Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারকাণ্ড নিয়ে বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কাছে। তবে কার কাছে সে টাকা গিয়েছে, তাঁর নাম নিলেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তাঁর নিশানায় কে, তাও খোলসা করলেন না নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিধায়ক।

    ইডি এবং সিবিআই…

    কয়লাপাচারকাণ্ডের মূল পৌঁছতে তদন্ত করছে ইডি এবং সিবিআই। তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে এনিয়ে জেরাও করেছে তারা। অভিযান চালানো হয়েছে তৃণমূলের হেভিওয়েট মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়িতে। কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তৃণমূলের সওকত মোল্লাকেও। এঁদের প্রত্যেকেরই দাবি, কয়লা পাচারের সঙ্গে এঁদের কোনও যোগ নেই। কেবল রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতে একাজ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এহেন আবহে বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতার।

    শুক্রবার ইডির দেওয়া চার্জশিটের প্রিন্ট আউট বলে দাবি করা কিছু কাগজ দেখিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, কয়লা দুর্নীতির সঙ্গে একটা বড় চক্র যুক্ত। তাতে রাজনৈতিক প্রভাবশালীও যুক্ত রয়েছে। আয়কর হানায় ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার যে দু্র্নীতির হদিশ মিলেছে, তার মধ্যে এক হাজার কোটি টাকা গিয়েছে এক রাজনৈতিক প্রভাবশালীর কাছে। যিনি পুলিশ ও প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন।

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    স্ব-বক্তব্যের দাবির সমর্থনে শুভেন্দু  (Suvendu Adhikari) এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত গুরুপদ মাজিকে দেওয়া ইডির দুশো পাতার চার্জশিরের কয়েকটি পাতার নম্বর উল্লেখ করে বলেন, এই চার্জশিটের কপি এখন জনসমক্ষে রয়েছে। আপনারা একটু কষ্ট করে দেখে নিন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, কয়লা দুর্নীতির সঙ্গে একটা বড় চক্র যুক্ত রয়েছে। তাতে যুক্ত রয়েছে রাজনৈতিক প্রভাবশালী লোকেরা। ১২ ডিসেম্বর মামলা সুপ্রিম কোর্টে নির্দিষ্ট হয়েছে। তাই আমি ডিটেলস তথ্য প্রমাণ আপনাদের কাছে বলছি না। তিনি বলেন, এই মামলার মূল লাভবান, হাজার কোটি টাকা গেছে, তাঁর লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস কোম্পানিতে গেছে। মামলা সুপ্রিম কোর্টে আছে ১২ ডিসেম্বর। এদিন তৃণমূলের জেলবন্দি নেতা অনুব্রত মণ্ডল এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও একহাত নেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বলেন, যাঁরা লুঠেরাদের সমর্থন করেন, তাদের কাছ থেকে আমরা শিখব না।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভার সচিবের নিয়োগ ইচ্ছে করে করছে না রাজ্য সরকার, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

    Suvendu Adhikari: বিধানসভার সচিবের নিয়োগ ইচ্ছে করে করছে না রাজ্য সরকার, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভায় প্রথমবার ঘটল এমন ঘটনা। আর যে ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তবে কী এমন ঘটল? জানা গিয়েছে, রাজ্য বিধানসভার এক অনুষ্ঠানে এই প্রথম কোনও বিরোধী দলনেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। মঙ্গলবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে এমনটাই দাবি করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এর পাশাপাশি তিনি আজ রাজ্য সরকারের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিধানসভা সচিবের নিয়োগ নিয়েও। তিনি অভিযোগ করেছেন, বিধানসভার সচিবের নিয়োগে বাধা দিচ্ছে রাজ্য সরকার।

    বিধানসভা সচিব নিয়োগের দাবিতে সরব হলেন শুভেন্দু

    আজ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সাংবাদিক বৈঠক করে ফের রাজ্য সরকারকে একহাত নিলেন। আগেও একাধিক বিষয়ে শাসকদলের বিভিন্ন দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন তিনি। আর এবার তিনি অভিযোগ করেছেন যে, বিধানসভা সচিব পদে স্থায়ী নিয়োগ করছে না রাজ্য সরকার। এই অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চাইলেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি বিরোধীদের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে এমন করছে রাজ্য সরকার।

