Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে সোমবার দুপুরে মোচপোল গ্রামে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিস্ফোরণে  ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। বিরোধী দলনেতাকে সামনে পেয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ  উগরে দেন এলাকাবাসী।

    বিরোধী দলনেতাকে (Suvendu Adhikari) কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    এদিন বেলা তিনটে নাগাদ শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দত্তপুকুর গ্রামে যান।  বিস্ফোরণস্থল থেকে এক কিলোমিটার দূরে তিনি গাড়ি থেকে নামেন।  সেখান থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে ঘটনাস্থলে যান। রাস্তার দুধারে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন তাঁর সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন। তিনি সকলকে বলেন, ভরসা রাখুন, বোমা বিস্ফোরণের এনআইএ তদন্ত হবে। এরপর তিনি বিস্ফোরণস্থলে যান। বোমা বিস্ফোরণের উল্টো দিকে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির  ছাদে ওঠেন তিনি। সেখান থেকে দুর্ঘটনাস্থল তিনি খতিয়ে দেখেন। সেখানে থেকে নীচে নেমে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দারা বিরোধী দলনেতাকে  সামনে পেয়ে বলেন, তৃণমূলের মদতেই বেআইনি বাজি কারখানা চলতো।  পুলিশ নিয়মিত মাসোয়ারা নিত। তাদের কাছে অভিযোগ জানালে উল্টে তারা আমাদের ধমক দিত। ঘটনার দিনও পুলিশ মাসোহারা নিয়ে যায়। বোমা বিস্ফোরণে  ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের এক সদস্য বলেন, বিস্ফোরণ আমাদের বাড়ির সমস্ত কিছু ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়। বিষয়টি দেখবেন। তিনি এ বিষয়ে আশ্বাস দেন এবং একাধিক ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি তিনি ঘুরে দেখেন।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    দত্তপুকুরে বিস্ফোরণস্থলে দাঁড়িয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, বিস্ফোরণে আরডিএক্স ব্যবহার করা ছিল। আমরা এই ঘটনার এনআইএ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি তিনি বলেন, বিস্ফোরণে যাদের ক্ষতি হয়েছে তাদেরকে ক্ষতিপূরণও দিতে হবে। গ্রামবাসীরা প্রত্যেকেই চাইছেন এনআইএ তদন্ত হোক তার সঙ্গে সহমত পোষণ করছি। পাশাপাশি তিনি এদিন আরও জানান রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ ও দত্তপুকুর থানার আইসি দুজন মিলিত হয়ে এই ব্যবসা চালাচ্ছিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বিস্ফোরণকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বিস্ফোরণকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে।” রবিবার সকালে বারাসতের নীলগঞ্জের মোছপোলে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে। উনি (পড়ুন মুখ্যমন্ত্রী) তো বড় বড় কথা বলেছিলেন। মুখ্যসচিবকে নিয়ে কমিটি গঠন করা হচ্ছে। বাজি কারখানার শ্রমিকদের আলাদা কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কিন্তু কিছুই হয়নি।”

    শুভেন্দুর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “উনি নিয়োগ দুর্নীতিতে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কোম্পানির চোরদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। এসব বিষয়ে তাঁর নজর নেই। তাঁর নজর কীভাবে চোরদের বাঁচানো যায়, তা নিয়ে। তাই এরকম ঘটনা বারবার ঘটে চলেছে।” বারাসত বিস্ফোরণকাণ্ডের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।

    আক্রমণ সুকান্তরও 

    তিনি বলেন, “গোটা বাংলাকে বারুদের স্তূপে পরিণত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই দশজনের জীবন চলে যাওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর সরকার এবং তাঁর দল। এই অপদার্থগুলো যতদিন বাংলায় থাকবে, বাংলার মানুষ মারা যাবে।” তিনি বলেন, “গত কয়েকদিনে কতজন মারা গেল, হিসেব করুন। মিজোরামে মারা গেল কুড়িজনের ওপরে। এখানে মারা গেল দশজন। মুখ্যমন্ত্রী কী চাইছেন? গোটা রাজ্যটাকে কি শ্মশান বানাবেন? শ্মশান বানিয়ে তাঁর শান্তি হবে? এই দশের সংখ্যা তো আরও বাড়বে মনে হচ্ছে। বেআইনি কারখানা চলছে। তৃণমূলের নেতারা ওখান থেকে তোলা তোলে, খোঁজ নিন। দেখবেন তৃণমূলের কোনও না কোনও নেতা ওখান থেকে হপ্তা পায়, মাসে মাসে টাকা পায়। তাই পুলিশ কিছু করে না। আমরা তো আগেই বলেছি, বোমার স্তূপের ওপর বাংলা দাঁড়িয়ে আছে।”

