Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় পিটিয়ে খুন করা হয়েছে ওই যুবককে। শুক্রবার মৃত যুবকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। তার পরেই লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দু বলেন, “আমরা অশোক সিংহের মৃত্যুকে ছোট আকারে দেখছি না। বৃহস্পতিবার আদালতের পরবর্তী নির্দেশ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তারপর লালবাজার ঘেরাও হবে। সেই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেব আমি।”

    শুভেন্দুর দাবি

    অশোককে থানায় পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে দাবি করেন শুভেন্দু। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ মুছে দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “ওই যুবকের মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে গিয়েছিল। কিন্তু রক্ত জমাট বাঁধল কী করে? এটা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ হরি দাস রায় ও তাঁর সহযোগী রাজু। ঘটনাটিকে ত্বরান্বিত করেছে ওসি আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা। এই ক্ষমতাগুলো পেয়েছে বিনীত গোয়েলদের কাছ থেকে।” মৃত যুবকের পরিবারকে বিজেপির তরফে আইনি সাহায্য দেওয়া হবে বলেও জানান শুভেন্দু। তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার সব ব্যবস্থাও করার আশ্বাস দেন তিনি (Suvendu Adhikari)।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি

    অশোকের মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এদিন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। দু’ পক্ষের সওয়াল শুনে আদালতের নির্দেশ, পুলিশের তদন্তের ওপর আস্থা প্রকাশ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তেরও কোনও প্রয়োজন নেই। চুরির মোবাইল ফোন কেনার অভিযোগে বুধবার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় ডেকে পাঠানো হয় পেশায় ব্যবসায়ী অশোককে। জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানায় বিজেপি। অপসারণের দাবি তোলা হয় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার ওসিকে।

    আরও পড়ুুন: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ, দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানালেন সুকান্ত

    বিজেপির দাবি ছিল, রাজ্যের হাসপাতালে ময়নাতদন্ত হলে যেন চিকিৎসক আসেন কমান্ড হাসপাতাল থেকেই। যদিও পুলিশের দাবি, অশোককে মারধর করা হয়নি। অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান তিনি। মাথা ফেটে যায়, মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরিয়ে আসে। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া (Suvendu Adhikari) হলে মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে ধসের জেরে আটকে রয়েছেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। সেই তালিকায় রয়েছেন বাংলার তিন শ্রমিকও। তাই শ্রমিকদের উদ্ধারকার্যের বিষয়ে খোঁজখবর নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ ব্যাপারে তিনি কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে।

    শুভেন্দুর বার্তা

    এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “আমি উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে উদ্ধারকাজ নিয়ে কথা বলেছি। আমি জেনেছি, সেনা ও এনডিআরএফ দিন-রাত এক করে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হবে।” রবিবার রাতে উত্তরকাশীতে ব্রহ্মখাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর একটি নির্মীয়মান সুড়ঙ্গের মুখে ধস নামে। ওই সময় সুড়ঙ্গের ভেতরে ছিলেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। আটকে পড়েন তাঁরা। সোমবার সকাল থেকে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। মঙ্গলবার বেলা ১০টা পর্যন্ত কারও খোঁজ মেলেনি বলেই খবর।

    পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন

    জানা গিয়েছে, সুড়ঙ্গের ভেতরে আটকে থাকা শ্রমিকদের পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আটকে থাকা শ্রমিকদের খোঁজ মিলেছে। তাঁদের খাদ্য, জল ও অন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে বলেই জানানো হয়েছে।” তিনি জানান, এ রাজ্যের যে তিন শ্রমিক ওই সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন তাঁরা হলেন, জয়দেব প্রামাণিক, মণির তালুকদার ও সৌভিক পাখিরা। উদ্ধারকারী দলের তরফে এক আধিকারিক জানান, প্রায় ২১ মিটারের একটি স্ল্যাব সুড়ঙ্গের মুখ আটকে দিয়েছিল। সেটি সরানো হয়েছে। এ পর্যন্ত সুড়ঙ্গের ১৯ মিটার এলাকা পরিষ্কার করা হয়েছে।

    একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, কংক্রিটের বড় বড় চাঁই স্তূপীকৃত হয়ে পড়ে রয়েছে সুড়ঙ্গে। সেগুলি সরিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। বিপর্যয় মোকাবিলা দলের এক আধিকারিক বলেন, “সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিরাপদ জায়গা বলতে রয়েছে প্রায় ৪০০ মিটার এলাকা। এখানেই তাঁরা হাঁটাচলা করতে পারবেন। পারবেন শ্বাস নিতেও।” প্রসঙ্গত, এই (Suvendu Adhikari) সুড়ঙ্গে যাঁরা আটকে রয়েছেন তাঁদের সিংহভাগই বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশের।

    আরও পড়ুুন: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুন গোষ্ঠী কোন্দলেই? ‘গণপিটুনি’তে মৃতের স্ত্রীর বয়ানে ঘুরে গেল ‘খেলা’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: “জালিয়াত সাংসদ জেলে যান”, নাম না করে মহুয়াকে নিশানা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “জালিয়াত সাংসদ জেলে যান”, নাম না করে মহুয়াকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই ধরনের জালিয়াত সাংসদের সাংসদ পদ খারিজ হওয়া সময়ের অপেক্ষা ছিল। বাংলার মানুষ চান, তাঁকে জেলে ঢোকানো হোক। আমরাও চাই এই জালিয়াত সাংসদ জেলে যান।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন বিষ্ণুপুরে নাম না করে মহুয়াকে জেলে ঢোকানোর দাবি তোলেন তিনি।

    কাঠগড়ায় কৃষ্ণনগরের সাংসদ

    ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার অভিযোগে কাঠগড়ায় কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া। তাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিলেন সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। এর পরেই সংসদের এথিক্স কমিটি তলব করে তৃণমূলের এই নেত্রীকে। সেখানে প্রশ্ন-বাণের মুখে পড়ে মাঝ পথে কমিটির সামনে থেকে বেরিয়ে চলে যান তৃণমূল নেত্রী। নিশিকান্তর ওই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। আর এথিক্স কমিটি জানিয়েছে, মহুয়ার বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা ও দামি উপহার নেওয়ার যে অভিযোগ রয়েছে, তার প্রাতিষ্ঠানিক তদন্ত করুক সরকার। মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশও করেছে এথিক্স কমিটি। ৪ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। সেখানেই পেশ হতে পারে এথিক্স কমিটির সুপারিশপত্রটি।

    “জালিয়াত সাংসদ জেলে যান”

    এহেন আবহে এদিন বিষ্ণুপুরে শুভেন্দু বলেন, “এই ধরনের জালিয়াত সাংসদের সাংসদ পদ খারিজ হওয়া সময়ের অপেক্ষা ছিল। বাংলার মানুষ চান, তাঁকে জেলে ঢোকানো হোক। আমরাও চাই এই জালিয়াত সাংসদ জেলে যান (Suvendu Adhikari)।” গত মাসে মহুয়াকে নিশানা করে শুভেন্দু বলেছিলেন, “লোকসভার এথিক্স কমিটির যত দ্রুত সম্ভব যথাযথ পদক্ষেপ করা উচিত। মা কালীর অভিশাপ পড়েছে। এই লোভী সাংসদ মা কালী মদ খায় আর সিগারেট খায় বলেছিল। প্রমাণ হয়ে গিয়েছে মা কালী আর সনাতনের দেবদেবীদের কুরচিকর ভাষায় খারাপ কথা বললে তার পরের জন্মে নয়, এজন্মেই ধ্বংস হবে।“ প্রসঙ্গত, দিন দুই আগে মহুয়ার বিরুদ্ধে বাড়িতে অনুপ্রবেশের অভিযোগ তুলে থানায় গিয়েছিলেন তাঁরই প্রাক্তন ‘প্রেমিক’ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাই। দায়ের করা অভিযোগে দেহাদ্রাই জানিয়েছিলেন, ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যেই তাঁর বাড়িতে ‘অনুপ্রবেশ’ করেছিলেন মহুয়া। সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবীর অভিযোগ, ৫ ও ৬ নভেম্বর না জানিয়েই তাঁর বাড়িতে এসেছিলেন তৃণমূল নেত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘দুবাইয়ের প্রতি তাঁর বেশি প্রেম’, মহুয়াকে টেনে অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে দিল্লি থানায় দায়ের করা অভিযোগপত্রে দেহাদ্রাই লিখেছেন, গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ ও ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে কিছু না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। এভাবে (মহুয়া) মৈত্রর আমার বাড়িতে আসার কারণ হিসেবে মনে হচ্ছে, তিনি আমার বিরুদ্ধে আবার কোনও ভুয়ো প্রতারণামূলক অভিযোগ দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাঁর অভিযোগ, তাঁকে ভয় দেখানোর অভিপ্রায় নিয়েই তাঁর বাড়িতে অনুপ্রবেশ করেছিলেন মহুয়া (Mahua Moitra)। তাঁর সংযোজন, “মহুয়া মৈত্রর প্রতারণামূলক ও মিথ্যে অভিযোগ সম্পর্কে আমি আগেই দিল্লির পুলিশ (Suvendu Adhikari) কমিশনারকে জানিয়েছি। তবে তাঁর এই অনুপ্রবেশে ভয় পেয়েছেন আমার বাড়ির কর্মীরা।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    Suvendu Adhikari: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্প আনতে টানা ১১ দিন বিদেশ সফর করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে গিয়েছিলেন ঘনিষ্ঠ বৃত্তের কয়েকজন। শিল্প কী এসেছে কিংবা আসবে, তা অন্য প্রশ্ন। তবে সরকারি পয়সায় এই ১১ দিনের ‘মোচ্ছব’ (বিরোধীরা তো তাই বলছেন!) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডেলে এ ব্যাপারে একটি পোস্টও করেছেন শুভেন্দু।

