Tag: tmc

tmc

  • Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের চোখরাঙানি রোজ বাড়ছে। ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট করোনা টিকার সুরক্ষা রেখাকে দূর্বল করছে। ২০ জুলাই রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুনভাবে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২,৪৫৫ জন। অর্থাৎ, লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বাদ নেই শিশুরাও। করোনা পজিটিভিটি রেট ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের শাসক দলের ভূমিকা নিয়ে।
     
    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নিত্যদিন করোনার নতুন উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তাই অনেক সময় চিকিৎসা দেরিতে শুরু হচ্ছে। ফলে, জটিলতা বাড়ছে। এমনকি, ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্টের যেভাবে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে, তা দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবসে যেভাবে মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ববিধির নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখানো হল, তা গোটা রাজ্যে করোনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    আরও পড়ুন: নামেই শহিদ দিবস! দিকে দিকে মোচ্ছব আর ক্ষমতার আস্ফালনের ছবি

    গত দু’বছর রাজ্যের শাসক দল ২১ জুলাই, তাদের শহিদ দিবস ভার্চুয়ালভাবে সমাবেশ করেছিল। কিন্তু এই বছর ধর্মতলায় সভা হয়। বৃহস্পতিবারের এই সভা উপলক্ষ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে সোমবার থেকেই মানুষ কলকাতায় আসতে শুরু করেন। তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক, কসবার গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে থাকেন। দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক নেই। শারীরিক দূরত্ববিধি বজায় রাখারও তোয়াক্কা তাঁরা করেননি। পাশপাশি বসে তিনদিন ধরে খাওয়া, ঘুম সব চলছে। এমনকি পুরসভার যেসব কর্মীরা গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম স্যানিটাইজ করতে গিয়েছিলেন, তাঁদের একাংশ জানাচ্ছেন, যেভাবে নূন্যতম স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না, সেখানে শুধু স্যানিটাইজার ছড়িয়ে বিশেষ কাজ হবে না।
     
    বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় তৃণমূলের লম্বা মিছিল ধর্মতলামুখী ছিল। সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। অধিকাংশ নেতা, কর্মী, সমর্থক মাস্ক পরেননি। গত কয়েক মাস করোনা রুখতে রাজ্য সরকার স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি অতিমারির জেরে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়েও নানান জটিলতা তৈরি হয়েছে। আজকে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে রাজ্যের শাসক দলের সমাবেশ দেখে অভিভাবক ও শিক্ষকদের একাংশের প্রশ্ন, এই সমাবেশের জেরে আবার করোনা বাড়লে কি স্কুল কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে? অসচেতন রাজনৈতিক কর্মসূচির খেসারত দেবে পড়ুয়ারা?

    আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিনের পর এবার বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ, চলবে আগামী ৭৫ দিন

    যদিও শাসক দল এই সব অভিযোগে গুরুত্ব দিতে নারাজ। তৃণমূলের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সভা করেছে। স্যানিটাইজ গেট তৈরি করা হয়েছিল। তাছাড়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিমের মতো প্রথম সারির নেতারা সব সময় মাস্ক পরেই যাবতীয় কাজ করেছেন। তাঁদের মাস্ক পরতে দেখে কর্মীরা সচেতন হবেন। তৃণমূলের এক নেতার কথায়, “কয়েক লাখ মানুষ আজ এসেছিলেন। প্রত্যেকের মুখে তো মাস্ক পরিয়ে দিতে পারব না। তবে, করোনার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করা হয়নি।”

  • Bengal SSC scam: মন্ত্রিত্ব খোয়ালেন পার্থ! কোন মন্ত্রক কার হাতে জল্পনা, একটু পরেই তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

    Bengal SSC scam: মন্ত্রিত্ব খোয়ালেন পার্থ! কোন মন্ত্রক কার হাতে জল্পনা, একটু পরেই তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় আপাতত ইডি হেফাজতে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী তথা তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেফতারির পর থেকেই দলের অভ্যন্তরে তাঁর অপসারণের দাবি জানিয়ে আসছেন নেতা-কর্মীরা। তৃণমূল সূত্রে খবর, এই নিয়েই আজ বিকেলে দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক ডাকলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ নিয়ে আলোচনা হবে। এর আগেই পার্থকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে, দলনেত্রী মমতা জানিয়ে দেন, পার্থ আর তাঁর মন্ত্রিসভায় নেই।

    তৃণমূল সূত্রে খবর, পার্থকে শিল্পমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণের পর শিল্প দফতর নিজের হাতেই রাখতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের দায়িত্বে আনা হতে পারে ব্রাত্য বসুকে। অন্যদিকে পরিষদীয় মন্ত্রী হতে পারেন তাপস রায় বা নির্মল ঘোষ। এদিন বিকেল ৫টায় তৃণমূল ভবনে শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক ডেকেছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। গত শুক্রবার বর্তমান শিল্পমন্ত্রী তথা প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থর নাকতলার বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। প্রায় ২৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর শনিবার গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। আপাতত ১০ দিনের ইডি হেফাজতে রয়েছেন পার্থ। 

