Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতে থাকাকালীন রহস্যমৃত্যু হয়েছে বগটুইকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত লালন শেখের (Lalan Sheikh)। ওই ঘটনায় এবার রাজ্যের বিরুদ্ধেই ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, গরুপাচার সহ বিভিন্ন ঘটনায় সক্রিয় হয়েছে সিবিআই। তাই সিবিআইকে কোণঠাসা করতেই এ নিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে জলঘোলা করছে রাজ সরকার ও শাসক দল। এজন্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দায়ী করেছেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    শুভেন্দু উবাচ…

    পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে এক অনু্ষ্ঠানে বুধবার যোগ দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, এর আগেও রোজভ্যালি সহ বিভিন্ন মামলার তদন্ত প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ফলে আদালতের নির্দেশে সেইসব মামলার শুনানি ও তদন্তের কাজ রাজ্যের বাইরে গিয়ে করতে হয়েছে। আদালতের নির্দেশে বগটুই গণহত্যা সহ বিভিন্ন ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। সত্যিটা সামনে চলে এলে বিপাকে পড়বে তৃণমূল। শুভেন্দুর বক্তব্য, এই অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে লালন শেখের। এবার সেটাকেই হাতিয়ার করার চেষ্টা করছে তৃণমূল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, লালন শেখের মৃত্যুর পর সিবিআইয়ের ক্যাম্প অফিসের বাইরে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছিল যাতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনী আত্মরক্ষার খাতিরে চূড়ান্ত কোনও পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয়। তাহলেই তাদের আরও ব্যাকফুটে ফেলা যেত।

    আরও পড়ুন: আসানসোলের ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ শুভেন্দুর, আহত-নিহতদের পরিবারের পাশে থাকার বার্তা

    শুভেন্দুর দাবি, এ সব কিছুর পিছনেই রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আমি খুব খুশি হয়েছি যে আদালত এই মামলায় লালন শেখের স্ত্রীকে পার্টি করেছে। কারণ তাঁর নামে যে অভিযোগপত্র লেখা হয়েছে, সেটি আদতে তৃণমূলের দুই নেতা লিখেছেন। তাঁদের ওই অভিযোগপত্র লেখার নির্দেশ দিয়েছেন ববি। আর ববিকে নির্দেশ দিয়েছেন পিসি।

    এদিকে, আদালতের নির্দেশ ছাড়া সিবিআই অফিসারদের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না সিআইডি। বুধবার এই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। লালন শেখের মৃতদেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করার নির্দেশও দেন তিনি। আদালতের নির্দেশ, লালন শেখের মৃত্যুর ঘটনায় আপাতত সিআইডি তদন্ত চালিয়ে যাবে। তদন্তের ভিডিওগ্রাফি করতে হবে। লালন শেখের মৃতদেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করতে হবে এইমস কল্যাণীতে। তবে এজন্য অনুমতি নিতে হবে লালনের স্ত্রীর। প্রসঙ্গত, লালনের রহস্য মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআইয়ের সাতজনের নামে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Calcutta High Court: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    Calcutta High Court: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ইস্যুতে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুক্রবার হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর নির্দেশ, শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চাইলে রাজ্যকে যথাযথ বেঞ্চে যেতে হবে। এ নিয়ে এখনই কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেবে না কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    শুভেন্দু অধিকারী…

    বুধবার পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে কম্বলদান কর্মসূচিতে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তিনজনের। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে আসার পরেই ঘটে দুর্ঘটনা। এই ঘটনায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার অনুমতি পেতে বৃহস্পতিবার দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। রাজ্যের সে আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাজ্য। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার একক বেঞ্চের নির্দেশ পরিবর্তন করার আর্জিও জানানো হয়। প্রসঙ্গত, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে ২৬টি এফআইআরের স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা। তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে কোনও এফআইআর করতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: আসানসোলের দুর্ঘটনায় জিতেন্দ্র, তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের, নাম নেই শুভেন্দুর

