Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: “অভিষেক আলালের ঘরের দুলাল নন যে ইডি তাঁর মতামত নিয়ে ডাকবে”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “অভিষেক আলালের ঘরের দুলাল নন যে ইডি তাঁর মতামত নিয়ে ডাকবে”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিনই ইডির তলবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী সেপ্টেম্বরের ১৩ তারিখে ইডি ফের ডেকেছে বলে ট্যুইটারে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি। পাশাপাশি এই তলবকে ঘিরে, হাওড়ার আন্দুলের সভা থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বললেন, অভিষেক আলালের ঘরের দুলাল নন যে তাঁর মতামত নিয়ে ডাকবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ঠিক এইভাবে আক্রমণ করে তীব্র কটাক্ষ করলেন নন্দীগ্রামের এই বিজেপি বিধায়ক।

    কী বললেন শুভেন্দু?

    হাওড়ার দানেশ শেখ লেনের দলীয় সভা থেকে এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্যের পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে তৃণমূল কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হতে পারেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে কেউ নন। আইনের চোখে সকলেই সমান। আর আইন বলছে, তিনি দুর্নীতি কাণ্ডে একজন প্রধান অভিযুক্ত। তাই তদন্তকারী সংস্থা কাকে কখন ডাকবে, তা কখনই জিজ্ঞাসা করে ডাকবে না। 

    পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন নিয়ে কী বললেন?

    পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন নিয়ে শাসক দলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, বোর্ড গঠনের আগেই রাজ্য পুলিশ, বিরোধী দলের নেতাদের পঞ্চায়েত অফিসের সামনে থেকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তাঁদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে, জেলে দিনের পর দিন আটকে রাখা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আগামী দিনে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা রাজ্যের শাসক দলের সব বড় চোরদের জেলে পাঠাবে।

    রাজ্যপালের চিঠি নিয়ে বক্তব্য

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্যপাল সাংবিধানিক প্রধান। আমি বিধানসভার বিরোধী দলের নেতা। তাই আমি রাজ্যপালকে জিজ্ঞাসা করতে পারি না। আমি বলব, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই চিঠির বিষয়ে রাজ্যবাসীকে অবগত করুন। তিনি আরও বলেন, চিঠির মধ্যে রাজ্য সরকার এবং মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার বিষয় নিয়ে কী বলেছেন রাজ্যপাল, সেই কথা অবিলম্বে রাজ্যবাসীর কাছে প্রকাশ করুন মাননীয়া। 

    ঘাটালের সভায় কী বললেন?

    ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে নাম না করে সিপিএমের কড়া সমালোচনা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তৃণমূল এবং সিপিএম থেকে দূরত্ব বজায় রাখার কথা বলেন বিজেপি কর্মীদের। তিনি আরও বলেন, সিপিএম ১৩ হাজার ভোট সরাসরি তৃণমূলকে দান করে নির্বাচনের জয়কে সুনিশ্চিত করেছে। তাই মাকু এবং সেকু থেকে দূরে থাকতে হবে। সেকু মানে সেকুলার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সেকুলার হওয়ার আড়ালে তোষণের রাজনীতি করছেন। তিনি আরও বলেন, সিপিএম একটাও ভোট পায়নি মুসলমান সমাজের। বরং ১৩ হাজার ভোট কেটে তৃণমূলের চোরদের সহযোগিতা করেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: “পঞ্চায়েত বা উপনির্বাচন কোনও ভোটই নয়, সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হবে বিজেপিই” হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Howrah: “পঞ্চায়েত বা উপনির্বাচন কোনও ভোটই নয়, সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হবে বিজেপিই” হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শাসকদলকে তীব্র আক্রমণ শানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। হাওড়ার (Howrah) বাঁধাঘাট মোড়ে শনিবার সন্ধ্যায় বিজেপির এক জনসভায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘বিজেপি ধূপগুড়ি মহকুমা চায় না’ বলে মিথ্যা প্রচার করেছে তৃণমূল। ৪ হাজার ভোটে জিতে ভাবছেন বিজেপি হামাগুড়ি দিচ্ছে! পঞ্চায়েত ভোট বা উপনির্বাচন কোনও ভোট নয়। ভোট তো হবে ২০২৪ সালের লোকসভার ভোট। তৃণমূলকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

    কী বললেন শুভেন্দু (Howrah)?

