানতে টানতে৷ তিন দিন ধরে অনশনে থাকা চাকরিপ্রার্থীরা এই ধস্তাধস্তির মধ্যে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ কেউ কেউ সংজ্ঞা হারান৷ বেশ কয়েক জন চোট পান বলেও অভিযোগ। আন্দোলনকারীদের তিনটি প্রিজন ভ্য়ানে তোলা হয়। অসুস্থ এক আন্দোলনকারীকে তোলা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে। ২০১৪-র টেট উত্তীর্ণদের অভিযোগ, তাঁদের ৩ জনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ভোররাতে আটক চাকরিপ্রার্থীদের পুলিশ বাসে করে এনে শিয়ালদা ও হাওড়া স্টেশন চত্বরে ছেড়ে দেয়।

    আরও পড়ুন: বিরোধী শিবির এগোতেই রিটার্নিং অফিসার ‘বিরতি’ নিলেন, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে 

     

  • Suvendu Adhikari: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না”, বিজয়া সম্মিলনী থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর

    Suvendu Adhikari: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না”, বিজয়া সম্মিলনী থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না।” বুধবার কাঁথিতে (Kanthi) বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে গিয়ে এবার পুলিশ ও শাসক দলকে একহাত নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঞ্চ থেকে পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানালেন, “ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে।” এদিন কাঁথিতে সাংগঠনিক জেলা বিজেপির উদ্যোগে বিজয়া সম্মিলনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি মঞ্চে উঠে শাসক দলের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির কথা উল্লেখ করে তোপ দাগলেন শাসকদল ও রাজ্য পুলিশকে।

    রাজ্য পুলিশকে তিনি (Suvendu Adhikari) এদিন ‘মমতার পুলিশ’, ‘চটি চাটা পুলিশ’ ও ‘দলদাস’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, “পুলিশ, মমতার পুলিশ। চটি চাটা পুলিশ। দলদাসে পরিণত হওয়া পুলিশ। তারাই ঠিকা নিয়েছে, তারাই দায়িত্ব নিয়েছে, এই তোলামূল নামক পার্টি টাকে টিকিয়ে রাখার বা বাঁচিয়ে রাখার। কিন্তু তারা আর বাঁচিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা কার্যত গুছিয়ে নিয়ে এসেছি। আর কিছুদিনের মধ্যেই বুঝতে পারবেন, এদের অবস্থাটা কী হবে। লড়াই করুন। সিপিএমকে কী করে উৎখাত করেছি, আমি জানি। একেও কী করে উৎখাত করতে হয় আমি জানি। শুধু সঙ্গে থাকুন।”  

    আরও পড়ুন: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    ফলে মঞ্চ থেকেই তিনি (Suvendu Adhikari) তৃণমূল কংগ্রেসের ভবিষ্যতবাণী করেছেন ও তাদের বিদায় খুব শীঘ্রই হতে চলেছে, এবিষয়ে বলেন। তিনি এদিন অনুষ্ঠানের যোগ দেওয়ার পর থেকই সুর চড়িয়েছেন শাসক দলের বিরুদ্ধে। তিনি আরও বলেন, “আমরা উপরের চোরগুলোকে ধরার চেষ্টা করছি। আপনারা নিচ তলার চোর গুলোকে তাড়ানোর চেষ্টা করুন।” আবারা এদিন পরিবারতন্ত্র নিয়েও তিনি কটাক্ষ করেন কংগ্রেস ও তৃণমূলকে।

    অন্যদিকে এদিন আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়েও এখনই হুঁশিয়ারি দিয়ে রাখলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত নির্বাচনের নিরাপত্তার দায়িত্বে যদি রাজ্য পুলিশ থাকে, তবে তাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও তিনি জানিয়েছেন৷ পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেছেন, ”এখন থেকেই বুথকে দুর্গে পরিণত করতে হবে। লড়াই করতে হবে, ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে। এতটুকু ছেড়ে দেওয়ার জায়গা নেই। আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে সম্মিলনের মধ্যে দিয়ে প্রতিটি গ্রামাঞ্চলের জনগণের পাশে থেকে কাজ করতে হবে। কার্যকর্তাদের এই বিষয়ে দায়িত্ব নিতে হবে।”