    আরও পড়ুন: সোনার ‘সংসার’! গয়না থেকে সোনার বাট কী নেই অর্পিতার আলমারিতে

    গত শনিবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী পার্থ। গ্রেফতারির পর ছ’দিন কেটে গেলেও তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই বিরোধী শিবির এবং দলের অন্দরে দাবি উঠছে, পার্থকে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করার। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অপসারণের দাবিতে এদিন বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করে গেরুয়া শিবির।

    [tw]


    [/tw]

    তৃণমূলের মুখপাত্র তথা রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বৃহস্পতিবার পার্থকে দল থেকেই বহিষ্কারের দাবি তোলেন। নিজের ট্যুইটার একাউন্টে তিনি লিখেছেন, ‘পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অবিলম্বে মন্ত্রিত্ব এবং সমস্ত দলীয় পদ থেকে অপসারণ করা উচিত। তাঁকে বহিষ্কার করা উচিত। যদি এই বক্তব্য ভুল বলে মনে করা হয়, তাহলে আমাকে সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার অধিকার দলের রয়েছে। আমি দলের একজন সৈনিক হিসাবে লড়াই চালিয়ে যাব’। যদিও, পরে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে বহিষ্কারের দাবিতে আগের ট্যুইট সরিয়ে নেন কুণাল ঘোষ। দ্বিতীয় ট্যুইটে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক লেখেন, আগের ট্যুইটে ব্যক্তিগত মতামত জানিয়েছিলাম। দল এখন গোটা বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। বিকেলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক ডেকেছেন। আমাকেও বৈঠকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। দল বিষয়টি গ্রহণ করায় আমার ব্যক্তিগত পোস্ট মুছে দিচ্ছি।

     

  • Mahua Moitra Kali Row: কালী বিতর্কে তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে দল থেকে বহিষ্কারের পক্ষেই সওয়াল সিংহভাগ ভারতীয়ের

    Mahua Moitra Kali Row: কালী বিতর্কে তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে দল থেকে বহিষ্কারের পক্ষেই সওয়াল সিংহভাগ ভারতীয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালী বিতর্কে (Kaali Row) তৃণমূল (TMC) সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে (Mohua Moitra) দল থেকে বহিষ্কারের পক্ষেই সওয়াল করলেন সিংহভাগ ভারতীয় (Indians)। সাম্প্রতিক এই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সম্প্রতি হিন্দুদের দেবী কালীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন মহুয়া। সেই কারণেই উঠেছে তাঁর বহিষ্কারের দাবি।

    পরিচালক লীনা মণিমেকলাই একটি ছবির পোস্টার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পর বিতর্ক শুরু হয়। পোস্টারে দেবী কালীর সাজে একজন মহিলাকে দেখানো হয়েছে। ছবিতে তাঁকে সিগারেট খেতে দেখা যাচ্ছে। তাঁর হাতে রয়েছে ত্রিশূল। সেইসঙ্গে দেবীর হাতে রয়েছে এলজিবিটি সম্প্রদায়ের পতাকা। এই পোস্টার মুক্তি পেতেই ভারত তথা বিশ্বজুড়ে শুরু হয় প্রতিবাদ। অভিযোগ ওঠে ছবি নির্মাতারা ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত হেনেছেন।

    আরও পড়ুন : মহুয়ার ‘কালী’ মন্তব্যের জের, এফআইআর দায়ের, পথে বিজেপি, সমালোচনার ঝড়

    সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের অনুষ্ঠানে গিয়ে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র বলেন, মা কালী আমার কাছে একজন মাংসভোজী, মদ্যপায়ী দেবী। মহুয়া বলেছিলেন, “আপনি যখন সিকিম যাবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে তাঁরা দেবী কালীকে হুইস্কি দেয়। কিন্তু আপনি যদি উত্তরপ্রদেশে যান এবং আপনি যদি তাঁদের বলেন যে আপনি দেবীকে প্রসাদ হিসেবে হুইস্কি নিবেদন করেন, তাহলে তাঁরা আপনাকে অধার্মিক বলবে।” তাঁর প্রতিক্রিয়ার তীব্র সমালোচনা হয় দেশজুড়ে। তোপ দাগেন বিরোধীরা। বিপদ আঁচ করে সাংসদের পাশ থেকে সরে দাঁড়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    আরও পড়ুন : ‘স্মোকিং কালী’ বিতর্ক, হাত ছাড়ল দল, তৃণমূলকে আনফলো মহুয়ার

    এই ঘটনায় দেশবাসীর প্রতিক্রিয়া জানতে সমীক্ষা করে সিভোটার-ইন্ডিয়া ট্র্যাকার নামে একটি সংস্থা। সেখানেই দেখা যায়, দেশবাসীর সিংহভাগ অংশই মহুয়াকে দল থেকে বহিষ্কারের পক্ষে মত দিয়েছেন। যাঁদের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে শতকরা ৬৬ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন মহুয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করা উচিত। ৩৪ শতাংশ মানুষ এ ব্যাপারে তাঁদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি। শহর এবং গ্রামের একটা বড় অংশের ভোটারও তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন।

