Tag: tmc

tmc

  • South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুর স্কুলে ‘গুন্ডাগিরি’, গ্রেফতার দুই তৃণমূল কর্মী

    South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুর স্কুলে ‘গুন্ডাগিরি’, গ্রেফতার দুই তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নরেন্দ্রপুরের বলরামপুর মন্মথনাথ বিদ্যামন্দির স্কুলে ব্যাপক উত্তেজনা। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে স্কুলের শিক্ষক তারক দাসের বিরুদ্ধে। তার জেরেই স্কুলে ঢুকে গুন্ডাগিরি করার অভিযোগ উঠেছিল বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। পরে, শিক্ষামন্ত্রী পুলিশ প্রশাসনকে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই ন়ড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। অবশেষে গ্রেফতার করা হয় দুজন তৃণমূল কর্মীকে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম মহেশ্বর নাড়ু ও সোনু মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, তৃণমূল কর্মীরা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়েছে। স্কুলের ভিতরে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা করেছে তৃণমূল। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে হবে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (South 24 Parganas)

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নরেন্দ্রপুরের বলরামপুর মন্মথনাথ বিদ্যামন্দিরে তৃণমূল কর্মীরা ঢুকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেধড়ক মারধর করে। ৫০-৬০ জন বহিরাগত হামলা চালায় বলে অভিযোগ। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, স্টাফ রুমে ঢুকে শিক্ষকদের ওপর হামলা চালানো হয়। পাশাপাশি স্কুলের ভিতরে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মোবাইল ফোন ভেঙে দেওয়া হয়েছে। প্রধান শিক্ষকের মদতে এই মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ তোলেন। আক্রান্ত এক শিক্ষার বক্তব্য, প্রধানশিক্ষকের দুর্নীতির তথ্য আমরা সামনে এনেছি। পালটা চাপ সৃষ্টি করতে এই ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছেন। ধর্ষণের বিষয় এখানে অন্য প্রসঙ্গ। স্কুলের ভিতরে তৃণমূলীদের তান্ডবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। পরে, ঘটনাস্থলে নরেন্দ্রপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে, থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। শিক্ষকদের প্রশ্ন, ধর্ষণের অভিযোগ এনে এভাবে স্কুলে তাণ্ডব চালিয়ে তৃণমূলের লোকজন সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইল। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় তৃণমূল এই হামলা চালিয়েছে। আমরা হামলাকারী সকলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রভাবশালী শাসক দলের নেতার যোগের ইঙ্গিত মিলল। ধৃত তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। তদন্তকারী অফিসারদের অনুমান, বেআইনি অস্ত্র এবং বিস্ফোরক জোগানে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যক্ষ যোগ ছিল। পাওয়া গিয়েছে অডিও মেসেজ। ঘটনায় জেলার রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    এনআইএ সূত্রে খবর (Birbhum)?

    এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহম্মদবাজার (Birbhum) বিস্ফোরণকাণ্ডে ধৃত তৃণমূল নেতা ইসলাম চৌধুরির ভয়েস স্যাম্পেল সংগ্রহ করা হয়েছে। বিস্ফোরক এবং অবৈধ অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য শাসক দলের অনেক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার সম্পর্কেও তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তথ্যের সত্যতা পরীক্ষা করতে এই তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত এই তৃণমূল নেতার মোবাইল থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অডিও পাওয়া গিয়েছে। এই সব বার্তালাপের মধ্যে বিস্ফোরণ সংক্রান্ত অনেক তথ্যের সূত্র লুকিয়া থাকার ইঙ্গিত রয়েছে। একই ভাবে তদন্তকারী অফিসারদের কাছে এই তৃণমূল নেতার সঙ্গে কেষ্টর দেহরক্ষী সেহগল হোসেনের নামও উঠে এসেছে। এই দেহরক্ষী বর্তমানে গরুপাচার মামলায় তাঁর গুরু অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দিল্লির তিহার জেলে বন্দি রয়েছেন। সংগৃহীত নমুনা প্রথমে আদলাতে, এরপর সিএফএসএলে পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর বিস্ফোরক

