Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: “শুধু অ্যাকশন-রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে”, শাহি বৈঠক শেষে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “শুধু অ্যাকশন-রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে”, শাহি বৈঠক শেষে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনাদের শুধু অ্যাকশন আর রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে।” সোমবার দিল্লিতে শাহি বৈঠক সেরে বেরিয়ে একথা বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক ‘জায়ান্ট কিলার’ (বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোয় এই নামেই তাঁকে ডাকেন কর্মী-সমর্থকরা) শুভেন্দু অধিকারি। জরুরি ভিত্তিতে তলব পেয়ে রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যান শুভেন্দু।

    শাহি সাক্ষাতে শুভেন্দু

    সোমবার সকালে জানা যায়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। এদিন সকালেই শুভেন্দু পৌঁছে যান সংসদে। সেখানে প্রথমে তিনি বৈঠক করেন অমিত শাহের সঙ্গে। শাহি বৈঠক শেষে তিনি সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে। সেখানে একপ্রস্ত বৈঠক হয় দুজনের। সোম-দুপুরের জোড়া বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে মুখ খোলেননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। কেবল বলেন, “যে আলোচনা হয়েছে, তাতে যে রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু বলব না। শুধু আপনাদের অ্যাকশন আর রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে।” শাহের সঙ্গে শুভেন্দুর বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা জানা না গেলেও, অর্থমন্ত্রীর কাছে গিয়ে ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দু-সীতারামন বৈঠক

    শুভেন্দু বলেন, “কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে দেখা করে ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছি। ক্যাগ রিপোর্টে দু লক্ষ কোটি টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ রয়েছে। জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে রাজ্যে কোনও অডিট হয়নি। বিনোদন খাতে প্রচুর টাকা খরচ করছে সরকার।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “পঞ্চায়েত ও জেলা পরিষদে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা পাঠাচ্ছে কেন্দ্র। আর সেই টাকা দিয়ে ইলেকট্রিক বিল পে করা হচ্ছে। অর্থাৎ কেন্দ্রের টাকা নিচ্ছে রাজ্য।” তিনি বলেন, “যে অর্থ কমিশনের টাকা উন্নয়ন খাতে খরচ করার জন্য পাঠানো হয়, সেটা দিয়েই বিডিও অফিস থেকে নবান্ন, সব জায়গায় ইলেকট্রিক বিল দেওয়া হচ্ছে।” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানান, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! ভোটার লিস্টেও দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, “ডায়মন্ড হারবার, আলিপুর সহ গোটা রাজ্যের অনেক এসডিও এই ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন।” সামনেই লোকসভার ভোট, আর কেবলমাত্র বিজেপি করার জন্য নাম বাদ পড়ল! তাঁর এই অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে।

    কয়লা পাচার, গরু পাচার, বালি পাচার, মাটি পাচার, রেশন বণ্টন দুর্নীতি, স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, পুর নিয়োগ দুর্নীতি, মিড-ডে-মিল এবং আবাস দুর্নীতির পর এবার রাজ্যের ভোটার তালিকায় ব্যাপক দুর্নীতির কথায় আরও একবার সরব হল বিজেপি।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের সমর্থক-কর্মীদের রাজনৈতিক মতপ্রকাশ এবং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে একাধিকবার সরব হয়েছে বিজেপি। এবার ভোটার লিস্ট থেকে বিজেপি কর্মীদের নাম বাদ দিয়ে কারচুপির অভিযোগ তুলে শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়ে অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তালিকায় নাম না থাকা ২৫ জন বিজেপি কর্মী। তিনি বলেন, “ভোটার লিস্টে বাদ যাওয়া সকলেই ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দা। প্রত্যেক বিজেপি কর্মীর নাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই কাজ বিডিও, এসডিও এবং জেলা শাসকের প্রত্যক্ষ মদতে সম্ভব হয়েছে। তাই আজ নির্বাচন কমিশনে জানিয়ে গেলাম। রাজ্যের শাসক দলের নির্দেশে এই কাজ  হয়েছে।”

    আর কী বললেন?

