Tag: tmc

tmc

  • Anubrata Mondal: জামিন পেলেও এখনই ছাড়া পাচ্ছেন না কেষ্ট মণ্ডল, থাকতে হবে তিহাড়েই

    Anubrata Mondal: জামিন পেলেও এখনই ছাড়া পাচ্ছেন না কেষ্ট মণ্ডল, থাকতে হবে তিহাড়েই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় জামিন পেয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট (Anubrata Mondal)। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে বীরভূমের এই তৃণমূল নেতার জামিন মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং সতীশচন্দ্র শর্মার ডিভিশেন বেঞ্চ। এদিন সিবিআইয়ের মামলায় জামিন পেলেও ইডির মামলায় এখনও জেলেই রয়েছেন তিনি। তবে আদালত নির্দেশ দিয়েছে, তাঁর পাসপোর্ট জমা রাখতে হবে, মামলার তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে এবং সাক্ষীদের কোনও ভাবেই প্রভাবিত করতে পারবেন না।

    ২০২২ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন(Anubrata Mondal)

    গরুপাচার মামলায় ২০২২ সালে অগাস্ট মাসের মাঝামাঝি সময়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। এরপর তাঁকে প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে রাখা হয়। তারপর তাঁকে দিল্লির তিহাড় জেলে স্থানান্তর করা হয়। আবার ইডি আর্থিক দুর্নীতি মামলায় ওই বছরের নভেম্বর মাসেই গ্রেফতার করেছিল। এরপর থেকে টানা জেলে বন্দি রয়েছেন এই তৃণমূল নেতা। তবে ইডির দায়ের করা মামলা দ্রুত দিল্লির আদালতে শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আগে বেশ কয়েকবার জামিনের আবেদন করলেও প্রভাবশালী বলে কেষ্টর আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছিল। 

    আরও পড়ুনঃ জমি কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা চুটকির কীর্তি জানলে চমকে যাবেন  

    আদালতে সওয়াল-জবাব

    মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পক্ষ (CBI) থেকে অনুব্রতের (Anubrata Mondal) জামিনের বিরোধিতা করে আইনজীবীরা বলেন, “মামলায় অনুব্রত বেশ প্রভাবশালী নেতা। জামিন পেলে সাক্ষ্য প্রমাণ লোপাট করতে পারেন।” পাল্টা কেষ্টর আইনজীবী মুকুল রহতগি আদালতে বলেছেন, “এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত এনামুল হক ইতি মধ্যে জামিন পেয়েছেন। কিন্তু কেন আমার মক্কেলকে আটকে রাখা হয়েছে? এখনও বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। অভিযোগ থাকলে আগে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করুক।” এই প্রশ্নের উত্তরে বিচারপতি সিবিআইকে প্রশ্ন করেন, “কবে থেকে মামলা শুরু হবে?” উত্তরে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, খুব দ্রুত মামলা শুরু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    ED: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি মামলায় ফের সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি (ED)। মঙ্গলবার সাত সকালে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) একাধিক জায়গায় একযোগে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি। প্রায় ৪০ জন অফিসারের একটি টিম নিয়ে তল্লাশি চলছে। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। টিমে রয়েছেন মহিলা অফিসারও। তৃণমূলের ব্লক সভাপতির গ্যারাজে হানা দেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজে ৬টি এসইউভি গাড়ি (ED)

    এদিন সকালে দেগঙ্গা ব্লকের বেড়াচাপায় পিজি হাইটেক রাইস মিলে  হানা দেয় ইডি (ED)। রাইসমিলের বাইরে এবং ভিতর ঘিরে ফেলে সিআরপিএফ। রাইস মিলের সঙ্গেই রয়েছে রাইস মিলের মালিকের সাদা রঙের বিলাসবহুল বাড়ি। সেই বাড়ির গায়েই আবার দেগঙ্গা-১ তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইডি আধিকারিকদের কাছে বিদেশ ও মুকুল নামে দু’জনের নাম উঠে আসছে। এলাকার লোকজন বলছেন, তাঁরা দুই ভাই। বিদেশের ভালো নাম আনিসুর রহমান। তিনিই দেগঙ্গা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি। এছাড়াও তাঁদের আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তাঁরা বাকিবুর রহমানের মামাতুতো ভাই। বিলাসবহুল বাড়ির নিচে রয়েছে বিশাল গ্যারাজ। তার ভিতরে ৬টি এসইউভি গাড়ি রয়েছে। হুন্ডাই আলকাজ়ার, টয়োটা ফরচুনার, মিৎসুবিশি পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি সুজুকি জেন লাইন দিয়ে সাজানো রয়েছে। কোটি টাকার ওপর গাড়ির সম্ভার এই গ্যারাজে। সবথেকে বড় চমক হল, টয়োটা ফরচুনার গাড়িতে নেমপ্লেট তৃণমূলের ব্লক সভাপতিরই। পিজি হাইটেক রাইসমিলের মালিক আলিফ নূর মুকুল ও আনিসুর রহমানের গ্যারাজে রাখা গাড়ি সার্চ করে ইডি। গ্যারাজের এত গাড়ি কার কার নামে রয়েছে? গাড়ি কেনার উৎস কী? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইডি আধিকারিকরা।

    খাদ্য দফতরের ট্রাক রয়েছে রাইস মিলে!