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বোমা ফাটালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর (CM) বিজয়া সম্মিলনীতে যেসব ক্লাব ৬০ হাজার করে টাকা পেয়েছিল, তাদের ওই সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে বলে বিভিন্ন প্রশাসনিক আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং জেলাশাসক (DM)! সরকারি একটি পদে বসে জেলাশাসক এমন নির্দেশ দিতে পারেন কিনা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    বামেদের হঠিয়ে ২০১১ সালে রাজ্যের তখতে বসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন তৃণমূল (TMC) সরকার। তার পরেই একের পর এক অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে রাজ্য সরকারের নাম। রাজ্য সরকারের এহেন অনিয়মের অভিযোগে বারংবার সরব হয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার এরকমই একটি ন্যক্কারজনক ঘটনার কথা ট্যুইট করে জানালেন শুভেন্দু। ট্যুইটবার্তায় শুভেন্দু জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকরা তাঁদের অধস্তন এডিএম, এসডিও এবং বিডিওদের প্রতি এক নির্দেশিকা জারি করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, দুর্গাপুজো উপলক্ষে যেসব ক্লাবকে ৬০ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে, ওই সব ক্লাবের সদস্যদের আগামিকাল শিলিগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে বাধ্যতামূলকভাবে হাজির করাতে হবে। সরকারি পদে বসে জেলাশাসকের মতো একজন পদাধিকারী এহেন নির্দেশ দিতে পারেন কিনা, তা নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন।

    তবে প্রশ্ন উঠলেই বা কী হবে? এমন নজির রয়েছে আরও। এবং তা তুলে ধরেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীই (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর ঘিরে সাজ সাজ রব। বিরোধী নেত্রী থাকার সময় উত্তরবঙ্গের একটি রিসর্টে গিয়েছিলেন তিনি। রিসর্টটি উত্তর ২৪ পরগনার মহেশতলার বিধায়ক তৃণমূলের দুলাল দাসের। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি এই রিসর্ট সংস্কার করা হয়েছে সরকারি অর্থ ব্যয়ে। সাজানো হয়েছে রিসর্ট চত্বর। রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও ঢেলে সাজানো হয়েছে। শুভেন্দুর দাবি, এসবই হয়েছে সরকারি টাকা খরচ করে। মুখ্যমন্ত্রী যেতে পারেন ভেবে সরকারি টাকায় একটি বেসরকারি রিসর্ট সাজানো যায় কিনা, সে প্রশ্নও তুলেছেন তিনি। রিসর্ট বিতর্কের রেশ মেলানোর আগেই এবার জেলাশাসকদের বার্তা নিয়ে সরব হলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।   প্রসঙ্গত, এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীকে কর্পোরেট সম্মিলনী বলে কটাক্ষ করেছিলেন শুভেন্দু। তিনি বলেছিলেন, এই ধরনের কর্পোরেট সম্মিলনীর কোনও মূল্য সাধারণ মানুষের কাছে নেই। এই ধরনের সম্মিলনীতে সাধারণ মানুষ থাকে না। এখানে থাকে শুধু তোলামূল পার্টির সদস্য আর পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক টেট দুর্নীতি নিয়ে রাজ্য সরকারকে বেনজির আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ট্যুইট করে লিখলেন, “যাঁরা অনেক আশা করে শিক্ষক হওয়ার জন্য পরীক্ষায় বসার ফর্ম পূরণ করতে চলেছেন, তাঁদের জন্য এটি একটি বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ– পরীক্ষায় অবশ্যই অংশগ্রহণ করবেন, কিন্তু আশায় বুক বাঁধবেন না। এই দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের আমলে স্বচ্ছতা আশা করা আর পক্ষিরাজ ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হওয়া প্রায় সমান।” এখানেই থামেননি তিনি। ‘২০২২ টেট পরীক্ষার আবেদনপত্র’ বলে একটি ব্যাঙ্গাত্মক ফর্ম সেই ট্যুইটে জুড়েছেন তিনি।  