    আদালতের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্ট তাদের বলে হাইকোর্টে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করে রাজ্য। সেই মামলাও গৃহীত হয়। তার পরেও শুভেন্দুর বিরুদ্ধে নয়া এফআইআর করতে চেয়ে মামলা করে রাজ্য। এদিন সেই মামলাটিই ওঠে হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর একক বেঞ্চে।

    কম্বল বণ্টনের সময় মৃত্যুর ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। রাজ্যের তরফে আইনজীবী অনির্বাণ রায় জানান, এটি (কম্বল দানে মৃত্যুর ঘটনা) একটি অপরাধমূলক অভিযোগ। এ ক্ষেত্রে এফআইআর করা জরুরি। রাজ্যের আইনজীবীর কথা শুনেই বিচারপতি সেনগুপ্তর প্রশ্ন, রাজ্য কী কোনও প্রাথমিক তদন্ত করছে? ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে?  এফআইআর করার আগেও এগুলি হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত আরও একটি মামলা প্রধান বিচারপতির এজলাসে বিচারাধীন। সেক্ষেত্রে এই বেঞ্চ কী করবে?  আপনারা কী ডিভিশন্ বেঞ্চে গিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “১৩ জানুয়ারির মধ্যে ধেড়ে ইঁদুর ধরা পড়বেই”, হাজরার সভা থেকে ‘হুঙ্কার’ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “১৩ জানুয়ারির মধ্যে ধেড়ে ইঁদুর ধরা পড়বেই”, হাজরার সভা থেকে ‘হুঙ্কার’ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গড় হাজরা মোড়ে সভা ছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। দক্ষিণ কলকাতায় বিজেপির (BJP Rally in Hazra) এই সভা ঘিরে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ ছিল তুঙ্গে। শুভেন্দুও তাঁর সমর্থকদের নিরাশ করেননি। মঞ্চে দাঁড়িয়ে শাসকদলকে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি। একের পর এক দুর্নীতি, কেলেঙ্কারির প্রসঙ্গ টেনে সুর চড়ালেন শাসকদলের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে নাম না করেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও এদিন কটাক্ষ করতে ছাড়েননি শুভেন্দু। অভিষেককে ‘বাবুসোনা’ বলে সম্বোধন করে কটাক্ষ করেন তিনি। আবার পুলিশের ভূমিকা নিয়েও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি নেতা।

    হাজরার মঞ্চ থেকে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    কয়েকদিন আগেই শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) গড় কাঁথিতে সভা করতে যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিনই পালটা ডায়মন্ডহারবারে সভা করেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এজন্যে কড়া ভাষায় বিরোধী দলনেতাকে আক্রমণ শানান অভিষেক। সেই বিষয়টিকে তুলে এনে এদিন শুভেন্দু বলেন, “বাবুসোনা আপনি আজ কোথায় আছেন? আমি আজ হাজরায়, আপনি কোথায় পালিয়েছেন? কাঁথিতে তো আমার বাড়ির কাছে পকেটে হাত দিয়ে অনেক কথা বলেছিলেন। বিজেপির সভার পর কাল এখানে তৃণমূল সভা করবে, ইয়ে ডর আচ্ছা লাগা।”

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    আবার রাজ্যে উঠতে থাকা একের পর দুর্নীতির অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এই রাজ্যে চিটফান্ড কেলেঙ্কারির পর সবথেকে বড় কেলেঙ্কারি হল কয়লা কেলেঙ্কারি। ২৪০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি। তার ১০০০ কোটি টাকা বাবুসোনা খেয়ে নিয়েছেন।” বিরোধী দলনেতা এদিন হাজরার সভার শুরু থেকেই বেশ আক্রমণাত্মক ছিলেন। এদিন রাজ্য পুলিশকেও ছেড়ে কথা বলেননি তিনি। তিনি রাজ্য পুলিশকে কটাক্ষ করে শাসকদলের উদ্দেশে বলেন, “পুলিশ আছে বলে আপনারা আছেন। সংসদে নতুন বিল এলে আইপিএসদের নিয়ন্ত্রণ করবে কেন্দ্রের সরকার। ‘ওয়ান নেশন ওয়ান পুলিশ’ যখন হবে, তখন কোথায় যাবেন?”