    তিনি সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, রাজ্য বিধানসভার সচিব পদে নিয়োগ করে হাইকোর্ট। সেই পদে ২ মাস আগে ভাস্কর ভট্টাচার্যের নাম সুপারিশ করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তর। কিন্তু আজও ভাস্করবাবুকে নিয়োগ দেয়নি রাজ্য। তিনি আরও বলেন, বিধানসভায় কোনও পক্ষপাতিত্ব হলেই বিরোধীরা অভিযোগ জানাতে পারে সচিবের কাছে। কিন্তু এই সচিবের পদেই নিয়োগ করা হচ্ছে না। তাই তিনি জানিয়েছেন যে, তিনি প্রধান বিচারপতির কাছে এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আবেদন করবেন (Suvendu Adhikari)।

    বিধানসভার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বিরোধী দলনেতাকে…

    আবার আজ তিনি বিধানসভার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পাওয়ার জন্য তাঁর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন (Suvendu Adhikari)। বিধানসভার চত্বরে আগামী শুক্রবার একটি নতুন ভবনের উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। সেটি উদ্বোধন করবেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভার ওই নতুন ভবনে থাকবে মিউজিয়াম ও লাইব্রেরি। ভবনটির নাম মিলেনিয়াম বিল্ডিং। শুক্রবার দুপুর দেড়টা নাগাদ ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান রয়েছে। আর এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই ডাকা হয়নি রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে। রাজ্য বিধানসভার সব অনুষ্ঠানেই কার্ডে বিরোধী দলনেতার নাম থাকার রীতি রয়েছে, তবে এবারে এই তৃণমূল সরকার সেই রীতি লঙ্ঘন করায় ক্ষোভ উগরে দিলেন তিনি। তিনি দাবি করেন, বিধানসভায় এই ঘটনা প্রথমবার ঘটল।

    অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পত্রে যে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) নাম নেই, সেই বিষয়ে প্রথমে জানায় বিজেপি পরিষদীয় দলের সদস্যরা। প্রথমত তাঁরাই দাবি করেন, ওই অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে নাম নেই শুভেন্দুর। তারপর এই বিষয়ে শুভেন্দুকে জানানো হলে তিনি সাংবাদিকদের এই কথা বলেন। আবার এদিন বিজেপি বিধায়করা জানিয়েছেন, আমন্ত্রণপত্রে শুভেন্দুর নাম না থাকায় ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না তাঁদের দাবি, রীতি অনুযায়ী বিধানসভার কোনও অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে নাম থাকার কথা মুখ্যমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, পরিষদীয় মন্ত্রী ও বিরোধী দলনেতার। এ ক্ষেত্রে আমন্ত্রণপত্রে শুধু মাত্র নাম রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী ও স্পিকারের।

  • CV Ananda Bose: বুধে শপথ, কলকাতায় এলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: বুধে শপথ, কলকাতায় এলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাজ্যের স্থায়ী রাজ্যপাল (Governor) হিসেবে শপথ নেবেন তিনি। তার একদিন আগে মঙ্গলবার কলকাতায় পৌঁছলেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, শশী পাঁজা, রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং রাজ্যের ডিজিপি ও পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। বিমানবন্দরেই নয়া রাজ্যপালকে দেওয়া হয় গার্ড অফ অনারও।

    দিন কয়েক আগে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে প্রকাশ করা হয়েছিল সি ভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose) নিয়োগ সংক্রান্ত চিঠি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর স্বাক্ষরিত সেই চিঠিতে লেখা ছিল, সি ভি আনন্দ বোসকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করা হল। তিনি যে দিন থেকে দায়িত্ব নেবেন, সেই দিন থেকেই এই নির্দেশ কার্যকর হবে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ রাজ্যপালের বিমান অবতরণ করে। গার্ড অফ অনার সহ স্বাগত পর্ব শেষ হওয়ার পর বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে করে রওনা দেন বাংলার নয়া রাজ্যপাল।

