Tag: tmc

tmc

  • Kalyan Chaubey: ইটের বদলে পাটকেল! কুণাল ঘোষের বিরুদ্ধে এবার একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ

    Kalyan Chaubey: ইটের বদলে পাটকেল! কুণাল ঘোষের বিরুদ্ধে এবার একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিকতলা উপনির্বাচনের মধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ ও বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবের (Kalyan Chaubey) মধ্যে দ্বৈরথ অব্যাহত রইল। মানিকতলা উপনির্বাচনের আগে কল্যাণ চৌবের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। এবার কুণালের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপি প্রার্থী। উপনির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে কুনালের বিরুদ্ধে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ চৌবে।

    কুণাল ঘোষের অভিযোগ (Kunal Ghosh) 

    মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কুণাল ঘোষ বলেন, ”রবিবার আমাকে ভোটে অন্তর্ঘাতের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে খেলার জগতে রাজ্য বা জাতীয় স্তরে বড় পদের প্রস্তাবও দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ।” তবে কুনাল এই অফার প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ”এই বিজেপি প্রার্থীকে (Kalyan Chaubey) একটা ভোটও দেওয়া উচিত নয়।” এরপর নিজের দাবির সপক্ষে একটি অডিয়ো ক্লিপ সংবাদমাধ্যমের সামনে আনেন তৃণমূল নেতা। 

    যদিও এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী বলেন, ”আমি কখনো কোথাও বলিনি ফুটবল ফেডারেশনের কোন পদে রাখব। সেটা অপপ্রচার করছেন। এটা ওনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। কথোপকথনকে রেকর্ড করে বাইরে ছাড়া শুধুমাত্র ওনার বিশ্বাসযোগ্যতা শেষ করল না, মানুষ এরপর থেকে কারোর সাথে কথা বলতে চাইলে দশবার ভাববে। আমি ওনাকে ফোন করেছি, কারণ উনি আমাকে বলেছিলেন রাত এগারোটায় ফোন করতে এবং সেই কথা রেকর্ড করে প্রকাশ্যে এনেছেন।” 

    বিজেপি প্রার্থীর পাল্টা জবাব (Kalyan Chaubey) 

    কুণাল ঘোষের এই মন্তব্যের পর নির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ। তাঁর বক্তব্য, ”‌আমি সকলের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি। সেই হিসাবে তাঁর সঙ্গেও কথা বলেছি। কিন্তু আমি কোনও প্রতিশ্রুতি দিয়েছি এটা সম্পূর্ণ মিথ্যে কথা। পুরো অডিয়ো ক্লিপিং শোনালে সেটা বোঝা যাবে।”‌ আর এরপরেই বিজেপি প্রার্থী একেবারে বেনজির আক্রমণ শানালেন কুণাল ঘোষের উদ্দেশ্যে। পরিষ্কার বলেই দিলেন, “এই মানুষটা কয়েকদিন আগে তাপস রায়কে জেতানোর জন্য নিজের দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আমার কাছে হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট রয়েছে। ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সব লোকেরা তাপস রায়ের হয়ে কাজ করছে। বিজেপির হয়ে কাজ করছে। তবে আমি ব্যক্তিগত কথোপকথন বাইরে আনব না।”   

    আরও পড়ুন: নারী থেকে পুরুষ হয়ে ইতিহাস গড়লেন আইআরএস আধিকারিক

    উল্লেখ্য, ভোটের আগের দিনই কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) অভিযোগ করে বলেছিলেন কুণাল ঘোষ নাকি বিজেপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। এর জন্য একাধিকবার তাঁর বাড়িও গিয়েছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থী বলেন, “উনি আমার বাড়িতে একটা মেরুন স্যান্ট্রো করে অংখ্যবার গিয়েছেন। আমায় বলেছিলেন বিজেপিতে যোগ দেবেন।” এ নিয়ে কুণাল (Kunal Ghosh) জানিয়েছিলেন, “বিজেপি-তে যাওয়ার ইচ্ছা হলে পচা কল্যাণকে আমার লাগবে না।” যদিও বুধবার ‘পচা কল্যাণ’ শব্দটি নিয়ে প্রতিবাদ করেন মানিকতলার বিজেপি প্রার্থী বলেন, “এই শব্দটাকে আমি নিন্দা করছি। উনি নিম্নরুচির পরিচয় দিয়েছেন।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raigunj By Election: উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থীর দাদার ‘দাদাগিরি!’, শোরগোল

    Raigunj By Election: উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থীর দাদার ‘দাদাগিরি!’, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থীর দাদার দাদাগিরি! তাঁর মাতব্বরি কার্যত প্রশ্নের মুখে। প্রিসাইডিং অফিসারকে নিজেই অকপটে স্বীকার করেছেন, সকাল সাড়ে আটটার মধ্যেই তিন থেকে চারবার ভোটারদের নিয়ে সারাসরি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকে পড়েছিলেন তিনি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়ে কার্যত নীরব কৃষ্ণ কল্যাণীর দাদা পাপ্পু কল্যাণী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল ফেলেছে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে (Raigunj By Election)।

    ১৪১-১৪২ নম্বর বুথে তৃণমূলের জমায়েত (Raigunj By Election)!