    আবার বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) কয়েকমাস ধরেই দাবি করেছিলেন যে, ১২, ১৪ ও ২১ ডিসেম্বর মাসের এই তিনটি দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আজ, ১২ ডিসেম্বরে এখনও তেমন কিছু না হলে প্রশ্ন উঠতে শুরু হলে শুভেন্দু তার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, “আমি তিনটি তারিখ আপনাদের বলেছিলাম। ১২,১৪ ও ২১ তারিখ। কেন বলেছিলাম? এই তিনটি তারিখ মানে সরকার পরিবর্তন হবে, একথা বলিনি। ৭০ জন নিয়ে আমরা অন্যের বিধায়কদের ভাঙিয়ে সরকার তৈরি করতে, এটা আমাদের দল মানে না, আমরা চাইও না। ১২ ডিসেম্বরটা ১৩ জানুয়ারি হতে পারে। তবে সেটা ১৪ ফেব্রুয়ারি হবে না। আগামী ১৩ জানুয়ারির মধ্যে ধেড়ে ইঁদুর ধরা পড়বেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা।”

  • Hooghly: “ধরা পড়েছে মাফলার, এবার যাবে হাওয়াই চটি”, বলাগড়ের সভায় স্পষ্ট ইঙ্গিত শুভেন্দুর

    Hooghly: “ধরা পড়েছে মাফলার, এবার যাবে হাওয়াই চটি”, বলাগড়ের সভায় স্পষ্ট ইঙ্গিত শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। আজ হুগলির (Hooghly) বলাগড়ে বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের প্রচারের জন্য বিজয় সংকল্প সভা হয়। এই সভায় যোগদান করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক তথা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “ধরা পড়েছে মাফলার, এবার যাবে হাওয়াই চটি।” কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতার হওয়ার কথা বলে মমতাকে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি এবং ভবিষ্যতে কী হতে চলেছে, তাঁর স্পষ্ট ইঙ্গিত দেন।

    সভা থেকে কী বললেন (Hooghly)?

    বলাগড়ে (Hooghly) বিজেপির সভা থেকে শুভেন্দু তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “সবেমাত্র ভোর হয়েছে। অনেকে জেলে রয়েছেন। সন্ধ্যা এখনও বাকি। এসএসসি মামলায় গ্রেফতার অয়ন শীলের কাছ থেকে যে সব তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তা ডাউনলোড করা হয়েছে। পুর নিয়োগ, ফায়ার ব্রিগেড সার্ভিস, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে কীভাবে দুর্নীতি করা হয়েছে, তার তথ্য উদ্ধার হয়েছে। আমরা সারা দেশে ৫৪৩ সিটে লড়াই করছি। তৃণমূল লড়াই করছে বাংলায় ৪২, অসমে ১, মেঘালয়ে ১ এবং উত্তরপ্রদেশে ১ টি আসনে। সরকার গঠনে লাগবে ২৭২। ফলে তৃণমূলকে ভোট দেওয়া মানে ভোট নষ্ট করা, এটা আপনারা জেনে রাখুন। তোলামূল আগে জাতীয় দল ছিল। কিন্তু ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে হারের পর আঞ্চলিক দলে পরিণত হয়েছে। বাংলার মেয়েকে প্রধানমন্ত্রী চাই, এই কথা প্রথমে বললেও এখন আর বলে না। গরুর গাড়িতে হেডলাইট এবং স্যান্ডো গেঞ্জিতে যেদিন বুক পকেট লাগবে, সেই দিন পিসি প্রধানমন্ত্রী হবেন।”

    আর কী বললেন?