    আরও পড়ুন: ‘চাকরি দিক নয়ত লাশ তুলে নিয়ে যাক’, ৪৮ ঘণ্টা পেরোল টেট উত্তীর্ণদের আন্দোলন


    আবেদনপত্রটিতে নাম, বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতার জায়গার পাশাপাশি লেখা রয়েছে ‘অযোগ্য প্রার্থী হলে নিজের মোবাইল নম্বর লিখুন’, পাশাপাশি নিজস্ব বুথের তৃণমূল নেতার নাম ও মোবাইল নম্বর লেখারও জায়গা রয়েছে। 

    একদম শেষে রয়েছে কিছু শর্তাবলী। শর্তাবলীর ভিতরে লেখা রয়েছে যে, পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় বসবেন তাঁদের অসীম ধৈর্য থাকতে হবে। কোথাও আবার পরামর্শ দিয়ে লেখা ঘুষের টাকা পরে তৃণমূল নেতার থেকে ফেরত চাইতে হলে টাকা দেওয়ার প্রমাণ গুছিয়ে রাখতে হবে। একই সঙ্গে যাঁদের বয়স উর্ধ্বসীমার কাছাকাছি রয়েছে তাঁদের আবেদন না করারই পরামর্শ দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। 

    প্রসঙ্গত, টেট দুর্নীতি নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। এসএসসি দুর্নীতিতে অভিযুক্ত হয়ে জেলে রয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। দিন কয়েক আগেই প্রাথমিক টেটে নিয়োগে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যও। এর মাঝেই টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রাজ্য সরকার। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ফের নেওয়া হবে টেট পরীক্ষা। গত ১৪ অক্টোবর থেকে অনলাইনে প্রাথমিকে চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এবার এই নিয়ে সরকারের দিকে আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিশ্চিত থাকুন, খুবই শীঘ্রই আপনাদের স্বপ্নপূরণ হবে।’ বনগায় বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নাগরিক সংশোধনী বিল (CAA) নিয়ে আশার আলো দেখালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘কয়েকদিন আগেই দিল্লি গিয়েছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম, কবে আমাদের রাজ্যে CAA চালু হবে। ইতিবাচক উত্তর পেয়েছি। আমার বিশ্বাস, সেই সময় খুব দেরি নেই।’ পাঞ্চায়েত ভোটের আগে শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যে বেজায় খুশি বনগাবাসী। কারণ, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করা নিয়ে দীর্ঘদিন তারা আন্দোলন করেছেন।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    যদিও এই আইন নিয়ে অতীতে কম বিতর্ক হয়নি। অনেকেরই মনে হচ্ছিল, ব্যাপারটি হয়তো লাল ফিতের ফাঁসে আটকে পড়েছে। কিন্তু রাজ্যের বিরোধী দলনেতার কথা শুনে ফের আশায় বুক বেঁধেছেন অনেকেই। ঠাকুর নগরে এক জনসভায় খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাজ্যে সিএএ চালুর ব্যাপারে জোর সওয়াল করেছিলেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, ‘আজ না হয় কাল সিএএ আইন রাজ্যে লাঘু হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। কারণ, কথা দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। তাঁরা যখন কথা দেন, তা রাখেন। আমি মনে করি, শুধু  সিএএ নয়, অবিলম্ব রাজ্যে এনআরসিও চালু হওয়া দরকার। এমনকী, জন্ম নিয়ন্ত্রণ আইন খুবই প্রয়োজন। তবে সবার আগে সিএএ চালুর ব্যবস্থা করছি আমরা। কারণ, এটা শান্তনু ঠাকুরের লড়াই, এই লড়াই বিধায়ক স্বপন মজুমদার, অশোক কীর্তনীয়া, সুব্রত ঠাকুর, অম্বিকায় রায়, অসীম সরকারদের। যা কোনওভাবইে বিফলে যাবে না। আমরা জয়ী হবই।’