    সি ভি আনন্দ বোস…

    পদবি বোস হলেও বাংলার নয়া রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বাঙালি নন। কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, নেতাজির প্রতি ভালবাসা ও শ্রদ্ধার কারণে বোস পদবি ব্যবহার করেন তিনি ও তাঁর পরিবার। বাংলার রাজ্যপাল পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে মেঘালয় সরকারের উপদেষ্টা পদে ছিলেন প্রাক্তন এই আইএএস। তারও আগে ছিলেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সচিব। কেরল সরকারের বিভিন্ন দফতরের প্রধান সচিব হিসেবেও পালন করেছেন নানা দায়িত্ব। বাংলার নয়া রাজ্যপাল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে মোট পুরস্কার পেয়েছেন ২৯টি। বিভিন্ন ভাষায় লিখেছেন ৪০টি বই। এর মধ্যে কয়েকটি তো আবার বেস্টসেলারও। সুবক্তা হিসেবে পরিচিতিও রয়েছে বাংলার নয়া রাজ্যপালের।

    আরও পড়ুন: বুধবার থেকে রাজ্যে নির্বাচনী প্রচার শুরু মহাগুরুর! আজ, শহরে মিঠুন

    বাংলার নয়া রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসকে (CV Ananda Bose) স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, নতুন রাজ্যপালকে নিয়ে আমাদের অনেক আশা।ওঁর সম্পর্কে যা শুনেছি, তাতে মনে হয়, উনি দারুণ কাজ করবেন। প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় নির্বাচিত হওয়ার পর বাংলার অস্থায়ী রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছিলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল লা গণেশন। এবার ফের স্থায়ী রাজ্যপাল পাচ্ছে বাংলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে সরকারের পতন আসন্ন! ফের ডিসেম্বর ডেডলাইনের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে সরকারের পতন আসন্ন! ফের ডিসেম্বর ডেডলাইনের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে খুব শীঘ্রই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের পতন হবে। রাজ্যে সরকার ‘আর টিকবে না’ বলে আবারও হুমকি দিলেন বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর কথায়,’দেখতে থাকুন, মহারাষ্ট্রের পর ঝাড়খণ্ড, ঝাড়খণ্ডের পর পশ্চিমবঙ্গ। দেখতে থাকুন।’ ফের ডিসেম্বর ডেডলাইনের উপরই জোড় দিলেন বিজেপি নেতা। শিক্ষক নিয়োগ, কর্মী নিয়োগ থেকে শুরু করে কয়লা পাচার, গরু পাচার হরেক দুর্নীতিতে জর্জরিত তৃণমূল সরকার। তাই এই সরকারের আয়ু আর বেশি দিন নেই বলেই অভিমত, শুভেন্দুর।

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি! আদালতে ফের সরব শুভেন্দু

    কী বললেন শুভেন্দু

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু সম্পর্কে তৃণমূলের মন্ত্রী অখিল গিরির মন্তব্য, নিয়োগ কেলেঙ্কারি ও পাচার কাণ্ডের বিরুদ্ধে রাজ্য বিজেপির মহিলা মোর্চার ডাকে সোমবার কলেজ স্কোয়ার থেকে মিছিল হয়। পরে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলের সভায় শুভেন্দু বলেন, “মানুষ সব দেখছে। এই সরকার আর টিকবে না। মহারাষ্ট্র,ঝাড়খণ্ডের পরই পশ্চিমবঙ্গ। আপনারা শুধু অপেক্ষা করুন আর দেখতে থাকুন।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম সরাসরি না করে তাঁর দাবি, “শুধু ভাতিজা (ভাইপো) নয়, বুয়াকেও (পিসি) ভেতরে (জেলে) যেতে হবে।” শুভেন্দুর আরও দাবি, “রাজ্যের একাধিক শিল্পপতি, সুদীপ্ত সেন, গৌতম কুণ্ডুরা কেন বাংলার লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির ছবি কিনেছে সব সামনে আসবে। অপেক্ষা করুন।” 

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্যের জের, প্রতিবাদে পথে জনজাতি সমাজ

