Tag: tmc

tmc

  • JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৩ এপ্রিল বহরমপুরে (Beharampur) লোকসভা ভোট। আর তার আগে শেষ মুহূর্তের প্রচারে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর গড় বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার দুপুর ১২ টা নাগাদ প্রখর তাপদাহের মধ্যে বিধায়কহীন বড়ঞা বিধানসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে সভা করেন তিনি।

    কী বললেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    বড়ঞার জালিবাগানের জনসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে ভোট দিয়ে তাঁকে জয়ী করার আহ্বান জানালেন জেপি নাড্ডা। এদিন প্রচারের পাশাপাশি ফের একবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ উঠে এল বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার মুখে। সন্দেশখালিতে যেভাবে কেন্দ্রীয় এজেন্সির উপর হামলা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা করেন নাড্ডা। তিনি বলেন,”শেখ শাহজাহানকে (Sheikh shahjahan) আড়াল করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে এমন ব্যবহার একেবারে অনুচিত। সন্দেশখালির মহিলাদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। বাংলার মায়েদের উপর অত্যাচার করেছে তৃণমূলের নেতা।” এদিন নির্বাচনী জনসভায় (Lok Sabha Election Campaign) জেপি নাড্ডার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডক্টর নির্মল কুমার সাহা, বহরমপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি সহ বিজেপি নেতৃত্বরা ও প্রায় হাজার হাজার কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    এই লোকসভায় এবার হাড্ডাহাড্ডি ত্রিমুখী লড়াই হতে চলেছে। আর এই সভা থেকেই এদিন জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তৃণমূলের (TMC)বিরুদ্ধে চালচোর থেকে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনা, কাটমানি, শিক্ষক দুর্নীতি, জমি মাফিয়া সহ বিভিন্ন দুর্নীতির জন্য ক্ষোভ উগরে তীব্র কটাক্ষ করেন, এবং একই সঙ্গে বাংলার এই সরকারকে উচ্ছেদ করার ডাক দেন। উল্লেখ্য লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আর সব শেষে এদিনের সভায় নাড্ডা এও বলেন যে, বিজেপি এখানে ৩৫ টির বেশি আসনে জিতবে। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার যে সুযোগ সুবিধাগুলি দিচ্ছে তা বঙ্গে হতে দিচ্ছে না মমতার সরকার। ফলে এই প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “হামলা হলে হামলা হবে, চোখ দেখালে চোখ দেখাবো”, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিলীপের

    Dilip Ghosh: “হামলা হলে হামলা হবে, চোখ দেখালে চোখ দেখাবো”, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election) জোর প্রচার চলছে বর্ধমানে। আর প্রচারের মাঝেই ফের দিলীপ ঘোষের নিশানায় তৃণমূল। এবার মারের বদলে পাল্টা মারের হুঁশিয়ারি দিলেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। “হামলা হলে হামলা হবে, চোখ দেখালে চোখ দেখাবো, লাঠি দেখালে লাঠি দেখাবো, আমি দিলীপ ঘোষ।” এভাবেই রবিবাসরীয় সকালে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের (Burdwan Durgapur Lok Sabha constituency) বিজেপি প্রার্থী।

    রবিবাসরীয় প্রচারে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)

    এদিন বর্ধমানের সাধনপুর হাইস্কুল মাঠে প্রাতঃভ্রমণ ও জনসংযোগ সারেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তারপর রোজকার মত চা চক্রের অনুষ্ঠানে হাজির হন। সেখানে তিনি বলেন, “আগামী ১৩ তারিখ পর্যন্ত যদি ভদ্রভাবে না থাকে, আমিতো পাঁচ বছর থাকবো তারপর হিসাব কেতাব বুঝে নেব। বিজেপি (BJP) এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়বে না। ওদের প্রার্থীকে এখনই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। গরমে, রোদে কষ্ট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এলেন লোক হলো না। ওদের সমস্যা ওদের ব্যাপার। পার্টি অফিসের সামনে থেকে গো ব্যাক বলছে, দম থাকলে বেড়িয়ে আয় আমাদের মতন রোদে গরমে।”

    এছাড়া এদিন প্রচারে বেড়িয়ে আরও একাধিক বিষয়ে মন্তব্য করেন দিলীপ ঘোষ। কেতুগ্রামে বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়া সাহার প্রচারে হামলার ঘটনায় দিলীপ ঘোষ বলেন, “ওরা এসবই করবে। আরতো কিছু করার নেই ওদের।” একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনে পাখা বিলি নিয়ে সিপিএমের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দিলীপ ঘোষের পাল্টা দাবী, “ওদের তো হাওয়াও নেই। আমি পাখা বিলি করবো, ক্যালেণ্ডার বিলি করবো। আমি মনে করি এটা নির্বাচনের বিধিভঙ্গ নয় এটা নির্বাচনের অঙ্গ।” পাশাপাশি শনিবার জামালপুরে নির্বাচনী সভায় অভিষেক ব্যানার্জির মন্তব্য নিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “উনি কি মনে করেন ডায়মণ্ড হারবার একমাত্র লোকসভা যে সব টাকা ওখানে খরচ হবে। আসলে উনি ডায়মণ্ড হারবার মডেল চালু করার চেষ্টা করছেন।”