    এদিন ইডি (ED) আধিকারিকরা তল্লাশি চালানোর সময় তৃণমূলের ব্লক সভাপতির ভাইয়ের রাইস মিলে একাধিক ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। তাতে লেখা ‘অন ডিউটি গভর্নমেন্ট অব ওয়েস্ট বেঙ্গল ফুড সাপ্লায়ার্স’। ফলে, রাজ্যের খাদ্য সরবরাহ দফতরের সঙ্গে এই রাইস মিলের যোগের একটা সম্ভাবনা এখন আরও জোরাল হচ্ছে। রাইস মিলের কর্মীদের জেরা করে ইডি আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, এই রাইস মিল থেকে চাল যায় সরকারি গোডাউনে। ফলে, এই রাইস মিল থেকে আরও তথ্য মিলতে পারে বলে তদন্তকারী আধিকারিকরা মনে করছেন।

    বসিরহাটে ইডি

    বসিরহাটের (North 24 Parganas) সংগ্রামপুরে আব্দুল বারিক বিশ্বাসের বাড়ি। গরু ও কয়লা পাচার মামলায় একাধিকবার নাম জড়ায় তাঁর। সোনা পাচার মামলায় ১০ বছর আগে আব্দুল বারিক বিশ্বাস গ্রেফতার হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, প্রাসাদোপম তাঁর বাড়িতে একাধিক সিসি ক্যামেরা রয়েছে। পুরো বাড়ি চতুর্দিক ঘিরে ফেলেছে বিএসএফ। ঠিক ভোর ৫টায় তাঁর বাড়িতে ঢোকে ইডি। বাড়ির পাশেই সংগ্রামপুর অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্ট প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি রাইস মিল রয়েছে। সেখানেও তল্লাশি শুরু করেছে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। বাংলার বিজেপি (BJP) সাংসদদের নতুন করে আশ্বাসবাণী দিলেন তিনি। জোরের সঙ্গে বললেন, ‘‘বাংলায় দিন বদল হবেই।’’

    বাংলার উন্নয়নের জন্য দায়বদ্ধ কেন্দ্রীয় সরকার (PM Modi)

    প্রসঙ্গত ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কাছেও পৌঁছতে পারেনি বিজেপি। একুশের নির্বাচনেও রাজ্যে পালাবদলের আশা মাথায় করে ম্যাজিক ফিগারের ধারে কাছে পৌঁছতে পারেনি তাঁরা। তবু হাল ছাড়তে নারাজ বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব। আগামী দিনে বাংলার জন্য কী করা যেতে পারে সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন বিজেপি সাংসদরা। এদিন “উন্নত বাংলা, উন্নত ভারত” শীর্ষক আলোচনা হয় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং সাংসদদের মধ্যে। সেখানেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই সূত্রের খবর। একই সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার পাশাপাশি বাংলার উন্নয়নের জন্য কী করা যেতে পারে, সে কথাও আলোচনা হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এদিন দলের সংসদদের মোদি নির্দেশ দিয়েছেন, বাংলার উন্নয়নের জন্য যা করণীয় তা জানাতে হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। এছাড়া নিজেদের এলাকায় কী কী উন্নয়ন করা যেতে পারে, সাংসদদের সেই পরিকল্পনাও জানাতে হবে “পিএমও”-কে।

    বাংলা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা বিজেপির (BJP)

    সূত্রের খবর, নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সাংসদদের বার্তা দিয়েছেন, মানুষের মধ্যে মানুষের বিশ্বাস অর্জনের পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, বাংলার মানুষের কল্যাণ এবং দুর্নীতি মুক্ত উন্নয়নমূলক কাজ একমাত্র বিজেপি করতে পারে। তিনি বলেছেন, বাংলার মানুষের স্বার্থে সব রকম ভাবে পাশে থাকবে কেন্দ্রীয় সরকার। আরও জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটি বাংলার মানুষের রাজনৈতিক ইচ্ছের সামগ্রিক বহিঃপ্রকাশ নয়। বিজেপি (BJP) সাংসদদের মতে, লোকসভা নির্বাচনে যে খেলা হয়েছে, তা বিশ্বাস করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আসন কমলেও শতাংশের বিচারে বিজেপির ভোট খুব একটা কমেনি। কিছু জায়গায় তাঁদের ভোট বেড়েছে।

    আরও পড়ুন: ভগবান রামের সঙ্গে আকবরের তুলনা টেনে বিপাকে ইউপিএসসি শিক্ষিকা, চাপে পড়ে চাইলেন ক্ষমা

    ফলে মানুষ বিজেপির দিক থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এমনটা নয়। সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক কৌশল একটু ঘষে-মেজে নিলে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি আসতে পারে তা মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ জমানায় সংখ্যালঘু তোষণের (Muslim Appeasement) রাজনীতি করতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে দেশ। বছরের পর বছর অশান্তির আগুনে পুড়েছে ভূস্বর্গ। দেশের যত্রতত্র ঘটেছে বিস্ফোরণ। তাতে কখনও প্রাণ হারিয়েছেন নিরাপত্তারক্ষীরা, কখনও আবার জঙ্গিবাদের বলি হয়েছেন নিতান্তই নিরীহ মানুষ। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই কংগ্রেস সরকার দলিতদের বাধ্য করেছে পেটে খিল দিয়ে পড়ে থাকতে। এই যেমনটা চলছে কর্নাটকে (Karnataka), কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়া সরকারের জমানায়। কর্নাটকে কংগ্রেসের এই বিপজ্জনক খেলার জেরে হাঁড়ির হাল হতে চলেছে দক্ষিণের এই রাজ্যটির অর্থনীতির। তার পরেও সম্বিত ফেরে কই সরকারের! দিব্যি চলছে ভোটসর্বস্ব রাজনীতির খেল!

    সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)

    ২০২৩ সালের মে মাসে কর্নাটকের কুর্সিতে বসে কংগ্রেস। তার পর থেকেই রাজ্যে চলছে সংখ্যালঘু তোষণ। উদাহরণ? যেমন দেখুন, সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকার উন্নয়নে তৈরি হয়েছে হাজার কোটি টাকার অ্যাকশান প্ল্যান। মাইনরিটি বাজেটারি অ্যালোকেশন বাড়িয়ে ১০ হাজার কোটি টাকা করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ওয়াকফ সম্পত্তির উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। রাজ্যের ৪১৬টি ওয়াকফ সম্পত্তি বাঁচাতে গড়া হবে সুরক্ষা দেওয়াল। এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩১.৮৪ কোটি টাকা। মেঙ্গালুরুতে নয়া হজ ভবন গড়তে বরাদ্দ করা হয়েছিল ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তাঁতিদের অর্থনৈতিক সাপোর্ট দিতে হয়েছে লোনের ব্যবস্থা। সংখ্যালঘু মহিলাদের নিয়ে গঠিত স্বনির্ভর গোষ্ঠী যাতে বিভিন্ন ধরনের সেলফ এমপ্লয়মেন্ট অ্যাকটিভিজিজ করেন, সেজন্য তাদের উৎসাহ দেওয়া হবে। এজন্য বরাদ্দ করা হবে ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে খরচের জন্য বরাদ্দ করা ৩৯৩ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: বাবাকে বাঁচাতে কুমিরের মুখেই হাত ঢুকিয়ে দিল বারো বছরের ছেলে! তারপর?

    খয়রাতির রাজনীতি

    খয়রাতির এই রাজনীতি চলছে যখন কর্নাটকে কৃষকরা প্রাণপাত করছেন জীবন সংগ্রামে। রাজ্যের সর্বত্রই কান পাতলে শোনা যায় বঞ্চনার ক্ষোভে ভারী বাতাসের শব্দ। রাজ্যবাসীর উন্নয়নে যে অর্থ ব্যয় করার কথা, তা দিয়ে ‘রেউড়ি’ রাজনীতি করার অভিযোগে সরব কর্নাটকের বিরোধীরা। তার পরেও দিব্যি চলছে সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)। চাকরিতে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪ শতাংশ পদ। এই সংখ্যালঘুদের ফেলা হয়েছে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির ক্যাটেগরিতে। প্রশ্ন হল, খয়রাতির টাকা আসছে কোথা থেকে? জানা গিয়েছে, বাংলার তৃণমূল পরিচালিত সরকারের মতো কর্নাটকেও কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকার কেন্দ্রের দেওয়া এক খাতের বরাদ্দ ব্যয় করছে অন্য খাতে। ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখতেই করা হচ্ছে এই রেউড়ি সংস্কৃতির রাজনীতি।

    ভাঁড়ে মা ভবানী দশা অর্থনীতির

    সস্তার এই রাজনীতি করতে গিয়ে রাজ্যে দশা ভাঁড়ে মা ভবানীর। এক সময় যে রাজ্য ছিল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে পূর্ণ, সেই রাজ্যই আজ দাঁড়িয়ে অর্থনৈতিক ধ্বংসের কিনারে। সিদ্দারামাইয়ার আগে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বাসবরাজ বোম্বাই। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেশ করেছিলেন তিনি। তখনও রাজ্যের অর্থনীতি তলানিতে গিয়ে ঠেকেনি। বরং সারপ্লাস ছিল। তাঁর বাজেটে প্রস্তাবিত রাজস্ব সারপ্লাস ছিল ৪০২ কোটি টাকা। যেখানে এতদিন রাজস্ব ঘাটতি বাজেট পেশ হত, সেখানেই বোম্বাই পেশ করলেন সারপ্লাস বাজেট। ওই বছরই মে মাসে কুর্সিতে বসলেন সিদ্দারামাইয়া। খয়রাতির রাজনীতি (Muslim Appeasement) করতে গিয়ে রাজ্যকে দেউলিয়ার খাতায় নাম লেখানোর জোগাড় করে দিয়েছেন তিনি।

    ‘রেউড়ি পলিটিক্স’