    ২০২২ সালে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজারে ব্যাপক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। এরপর এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একটি গাড়ি থেকে ৮১ হাজার ডিটোনেটর উদ্ধার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল এসটিএফ। গাড়ির চালককে জেরা করে আরও ২৭ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ১ হাজার ৯২৫ কেজি জিটেলিন স্টিক এবং ২ হাজার ৩২৫ টি ডিটোনেটর উদ্ধার করা হয়। এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তদন্তের ভার যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-এর উপর। এই তদন্তকে ঘিরে শাসক দল ফের একবার চাপের মুখে পড়েছে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি’, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়ে তোপ নেত্রীর

    Birbhum: ‘টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি’, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়ে তোপ নেত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ারের পর এবার বীরভূম (Birbhum)। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলেন তৃণমূলের একাধিক নেতানেত্রী। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তৃণমূল নেত্রী রুবিনা বিবি। এই তৃণমূল নেত্রী গত পুরসভা নির্বাচনে দুবরাজপুর পুরসভায় তৃণমূলের পদপ্রার্থী ছিলেন। টিকিট না পেয়ে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু, পুর নির্বাচনে হারের পর তিনি অভিযোগ তোলেন, ইভিএম বদলে দিয়ে তাঁকে হারিয়ে দিয়েছে পুলিশ। তিনি ছাড়াও পাঁচ তৃণমূল নেতা এ দিন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। বিজেপির বীরভূম সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ধ্রুব সাহা হাত ধরে তাঁরা বিজেপিতে যোগদান করেন।

    টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি করা হয় (Birbhum)

    লোকসভা ভোটের আগে বীরভূমে (Birbhum) তৃণমূলে বড়সড় ধাক্কা দিল বিজেপি। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর রুবিনা বিবি বলেছেন, “অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দেখা করে তৃণমূলের হয়ে কাজ করেছিলাম। গত পুরসভা নির্বাচনে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আমার নামে টিকিট ছিল। কিন্তু শেষ দিনে তা অন্য এক মহিলাকে দিয়ে দেওয়া হয়। যাঁর সঙ্গে দলের তেমন সম্পর্ক নেই। এর পর আমি নির্দল হয়ে লড়েছিলাম। কারচুপি করে আমাকে হারানো হয়। তৃণমূলের হয়ে অনেক খেটেছি। এখানে কোনও দাম নেই। টাকার বিনিময়ে টিকিট বিলি করা হয়। তাই তৃণমূলে থাকতে চাই না। বিজেপিতে যোগ দিলাম।”

    আরও অনেক তৃণমূল যোগ দেবেন

    এই যোগদানের প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা ধ্রুব সাহা বলেছেন, রুবিনা বিবি আজ আমাদের দলে যোগ দিলেন। দুবরাজপুর পুরসভায় রুবিনা বিবি নির্দল হয়ে দাঁড়িয়ে বুক চিতিয়ে লড়াই করেছিলেন। নৈতিক জয় হয়েছিল তাঁর। কিন্তু, প্রশাসনিক যন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছিল। রুবিনা বিবি-সহ পাঁচ জন নেতা যোগ দিয়েছেন। আরও অনেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। লোকসভার আগে তা দেখতে পাবেন।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    এ বিষয়ে বীরভূমের সিউড়ি শহরের তৃণমূল কংগ্রেসের শহর-সভাপতি আব্দুল শফি বলেন, তৃণমূল থেকে কেউ যোগ দেয়নি। তৃণমূল ছেড়ে অনেক আগেই ওরা চলে গিয়েছে। তৃণমূল ছেড়ে কেউ যোগ দেয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই কেলেঙ্কারি! রাস্তায় হাত দিতেই উঠে যাচ্ছে সিমেন্ট-বালি!