    আরও পড়ুুন: “রথীন ঘোষ সব জানতেন”, বারাসত বিস্ফোরণকাণ্ডে জনতার কাঠগড়ায় মন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, রবিবার সকালে আচমকাই বিস্ফোরণ (Barasat Blast) ঘটে মোছপোলের ওই বাজি কারখানায়। তখন কাজ করছিলেন ২৬ জন। ঘটনায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ায় জানা যায়নি, ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও জখম ১৪জনকে উদ্ধার করে ভর্তি (Suvendu Adhikari) করা হয়েছে বারাসত জেলা হাসপাতালে। বিস্ফোরণকাণ্ডে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষকে কাঠগড়ায় তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যথারীতি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari:  ‘লোকসভাতে প্রতিটা বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করব’, খেজুরির সভা থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘লোকসভাতে প্রতিটা বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করব’, খেজুরির সভা থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিসিমণি মিটিং হয়েছে? কয়লা ভাইপো খেজুরিতে মিটিং হয়েছে ! ১৪৪ ! মামার বাড়ির আবদার! লোকসভাতে প্রতিটি বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করবো। এভাবেই  শনিবার বিকেলে খেজুরির আলিপুর বাজারে বিজেপির জনসভা থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, এর আগে গত শনিবার খেজুরির আলিপুর বাজারে বিজেপির জনসভায় উপস্থিত থাকার কথা ছিল শুভেন্দু অধিকারীর। কিন্তু, হঠাৎই পুলিশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে সভার অনুমতি বাতিল করে। সেদিন খেজুরির বুকে দাঁড়িয়ে রীতিমতো হুঙ্কারের সুরে শুভেন্দু বলেছিলেন,আলিপুর বাজারেই সভা করব আগামী শনিবার। আদালতের অনুমতি নিয়েই সভা হবে। আর হলও তাই।

    পুলিশকে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এরপরই স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বক্তব্যের শুরুতে পুলিশকে আক্রমণ করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পুলিশকে কখনও ‘মামা’ বলে  সম্বোধন করেন। কখনও মমতা পুলিশ বলে কটাক্ষ করেন তিনি। বিরোধী দলনেতা বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস কোনও ফ্যাক্টর নয়। সমস্যা হচ্ছে মমতা পুলিশ। এরপরই তিনি বলেন,মমতার পুলিশের থেকেও ব্রিটিশ পুলিশ অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। সেই ব্রিটিশ পুলিশকে খেদিয়ে ছিল যে মেদিনীপুর। সেখানে  মিথ্যা মামলা দিয়ে, গাঁজার কেস দিয়ে, অস্ত্র মামলা দিয়ে বিজেপিকে রোখা যাবে না।  সংঘবদ্ধ থাকুন। সামনে কঠিন লড়াই।  ২০২৪ সালে মোদীকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করার নির্বাচন। কাঁথি লোকসভা তিন লক্ষ ভোটে বিজেপি জিতবে বলেও তিনি দাবি করেন।

    তৃণমূল কর্মীদের ব্যালট খাওয়া নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস আমরা জানি, কয়লা, গরু, পাথর, বালি খায়। আমরা জানতাম না তৃণমূল ব্যালট পেপার খায় বলে। এরপরই তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ, বিধায়ক,  মন্ত্রীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে পারি তৃণমূল কংগ্রেস ইভিএম খেতে পারবে না লোকসভায় ইভিএমের আকার এত বড় আর তার সঙ্গে রয়েছে ভিভিপ্যাড। এই দুটো তৃণমূলের ছোট চোর তো পরের কথা, চোরেদের রানি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও ক্ষমতা নেই ইভিএম খেয়ে ফেলার। 

    দলবদলু দুই সদস্যকে কী বার্তা দিলেন শুভেন্দু?

