Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Birbhum: ডিসেম্বর মাস তৃণমূল নেতাদের কাছে হবে ভয়াবহ, রামপুরহাটে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Birbhum: ডিসেম্বর মাস তৃণমূল নেতাদের কাছে হবে ভয়াবহ, রামপুরহাটে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের খাসতালুক বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাটে দাঁড়িয়ে তৃণমূল নেতাদের সাবধানবার্তা শোনালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি জানিয়ে দিলেন, ডিসেম্বর মাস খুব ভয়াবহ হবে বীরভূমের তৃণমূল নেতাদের কাছে। ফলে আগামী ডিসেম্বরে কি আরও তৃণমূল নেতা জেলে যাবেন? শুভেন্দুর হুঙ্কারের জেরে এই জল্পনা রাজনীতির একাংশের মানুষ করছেন। রাজ্যের একাধিক তৃণমূল নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক দুর্নীতির অভিযোগে ইডি-সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। শুভেন্দুর অভিযোগ, রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে না। তাই তৃণমূলের আসল চোরকে ধরতে ২৯ নভেম্বর কলকাতায় যাওয়ার আহ্বান করেছেন তিনি। 

    রামপুরহাটে কী বললেন শুভেন্দু (Birbhum)?

    রামপুরহাটের (Birbhum) সভায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “ডিসেম্বর মাস খুব ভয়াবহ হবে বীরভূমের তৃণমূল নেতাদের কাছে। ভোট পরবর্তী হিংসা, চুরি, জিলেটিন উদ্ধারেও তদন্ত হবে। মহম্মদবাজারে জিলেটিন উদ্ধারে অনেক তৃণমূল নেতার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাই সাবধান নেতারা।” এদিন শুভেন্দু আরও বলেন, “রাতের অন্ধকারে বালি, পাথর, কয়লা সহ গরু পাচার হচ্ছে। পুলিশের সহযোগিতায় এই পাচার কাজ চলছে।” এরপর রাজ্য পুলিশের ডিআইজি শ্যাম সিং এবং রামপুরহাটের মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের কথা উল্লেখ করে সংগঠিত বালি, পাথর, গরু, পাচারের অভিযোগ তোলেন।

    কাজল শেখের বিরুদ্ধে কী বললেন?

    পাশাপাশি বীরভূম (Birbhum) জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখের নাম উল্লেখ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “আবার নতুন একটি পাখি উড়ছে। কাজল শেখ। তাঁর ভাগ্নে বাপি। আমাদের সব নজরে আছে। যাঁরা পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট দিতে দেননি তাঁদের খুব ভয়ঙ্কর অবস্থা হবে। সব হিসেব নেওয়া হবে।”

    ডেপুটি স্পিকারকে হারানোর বার্তা

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার তথা রামপুরহাটের (Birbhum) বিধায়ক আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করে নির্বাচনে পঞ্চাশ হাজার ভোটে হারানোর হুমকি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতাকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: থানায় সটান হাজির শুভেন্দু, পুলিশের বিরুদ্ধে অপহরণের মামলার হুমকি

    Suvendu Adhikari: থানায় সটান হাজির শুভেন্দু, পুলিশের বিরুদ্ধে অপহরণের মামলার হুমকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আচমকা থানার সামনে একের পর এক গাড়ি এসে থামল। গাড়ি থেকে নামলে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সঙ্গে ছিলেন দলীয় বিধায়ক। সোজার ঢুকে পড়লেন থানার ভিতর। শনিবার রাত দশটার ঘটনা। ঘটনাস্থল পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা থানা। থানার ভিতরে এভাবে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা ঢুকে পড়বেন তা আঁচ করতে পারেননি থানার ডিউটি অফিসার থেকে বড়বাবু। স্বাভাবিকভাবে সকলেই হকচকিয়ে যান।