    সুকান্তর নিশানা

    এদিন মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, মোর্চার সভানেত্রী তনুজা চক্রবর্তী প্রমুখ। লকেটের অভিযোগ, “মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে প্রতিদিন রাজ্যে নারী নির্যাতন বাড়ছে। নারীরা সুরক্ষিত নন।” অখিলের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি। সুকান্ত বলেন, “ডিসেম্বরে যত ঠান্ডা পড়বে ততই কাঁপুনি বাড়বে তৃণমূলের। গোটা মন্ত্রিসভা জেলের ভেতরে থাকবে।” বেশ কয়েক মাস ধরেই বারবার ডিসেম্বর-ডেডলাইনের কথা শোনা যাচ্ছে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের গলায়! গত  অগাস্ট মাসেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন,’ছ’মাস তৃণমূল কংগ্রেস থাকবে না৷ তার আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে ঝাপ গুটিয়ে যাবে তৃণমূলের’। গত সেপ্টেম্বরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি দিলীপ ঘোষও বলেন, ‘ভোট এখন নেই, হয়তো ডিসেম্বরের বিধানসভা ভোটটা  হয়ে যেতে পারে’। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (TMCP)! রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চাইলেন সিবিআই (CBI) তদন্তও।

    ঘটনার সূত্রপাত…

    ঘটনার সূত্রপাত দিন দুই আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা- কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে।

    ঘটনা প্রসঙ্গে একটি ট্যুইট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। লেখেন, মমতার পুলিশ পাঁচ পয়সার মতো দু মুখো ও অপদার্থ। এক দিকে চাকরিপ্রার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এক কিলোমিটার আগে তাঁদের আটকে, অমানবিকভাবে টেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলে। অন্য দিকে যখন আমার বাড়ির সামনে গুন্ডারা গন্ডগোল বাঁধায়, তখন তাদের নেতৃত্ব দেয় সেই পুলিশই। আমি বেরিয়ে যাওয়ার পর তারা বাড়ির সামনে গিয়েছিল। এটা জেনেই যে, ওই সময় বাড়িতে আমার ৮৪ বছরের বৃদ্ধ বাবা শিশির অধিকারী ও ৭৫ বছরের বৃদ্ধা মা গায়ত্রী অধিকারী আছেন। ওদের উদ্দেশ্য ছিল, বাড়ির বাইরে অশ্রাব্য স্লোগান দিয়ে আমার বৃদ্ধ বাবা-মাকে বিরক্ত করা।

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কাঁথির বাড়ি থেকে বের হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এর কিছুক্ষণ পরেই গ্রিটিংস কার্ড ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি নিয়ে শুভেন্দুর বাড়ির সামনে ভিড় করেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা। তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন কয়েকজন। ঘণ্টাখানেক পর পুলিশই তাঁদের কাছ থেকে শুভেন্দুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য গ্রিটিংস কার্ড নেয়।

    এদিন হাইকোর্টে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী জানান, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান। অথচ তাঁর বাড়ির সামনে গিয়ে জমায়েত করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, অশালীন মন্তব্য করা হচ্ছে। এতে তাঁর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর পিছনে কোনও বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ। শুভেন্দুর কাঁথির বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে মিছিলও করতে পারবে না তৃণমূল (TMC)। মিছিল যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। বুধবার সাফ জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

    শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি…

    গত দু দিন ধরে শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চান সিবিআই তদন্তও। বুধবার হয় ওই মামলার শুনানি।

    এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী আদালতে জানান, ভাসবাসার নাম করে ফুল নিয়ে গিয়ে বাড়ির সামনে কর্মসূচি করা হচ্ছে। তখনই শুভেন্দুর আইনজীবীকে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, হতে পারে আপনাকে তাঁরা ভালবাসে। শুভেন্দুর আইনজীবী পাল্টা বলেন, ফুল নিয়ে গিয়ে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করাকে কি ভালবাসা বলে? তখনই রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, তাহলে বেশি ভালবাসবেন না। মধুমেহ (ডায়বেটিস) হয়ে যেতে পারে। এর পরই আদালত নির্দেশ দেয়, বিরোধী দলনেতার বাড়ির সামনে জমায়েত করা যাবে না। এ রকম জমায়েত যাতে না হয়, তা কাঁথি থানাকে নিশ্চিত করতে বলবেন পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার। আগামী শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত না করার নির্দেশের পাশাপাশি রাজ্যের কাছে এই ঘটনা সম্পর্কে রিপোর্টও তলব করা হয়। বিচারপতি জানান, নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির সামনে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল, তার রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে হবে।