    হাওড়ার (Howrah) সভা থেকে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, লোকসভা ও বিধানসভার একসঙ্গে ভোট হলে, তার আগেই এই তৃণমূলের সরকার পড়ে যাবে। তিনি দলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ২০২৪ সালের ভোটের আগে জোট বাঁধুন। তিনি আরও বলেন, বাংলায় যাতে তৃণমূল চুরি করতে পারে, সেই কাজটাই মহম্মদ সেলিম এবং অধীর বাবুরা করে যাচ্ছেন। তাই নিচুতলার কমরেডরা আমাদের সঙ্গে চলে আসুন। বাংলাকে বাঁচাতে চাইলে ‘নো ভোট টু মমতা’ বলুন।

    উপনির্বাচন সম্পর্কে কী বললেন?

    ধূপগুড়ি উপনির্বাচন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই সভায় (Howrah) বলেন, পঞ্চায়েত বা উপনির্বাচন কোনও ভোটই নয়। সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিই জিতবে। তিনি আরও বলেন, সব ভোট একসঙ্গে হলে, তৃণমূল হারিয়ে যাবে। একদেশ একভোট যদি হয়, তাহলে ছাব্বিশের আগেই সরকার পড়ে যাবে মমতার। ওখানে মহকুমার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে জিতেছে তৃণমূল। তাই লোকসভার আগে সকল সাধারণ মানুষ একত্রিত হতে হবে। ওই সিটে ছয় মাস বাদে আবার বিজেপি লিড করবে। সাধারণ নির্বাচনে আমরাই জিতব। তিনি আরও বলেন, আমাদের ২৮-৩০ হাজার ভোটার ভোট দিতে আসেননি।

    রাম- বামের জোট গঠন করার আহ্বান

    হাওড়ার (Howrah) এই সভা থেকেই শুভেন্দু ফের রাম-বাম জোট গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, নীচুতলার বাম সমর্থকরা আমাদের সঙ্গে চলে আসুন। বাংলায় তো তৃণমূলকে চোর বলে কংগ্রেস এবং সিপিএম! কিন্তু করলেন কী তাঁরা? তৃণমূল যাতে জিততে পারে, সেই ব্যবস্থাই করলেন বলে স্পষ্ট আক্রমণ করেন শুভেন্দু। তাই নীচুতলার কর্মীদের বলব, আপনারা তো ধান্দাবাজ নন। যদি বাংলাকে বাঁচাতে চান, নিচুতলায় বিজেপির সঙ্গে মিটিং করুন। বিজেপির সঙ্গে একজোট হয়ে লড়াই করলে এই চোর তৃণমূলের উচ্ছেদ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘বেতন বৃদ্ধির সুবিধা নেবেন না বিজেপি বিধায়করা’’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘বেতন বৃদ্ধির সুবিধা নেবেন না বিজেপি বিধায়করা’’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই মন্ত্রী এবং বিধায়কদের জন্য চারগুণ ভাতা বাড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে বিতর্ক কম শুরু হয়নি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, ‘‘আমরা সমর্থন করি না সরকারের এই সিদ্ধান্ত। আমরা আমাদের ভাতা বৃদ্ধি চাই না।’’ প্রসঙ্গত, ডিএ বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। সেই সমস্ত কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধির বিষয়ে না ভেবে মন্ত্রী বিধায়কদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেয়নি বিজেপি সমেত বিরোধী দলগুলি। এনিয়ে কটাক্ষ করতে শোনা গিয়েছে সরকারি কর্মচারিদের একাংশকেও।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘আমরা আশাকর্মী, আইসিডিএস কর্মী, ভিলেজ রিসোর্স পার্সন, ভিলেজ পুলিশ, সিভিক ভলান্টিয়ার, ভোকেশনাল টিচার, কন্ট্রাকচুয়াল সকলের সমকাজে সমবেতন চাই। আমরা চাই মুখ্যমন্ত্রী তা ঘোষণা করুন। আমরা চাই সরকারি কর্মচারি, পুলিশ, শিক্ষক, অবসরপ্রাপ্ত পেনশনার সকলের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হোক।’’ অন্য়দিকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বেশি অর্থ বরাদ্দ করার দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর কথায়,  ‘‘আমরা চাই ৫০০-১০০০ ভাগাভাগি না করে পশ্চিমবাংলার প্রত্যেক মাতৃসম্প্রদায়কে ২ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক।’’

    মন্ত্রী বিধায়কদের বেতন কত হল?