    রাজ্যে ভোটার তালিকায় কারচুপি নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে ভোটার তালিকায় এবার যে ধরনের কারচুপি ঘটেছে তাতে রাজ্য সরকারের বিডিও, চুক্তি ভিত্তিককর্মী, ডেটা এন্ট্রি অপারেটের একসঙ্গে মিলে গভীর চক্রান্ত করেছে। এটা পরিকল্পিত সংগঠিত অপরাধ। ভারতের কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি। এটাই হল ডায়মন্ড হারবার মডেল। রাজ্যের ৪২টি লোকসভার আসনের মধ্যে সব জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এইভাবে কোনও ভোটারদের নাম বাতিল করা যায় না। তাই যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের নাম লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কমিশননের কাছে আবেদন করেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে গেল, বাধা রইল না অধিবেশনে যোগ দিতে

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে গেল, বাধা রইল না অধিবেশনে যোগ দিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের নভেম্বর মাসেই বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। সে নিয়ে সরকারের ভূমিকায় প্রশ্নও উঠতে শুরু করে। ঠিক ৩ মাসের মাথায় উঠে গেল বিরোধী দলনেতার সাসপেনশন। জানা গিয়েছে, আসন্ন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বাজেট অধিবেশনে তিনি যোগ দিতে পারবেন। বাজেট অধিবেশন শুরুর আগে নন্দীগ্রামের বিধায়কের সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবারই সংবাদমাধ্যমকে স্পিকার বলেন, ‘‘বিরোধী দলনেতার সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে, চাইলে তিনি অধিবেশনে যোগ দিতে পারেন।’’

    আরও পড়ুন: এবার তোষাখানা মামলায় ১৪ বছরের জেলের সাজা হল সস্ত্রীক ইমরান খানের

    ৫ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় বাজেট অধিবেশন 

    শোনা যাচ্ছে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বিধানসভায় বাজেট অধিবেশন শুরু হবে। সাধারণভাবে নিয়ম হল রাজ্যপালের ভাষণ দিয়েই অধিবেশন শুরু হওয়ার কিন্তু এবারে তা হচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে। কিন্তু রাজভবনকে এড়িয়ে বাজেট পেশ করা যায় কি? এনিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। রাজভবন রাজ্য সংঘাত ফের একবার বাজেট অধিবেশনকে ঘিরে সামনে আসবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। রাজভবন এবিষয়ে কী বিবৃতি দেয় সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বাজেট অধিবেশনে যোগ দেবেন বিজেপি বিধায়করাও

    গত নভেম্বর মাসেই বিরোধী দলনেতাকে (Suvendu Adhikari) যখন সাসপেন্ড করেন স্পিকার, তখনই তাঁর সঙ্গে বেরিয়ে যান উপস্থিত বিজেপি বিধায়করা। প্রসঙ্গত, গেরুয়া শিবিরের বিধায়করা সে সময় জানিয়েছিলেন যে, তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বয়কট করবেন বিধানসভায়। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে যাওয়ার পরে বিজেপি পরিষদীয় দল বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনে যোগ দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত তাঁর সাসপেনশন প্রত্যাহারের ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    আরও পড়ুন: মালদায় রাহুল গান্ধীর গাড়িতে পড়ল ইট, ভেঙে চুরমার পিছনের কাচ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যায় দিতে হবে ডিএ (DA Issue)। মমতা সরকারের কাছে এই দাবি জানিয়ে আন্দোলনে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন চারজন আন্দোলনকারী। এবার এ বিষয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি লিখলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন বলে আবেদন জানান তিনি। সমাজ মাধ্যমে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

    রাজ্যপালকে চিঠি

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের চারজন সরকারি কর্মচারী গত কয়েকদিন ধরে বকেয়া ডিএ-র (DA Issue) দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন। মঙ্গলবার সেই অনশন মঞ্চে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের যন্ত্রণা দেখে এবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি লিখলেন তিনি। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ করার জন্য আবেদন জানান শুভেন্দু। এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘সংগ্রামী যৌথমঞ্চের চারজন সদস্য আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁরা কেন্দ্রের হারে রাজ্যের কাছে ডিএ-র দাবি করেছেন। আমি এ নিয়ে রাজ্যপালকে চিঠি লিখেছি।’