     

     

  • Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Kaali Row: মা কালীর অপমান সহ্য করবে না হিন্দুরা, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু দেবী কালীকে (Goddess Kali) নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন কৃষ্ণনগরের (Krishnanagar) সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mohua Moitra)। সাংসদের সেই মন্তব্যের প্রতিবাদে সোমবার কৃষ্ণনগরে মিছিল করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP)  শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মিছিলে অংশ নেন বিজেপির বিভিন্ন নেতাও। হিন্দুদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করায় মহুয়ার গ্রেফতারিও দাবি করেন বিজেপি নেতারা।

    এদিনের মিছিলে বক্তৃতাও দেন শুভেন্দু। বলেন, কালী বিতর্কে মহুয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তার পরেও প্রশাসন নীরব দর্শকের মতো আচরণ করছে। দেবী কালিকার অপমান সহ্য করবে না এই দেশের লোকজন এবং মায়ের হিন্দু ভক্তরা। তিনি বলেন, এ রাজ্যের তৃণমূল সরকার এবং পুলিশ নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সক্রিয়। যদিও তারা মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না। আমরা আর কয়েকদিন দেখব। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হব।

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি দেবী কালীকে মদ-মাংস গ্রহণকারী এক দেবী বলে উল্লেখ করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত। মহুয়ার মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত বলে দায় ঝেড়ে ফেলেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু বলেন, কালী শক্তির দেবী। তিনি আদ্যা শক্তি, জগৎ পালনকারী, অশুভ শক্তি দলনী। তিনি জগৎ কল্যাণকারী। তাঁর সম্পর্কে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র ঘৃণ্য মন্তব্য করেছেন। তাঁর মন্তব্য হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। শুভেন্দু বলেন, পুলিশ মহুয়ার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না নিয়ে এটা প্রমাণ করে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দল বাঙালি হিন্দুদের আবেগকে অশ্রদ্ধা করেছেন।

    আরও পড়ুন : উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস

    এদিকে, এদিন হাওড়ার ডোমজুড়ে সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। ডোমজুড়ে যাওয়ার পথে রামরাজাতলায় রাম মন্দিরে পুজো দেন তিনি। স্মৃতি বলেন, তৃণমূল নেত্রীর পক্ষে মা কালীকে অসম্মান করা অসম্ভব কিছু নয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, অতীতে নানা সময়ে তৃণমূলের বিভিন্ন নেতা হিন্দুদের দেবদেবীকে অপমান করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, যাঁরা হিন্দু ধর্মকে অপমান করছেন, তৃণমূল সুপ্রিমো তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচিত ছিল তাঁদের দল অথবা পার্টি থেকে বহিষ্কার করা। হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আপ্লুত স্মৃতি। তিনি বলেন, হাওড়ায় রাম মন্দির দেখে আমি গর্বিত।

     

  • Cattle Smuggling: গরু পাচার মামলায় বিপুল সম্পত্তির হদিশ অনুব্রতর? আদালতে তথ্য দিল সিবিআই

    Cattle Smuggling: গরু পাচার মামলায় বিপুল সম্পত্তির হদিশ অনুব্রতর? আদালতে তথ্য দিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ। শুক্রবার সিবিআই (CBI) আদালতে তোলা হয় সায়গল হোসেনকে। তখনই অনুব্রতর বিপুল সম্পত্তির কথা বিচারককে জানান সিবিআইয়ের আইনজীবী। সিবিআই সূত্রে খবর, এদিন ৪৫টি জমির দলিল জমা দেওয়া হয়েছে আদালতে। সেগুলি সবই অনুব্রত, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের নামে। 

    গরু পাচারকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে অনুব্রতের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে। অনুব্রত তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি। সূত্রের খবর, এদিন যে জমিগুলির দলিল আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে সেগুলি অনুব্রত এবং তাঁর মেয়ে ও প্রয়াত স্ত্রীর নামে রয়েছে। সিবিআইয়ের দাবি, জমিগুলি কেনা হয়েছে ২০১৫ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে। যার অর্থ, সায়গলের যে সময় সম্পত্তি কেনাবেচার হদিশ মিলেছে, সেই সময়ই জমি কেনা হয়েছে অনুব্রতর নামেও। যদিও সায়গলের আইনজীবীর দাবি, তাঁরা এ ধরণের সম্পত্তির হিসাব সম্পর্কে কিছু জানেন না। এ ধরণের জমির দলিল আদালতে জমা পড়েছে কিনা, তাও জানা নেই। সায়গলের আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা বলেন, গরু পাচার একটি স্মাগলিং কেস। এই কেসে এখনও পর্যন্ত কোনও স্মাগলার গ্রেফতার হয়নি। কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও কাস্টমস অফিসারও গ্রেফতার হয়নি। কোনও বিএসএফ অফিসারও গ্রেফতার হয়নি। গরু পাচার হয়েছে বিহার, উত্তরপ্রদেশ হয়ে বাংলাদেশে। অন্য রাজ্যের কোনও পুলিশ বা অন্য কেউ গ্রেফতার হয়নি। যে দেশে এই গরুপাচার হয়েছে বলে বলা হচ্ছে, সেদেশেও এই ঘটনা ঘটেছিল কিনা তার তদন্ত হয়নি। হঠাৎ করেই বীরভূমকে টার্গেট করা হয়েছে। রাজ্য সরকারের পুলিশকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেন্দ্রের এই এজেন্সি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে এই কাজ করছে।