    অর্থনীতিবিদদের মতে, কর্নাটকের অর্থনীতির এই হাঁড়ির হালের নেপথ্যে রয়েছে সস্তার রাজনীতি, খয়রাতির রাজনীতি। যাকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আখ্যা দিয়েছেন ‘রেউড়ি পলিটিক্স’। রেউড়ি রাজনীতি হল খয়রাতির রাজনীতি। এই হেটো রাজনীতিতে জনতাকে নিখরচায় দেওয়া হয় বিভিন্ন উপহার। এই সব উপহার পেয়ে আমজনতা ভুলে যায় শিক্ষা-স্বাস্থ্য-চাকরির দৈন্যদশার কথা। ক্ষমতা অটুট (Karnataka) থাকে রেউড়ি রাজনীতির কারবারিদের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কর্নাটকে সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশকে লক্ষ্য করে তাদের মনোরঞ্জনে যেসব পদক্ষেপ করা হয়েছে, তাতে উন্নয়ন ব্যাহত হয়েছে প্রকৃত দরিদ্র মানুষের। টান পড়েছে রাজ্যের কোষাগারে। সরকারের বেপরোয়া ব্যয়ের প্রবণতা ফাঁকা করে দিয়েছে কর্নাটকের রাজকোষাগার।

    ট্যাডিশন আজও চলছে

    তার পরেও চলছে খয়রাতির রাজনীতি। যে রাজনীতি করে দীর্ঘদিন কেন্দ্রের ক্ষমতায় টিকে ছিল কংগ্রেস, যে রাজনীতি করতে গিয়ে বুদ্ধ-অশোকের দেশে মাথা তুলেছে জঙ্গিবাদ, সেই রাজনীতির ট্যাডিশন আজও চলছে। এবং কেবল কংগ্রেস নয়, বাংলার তৃণমূল সরকারও একই কায়দায় ক্ষমতায় টিকে রয়েছে টানা তিনটে মেয়াদ। কর্নাটক কিংবা বাংলা – রাজ্যের উন্নয়ন জলে, কোষাগারের নেই নেই দশা, তার পরেও দিব্যি চলছে রেউড়ি রাজনীতি। ‘করে’ খাচ্ছেন শাসক দলের নেতারা। বঞ্চিত হচ্ছেন আমআদমি (Karnataka)। গরিবরা আরও গরিব হচ্ছেন। আড়ে বহরে বাড়ছে সংখ্যালঘুদের (Muslim Appeasement) দৌরাত্ম্য!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Barasat: “লক্ষ্মীর ভান্ডারের হাজার টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান গুঁড়িয়ে দিতেই ক্ষিপ্ত নাসিমা বিবি

    Barasat: “লক্ষ্মীর ভান্ডারের হাজার টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান গুঁড়িয়ে দিতেই ক্ষিপ্ত নাসিমা বিবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মতো ফুটপাথ জবরদখল করে থাকা দোকান ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতে (Barasat)। বুলডোজার দিয়ে ফুটপাথ জবর দখল করে থাকা সব দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। আর রহস্যজনকভাবে এই উচ্ছেদ অভিযানে ভাঙা পড়ল না তৃণমূলের পার্টি অফিস। ভাঙা পড়ল তৃণমূল পার্টি অফিস সংলগ্ন সব দোকান। আর এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Barasat)

    বারাসত দক্ষিণপাড়া মোড় থেকে হরিতলা হয়ে বড়বাজার মোড় পর্যন্ত সোমবার উচ্ছেদ অভিযানে নামে বারাসত (Barasat) পুরসভা। রাস্তার ওপর দখল করে থাকা বেআইনি দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। দোকানের পাশে জ্বলজ্বল করছে তৃণমূলের বারাসত ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের অফিস। আশপাশের সমস্ত দোকান ভেঙে দেওয়া হলেও ওয়ার্ড অফিস ভাঙার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ল না। কয়েকদিন আগে বারাসত পুরসভা থেকে উচ্ছেদ নোর্টিশ দেওয়া হয়েছিল। সোমবার শেষ দিন ছিল। সেই মতো এদিন সকাল থেকেই উচ্ছেদ অভিযানে নামে বারাসত পুরসভা।

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০ টাকায় কি সংসার চলে?

    নাসিমা বিবি নামে এক দোকানদার বলেন, “আমার দোকানটি তৃণমূলের (Trinamool Congress) পার্টি অফিস থেকে অনেকটাই ভিতরে ছিল। ভেবেছিলাম, পার্টি অফিস ভাঙার পর আমার দোকানে হাত পড়বে। কিন্তু, দেখলাম, পার্টি অফিসে কোনও হাত পড়ল না, তারপরও আমার দোকান ভাঙা হল। ৫০ বছর ধরে এখানে ব্যবসা করছি। আমার দোকানের সব কিছু নষ্ট করে দিল। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০ টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান ভাঙচুর হওয়ার পর এদিন পার্টি অফিসের (Trinamool Congress) সামনে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করতেও দেখা যায় বেশ কয়েকজন মহিলাকে। তাঁরা বলেন, “পার্টি অফিস না ভেঙে আমাদের দোকান ভেঙে দেওয়া হয়েছে, আমরা কীভাবে সংসার চালাব? বাচ্চাদের নিয়ে বিষ খেয়ে মরা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না আমাদের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    Rahool-Federation conflict: মাথায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই, ফেডারেশনের ‘দৌরাত্ম্যে’ টলিপাড়ায় বন্ধ শুটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল পরিচালকদের সংগঠন। পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সোমবার থেকে টলিপাড়ায় বাংলা সিনেমা-ধারবাহিক শুটিং (Shooting closed) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়েছে। পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়কে (Rahool-Federation conflict) কেন্দ্রে রেখে, ফেডারেশনের দৌরাত্ম্য রুখতে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “রাহুলের আগামী ছবিতে পুরনো পদ ফিরিয়ে না দিলে কোনও পরিচালক শুটিং ফ্লোরে যাবেন না।” অবশ্য এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন, অপর্ণা সেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, তথাগত মুখোপাধ্যায়, মানসী সিনহা-সহ একাধিক পরিচালক। ফেডারেশন বনাম পরিচালক ও প্রযোজক সংঘাতে আড়াআড়ি বিভক্ত টলিউড। 