    বৃহস্পতিবারই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রী, বিধায়কদের চল্লিশ হাজার টাকা করে বেতন বৃদ্ধি করেন। সরকারের বেতন কাঠামো অনুযায়ী বিধায়কদের বেতন প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা ছিল এবং তা বেড়ে বর্তমানে হল ৫০ হাজার টাকা। রাজ্যের পূর্ণমন্ত্রীরা পেতেন ১১ হাজার টাকা অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রীরা ১০ হাজার ৯০০ টাকা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, প্রতিমন্ত্রী, পূর্ণ মন্ত্রীরা ভাতা বাবদ পেতেন সব মিলিয়ে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পেতেন। নতুন বেতন বৃদ্ধির ফলে তাঁরা এবার পাবেন দেড় লক্ষ টাকা প্রতিমাসে।  অন্যদিকে বৃহ্স্পতিবারই পশ্চিমবঙ্গ দিবস ইস্যুতে সরগরম হয়ে ওঠে বিধানসভা। বিজেপি বিধায়করা ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস লেকা গেঞ্জি পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: সাংসদ শিশির অধিকারীর উপর হামলা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর, কী বললেন?

    Suvendu Adhikari: সাংসদ শিশির অধিকারীর উপর হামলা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের প্রবীণদের গায়ে পাথর ছুড়ল তৃণমূল। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে রাধাগোবিন্দ সেবাশ্রম সংঘের কৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংসদ শিশির অধিকারীর গাড়িতে হামলার প্রেক্ষিতে একথা বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ৮৬ বছরের প্রবীণ রাজনীতিবিদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যাঁর অন্যতম অবদান রয়েছে, তাঁর গায়ে পাথর ছোড়া মানে পশ্চিমবাংলার সমস্ত প্রবীণদের গায়ে পাথর ছোড়া।

    জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপনের রাধাগোবিন্দ সেবাশ্রম সংঘের কৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওড়িশার জগন্নাথ মন্দিরের প্রধান পুরোহিত ও সভাপতি ভবানী প্রসাদ দৈতাপতি প্রভু সহ তপন বিধানসভার বিধায়ক বুধরাই টুডু, গঙ্গারামপুর বিধানসভার বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায়। জন্মাষ্টমীর তিথিতে তপন রাধাগোবিন্দ সেবাশ্রম সংঘের নতুন মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপনে এসেছিলেন। বুধবার তপনে এসে জগন্নাথ দেবের বর্ণাঢ্য পদযাত্রায় যোগদান করেন তিনি। এরপর তপন এলাকার প্রধান রাস্তা পরিক্রমা করে রাধাগোবিন্দ মন্দিরে প্রবেশ করেন। বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করেন তিনি। এই বিষয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আজ আমরা তপনের রাধাগোবিন্দ মন্দিরে উপস্থিত হয়েছি। এখানে জগন্নাথ মন্দিরে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হবে। আজকের এই পূর্ণ দিনে আমরা সবাই মিলিত হয়ে হাজার হাজার বছরের পুরনো সনাতন ধর্ম যাতে আরও বেশি প্রসারিত হয়, সেজন্য আজকে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।

    মুখ্যমন্ত্রীর উপাচার্যর বেতন বন্ধের হুমকি নিয়ে ফের সরব শুভেন্দু

    এছাড়াও বিধানসভায় আগামীকাল গান সংক্রান্ত প্রস্তাব নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, কাল বিধানসভায় বলব। সেখানে দেখতে পাবেন বিরোধী দলনেতার ভূমিকা কী। উপচার্যের বেতন বন্ধের হুমকি প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, বেতন বন্ধ করে দেখুক। একজনের বেতন বন্ধ করেছিল হাইকোর্ট, কান মুলে দিয়েছে। লেকচার কম মেরে বেতন বন্ধ করে দেখুক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা করে শেষ প্রচারে ঝড় তুললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা করে শেষ প্রচারে ঝড় তুললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধূপগুড়ি উপনির্বাচনের প্রচারের শেষ দিনে ঝড় তুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন দুপুরে দলীয় প্রার্থী তাপসী রায়ের সমর্থনে বানারহাট চা বাগানে তিনি যান। সেখানে গিয়ে চাঁচাছোলা ভাষায় তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা।