    Dakshin Dinajpur: মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই কেলেঙ্কারি! রাস্তায় হাত দিতেই উঠে যাচ্ছে সিমেন্ট-বালি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১২ বছর পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur) যাচ্ছেন। আগামী মঙ্গলবার তাঁর সভা। বালুরঘাট পুরসভার পক্ষ থেকে ব্যস্ততার সঙ্গে রাস্তা সারাই করার কাজ চলছে। কিন্তু নির্মাণকাজের জন্য ব্যবহার করা সামগ্রী অত্যন্ত নিম্নমানের বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই সঙ্গে উঠেছে পুরসভার বিরুদ্ধে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগও। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে এলাকায়। উল্লেখ্য খারাপ সামগ্রী ব্যবহারের কথা স্বীকারও করে নিয়েছেন কাউন্সিলর শিপ্রা খাঁ।

    ১০ নম্বর ওয়ার্ডের রাস্তা (Dakshin Dinajpur)

    বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের নেপালীপাড়া এলাকায় বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। এলাকার মানুষের মূল অভিযোগ, ‘নতুন রাস্তা থেকে পুরাতন রাস্তা অনেক ভালো ছিল। রাস্তাটি আবার তৈরি করে দিতে হবে। রাস্তার উপরের দেওয়া মশলা এমনি এমনি উঠে যাচ্ছে। রাস্তার মধ্যে হাত দিলে সিমেন্ট, বালি, পাথর, উঠে যাচ্ছে।” অভিযোগ শুনে পুরসভার পক্ষ থেকে বলা হয়, অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    রাস্তার জন্য ৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে

    বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) পুরসভার পক্ষে এই রাস্তার জন্য ৮ লক্ষ টাকা বারদ্দ করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু এই রাস্তার সিমেন্ট-পাথর-বালি এখনও পর্যন্ত জামাট বাঁধেনি। মোট ৪ ইঞ্চি ঢালাই রাস্তা হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তা করা হয়নি। ঠিক কত টাকার রাস্তা, সেই বিষয়ে কোনও রকম পোস্টার দিয়ে জনসাধারণকে জানানো হয়নি। ফলে এখানেই টাকা নয়ছয় করে কাটমানির অভিযোগ জোরালো হয়েছে। রাস্তায় চলাচল তো দূরের কথা, হাত দেওয়া মাত্রই সব উঠে যাচ্ছে।

    কী বললেন কাউন্সিলর?

    বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) পুরসভার কাউন্সিলর শিপ্রা খাঁ বলেন, “রাস্তা নির্মাণে খারাপ মানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। বিষয়টি ইঞ্জিনিয়ারকে দেখালে রাস্তা কেন এমন হল সেই কারণ খুঁজে পাওয়া যাবে।” আবার পুরসভার চেয়ারম্যান আশোককুমার মিত্র বলেন, “রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রীর বিষয়টি নজরে আসেনি। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে। যদি তেমন কোনও ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে ঠিক হয়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: কেষ্টর জামিনের জন্য হরিনাম সংকীর্তন, রাম নামেই মজেছে তৃণমূলের যুব সংগঠন

    Birbhum: কেষ্টর জামিনের জন্য হরিনাম সংকীর্তন, রাম নামেই মজেছে তৃণমূলের যুব সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচারকাণ্ডে গ্রেফতার হয়ে তিহার জেলে বন্দি বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট। তাঁর জেলজীবন থেকে মুক্তির আশায় তৃণমূলের যুব সংগঠন সাঁইথিয়ায় হরিনাম সংকীর্তনের আয়োজন করেছে। আর এর ফলে জেলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। কেষ্টর জামিনের জন্য কি এখন রাম নামেই ভরসা? গত ২২ শে জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধনের পর থেকেই দেশ জুড়ে রাম নামের প্রভাব সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। মন্দিরে রোজ উপচে পড়ছে ভিড়। এর মাঝেই তৃণমূল কর্মীরা নিজেদের দলের দুর্নীতিতে  অভিযুক্ত জেলবন্দি নেতার মুক্তির জন্য রামনামের শরণ নিয়েছেন।

    দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার কেষ্ট (Birbhum)

    গরু পাচারকাণ্ডে অনেক দিন আগেই গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত। কয়লা পাচার কাণ্ডেও অভিযুক্ত তিনি। নিজের নামে অথবা অনামে-বেনামে প্রচুর চালকল সম্পর্কে তথ্য পেয়ে অভিযান চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অপর দিকে শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতির তালিকায় অনুব্রতর মেয়ের নাম উঠেছে। স্কুলে না গিয়ে বেতন নিতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বাবার সঙ্গে এখন মেয়েও জেলে বন্দি। বীরভূমের (Birbhum) এই প্রতাপশালী এবং প্রভাবশালী নেতা বার বার কোর্টে জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু জামিন মঞ্জুর হয়নি। অভিযোগ গুরুতর বুঝেই হয়তো আইনের কৌশলের পাশপাশি রামনামের শরণ নিতে হয়েছে বীরভূমের জেলা তৃণমূলকে।

    বিজেপির বক্তব্য

    বীরভূমের (Birbhum) জেলা সহ-সভাপতি দীপক দাস বলেছেন, “তৃণমূল শেষ পর্যন্ত রাম নাম করছে, এটা ভালো খবর। কিন্তু অনুব্রত মণ্ডল জামিন পাবে না।” আবার তৃণমূলের জেলা কোর কমিটির আহ্বায়ক বিকাশ রায় এই সবে পাত্তা দিতে নারাজ। তৃণমূলের রামনামে ভুল কিছু নেই বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।

    তৃণমূলের বক্তব্য  

    জেলা (Birbhum) কোর কমিটির আহ্বায়ক বিকাশ রায় আরও বলেছেন, “অনুব্রত মণ্ডলকে অনেক মানুষ ভালোবাসেন। সকলেই চাইছেন তিনি যেন জেল থেকে মুক্তি পান। আর এই জন্যই কেউ রাম নাম আবার কেউ হরিনাম করছেন।” রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা অবশ্য বলছেন, জেলার সভাপতি পদে এখনও বহাল রয়েছেন কেষ্ট। তাঁর অনুগামীরা বাড়তি অক্সিজেন দিতে এই সমস্ত করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar: মমতার জেলা সফরের আগে ধাক্কা! তৃণমূল ছেড়ে বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Alipurduar: মমতার জেলা সফরের আগে ধাক্কা! তৃণমূল ছেড়ে বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলা সফরে আসার আগেই আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল বিজেপি। তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ পঞ্চায়েত সদস্য তথা প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানের নেতৃত্বে বহু তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগ দেন। দলের সুপ্রিমোর জেলা সফরের আগেই বহু কর্মীর দলবদলের ঘটনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

     বিজেপিতে যোগ দিয়ে কী বললেন? (Alipurduar)

    শনিবার বিকালে আলিপুরদুয়ার-১ (Alipurduar) ব্লকের বিবেকানন্দ-২ অঞ্চলের বাদলনগর স্কুলের মাঠে বিজেপি-র যোগদান কর্মসূচি ছিল। সেখানেই বিজেপির চার নম্বর মণ্ডল সভাপতি বিশ্বজিৎ দত্তর হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন ১২/১৪৫ পার্টের নির্দল পঞ্চায়েত সদস্য উমা দাস। তিনি এক সময় তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান ও উপপ্রধান ছিলেন। যোগ দেন তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য শম্পা কর, বিশু রায়-সহ ৫০ জন তৃণমূলের কর্মী সমর্থক। বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে প্রাক্তন প্রধান উমা দাস বলেন, “তৃণমূল আমাকে টিকিট দেয়নি এবার। দল আমার ওপর ভরসা রাখতে পারেনি। তাই, আমি নির্দলে দাঁড়িয়েছিলাম। গ্রামের মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে জিতিয়েছেন। কারমষ মানুষের সঙ্গে আমি প্রতারণা করিনি। মানুষের পাশে আমি সবসময় ছিলাম। মানুষ আমার ওপর আস্থা রেখেছে। তাই, তৃণমূল দল করার কথা আর কোনওদিন ভাবিনি। আমি ঠিক করেছিলাম,তৃণমূলে আর ফিরব না, ফিরিওনি। এবার বিজেপিতে যোগ দিলাম। প্রধানমন্ত্রীর নানা কর্মকাণ্ড দেশকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, মানবকল্যাণকর কর্মসূচি নিচ্ছেন তার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই আমার এই যোগদান।  