    ফেডারেশনের সভাপতি তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই (Rahool-Federation conflict)

    অপর দিকে প্রতিবাদী পরিচালকদের একাংশের দাবি, টলিপাড়ায় একাধিপত্য চলে রাজ্যের মন্ত্রী তথা টালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপ বিশ্বাসের। ছবির শুটিং, টেকনিশিয়ান ও স্টুডিও-তে ফেডারেশনের তরফে বিশেষ প্রভাবশালী তিনি। পদাধিকার বলে তিনিই সভাপতি। রাহুলকে পরিচালক হিসাবে কাজ করতে না দেওয়ার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে টলিউডে। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা শ্যুটিং-এর (Shooting closed) কাজে অসহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন এই প্রতিবাদী পরিচালক।

    পরিচালকদের মতকে গুরুত্ব দিতে হবে (Rahool-Federation conflict)

    রবিবার রাতে রাহুলের (Rahool-Federation conflict) পক্ষ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ডিরেক্টর্স গিল্ড বলেছে, “অধিকাংশ পরিচালক সদস্যদের আবেগ ও মতামতকে গুরুত্ব এবং মান্যতা দিয়ে সংগঠনের কার্যকারী সমিতি, আগামীকাল ২৯ জুলাই থেকে যত দিন পর্যন্ত পরিচালকদের সমস্যার সমাধান না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বাংলা ভাষার সমস্ত শুটিং ফ্লোরে সদস্যদের অনুপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে। বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষার ক্ষেত্রে এই অনুরোধ প্রযোজ্য নয়।”

    টলিউডে ফেডারেশনের আধিপত্য?

    এসভিএফের পুজোর ছবির পরিচালক হিসাবে রাহুল মুখোপাধ্যায়কে ফেডারেশন মেনে না নিলে ফ্লোরে যাবেন না পরিচালকরা। সেই সঙ্গে এই সিদ্ধান্তে অনড় পরিচালকেরা। এই দাবির ওপর নির্ভর একটি স্বাক্ষর বার্তা ইতিমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে লেখা হয়েছে, “গতকাল ২৭ জুলাই রাহুল মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় একটি বাংলা ছবির শ্যুটিং টেকনিশিয়ান স্টুডিও-তে ছিল। ফেডারেশন-এর আওতা ভুক্ত টেকনিশিয়ানরা সেই শ্যুটিং-এ উপস্থিত হননি, ফলত শ্যুটিং করাই যায়নি এবং ওখানে উপস্থিত পরিচালক, অভিনয় শিল্পী সকলে চূড়ান্ত অপমানিত হন। এই মর্মে অন্যান্য অনেক পরিচালক ওখানে উপস্থিত হয়ে যে বিবৃতি দেন, তার সূত্র ধরে আমরা প্রস্তাব করতে চাই, যতক্ষণ না রাহুল মুখোপাধ্যায়কে পরিচালক হিসেবে মেনে নিয়ে ফেডারেশনের কলাকুশলীরা শ্যুটিং করতে রাজি হচ্ছেন, ততক্ষণ আমরা পরিচালকরা আগামীকাল (২৯ জুলাই ২০২৪, সোমবার) থেকে মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত অসহযোগিতায় যেতে বাধ্য হচ্ছি।” তাতে সম্মতি জানিয়েছেন রাজ চক্রবর্তী, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, অরিন্দম শীল, দেবালয় ভট্টচার্য, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, মানসী সিনহা, তথাগত মুখোপাধ্যায়, পাভেল,রাজা চন্দ, অভিজিৎ সেন, অমিত দাস, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভ্রজিৎ মিত্র, রাজর্ষি দে সহ টলিউডের পরিচালকেরা। তবে শুটিং বন্ধ থাকলেও প্রাক প্রডাকশনের কাজ বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুনঃ বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড! ২৮ দিনে ১ হাজার ১০০ কোটি ছুঁল প্রভাসের ‘কল্কি’