    প্রসঙ্গত, এই ঘটনার সূত্রপাত দিন তিনেক আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে। পাকাতে থাকেন অশান্তি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পেও দুর্নীতি! এমন অভিযোগ আগেই করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর এবারে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ১০০ দিনের কাজে রাজ্য সরকার কারচুপি করে টাকা নয়ছয় করেছে, এমনটা অভিযোগ এনে আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি লিখেছিলেন তিনি। আর এবারে সরাসরি কলকাতা হাইকোর্টে পৌঁছে গিয়েছেন ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের টাকা তছরুপ করার অভিযোগ এনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে দুর্নীতি

    রাজ্যে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে, এমন অভিযোগ আগেই উঠেছিল। আর এই নিয়ে অনেক সমালোচনারও সৃষ্টি হয়েছিল। আর এই নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বারবার সরব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি দাবি করেছেন যে, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে যে টাকা রাজ্য সরকারকে দেওয়া হয়, সেই টাকা নিয়ে নয়ছয় করেছে রাজ্য সরকার। কোনও কাজ না দিয়েই অন্য জায়গায় টাকা খরচ করার পর দুর্নীতি লুকোতে মানুষকে ভুল শংসাপত্র দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির সরকার। আর এমনটাই জানানো হয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে পাঠানো চিঠিতে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্যের জের, প্রতিবাদে পথে জনজাতি সমাজ

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    এই ইস্যুতে এবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, তথ্যে কারচুপি করা হচ্ছে। টেন্ডার না হওয়া তথ্য তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এলাকায় প্রকৃত জনসংখ্যার থেকে বেশি সংখ্যক জব কার্ড হোল্ডার রয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

    তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দেওয়ার আর্জি

    মামলা দায়ের করার পাশাপাশি বিষয়টির তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে আর্জিও করেছেন তিনি (Suvendu Adhikari)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে বলে সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা রাজ্য প্রশাসনের! শুভেন্দুকে সভার অনুমতি আদালতের 

  • Suvendu Adhikari: ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির বিক্ষোভে তপ্ত বিধানসভা, মশারি বিলি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির বিক্ষোভে তপ্ত বিধানসভা, মশারি বিলি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি (Dengue) ইস্যুতে বিজেপি (BJP) বিধায়কদের বিক্ষোভের জেরে তপ্ত বিধানসভা। পদ্ম শিবিরের আনা মুলতুবি প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় মঙ্গলবার বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভা চত্বরে তাঁরা মশারি ও মশার মডেল নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বিধানসভার বাইরে পথ চলতি মানুষদের মশারিও বিলি করা হয় বিজেপির তরফে। এদিন বাইরে বেরিয়ে বাসে বাসে মশারি বিলি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পদ্ম শিবিরের অন্য বিধায়করাও।

    দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ডেঙ্গি…

    কিছুদিন আগে পর্যন্তও রাজ্যে চোখ রাঙিয়েছিল করোনা। করোনা পিছু হঠতেই এবার কলকাতায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ডেঙ্গি। কলকাতা পুরসভার বিরুদ্ধে ডেঙ্গি রোধে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পথে নামে বিজেপি। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত রোধে রাজ্য সরকার ব্যর্থ, এই অভিযোগ তুলে এদিন বিধানসভায় মুলতুবি প্রস্তাব আনেন শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষ। বিজেপি বিধায়করা জানান, রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে বিধানসভায় আলোচনাও করতে চান তাঁরা। গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য, মুলতুবি প্রস্তাব গৃহীত হলে বিধানসভায় আলোচনায় অংশ নেবেন বিজেপি বিধায়কররা। তবে সে প্রস্তাব নিয়ে বিধানসভায় আলোচনার অনুমতি দেননি অধ্যক্ষ। এরই প্রতিবাদে বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা।