    বিদেশ সফরে মুখ্যমন্ত্রী

    সেপ্টেম্বরে টানা ১১ দিন বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের যুক্তি ছিল, শিল্প টানতে বিদেশ গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তখনই এ নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলেন বিরোধীরা। তাঁদের একাংশ জানিয়েছিলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টানা এতদিন বিদেশ সফর করেননি। অথচ একটি অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী টানা ১১ দিন বিদেশ ঘুরে এলেন! এই সফরে মুখ্যমন্ত্রী বেশ কয়েকদিন ছিলেন স্পেনে। পরে যান সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। এই সফর সম্পর্কেই জানতে চান নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দু যা জানতে চেয়েছেন

    তথ্যের অধিকার আইনে ২১ সেপ্টেম্বর শুভেন্দু আবেদন করেন রাজ্যের শিল্প, বাণিজ্য ও উদ্যোগ দফতরের পাবলিক ইনফরমেশন অফিসারের কাছে। একই আবেদন তিনি করেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং পর্যটন দফতরের পাবলিক ইনফরমেশন অফিসারের কাছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানতে চেয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের সময় কারা সঙ্গী ছিলেন? যাঁরা ছিলেন, তাঁদের বেছে নেওয়া কীভাবে হয়েছে?  কারা শুরু থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছিলেন? মাঝপথেই বা যোগ দিয়েছিলেন কারা? সফরের খরচই বা কত? মোট খরচের পাশাপাশি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জানতে চেয়েছেন, বিমান ভাড়া, থাকার খরচ, বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের খরচ ইত্যাদি সম্পর্কেও।

    মঙ্গলবার শুভেন্দু জানান, তথ্যের অধিকার আইনে ৩০ দিনের মধ্যে তাঁর আবেদনের জবাব দেওয়ার কথা রাজ্য সরকারের। জবাব না পেয়ে ফের চিঠি দিয়েছেন ২ নভেম্বর। এদিনের পোস্টে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, “আমি তাদের (রাজ্য সরকার) প্রতিক্রিয়ার জন্য আরও কয়েকদিন অপেক্ষা করব এবং তারপর আমি (Suvendu Adhikari) আদালতে যাব।”

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি ও তাঁর পুত্রকে নোটিশ আয়কর দফতরের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Akhil Giri: রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি ও তাঁর পুত্রকে নোটিশ আয়কর দফতরের

    Akhil Giri: রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি ও তাঁর পুত্রকে নোটিশ আয়কর দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি, রাজ্যপালের নামে কুরুচিকর মন্তব্য করেন। তার আগে, রাষ্ট্রপতির উদ্দেশেও কুমন্তব্য করেছিলেন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। এবার আয়কর দফতরের তরফে নোটিশ পাঠানো হল তাঁকে। আগামী ১৩ নভেম্বর অফিসে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চিঠি পাঠানো হয়েছে মন্ত্রী পুত্র সুপ্রকাশ গিরিকেও।