    ফেডারেশেনের বক্তব্য

    পরিচালক হিসাবে রাহুলের উপর নিষেধাজ্ঞা (Rahool-Federation conflict) করার অভিযোগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। টলিউড ফেডারেশেনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস বলেছেন, “পরিচালক হিসেবে রাহুল মুখোপাধ্যায়ের কাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড। তাঁরাই পারবেন এই নিষেধাজ্ঞা তুলতে। ফেডারেশনের এখানে কিছু করার নেই। পরিচালকদের সঙ্গে কথা হবে সামনাসামনি। নচেৎ সিদ্ধান্ত আগের জায়গায় স্থির থাকবে।” অপর দিকে জানা গিয়েছে ডিরেক্টরস গিল্ড নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও ফেডারেশন এখনও তোলেনি। তাই তৃণমূল মন্ত্রীর এই ভাই পরিচালকদের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করে অচলাবস্থা সৃষ্টি করছেন বলে একাংশের দাবি। কবে সমাধান হয় তাই এখন দেখার।

    অচল অবস্থা কাটাতে বৈঠক প্রসেঞ্জিৎ-এর বাড়িতে

    আবার এই অচল অবস্থা কাটাতে সোমবার বৈঠক ডাকা হয়েছিল প্রসেঞ্জিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন টলিপাড়ার পরিচালক এবং প্রযোজকেরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রাজ চক্রবর্তী, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, গৌতম ঘোষ, বিরসা দাশগুপ্ত, সুদেষ্ণা রায়, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী, সুব্রত সেন প্রমুখ। বৈঠকের পর রাজ চক্রবর্তী বলেছেন, “আমরা এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত। ফেডারেশনের আওতায়ভুক্ত কলাকুশলীরা, টেকনিশিয়ানরা সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Purulia: আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! খেলার মাঠ দখলের চেষ্টা, শোরগোল

    Purulia: আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! খেলার মাঠ দখলের চেষ্টা, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! গ্রামের খেলার মাঠ দখল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পুরুলিয়ার (Purulia) ঝালদা থানার তুলিন এলাকায়। ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। গ্রামবাসীরা জোটবদ্ধ হয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Purulia)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তুলিন (Purulia) গ্রামের পাশে ইউনাইটেড ক্লাবের মাঠ। প্রায় দেড় একর জমি এখানে। সেই জমিই দখল করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ তোলেন গ্রামবাসীরা। অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সহ- সভাপতি শেখ সুলেমানের দিকে। এলাকার লোকজনের দাবি, প্রায় শতবর্ষ প্রাচীন এই মাঠ। এখানে দিনের পর দিন এলাকার বাচ্চারা খেলাধূলা করে। এলাকার তিনটি প্রাথমিক স্কুলের খেলার মাঠ নেই। তাদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও একমাত্র মাঠ এটিই। সেটাই দখলের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। ইউনাটেড ক্লাবের সদস্য যজ্ঞেশ্বর মাহাত বলেন, “মাঠটা ১০০ বছরের পুরানো। হঠাৎ শুনলাম তৃণমূল নেতা শেখ সুলেমান নিজের নামে জমি রেকর্ড করে নিয়েছে। এটা দখলের চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়। অস্ত্র নিয়ে এসেছিল। আমাদের মারধর করার চেষ্টা করে। এরপর এলাকার লোকজন রুখে দাঁড়াতেই ওরা চলে যায়। মাঠ তো আমরা ছাড়ব না।”

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা শেখ সুলেমান বলেন, ” দু’বছর আগে জমিটা কিনেছি। যখনই জমির মাপজোক করতে যাই আমাকে বাধার মুখে পড়তে হয়। খুনের হুমকি পর্যন্ত দেয়। বলে, অনেকদিন ধরে জমি দখল করে আছি, ছাড়ব না। আমি ঝালদার আইসি, বিডিও অফিস, বিএলআরও অফিসে চিঠিও দিয়েছি। জমি মাপজোক করতে গিয়ে দেখি, গ্রামের লোকজন লাঠি, শাবল নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। আমি বললাম, আমার রেকর্ডভুক্ত জমি, মাপ তো করবই। তোমরা বাধা দিচ্ছ কেন? আমি কোনও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে যাইনি। এসব মিথ্যা অভিযোগ।”

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপির পুরুলিয়া জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা বলেন, “এই সরকার (Trinamool Congress) মাফিয়াদের ওপরই চলছে। জমি, বালি, কয়লা, চাকরি মাফিয়ারা এ সরকারের স্তম্ভ। গ্রামবাসীরা বলছেন, এই জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চারা খেলাধূলা করে। অনুষ্ঠান হয়। সেই জমি নিজের ক্ষমতা দেখিয়ে দখল করতে চাইছেন তৃণমূল নেতা। এসব হতে পারে না। এই অন্যায়ের প্রতিরোধ হওয়া দরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalna: বাড়িতে ঢুকে গৃহবধূকে চড়-থাপ্পড়! ভাইরাল ভিডিও, গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    Kalna: বাড়িতে ঢুকে গৃহবধূকে চড়-থাপ্পড়! ভাইরাল ভিডিও, গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালনার (Kalna) শ্বাসপুর দেবনাথ পাড়া এলাকায় একটি জায়গাতে পাঁচিল দেওয়াকে কেন্দ্র করে, এক মহিলা সহ তাঁর পরিবারের লোকজনদেরকে ব্যাপক মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। শহরের তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গোপাল তেওয়ারি ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে দাদাগিরির অভিযোগ তুলেছেন ওঁই মহিলা। সোশ্যাল মিডিয়াতে মারধরের এই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। এরপর তৃণমূল নেতাকে (TMC leader) পুলিশ গ্রেফতার করেছে। রবিবার রাতেই তাঁকে কালনা মহকুমা আদালতে তোলা হবে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