    তৃণমূলকে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, চা-শ্রমিকদের পি এফের টাকা তুলে দেওয়ার নাম করে বাগানের তৃণমূল নেতারা সেই টাকা আত্মসাৎ করেছে। পাশাপাশি এদিন তিনি তৃণমূল সরকারকে চোরের সরকার বলেন। চা-শ্রমিকদের নিয়ে সভায় তিনি মঞ্চ থেকে সাফ বলেন, এই সরকার গোটা রাজ্য জুড়ে চুরি করছে। যদি তৃণমূল এই বিধানসভা ভোটে জেতে তাহলে এলাকার সমস্ত উন্নয়নের টাকা তারা চুরি করবে। সাধারণ মানুষ তাঁদের নায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন। তাছাড়া বানারহাট এলাকার বড় সমস্যা হল হাতিনালা। এই নালা দিয়ে ভুটান থেকে জল ঢুকে প্রতি বছর বানারহাটকে প্লাবিত করে। তাতে প্রচুর ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হন এলাকার মানুষ। এই সমস্যার পাকাপাকিভাবে সমাধান করতে গেলে কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন। কারণ, এর একদিকে ভুটান, আরেকদিকে রেল লাইন, তার ঠিক পাশেই রয়েছে তেলের পাইপ। সবগুলি দফতরই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন। তাই বিজেপির বিধায়ক হলে তিনি দলগতভাবে কেন্দ্র সরকারের কাছে বিষয়টি সমাধানের আবেদন রাখতে পারবেন। তার ওপর বিজেপির প্রার্থীর স্বামী দেশের হয়ে প্রান দিয়েছেন। তিনিও নিজেকে দেশের জন্য, এলাকার মানুষের জন্য নিয়োজিত করতে চান। তাই এলাকায় চোরদের ঠেকাতে এবং সাধারণ মানুষের চুরি আটকাতে বিজেপি প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়ী করার আহ্বান জানান। এদিন বানারহাট ছাড়াও ধূপগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় তিনি পায়ে হেঁটেও প্রচার করেন। এদিন বানারহাটের এই সভার শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী নিশিথ প্রামাণিক, মিতালি রায় সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারা। বানারহাটের মোগলকাটা, তোতাপাড়া চা-বাগান সহ অন্যান্য এলাকায় প্রচার করেন শুভেন্দু অধিকারী। পাশাপাশি ধামসা মাদল নিয়ে বাগানের বিভিন্ন এলাকায় র‍্যালি করেন তিনি।

    মুখ্যমন্ত্রীর রাজবংশী ও মতুয়াদের নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিলে সুকান্ত

    এরই পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজবংশী ও মতুয়াদের নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে ময়নাগুড়িতে বিজেপির পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিল এবং সভার আয়োজন করা হয়। সেই মিছিলে পা মেলান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: লোডশেডিং-এ জেরবার, সংস্থার অফিসের সামনে ধর্নার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: লোডশেডিং-এ জেরবার, সংস্থার অফিসের সামনে ধর্নার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ বাড়ায়, অস্বস্তিকর গরম বেড়েছে রাজ্যে। এরই মধ্যে দোসর হয়েছে লোডশেডিং। বিগত কয়েকদিন ধরেই গরমের সঙ্গে লোডশেডিং-এ নাজেহাল রাজ্যের মানুষ। পরিস্থিতি বদল না হলে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার অফিসের সামনে বসে ধর্নার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পরিস্থিতি বদলের দাবিতে চাঁচল সমেত রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও চলছে দফায় দফায় লোডশেডিং। বৃহস্পতিবার রাত থেকে এই সমস্যা দেখা যায় বাঁকুড়া জেলাতে। একাধিক জায়গায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা করে কারেন্ট থাকছে না জেলাতে। পাশাপাশি হুগলি জেলাতেও দেখা গেছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। যার জন্য নাজেহাল সাধারণ মানুষ। সন্ধ্যা হলে বাড়িতে জ্বলে উঠছে চার্জার লাইট অথবা মোমবাতি। একই পরিস্থিতি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম এবং পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে।  দক্ষিণবঙ্গের মতো উত্তরবঙ্গেও রয়েছে একই পরিস্থিতি। সেখানে জলপাইগুড়ি থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, দক্ষিণ দিনাজপুর সর্বত্র একই পরিস্থিতি। কোচবিহার জেলার দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা তুফানগঞ্জে চলছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। মালদাতে আবার এই সমস্যা চলছে বিগত সাত দিন ধরে। সেখানকার স্থানীয় মানুষদের দাবি যে রাত্রি হলেই নাকি লোডশেডিং হচ্ছে (Suvendu Adhikari)। 