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    এ ব্যাপারে তৃণমূলের আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার সাধারণ সম্পাদক ভাস্কর মজুমদার বলেন, “তৃণমূলের কোনও পদে আছেন এমন কেউ বিজেপিতে যাননি। যাঁরা গিয়েছেন, তাঁদের পঞ্চায়েতে টিকিট দেওয়া হয়নি। কয়েকজন নির্দল হয়ে জিতেছিলেন। তাঁরাই ওই দলে গিয়েছেন। আর কিছু কর্মী ভোট এলেই এদিক ওদিক করেন। তাতে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। ভোটের মুখে কোনও সমস্যা হবে না। বিজেপি এবার হারবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘অভিষেকের গড়ে ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘অভিষেকের গড়ে ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের খাসতালুক ডায়মন্ড হারবার নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার হরিপালের সভা থেকে তিনি মমতার প্রশাসনকে তীব্র আক্রমণ করেন। এমনকী অভিষেককে তাঁর খাসতালুকে তৃতীয় করার হুঁশিয়ারি দিলেন তিনি।

    ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ! (Suvendu Adhikari)

    শনিবার হরিপালের সভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “ডায়মন্ড হারবারে ১৮ থেকে কুড়ি হাজার বিজেপি কর্মীর নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বিজেপির মণ্ডল সভাপতি থেকে শুরু করে যারা সক্রিয় কর্মী তাঁদের নাম বেছে বেছে বাদ দেওয়া হয়েছে। ব্যাপকভাবে গরমিল করা হয়েছে।” তিনি  হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা এটা ছাড়ব না। এসব চলবে না। ফলতার বিডিওকে বলে রাখলাম, দরজা পরিষ্কার করে রাখুন আপনার কাছে যাচ্ছি, যে কোনও দিন। ভাইপো কে ওখানে হারাবো। বিজেপি জিতবে, ভাইপো থার্ড হবে।” প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই ভোটার তালিকা সম্পন্ন হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের উদ্যোগে সারা রাজ্যের পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রেও ভোটার তালিকা সংশোধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। সেই ভোটার তালিকায় মমতার প্রশাসন কতটা গরমিল করেছে তা দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা।

    মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ শুভেন্দুর

    রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনেই কলকাতায় সংহতি মিছিল করেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই মমতা বলেছিলেন, “বিজেপি রাম নিয়ে এত উচ্ছ্বাস দেখালেও সীতা দেবীকে নিয়ে কোনও কথা বলে না। বিজেপি নারী বিরোধী বলেও প্রশ্ন তোলেন তিনি।” সেই প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এসব চপবাজি কেউ খাবে না। পশ্চিমবঙ্গের সীতাদের খোঁজ নিতে বলুন, হাঁসখালি, কালিয়াগঞ্জ, রামপুরহাটের সীতারা কি অপরাধ করেছে? শিখল তুলে পুড়িয়ে মেরেছেন লজ্জা লাগেনা?” প্রসঙ্গত, ডায়মন্ড হারবারে এবারেও বড় অঘটন না ঘটলে প্রার্থী হচ্ছেন অভিষেক। তাঁর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা জানিয়েছেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। বিজেপিও প্রভাবশালী কাউকে দাঁড় করাবেন বলেই জানা গিয়েছে। তৃণমূলের যুবরাজের আসনেই তাঁকে হারানার হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: বরানগরে তৃণমূল কর্মীর রহস্য মৃত্যু! খুনের অভিযোগ পরিবারের