    হুগলির (Hooghly) সভা থেকে মমতাকে আক্রমণ করে শুভেন্দু বলেন, “যতই করো কান্নাকাটি, ধরা পড়েছে মাফলার, এবার যাবে হাওয়াই চটি। হাওয়াই চটির অবস্থা কী হতে পারে সকলেই দেখতে পারবেন।” আবার সিপিএমকে আক্রমণ করে তিনি আরও বলেন, “এদের কোথাও অস্তিত্ব নেই। কেবলমাত্র ভোট কাটার জন্য দাঁড়িয়েছে। তৃণমূলকে সুবিধা দিতে সিপিএম কাজ করছে। ২০২১ সালের লোকসভা নির্বাচনে বলাগড়, তেলেনিপাড়া, চন্দননগর, আদি সপ্তগ্রামে আমাদের ভোট কেটে তৃণমূলকে জয়ী করে সুযোগ করে দিয়েছে। চোর ভাইপোর সঙ্গে মীনাক্ষী-শতরূপের জ্যাঠামশাই সীতারাম ইয়েচুরি পাটনা, দিল্লি, বেঙ্গালুরুতে কাটলেট খেয়েছেন। তাঁরা ইটিং মিটিং সেটিং করেন মাত্র। সিপিএমকে ভোট দিয়ে ভোট নষ্ট করবেন না। দেশটা যাতে ইউক্রেন না হয়, তাই শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী দরকার। তাই মোদি সরকার আরও একবার দরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। ঘোষণা হয়ে গিয়েছে নির্ঘণ্ট। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতি মধ্যেই তিন দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে বাকি রয়ে গিয়েছে বাংলার ২৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা। এই ২৩টি আসনের মধ্যে রয়েছে জলপাইগুড়িও। যে আসনে নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায়।

    দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে (Lok Sabha Election 2024)

    এমতাবস্থায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফের দিল্লিতে তলব করলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বাংলার বকেয়া প্রার্থিতালিকা নিয়ে শনিবার আবারও বৈঠকে বসতে পারেন পদ্ম নেতৃত্ব। বাংলার প্রার্থিতালিকা নিয়ে গত সপ্তাহেই দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সুকান্ত ও শুভেন্দুকে। সেখানেই আলোচনার পর গেরুয়া নেতৃত্ব জানিয়েছিলেন, এবার প্রার্থী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলা হবে।

    তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা

    বৃহস্পতিবার তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা (Lok Sabha Election 2024) প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে তাতে বাংলার কোনও আসনের নামগন্ধও নেই। এদিন যে ৯টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলির সবই তামিলনাড়ুর। জানা গিয়েছে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির বৈঠক এখনও হয়নি। শুক্র বা শনিবার সেই বৈঠক হওয়ার কথা। তার আগেই তলব করা হল বঙ্গ বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বকে।

    কেন এই অবস্থা? জানা গিয়েছে, লোকসভার কয়েকটি কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে হচ্ছে পদ্ম নেতৃত্বকে। কারণ খোদ প্রধানমন্ত্রী বাংলা সফরে এসে নির্দেশ দিয়েছেন বাংলার ৪২টি আসনেই এবার পদ্ম ফোটাতে হবে। সেই কারণেই বিজেপি নেতৃত্ব চাইছেন মেদিনীপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, জলপাইগুড়ি, বারাসত, দক্ষিণ কলকাতা, ডায়মন্ড হারবারের (এখানে তৃণমূলের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) মতো আসনে হেভিওয়েট কোনও প্রার্থী দিতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। যাতে করে এই আসনগুলিতে বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়।