    খেজুরি ২ পঞ্চায়েত সমিতিতে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া সত্ত্বেও বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল। কারণ,বিজেপির দুই পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তৃণমূল কংগ্রেসের হাত ধরেছে। বিজেপির মন্ডল সভাপতি পঞ্চায়েত সমিতির জয়ী প্রার্থী সেই উদয় শঙ্কর মাইতিকে আক্রমণ করে শুভেন্দু বলেন, নিশ্চিতভাবে দল পরিবর্তনের অধিকার সবার আছে। কিন্তু,তার আগে পঞ্চায়েত সমিতিতে পদত্যাগ করা উচিত উদয়ের। তবে পঞ্চায়েত সমিতির সব কর্মাধ্যক্ষ বিজেপির হবে বলেও হুংকার দেন শুভেন্দু। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন,১০ লক্ষ করে টাকার বিনিময়ে বিজেপির দুজন নিজের মনুষ্যত্ব, নিজের হিন্দুত্ব, নিজের রাষ্ট্রবাদ, নিজের দেশপ্রেম বিক্রি করেছেন এবং গণদেবতাকে অমর্যাদা করেছেন।  এরপরই নিজের উদাহরণ টেনে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ১৭ ই ডিসেম্বর ২০২০ সালে বিধানসভার সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর ১৯ শে ডিসেম্বর অমিত শাহের হাত ধরে পদ্ম ফুলের পতাকা ধরেছিলাম। এই কাজটা যদি উদয় করত তাহলে, আমাদের কোনও আপত্তি ছিল না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘এনআইএ তদন্ত হলে যাদবপুর থেকে গাঁজার চাষ উপড়ে ফেলবো’’, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘এনআইএ তদন্ত হলে যাদবপুর থেকে গাঁজার চাষ উপড়ে ফেলবো’’, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি যাদবপুরকাণ্ডের তদন্তে নেমে পুলিশের হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে যে মেন হস্টেলের টবেই চলত গাঁজার চাষ। ধৃতদের গ্রেফতার করার পর তাদের ফোন পরীক্ষা করার সময়ই পুলিশ এই ছবি পায়। যেখানে দেখা যায় যে টবে গাঁজা চাষ হচ্ছে। এবার এই নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিবাম সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিতে চান না। কারণ তারা ‘নো ভোট টু বিজেপি’ ক্যাম্পেন করে।’’ স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে, অতীতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার একাধিক অভিযোগ থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয় নি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এনিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হলে যাদবপুরের ভিতর থেকে গাঁজার চাষ একেবারে উপড়ে ফেলবো।’’ নন্দীগ্রামের বিধায়কের (Suvendu Adhikari) আরও কটাক্ষ, ‘‘গাঁজা, চরস, দেশি মদ যত রকম আছে সব কিছুর অনুমতি রয়েছে যাদবপুরে। কারণ যারা এই কর্মকাণ্ডগুলির সঙ্গে যুক্ত তারা সবাই ‘নো ভোট টু বিজেপি’ ক্যাম্পেন করে।’’

    হাইকোর্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে কোর্টে গিয়েছেন শুভেন্দু। প্রতিটি ক্ষেত্রেই মামলাগুলিতে কাঙ্খিত জয় পেয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এবার যাদবপুর ইস্যুতেও কোর্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এনিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘স্বরাষ্ট্র দফতরের ইবি বলে একটা শাখা আছে। যারা মাদক নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। আর বেশি পরিমাণ মাদক পাওয়া গেলে বা সীমান্তের কাছাকাছি হলে নারকোটিস কন্ট্রোল ব্যুরো তদন্ত করে। মুখ্যমন্ত্রী মূর্খ ও তাঁর মন্ত্রিসভাও মূর্খ। আমি কোর্টে গেছি, এনআইএ হলে নারকোটিস কন্ট্রোল ব্যুরো সঙ্গে সঙ্গে আসবে। কী সাহস! টবে গাঁজার চাষ করেছে, কোথায় আছি আমরা!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে, এই দাবি তুলে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বেশ কিছু নথি তুলে ধরেন এবং বলেন, রাজ্যে অস্তিত্বহীন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আড়ালেই সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রদান নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছ।

    মোট কত টাকার দুর্নীতির অভিযোগ?