    আরও পড়ুন: প্রায় ২৬ হাজার বাতিল চাকরির মামলা এবার সুপ্রিম কোর্টে, সোমেই শুনানি

    অভিষেককে নিশানা দিলীপের

    উল্লেখ্য, শনিবার জামালপুরের সেলিমাবাদের মাঠে বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী শর্মিলা সরকারের সমর্থনে নির্বাচনী সভায় অভিষেক ব্যানার্জি ঘোষণা করেন লোকসভা নির্বাচনে যে পঞ্চায়েত, যে এলাকায়, যে ব্লকে, যে বিধানসভায় তৃণমূল (TMC) জিতবে সেই এলাকায় প্রকৃত উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির প্রথম কিস্তির টাকা ঢুকে যাবে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। আর এবার সেই বিতর্কের মাঝেই অভিষেক ব্যানার্জিকে (Abhishekh banerjee) সরাসরি নিশানা করলেন দিলীপ ঘোষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    Loksabha Election 2024: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election 2024) মধ্যেই মাথা ফাটল বিজেপি কর্মীর। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে কসবা থানার গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরি। ঘটনায় অভিযুক্ত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বিজেপি। এই ঘটনায় ভোটের আবহে ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রে।

    ঘটনা কী ঘটেছে (Loksabha Election 2024)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় বিজেপির সাংগঠনিক জেলার কসবা মণ্ডল সভাপতি সরস্বতী সরকারকে চপার দিয়ে কোপ মারার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার প্রতিবাদে আনন্দপুর থানার সামনে বিজেপি ব্যাপক ভাবে বিক্ষোভ দেখায়। এদিন এই ঘটনায় জন্য বিক্ষোভের নেতৃত্বে দেখা যায় এই দক্ষিণ কলকাতার বিজেপি প্রার্থী (Loksabha Election 2024) দেবশ্রীকে। তিনি নিজে বিজেপি কর্মী সরস্বতীদেবীর বাড়িতে যান। এরপর তাঁকে সঙ্গে করে আনন্দপুর থানায় নিয়ে আসেন। এরপর থানার ওসির সঙ্গে দেখা করতে চান। কিন্তু থানায় ওসি না থাকায় কথা হয়নি। উল্লেখ্য তৃণমূলের তরফ থেকে এই হামলার কথা অস্বীকার করেছে। বিজেপির জেলা সভাপতি অনুপম ভট্টাচার্য বলেন, “১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর তথা ১০ নম্বর বোরোর চেয়ারম্যান সুশান্ত ঘোষের নির্দেশে আমাদের এই মহিলা মণ্ডল সভাপতি আক্রান্ত হয়েছেন। এলাকার প্রভাবশালী নেতা হলেন সুশান্ত ঘোষ। সেই জন্য কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না আনন্দপুর থানার পুলিশ।”

    কী বললেন দেবশ্রী?

    বিজেপির মহিলা কর্মীকে আক্রমণ এবং কোপ মারার ঘটনায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে একাধিক বিষয়ে মমতার বিরুদ্ধে তোপ দাগেন বিজেপি নেত্রী দেবশ্রী চৌধুরী। তিনি বলেন, “রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কি এই ভাবেই শাসন চালাবেন। তাঁর প্রার্থী (Loksabha Election 2024) মালা রায় এই ভাবে মহিলাদের মারধর করবার জন্য ভোট চাইছেন? বিজেপির এক মহিলাকে কোপ দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে।” একই ভাবে থানায় ওসিকে না পেয়ে তোপ দেগে দেবশ্রী আরও বলেন, “থানায় তো নেই, স্নান করতে গিয়েছেন। স্নান করে মাংসভাত খাবেন। তারপর সুখটান দেবেন। এরপর তৃণমূল নেতা সুশান্ত ঘোষকে ফোন করে সিদ্ধান্ত নেবেন। যতক্ষণ ওসি আসবেন না ততক্ষণ এখানে আমরা বসে থাকব। দেখি তাঁর হজম হতে কত সময় লাগে। তারপর ওষুধ নিয়ে আসব।”