    আরও পড়ুন : গরু পাচারকাণ্ডে সিবিআই দফতরে অনুব্রত মণ্ডল, কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    এদিকে, এদিন সিবিআই আইনজীবী রাকেশ কুমার ফের সায়গলের প্রভাবশালী তত্ত্ব তুলে তার জামিনের বিরোধিতা করেন। দু’পক্ষের সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী সায়গলের জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন। তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে ২২ জুলাই।

    গত ১০ জুন সায়গলকে প্রথম আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয়। সেদিন সিবিআই সাতদিনের হেফাজতে নেয় তাকে। এরপর ফের ১৭ জুন সিবিআই আদালতে নিয়ে আসা হয় তাকে। সেদিনও বিচারক জামিন নাকচ করে সাতদিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন। ২৪ জুন ফের আসানসোল সিবিআই আদালতে নিয়ে আসা হয় সায়গলকে। সেদিন সায়গলের জেল হেফাজত হয়। এদিন ফের তোলা হয় আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে।

    প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় ধৃত সায়গল তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী। সিবিআইয়ের দাবি, তার কাছেই গরু পাচার মামলার অনেক তথ্য রয়েছে। সিবিআই সায়গলকে একাধিকবার নিজাম প্যালেসে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। সায়গলের বক্তব্যে অসঙ্গতি থাকায় পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। কেবল সায়গল নয়, এই মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে এনামুল হক ও বিএসএফের কমান্ডান্ট সতীশ কুমারকে। এই মুহূর্তে তাঁরা শর্ত সাপেক্ষে জামিনে মুক্ত। তবে মামলার প্রধান অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র এখনও পলাতক। যদিও তাঁর ভাই বিকাশকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই।

  • TMC Inner Clash: দলীয় কোন্দলের জের, আরামবাগে যুবর মারে জখম তৃণমূল নেতা  

    TMC Inner Clash: দলীয় কোন্দলের জের, আরামবাগে যুবর মারে জখম তৃণমূল নেতা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুব তৃণমূল নেতার মারে জখম তৃণমূল নেতা (TMC)। বৃহস্পতিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে হুগলির আরামবাগের (Arambagh) বুলন্ডি এলাকায়। শেখ উজির আলি নামে ওই তৃণমূল কর্মীকে বাঁচাতে গিয়ে জখম হন তাঁর স্ত্রী এবং মেয়েও। ওই ঘটনায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ।

    ২০২৩ সালে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Elections)। তার আগে থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে আরামবাগের বুলন্ডি এলাকা। রাজ্যের অন্যান্য এলাকার মতো বুলন্ডিতেও মূল লড়াই তৃণমূলের সঙ্গে যুব তৃণমূলের। স্থানীয় সূত্রে খবর, তৃণমূলের নেতৃত্ব দেন প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা। আর যুব তৃণমূলের নেতৃত্ব দেন পলাশ রায়। এলাকা দখল নিয়ে এই দুই নেতার বিবাদের জেরে মাঝে মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বুলন্ডি। এই যেমন হয়েছিল রবিবার। এদিন বিকেলে পলাশের গোষ্ঠীর এক অনুগামীকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় কৃষ্ণচন্দ্রের ভাই তথা মায়াপুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অলক সাঁতরার কয়েকজন অনুগামী। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অলক। তিনি বলেন, আমাদের দলের কয়েকজন কর্মীকে বিজেপির লোকজন মারধর করেছিল বলে খবর পেয়ে এলাকায় যাই। ওরা আমাকেও মারধর করে। অলক বলেন, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে ওরা বিজেপির এজেন্ট ছিল। তৃণমূল কর্মীদের মারধর করেছিল। ভোটারদের ভয় দেখিয়ে এলাকায় সন্ত্রাস তৈরি করেছিল। তাঁর দাবি, এখন তৃণমূলে ঢুকে দলেরই কর্মীদের মারধর করছে ওরা। ঘটনার খবর পেয়ে বুলন্ডি এলাকায় যায় আরামবাগ থানার বিশাল বাহিনী। উত্তেজিত জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় অলককে। ঘটনায় দুপক্ষেরই বেশ কয়েকজনের নামে অভিযোগ দায়ের হয়েছে আরামবাগ থানায়। 

    আরও পড়ুন : নকল দলিল বানিয়ে জমি চুরি তৃণমূল কংগ্রেস নেতার

    রবিবারের ওই ঘটনার পর বৃহস্পতিবার রাতে ফের অশান্ত হয়ে ওঠে বুলন্ডির মহেশপুর এলাকা। এদিন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন বিধায়কের অনুগামী শেখ উজির আলি। অভিযোগ, তাঁকে একা পেয়ে বেধড়ক মারধর করতে শুরু করে পলাশের অনুগামীরা। উজিরকে বাঁচাতে গিয়ে প্রহৃত হন তাঁর স্ত্রী এবং মেয়েও। খবর পেয়ে ফের এলাকায় যায় পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত। উজিরকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।  