    কী বলেছিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নন্দকুমার এবং কাঁথিতে পরপর দুটি সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি এবং তাঁর ছেলে সুপ্রকাশ গিরি আয়কর নোটিস পেতে চলেছেন। প্রকাশ্য জনসভা থেকে শুভেন্দু বলেন, “এমন কোনও দফতর নেই যেখানে হাত দিলে গন্ধ বেরবে না।” নাম উল্লেখ না করেই শুভেন্দু বলেন, “একজন অর্ধেক মন্ত্রী রয়েছেন। যিনি রাষ্ট্রপতির গায়ের রঙ নিয়ে কথা বলেছিলেন। উনি নেমতন্ন পেয়ে গিয়েছেন। আমার কাছে সব কাগজ রয়েছে।” পরে আবার অন্য একটি জনসভা থেকে তিনি দাবি করেছিলেন, অখিল গিরি ও তাঁর পুত্র নোটিস পেতে চলেছেন সেটি তিনি মিডিয়ার মাধ্যমে শুনতে পেয়েছেন। তখন অবশ্য এমন জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছিলেন মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে ফের উদ্ধার হল ডায়েরি! কী লেখা রয়েছে তাতে?

    কী বললেন মন্ত্রী ও তাঁর পুত্র

    উল্লেখ্য, তৃণমূল পরিচালিত কাঁথি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্য়ান হলেন সুপ্রকাশ গিরি। সূত্রের খবর, হাতে না পেলেও, মেল মারফত নোটিশ পেয়েছেন তিনি। নোটিশে তাঁকে স্বয়ং উপস্থিত হয়ে বা প্রতিনিধি পাঠিয়ে নথি জমা দিতে বলা হয়েছে। সুপ্রকাশ গিরি বলেন, “বাবারটা বলতে পারব না। আমার কাছে হাজিরা দেওয়ার কোনও নোটিস আসেনি। তবে ইমেলে একটি নোটিস এসেছে। আগামী ১৩ তারিখ আমি বা আমার কোনও প্রতিনিধিকে আয়কর সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে যেতে বলা হয়েছে। আমি সহযোগিতা করব।” নোটিশ পেয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন রাজ্যে কারামন্ত্রী অখিল গিরিও। সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেন, ‘নিয়ম মেনেই উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে, অবশ্যই নোটিশের উত্তর দেব।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: এবার রাজ্যপালকে কুকথা অখিলের, বোসকে চিঠি লিখে কারামন্ত্রীকে সরানোর দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: এবার রাজ্যপালকে কুকথা অখিলের, বোসকে চিঠি লিখে কারামন্ত্রীকে সরানোর দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করে ক্ষমা চেয়েছিলেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। এবার রাজ্যপালের বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল তাঁর বিরুদ্ধে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এ ব্যাপারে চিঠি লিখেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। কারামন্ত্রী অখিলকে বরখাস্ত করার আবেদনও জানিয়েছেন শুভেন্দু।

    কী বলছেন কারামন্ত্রী

    তৃণমূল ছেড়ে শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত দলে এক প্রকার ব্রাত্যই ছিলেন অখিল। পরে উজাড় গাঁয়ে তিনিই হন রাজা। তার পর থেকে একের পর এক বেফাঁস মন্তব্য করে চলেছেন তৃণমূল নেত্রীর গুডবুকে থাকতে চাওয়া অখিল। এক্স হ্যান্ডেলে অখিলের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সেখানে মন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, “এত হম্বিতম্বি কীসের? আমরা পারি না নাকি? আমরা পারি না? তোমার কলার ধরে তোমাকে ১০ মিনিটে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারি আমরা। আমরা পারি আমাদের কাছে যা কাগজ আছে। নবান্নয় যা কাগজ আছে, আমরা দেখছি। আমাদের হাতেও কাগজপত্র আছে।” অখিলের নিশানায় যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, তা স্পষ্ট।