    লোডশেডিং নিয়ে কি বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)

    বিদ্যুৎ বিভ্রাট এর চেয়ে পরিস্থিতি সারা রাজ্য জুড়ে চলছে, তা অবিলম্বে যদি বদল না হয় তাহলে বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার অফিসের সামনে ধর্নায় বসার হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন,‘‘পশ্চিমবঙ্গের দেউলিয়া সরকার পয়সার অভাবে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে কয়লা সরবরাহ করতে পারছে না। তাই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো প্রয়োজনের তুলনায় উৎপাদন ক্ষমতা কমাতে বাধ্য হয়েছে। যার ফলে ঘাটতির পরিমাণ ১২০০ মেগাওয়াট।’’

    বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে কী বলছেন রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস

    রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে অবশ্য সাফাই দিতে শোনা যায় এই পরিস্থিতিতে। অরূপ বিশ্বাসের দাবি, আমাদের পুজো প্রস্তুতি চলছে। উত্তরবঙ্গে পুজোর আগে বৃষ্টি বেশি হয়। তার বদল হচ্ছে। ট্রান্সফর্মা বদল হচ্ছে। তা মাাইকিং করেই করা হচ্ছে। পুজোর জন্য এই সমস্য়াটা হচ্ছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। পৃথিবীর মধ্যে ক্রমশ দ্রুত বেড়ে চলা প্রধান অর্থনীতি হয়ে উঠছে। শুক্রবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি মুম্বইয়ের অভিজাত হোটেলে চলা বিরোধী জোটের নেতাদের বৈঠককেও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে ভারতের জিডিপি গত এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির থেকেও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    কী লিখলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)? 

    শুক্রবার তিনি (Suvendu Adhikari) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘ভারতের অর্থনীতির দ্রুত এগিয়ে চলেছে এবং দেশের এই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই।’’ রীতিমতো পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জিডিপির বৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া, জাপান, চিনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    বিরোধী জোটের নেতাদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন তীব্র আক্রমণ শানান মুম্বইয়ের গ্রান্ড হায়াত হোটেলে বিরোধী জোটের নেতা নেত্রীদেরও। তিনি বলেন, ‘‘মুম্বইয়ের গ্র্যান্ড ডাহায়াত হোটেলে নেতা-নেত্রীরা ভারতের এই অর্থনৈতিক উন্নতি দেখে নিশ্চয়ই হতাশ হবেন।’’

    আরও পড়ুুন: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট লুট, তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ তো ছিলই। এবার এক সরকারী কর্মী কৌশিক চন্দ্র এবং বানারহাট থানার আইসি-কে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনের কাজে ব্যবহার না করার জন্য কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের কাছে অনুরোধ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার ধূপগুড়িতে তিনি কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের সঙ্গে দেখা করেই এই আবেদন জানান তিনি।

    নব তৃণমূল নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এখন তৃণমূল হচ্ছে নব তৃণমূল। এরা লিফট দিয়ে ওঠে আর প্যারাসুটে নামে। এরা সাইকেল চড়তে জানে না। এরা দামি গাড়ি চড়ে মানুষের সেবা করে। এই দলের নেতাদের অধিকাংশই বড় গাড়ি চড়ে বেড়ায়। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, আমি যখন সেচমন্ত্রী ছিলাম, সেই সময় তখনকার ধূপগুড়ির বিধায়ককে ১০ কোটি টাকা দিয়েছিলাম সেচের কাজের জন্য। সেই টাকাও আত্মসাৎ হয়েছে। সেই বিধায়ক এখন ভোটের ময়দানেও নেই বলে টিপ্পনী কাটতেও ছাড়েননি তিনি। এছাড়া গোটা রাজ্যে যেভাবে সব কিছুতে লুট হচ্ছে, মানুষ সেটা দেখছে এবং দুর্নীতিমুক্ত সরকার গড়তে বিজেপিকেই ভোট দেবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