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    লোকসভা ও রাজ্যসভায় সিএএ আইন পাস হয়েছে। এবার সেটা প্রয়োগ হবে, বলে জানান শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতার কথায়, ‘আমাদের রাজ্যে দিনের পর দিন অনুপ্রবেশ বাড়ছে। কাঁটা তারের বেড়া টপকে এসে অনুপ্রবেশকারীরা আমাদের রেশন খাচ্ছে, জমি ছিনিয়ে নিচ্ছে, ভাগ বসাচ্ছে একশো দিনের কাজেও। আর বঞ্চিত হচ্ছে আমাদের ঘরের ছেলে-মেয়েরা। ভারতভূমিকে রক্ষা করার জন্য, পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করার জন্য নাগরিক পঞ্জি তৈরি ভীষণই জরুরি।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি টাকায় এক তৃণমূল বিধায়কের রিসর্ট সংস্কারের কাজ হচ্ছে। এমনই অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রী ওই রিসর্টে যেতে পারেন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। এর পর আটচল্লিশ ঘণ্টাও কাটেনি, ফের মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে বালি পাচারের (Sand Smuggling) একটি ভিডিও শেয়ার করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার কটাক্ষ, মুখ্যমন্ত্রী যখন পাহাড় সফরে তখন তাঁর উপস্থিতির মধ্যেই ওই জেলায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার।

    সোমবার উত্তরবঙ্গ (North Bengal) সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজয়া দশমীর দিন মালবাজারে মাল নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দিতে গিয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আচমকাই জলপাইগুড়ির ওই নদীতে চলে আসে হড়পা বান। বানের জলে ভেসে যান বেশ কয়েকজন। পরে উদ্ধার হয় তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের দেহ। এদিন উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে দশমীর দিনের ওই মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী যখন ওই পরিবারগুলির সঙ্গে দেখা করে কুম্ভীরাশ্রু বিসর্জন করছেন, ঠিক তখনই উত্তরবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ নদী তিস্তা থেকে অবৈধভাবে বালি তোলার ভিডিও শেয়ার করলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    ২ মিনিট ১৪ সেকেন্ডের ভিডিওটি শেয়ার করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, তিস্তা থেকে অবৈধভাবে বালি তোলা চলছে। মুখ্যমন্ত্রী যখন পাহাড় সফর করছেন, তখন তাঁর উপস্থিতির মধ্যেই জেলায় রমরমিয়ে চলছে অবৈধভাবে বালি পাচার। নন্দীগ্রামের বিধায়েকর অভিযোগ, তৃণমূল নেতাদের মদতেই চলছে বালি পাচার। পাচারের কাজ চলছে রাজগঞ্জ বিধানসভার পাহাড়পুর এলাকায়।

    আরও পড়ুন: ওরা হিন্দুদের তাড়াতে চায়! মোমিনপুর-কাণ্ডে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রবিবারই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) অভিযোগ করেছিলেন, সরকারি ব্যয়ে উত্তরবঙ্গে একটি বেসরকারি রিসর্ট সংস্কার করা হচ্ছে। রিসর্টটি মহেশতলার বিধায়ক তৃণমূলের দুলাল দাসের। কেবল ওই রিসর্টটি নয়, তার আশপাশের এলাকা এবং রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও সংস্কার করা হচ্ছে সরকারি অর্থ ব্যয়ে। মুখ্যমন্ত্রী ওই রিসর্টে যেতে পারেন বলেও জানিয়েছিলেন শুভেন্দু। মুখ্যমন্ত্রী যখন বিরোধী নেত্রী ছিলেন, তখন একবার ওই রিসর্টে গিয়েছিলেন। সরকারি অর্থ ব্যয়ে কেন চলছে ব্যক্তিগত রিসর্ট সংস্কারের কাজ, সে প্রশ্নও তুলেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সফর, সরকারি টাকায় সাজছে তৃণমূল নেতার রিসর্ট! সত্য ফাঁস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)! সোমবার উত্তরবঙ্গ সফরে যাওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেই কারণে মালবাজারের তেসিমলা পঞ্চায়েতের একটি  রিসর্ট সংস্কার করা হচ্ছে। রিসর্টটি মহেশতলার বিধায়ক তৃণমূলের দুলাল দাসের বলে দাবি শুভেন্দুর। সরকারি খরচে একটি ব্যক্তিগত রিসর্ট ঢেলে সাজানোর তৎপরতাকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী।