    উপনির্বাচনকে ঘিরে রায়গঞ্জের করোনেশন হাই স্কুলের বাইরে তৃণমূলের বিরাট জমায়েত দেখা গিয়েছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে জামায়েত সরিয়ে দেয়। আবার ১৪১ এবং ১৪২ নম্বর বুথের বাইরে ফের জমায়েত করে তৃণমূলের কর্মীরা। তাঁরা রীতিমতো স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন। ঠিক এই পরিস্থিতির মধ্যে একটি বুথে তৃণমূল প্রার্থীর দাদার দৌরাত্ম্য চোখে পড়েছে। ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকে রীতিমতো মাতব্বরি শুরু করে দেন কৃষ্ণ কল্যাণীর দাদা পাপ্পু কল্যাণী। পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতেই নিজের শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করেন।  

    তৃণমূলের দায়িত্বে ছিলেন পাপ্পু

    ভোট গ্রহণের সময় পাপ্পু কল্যাণীর দাদাকে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনেই দেখা যায়, ভোটারদের নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের বুথে (Raigunj By Election) ঢুকেছেন। উল্লেখ্য মাত্র একববার দুবার নয় বেশ কয়েকবার ভোটারদের ভোট দেওয়ান পাপ্পু। ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার স্বীকার করেছেন তিন-চারবার ভোটারদেরকে ভোট দেওয়ান। তৃণমূল প্রার্থীর অবশ্য বক্তব্য, “তৃণমূলের হয়ে বুথের দায়িত্বে ছিলেন পাপ্পু, তাই সক্রিয় ছিলেন।”

    আরও পড়ুনঃ ‘বাদামবীজ পাচার!’ বাঁকুড়ার পঞ্চায়েত অফিসে বিরাট দুর্নীতি, ভিডিও প্রকাশ শুভেন্দুর

    লোকসাভায় রায়গঞ্জে এগিয়ে ছিল বিজপি

    রায়গঞ্জ বিধানসভার আসনে উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াইতে রয়েছেন, বিজেপি প্রার্থী মানসকুমার ঘোষ, কংগ্রেস প্রার্থী মোহিত সেন গুপ্ত এবং তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হয়ে ভোটে লড়ে জয়ী হয়েছিলেন কৃষ্ণ কল্যাণী। কিন্তু পরবর্তী কালে বিজেপি থেকে তৃণমূল যোগদান করেন তিনি। এরপর ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়াই করেন। কিন্তু বিজেপি প্রার্থী কার্তিক চন্দ্র পালের কাছে ৬৮ হাজার ভোটে পারাজিত হন তিনি। লোকসভা ভোটে রায়গঞ্জ বিধানসভাতেও (Raigunj By Election) বাজিমাত করেছে বিজেপি এবং ধরাশায়ী হয়েছিল তৃণমূল। এইবার উপনির্বাচনে কী হয় তাই এখন দেখার।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: রানাঘাটে বিজেপির বুথ অফিসে ভাঙচুর চালিয়ে কর্মীদের বেধড়ক মার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Ranaghat: রানাঘাটে বিজেপির বুথ অফিসে ভাঙচুর চালিয়ে কর্মীদের বেধড়ক মার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভা উপ-নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফের উত্তজনা ছড়াল। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের বাইক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিজেপির নির্বাচনী বুথ অফিস ভেঙে ভোটার স্লিপ ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বুধবার বুথ অফিসে বসে থাকা বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের বেধড়ক মারধর করা হয়। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ranaghat)

    বুধবার রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভার জগপুরে নির্বিঘ্নে ভোট (By-Election) চলছিল। বুথ অফিস থেকে সাধারণ মানুষকে ভোটার স্লিপ দিচ্ছিলেন বিজেপি কর্মীরা। হঠাৎই বাইকে করে বেশ কয়েকজন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এসে বিজেপির বুথ অফিসে চড়াও হয়। বিজেপি কর্মীদের মারধর করা হয়। ভেঙে ফেলা হয় বুথ অফিস। প্রত্যক্ষদর্শী এক যুবক বলেন, এদিন সকাল থেকেই এলাকায় শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছিল। কোনও সমস্যা হয়নি। আচমকা বাইকে করে ২০ জন তৃণমূল কর্মী এসে বিজেপির বুথ অফিসে চড়াও হয়। পুলিশের সামনেই বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করে। ভোটার স্লিপ কেড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়। বুথ অফিসে ভাঙচুর চালায়। পরে, বিজেপি কর্মীরা বুথ অফিস ছেড়ে পালিয়ে যান। গোটা এলাকা তৃণমূলের ছেলেরা দখল করে নেয়। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে।

    আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী মনোজ কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, “পুলিশ থাকা সত্ত্বেও পুলিশের সামনেই এই ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ এবং রাজ্য সরকার একত্রিতভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে সহায়তা করছে। বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মারধর করার পাশাপাশি বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে। তৃণমূল বুঝে গিয়েছে, রানাঘাট দক্ষিণে (By-Election) বিজেপির জয় অনিবার্য, তাই এরকম অপরাধমূলক ঘটনা ঘটাচ্ছে।” যদিও ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় রানাঘাট পুলিশ জেলার উচ্চ পদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা। তাঁরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bnakura: ‘বাদামবীজ পাচার!’ বাঁকুড়ার পঞ্চায়েত অফিসে বিরাট দুর্নীতি, ভিডিও প্রকাশ শুভেন্দুর

    Bnakura: ‘বাদামবীজ পাচার!’ বাঁকুড়ার পঞ্চায়েত অফিসে বিরাট দুর্নীতি, ভিডিও প্রকাশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিস থেকে রাতের অন্ধকারে পাচার হচ্ছে বাদামবীজ। যে বাদামবীজ এলাকার গরিব চাষিদের পাওয়ার কথা, সেই বীজ কার্যত অন্যত্র চুরি হচ্ছে। ঠিক এমন অভিযোগ এনে প্রমাণ সহ একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে তুলে ধরলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করার পর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মূলত অভিযোগ বাঁকুড়া (Bnakura) মেলাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। তৃণমূল অবশ্য অভিযোগের পাল্টা অস্বীকার করেছে।

    শুভেন্দুর দাবি (Bnakura)

    মঙ্গলবার শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) একটি পোস্ট করে সামাজিক মাধ্যমে বলেছেন, “আত্মা প্রকল্পে এলাকার দরিদ্র কৃষকদের দেওয়ার জন্য বাঁকুড়া (Bnakura) রাইপুর ব্লকের মেলাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতকে বাদাম বীজ সরবরাহ করেছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু তৃণমূলের চোরেরা সেই বাদামবীজ চুরি করেছে।” তাঁর প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, পঞ্চায়েত অফিসের সামনে একটি ছোট ট্রাকে করে কিছু বস্তা ওঠানোর কাজ চলছে। এই ভিডিও পোস্টের পর রাজনৈতিক উত্তেজনার পারদ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্যে একাধিক দুর্নীতি ইস্যুর সঙ্গে বাদামবীজ চুরির ঘটনা আরও এক চুরির সংযোজন বলে মনে করেছে বিজেপি। তাঁর এই পোস্টকে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিংকে ট্যাগ করে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি তুলেছেন শুভেন্দু। বিজেপির স্থানীয় নেতারা জানিয়েছেন, সরকারি প্রকল্পে বরাদ্দ বীজ, টাকার বিনিময়ে বিক্রি করছে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা। কিন্তু ঘটনার কথা সামজিক মাধ্যমে জানাজানি হতেই চুরির কাজ আচমকা আটকে গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ স্কুলে তৃণমূল উপপ্রধানের হামলা, চলল ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানিও! শোরগোল

    তৃণমূলের বক্তব্য

    মেলাড়া (Bnakura) গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “যে বাদামবীজ চাষিদের কাছে বিতরণের জন্য এসেছে তা দ্রুত চাষিদের মধ্যে দেওয়া হবে। বিজেপি অপপ্রচার করছে। অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।” আবার তৃণমূল সাংসদ অরূপ চক্রবর্তী বলেছেন, “বাদামবীজগুলি চাষিদের মধ্যে বিতরণের জন্য পঞ্চায়েত অফিস থেকে পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সেই ছবি পোস্ট করেই এখন রাজনীতি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিজেপির কাছে কোনও উন্নয়নের ইস্যু নেই, তাই বদনাম করার অপচেষ্টা করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: স্কুলে তৃণমূল উপপ্রধানের হামলা, চলল ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানিও! শোরগোল

    South 24 Parganas: স্কুলে তৃণমূল উপপ্রধানের হামলা, চলল ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানিও! শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আচমকা শতাধিক লোক নিয়ে স্কুলে ঢুকে তৃণমূল উপপ্রধানের হামলা! সেই সঙ্গে চালানো হয় ব্যাপক ভাঙচুর। উপস্থিত মহিলাদের মারধর করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগও উঠেছে। তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে সুন্দরবনের (South 24 Parganas) ঝড়খালিতে। সোমবার রাতে এসপি অফিসে গিয়ে লিখিত ভাবে অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিতারা। যদিও তৃণমূল নেতা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

    জামা-কাপড় ছিঁড়ে দেওয়া হয় (South 24 Parganas)!