    রাজ্যপালকে নিশানা অখিলের

    অখিলকে আরও বলতে শোনা যায়, “সেই জন্যই তো ১০ তারিখে আনন্দ বোস…আমরা কি আনন্দ বোস রাজ্যপালের ব্যাপারটা জানি না নাকি? কেন কুণাল ঘোষের পুজোর উদ্বোধন করতে গেছ, আমরা জানি না নাকি? হোয়াটসঅ্যাপে কী আছে তোমার? তুমি কেন ১০ তারিখে মুখ্যমন্ত্রীকে আলোচনার জন্য ডেকেছ? ১০০ দিনের কাজের কথা বলতে? আমরা জানি না! হোয়াটসঅ্যাপে কী আছে! তোমার কলঙ্ক আমরা ধরব। ছাড় পাবে না। আমাদেরও আইবি আছে, পশ্চিমবঙ্গের। আমাদেরও ফাইল রেডি।”

    রাজ্যপালকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “আপনার অধস্তন অখিল গিরি এর আগে রাষ্ট্রপতির নামে কুকথা বলে গোটা দেশের ধিক্কারের মুখে পড়েছিলেন। তার পরেও সংশোধন করেননি নিজেকে। এবার তিনি আপনাকে আক্রমণ করে বলেছেন, আপনার হোয়াটসঅ্যাপে রহস্যজনক কিছু রয়েছে। সেই জন্যই ১০০ দিনের কাজ নিয়ে আলোচনা করতে ১০ নভেম্বর মুখ্যমন্ত্রীকে তলব করেছেন আপনি। এবার আপনার রাজ্য সরকারকে ওই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে সুপারিশ করা উচিত। রাষ্ট্রপতি ও রাজ্যপালকে আক্রমণ করেন এমন কারও মন্ত্রী পদে থাকার অধিকার নেই। তাঁকে ওই পদ থেকে অপসারণ করা উচিত।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘জ্যোতিপ্রিয়র নির্দেশেই মন্ত্রীর সংস্থার ডিরেক্টর করা হয় মা ও স্ত্রীকে’’, দাবি প্রাক্তন আপ্ত-সহায়কের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: আয়কর রিটার্নের নথি প্রকাশ! ‘কালীঘাটে জমি দখল করে বাস করছেন,’ মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর 

    Suvendu Adhikari: আয়কর রিটার্নের নথি প্রকাশ! ‘কালীঘাটে জমি দখল করে বাস করছেন,’ মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়কর রিটার্নের নথি পোস্ট করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাল্টা চ্য়ালেঞ্জ ছুড়লেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, কারও নাম না করলেও বুধবার মমতা তাঁকেই নিশানা করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়েছে। তিনি লেখেন, ‘ভিত্তিহীন অভিযোগ করে আমাকেই টার্গেট করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘোষিত সম্পত্তির থেকে এক পয়সা বেশি সম্পত্তি আছে প্রমাণ করুন।’

    কী বললেন শুভেন্দু

    হলদিয়া ডেভেলপমেন্ট অথরিটি ও দিঘা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির ভূমিকা নিয়ে বুধবার নবান্ন থেকে সুর চড়িয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক সময় এই দুই উন্নয়ন পর্ষদ কী করেছে, সেই ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। এরপরই  আয়কর রিটার্নের কপি তুলে ধরে এদিন মমতাকে পাল্টা জবাব দেন শুভেন্দু। সোশাল মিডিয়ায় বিরোধী দলনেতা দাবি করেন, ‘গতকাল আপনি আমাকে আক্রমণ করেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছেন। যদিও আমার নাম নেওয়ার সাহস আপনার হয়নি।’ শুভেন্দু বলেন, “আমার ইনকাম ট্যাক্সে সব দেখানো আছে। পেট্রোল পাম্প ক’টা সব বৈধ। আপনি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগের পেট্রোলপাম্প। ইনকাম ট্যাক্স দেখে নেবেন। ২০২১ সালে শুভেন্দু অধিকারীর হলফনামা দেখে নেবেন।”