    থানায় কেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,  বাশগোড়াতে সভা ছিল। তার আগে বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানকার মণ্ডল কমিটির সম্পাদক যুব নেতা রবীন মান্নাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে  কাজ করা হয়নি বলে অভিযোগ। একেবারে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। দীর্ঘক্ষণ তাঁর কোনও খোঁজ মেলেনি। এই ঘটনার খবর পেয়ে রাত প্রায় সাড়ে ১০টা নাগাদ দাসপুর থেকে কাঁথির বাড়ি ফেরার পথে মারিশদা থানায় ঢুকে পড়েন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন খেজুরির বিজেপি বিধায়ক শান্তনু প্রামাণিক-সহ ধৃত বিজেপি নেতার পরিজন ও একঝাঁক দলীয় সমর্থক। শুভেন্দু আসার খবরে মারিশদা থানার বাইরে ক্রমশ ভিড় জমাতে থাকেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। থানার সামনে উত্তেজনা বাড়তে থাকে।

    পুলিশকে অপহরণের মামলার হুমকি দিলেন শুভেন্দু

    গাড়ি থেকে নেমে থানার ভিতরে ঢুকে কর্তব্যরত ডিউটি অফিসারের কাছে দলীয় নেতার গ্রেফতারির ‘অ্যারেস্ট মেমো’ দেখতে চান বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। এর পরেই পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় তাঁকে। সেই সময় পুলিশকে রীতিমতো ধমকের সুরে সুপ্রিম কোর্টের একাধিক নির্দেশ ও আইনের বিভিন্ন ধারার উল্লেখ করে বিজেপি নেতার গ্রেফতারিকে ‘বেআইনি’ বলে দাবি করেন। তিনি সরাসরি পুলিশ আধিকারিককে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘আপনি সুপ্রিম কোর্টের আইন অমান্য করে ক্রিমিনাল প্রসিডিওর ভায়োলেট করেছেন। আমি ওঁর (বিজেপি নেতার) স্ত্রীকে দিয়ে এখনই কিডন্যাপের (অপহরণ) অভিযোগ দায়ের করাব।’ সেই সময়েই পিছন থেকে এক পুলিশকর্মী কিছু বলতে গেলে তাঁকে থামিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্য, ‘ডোন্ট ডিকটেট মি, ডিউটি অফিসার আমাকে বলুন। সিভিল ড্রেসে গিয়ে বাড়ির লোকের সই ছাড়া দলীয় কর্মীকে তুলে এনেছে। অ্যারেস্ট করেছে ৪টের সময়, এখন রাত সাড়ে ১০টা বাজে। আমি অ্যারেস্ট মেমো চেয়েছি। সেটা দিতে সাড়ে ছ’ঘণ্টা লাগে নাকি! ডিউটি অফিসার আর ওসির বিরুদ্ধে মামলা করব।’ এরপর তিনি থানার বাইরের বেঞ্চে বেশ কিছু সময় বসে থাকেন‘অ্যারেস্ট মেমো’ হাতে পাওয়ার দাবিতে। তবে পুলিশের তরফে কোনও কাগজ না পেয়ে অবশেষে রাত ১১টার আগেই তিনি মারিশদা থানা থেকে বেরিয়ে যান। যাওয়ার আগে পুলিশকে তাঁর হুঁশিয়ারি, ‘আপনারা আইপিসি-সিআরপিসি মানেন না। আপনাদের সঙ্গে তা হলে আদালতেই আমার দেখা হবে। এই মামলাটি অনেক দূর যাবে।’

    খেজুরি বনধের ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা

    থানা থেকে বেরিয়ে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘দলীয় নেতাকে গ্রেফতারের পর দীর্ঘ ৫ ঘন্টা তাঁর কোনও খোঁজ মেলেনি। সব শেষে রাত প্রায় ১০টা নাগাদ মারিশদা থানায় থাকা কয়েক জন বিজেপির শুভানুধ্যায়ী আমাকে ম্যাসেজ করে জানান, এই থানায় রবীন মান্নাকে রাখা হয়েছে। আমি থানায় ঢুকে যেতেই ডিউটি অফিসার থরথর করে কাঁপছেন। এদের বিরুদ্ধে আমরা অবশ্যই আদালতে যাব। ধৃত নেতা স্ত্রীকে দিয়ে আমি রবিবার কাঁথি আদালতে কিডন্যাপের মামলা দায়ের করব। সোমবার হাইকোর্ট খুললে সেখানে আমি রিট পিটিশন দাখিল করব। এই ঘটনার প্রতিবাদে আগামী সোমবার খেজুরি বনধ ডাকা হল।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা” তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Bankura: “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা” তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ার (Bankura) কোতুলপুরে এসে পুলিশ সুপারকে গ্রেপ্তারের হুঁশিয়ারি দিলেন নন্দী গ্রামের বিধায়ক। উল্লেখ্য, এই সভা নিয়ে প্রথমে রাজ্য সরকার অনুমতি দেয়নি এরপর মামলা গড়ায় হাইকোর্টে। পরবর্তীতে হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে শনিবার পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কোতুলপুরে হাঁটলেন। হাঁটার পথেই করলেন জনসংযোগ। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মুখ্যমন্ত্রীকে দুর্নীতি নিয়ে করলেন কড়া আক্রমণ। তিনি বললেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতা”।