    ধূপগুড়ি পুরসভা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?(Suvendu Adhikari)

    বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায়ের সমর্থনে ধূপগুড়িতে সভা করেন বিরোধী দলনেতা। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) অভিযোগ করেন, ধূপগুড়ি পুরসভাতে লুট হয়েছে। কোনও কাজই পুরসভা করেনি। যে পুরসভা জঞ্জাল সাফ করতে পারে না, একটা ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি করতে পারে না, তারা কোনও দিনও সুশাসন দিতে পারে না। এই পুরসভায় বিভিন্ন কাজের টাকা লুট হয়েছে। অবৈধ নিয়োগও হয়েছে। গোটা রাজ্য জুড়ে চুরি করছে। প্রত্যেক জায়গায় তাদের এজেন্ট বসিয়ে রেখেছে। তারা টাকা তুলে তৃণমূলকে পৌঁছে দিচ্ছে। এরা টাকা রোজগারের জন্য দল করে না। কয়লা, গরু, বালি তো আছেই, এবার তারা পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটও খেয়েছে। তার ওপর তাদের আরও আয় ডিয়ার লটারি থেকে। এই লটারি প্রচুর পরিবার ধ্বংস করে দিচ্ছে। ১ কোটি টাকার লোভ দেখিয়ে মানুষকে সর্বসান্ত করে দিচ্ছে। আর এর প্রাইজ পাচ্ছে অনুব্রত মন্ডল, তার মেয়ে বিভিন্ন বিধায়ক সহ দলের বড় বড় নেতারা। তাই এই ভোটে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। যদি এই ভোটে তৃণমূল জয়ী হয় তাহলে সেটা চোরেদের জয় হবে। চুরি আটকাতে তাই তৃণমূলকে ভোট নয়। এদিন তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, যদি এই বিধানসভায় বিজেপি জেতে তা হলে রেল, জাতীয় সড়ক সহ আরও অনেক কিছু উন্নতি করবে বিজেপি। এদিন গরমকে উপেক্ষা করে প্রচুর মানুষ ভিড় করেছিলেন সভায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘সাগরদিঘিতে জিততে পারেনি, ধূপগুড়িতেও পারবে না’, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘সাগরদিঘিতে জিততে পারেনি, ধূপগুড়িতেও পারবে না’, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল মানেই চোর, আর এই দলটার নাম এখন তৃণমূল নয়, তোলামূল। ধূপগুড়িতে নির্বাচনী সভা করতে এসে তৃণমূলকে এই ভাষাতেই বিঁধলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, পঞ্চায়েত ভোটে যেভাবে মানুষকে ভোট দিতে না দিয়ে ভোট লুট করেছে, এবারের নির্বাচনে মানুষ তার জবাব দেবে। আগামী লোকসভা ভোটেও মানুষ জবাব দেবে। সাগরদিঘিতে ভোট হয়েছিল জিততে পারেনি, এখানেও পারবে না। বুধবার বিকেলে ধূপগুড়ি শহরে শুভেন্দু অধিকারী দলীয় প্রার্থী তাপসী রায়কে সঙ্গে নিয়ে একটি র‍্যালি করেন। র‍্যালিটি গোটা ধূপগুড়ি শহর পরিক্রমা করে নেতাজিপাড়ার সভাস্থলে গিয়ে শেষ হয়। র‍্যালিতে প্রচুর কর্মী সমর্থক অংশ নিয়েছিলেন।