    নির্যাতিতার বক্তব্য (Kalna)

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছ, একজন মহিলাকে ব্যাপক ভাবে চড়-থাপ্পড় মারছেন তৃণমূল নেতা (TMC leader)। পুরো বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন দেবনাথ পাড়া এলাকার আক্রান্ত গৃহবধূ সুজাতা পাল। এদিন শনিবার কালনার (Kalna) হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসে বলেছেন, “আমাদের বাড়ির পাশে একটি জমি রয়েছে সেই জমিতে পাঁচিল দেওয়াকে কেন্দ্র করে একটি বিবাদ বাধে। এরপর তৃণমূল নেতা গোপাল তিওয়ারি এবং তাঁর দলবল শনিবার আমার শাশুড়িকে খুব মারধর করেন। পরের দিন রবিবার সকালে আবার বাড়িতে ঢুকে আমাকে বেশ কয়েকজন মিলে মারধর করে। পুরো বিষয়টি নিয়ে থানার দ্বারস্থ হয়েছি।”

    তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    যদিও তৃণমূল নেতা গোপালকে তেওয়ারি বলেছেন, “আমার কেনা জায়গায় পাঁচিল দিয়েছিলাম আর সেই ওয়ালকে ওঁরা ভেঙে দিয়েছিল। এমনকী আজ সকালে বলতে গেলে আমাকেই উল্টে মারধর করেছেন তাঁরা। পুরো বিষয়টি নিয়ে থানার দারস্থ হবো।” এ প্রসঙ্গে তৃণমূলের মুখপাত্র তথা বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ বলেছেন, “আইন কারো হাতে তুলে নেওয়া উচিত নয়, পুলিশ তদন্ত করে দেখুক। যে দোষী তাঁকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ চোখ রাঙাচ্ছে ম্যালেরিয়া! পুরুলিয়াতেই ১৬৬ জন আক্রান্ত, আতঙ্ক

    বিজেপির বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা (Kalna) সহ-সভাপতি সুভাষ পাল বলেছেন, “যে ঘটনা ঘটেছে তার তীব্র নিন্দা জানাই। তৃণমূল নেতাদের এই ধরনের দাদাগিরিতে সাধারণ মানুষের জীবন বিপন্ন। রাজ্যের মহিলারা সুরক্ষিত নন।” সম্প্রতি তৃণমূল নেতাদের নারী নির্যাতনের ঘটনায় রাজ্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। চোপড়ায় জেসিবি, আড়িয়াদহের জয়ন্ত সিং, সন্দেশখালির শেখ শাহজাহান, সোনারপুরের জামালউদ্দিন সহ একাধিক তৃণমূল নেতার নারী নির্যাতনের ঘটনায় রাজ্য রাজনীতিতে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ঘটনায় শাসক দল চরম অস্বস্তির মধ্যে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: “কাজ করতে দিচ্ছেন না জেলাশাসক”, বিধানসভায় অবস্থানে বসার হুমকি বিজেপি বিধায়কের

    Siliguri: “কাজ করতে দিচ্ছেন না জেলাশাসক”, বিধানসভায় অবস্থানে বসার হুমকি বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধায়ক হিসেবে এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করতে চান। কিন্তু, পারছেন না। বিধায়ক তহবিলের টাকা খরচ করতে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন। তৃণমূল সরকার এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে বিধানসভার অভ্যন্তরে অবস্থানে বসার হুমকি দিলেন শিলিগুড়ির (Siliguri) বিধায়ক তথা বিজেপির মুখ্য সচেতক শঙ্কর ঘোষ।

    ঠিক কী বললেন বিজেপি বিধায়ক? (Siliguri)

    শনিবার শিলিগুড়ি (Siliguri) জার্নালিস্ট ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে করে  বিজেপি বিধায়ক বলেন, নিজের বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন তহবিলের টাকায় এখনও পর্যন্ত মোট ৬০টি প্রকল্প দিয়েছি। তারমধ্যে মাত্র আটটি প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হলেও সেই কাজ নানা টালবাহানা আটকে রেখেছেন জেলাশাসক। বাকি প্রকল্পগুলি ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দিয়েছেন। তিনি কোনও টাকা ছাড়ছেন না। এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করতে দিচ্ছেন না জেলাশাসক। এতে সাধারণ মানুষের কাছে বিধায়ক হিসেবে আমার সম্পর্কে ভুল বার্তা যাচ্ছে। আমার ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। জেলাশাসক তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের খুশি রাখতে চাইছেন। তাই শিলিগুড়িতে আসেন শুধু শিলিগুড়ির মেয়র তৃণমূল নেতা গৌতম দেবের কর্মসুচিতে যোগ দিতে। সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, আমি বিধায়ক হয়েও তার সঙ্গে দেখা করতে পারি না। মনে রাখতে হবে, আজ না হোক কাল সরকার পরিবর্তন হবে। আমরা ক্ষমতায় আসব। তখন কাউকে ছাড়ব না।

    আরও পড়ুন: ১৬ হাজার ফিট উচ্চতায় মোবাইল পরিষেবা, সেনাকে বিজয় দিবসের উপহার কেন্দ্রের