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পঞ্চায়েত ভোট যতই ঘনিয়ে আসবে, ততই বাড়বে সংঘর্ষের ঘটনা। উপদলীয় কোন্দল নির্মূলে একাধিকবার দলীয় নেতৃত্বকে বার্তা দিয়েছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো। দলনেত্রীর সে নির্দেশ যে অনেক নেতার কানেই ঢোকেনি, বুলন্ডির এই দুই ঘটনাই তার প্রমাণ।

    আরও পড়ুন : দুর্নীতি, ভাইপো, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় TMC-র অন্তর্দন্দ্বে সরগরম রামপুরহাট

     

  • Income Tax Raid: তৃণমূলের ‘হিসাব’ রাখা আইনজীবীর বাড়িতে আয়কর হানা কেন? কী পাওয়া গেল জানেন?

    Income Tax Raid: তৃণমূলের ‘হিসাব’ রাখা আইনজীবীর বাড়িতে আয়কর হানা কেন? কী পাওয়া গেল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে যুক্ত এক আইনজীবী এবং চার্টার্ড ফার্মের কর্ণধারের বাড়ি ও অফিসে তিনদিন ধরে তল্লাশি চালাচ্ছে আয়কর দফতর। উদ্ধার হয়েছে নগদ কয়েক কোটি টাকা। ওই দুজনের বাড়ি ও অফিস থেকে পাওয়া নথিপত্র, কম্পিউটার, ল্যাপটপ থেকেও বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি মিলেছে বলে জানা গিয়েছে।

    এই দুই ব্যক্তি শাসক দলের মুখপত্র, দলীয় তহবিল এবং কয়েকটি আরও গোপন লেনদেনের হিসাব দেখতেন বলে আয়কর অফিসারদের একাংশ দাবি করেছেন। সূত্রের খবর, আয়কর দফতরের দিল্লি থেকে আসা বিশেষ দল এই তল্লাশি চালিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কলকাতার আয়কর দফতরে এতটাই প্রভাব রয়েছে যে মন্ত্রক স্থানীয় অফিসারদের উপর ভরসা করেনি বলে জানা গিয়েছে। 

    কেন ওই দুই ব্যক্তি আয়কর দফতরের নজরে এসেছেন?

    আয়কর দফতর সূত্রের একাংশের দাবি, নোটবন্দির সময় থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদ্বয়ের যোগাযোগ বাড়ে। আগে যে সংস্থা শাসক দলের হিসাব পরীক্ষার কাজ করত নোটবন্দির পর তাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে শাসক দলের প্রভাবশালীদের। তারপরই ক্ষমতার অলিন্দে প্রভাব বাড়তে থাকে এই আইনজীবীর। 

    আয়কর কর্তাদের কেউ কেউ জানাচ্ছেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অনুমোদন না করলে শাসক দলের দুই প্রভাবশালী কোনও আর্থিক সিদ্ধান্ত নাকি ইদানীং নেন না। এহেন ব্যক্তির বাড়ি ও অফিসে আয়কর হানা এবং নথিপত্র-নগদ উদ্ধার নিয়ে রীতিমতো আলোচনা শুরু হয়েছে।

    আয়কর কর্তারা জানাচ্ছেন, শাসক দলের মুখপত্রের তহবিলেই সারদা-রোজভ্যালির মতো চিটফান্ডের মালিকরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁকা ছবি কিনে টাকা জমা দিয়েছিলেন। এনিয়ে দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি এবং রাজ্যসভা সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েনের বয়ান আগেই রেকর্ড করেছে সিবিআই।

    শাসক দলের যাবতীয় আর্থিক লেনদেনের খবরাখবর রাখতেন, সেই কারণেই কি ওই ব্যক্তির বাড়িতে আয়কর তল্লাশি চালানো হল-এমন চর্চাও বিভিন্ন মহলে চলছে। কারণ, ভবানীপুর এলাকায় নামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালানো থেকে অভিজাত ক্লাবের পরিচালক হিসাবে বসে থাকা ওই আইনজীবী শহরের গণ্যমান্যদের মধ্যেই পড়েন। তাঁর সঙ্গে তৃণমূলত্যাগী রাজ্যসভার এক প্রাক্তন সাংসদের সম্পর্কও সর্বজনবিদিত।
      
    যদিও আয়কর কর্তারা জানাচ্ছেন, পুরনো একটি বেনামি সংস্থার নামে এন্ট্রি অপারেশনের কাজে গোলমাল ধরা পড়েছে। সে জন্য তল্লাশি। তা ছাড়া অন্য নানা সংস্থার বিরুদ্ধেও তল্লাশি চলছে। নথিপত্রে যদি শাসক দলের সঙ্গে বেআইনি কারবারের যোগ মেলে তখন তারও তদন্ত হবে। এটা তদন্তের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঘটনাচক্রে কলকাতার দুই ব্যক্তির সঙ্গে শাসক দলের দুই প্রভাবশালীর যোগাযোগ থাকায় তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে কৌতুহল দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রাক্কালে আয়কর তল্লাশির কারণও খুঁজতে শুরু করেছেন অনেকে।