    সোমবার উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে মালবাজারে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুর্গাপুজোর সময় বিসর্জন দিতে গিয়ে মাল নদীতে হড়পা বানের জলে ভেসে গিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে মৃত্যু হয় কয়েকজনের। এই সফরে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর।মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন প্রশাসনিক বৈঠকেও। পরে যেতে পারেন মালবাজারের ওই রিসর্টে। যেহেতু মুখ্যমন্ত্রী রিসর্টটিতে যেতে পারেন, তাই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সেটি সংস্কার করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। কেবল ওই রিসর্টটিই নয়, তার আশপাশের এলাকাও সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। সংস্কার করা হচ্ছে রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও। প্রসঙ্গত, বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন একবার এই রিসর্টে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: ওরা হিন্দুদের তাড়াতে চায়! মোমিনপুর-কাণ্ডে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি, রিসর্টটি দুলাল দাসের। সরকারি টাকা খরচ করে সাজানো হচ্ছে সেটি। রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও সংস্কার করা হচ্ছে সরকারি অর্থ ব্যয়ে। মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে এদিন ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেন শুভেন্দু। লেখেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত। সরকার ডিএ দিতে ব্যর্থ। রাস্তা সংস্কার করতে পারছে না। পারছে না কর্মসংস্থান করতে। এমতাবস্থায় জনগণের টাকা খরচ হচ্ছে তৃণমূল নেতা দুলালচন্দ্র দাসের একটি ব্যক্তিগত রিসর্ট সংস্কারে। কারণ ভিভিআইপি গেস্ট আসছেন। শুভেন্দুর খোঁচা, লেডি কিম কি সেখানে থাকতে যাচ্ছেন? অন্য একটি ট্যুইটে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, এখন জনপ্রতিনিধিরা প্রশাসনিক সভাগুলিতে উন্নয়নের কাজের জন্য তহবিল চাওয়ায় ক্রমাগত মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। ৩০ লক্ষেরও বেশি সরকারি চাকরি খালি পড়ে রয়েছে। কারণ, নিয়োগ করা হলে সরকার বেতন দিতে পারবে না। এই অবস্থায় এই ধরনের ব্যয় কি ন্যায়সঙ্গত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Manik Bhattacharya: মানিকের RK-DD ধাঁধা ঘাম ঝরাচ্ছে গোয়েন্দাদের, রহস্যভেদে ময়দানে ‘ফেলুদা’ শুভেন্দু

    Manik Bhattacharya: মানিকের RK-DD ধাঁধা ঘাম ঝরাচ্ছে গোয়েন্দাদের, রহস্যভেদে ময়দানে ‘ফেলুদা’ শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেট দুর্নীতির অভিযোগে ইডি (Enforcement Directorate) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। তাঁর মোবাইলে সেভ করা দুটি নম্বর নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতির কল লিস্টে মিলেছে ‘RK’ এবং ‘DD’ নামে দুই ব্যক্তির নম্বর। নিয়োগের তালিকা নিয়ে একাধিকবার ‘RK’-কে নামক ব্যক্তিকে ফোন করেছেন মানিকবাবু। জানিয়েছেন ‘DD’-র অনুমোদনের কথাও। কে এই ‘RK’ ও ‘DD’?