    শুভেন্দু রাজ্যপালকে জানান, ডিএ (DA Issue) আন্দোলনকারীদের অনশন চলছে। তাই বিষয়টি দেখুন রাজ্যপাল। যেহেতু অনশন অবস্থান, ফলে চারজনের শারীরিক অবস্থাও বিশেষ নজরে রাখা দরকার। যে কোনও সময় অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন তাঁরা। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, একটি মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত রাখা দরকার। সেখানে চিকিৎসক, নার্সরা থাকবেন। যাঁরা নিয়মিত অনশনকারীদের স্বাস্থ্যের অবস্থার নজরদারি চালাবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ajodhya Ram Temple: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

    Ajodhya Ram Temple: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম দর্শনে অযোধ্যা যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি একদিনের সফরে অযোধ্যা যাবেন তিনি। এই সফরে তাঁর সঙ্গী হবেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিজেপি বিধায়কেরা।  ওই দিনই আবার তাঁরা সকলে কলকাতায় ফিরবেন। সামনে লোকসভা নির্বাচন, তারপর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে রাজ্য বাজেট অধিবেশন। তাই এই কর্মব্যস্ততার মধ্যে একদিনের সফরেই রামের আশীষ নিতে অযোধ্যা যাওয়ার ইচ্ছা বিরোধী দলনেতার।

    একদিনের ঝটিতি সফর

    দলীয় সূত্রের খবর, ১১ ফেব্রুয়ারি রবিবার রয়েছে। তাছাড়া ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশন। বাজেটে যোগ দিতে বিজেপির উত্তর ও দক্ষিণের সমস্ত বিধায়করা বিধানসভায় আসবেন। রবিবার ছুটির দিন থাকায় বিমান পথে সেদিনই অযোধ্যা গিয়ে আবার ফিরে আসার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। কারণ, পরের দিন আবার বাজেট অধিবেশন রয়েছে রাজ্য বিধানসভায়। এক বিজেপি নেতার কথায়, ‘‘রামমন্দির আসলে হিন্দুদের আবেগ। ৫০০ বছরের বেশি সময় ধরে লড়াই করার পর সেই দিন এসেছে, তাই এমন একটি পবিত্র মন্দির দেখতে পাওয়া অনেক বড় বিষয়। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।’’

    আরও পড়ুন: বাণিজ্যের নতুন দিশা! রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে রেকর্ড আয়

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দির উদ্বোধনের দিন দলীয় নেতাদের নিজ নিজ রাজ্যে থেকেই রামমন্দিরের সূচনাপর্ব উদ্‌যাপন করতে বলেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মেনে বিরোধী দলনেতা মঙ্গলবার তাঁর কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন কলকাতা ও হাওড়া জেলার মধ্যেই। এবার তিনি অযোধ্যা যাবেন রাম দর্শনের জন্য। সোমবার অযোধ্যার নবনির্মিত রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেদিন ভিআইপি ছাড়া সাধারণের প্রবেশাধিকার ছিল না মন্দির চত্বরে। সেই অর্থে মঙ্গলবারই ছিল সর্বসাধারণের জন্য রাম দর্শনের প্রথম দিন। মন্দির কমিটির হিসেব অনুযায়ী, প্রথম দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়েছে। আগামী কয়েকদিন এই জন জোয়ার আরও তীব্রতর হবে বলেই অনুমান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব”, ডিএ আন্দোলনকারীদের আশ্বাস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব”, ডিএ আন্দোলনকারীদের আশ্বাস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব।” মঙ্গল-সকালে ডিএর দাবিতে আন্দোলনকারীদের মঞ্চে গিয়ে এই আশ্বাস দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বকেয়া ডিএর দাবিতে কর্মচারী সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ব্যানারে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মীরা। সম্প্রতি আন্দোলনকারীদের একাংশ শুরু করেছেন আমরণ অনশন।

    নবান্ন অভিযানের পরামর্শ

    এদিন সাত সকালে সটান এই মঞ্চেই হাজির হন শুভেন্দু। আন্দোলনকারীদের নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়ার পরামর্শ দেন। কড়া সমালোচনা করেন রাজ্য সরকারের। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “এঁদের যদি কিছু হয়, আগুন জ্বলবে বাংলায়। রাজ্য সরকারের দুর্নীতিতে এঁরা প্রশ্রয় দেননি বলেই ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিরুপ আচরণ করা হচ্ছে। সরকারি কর্মীদের এই আন্দোলনে বিজেপির নিঃশর্ত সমর্থন রয়েছে।”