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, আমাদের মুলতুবি প্রস্তাব পড়তে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা নিয়ে কোনও আলোচনা করতে দেওয়া হয়নি। আমি বিরোধী দলনেতা হিসেবে অধ্যক্ষকে জানিয়েছিলাম যে বিধানসভায় তো স্বাস্থ্যমন্ত্রী বা স্বাস্থ্য দফতরের কেউ আসেন না। তাই আমাদের অনুরোধ ছিল, রাজ্য সরকারের কোনও মন্ত্রী বিবৃতি দিয়ে জানান, এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি পরিস্থিতির মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি বলেন, রাজ্য সরকার বিরোধী পক্ষের কোনও বক্তব্য শুনতে নারাজ। শুভেন্দু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী এতদিন পর সোমবার একটি রিভিউ মিটিং ডাকেন। আজ অধ্যক্ষ আমাদের বললেন মুলতুবি প্রস্তাব বিধানসভায় পড়তে পারাই যথেষ্ট। তাই আমরা বিক্ষোভ দেখাই।

    আরও পড়ুন: ‘কয়লা পাচারের হাজার কোটি টাকা গিয়েছে…’, কাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু?

    বিধানসভা চত্বরে একপ্রস্ত বিক্ষোভ দেখানোর পর শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), মনোজ টিগ্গা, অগ্নিমিত্রা পাল সহ একাধিক বিজেপি বিধায়ক বিধানসভা লাগোয়া রাস্তায় ডেঙ্গি ইস্যুতে রাজ্য সরকারের ভূমিকার প্রতিবাদ করেন। প্রতীকী মশা নিয়ে, মশারির মধ্যে ঢুকে প্রতিবাদ করেন তাঁরা। বিলি করেন মশারিও। এদিকে, সোমবার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের এলাকা চেতলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। ডেঙ্গি পরিস্থিতির মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপও দাবি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি! আদালতে ফের সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি! আদালতে ফের সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগে আদালতে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ১০০ দিনের কাজ নিয়ে বারবার অভিযোগ জানিয়েছিল বিজেপি। এই নিয়ে আদালতে মামলাও দায়ের করেছিলেন বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা রাজ্য প্রশাসনের! শুভেন্দুকে সভার অনুমতি আদালতের 

    কী অভিযোগ

    কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের রিপোর্ট তুলে ধরে সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির হদিশ মিলেছে। তাঁর দাবি,’কয়েকটি ক্ষেত্রে জেলাশাসক ও বিডিও-র এফআইআরের সুপারিশ কার্যকর করা হয়নি। বহু ব্লকে জনসংখ্যার তুলনায় জবকার্ড বেশি রয়েছে।’ বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিরও জবকার্ড রয়েছে, অভিযোগ বিরোধী নেতার। ২০১১ থেকে ২০২২ এর মধ্যে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ জবকার্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ হাইকোর্টে অতিরিক্ত হলফনামা পেশ করেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্যের জের, প্রতিবাদে পথে জনজাতি সমাজ

    বহু দিনের অভিযোগ

    বাংলায়(Bengal) ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে(100 Days Work Project) দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে ভুরি ভুরি, এমন অভিযোগ বঙ্গ বিজেপির নেতাদের। তাঁদের সেই সব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে দফায় দফায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছে মোদি সরকার(Modi Government)। সেই প্রতিনিধিদল নানা জায়গায় ঘুরে বেশ কিছু ক্ষেত্রে গরমিল খুঁজে পান। সেই সম্পর্কে তাঁরা রিপোর্টও পাঠান কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকে। সেখান থেকে আবার চিঠি আসে নবান্নে(Nabanna)। যেখানে যেখানে গরমিল হয়েছে ১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রে সেই সব জায়গায় পদক্ষেপ করুক রাজ্য সরকার, এমনটাই ছিল কেন্দ্রের চিঠিতে। ১০০ দিনের কাজে রাজ্য সরকার কারচুপি করে টাকা নয়ছয় করেছে, এমনটা অভিযোগ এনে আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি লিখেছিলেন বিরোধী দলনেতা। তারপর কলকাতা হাইকোর্টে পৌঁছে যান তিনি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের টাকা তছরুপ করার অভিযোগ এনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন শুভেন্দু অধিকারী। এই মর্মে আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন ছিল সেই মামলার শুনানি। পরবর্তী শুনানি আগামী সোমবার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: রবিবার সরকারি অফিসে চলছে গোপনে জমির পাট্টা বিতরণ? বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রবিবার সরকারি অফিসে চলছে গোপনে জমির পাট্টা বিতরণ? বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। সেই নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ইতিমধ্যেই একাধিক প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়ে গেছে রাজ্যজুড়ে। আর এবার তাকে ঘিরেই রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে এক বড়সড় অভিযোগ আনলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্যুইট করে তিনি বিস্ফোরক অভিযোগ এনে লেখেন, রবিবার ছুটির দিনে রাতের অন্ধকারে সরকারি অফিস খোলা। এর আগেও ছুটির দিনে রাতের অন্ধকারে সরকারি অফিস খোলা থাকা নিয়ে শুভেন্দুকে একাধিক অভিযোগ করতে দেখা গিয়েছে। আর এবারও একই দাবিতে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