    Baranagar: বরানগরে তৃণমূল কর্মীর রহস্য মৃত্যু! খুনের অভিযোগ পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরানগরে (Baranagar) এক তৃণমূল কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে।  শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে বরানগরের লেকভিউ এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম আশিস দে (৫২)। তাঁর বাড়ি বরানগরের প্রামাণিকপাড়ায়। লেকভিউ এলাকার তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। ইতিমধ্যেই পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের অভিযোগ করা হয়েছে। থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Baranagar)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আশিস দে তৃণমূল কর্মী হিসেবে পরিচিত। পেশায় তিনি প্রোমোটার। ২৫ তারখি সন্ধ্যায় আশিসবাবুর মোবাইলে ফোন আসে। তাঁকে আরজি কর হাসপাতালে যেতে বলা হয়। ফোন পাওয়ার পরই তিনি সেখানে বেরিয়ে যান। আর তিনি বাড়ি ফেরেন নি। রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ স্ত্রী তাঁকে ফোন করেন। তখন তিনি হাসপাতালে রয়েছি বলে জানান। পরে, আর যোগাযোগ হয়নি। রাতে বাড়়ি না ফেরায় আশিসবাবুর স্ত্রী তাঁর মোবাইলে ফের ফোন করলে সুইচড অফ আসে। শুক্রবার সকালে পুলিশ আশিসবাবুর মৃত্যু খবর জানান। আশিসবাবুর স্ত্রী অপর্ণা দে বলেন, আমার স্বামীর সঙ্গে কারও কোনও ঝামেলা ছিল না। তাঁর কোনও শত্রুও ছিল না। বন্ধুর মা হাসপাতালে ভর্তি আছে বলে তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন। তারপর বরানগরের (Baranagar) লেকভিউ এলাকায় তাঁর দেহ মেলে। আমার স্বামীকে খুন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, মৃত তৃণমূল কর্মীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মৃতদেহ ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    বরানগর (Baranagar) পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ নারায়ণ বসু বলেন, আশিসবাবু আমাদের দলের কর্মী। কেন এরকম ঘটনা ঘটল তা আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে। জানা গিয়েছে, যে ব্যক্তির মা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তাঁর সঙ্গে পুলিশ যোগাযোগের চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: বিজেপিকে নরখাদক বলে দাঁত-হাত-পা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

    Malda: বিজেপিকে নরখাদক বলে দাঁত-হাত-পা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে বিজেপি-র বিরুদ্ধে বেনজির আক্রমণ করা তৃণমূল নেতাদের ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর মালদার (Malda) মালতিপুরের তৃণমূল বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সী তো কখনও বিজেপিকে লাঠিপেটা করার, কখনও বিজেপি সাংসদের জিভ টেনে ছিঁড়ে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। এবার বিজেপিকে নরখাদক বলে সম্বোধন করে, দাঁত-হাত-পা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিলেন তৃণমূলের মালদা জেলা সভাপতি। হরিশ্চন্দ্রপুরে এক সভা থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে সরব হন তিনি।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? (Malda)

    হরিশ্চন্দ্রপুরের ভালুকা বাজারে তৃণমূলের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার  প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে বক্তব্য রাখার সময় আবদুর রহিম বক্সী হুঁশিয়ারি দেন। তিনি বলেন, “একদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন উন্নয়নমূলক কাজ করছেন, তখন  বিজেপিরা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যটাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। তারা চেষ্টা করছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যটাকে কীভাবে ধ্বংস করে দেওয়া যায়। ভারতবর্ষের ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। বিজেপি বড় নরখাদক। কিছু দালাল পুষেছে, পশ্চিমবঙ্গের বুকে যারা টিভিতে মুখ দেখায় বিরোধী দলের নেতা হিসেবে। সেই নরখাদকের দল জেনে রাখ, তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা তোমাদের ওই দাঁত-হাত-পা ভেঙে চুরমার করে দেবে। আগামী দিনে প্রত্যেকটা নরখাদকের দাঁত ভেঙে দেব আমরা।” মালদা (Malda) উত্তরের বিজেপি সাংসদ ও বিজেপি নেতাদের তীব্র আক্রমণ করেন। গ্রামে ঢুকতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি থেকে জুতার মালা পরানোর নিদান দেন তিনি। বিজেপি সাংসদ এলাকায় এলে ব্যারিকেড তৈরির পরামর্শও দিলেন তিনি। তিনি বললেন, “গ্রামে ঢুকতে বারণ করুন এবং গ্রামে ঢুকতে দেবেন না।”