    সুন্দরবনের (South 24 Parganas) ঝড়খালি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত পার্বতীপুরে এই ঘটনা ঘটেছে। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেখানে স্কুল পরিচালনা করত। অভিযোগ উঠেছে, স্কুলের ভবনটি দখল করতে চান স্থানীয় পঞ্চায়েতের তৃণমূল (TMC) উপপ্রধান। আর এই জন্য হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় নির্যাতিতা এক মহিলা বলেছেন, “আমাদের স্কুলের জন্য এই পঞ্চায়েত থেকে জমি দেওয়া হয়েছিল। অনুদানের টাকা দিয়ে আমরা স্কুল সংস্করণ শুরু করি। এই ভবনটি এবার তৃণমূলের লোকেরা দখল করতে চাইছে। রাতের বেলা একশ লোক নিয়ে দিলীপ মণ্ডল আক্রমণ করেন। তিনি এলাকার পঞ্চায়েত উপপ্রধান। স্কুলে ব্যাপক ভাঙচুর করেন। আমাকে সিঁড়ি থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া হয়। আমার পরনে জামা-কাপড় ছিঁড়ে দেওয়া হয়েছে। আমার শ্লীলতাহানি করা হয়েছে।”

    স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বক্তব্য

    স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে আরও এক নির্যাতিতা মহিলা বলেছেন, “স্কুলে (South 24 Parganas) যাতে কেউ পড়তে না আসে তাই বাড়ি বাড়ি গিয়ে সকলকে ভয় দেখানো হচ্ছে। ইতিমধ্যে অভিভাবকরা স্কুলে বাচ্চাদের পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন।”

    আরও পড়ুনঃ আরামবাগে তৃণমূলের দাদাগিরি! দলীয় কর্মীর রাস্তা তৈরি করতে পাঁচিল ভাঙলেন উপ-প্রধান

    তৃণমূল উপপ্রধানের বক্তব্য

    তৃণমূলের (TMC) উপপ্রধান (South 24 Parganas), তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছন, “ওই স্কুল থেকে সম্পত্তি নানা ভাবে পাচারের কাজ করা হতো। ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করা হত। তাই এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উপর মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল। এলাকার শিক্ষিত তরুণ প্রজন্মকে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা পালন করা হয়নি। সম্পূর্ণ ভাঁওতাবাজি চলছে। তাই এলাকার মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এদিন ঘটেছে।”  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: আরামবাগে তৃণমূলের দাদাগিরি! দলীয় কর্মীর রাস্তা তৈরি করতে পাঁচিল ভাঙলেন উপ-প্রধান

    Arambagh: আরামবাগে তৃণমূলের দাদাগিরি! দলীয় কর্মীর রাস্তা তৈরি করতে পাঁচিল ভাঙলেন উপ-প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও শাসক দলের দাদাগিরির অভিযোগ উঠল আরামবাগে (Arambagh)। এক দলীয় কর্মীর রাস্তা করে দিতে জোর করে দুই প্রতিবেশীর পাঁচিল ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগ থানার রামনগর দক্ষিণপাড়ায়। উপ-প্রধানের মদতেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে পরিবারের লোকজনের অভিযোগ। ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে গেলে দুই প্রতিবেশীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার জেরে আতঙ্কিত দুই পরিবার। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Arambagh)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আরামবাগের (Arambagh) সালেপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের রামনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিপদ জানা ও রবিউল হোসেনের পরিবারের সঙ্গে প্রতিবেশী তৃণমূল কর্মী সেখ লালবাবুর রাস্তা নিয়ে দ্বন্দ্ব। অভিযোগ, তৃণমূল কর্মী লালবাবুর নিজস্ব রাস্তা রয়েছে। এছাড়াও তাঁর যাতায়াতের সুবিধার জন্য আরও একটি রাস্তা তৈরির প্রয়োজন হয়। এই রাস্তা তৈরির জন্য প্রতিবেশীদের পাঁচিল ভেঙে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। এমনকী লাগাতার হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তার মধ্যেই মঙ্গলবার জোর করে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় উপ-প্রধান সত্যজিৎ চক্রবর্তীর মদতে শাবল দিয়ে জোর করে ভেঙে দেওয়া হয় দেওয়াল। প্রতিবাদ করতে গেলে দুই প্রতিবেশীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। রূপা জানা নামে এক বাসিন্দা বলেন, তৃণমূলের নেতারা জোর করে এসে আমার পাঁচিল ভেঙে দেয়। হুমকিও দিয়ে যায়। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি।

    আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও এই ঘটনায় স্থানীয় উপ-প্রধানের  (Trinamool Congress) মদতে এই হামলার অভিযোগ উঠলেও অভিযোগ অস্বীকার করেন সালেপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের (Arambagh) উপ-প্রধান সত্যজিৎ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, রাস্তা নিয়ে একটি গন্ডগোল হয়েছে শুনেছি। তবে, আমি কোনওভাবেই জড়িত নই। বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত  তৃণমূল কর্মী সেখ লালবাবু বলেন, পঞ্চায়েত ও স্থানীয় তৃণমূল নেতারা এসেই ভাঙচুর করেছে। আমি কোনও ভাঙচুর করিনি।