     জমি কাণ্ড নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাটক করছেন

     বিধায়ক (BJP) শঙ্কর ঘোষ বলেন, সরকারি জমি উদ্ধারের নামে গজলডোবা রিসর্ট ভাঙ্গা থেকে শুরু করে ফুলবাড়ির জমি কাণ্ডে তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার, পুরোটাই নাটক করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চা বাগানের (Siliguri) লিজ নেওয়া জমি দখল করে দার্জিলিং জেলা (সমতল) তৃণমূলের চেয়ারম্যান মেয়ের নামে ফ্ল্যাট বানিয়েছেন। জেলাশাসক থেকে শুরু করে বিধানসভা সর্বত্র অভিযোগ জমা দেওয়ার পরও সেই অবৈধ নির্মাণ ভাঙ্গার ব্যাপারে জেলাশাসক কোনও উদ্যোগ নিচ্ছেন না।  আগামী সোমবার  বিধানসভার অধিবেশন শুরু হবে। সেখানে আমি স্পিকার এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এরকম আরও অনেক দুর্নীতি নিয়ে চিঠি দেব। রাজ্য সরকার কোনও ব্যবস্থা না নিলে আমি বিধানসভার অভ্যন্তরে অবস্থানে বসব।

    জলপাইগুড়ির জেলাশাসকের বিরুদ্ধে সরব

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক আরও বলেন, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকা সহ জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের গজলডোবা অন্যান্য জায়গায় জমি দুর্নীতি নিয়ে আমি জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তাঁর দফতরের সামনে আমাকে ৫০ মিনিট বসিয়ে রাখার পর আমার সঙ্গে দেখা না করে বেরিয়ে যান। বলেন, পূর্ব নির্ধারিত অন্য কর্মসূচি রয়েছে, সেখানে তাঁকে যেতে হবে। তা জেনেও  আমাকে তিনি ৫০ মিনিট  বসিয়ে রেখেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যেমন  নাটক করবেন সেভাবেই চলবেন আমলারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Barasat: “ভেঙে দিলেও আবারও বসব”, তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে হুঁশিয়ারি দিলেন হকাররা

    Barasat: “ভেঙে দিলেও আবারও বসব”, তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে হুঁশিয়ারি দিলেন হকাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও হকার উচ্ছেদ শুরু হল উত্তর ২৪ পরগনার (Barasat) বারাসতে। শনিবার কোর্ট চত্বরে বুলডোজার চালিয়ে ভেঙে দেওয়া হল রাস্তার পাশে ফুটপাতে তৈরি হওয়া  প্রায় ৮০টি দোকান। কান্নায় ভেঙে পড়লেন হকাররা। উচ্ছেদ হওয়া হকাররা (Hawker) প্রকাশ্যে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন।

    ভেঙে দিলেও আবারও বসব (Barasat)

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে রাজ্য জুড়েই শুরু হয়েছে ফুটপাত দখলমুক্ত করার কাজ। যারা মূলত বেআইনিভাবে রাস্তার ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করছিলেন, তাঁদেরকে উঠে যাওয়ার জন্য প্রথমে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। পরে, তা থেমে যায়। হকারদের আশা ছিল, আর ভাঙা হবে না। এদিন সকালেই বারাসতের (Barasat) কোর্ট চত্বরে বুলডোজার নিয়ে এসে দোকান ভাঙা শুরু হয়। পুরসভার কর্মী, কাউন্সিলরদের পাশাপাশি বারাসত থানার পুলিশ কর্মীরা ছিলেন। স্বপন হালদার নামে এক হকার বলেন, আগেই দোকান ভেঙে দেওয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু, ভাঙেনি। আমরা ভেবেছিলাম, দোকানে আর হাত পড়বে না। আমি নিজে তৃণমূল করি। এখানে অনেকেই আমার সঙ্গে ২১ জুলাইয়ের মিটিংয়ে গিয়েছিল। মিটিং শেষ হয়ে গেল। আর আমাদের কথা ভাবল না। দোকান ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল। এখানেই ফের দোকান করব। রূপা মজুমদার নামে আর এক হকার বলেন, ২৫ বছর ধরে দোকান করছি। কিছুদিন আগেই পুরসভার কর্মীরা এসে তথ্য নিয়ে গেল। আমরা ভেবেছিলাম, আর ভাঙা হবে না। কিন্তু, এদিন সব শেষ করে দিল। আমরা মেনে নেব না। আমি এখানে আবার বসব।

    আরও পড়ুন: ১৬ হাজার ফিট উচ্চতায় মোবাইল পরিষেবা, সেনাকে বিজয় দিবসের উপহার কেন্দ্রের

     পুরসভার চেয়ারম্যান কী বললেন?

    এই বিষয়ে বারাসত (Barasat) পুরসভার চেয়ারম্যান অশনি মুখোপাধ্যায় বলেন, ” জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাতদিন আগে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। সেই মতো এদিন দোকান ভাঙা হয়েছে। এতে আমাদের কিছু করার নেই। ওপর থেকে আমাদের যেভাবে নির্দেশ দিচ্ছে, আমরা তা শুধু পালন করছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share