    রাজ্য সরকারের দুর্নীতির খতিয়ান

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন আবাস যোজনায় ঘর না দিয়ে তৃণমূলের নেতা নিজের গোয়াল ঘর দেখিয়ে বাড়ি নিয়ে নিয়েছেন। এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন শৌচালয়ের টাকা গরিব মানুষকে না দিয়ে হাজার হাজার টাকা নিজেদের পকেটে ঢুকিয়েছেন তৃণমূল নেতারা। এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন চুরি, এই সরকারি কর্মীরা দেখেছেন স্থায়ী ছ’ লক্ষ পোস্ট অবলুপ্ত করেছে সরকার। অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করছেন চার থেকে বারো হাজার।”

    আরও পড়ুুন: ‘রামের আলো’ থেকে বিদ্যুৎ! ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’র ঘোষণা মোদির

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “তৃণমূল নেতারা কীভাবে বেকার ভাতার নামে ধাপ্পাবাজি করছেন, নিয়োগ পরীক্ষায় কারচুপি হয়েছে, পিএসসির কর্মচারিরা আমায় সে তথ্য দেন। বামপন্থী কর্মীরা আমায় জানিয়েছেন মিড-ডে মিলের টাকা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি অনুষ্ঠানে কম্বল বিতরণ করেছেন।” তিনি বলেন, “এ সবের জন্য মুখ্যমন্ত্রী আতঙ্কিত। এই সরকারি কর্মীদের তিনি যে পাশে পাবেন না, তা আগেই বুঝে গিয়েছেন। তাই এঁদের ডিএ আটকে রয়েছে।” এর পরেই আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “ডাকুন নবান্ন অভিযান। আমি সঙ্গে থাকব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mamata Banerjee Sanghati Rally: ‘ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি’, সংহতি যাত্রা নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ বিজেপির

    Mamata Banerjee Sanghati Rally: ‘ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি’, সংহতি যাত্রা নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির তুষ্টিকরণ করে বাংলার দশ কোটি মানুষকে আলাদা করার চেষ্টা করছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার, রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিনে তৃণমূলের সংহতি যাত্রাকে কটাক্ষ করল বিজেপি। ৫০০ বছর লড়াইয়ের পর রাম এদিন তাঁর নতুন গৃহে প্রবেশ করেন। রাম সর্বদাই সর্বত্র বিরাজমান। তাই এদিন মমতার এই মিছিল বিজেপির মতে, ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই নয়। এই রাজনীতি করে তিনি বাংলাকে আলাদা করতে চাইছেন বলে অভিমত গেরুয়া শিবিরের।

    শুভেন্দু যা বললেন

    এই মিছিল প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া, অন্য কোনও রাজ্যে এইভাবে প্রকাশ্যে রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন পাল্টা কর্মসূচি ডেকে, পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করা হয়নি। যেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করছেন।’ শুভেন্দু বলেন, ‘উনি ২টো কারণে মিছিল করছেন, মুসলিম ভোটকে লোকসভা ভোটের আগে একজোট করার জন্য। কারণ ওনার কাছ থেকে মুসলিম ভোট সরে গেছে। হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সবাই ওনাকে চোর বলে ডাকে। তাই তিনি মুসলিম ভোট ফেরাতে চান। দ্বিতীয় তিনি, রাজ্যে দাঙ্গা লাগিয়ে যারা গেরুয়া ধ্বজ নিয়ে রাস্তায় বেরিয়েছেন তাদেরকে জেলে পুরতে চান। রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে একাধিক অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়া হয়েছে। পুলিশের তরফে ফোন করে ‘না’ বলা হয়েছে। হাজার হাজার জায়গায় তৃণমূলের কাউন্সিলররা রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করছে’।