    কৌতুহল বাড়ছে এর পর কী হয় তা জানারও। কারণ আয়কর দফতরের তল্লাশির পরেই কয়লা কাণ্ডের জাল বহুদূর বিস্তার লাভ করেছে। বৃহস্পতিবারই কলকাতার ইডি দফতরে কোলের শিশুকে নিয়ে হাজিরা দিতে হয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পত্নী রুজিরাকে। তাই অনেকের প্রশ্ন, এবারের আয়কর হানার অনুবর্তী পদক্ষেপও কি রোমহর্ষক হবে? আয়কর কর্তাদের জবাব, এখন নথি যাচাই চলছে। কিছু বলা যাচ্ছে না। 

  • Yashwant Sinha: রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত কীভাবে হলেন বিরোধী প্রার্থী,  জানেন কি আসল কাহিনি?

    Yashwant Sinha: রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত কীভাবে হলেন বিরোধী প্রার্থী, জানেন কি আসল কাহিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাষ্ট্রপতি (President) পদে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। তিনি হারছেন তা আগাম ঘোষণা করে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এমন বলতে তিনিই পারেন। নিজেদের জোটের প্রার্থীকে ভোটের আগেই হারিয়ে দিয়ে এনডিএ-র (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয় নিশ্চিত বলেছেন তিনি। ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঠিক আগে পাল্টি খেয়ে তিনি দ্রৌপদীদেবীকে সমর্থন করে দিলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। মমতা সবই পারেন!

    যশবন্ত সিনহা ছিলেন তৃণমূলের সহ-সভাপতি। তাঁকে সমর্থন করছে সিপিএম-সহ বাম দলগুলি। এতদিন যে সিপিএম ‘দিদি-মোদি’ সেটিংয়ের তত্ত্ব প্রচার করত, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তারাই প্রমাণ করে দিয়েছে সেটিং আসলে ‘সীতা-মমতা’র। কিন্তু মহারাষ্ট্রের সরকার পতনের পর মত বদলেছে মমতার। তৃণমূলের সদ্য প্রাক্তন সহ-সভাপতি যে ভোটে হারছেন তা তিনি আগেই ঘোষণা করেছেন। রাজনৈতিক বৃত্তে অনেকের প্রশ্ন, কাকে, ঠিক কী বার্তা দিতে চাইছেন তৃণমূল সুপ্রিমো?এত কিছুর মাঝেও যশবন্ত সিনহা কীভাবে রাষ্ট্রপতি পদে বিরোধী জোটের প্রার্থী হলেন তার আসল কাহিনি অনেকের অজানা। মাধ্যম সে কথাই আজ জানাবে।

    আরও পড়ুন : “ওনাকে সম্মান করি, তবে…”, দ্রৌপদী মুর্মু সম্পর্কে কী বললেন প্রতিদ্বন্দ্বী যশবন্ত?

    দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি পদের প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে বৈঠক ডেকেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ জুন হয় সেই বৈঠক। মমতা চাইছিলেন শারদ পাওয়ার রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্খী হোন। তা ঠিক করতে দিল্লি পৌঁছান মমতা। উদ্দেশ্য ছিল, জাতীয় রাজনীতিতে নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা। কিন্তু নয়াদিল্লিতে নেমেই মমতা জানতে পারেন, তাঁর ১৫ জুনের বৈঠকের পর আরও একটি বৈঠক ২১ জুন ডাকা হচ্ছে। সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, শারদ পাওয়ার, মল্লিকার্জুন খাড়গেরা আলোচনা করে তা ঠিক করে ফেলেছেন। তৃণমূল নেত্রীর ঘনিষ্ঠরা জানাচ্ছেন, মমতা বুঝতে পারেন আরও বৈঠক হলে এবং তা তৃণমূলের নেতৃত্বে না হলে ১৫ জুনের বৈঠকের কোনও মূল্যই থাকবে না। ফলে শারদ পাওয়ারকে ম্যানেজ করতে দিল্লিতে পা দিয়েই তাঁর বাড়িতে ছোটেন মমতা। পাওয়ারকেই রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে অনুরোধ করেন। এনসিপি নেতা সরাসরি তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েও দেন।