    আরও পড়ুন: ‘কিংপিন’ মানিকের আমলেই ৫৮ হাজার বেআইনি চাকরি, চাঞ্চল্যকর তথ্য ইডির
     
    এই নামের খোঁজ পেতে হিমশিম খাচ্ছেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের ঘাম ছুটলেও, এক নিমেষে রহস্য উন্মোচন করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু রহস্য ভেদের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দিয়েছেন সত্যজিৎ রায়ের কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদাকে। 

     

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এ দিন ফেলুদাকে (সত্যজিৎ রায়ের ঋণ স্বীকার করেছেন) নিয়ে কাল্পনিক সংলাপের একটি কমিক স্ট্রিপ পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে নিয়োগ দুর্নীতি রহস্যের সমাধান করেছেন ফেলুদা। কমিক স্ট্রিপে দেখা যাচ্ছে, ‘ডিডি’ এবং ‘আরকে’-ধাঁধার রহস্য ভেদ করতে ফেলুদার শরণাপন্ন হয়েছেন ইডি গোয়েন্দারা।

    প্রদোষ মিত্রর বাড়িতে হাজির হয়েছেন এক ইডি আধিকারিক। ‘RK’ এবং ‘DD’-র সন্ধানে ফেলুদার সহায়তা চাইছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা। ‘RK’ ও ‘DD’র সঙ্গে মানিক ভট্টাচার্যের সম্পর্ক, তাঁদের কথোপকথন ফেলুদাকে বিস্তারিত জানান ইডি আধিকারিক।গোয়েন্দাদের ফেলুদা বোঝাচ্ছেন, “‘আরকে’ মানে ধরে নিন আর কে? অর্থাৎ গৌণ। তালিকায় সম্মতি দিচ্ছেন ‘ডিডি’। তিনিই মুখ্য।”


    ফেলুদার আরও প্রশ্ন, “আপনি বাংলার দিদি শব্দটি যদি ইংরেজিতে লিখে মোবাইলে সেভ করেন, তা হলে কী বানান লিখবেন? ডিডি, তা-ই তো!” এই কমিক স্ট্রিপ তুলে ধরে শুভেন্দুর মন্তব্য, “এ ভাবে যদি রহস্যের জাল কেটে সত্য খুঁজে নেওয়া যেত, তা হলে তদন্ত দ্রুত শেষ করে প্রকৃত দোষীদের সাজা দেওয়া যেত।”          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Calcutta High Court: মোমিনপুর নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ হাইকোর্টের, দেওয়া হল মামলা দায়ের করার অনুমতি

    Calcutta High Court: মোমিনপুর নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ হাইকোর্টের, দেওয়া হল মামলা দায়ের করার অনুমতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে মোমিনপুর-একবালপুরের ঘটনা নিয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। লক্ষ্মীপুজোর আগের দিন থেকে একবালপুর ও মোমিনপুর জুড়ে যে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যেই আদালতের দ্বারস্থ হলেন আইনজীবী সু্স্মিতা দত্ত। আবার এই ঘটনায় মামলা দায়ের করার অনুমতি দেয় বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবারই এই গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে আদালতে শুনানির আর্জি জানানো হয়। যদিও এদিনই শুনানির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। তবে বুধবার শুনানি হতে পারে বলে আদালত সূত্রে খবর। এই ঘটনার পর থেকেই রাজ্য পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে বারবার। কলকাতা পুলিশ এই পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগে গতকাল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কেন্দ্রীয় সেনা মোতায়েনের দাবি করেছিলেন। আর তারপরেই হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলার (Calcutta High Court) খবর শোনা যায়। এরপর আজ আবার এই ঘটনায় মামলা দায়ের করার অনুমতি দিল বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আর্জি, জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

    একবালপুর-মোমিনপুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। ঘটনায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির পর থেকেই রাজ্য বিজেপি ট্যুইটারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগেন ও এর পাশাপাশি পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ আনেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। গতকাল উত্তেজনাপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার আগে চিংড়িহাটায় তাঁকে আটকও করা হয়। সন্ধ্যার পর লালবাজার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় সুকান্তকে। ফলে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে।