    নম্বর দিয়ে বালি চুরির ফটো পাঠাতে বললেন শুভেন্দু

    আজকে প্রশাসনের ব্যাপক নজর শুভেন্দুর সভা এবং মিছিলে ছিল। মিছিল শেষে কোতুলপুরের (Bankura) নেতাজি মোড়ে চাচা ছোলা বক্তব্য রাখলেন শুভেন্দু অধিকারী। কোতুলপুরে বিধায়ক থেকে বাঁকুড়ার পুলিশ সুপার কাউকে রেয়াত দিলেন না। তিনি ঘোষণা করে বললেন, “বাঁকুড়ার আগামী কর্মসূচি ১১ ডিসেম্বর, পুলিশ সুপারের অফিস ঘেরাও করা হবে।” জনসভার খোলা মঞ্চে নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে বালিচুরির ছবি পাঠাতে বললেন তিনি। কোতুলপুরের বিধায়ক হরকালী প্রতিহারের বিরুদ্ধে ছয় লাখ টাকা খেপে খেপে ধার নেওয়ার অভিযোগও তুললেন তিনি। এরপর জনসভা শেষে শুভেন্দু অধিকারী কামারপুকুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন।

    সারের কালোবাজারি নিয়ে কী বলেন (Bankura)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু কোতুলপুরে (Bankura) বলেন, “মোদিজী সারের ভর্তুকি নামিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বাংলার কৃষকদের ১২০০ টাকার সারকে ২৫০০ টাকা দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সারের কালোবাজারি করা চোরেদের নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আলুর বস্তা কম দামে শাসক দলের চোরেরা তুলে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা গরিব চাষিদের পাশে রয়েছি। ভাইপো বলেছেন এখানে নাকি বিজেপি শেষ হয়ে গিয়েছে। সব বিজেপি নাকি তৃণমূলে চলে গেছে। তাই বিজয়া সম্মেলনের দিনে লেজ দেখিয়ে ছিলাম, আজ দেহ দেখালাম এবং এরপর ১১ তারিখে পুরো সিনেমা দেখাবো। এখানে এলাকার মানুষ ডবল ইঞ্জিনের স্বপ্নে মোদিজীর হাত শক্ত করার কথা ভেবে ভোট দিয়ে জিতিয়েছিলেন কিন্তু ভাইপোর দলে ঢুকে মানুষের স্বপ্নকে ভঙ্গ করছেন বিধায়ক।” রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে শুভেন্দু আরও বলেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোরের মমতা। চাকরি চোর, বালি চোর, আবাস চোর, রেশন চোর, কয়লা চোর, মিড ডে মিলের টাকার চোরদের ধরতে কলকাতা যাবেন তো। এই রাজ্যে রাজনৈতিক ভাবে মমতাকে সারবো আমরা। সব হিসাব হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: “মিড ডে মিলের টাকা নিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলে যাবেন” হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Nadia: “মিড ডে মিলের টাকা নিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলে যাবেন” হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মিড ডে মিলের টাকা নিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলে যাবেন। ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা নিয়ে কম্বল বিতরণ এবং বিভিন্ন জনসভায় খরচ করেছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হবে।” শুক্রবার নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এভাবেই হুঁশিয়ারি দিলেন রাজের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    ২৯ নভেম্বর দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক (Nadia)