    আরও পড়ুুন: “বাংলায়ও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জ কেন্দ্রেও এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি বিজেপি। অথচ জলপাইগুড়ির মতো এই আসন দুটির রশিও রয়েছে বিজেপির হাতে। তাই প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিতে গিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন (Lok Sabha Election 2024) গেরুয়া নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, সেই কারণেই বাংলায় বিলম্ব হচ্ছে প্রার্থী ঘোষণা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কলকাতায় কত বেআইনি নির্মাণ? কী করছে পুরসভা? প্রশ্ন শুভেন্দুর, ঠুকলেন আরটিআই

    Suvendu Adhikari: কলকাতায় কত বেআইনি নির্মাণ? কী করছে পুরসভা? প্রশ্ন শুভেন্দুর, ঠুকলেন আরটিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি নির্মাণ নিয়ে কলকাতা পুরসভাকে সতর্ক করে আরটিআই দাখিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কলকাতা পুরসভার অধীনে কতগুলি বেআইনি বাড়ি আছে? কতগুলির বিরুদ্ধে পুরসভা পদক্ষেপ করেছে? গার্ডেনরিচের ঘটনার পর তথ্য জানার অধিকার আইনে এমনই একগুচ্ছ প্রশ্ন তুললেন তিনি। পুরসভার কাছে ওই প্রশ্নগুলির উত্তর চেয়ে আবেদন করেছেন শুভেন্দু।

    বিরোধী দলনেতার প্রশ্ন

    তথ্য জানার অধিকার আইনে কলকাতা পুরসভার কাছে মোট সাত দফা প্রশ্ন করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রশ্ন ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৮ মার্চ পর্যন্ত কতগুলি বহুতল নির্মাণের অনুমোদন চাওয়া হয়েছে? ওই আবেদনগুলির মধ্যে কতগুলিতে পুরসভা সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে কতগুলি আবেদন নাকচ করে দিয়েছে? যে যে বহুতল নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়নি, তাদের ক্ষেত্রে কিসের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরসভা? একই সময়সীমার মধ্যে কতগুলি বহুতল নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে এবং পুরসভা তার শংসাপত্র দিয়েছে? কতগুলি বহুতলকে বেআইনি হিসাবে চিহ্নিত করেছে পুরসভা? যে বহুতলগুলি বেআইনি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে কতগুলি ভেঙে ফেলা হয়েছে? বেআইনি ভাবে তৈরি কতগুলি বহুতল এখনও ভাঙা হয়নি?

    নানা মহলে প্রশ্ন

    গার্ডেনরিচে নির্মীয়মাণ বহুতল বিপর্যয়ের ঘটনায় ইতিমধ্যেই অস্বস্তিতে পুর প্রশাসন। কীভাবে বেআইনি নির্মাণ হচ্ছিল, কোথায় ছিল পুর প্রশাসনের নজরদারি, সে সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে হাইকোর্টও। বেআইনি নির্মাণ ভাঙার জন্য পুরসভার প্রয়োজনীয় যন্ত্র রয়েছে কি না তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। গত রবিবার মধ্যরাতে কলকাতা পুরসভার অধীন গার্ডেনরিচ এলাকায় একটি নির্মীয়মাণ পাঁচ তলা বহুতল আচমকা ভেঙে পড়ে। তাতে চাপা পড়ে এখনও পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ওই নির্মীয়মান বহুতলের পাশের টালির চালের ঝুপড়ি একেবারে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: এগিয়ে এল নিট পিজি পরীক্ষা, নয়া রুটিন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সব থেকে বড় জেলা উত্তর ২৪ পরগনা। আজ মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনায় দক্ষিণ হাবড়া পল্লীমঙ্গল ক্লাবের মাঠে সভা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এবারের লোকসভা ভোটে এই জেলার সবকটি লোকসভা আসনেই বিজেপির জয় সুনিশ্চিত করার জন্য সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানালেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী এই হাবড়ায় সিএএ নিয়ে অপপ্রচার করে গিয়েছেন। কাউকেই ১৯৭১ সালের দলিল দেখাতে হবে না।” পাশাপাশি মঞ্চ থেকে শাসকদলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে ‘বাড়াবাড়ি’ না করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