    সরব বিজেপি

    এই ঘটনায় শাসক দলকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। আরামবাগের (Arambagh) বিজেপি বিধায়ক মধুসূদন বাগ বলেন, লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে দিকে দিকে এই ভাবেই সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল (Trinamool Congress)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB By-Election: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    WB By-Election: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাজ্যের চার কেন্দ্রে উপ-নির্বাচন (WB By-Election)। মানিকতলা, রানাঘাট দক্ষিণ, বাগদা ও রায়গঞ্জ। এই চার কেন্দ্রে অশান্তি এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটসাঁট করেছে নির্বাচন কমিশন। পুলিশ তো থাকছেই পাশাপাশি এই ভোটেও থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। চার কেন্দ্রের জন্য মোট ৭০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী বরাদ্দ করেছে কমিশন। সকাল সাতটা থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে ভোট গ্রহণ। এরমধ্যে রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভা উপ-নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলল গুলি। সন্ত্রাস চালাতে মঙ্গলবার গভীর রাতে বিজেপি কর্মীদের বাড়িও ভাঙচুর করা হয়েছে। আর এই হামলার ঘটনায় নাম জড়িয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর (WB By-Election)

    জানা গিয়েছে, রানাঘাটের (WB By-Election) প্রীতিনগর এলাকায় রাতের অন্ধকারে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। কাচের বোতলের আঘাতে জখম হন একাধিক মহিলা। ভোট দিতে গেলে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটে এবারের তৃণমূল প্রার্থী হয়েছিলেন সদ্য বিজেপি থেকে তৃণমূলে আশা মুকুটমণি অধিকারী। তিনি রানাঘাট দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক ছিলেন। লোকসভা ভোটে রানাঘাট কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হওয়ার পর তিনি বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন। সেই কারণে রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে বুধবার উপ-নির্বাচন চলছে। আর এই উপ-নির্বাচনের আগের দিন গভীর রাতে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল আশিতে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। প্রীতিনগর এলাকার বিজেপির গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য বলেন, “রাতে আমাদের বাড়িতে এসে ভাঙচুর চালানো হয়। বাড়ির মহিলারা যথেষ্ট আতঙ্কে রয়েছে। বাড়ির মহিলাদের কাছে  আমাদের প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়।” খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে আসে রানাঘাট থানার পুলিশ। যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেফতার করেনি পুলিশ। অন্যদিকে, বিজেপির দাবি, যেহেতু এই এলাকায় শাসক দলের সংগঠন অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে, সেই কারণে সন্ত্রাস চালাতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।

    বিজেপি এজেন্টের বাড়ি ভাঙচুর, চলল গুলি

    রানাঘাট থানার (WB By-Election) পূর্ণনগরে বিজেপি এজেন্টের বাড়ি ভাঙচুর এবং গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী বলেন, “মঙ্গলবার রাত দেড়টা নাগাদ কয়েকজন দুষ্কৃতী আমার বাড়িতে চড়াও হয়ে ভাঙচুর করে বাড়ির একাংশ। পাশাপাশি বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়।” বুধবার বেলা বাড়তেই বিজেপি কর্মীর বাড়িতে আসেন রানাঘাট (Ranaghat) পুলিশ জেলার উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তাঁরা কথাও বলেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By-Poll 2024: বঙ্গের ৪ সহ সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার, লড়াইয়ে কারা?

    By-Poll 2024: বঙ্গের ৪ সহ সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার, লড়াইয়ে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনে উপনির্বাচন (By-Poll 2024) হবে। রায়গঞ্জ, রানাঘাট দক্ষিণ (SC), বাগদা (SC) এবং মানিকতলা। বিহারের রূপাউলি, পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিম, হিমাচল প্রদেশের দেরা, হামিরপুর এবং নালাগড়, উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ ও মঙ্গলৌর, মধ্যপ্রদেশের অমরওয়ারা এবং তামিলনাড়ুর বিক্রভান্দি।

    বঙ্গে সংখ্যাতত্বের নিরিখে এগিয়ে বিজেপি (By-Poll 2024)