    উল্লেখ্য, চাকরির দুর্নীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে দুর্নীতির প্রতিবাদে আগামী ২৯ নভেম্বর বিজেপির পক্ষ থেকে কলকাতা চলো ডাক দেওয়া হয়েছে। এই জনসভাকে সামনে রেখে এদিন একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয় নদিয়ার কৃষ্ণনগরের (Nadia) পোস্ট অফিস মোড়ে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বলেন, “এরাজ্যে এনআরসি খুব শীঘ্র চালু হচ্ছে। রাজ্যে যখন করোনার সময় চলছিল, তখন পিএম কেয়ারের টাকা লুট করেছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে এবং রাজিব সিন্‌হাকে কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা লুট করেছেন। মিড ডে মিলের টাকা নিয়ে হিঙ্গলগঞ্জে কম্বল বিতরণ করেছেন। আমি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতরে এবিষয়ে একটি চিঠি লিখব। তদন্ত শুরু হলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর ভাইপো দুজনেই জেলে যাবেন।”

    হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর (Nadia)

    ২৯ নভেম্বরের সভা নিয়ে কৃষ্ণনগরে (Nadia) শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “রাজ্য সরকার ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করলেও জয় আমাদেরই। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অত্যন্ত সঠিক কথা বলেছেন। যে যুক্তি রাজ্য সরকার দেখিয়েছে, ঠিক একই যুক্তিতে ২১ শে জুলাইতে তৃণমূলের সভাও বাতিল হতে পারে। আমি এই নির্দেশকে স্বাগত জানাই।” এছাড়া শুভেন্দু আরও বলেন, “উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়াতে জাল পাসপোর্টের রমরমা চলছে। জেলার জনবিন্যাস পুরোপুরি বদলে যাচ্ছে। অনুপ্রবেশকারীরা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। হাবড়ার তৃণমূল নেত্রী প্রকাশ্যে বলছেন জাকির নামক দুষ্কৃতীর মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নাম সরকারি তালিকায় তোলার কাজ হচ্ছে। খুব ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। মানব পাচারের বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে এনআইএ তল্লাশি চালিয়েছে। প্রয়োজনে আরও সক্রিয় হয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে চিঠি লিখব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না’, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না’, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েকদিন ধরে নানা টানাপোড়েন চলেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের এই দলুয়াখাঁকি গ্রামে। ১৩ নভেম্বর তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন লস্কর খুন হন। এই ঘটনার পর বিভিন্ন  রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বকে আটকে দেওয়া হয়েছে গ্রামের অনেক আগেই। অবশেষে হাইকোর্টের নির্দেশে গ্রামে ত্রাণ নিয়ে প্রবেশ করার অনুমতি মিলল। বৃহস্পতিবার দুপুর দুটো নাগাদ দলুয়াখাঁকি গ্রামে পৌঁছন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি গ্রামবাসীদের জন্য ত্রাণ নিয়ে যান। ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি আর্থিক সাহায্য করা হয় গ্রামবাসীদের। গ্রামের মানুষের পাশে থাকার বার্তা দেন তিনি। যারা গ্রামে অসুস্থ রয়েছেন, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি যাদেরকে ফাঁসিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদেরও জামিনের ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,’ মুসলিমদের ভোট ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী হওয়া আপনার বাপের সাধ্যি ছিল না। সেই মুসলমানদের এই প্রতিদান দিলেন। তৃণমূলকে ভোট দেয় না বলে এদের ওপর হামলা হয়েছে। বগটুইয়ের মতো পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়েছে দলুয়াখাঁকিতে। দিল্লি যাওয়ার আগে জয়নগরে একবার ঘুরে যান না। আপনি বগটুইতে পুড়িয়েছেন মুসলমানদের। আর এখানে মুসলমানদের বাড়ি পুড়িয়েছেন। বগটুইয়ের মতো পরিকল্পিত হামলা হয়েছে, নাহলে পেট্রল আর হাতুড়ি এল কোথায় থেকে। এই গ্রামের মানুষজন বিরোধী দল করেন বলেই পরিকল্পিতভাবে গ্রামের উপরে হামলা চালানো হয়েছে।’