    ঠিক কি বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    আজ হাবড়ার সভা থেকে এদিন অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীর উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “অশোকনগরের এমএলএ বেশি ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে। একটু স্লো চলুন। বারসতের গতবারের বিদায়ী সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পিএ বাপি প্রচুর টাকা তুলেছেন। তাঁর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সাংসদও। আমি একথা বলেছিলাম বলে মানহানির মামলা করেছিল আমার নামে। পাল্টা আইজীবীর চিঠিতে বাবার নাম তোলার প্রসঙ্গ মনে করিয়ে দিতেই তারপর থেকে আমাকে আর খোঁচাতে আসেননি। পিএ-এর বস্তাটা যদি খুলে দিই ওঁর ঘর থেকে বেরিয়ে প্রচার করা মুশকিল হয়ে যাবে!”

    মধ্যমগ্রামেও গার্ডেনরিচের মতো ভুয়ো বিল্ডিং রয়েছে

    এদিন নাম না করে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষকেও আক্রমণ করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। রেশন কেলেঙ্কারি, কেন্দ্র সরকারের টাকা চুরি এবং কাট মানিতে এই জেলায় তৃণমূলের নেতারা বিরাট ভূমিকা পালন করেছে বলে মন্তব্য করেন। একই ভাবে গার্ডেনরিচের প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “মধ্যমগ্রামে যদি হাত দেন, গার্ডেনরিচের মতো কত ভুয়ো বিল্ডিং বের হবে। একই ভাবে অশোকনগর, বারাসতে প্রচুর পুকুর ভরাট করে বৈধ বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। পুরসভায় দুর্নীতিতে রথীন ঘোষ জড়িত। আমার কাছে তার প্রমাণ রয়েছে। প্রচারে সেগুলো বলব। কয়েকদিন আগে ইডি, সিবিআই ওঁকে বাড়িতে গিয়ে আদর করে এসেছে।”

    রাজ্যের নির্বাচন প্রসঙ্গে কী বললেন?

    রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্যের নির্বাচন কমিশন দুর্নীতিগ্রস্থ পুলিশ আধিকারিকদের বদল করবে। কারণ এই পুলিশ প্রশাসন ২০২১ সালের বিধানসভার নির্বাচন করার পর মানুষকে নিরাপত্তা দিতে পারেনি। আমদের সংখ্যালঘু নেতা মহম্মদ আলিকে এই বারাসতে পিটিয়ে খুন করেছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। খুনিদের এখনও গ্রেফতার করেনি পুলিশ। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও ব্যাপক সন্ত্রাস চালিয়েছে তৃণমূলের গুন্ডারা। মনোনয়ন জমা থেকে ভোট দেওয়া এবং গণনা কেন্দ্রে বিরোধীদের সকল অধিকার লুট করেছে তৃণমূল। তাই চোরেদের হারাতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘গোটা কলকাতায় অবৈধ নির্মাণের টেন্ডার তৃণমূল নেতারা দিয়ে রেখেছে’’, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘গোটা কলকাতায় অবৈধ নির্মাণের টেন্ডার তৃণমূল নেতারা দিয়ে রেখেছে’’, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার রাতেই গার্ডেনরিচে ঝুপড়ির ওপর ভেঙে পড়ে নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। আহত বহু মানুষ। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় শাসক দল তৃণমূলকে তীব্র নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার সকালেই দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন সুকান্ত। কলকাতা বিমানবন্দরে এসে তিনি বলেন, ‘‘গোটা কলকাতায় অবৈধ নির্মাণের টেন্ডার তৃণমূল নেতারা দিয়ে রেখেছে।’’