    মূল লড়াইগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে, ২০২১ সালে বিজেপি এই ৪টির মধ্যে ৩টি আসন জিতেছিল। মানিকতলা আসনটি ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) হাতে। বাকি আসন ছিল বিজেপির হাতে। রায়গঞ্জ এবং রানাঘাট দক্ষিণে, কৃষ্ণ কল্যাণী এবং মুকুট মণি অধিকারী, যারা আগে বিজেপিতে ছিলেন, তাঁরা এবার তৃণমূলের টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মানিকতলায় বিজেপির কল্যাণ চৌবের সঙ্গে লড়াই হবে প্রয়াত সাধন পান্ডের স্ত্রী সুপ্তি পান্ডের সঙ্গে। বাগদায় তৃণমূল প্রার্থী মধুপর্ণা ঠাকুরের সঙ্গে সরাসরি টক্কর হবে বিজেপি প্রার্থী বিনয় বিশ্বাসের। রাণাঘাট দক্ষিণে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসা মুকুট মণি অধিকারীর বিপরীতে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন মনোজ কুমার বিশ্বাস। উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন মানস কুমার ঘোষ। এখানে তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। কৃষ্ণ কল্যাণী এবং মুকুট মণি অধিকারী লোকসভার তৃণমূল হয়ে লড়ে পরাজিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রায়গঞ্জ, রাণাঘাট দক্ষিন ও বাগদায় সাংগঠনিক অবস্থা ভাল। লোকসভাতেও এই সমস্ত অঞ্চল আমরা জিতেছিলাম। ভাল ভাবে (By-Poll 2024) ভোট হলে আমরাই জিতব। মানিকতলাতেও আমরা ভাল জায়গায় আছি। রাজ্যের পুলিশকে ভোট করালে তাঁরা শাসকদলের (TMC) হয়ে কাজ করবে। আমরা হাল ছাড়ছি না। লড়াই হবে।”   

    উত্তরাখণ্ডে কংগ্রেসের অ্যাসিড টেস্ট

    অন্যদিকে উত্তরাখণ্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য। বদ্রীনাথ একটি পবিত্র স্থান যেখানে একটি চরধাম মন্দির রয়েছে এই আসনে প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক, রাজেন্দ্র ভান্ডারি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি কংগ্রেসের প্রার্থী লখপত বুটোলার বিরুদ্ধে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ফিরে আসেন। অন্যদিকে এই রাজ্যে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন মঙ্গলৌরে, কংগ্রেস প্রবীণ নেতা কাজী নিজামউদ্দিনকে প্রার্থী করেছে, যিনি এই আসন থেকে তিনবার জয়ী হয়েছেন। উত্তরাখণ্ড তৈরির পর থেকে বিজেপি কখনও মঙ্গলৌর আসনে জয়ী হয়নি এবং এই আসনে বিজেপি কর্তার সিং ভাদানাকে প্রার্থী করেছে। অন্যদিকে হিমাচল প্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর স্ত্রী কমলেশ ঠাকুরকে প্রার্থী করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিমে, মুখ্যমন্ত্রী ভাগবত মান ব্যক্তিগতভাবে আপ প্রার্থী মহিন্দর ভগতের পক্ষে (By-Poll 2024) প্রচার করছেন।

    তামিলনাড়ুতে ভোট বয়কট এআইএডিএমকে-র  

    বিহারে, লড়াই আরজেডি এবং জনতা দল ইউনাইটেডের মধ্যে জোর লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উভয়েই রূপাউলি আসনে (By-Poll 2024) প্রার্থী দিয়েছে। মধ্যপ্রদেশে, বিজেপি প্রার্থী কমলেশ শাহে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা কমল নাথের নির্বাচনী এলাকায় ধাক্কা দেওয়ার জন্য লড়াই করছে। আদিবাসী অধ্যুষিত আসনে কংগ্রেস ধীরেন শাহ ইনভাতিকে প্রার্থী করেছে। তামিলনাড়ুতে, এআইএডিএমকে বিক্রভান্দিতে নির্বাচন বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kamarhati: পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ, ক্লাবে এনে নৃশংস অত্যাচার, প্রকাশ্যে জয়ন্তর কুকীর্তির ভিডিও

    Kamarhati: পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ, ক্লাবে এনে নৃশংস অত্যাচার, প্রকাশ্যে জয়ন্তর কুকীর্তির ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিছনে তৃণমূলের ব্যানার। আর সামনে কামারহাটির (Kamarhati) আড়িয়াদহের তালতলা স্পোর্টিং ক্লাব। সেই ক্লাবকে সামনে রেখে চলত কামারহাটির তৃণমূল নেতা জয়ন্ত সিংয়ের দাদাগিরি। তাঁর কথা না মানলেই ক্লাবে নিয়ে এসে চলত নৃশংস অত্যাচার। মহিলাদের ওপর অত্যাচার করতে হাত কাঁপত না জয়ন্তের বাহিনীর। সমাজ মাধ্যমে পর পর এই ধরনের দুটি ভি়ডিও সামনে এসেছে। (যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। আড়িয়াদহে মা এবং ছেলেকে নৃশংসভাবে মারধর করার অভিযোগে গ্রেফতার হন তৃণমূল নেতা জয়ন্ত। এরপরই তাঁর একের পর এক কুকীর্তি সামনে আসতে শুরু করেছে।

    ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? (Kamarhati)

    একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ক্লাবের (Kamarhati) ভিতরে একজনের হাত এবং পা ধরে রেখেছে জনা চারেক মিলে। চ্যাংদোলা করে ঝুলিয়ে রাখা অবস্থাতেই চলছে মারধর। কয়েক জন মিলে ঘিরে ধরে, নানা দিক থেকে লাঠিপেটা করে চলেছে অনবরত। জয়ন্তর সঙ্গে আরও কয়েকজন রয়েছে। বারাকপুর পুলিশের তরফে অবশ্য এ নিয়ে পদক্ষেপ করা হয়েছে। তারা ভিডিওটির বিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, ভিডিওটি পুরানো। যাদের দেখা যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে। দু’জন ইতিমধ্যে জেলে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    ভিডিওটি (Kamarhati) যে পুরানো, মানছেন এলাকাবাসীও। তাঁদের বক্তব্য, এলাকায় জয়ন্তর লোকজনের দাপট রয়েছে। নানা ভাবে এলাকায় তারা ত্রাস সৃষ্টি করে। ভাইরাল ভিডিওতে যাদের দেখা গিয়েছে, তাদের কয়েক জনকে শিবম গুপ্ত, রাজদীপ বর্মণ, লালু, গঙ্গা, লাল, দীপু, সুমন নামে চিহ্নিত করেছেন স্থানীয়েরা। সকলেই জয়ন্তর ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায় পরিচিত। কেউ কেউ বলছেন, একটি চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে অভিযুক্তকে ক্লাবের ভিতরে এ ভাবে মারধর করা হয়েছিল।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূল নেতার দাদাগিরির সেই ভিডিও (Kamarhati) সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। রাজ্য বিজেপির তরফেও তা পোস্ট করা হয়। বিজেপি ওই ভিডিও পোস্ট করে লেখে, “কামারহাটির তালতলা ক্লাবে মদন-ঘনিষ্ঠ জয়ন্ত সিং কী ভাবে নিরস্ত্র মহিলাকে মারছেন, তা দেখা যাচ্ছে। যে রাজ্যের সরকার নারীদের সুরক্ষা নিয়ে গর্ব করে, সেখানেই এই বর্বরতা মানবতার কলঙ্ক। এর দ্রুত তদন্ত এবং বিচার চাই।” ভিডিও প্রসঙ্গে বিজেপির পাল্টা পোস্ট করেছে তৃণমূল। দলের মুখপাত্র ঋজু দত্ত এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে লেখেন, “এটি ২০২১ সালের মার্চ মাসের ভিডিও। অভিযুক্তেরা জয়ন্ত সিং এবং তাঁর অনুগামী। ভিডিওতে যাঁদের দেখা যাচ্ছে, তাঁদের মধ্যে অন্তত দু’জন এখন জেলে।” বিজেপি দাবি করেছে, ভিডিয়োয় মহিলাকে মারধর করতে দেখা যাচ্ছে। তৃণমূল সে প্রসঙ্গে দাবি করছে, যিনি মার খাচ্ছেন, তিনি পুরুষও হতে পারেন। তা খতিয়ে দেখা দরকার।

    পিস্তল চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হত

    সমাজমাধ্যমে জয়ন্তর আরও একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একটি অন্ধকার ঘরে দেওয়ালের দিকে মুখ করে দু’জন দাঁড়িয়ে আছে। তাদের এক জনের হাতে পিস্তল। সেই পিস্তল সে অন্য জনের হাতে তুলে দিচ্ছে। কীভাবে পিস্তল চালাতে হয়, তা শেখানো হচ্ছে ওই ব্যক্তিকে। পিছনে দাঁড়ানো কেউ ভিডিওটি রেকর্ড করছিল। দেখা যায়, দ্বিতীয় ব্যক্তি পিস্তল হাতে পাওয়ার পর পিছন ঘুরেছে। ভিডিও রেকর্ডিংয়ে সে আপত্তি করছে বলে মনে হচ্ছে। তবে ভিডিয়োটিতে কোনও শব্দ নেই। ফলে কে কী বলছে, তা স্পষ্ট নয়। স্থানীয় সূত্রে দাবি, যার হাতে পিস্তল তুলে দেওয়া হয়েছে, সে বাপ্পা। জয়ন্তের সঙ্গী হিসাবে এলাকায় পরিচিত। তবে বাঁ দিকে যে দাঁড়িয়ে আছে এবং পিস্তল হাতে তুলে দিচ্ছে, তার মুখ দেখা যায়নি। তাই সে জয়ন্ত কি না, তা স্পষ্ট নয়।

    পুরসভার চেয়ারম্যান কী বললেন?