    অন্যদিকে জানা গিয়েছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে একবালপুর থানা এলাকায় তিনদিনের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এলাকায় আর যাতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি না হয় তাই বাড়তি বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে এলাকায়। এবার আরও কড়া পদক্ষেপ নিল কলকাতা পুলিশ৷ শেষমেশ জারি হল ১৪৪ ধারা। তবে ঘটনার এতদিন পর এই পদক্ষেপ নেওয়ার পরে কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে প্রশাসন সহ পুলিশকে। এলাকার মানুষ থানায় অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও কেন পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি, এই নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে এতকিছুর পরে একবালপুর-মোমিনপুরের কাণ্ড শেষ পর্যন্ত গড়াল আদালত (Calcutta High Court) পর্যন্ত।

  • Mominpur: ৪ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, লালবাজার থেকে সরাসরি গেলেন সিএমআরআই-এ

    Mominpur: ৪ ঘণ্টা পর মুক্তি পেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, লালবাজার থেকে সরাসরি গেলেন সিএমআরআই-এ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোমিনপুরের উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন, কিন্তু চিংড়িঘাটার কাছে আটক করা হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লালবাজারে। তারপর সন্ধ্যাবেলায় ছাড়া পেলেন তিনি। এরপরেই তিনি সরাসরি চলে যান সিএমআরআই-এ। সংঘর্ষে আহত হয়েছিলেন কয়েকজন। আর তাঁদের দেখতেই পৌঁছে যান সুকান্ত মজুমদার। চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলার জন্য লালবাজার থেকে সরাসরি যান হাসপাতালে। অন্যদিকে সুকান্ত মজুমদারের আগেই হাসপাতালে পৌঁছে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    আরও পড়ুন: মোমিনপুর যাওয়ার পথে চিংড়িঘাটায় গ্রেফতার সুকান্ত মজুমদার, নিয়ে আসা হল লালবাজার

    এদিন সুকান্ত মজুমদার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মোমিনপুরের ঘটনা নিয়ে তোপ দাগেন। এমনকি মমতার পদত্যাগের দাবি তুলে সরব হন তিনি। পাশাপাশি কলকাতা পুলিশকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তিনি। রাজ্য পুলিশকে ‘অপদার্থ’ বলে আখ্যা দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, “এরাজ্যের নাগরিকদের নিরাপত্তা কোথায়?” তিনি রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, গত ২ দিন ধরে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরে খিদিরপুর সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতি দ্বারা তাণ্ডব চলেছে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন সাধারণ মানুষ। ফলে এরাজ্যের নাগরিকদের নিরাপত্তা কোথায়? মহিলাদের সুরক্ষা কোথায়? ফলে প্রথম থেকেই রাজ্যের বিরোধী দল মোমিনপুরের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ও এই পরিস্থিতির জন্য শাসক দলকেই কটাক্ষ করেছেন।

    অন্যদিকে আজ সুকান্ত মজুমদারকে গ্রেফতারির প্রতিবাদে শহরের পাশাপাশি জেলায় জেলায় বিক্ষোভে নামেন বিজেপির কর্মীরা। মুরলীধর সেন লেন, এমজি রোড, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভে রাস্তায় নামেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। গ্রেফতারির প্রতিবাদ ও রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা অবনতির অভিযোগে মুরলীধর সেন লেন থেকে বিজেপির মিছিল বের হয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ আটকে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল বিজেপি নেতা-কর্মীরা। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ছিলেন কাউন্সিলর সজল ঘোষও। এদিকে মোমিনপুরের ঘটনার প্রতিবাদে এদিন রাজভবনে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ অন্যান্যরা। সেখান থেকে ঘটনার প্রতিবাদে সোচ্চার হন তাঁরা। এরপর লালবাজারে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    প্রসঙ্গত, শনিবার থেকে উত্তপ্ত মোমিনপুর। আজ সেখানেই যাচ্ছিলেন সুকান্ত মজুমদার। যাওয়ার পথেই আটক করা হয়েছিল তাঁকে ও লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও পরে তাঁকে সন্ধ্যাবেলায় ছেঁড়ে দেওয়া হয়। আবার মোমিনপুরের ঘটনার পর রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে, এর ফলে রাজ্যপাল এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।

LinkedIn
Share