    সিপিএম প্রতিনিধি দল যায় গ্রামে

    বিরোধী দলনেতার আগে এদিন সকালে সিপিএমের প্রতিনিধি দল গ্রামে ত্রাণ নিয়ে যান। ঘর তৈরির জন্য বাঁশ টিন থেকে শুরু করে অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন গ্রামবাসীদের হাতে। সেই প্রতিনিধি ছিলেন সুজন চক্রবর্তী, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত সিপিএম নেতৃত্ব। যদিও সিপিএমের প্রতিনিধি দল গ্রামের প্রবেশ করার মুখে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ান। পাঁচজনের বেশি মানুষ গ্রামে প্রবেশ করতে পারবেন না বলে পুলিশের তরফ থেকে জানিয়ে দিলে দু পক্ষের মধ্যে বচসা বাধে। শেষ পর্যন্ত সিপিএমের তরফ থেকে ত্রাণ নিয়ে গ্রামে প্রবেশ করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক শিষ্টাচারের সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পনৌতি’ বা ‘অপয়া’ বললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার গান্ধী নেহরু পরিবারের যুবরাজের দাবি করেন, গুজরাটের আহমেদাবাদের ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের দিন মাঠে নরেন্দ্র মোদির হাজির থাকার জন্যই ভারত ম্যাচ ছেড়েছে। মঙ্গলবার রাজস্থানের বারমেরে এক নির্বাচনী জনসভা থেকে এ কথা বলেন রাহুল গান্ধী। এবার তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া শোনা গেল বিজেপির কাছ থেকে। অন্যদিকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিমকে এই ইস্যুতে একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    রবিশঙ্কর প্রসাদের বিবৃতি 

    বিজেপির মুখপাত্র তথা সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, ‘‘তোমার মা মোদিজিকে ‘মৌত কা সওদাগর’ বলার ফল সবাই দেখছে। এবার তুমি বলে চলেছ।’’ ঘটনা হল ২০০৭ সালে গুজরাটের বিধানসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘মৌত কা সওদাগর’ বলে তোপ দেগেছিলেন সোনিয়া গান্ধী। সেই নির্বাচনে বিপুল ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। রবিশঙ্কর প্রসাদ রাহুল গান্ধীকে ১৬ বছর আগের সেই কথাই স্মরণ করালেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বিজেপি নেতার ট্যুইট ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া 

    অন্যদিকে বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর রাহুল গান্ধীকে তীব্র আক্রমণ করে তাঁর এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘তাহলে এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি’কে (Narendra Modi) পনৌতি বলছেন রাহুল। এখানে ভণ্ডামিরও বেশি কিছু আছে। ৫৫ বছরের যে ব্যক্তি নিজে জীবনে একটা দিনেও কাজ করেননি, যাঁর পরিবার দুর্নীতির মাধ্যমে পরজীবীর মতো দশকের পর দশক ধরে দেশকে শোষণ করেছে এবং যাঁদের সরকার আর্থিক দিক থেকে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছিল, সেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে যে এরকম কথা বলছেন, সেটা হতাশা এবং মানসিক অস্থিরতার পরিচয় দিচ্ছে।’’

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ‘‘এটা খুবই জঘন্য মন্তব্য। ম্যাচ খেলা হয়। ম্যাচে কেউ জেতে, কেউ হারে। উনি কংগ্রেসের ঐতিহ্য বজায় রাখছেন।’’