    সোশাল মিডিয়ার পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী আরও লিখেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সিআইডি, এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ (EB), ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চকে (IB) দিয়ে তদন্ত করান। আয়কর রিটার্নের বাইরে ‘এক পয়সা’ও উপার্জন করেছি বা এরকম কোনও সম্পদ বা সম্পত্তি আছে কি না তা, প্রমাণ করুন।’ এরপরই চ্যালেঞ্জ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘কালীঘাটে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে যেখানে আপনি জমি দখল করে বাস করছেন, তার চুক্তি প্রকাশ্যে আনুন। জমির দখল বৈধ না অবৈধ সেটা সবাইকে জানতে দিচ্ছেন না কেন? আশা করি, আপনি আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন।’ 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Ganguly: “উর্দির সম্মানরক্ষা করুন”, শুভেন্দুর দাদার মামলায় পুলিশকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    Justice Abhijit Ganguly: “উর্দির সম্মানরক্ষা করুন”, শুভেন্দুর দাদার মামলায় পুলিশকে ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দাসের মতো কাজ করেছে পুলিশ।” বুধবার এমনই পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর দাদা কৃষ্ণেন্দুকে পুলিশ যে নোটিশ পাঠিয়েছিল, তাও খারিজ করে দিয়েছে আদালত।

    কৃষ্ণেন্দুকে তলব

    মেচেদা-দিঘা বাইপাসে বাতিস্তম্ভের সৌন্দর্যায়ন মিশনে দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় সাক্ষী হিসেবে নোটিশ পাঠানো হয় কৃষ্ণেন্দু অধিকারীকে। তিনি শিশির অধিকারীর বড় ছেলে। রাজনীতি করেন না। করেন ব্যবসা। এই কৃষ্ণেন্দুর পাশাপাশি শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দুর স্ত্রী সুতপাকেও নোটিশ পাঠায় পুলিশ। দিব্যেন্দু তমলুকের সাংসদ। বুধবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। এই মামলার শুনানিতেই পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করা হয়। আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই মামলায় পুলিশ ঠিক কাজ করেনি।

    এসডিপিওর জরিমানা ৫ লক্ষ টাকা

    এগরার এসডিপিওকে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানাও করে আদালত। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) মন্তব্য, “উর্দিতে যে অশোকস্তম্ভ রয়েছে, তার সম্মানরক্ষা করেননি এসডিপিও। দাসের মতো কাজ করেছে পুলিশ।” তিনি জানান, আদালতের নির্দেশ ছাড়া সংশ্লিষ্ট মামলায় কৃষ্ণেন্দুকে আর কোনও নোটিশ পাঠাতে পারবে না পুলিশ। তিনি বলেন, “যদি পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করে, তার বিরুদ্ধে আমি পদক্ষেপ করব।”

    বছর কয়েক আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন শুভেন্দু। তিনি যতদিন ঘাসফুল শিবিরে ছিলেন, ততদিন কোনও অভিযোগ ওঠেনি। ধারাবাহিক অভিযোগ উঠতে শুরু করে শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে শুভেন্দু গোহারান হারান খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তার পরেই বাড়তে থাকে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগের মাত্রা। বিজেপির অভিযোগ, এর পরেই অধিকারী পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করা হয়।

    আরও পড়ুুন: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    এমনই একটি মামলা হল, ‘গ্রিন সিটি মিশন’ প্রকল্পে দুর্নীতি। ২০১৭-১৮ সালে গ্রিন সিটি মিশনে মেচেদা-দিঘা বাইপাসে বাতিস্তম্ভের সৌন্দর্যায়নের সিদ্ধান্ত নেয় কাঁথি পুরসভা। এই মিশনে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। প্রায় তিন কোটি টাকা তছরুপ হয়েছে বলে অভিযোগ। এই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তলব করা হয় কৃষ্ণেন্দুকে। ২০১১ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত আয়করের ফাইলও চেয়ে পাঠানো হয় তাঁর কাছে (Justice Abhijit Ganguly)। তলব করা হয় দিব্যেন্দুর স্ত্রীকেও। দুজনকেই ১৬০ এর নোটিশ পাঠান কাঁথি থানার তদন্তকারী আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “টাটা গোষ্ঠীকে ক্ষতিপূরণ সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় নয়, দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে।” মঙ্গলবার এমনই দাবি জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “তৃণমূলের পার্টি ফান্ডে নির্বাচনী বন্ডে ৮০০ কোটি টাকা রয়েছে। এর মধ্যে ৩০০ কোটি টাকা দিয়েছে ডিয়ার লটারি। সেই টাকা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিতে হবে। ওরা ডিএ-র মতো উচ্চ আদালতে যাবে। কিন্তু কিছু লাভ হবে না।”

    আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    টাটাকে ক্ষতিপূরণের টাকা তৃণমূলের ফান্ড থেকে দেওয়া না হলে বিধানসভার ভিতরে-বাইরে আন্দোলন হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু বলেন, “এই আজকে উনি (মুখ্যমন্ত্রী) নবান্ন যাচ্ছেন। পুজোয় মদ বিক্রি করে যে ৬০০ কোটি টাকা পেয়েছেন, তা এভাবেই বেরিয়ে যাবে।” তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকেও নিশানা করেছেন শুভেন্দু। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “তৃণমূল ফাঁকা হয়ে যাবে। ৭০ জন চেয়ারম্যান ও ১৪ জন বিধায়ক সব ডুবে দুর্নীতিতে। বাংলায় বর্তমান সরকারের মন্ত্রী থেকে জনপ্রতিনিধিরা যেভাবে চুরির সঙ্গে যুক্ত, তা ইডি ও সিবিআই প্রকাশ্যে আনছে। শিক্ষা থেকে খাদ্য প্রাক্তন মন্ত্রী ও তৃণমূল নেতৃত্ব যেভাবে ইডি ও সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হচ্ছেন, তাতে বর্তমান সরকারের সমালোচনা বেড়ে চলেছে। সামনে ২৪ লোকসভা নির্বাচন। তাতে কতটা প্রভাব পড়বে, তা বলবে সময়।”

    রাজ্যকে বাণ লকেটেরও

    সিঙ্গুর ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেছেন হুগলির সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, “শিল্প তাড়িয়ে দেওয়ার অভিশাপ পেতে হচ্ছে বাংলার মানুষকে। এই রায়ে প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা রাজ্যকে দিতে হবে। এদিকে না হয়েছে শিল্প, না জমি ফেরত পেল কৃষকরা। সরকার এই টাকা কীভাবে দেবে? দিতে হলে তারা জনগণের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দেবে। রাজ্যের ক্ষমতায় থাকা প্রত্যেকটা দল যেমন সিপিএম নিজের মতো করে রাজনীতি করে গিয়েছে। এরপর তৃণমূল নিজের মতো করে রাজনীতি করছে। কিন্তু আখেরে রাজ্যের কোনও লাভ হয়নি। জমি ফেরত দেওয়ার নামে এরা শিল্পটাকে বন্ধ করেছে (Suvendu Adhikari)।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দিলীপের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতার হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গোপন বৈঠক হয়েছিল। এমনই বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর বিস্ফোরক দাবি

    তাঁর অভিযোগ, ইডির তলব পাওয়া ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র দুই অধিকর্তাকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি সমন পাঠিয়েছে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা লতা ও বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শুভেন্দুর অভিযোগের আঙুল এঁদের দিকেই। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হওয়ার পর রবিবার সন্ধ্যায় মমতার বাসভবনে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা জানা থাকলেও, আমি প্রকাশ্যে বলব না।” 

    কারা ছিলেন বৈঠকে?

    তাঁর দাবি, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মমতা, অভিষেক, রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। শুভেন্দু বলেন, “বৈঠকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার একটি ল্যাপটপ নিয়ে ঢুকেছিলেন। অনেক রাত পর্যন্ত সেই বৈঠক চলেছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ইডির সমন পাওয়া লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস কোম্পানির দুই অধিকর্তা এখন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে থাকবেন। তাঁদের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির বাইরে বসেছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি সিসিটিভি। সেই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে পুলিশি প্রহরা। অভিষেক এখন থেকে মমতার সমান নিরাপত্তা পাবেন বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে ওই বৈঠকে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘সোনাকে ছাইয়ে পরিণত করেছেন উনি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে মমতাকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি যে মিথ্যে নয়, তা স্বীকার করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী তো আগে থেকেই তদন্তের গতিবিধি সম্পর্কে আঁচ করতে পারেন। উনি আগের দিনই বলেছেন, অভিষেকের শরীর খারাপ। উনি আঁচ করতে পারছেন, তদন্তের অভিমুখ কোন দিকে। তাই রাজ্য পুলিশের ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ে ভাইপোকে আগলাতে চাইছেন।” বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “পরবর্তী মন্ত্রিসভার বৈঠক কোথায় হবে, তা নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছি। শুনেছি, আরও কিছু মন্ত্রী জেলে যেতে পারেন। কলকাতায় বড় পুজো করেন, এমন মন্ত্রীরও জেলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share