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলকে এক হাত নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এই দলের প্রধান কাজ হলো চুরি। কীভাবে সাধারণ মানুষের টাকা মেরে দিয়ে নিজেদের পকেট ভর্তি করা যায় সেটাই মূল উদ্দেশ্য। নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চোর আখ্যা দিয়ে বলেন, বালি,পাথর, কয়লা গরু,চাকরি চুরি তো করেইছেন। গরিব মানুষের আবাস যোজনার টাকাও ছাড়েননি। প্রায় ৫০ লক্ষ আবাস যোজনার টাকা দেওয়া হয়েছে সেখানে ধূপগুড়িও ছিল। কিন্তু, ধূপগুড়ির মানুষও এই প্রকল্পের টাকা পান নি। সভায় বক্তব্য রাখার মাঝখানেই কর্মী সমর্থকরা তৃণমূলের নামে চোর চোর স্লোগান তোলেন।

    ধূপগুড়িবাসীকে কী বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    ধূপগুড়িবাসীর প্রতি আবেদন রেখে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, যদি তৃণমূল জেতে তাহলে চোরেরা জিতবে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়,অনুব্রত মণ্ডল, মানিক ভট্টাচার্যরা জিতবে। তাই, এই চোরেদের কোনওভাবেই ভোট না দিতে সকলের কাছে আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেন, এই চোরেদের সর্দার কিছুদিনের মধ্যেই জেলে যাবে। রাজ্যের মানুষ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। মানুষ বুজে গেছে। এখন অপেক্ষা শুধু ফলাফলের। এদিন এই সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার, শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ সহ অন্যান্য জেলা নেতারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nandigram: নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে স্থায়ী সমিতির ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়লাভ বিজেপির

    Nandigram: নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে স্থায়ী সমিতির ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়লাভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) শেষ হাসি হাসল বিজেপিই। নন্দীগ্রাম-১ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠন করল গেরুয়া শিবির। স্থায়ী কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে সামান্য উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আর বিজেপি স্থায়ী সমিতিতে জয়ী হওয়ায় কর্মীরাও উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    স্থায়ী সমিতিতে কত ভোটে জয়ী হল বিজেপি? (Nandigram)

    মঙ্গলার নন্দীগ্রাম-১ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী কমিটির নির্বাচন ছিল। মোট ভোটার ৪৪। যার মধ্যে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ১৫, প্রধান ৬ এবং বিধায়ক মিলে মোট ২২ জন। আর তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ১৫, প্রধান ৪, জেলা পরিষদের সদস্য ২, মোট ২১।  সাংসদ ১। ভোটাভুটির সময় তৃণমূলের ২ টি ভোট বাতিল হয়। তৃণমূলের একজন বিজেপিকে সমর্থন করে। ফলাফল হয়ে দাঁড়ায় বিজেপি ২৪ এবং তৃণমূল ১৮। ফলে, স্থায়ী সমিতির কমিটিতে এগিয়ে থাকলো বিজেপি। ভোটাভুটির পর তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা পঞ্চায়েত সমিতির সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের দাবি, দলীয় সদস্য অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও বিডিও জোর করে নির্বাচন প্রক্রিয়া আয়োজন করে। বিডিও-র অপসারণের দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। এরপর বিজেপি কর্মীরাও এসবের প্রতিবাদ করতে থাকে। ফলে, দুই রাজনৈতিক দলের উত্তেজনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নন্দীগ্রাম।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এদিন স্থায়ী কমিটি নিজেদের দখলে আনতে পেরে স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, স্থায়ী সমিতি গঠন করব ঘোষণা করেছিলাম। সেটাই হয়েছে। তৃণমূল ঘর ঠিক রাখতে পারেনি। তাই আমরা ২৪ টি সমর্থন পেয়েছি। আগেই বলেছিলাম নন্দীগ্রামে (Nandigram) কীভাবে বোর্ড গঠন করতে হয় তা আমার জানা আছে। সেটা পরিস্কার হয়ে গেলো।

    কী বললেন তমলুকের সাংসদ?

    এদিন স্থায়ী কমিটি নির্বাচনে নন্দীগ্রাম-১ (Nandigram) পঞ্চায়েত সমিতিতে আসেন তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, সাংবিধানিক অধিকার বলে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। যদিও তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্ন কৌশলে এড়িয়ে যান। শুভেন্দু অধিকারী সব সময় বলে থাকেন তমলুকের সাংসদ তাদের। তবে কি তমলুকের তৃণমূলের সাংসদ বিজেপিকে সমর্থন করলেন? যার ফলে তাদের সংখ্যা ২৪ হল। সাংসদ বলেন, নন্দীগ্রামের উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share