    তৃণমূল নেতারা প্রতি স্কোয়ার ফিটে পয়সা নেয়

    সুকান্তর (Sukanta Majumdar) আরও দাবি, ‘‘তৃণমূল নেতারা প্রতি স্কোয়ার ফিটে পয়সা নেয়। প্রতি স্কোয়ার ফুটে যদি পয়সা নেন তাহলে আপনার মেরুদন্ডে প্রতিবাদ করার জোর থাকবে? আজকে একটা ভেঙেছে, ৩০ বছর পর আরও বাড়ি ভাঙবে। আপনি উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, চেতলা কোথায় যাবেন, সব জায়গায় কাউন্সিলররা স্কোয়ার ফুটে টাকা নেয়। এরা হচ্ছে স্কোয়ার ফুট কাউন্সিলর।’’ সুকান্তর দাবি, ‘‘এক এক জন কাউন্সিলরের এর সম্পত্তি দেখলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে। এক কাউন্সিলর পিডব্লুডির জায়গা দখল করে বাইপাস ধাবা বানিয়ে বসে আছে। জায়গাটাই অবৈধ সরকারি জায়গা। এইতো তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর।’’

    শুভেন্দুর তোপ ফিরহাদকে

    বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও এই ইস্যুতে শাসক দলকে কটাক্ষ করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন, ‘‘গার্ডেনরিচের (Kolkata News) ১৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ তলা বাড়ি ভেঙে পড়েছে। ওই এলাকা মেয়র ও পুরমন্ত্রীর তথাকথিত দুর্গ বলে পরিচিত। হতাহতর সংখ্যা নিয়ে একের পর এক ফোন আসছে। দুর্গতদের উদ্ধারে অবিলম্বে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী পাঠান।’’ রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও কলকাতার সিপি-কে ট্যাগ করে এই পোস্ট করেন শুভেন্দু। প্রসঙ্গত, রবিবার রাত ১২টা নাগাদ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বহুতলের একাংশ। দুর্ঘটনার পরে অভিঘাত এসে পড়ে পাশের বাড়িগুলির উপরেও। পাশাপাশি বাড়িগুলোরও ছাদের একাংশ ভেঙে যায়। দেওয়ালে ফাটলও ধরেছে। এর ফলে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: ‘‘কাউন্সিলর-এমএলএ-এমপিরা খুব টাকা খাচ্ছে, আর…’’ গার্ডেনরিচকাণ্ডে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘কাউন্সিলর-এমএলএ-এমপিরা খুব টাকা খাচ্ছে, আর…’’ গার্ডেনরিচকাণ্ডে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গার্ডেনরিচের বেআইনি নির্মীয়মাণ বহুতল ভেঙে পড়ায় মারা গিয়েছেন ৫ জন। আশঙ্কা মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। মনে করা হচ্ছে নিচে এখনও চাপা পড়ে আছেন ৭ জন। মোট ২৩ জন ধ্বংসস্তূপের তলায় আটকে পড়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করলেন মেদিনীপুরের সাংসদ তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। প্রতিদিনকার মতো সোমবারও নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতর্ভ্রমণে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে বেআইনি বিল্ডিং ডেভেলপমেন্ট খুব হচ্ছে। আর কাউন্সিলর, এমএলএ ,এমপিরা খুব টাকা খাচ্ছে।’’

    যে কিনছে তার পুরো জীবনটাও কাটাতে পারবে না, মাঝখানে ভেঙে পড়বে

    তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘লোকাল নেতারাও টাকা খাচ্ছে। এখানে ব্রিজ ভেঙে পড়ে, নির্মীয়মাণ ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ে এখন বিল্ডিং ভেঙে পড়ছে। এই যে দুর্নীতি হচ্ছে, যেখানে অর্ধেক টাকা দিয়ে দিতে হচ্ছে লোকাল নেতা ও কাউন্সিলরদের। ফলে কোনও মতে ইট-বালি দিয়ে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে বাড়ি। যে কিনছে তার পুরো জীবনটাও কাটাতে পারবে না, মাঝখানে ভেঙে পড়বে।’’ রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতির (Dilip Ghosh) আরও মন্তব্য, ‘‘এই যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, এর পিছনে রয়েছে ব্যাপক দুর্নীতি। সেই জন্য সরকারকে সতর্ক হতে হবে। এগুলো তদন্ত হওয়া দরকার আছে। নতুন নতুন ফ্ল্যাট-বিল্ডিং যেগুলো তৈরি হচ্ছে, বেশিরভাগ অবস্থা এরকম আছে।’’