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আরও দাবি, কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু দফতরের প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, গত ৫ বছরে এই ক্ষেত্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৪৪.৮৩ কোটি টাকা। শুভেন্দু আরও বলেন, সারা দেশে ৮৩০ ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে এমন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৩৯ শতাংশ। শুভেন্দুর অভিযোগ, দেখা যাচ্ছে যারা বৃত্তি পেয়েছে আদতে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কোনওটারই অস্তিত্ব নেই। পুরোটাই জালিয়াতির উপর চলছে। এনিয়ে সরাসরি আক্রমণ জানিয়েছেন তিনি তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে হাজির ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আর কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিনই জানান যে এই দুর্নীতি নিয়ে তিনি অনেক দিন ধরেই সরব হয়েছেন। এর আগে পশ্চিমবঙ্গের তিনটি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। প্রথম অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর নকশালবাড়ি থানায়, তারপর দার্জিলিং জেলার খড়িবাড়ি থানাতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি এবং হুগলি চন্ডীতলা থানাতে তৃতীয় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। এই সমস্ত দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দিয়ে করানোর অনুরোধ জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতার আরও অভিযোগ যে পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কিন্তু পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নেতাজি ইন্ডোরে ইমাম, মোয়াজ্জেমদের নিয়ে মিটিং করছেন সাম্প্রদায়িক মুখ্যমন্ত্রী। তোষণবাজ মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যে কথা বলছেন, তিনি নাকি এনআরসি আটকেছেন।” সোমবার তমলুকের নিমতৌড়িতে দলীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এনআরসি কবে হল? সিএএ আইন পাশ হয়েছে, আর সিএএ আইনে কাউকে তাড়ানো হবে না। সিএএ আইন কার্যকর হবে আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখবে আর লুচির মত ফুলবে। সাম্প্রদায়িক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভাজনের রাজনীতি করে। এদিন তমলুকের নিমতৌড়িতে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে তিনি সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের সরকারি কক্ষে ভারতমাতা, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি রাখার নির্দেশ দেন ও  তাঁদের হাতে এই ছবি তুলে দেন। তিনি বলেন, এই জেলায় প্রকৃত জনমত গঠন হয়নি। আবার গণনা হোক। চ্যালেঞ্জ করছি জেলা পরিষদের অনেকে আমাদের জিততো, পিছনের দরজা দিয়ে তৃণমূল জিতেছে। প্রকৃত জনমতের প্রতিফলন এখানে হয়নি। অনেক জায়গায় বিজেপিকে প্রার্থী দিতে দেওয়া হয়নি। সিভিক দিয়ে ভোট লুট করা হয়েছে। যেটা আমরা জিতেছি ১৯৩৬ জন, সব ঠিক থাকলে সেটা ৪ হাজারের উপরে যেত।

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)  

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ওটা ভাইপোর অফিস, চ্যানেলগুলোর ভাইপোর কথা বলতে ভয় কীসের? ওটা তো ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’ ভাইপোর কোম্পানি। ওই কোম্পানির মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার। পাশাপাশি এদিন দলের জয়ী প্রার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এলাকায় প্রতিদিন পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ান, মানুষের সঙ্গে দেখা করুন। আমরা ২০২৪ সালে যখন প্রচারে যাবো, মানুষ বলবে বিজেপির পঞ্চায়েত যাচ্ছে। তখনই জোঁকের গায়ে নুন পড়বে। যাদবপুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের আবেদন করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেই প্রসঙ্গে এদিন তিনি বলেন, এই সমস্ত রাষ্ট্রবিরোধী সংস্থাগুলির  বিরুদ্ধে এনআইএ তদন্ত হওয়া উচিত। পুলিশ যদি ব্যবস্থা নিত তাহলে যেতাম না, সেটা হয়নি তাই গিয়েছিলাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করার কথা আগেই পুলিশকে জানানো হয়েছিল। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের সভার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। অবশেষে পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় নির্ধারিত সভা বাতিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । এদিন খেজুরিতে সভা করতে গিয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিরোধী দলনেতা। সভা করা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলনেতার বচসা বাধে। এরপর খেজুরিতেই সভা করার হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। এ-বিষয়ে সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। শনিবার শুভেন্দু বলেন, ‘আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতন পায়। সোমবার আদালতে যাব। আগামী শনিবার আসব। আলিপুর বাজারেই আমি সভা করব।’

    কেন সভা?