    সুকান্তর তোপ

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘রাম নিজেই সম্প্রীতির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। রাম সবার। সেজন্যই তৃণমূল কংগ্রেস সহ যারা এই ধরণের সম্প্রীতি যাত্রা, সম্প্রীতি সভা যা করার চেষ্টা করছেন, এগুলো আসলে উস্কানিমূলক কাজকর্ম তার বেশি কিছু না।’ এদিন সিঙ্গুর স্টেশন সংলগ্ন রাম মন্দিরে পূজো দিয়ে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘উনি শুধুমাত্র ভোটের পলিটিক্সের জন্য রামের মধ্যে ধর্ম ঢোকাচ্ছে আর পশ্চিমবঙ্গটাকে দেশ থেকে আলাদা করতে চাইছেন। ১৪০ কোটি মানুষ আজ রাম নাম করছেন, আর আজকে মুখ্যমন্ত্রী রামের বিরুদ্ধে গিয়ে মিছিল করছেন। উনার কোনওদিন ভালো হতে পারে না।’ 

    আরও পড়ুন: ‘রাম সিয়া রাম’-এর সুরে ভাসল সরযূতীর, রামভজনে মগ্ন অযোধ্যা

    সংহতি কোথায়?

    সোমবার দুপুর ৩টেয় কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়ে সংহতি যাত্রার সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর হাজরা মোড় থেকেই মিছিল শুরু করেন তিনি। পার্ক সার্কাস ময়দানে মিছিল শেষ হবে। এরইমাঝে একটি গির্জা ও একটি মসজিদেও যাবেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মিছিলকে কটাক্ষ করে বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘এই সংহতির নামে পশ্চিমবাংলায় সব জায়গায় গান গাওয়া হয়েছে। সেই দেশভাগের পর থেকে সংহতির আয়োজন আগেও ছিল। কেন সংহতি হয়নি? যাঁরা সংহতি মিছিলের নামে সংহতি নষ্ট করেন, তাঁরা আবার রাস্তায় নেমেছেন। কেবল যাঁরা টিএমসির উচ্ছিষ্টভোগী, তাঁদের আমলে করে খাচ্ছে সেরকম কিছু দোকলা লোক যাবে।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাম মন্দির উদ্বোধন, হেল্পলাইন নম্বর চালু বিজেপির, দুর্গামূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাম মন্দির উদ্বোধন, হেল্পলাইন নম্বর চালু বিজেপির, দুর্গামূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচশো বছরের অপেক্ষা! অবশেষে রাম মন্দির (Ram Mandir Inauguration) প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে সরযু নদীর তীরে। অযোধ্যা থেকে কয়েকশো মাইল দূরে কলকাতাতেও উৎসবের মেজাজ। বাংলাজুড়ে একাধিক কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বিশাল মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ে রাম মন্দিরে প্রবেশ করেছেন। রামচন্দ্রের সঙ্গে বাংলার যোগসূত্র হিসেবে মিছিলের মূলভাবনা অকালবোধন। ধূপ-ধুনো জ্বালিয়ে, ঢাক বাজিয়ে দুর্গা প্রতিমা নিয়ে শোভাযাত্রা করে মন্দিরে পৌঁছন বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর নেতৃত্বে শোভাযাত্রা

    মিছিলের আয়োজক শ্রীরাম সেনা। উত্তর কলকাতার গণেশ টকিজের বৈকুণ্ঠপুর মন্দির থেকে শুরু হয়ে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ের রাম মন্দির পর্যন্ত যায় এই শোভাযাত্রা। এই মিছিলে যোগ দিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সারা বাংলায় ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান উঠছে। যদি লজ্জা থাকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকেলে বাড়ি থেকে বেরোবেন না।’’ সন্ধে ৬টা নাগাদ, হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে গঙ্গা আরতি করবেন বিরোধী দলনেতা। এরপর সন্ধে ৭টায়, গরচায় রাম দরবারের উদ্বোধন করার কথা শুভেন্দু অধিকারীর।  