    শুভেন্দুর প্রতিক্রিয়া

    এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ফিরহাদ হাকিমকে তুলোধনা করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমাদের দেশে কিছু লোক আছেন যাঁরা এখানে খান, এখানে ঘুমোন, এখানেই দাদাগিরি, মাতব্বরি করেন আর রাষ্ট্রবিরোধী কথা লেখেন সোশ্য়াল মিডিয়ায়, ফেসবুকে পোস্ট করেন। ভারত কাল হেরে যাওয়ার পর দেশের সরকারকে দায়ী করেন। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মিম করেন। এটা অন্যায়। বিদেশি শক্তির সঙ্গে লড়াইয়ের আগে দেশের ভিতরে থাকা এই সমস্ত হামাসগুলিকে চিহ্নিত করে উৎখাত করার দরকার আছে। যা হয়েছে তা অত্যন্ত আপত্তিকর, ঘৃণ্য। এগুলি হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্রয়ে। তিনি ভারতীয় দলের প্র্যাকটিস জার্সির গেরুয়া রং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। ছাপ্পা মেরে ভোটে জেতা কলকাতার মেয়র বলেছেন, নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামে ফাইনাল না হলেই ভারত জিততো। এমনটা কোথাও হয় না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: সমবায়ের অনুষ্ঠানেই বিজেপির কর্মীদের বেধড়ক মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Purba Medinipur: সমবায়ের অনুষ্ঠানেই বিজেপির কর্মীদের বেধড়ক মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমবায়ের অনুষ্ঠানে বিজেপির উপর তৃণমূলের ব্যাপক আক্রমণের অভিযোগে উত্তেজনা ছড়াল পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) মহিষাদলে। অনুষ্ঠানের মধ্যে চলে হাতাহাতি, চেয়ার ছোড়াছুড়ি। ঘটনায় বেশ কিছু বিজেপি কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রতিবাদে বিজেপি রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ জানায়। যদিও ঘটনায় শাসক দল, বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগকে অস্বীকার করেছে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Purba Medinipur)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে রাজ্যের সমবায়ের শতবর্ষের উদযাপন অনুষ্ঠান। পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) মহিষাদলের জালপাই সমবায়েও একই ভাবে অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল। ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এলাকার তৃণমূল বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী সহ পঞ্চায়েত, ব্লক এবং জেলা প্রশাসনের নানান সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু এই অনুষ্ঠানে ডাক পাননি বিজেপি পরিচালিত ইতামগরা ২ পঞ্চায়েতের প্রধান রামকৃষ্ণ দাস। এরপর এলাকার বিজেপি কর্মীরা প্রধানের নেতৃত্বে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। তারপর পুলিশের সামনেই তৃণমূলের কর্মীরা আচমকা বিজেপি কর্মীদের উপর হামলা করে বলে অভিযোগ। কার্যত বিজেপির কর্মীদের উপর লাঠি, বাঁশ, চেয়ার ছুড়ে একতরফা ব্যাপক মারধর করে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা।

    ঘটনায় বিজেপির বক্তব্য

    অনুষ্ঠানে মারধরের পর বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের এই আক্রমণের বিরুদ্ধে তেরপেখ্যা কাপাসএড়্যা (Purba Medinipur) সড়কে অবস্থান বিক্ষোভ করে। বিজেপির প্রধান রামকৃষ্ণ দাস বলেন, “এলাকায় মানুষের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বাদ দিয়ে তৃণমূল নিজের গায়ের জোরে শতবর্ষের অনুষ্ঠান করেছে। এই সমবায়ে সকলের অধিকার রয়েছে। বাইরে থেকে লোক এনে অনুষ্ঠান করলে আমরা প্রতিবাদ করি। এই প্রতিবাদের জন্য তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আমাদের উপর হামলা করে। পুলিশের সমানেই আমাদের উপর বেধড়ক মারধর চলে। পুলিশ কোনও রকম সক্রিয়তা দেখায়নি। পুলিশ যদি দোষীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আগামী দিনে বড় আন্দোলন করবো।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূলের মহিষাদলের (Purba Medinipur) বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী বলেন, “সমবায়ের অনুষ্ঠানের কারা আসবেন তা ঠিক করার একমাত্র অধিকার রয়েছে নির্বাচিত বোর্ডের। বিজেপি সর্বত্র অশান্তির সৃষ্টি করছে। শুভেন্দুর নির্দেশেই এলাকায় গোলমাল করছে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মাথা উঁচু করে ফিরব’, ভারতীয় দলকে ভরসা জোগালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘মাথা উঁচু করে ফিরব’, ভারতীয় দলকে ভরসা জোগালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১০ ম্যাচে অপ্রতিরোধ্য ছিল ভারতীয় দল। তবে ছন্দপতন হল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। ফাইনালের দিন অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে পরাস্ত হয়েছে ভারত। ১৪০ কোটি দেশবাসীর মন ভারাক্রান্ত। এই সময় ভারতীয় টিমের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে বলিউডের তারকারাও। এবার ভারতীয় টিমের পাশে দাঁড়িয়ে বার্তা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দু অধিকারীর বার্তা

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘‘আমরা হয়তো আজকে জিততে পারিনি। তবে পুরো টুর্নামেন্টে আমাদের খেলোয়াড়রা অসাধারণ পারফরম্যান্স তুলে ধরতে পেরেছেন।’’ নন্দীগ্রামের বিধায়কের আরও সংযোজন, ‘‘খেলাধুলার পাশাপাশি জীবনেও আমরা অনেক কিছু জিতি এবং হারাই।’’ এর পাশাপাশি বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি লেখেন, ‘‘আজকের সেরা দল ছিল অস্ট্রেলিয়া। আমাদের ভারতীয় টিমের জন্য আমরা গর্বিত। মাথা উঁচু করে শক্তিশালী হয়ে ফের আমরা ফিরে আসবো।’’