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    মালদা (Malda) উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু বলেন, “মানুষ ওদেরকেই ব্যারিকেড করছে। তৃণমূলের জেলা সভাপতির নিজের বিধানসভা এলাকায় আমি গিয়েছিলাম। কালকে মালতিপুর হয়ে চাঁচল গেলাম। ওঁর বিধানসভা এলাকা। কোথায় লোক আটকাচ্ছে?…আমাকে আটকাচ্ছে না, ওঁকে আটকাবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: প্রজাতন্ত্র দিবসে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুভেচ্ছাবার্তা শাহজাহানের! কী করছে পুলিশ?

    Sheikh Shahjahan: প্রজাতন্ত্র দিবসে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুভেচ্ছাবার্তা শাহজাহানের! কী করছে পুলিশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামলা চালানোর ১৯ দিনের মাথায় ফের ইডি সন্দেশখালিতে হানা দিয়েছিল। ১৯ খানা তালা ভেঙে তৃণমূলের বেতাজ বাদশা শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) বাড়িতে ঢুকেছিলেন ইডি আধিকারিকরা। শাহজাহান ও তাঁর বাড়ির লোকজন কারও কোনও হদিশ মেলেনি। তাঁর অনুগামীরাও উধাও। সেই বেপাত্তা শাহজাহান ফের সক্রিয় সমাজ মাধ্যমে। সাধারণতন্ত্র দিবসে সমাজ মাধ্যমে দলীয় কর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সন্দেশখালির দাপুটে এই তৃণমূল নেতা।

    সোশ্যাল মিডিয়াতে শুভেচ্ছা বার্তা দেন শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)

    পুলিশ প্রশাসনের দাবি, তারা শাহজাহানকে (Sheikh Shahjahan) হন্যে হয়ে খুঁজছে। আর সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকার পরও পুলিশ তার নাগাল পাচ্ছে না। ফেরার তৃণমূল নেতা কোথায়, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। অন্তরালে থেকে শেখ শাহজাহান ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানান। শুধু তাই নয় ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচারও বদল করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি সচল রাখার জন্য ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তাঁর অনুগামীরা চালিয়ে যাচ্ছেন? না অন্য কেউ ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করছেন? আর তৃণমূল নেতা যদি নিজেই এসব করে থাকেন, তাহলে পুলিশ তাঁর গতিবিধির হদিশ পাচ্ছে না কেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান কোথায় তা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে জোর চর্চা চলছে। এরমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর শুভেচ্ছা বার্তা নিয়ে ফের সরগরম বঙ্গের রাজনীতি।

    কী বললেন শুভেন্দু?

    সন্দেশখালি কাণ্ডের পর তৃণমূল নেতাকে কেন এখনও গ্রেফতার করতে পারল না পুলিশ, সরব বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এর আগে বলেছিলেন, শাহজাহান (Sheikh Shahjahan) কোথায় আছে তা পুলিশ জানে। তাই, পুলিশ তাঁকে ধরছে না। শুক্রবার বসিরহাটের হাসনাবাদ ব্লকে মিছিল করেন। সেখানে শাহজাহান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “শাহজাহান গর্তে ঢুকে আছেন।” তবে, পুলিশের ভুমিকা নিয়ে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share