    আরও পড়ুন : বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    এমন পরিস্থিতিতে ১৫ জুন দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বৈঠক বসে। মমতা-শারদ পাওয়ার সেই বৈঠকের পর একটি তিনপাতার যৌথ বিবৃতি প্রকাশের জন্য সুধীন্দ্র কুলকার্নিকে দায়িত্ব দেন। গোপালকৃষ্ণ গান্ধী এবং ফারুক আবদুল্লার নাম প্রস্তাবও করা হয় সেখানে। বৈঠকে আলোচনার পর তৃণমূল নেত্রী যখন যৌথ বিবৃতির কথা বলেন সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিবাদ করেন ডিএমকে নেতা টি আর বালু। তিনি জানিয়ে দেন, এমন বিবৃতি এবং প্রস্তাবিত নাম নিয়ে এম কে স্ট্যালিনের সঙ্গে আলোচনা না করে তিনি সই করতে পারবেন না। কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গে, সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরিও যৌথ বিবৃতি নিয়ে আপত্তি জানান। তার পর মুখ বাঁচাতে মেহবুবা মুফতিকে নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে গিয়ে শুধু দুটি নাম নিয়ে আলোচনার কথা জানাতে বাধ্য হন তৃণমূল সুপ্রিমো। দু এক দিনের মধ্যে গোপালকৃষ্ণ গান্ধী এবং ফারুক আবদুল্লা জানিয়ে দেন তাঁরাও রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে চান না।

    জাতীয়স্তরে  মমতার বিশ্বাসযোগ্যতাকে তলানিতে ঠেকিয়ে আসরে নামেন সীতারাম ইয়েচুরি, শারদ পাওয়ার এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। তাঁরা যৌথভাবে প্রস্তাব দেন যশবন্ত সিনহাকে। ২১ জুনের বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনাও হয়। কিন্তু যশবন্তকে বলা হয় আগে তৃণমূল ছাড়ুন তারপরই প্রার্থীপদে আপনার নাম ঘোষণা হবে। সেই মতো তৃণমূল সুপ্রিমোকে মোবাইলে বার্তা পাঠিয়ে এবং টুইট করে তৃণমূল ছেড়ে দেন যশবন্ত সিনহা। তাই তাঁর নিজের দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি হওয়ার পরেও রাষ্ট্রপতি পদে যশবন্ত সিনহাকে নিয়ে বিশেষ নাচানাচি করতে চাইছেন না তৃণমূল সুপ্রিমো। তৃণমূলের নেতা হয়েও রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের জন্য যশবন্ত আবার প্রচার শুরু করেছেন কংগ্রেস শাসিত রাজ্য থেকে। আর কলকাতায় দাঁড়িয়ে মমতা বলেছেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করতেন। মহারাষ্ট্রের দেওয়াল লিখন দেখে দ্রৌপদী মুর্মুর মাধ্যমেই এনডিএ-র কৃষ্ণ ভগবানকে স্মরণ করতে চাইছেন কি তিনি? রাজনৈতিক চর্চাজীবীদের একাংশের তেমনই মত। 

     

  • BJP Letter to Mamata: “দ্রৌপদীদেবীর জয় নিশ্চিত, তা সত্ত্বেও…”, মমতাকে চিঠি বঙ্গ বিজেপির 

    BJP Letter to Mamata: “দ্রৌপদীদেবীর জয় নিশ্চিত, তা সত্ত্বেও…”, মমতাকে চিঠি বঙ্গ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র (NDA) বাজি বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi murmu)। জোটবদ্ধ হয়ে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি বিরোধী দলগুলিও। তা সত্ত্বেও রাজ্য বিজেপি  ভোট চাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিরোধীদের কাছেও। সেই মতো দ্রৌপদীকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখল বঙ্গ বিজেপি। চিঠির নীচে সই করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    আরও পড়ুন : এখনও অন্ধকারে! অবশেষে বিদ্যুৎ এল রাষ্ট্রপতি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ওই নির্বাচনে এনডিএ-র প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদী। নির্বাচন নয়, রাষ্ট্রপতি যাতে সর্বসম্মতভাবে মনোনীত হন সেজন্য বিরোধীদের কাছে আবেদন করেছিলেন রাজনাথ। তার পরেও বিজেপিকে মাত দিতে সম্মিলিতভাবে প্রার্থী দিয়েছে ১৮টি বিরোধী দল। প্রার্থী হয়েছেন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া যশবন্ত সিনহা। তার পরেও মুখ্যমন্ত্রী তথা  তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি।

    এর কারণও ব্যাখ্যা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত। বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু প্রথম কোনও জনজাতি সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন। আমরা চাই বাংলার মুখ্যমন্ত্রীও তাঁকেই নির্বাচিত করুন।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    রাজনৈতিক মহলের হিসেব বলছে, সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে দ্রৌপদী অনেক এগিয়ে।এডিএর শরিক নয়, এমন কয়েকটি দলও দ্রৌপদীকেই সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছে। তাই দ্রৌপদীর জয় একপ্রকার নিশ্চিত। তা সত্ত্বেও মমতা সহ রাজ্যের সব বিধায়ক ও তৃণমূল (TMC) এবং কংগ্রেসের (Congress) সাংসদদের চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। মমতাকে পাঠানো চিঠিতে বিজেপির তরফে লেখা হয়েছে, দ্রৌপদীদেবীর বিজয় নিশ্চিত। তা সত্ত্বেও ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে আপনার কাছে তাঁর হয়ে ভোট প্রার্থনা করছি। কারণ, বর্তমান সময়ের কষ্ঠিপাথরে শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মুর দেশের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদে আসীন হওয়া সর্বোত্তম পদক্ষেপ বলে আমরা মনে করি।