    ফাইনালে ছন্দপতন

    ভারতীয় দলের বিপর্যয়ের পরেই বার্তা ভেসে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তিনি লিখেছেন, ‘‘অসামান্য উদ্যমে খেলেছেন আপনারা এবং দেশবাসীকে গর্বিত করেছেন। আমরা আজ এবং সব সময় আপনাদের পাশে রয়েছি।’’ প্রসঙ্গত, রবিবারের ফাইনাল ম্যাচে টসে জিতে অস্ট্রেলিয়া ব্যাট করতে পাঠায় ভারতকে। ভারতের হয়ে শুরুটা ভালোই করেছিলেন রোহিত শর্মা। তবে প্রথমেই ফিরে যান শুভমন গিল। এদিনও ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন টিম ইন্ডিয়ার ক্যাপ্টেন। এরপরে কোহলি এবং কে এল রাহুলও অর্ধশত রান করেন। তবে মাত্র ২৪১ রানের লক্ষ্যমাত্রা রাখতেই সক্ষম হয় টিম ইন্ডিয়া। ব্যাট করতে নেমে ৪৭ রানের মাথায় তিন উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। তারপরে ঘুরে দাঁড়ায় তাদের ব্যাটাররা। অবশেষে সহজেই ৪২ ওভারে জয় পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: “এত অমানবিক মুখ্যমন্ত্রী ৭ জনের মধ্যে ৪ জনের ডেথ সার্টিফিকেট দেননি” তোপ শুভেন্দুর

    Asansol: “এত অমানবিক মুখ্যমন্ত্রী ৭ জনের মধ্যে ৪ জনের ডেথ সার্টিফিকেট দেননি” তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলের (Asansol) রানিগঞ্জের নারায়ণকুড়িতে খোলামুখ খনিতে অবৈদ্ধ কয়লা কাটতে গিয়ে দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারের সাথে দেখা করলেন রাজ্য বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রবিবার বিকালে নারায়ণকুড়ি এলাকায় এসে তিনি বলেন, “অমানবিক মুখ্যমন্ত্রী, সেদিনের ঘটনায় ৭ জনের মধ্যে তিনজনকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে, বাকি ৪ জনকে কোন ডেথ সার্টিফিকেট দেননি।” এক মাসের কিছু বেশি সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও পরিবারগুলির সাথে সরকারি কোনও আধিকারিক দেখা করতে আসেননি। তাই রাজ্য সরকারের মৃত্যু নিয়ে এই আচরণ বৈমাত্রেয় সুলভ বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি বিষয়টি নিয়ে বিধানসভায় সরব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কী বললেন শুভেন্দু (Asansol)

    এই দিন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী রানিগঞ্জে (Asansol) বলেন, “এই এলাকা একটা সময় শিল্পাঞ্চলের জন্য বিখ্যাত ছিল। কিন্তু তৃণমূল সরকারের নীতি না থাকায় বর্তমানে অনেক শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে এখানে কেবলমাত্র কয়লা চুরির ঘটনায় কুখ্যাতি অর্জন করেছে। এই চুরির জন্য অনেকে জেলে গিয়েছেন আবার অনেকে জেলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কিন্তু উল্লেখ্য এলাকায় সিবিআই এতো বড় দুর্নীতির তদন্ত করলেও এলাকার প্রশাসনের মদতে চলছে নতুন গেলাসে পুরাতন মদ। এলাকায় পুলিশের মদতে নতুন সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। স্থানীয় শাসক দলের নেতার পুলিশের সহযোগিতায় এই চুরির কারবারি চালাচ্ছেন। এলাকায় যাঁরা খনি অঞ্চলের কাজ করেন তাঁদেরকে কাজ দেওয়া হয়নি। বাইরে থেকে টাকার বিনিময়ে এলাকায় লোক ভাড়া করে কাজে লাগানো হচ্ছে। ফলে এলাকার মানুষের কর্ম সংস্থান নেই।”