    আতঙ্কিত স্থানীয়রা

    রবিবার রাত ১২টা নাগাদ নির্মীয়মান বহুতলের একাংশ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ১৫ জন। তার মধ্যে ৬ জন ভর্তি রয়েছে আইসিইউতে। তাদের মধ্যে ২ জন নাবালকও রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, জলাভূমি ভরাট করে একের পর এক নির্মাণ গজিয়ে উঠেছে। ৩ ফুট সংকীর্ণ রাস্তাতেও গড়ে উঠছে বহুতল নির্মাণ। এই ঘটনায় কলকাতার পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। দুর্ঘটনার পরে অভিঘাত এসে পড়ে পাশের বাড়িগুলির উপরেও। পাশাপাশি বাড়িগুলোরও ছাদের একাংশ ভেঙে যায়। দেওয়ালে ফাটলও ধরেছে। এর ফলে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata News: খোদ মেয়রের এলাকায় নির্মীয়মাণ বেআইনি বহুতল ভেঙে হতাহত বহু, সরব শুভেন্দু

    Kolkata News: খোদ মেয়রের এলাকায় নির্মীয়মাণ বেআইনি বহুতল ভেঙে হতাহত বহু, সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার রাতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটল কলকাতার (Kolkata News) গার্ডেনরিচে। নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় মৃত ২ এবং আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ১৫ জন। তার মধ্যে ৬ জন ভর্তি রয়েছে আইসিইউতে। তাদের মধ্যে ২ জন নাবালকও রয়েছে। জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে ২ জনই মহিলা। তাঁদের নাম  সামা বেগম ও হাসিনা খাতুন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, জলাভূমি ভরাট করে একের পর এক নির্মাণ গজিয়ে উঠেছে। ৩ ফুট সংকীর্ণ রাস্তাতেও গড়ে উঠছে বহুতল নির্মাণ। এই ঘটনায় কলকাতার পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    শুভেন্দুর তোপ ফিরহাদকে

    বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন, ‘‘গার্ডেনরিচের (Kolkata News) ১৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ তলা বাড়ি ভেঙে পড়েছে। ওই এলাকা মেয়র ও পুরমন্ত্রীর তথাকথিত দুর্গ বলে পরিচিত। হতাহতর সংখ্যা নিয়ে একের পর এক ফোন আসছে। দুর্গতদের উদ্ধারে অবিলম্বে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী পাঠান।’’ রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও কলকাতার সিপি-কে ট্যাগ করে এই পোস্ট করেন শুভেন্দু।

    আতঙ্কে স্থানীয় বাসিন্দারা

    দুর্ঘটনার (Kolkata News) পরেই রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। চেষ্টা হয় ক্রেন এনে সিমেন্টের বড় বড় চাঙড় সরানোর। তবে সংকীর্ণ গলিপথের শেষপ্রান্তে যন্ত্রপাতি নিয়ে পৌঁছোনো যায়নি। রাত দুটো থেকে কাজ শুরু করে এনডিআরএফ। তাদের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে কংক্রিটের চাঁই কেটে কেটে উদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়। ধ্বংসস্তূপের নীচে আর কেউ চাপা পড়ে আছেন কিনা সেটাও দেখা হচ্ছে। দুর্ঘটনার পরে অভিঘাত এসে পড়ে পাশের বাড়িগুলির উপরেও। পাশাপাশি বাড়িগুলোরও ছাদের একাংশ ভেঙে যায়। দেওয়ালে ফাটলও ধরেছে। এর ফলে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share