     

  • President Election 2022: রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    President Election 2022: রাষ্ট্রপতি পদের লড়াইয়ে মুখ ফেরালেন মমতার তিন প্রার্থীই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে তিন, মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের তিন পছন্দের প্রার্থীই মুখ ফেরালেন। শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar), ফারুক আবদুল্লার (Farooq Abdullah) পর এবার গোপালকৃষ্ণ গান্ধী (Gopalkrisna Gandhi) । এক বিবৃতিতে, মমতার তৃতীয় পছন্দের নেতা একদা পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জানান, “বিরোধীদের এমন একজনের প্রার্থী হওয়া উচিত যিনি জাতীয় সহমতের ও বিরোধীদের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন। আমার মনে হয়, (আমার) থেকেও আরও কেউ এই কাজটা ভাল করতে পারবেন।” ঘুরিয়ে নয় সরাসরিই গোপালকৃষ্ণ বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি সব বিরোধীর পছন্দের নাম নন! শুধুমাত্র মমতার পছন্দের নাম।

    দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবের প্রথম বৈঠকেই রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী (President Election) হিসেবে এনসিপি (NCP) নেতা শরদ পাওয়ারের নামোল্লেখ করেন মমতা। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি পিছিয়ে আসেন। মমতার বাঁদিকে বসে নিজের অনিচ্ছার কথা জানিয়ে দেন বৈঠকেই। এরপরই মমতা তার নিজের স্টাইলে অন্য কারো সঙ্গে কোনরকম আলোচনা ছাড়াই সামনে তুলে আনেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লার নাম। মমতার ডানদিকে তখন বসে মেহবুবা মুফতি। দীর্ঘদিনের পরিণত রাজনীতিবিদ ফারুক ফিরিয়ে দেন মমতার প্রস্তাব। একেবারে শেষ পর্বে মমতা আবার সংবাদবাজারে ছড়ান গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নাম। তিনি সময় চেয়েছিলেন ভাববার। সোমবার মমতার সে প্রস্তাবও খারিজ করে দিলেন,পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল গোপালকৃষ্ণ গান্ধী।

    এমন এক সময়ে গোপালকৃষ্ণ গান্ধী তাঁর মতামত জানালেন, ঠিক তার পরদিনই বিরোধী ঐক্যমতের রাষ্ট্রপতির নাম ঠিক করার দ্বিতীয় বৈঠক হওয়ার কথা। সে বৈঠক ডেকেছেন শরদ পাওয়ার। সেই কারণে ঐ বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা। নিজে গুরুত্ব না পাওয়ায়, ২০১২-র মুকুল রায়কে পাঠিয়েছিলেন। এবার যাচ্ছেন মমতার ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। যাকে ইতিমধ্যেই কয়লা, সোনা সহ একাধিক মামলায় সিবিআই-এ হাজিরা দিতে হয়েছে। ফলে স্বাভাবিক কারণেই অভিষেকের বক্তব্য বিরোধী নেতাদের কাছে আদৌ ওজনদার হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। 

    গত ১৫ জুন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধীদের সহমতের প্রার্থী ঠিক করতে বৈঠক ডেকেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘মর্নিং শোজ দ্য ডে’র মত প্রথম বৈঠকেই বিরোধী শিবিরের ছন্নছাড়া দশা প্রকট হয়েছিল। যে বাইশটি দলের নেতাদের ডাকা হয়েছিল শুরুর বৈঠকেই ৫টি দল অনুপস্থিত ছিল। আপ, টিআরএস, টিডিপি, ওয়াইএসআর কংগ্রেস, বিজু জনতা দল যোগ দেয়নি। বাকি যে দুটি দলকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল তাঁরা বিজেপি নেতৃত্বে এনডিএ-র (NDA) সঙ্গে আছে। স্বাভাবিক কারণে তারাও আসেনি বৈঠকে। একতরফা বৈঠক ডাকায় তখন বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই তাঁদের প্রথম শ্রেণীর প্রতিনিধিদের পাঠায়নি। মাধ্যম তখনই বলেছিল, মমতার আরেক ফ্লপ শোয়ের সাক্ষী থাকল দিল্লি।  

    দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে বৈঠকের আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজস্ব স্টাইলে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন যশোবন্ত সিনহার নাম। বুঝতে চাইছিলেন বিজেপি (BJP) ভেঙে তৃণমূলে (TMC) যোগ দেওয়া যশোবন্তকে কিভাবে নেন বিরোধী নেতারা। সেই অঙ্কও মেলেনি। গোপালকৃষ্ণের সময় নেওয়ার সময়েই বোঝা গেছিল জল মাপতে চাইছেন তিনি। অন্য কোন বিরোধী রাজনৈতিক দল তার নাম নিয়ে উৎসাহ না দেখানোয় অবশেষে ফিরিয়ে নিলেন নিজেকে। ঠিক যেভাবে নিজে বৈঠক ডাকার সুযোগ না পাওয়ায় মঙ্গলবার বিরোধীদের দ্বিতীয় বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা।

LinkedIn
Share