    ট্যুইট করে কী লিখলেন?

    তিনি (Suvendu Adhikari) গতকাল ট্যুইট করে লিখেছেন, “রবিবার, ছুটির দিনের সন্ধ্যায়, রাজ্য সরকারের নির্দেশে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ভোটারদের প্রলুব্ধ করার জন্য লুকিয়ে জমির পাট্টা বিতরণ করতে রাজ্য জুড়ে বিএলআরও অফিসগুলি খুলে দেওয়া হয়েছে।” তিনি অফিস খোলা থাকার ভিডিও পোস্ট করে আরও লিখেছেন, “অতি দ্রুততার সঙ্গে, গোপনে জমিগুলির পাট্টা সংক্রান্ত নথিপত্র প্রস্তুত করার উদ্দেশে কোনওরকম সমীক্ষা, মাঠ খসড়া, জরিপ ছাড়াই জমিগুলির কাগজপত্র তৈরি করা হচ্ছে। এই সকল জমির মধ্যে শ্মশান, কবরস্থান, চা বাগান, বনভূমি, সমাধিস্থল, জনজাতিদের স্বতন্ত্র ব্যবহার্য জমি ইত্যাদি রয়েছে। কারোর সম্পত্তি অথবা ব্যবহারের অধিকার কেড়ে নিয়ে অন্য কাউকে এভাবে দেওয়া যায় না। এটাই ক্ষমতার অপব্যবহার। এর ফলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবে।” 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দ পেলেও জুটছে না খাবার, মানসিক রোগীদের পরিষেবার উন্নতি নেই রাজ্যে

    তিনি (Suvendu Adhikari) রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করে প্রশ্ন করেছেন, ‘এত তাড়া কিসের? কেন এত লুকোচুরি? ছুটির দিন, রাতের অন্ধকারে এই বিশেষ কাজ করে কিসের বিনিময়ে, কাদের সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে?” তাই তিনি সবাইকে সজাগ থাকার জন্য অনুরোধ করছেন। আর এধরণের চক্রান্ত থেকে দূরে থাকতে স্থানীয় ভাবে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার জন্য বলেছেন।   

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ

    এর আগেও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) শাসকদলের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছিলেন যে, সরকারের ৮০ শতাংশ লোকই নাকি তৃণমূল কে রাজ্য থেকে সরাতে তাঁকে সাহায্য করছেন। তাঁদের বক্তব্য যে, “এই সরকারকে সরান, আর পারছি না।” এছাড়াও শুভেন্দু গত শুক্রবার আরও এক বিস্ফোরক অভিযোগ এনে বলেন যে, কয়লা পাচার কাণ্ডে যুক্ত আছেন রাজনৈতিক প্রভাবশালীরাও। ২৪০০ কোটি টাকা কয়লা কাণ্ডে কেলেঙ্কারির হদিশ মিলেছে। এর মধ্যে ১ হাজার কোটি টাকা গিয়েছে এক রাজনৈতিক প্রভাবশালীর কাছে। আর সেই প্রভাবশালীই এ রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন। এই সব অভিযোগের পরে শাসক দলের বিরুদ্ধে পাট্টা বিতরণের এমন অভিযোগ আনায় ফের শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্য জুড়ে।

LinkedIn
Share