    গত ১০ অগাস্ট খেজুরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। খেজুরির ২৮টি আসনের মধ্যে ১৬টি আসন দখল করে বিজেপি ও ১২টি আসন পায় তৃণমূল। সেই বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে দুই দলের কর্মীদের বচসা হয়। পরে, হাতাহাতিতে পৌঁছায়। বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি, ওই দিনের ঘটনায় তৃণমূলের হামলায় বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর আহত ওই বিজেপি কর্মীদের নিয়ে শনিবার সভা করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু, মেলেনি পুলিশি অনুমতি । পালটা পুলিশের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে গোটা এলাকায়। সভা অনুমতি না দেওয়ার প্রতিবাদেই বিরোধী দলনেতা এদিন শ্যামপুর মোড়ে আসেন। বিজেপি কর্মী- সমর্থকদের বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হব।

    সভায় পুলিশি বাধা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?  (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিজেপি নেতা গোপাল মাইতির বাড়িতে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) । অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের দিন তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন আর তিনি। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরেছেন গোপাল । তাই গোপালের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। এরপর খেজুরি বিদ্যাপীঠ এলাকায় একটি মিটিং হলে দলীয় জয়ী সদস্যদের নিয়ে তিনি সভা করেন। পুলিশ সভার অনুমতি না দেওয়া প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘আমাকে এরা ভয় পেয়েছে। তাই ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আগামী সোমবার হাইকোর্টে মামলা হবে। আদালতের অনুমতি নিয়েই আগামী শনিবার আলিপুর বাজারেই সভা করব। এই এলাকায় বিজেপি জিতেছে। তাই পুলিশের মদতে তৃণমূলের লোকেরা গণ্ডগোল করছে। আজকে আমাদের কর্মসূচি ছিল। তৃণমূলের কয়লা, বালি, গরু বিক্রির অনেক টাকা আছে। সেই টাকা দিয়ে আমাদের পঞ্চায়েত সমিতির দু’জনকে কিনেছে। দু’জনকে কেনার পরেও পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠনে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ  আছি। আমাদের সাতজন সদস্য আছে, তিনজন প্রধান আছেন। এমপি, এমএলএ মিলিয়ে আমরা ১৩ জন আছি।’ এদিন শুভেন্দুর কনভয়ের সামনে দাঁড়িয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দেন। পালটা ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেন বিজেপি সমর্থকরা। তাতে কিছুক্ষণের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। যদিও পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘মমতা নয়, স্বপ্নদীপের মৃত্যুর তদন্ত হোক কোর্টের নির্দেশে’’, মৃত পড়ুয়ার বাড়িতে দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘মমতা নয়, স্বপ্নদীপের মৃত্যুর তদন্ত হোক কোর্টের নির্দেশে’’, মৃত পড়ুয়ার বাড়িতে দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নির্দেশে তদন্ত পরিচালিত হলে কোনও ফল মিলবে না, বরং কোর্টের তত্ত্বাবধানে হোক তদন্ত।’’ যাদবপুরে মৃত পড়ুয়া স্বপ্নদীপের বাড়িতে এসে এমন কথাই বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুক্রবার বিকাল পৌনে ৫টা নাগাদ নদিয়ার বগুলায় স্বপ্নদীপের বাড়িতে পৌঁছান নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রানাঘাট লোকসভার সাংসদ জগন্নাথ সরকার সহ বিজেপির অন্যান্য বিধায়করা। মৃত ছাত্রের পরিবারের লোকের সঙ্গে প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে কথা বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। আশ্বাস দেন পাশে থাকার। প্রসঙ্গত, দুদিন আগেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা হুঁশিয়ারি দেন তৃণমূলকে, যাদবপুরকাণ্ডে বিধানসভার অন্দরে শাসক দলকে তৈরি থাকতে বলেন। ইতিমধ্যে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ঘোষণা করেছেন, আগামী ২২ অগাস্ট হতে চলেছে স্বপ্নদীপের দিন। উল্লেখ্য ওই দিনই বিধানসভার অধিবেশন শুরু হতে চলেছে।