    মৃতের সংখ্যা নিয়ে কারচুপি

    খোলামুখ খনি এলাকায় মৃতের সংখ্যা নিয়ে কারচুপি হয়েছে। এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু আরও বলেন, “খনি অঞ্চলে (Asansol) ইএসএল কর্তৃপক্ষ এলাকার শাসক দলের চাপে সম্মিলিত ভাবে তৃণমূলের কাজকে সমর্থন করছেন। বিজেপি জেলা সভাপতির বাপ্পা এবং বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে বিক্ষোভ আন্দোলন করা হয়। ধসের কারণে যাঁদেরে মৃত্যু হয়েছে তাঁদের পরিবার পিছু ক্ষতিপূরণের দাবি জানানো হয়। আজ যদি এলাকার মানুষেরা কাজের সুযোগ পেতেন তাহলে এই রকম বিপত্তি ঘটতো না। পশ্চিমবঙ্গে করোনা হোক, ডেঙ্গি হোক মৃতের সংখ্যা কম দেখানো এই মুখ্যমন্ত্রীর একটা রোগ। এতো মৃত্যু দেখালে সারা দেশে প্রচার হবে তাই মৃতের সংখ্যা নিয়ে রাজনীতি করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই মারা গেছেন ৭ জন আর নাম পাঠানো হয়েছে ৩ জনের। তিনটে চেক এসেছে কিন্তু বাকি চারটে মৃত্যুর ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া হয়নি পরিবারকে। আমরা আগামী ডিসেম্বর মাসে কেন্দ্রের কয়লা মন্ত্রীকে এই এলাকায় আসার জন্য অনুরোধ করব। এলাকার সমস্যা সমাধানে আমরা সকালের পাশে আছি।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘লোকসভা ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রী চাকরি দেওয়ার নামে গিমিক করছেন’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘লোকসভা ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রী চাকরি দেওয়ার নামে গিমিক করছেন’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী এখন গেরুয়া খুঁজে বেড়াচ্ছেন। ভোগীদের চোখে গেরুয়া আগুন লাগবেই। কারণ, গেরুয়া হচ্ছে ত্যাগের প্রতীক। আর তিনি এখন ভোগী হয়ে গেছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোগী বলে কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার এক বর্ধিত সাধারণ সভার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার খেজুরিতে এই কথা বলেন তিনি।  

    ভোট পরবর্তী হিংসায় চাকরি দেওয়া নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    পাশাপাশি ভোট পরবর্তী হিংসায় চাকরি দেওয়ার ঘটনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেওয়ার সময় নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari) বলেন, ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃতদের তালিকা আগে প্রকাশ করুক সরকার। তৃণমূলের হয়ে বোম মারতে গিয়ে যারা মারা গেছেন তাদেরকে সুবিধা দিতে সরকার এমন উদ্যোগ নিয়েছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা, যারা গণতন্ত্র রক্ষা করতে গিয়ে নিজেদের আত্ম বলিদান দিয়েছেন তাদের নাম হয়তো এই তালিকায় থাকবে না। এমনই আশঙ্কা করেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দাবি করেন, আদালতে ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃতদের যে তালিকা আছে তার ভিত্তিতেই সরকারি সুবিধা বা চাকরি দেওয়া হোক। এছাড়াও তিনি বলেন, এই সামান্য বেতনের অস্থায়ী হোম গার্ডের চাকরি না দিয়ে রাজ্য সরকার ভোট পরবর্তী হিংসায় শুধু পঞ্চায়েত ভোট নয় ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের পরেও যারা মারা গেছেন তাদের পরিবারের একজনকে স্থায়ী সরকারি চাকরি দিক। লোকসভা ভোটের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাকরি দেওয়ার নামে গিমিক করছেন। এমনই অভিযোগ করেন তিনি।

    আইনমন্ত্রী প্রসঙ্গে কী বললেন শুভেন্দু?

    মলয় ঘটককে ইডি-র তলব নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, কয়লাকাণ্ডের ডায়েরিতে এমজি বলে একটি নাম লেখা ছিল। তাঁকে ৫০ লক্ষ টাকা মাসে দিতে হত। এই এম জি কে তা সবাই জানেন। মলয় ঘটকের পিএ-র স্ত্রী নিউ টাউন, আসানসোলে কত সম্পত্তি রয়েছে তা সকলেই জানেন। আমরা রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককে খুব শীঘ্রই আমরা অনুব্রত মণ্ডলের পাশে দেখতে চাই। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share