    বাংলায় সারা দিনের কর্মসূচি

    সোমবার দিনভর রাজ্যের বিভিন্ন মঠ, মন্দির, আশ্রম, মহল্লায় ও ক্লাবে রামপুজো ও প্রদীপ জ্বালানোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে পদযাত্রায় অংশ নেবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরে পদযাত্রায় থাকবেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। বঙ্গ বিজেপির তরফে রাম মন্দির উদ্বোধনের একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বিজেপির নেতা-কর্মীদের বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, রাজ্যের সমস্ত জেলার প্রতি বুথের অন্তত একটি হলেও মন্দিরে পুজোর আয়োজন করতে হবে। সেই মন্দির পরিষ্কার করা থেকে শুরু করে প্রসাদ বিলি করতে হবে। সকাল বা সন্ধায় ‘নগরকীতর্ন’ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: শহরে মরশুমের শীতলতম দিন! এক ধাক্কায় তাপমাত্রা কমল তিন ডিগ্রি

    হেল্পলাইন নম্বর চালু

    রাম মন্দির নিয়ে বাংলায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে নতুন উদ্যোগ নিল বঙ্গ বিজেপি। চালু হল একটি হেল্পলাইন নম্বর। রবিবার থেকেই এই হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। রবিবার বঙ্গ বিজেপির তরফে একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়। নম্বরটি হল ৭৬০৫০-২৬১১৫। রামমন্দির উদ্বোধন ঘিরে বাংলায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেই এই নম্বরে ফোন করলে মিলবে যে কোনওরকম সহায়তা বলে বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে। এর আগে একাধিক জায়গায় রাম মন্দির উদ্বোধনের জন্য মিছিলে বাধা প্রদান করা হয়েছে বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ জানানো হয়েছিল। 

    কলস যাত্রার আয়োজন

    এদিন সকালে দমদম হনুমান মন্দির থেকে দমদম পার্ক পর্যন্ত এক কলস যাত্রার আয়োজন করা হয়। বিজেপি নেতা পীযূষ কানোরিয়ার নেতৃত্বে এই যাত্রা দমদম হনুমান মন্দির থেকে শুরু হয় দমদম রোড নাগেরবাজার হয়ে যশোর রোড ধরে পৌছায় দমদম পার্কে।মিছিলে অংশ দেন কামদুলি তুই প্রতিবাদী মুখ মৌসুমী ও টুম্পা। এছাড়াও যাত্রায় কয়েকশো মহিলা ও পুরুষ। হাতে কলস ও পতাকা নিয়ে তাদের এই কলস যাত্রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ramlala: রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় থাকবেন মোট ১৫ যজমান, নাম ঘোষণা ট্রাস্টের

    Ramlala: রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় থাকবেন মোট ১৫ যজমান, নাম ঘোষণা ট্রাস্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫টি দম্পতি রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যজমানের ভূমিকা পালন করবে। ভারতের নানা প্রান্ত থেকে এই যজমানরা এসেছেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। এমনটাই জানানো হয়েছে ট্রাস্টের তরফে।

    যজমান হিসাবে দলিত ও আদিবাসী রয়েছেন (Ramlala)

    আজ, ২২ জানুয়ারি মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে। ৫০০ বছরের দীর্ঘ আন্দোলনের পর প্রভু রামলালার মন্দিরের পুনর্নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হতে চলেছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য সারা দেশ থেকে ১৫টি দম্পতিকে চয়ন করা হয়েছে।  এই ১৫ যজমানকে শাস্ত্রমতে বিধিবিধান, নিমায়চার, শুদ্ধাচার, পূজাচার ইত্যাদি পালনের মধ্যে দিয়ে মন্দিরের পুজোর কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। এই যজমানদের মধ্যে সমাজের নানা বর্গের মানুষকে স্থান দেওয়া হয়েছে। যজমানদের মধ্যে রয়েছেন দলিত, আদিবাসী, ওবিসি এবং অন্যান্য শ্রেণিভুক্তরা।

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় প্রধান যজমানের ভূমিকায় থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় গর্ভগৃহে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন রাও ভাগবত, ট্রাস্টের সভাপতি নিত্য গোপাল দাস, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অন্যদিকে, বাইরে পূজাচার ও ধর্মীয় রীতি ও যজ্ঞের জায়গায় থাকবেন বাকি ১৪ যজমান।

    কোন কোন জায়গা থেকে যজমানরা রয়েছেন?