    কোর্টের নির্দেশে হোক তদন্ত দাবি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    স্বপ্নদীপের বাড়িতে এসেও চাঁচাছোলা ভাষায় মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মমতা প্রশাসনের প্রতি কার্যত অনাস্থা প্রকাশ করলেন তিনি। দাবি তুললেন, নিরপেক্ষ তদন্ত তখনই সম্ভব যদি তা কোর্টের হস্তক্ষেপে হয়। পাশাপাশি, যাদবপুরের অতি বাম ছাত্রদের টুকরে টুকরে গ্যাং বলেও কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারের মদতে এরা যাদবপুরে মোদি ও বিজেপি বিরোধী প্রচার চালায়।’’ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) অধিকারীর এমন অভিযোগ যে অসত্য নয় তার প্রমাণও মিলতে শুরু করেছে। ২০১৪ সালে যাদবপুরের এক অতি বাম নেতাকে বর্তমানে রাজ্যের দায়িত্বে আনে তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন। তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও জোর চর্চা শুরু হয়। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘‘ ২০১৯ সালের পরে এদের সঙ্গে চুক্তি করেছে খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজেপিকে রোখার জন্য।’’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষরা বলছেন, অতি বামেরা গত বিধানসভা নির্বাচনে ডাক দিয়েছিন ‘‘নো ভোট টু বিজেপি’’- এই প্রচারে। তাই শুভেন্দু অভিযোগ মিথ্যা নয়।

    ওর মা বলছে, ‘দাদা তোমাকে শাস্তি দিতে হবে’

    এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজনীতি নয় বরং বিচারটা চাই। ওরকম একটা আদরের ছেলেকে গায়ে সিগারেটের ছ্যাঁকা পর্যন্ত দিয়েছে অপরাধীরা। স্বপ্নদীপের মা বলল, ‘‘তোমাকে শাস্তি দিতে হবে।’’ পর্যবেক্ষক মহল বলছে, রেজিস্ট্রারের সঙ্গে শাসক দলের ঘনিষ্ঠতা কারও অজানা নয়। রেজিস্ট্রার দায় চাপিয়েছেন স্টুডেন্ট অফ ডিন রজত রায়ের ওপর। আবার রজত রায় দায় চাপাচ্ছেন হস্টেল সুপার ও ছাত্রদের ওপর। এখন প্রশ্ন হল বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের। সেই কর্তৃপক্ষ দায় এড়াচ্ছে যখন, তখন ব্যর্থতা কার? শাসক দল ঘনিষ্ঠ রেজিস্ট্রার ও  ডিন কীভাবে সব দায় ছাত্রদের ওপর চাপাতে পারেন? ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মমতা ঘনিষ্ঠতা শুভেন্দু জানেন, তাই স্বপ্নদীপের বাড়িতে গিয়ে কোর্টের নির্দেশে তদন্ত করার পক্ষে তিনি সওয়াল করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    JU Student Death: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যুতে সরগরম রাজ্য। আগামী শুক্রবার ১৮ অগাস্ট বগুলায় মৃত ছাত্রের বাড়ি যাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (JU Student Death)। বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি একথা জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত ১৯৪৭ সালের ১৮ অগাস্ট ভারতের মানচিত্রের সঙ্গে জুড়েছিল নদিয়া। সেই অর্থে শুক্রবার এই জেলার স্বাধীনতা দিবস। জানা গিয়েছে, সেখান থেকে মৃত ছাত্রের বাড়িতে যাবেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে থাকতে পারেন বিজেপির ১০ থেকে ১৫ জন বিধায়কও।

    বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে পারে মঞ্জুরি কমিশন

    ছাত্র মৃত্যুর (JU Student Death) ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার কথা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসির প্রতিনিধিদের। এই প্রতিনিধি দল যাতে যাদবপুরে শীঘ্রই আসে সেজন্য তৎপর হয়েছেন বিরোধী দলনেতা (JU Student Death)। শীঘ্রই এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে চিঠিও লিখতে চলেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবারই তিনি এ কথা জানিয়েছেন। সরেজমিনে পরিস্থিতি যাতে খতিয়ে দেখে ইউজিসি, সেই অনুরোধ করবেন শুভেন্দু অধিকারী। একইসঙ্গে বিরোধী দলনেতার পাল্টা ঘোষণা, ২২ অগাস্ট ছাত্র মৃত্যুর ইস্যুতে চেপে ধরা হবে সরকারকে। এদিন বিরোধী দলনেতা বলেন যে ১ ইঞ্চি জমিও ছাড়া হবে না তৃণমূলকে। শুভেন্দুর তোপ, ২২ অগাস্ট বিধানসভার ভিতরে তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য যেন প্রস্তুত থাকেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি এদিন আরও বলেন, ২২ অগাস্ট হবে স্বপ্নদীপের দিন (JU Student Death)। 

    যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যু (JU Student Death)

    এদিনই এবিভিপি-র কর্মী সমর্থকদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জের অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রাক্তনীদের সভা এবং এবিভিপি-এর পাল্টা স্লোগানকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের অভিযোগ, প্রশাসন প্রাক্তনীদের সভা করার অনুমতি দিলেও তাদের কোনও রকম অনুমতি দেয়নি। এই ইস্যুতেও সরব হন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘পুলিশ হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যাডার। তৃণমূলের নির্দেশে চলে। রাষ্ট্রবাদী সংগঠন এবিভিপির ওপর তাই কোনও কারণ ছাড়াই লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।’’ প্রসঙ্গত, যাদবপুরকাণ্ডে ইতিমধ্যে গ্রেফতার হয়েছে এক জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা। তিনিও প্রাক্তনী বলেই জানা গিয়েছে (JU Student Death)। এপ্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, ‘‘ জম্মুর ছেলে গ্রেফতার হয়েছে। এখানে কোনও বৃহত্তর ষড়যন্ত্র আছে কি না দেখতে হবে। এনআইএ তদন্ত দরকার।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আগে জেলে ঢোকানো উচিৎ বলে মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যাদবপুরের ঘটনা নিয়ে রাজ্যুজুড়়ে তোলপাড় চলছে। কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়েছে মৃত ছাত্রের পরিবারের পক্ষ থেকে। বিজেপিও এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে কার্যত কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করার কথা কেন বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    বুধবার তমলুক জেলা পরিষদের জয়ী বিজেপি সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, যাদবপুরের ছেলেটা আত্মবলিদান দিয়ে চোখ খুলিয়ে দিয়েছে। রাজ্যের অন্য কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কি হচ্ছে কোনও খবর আছে? তিনি অভিযোগ করেন, কোন কলেজ হোস্টেলগুলোতে সিসিটিভি কিংবা সুপার আছে? আসল সমস্যার সমাধান না করে নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে। একে ধরছে, ওকে ধরছে আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধরা উচিৎ। তাঁর ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মধ্যযুগীয় বর্বরতা চলছে। যেখানেই হাত দেবেন পচা গন্ধ বের হবে কোনও দফতরই ভালো না। যাদের যোগ্যতা নেই তাঁদের রেজিষ্টার, প্রো ভিসি করা হয়েছে। অ্যাডমিশন বেচে খেয়েছে। যারা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কালেক্টর ছিল। ডিয়ার লটারি ও মদ খাইয়ে যুব সমাজকে পঙ্গু করে দিয়েছে। তাই আজ কলেজে অনার্স বিভাগে ৫০ শতাংশ সিট খালি থাকে।

     বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের কী বার্তা দিলেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ গঠন নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, জেলা পরিষদের বিজেপির ১৪ জন জয়ী সদস্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকবে। কিন্তু, সভাধিপতি ও সহ সভাধিপতি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে না। বিগত বোর্ডের সময় জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিকের সৌজন্যে জেলা পরিষদ পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছিল। আমরা তা আর হতে দেবোনা। দলের ১৪ জন সদস্য দক্ষ বিরোধী দলনেতা ঠিক করবে। সেই সুদক্ষ বিরোধী দলনেতা জেলা পরিষদের স্বচ্ছভাবে কাজ যাতে হয় তা দেখবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share