    এই প্রসঙ্গে কামারহাটি (Kamarhati) পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহা বলেন, “তৃণমূলে (Trinamool Congress) এই ধরনের কোনও ঘটনাকে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না। হবেও না। যাঁরা দোষী, তাঁরা অবশ্যই শাস্তি পাবেন। ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। যাঁরা তা ঘটিয়েছেন, তাঁরা তৃণমূলে (Trinamool Congress) থাকলেও বা না থাকলেও, শাস্তি পাবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC Conflict: দলের পুর-চেয়ারম্যানকে ফের অপসারণের দাবি! আন্দোলনে তৃণমূলেরই কাউন্সিলররা

    TMC Conflict: দলের পুর-চেয়ারম্যানকে ফের অপসারণের দাবি! আন্দোলনে তৃণমূলেরই কাউন্সিলররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাঁইহাট পুরসভার চেয়ারম্যানের অপসারণকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের কোন্দল (TMC Conflict) ফের প্রকাশ্যে। পুর চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে আগেই পদত্যাগের দাবি জানিয়ে এসেছিলেন সিংহভাগ তৃণমূল কাউন্সিলর। এবার রীতিমতো পথসভা করে পুর-চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তাঁরা। তাঁর পদত্যাগের দাবি জানালেন দলের কাউন্সিলররা। এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়েছেন দলের নেতৃত্ব।

    ২১ জুলাইয়ের সমর্থনে মিছিলে নেই পুর-চেয়ারম্যান (TMC Conflict)

    দাঁইহাট পুরসভার মোট ১৪ টি ওয়ার্ড রয়েছে। সবকটিই শাসকদলের দখলে। বিগত একবছর ধরেই পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে কাউন্সিলরদের একাংশ ক্ষোভপ্রকাশ করে আসছিলেন। সম্প্রতি ভাইস চেয়ারম্যান অজিত বন্দোপাধ্যায় সহ ১১ জন কাউন্সিলর প্রদীপ রায়ের পদত্যাগের (TMC Conflict) দাবিতে অভিযোগ জানিয়ে আসেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমসহ দলের রাজ্য নেতৃত্বের কাছে। বিগত প্রায় একবছর ধরেই পুরসভার বোর্ড মিটিংগুলিতেও অংশ নেওয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন কাউন্সিলরদের একাংশ। সোমবার বিকেলে  একুশে জুলাইয়ের সভার সমর্থনে দাঁইহাটে মিছিল করা হয়। মূলত, ভাইস-চেয়ারম্যান সহ ১১ জন কাউন্সিলর এই মিছিলে ছিলেন। তবে, এই মিছিলে দেখা যায়নি দাঁইহাট শহর তৃণমূলের সভাপতি রাধানাথ ভট্টাচার্য এবং পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়কে। দাঁইহাটের স্টেশনবাজার তৃণমূল কার্যালয় থেকে এই মিছিল শুরু হয়। শেষ হয় পুরমার্কেটের সামনে। শেষে পথসভা হয়। এই পথসভায় ভাইস চেয়ারম্যান অজিত বন্দোপাধ্যায়ের বক্তব্যের আগাগোড়াই ছিল দলীয় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। দাঁইহাট পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের দাবি, ” আমি চেয়ারম্যান থাকবো, না কি সরে যাব, সেটা দলই ঠিক করবে। একুশে জুলাইয়ের সমর্থনে প্রচার মিছিলের বিষয়ে আমাকে কিছু জানানো হয়নি।”

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    পথসভা করে কী দাবি জানালেন তৃণমূল কাউন্সিলররা?

    ভাইস চেয়ারম্যান (Dainhat) অজিত বন্দোপাধ্যায় বলেন,” আমরা ১১ জন কাউন্সিলর উপস্থিত হয়েছি। বর্তমান চেয়ারম্যান সবাইকে নিয়ে চলতে পারছেন না। চেয়ারম্যানের কাছে এঁরা কেউ সম্মান পান না। মহিলা কাউন্সিলররা সম্মান পাচ্ছেন না বলে তাঁরা চেয়ারম্যানের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। দাঁইহাটের পরিষেবা এখন একদম বন্ধ। রাস্তাঘাট, নর্দমা, ডাষ্টবিন পরিষ্কার করা হয় না। দুর্গন্ধ ছড়ায়। জল দিয়ে পোকা বের হচ্ছে, সেদিকে লক্ষ্য রাখেন না চেয়ারম্যান। আমরা চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করছি।

    তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব কী বললেন?

     একুশে জুলাইয়ের সমর্থনে প্রচার মিছিল থেকে এভাবে দলেরই চেয়ারম্যানের (Dainhat) পদত্যাগ দাবি ওঠায় অস্বস্তিতে দলের জেলা নেতৃত্ব। পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূলের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়  বলেন,”দলের মধ্যে ক্ষোভ -বিক্ষোভ থাকলেও দলীয় নেতৃত্বকে জানানো দরকার। এভাবে রাস্তায় এসে ঝগড়া করা দলবিরোধী কাজ। ওরা ভুল করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share