    শ্রী রামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে বাকি ১৪ জন যজমানের নামা ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা প্রত্যকেই মন্দিরের রামলালার (Ramlala) প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে ঘিরে বৈদিক নিয়ম এবং শাস্ত্রানুসারে বিধিবিধান পালন করছেন। তাঁদের মধ্যে হলেন আরএসএস অনুমোদিত সংগঠন বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের সভাপতি রামচন্দ্র খাঙ্গারে। তিনি মূলত রাজস্থানের উদয়পুরের বাসিন্দা। তিন যজমান বারাণসী থেকে এসেছেন। তাঁরা হলেন— আনিল চৌধুরি, কৈলাশ যাদব এবং কাবেন্দ্র কুমার সিং। আর বাকি যজমানের নাম হল, রাম কুই জেমি, জয়পুরের সর্দার গুরু চরণ সিং, হরিদ্বারের রবিদাস সমাজের কৃষ্ণ মোহন, মুলতানি থেকে রমেশ জৈন, তামিলনাড়ুর আদলারাসন, মুম্বই থেকে ভিত্তলরাও কামলে, লাতুর থেকে মহাদেব রাও গায়কোয়োড়, কর্নাটকের কুলবর্গী থেকে লিঙ্গরাজ বাসবরাজ আপ্পা, লখনউ থেকে দিলীপ বাল্মীকি এবং হরিয়ানা থেকে অরুণ চৌধুরি। তবে প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন আরএসএস নেতা অনিল মিশ্র এবং তাঁর স্ত্রী ঊষা।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “পরেশ অধিকারী ও তাঁর কন্যাকে জেলের ভিতরে দেখতে চাই”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “পরেশ অধিকারী ও তাঁর কন্যাকে জেলের ভিতরে দেখতে চাই”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পরেশ অধিকারী এসএসসি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। তাঁর নাম এসএসসির প্রাথমিক অভিযোগের তালিকায় রয়েছে। তাঁর  এবং কন্যার নাম আমরা চার্জশিটে দেখতে চাই। তাঁকে বিজেপির মঞ্চে নয়, জেলের ভিতরে দেখতে চাই।” ঠিক এই ভাবেই জলপাইগুড়ির মেখলিগঞ্জে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    মেখলিগঞ্জের দলীয় সভায় নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “তৃণমূলের কাছে বিজেপির বিরোধী দলনেতা আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজ্যে তৃণমূল সরকারের দুর্নীতি নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে সোচ্চার হয়েছি আমরা। বিজেপি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে বিরোধী দলের ভূমিকা কী তা পালন করছে। রাজ্যে ২০১১ থেকে সিপিএম বিরোধী দল ছিল আবার ২০১৬ থেকে কংগ্রেস ছিল বিরোধী দল, কিন্তু কংগ্রেস-সিপিএম বিরোধী দলের ভূমিকা কী হওয়া উচিত তা সেই সময়ে পালন করেনি। তাঁরা কেবলমাত্র ফিস ফ্রাই খেয়েছেন। কিন্তু বিজেপির বিধায়ক-সাংসদেরা তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে তাঁদের দুর্নীতি, চুরি, মানুষের প্রাপ্য অধিকার নিয়ে লড়াই সংঘর্ষ করছে। গণতন্ত্র লুটের জন্য নবান্ন অভিযান করেছি আমরা। আবার রাজ্যে বাঞ্চিতদের অধিকারের দাবিকে সুরক্ষিত করতে রাজপথে নেমে আন্দোলন করেছে বিজেপি। রেশন দুর্নীতি, স্কুল নিয়োগে দুর্নীতি, মিড-ডে-মিল, পুরনিয়োগ র্দুনীতি, কয়লা, বালি, গরু পাচার নিয়ে মানুষের কাছে গিয়ে তৃণমূল সরকারের ষড়যন্ত্রের কথা পৌঁছে দিয়েছি।”  

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গে কী বলেন?

    সন্দেশখালির ঘটনা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হয় যে ওই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত জিয়াউদ্দীন অভিযোগ করছে ইডি সম্পূর্ণ ভাবে শুভেন্দুর নির্দেশেই সেখানে গিয়েছিলো। এর জবাবে জলপাইগুড়িতে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এটা আতঙ্ক থেকে এইসব কথা চোরেরা বলছে। চোরেদের জেলে ভরা হবে আর এই আতঙ্ক থাকা ভালো। রাজ্যের দুর্নীতি নিয়ে বিজেপি সমস্ত চোরেদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share