    আরও পড়ুন: বিজেপি কর্মী আসলে কেউটে সাপ মনে করে লাঠি দিয়ে পেটানোর নিদান দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনার দায় অস্বীকার করে তৃণমূল নেতা সুশান্ত ঘোষ বলেন, “ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। তবে নির্বাচনের (Loksabha Election 2024) সময়ে এই ধরনের ঘটনা না ঘটলেই ভালো হতো। ঘটনায় যুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তি চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: বিজেপি কর্মী আসলে কেউটে সাপ মনে করে লাঠি দিয়ে পেটানোর নিদান দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

    South 24 Parganas: বিজেপি কর্মী আসলে কেউটে সাপ মনে করে লাঠি দিয়ে পেটানোর নিদান দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়নগর লোকসভা কেন্দ্র তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের সমর্থনে দক্ষিণ ২৪ পরগনা (South 24 Parganas) জেলার গোসাবা বিধানসভার চুনাখালি অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে নির্বাচনীয় জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। জনসভায় তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডল এবং বাসন্তীর বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল ও সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়িকা লাভলী মৈত্র উপস্থিত ছিলেন। দলীয় প্রার্থীকে পাশে বসিয়ে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপিকে নিশানা করে একাধিক আক্রমণ করলেন তৃণমূলের দুই বিধায়ক।

    বিজেপি কর্মীদের কেউটে সাপের সঙ্গে তুলনা (South 24 Parganas)

    জনসভায় (South 24 Parganas) বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাসন্তী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন,” ভারতবর্ষ এবং বাংলার মানুষের সব থেকে বড় শত্রু বিজেপি। ধর্মের নাম করে এই দল বিষ ছড়াচ্ছে।” এরপর সাধারণ মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা তৈরি থাকবেন। ঘর বা বাড়ি বা বাস্তুর পাশে যদি বিজেপি কর্মীরা আসেন, মনে করবেন কেউটে সাপ এসেছে। সঙ্গে সঙ্গে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাড়া করুণ।” তৃণমূল বিধায়কের এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।” অন্যদিকে, সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়িকা লাভলী মৈত্র মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপিকে উদ্দেশ্য করে কড়া আক্রমণ করলেন। তিনি বলেন,” যখন বিজেপি প্রার্থী আসবে তাদের জল খাওয়াবেন। আর ঘেরাও করে ১০০ দিনের কাজের টাকা কোথায় তা জানতে চাইবেন।”

    আরও পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    জয়নগর (South 24 Parganas) সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক বিকাশ সর্দার বলেন, শ্যামলবাবু তো কয়েকদিন আগে তৃণমূলে থাকতে ভয় পাচ্ছিলেন। এখন বিজেপিকে কেউটে সাপের মতো আচরণ করে লাঠি দিয়ে মারার কথা বলছেন। এটুকু বলতে পারি, বিজেপিকে মারতে হবে না। তৃণমূল কর্মীরাই আপনাকে লাঠি পেটা করবেন। এসব যত বলবেন, মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। আর রাজ্যজুড়ে যা দুর্নীতি করেছে তৃণমূল, তাতে ভোট চাওয়ার মুখ নেই। এখন এই ধরনের গরম গরম কথা বলে মানুষের মন জয় করার চেষ্টা করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধার কাণ্ডে পুলিশকে “অপদার্থ” বললেন সৌগত রায়

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধার কাণ্ডে পুলিশকে “অপদার্থ” বললেন সৌগত রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আবু তালেবের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করল সিবিআই। আর এই ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল যোগ রয়েছে বলে বিরোধীরা সরব হয়েছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছে। এবার সেই বিরোধীদের সুরে দমদম লোকসভার প্রার্থী সৌগত রায় সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশকে তোপ দেখেছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে।

    পুলিশের অপদার্থতা! (Sandeshkhali)

    শুক্রবার সকাল থেকে তল্লাশি চালানোর পর সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থেকে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার করে সিবিআই। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে পাওয়া গিয়েছে পুলিশের রিভলভারও। বোমা উদ্ধার করতে শুক্রবার নামানো হয়েছিল এনএসজি। আর সেই অস্ত্র উদ্ধার হওয়ার পর পুলিশের ওপরেই দায় চাপাচ্ছে তৃণমূল নেতাদের একটা অংশ। শুক্রবারই ঘটনার পর কুণাল ঘোষ পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তিনি বলেন, “পুলিশের গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের নজরে থাকা উচিত ছিল। যারাই ঢুকিয়ে থাকুক, পুলিশের তো আগেই বের করা উচিত ছিল।” অন্যদিকে, দমদমের তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় শনিবার প্রচারে বেরিয়ে সন্দেশখালিতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে মন্তব্য করেন। রাজ্যের পুলিশকে ‘অপদার্থ’ বলেও সম্বোধন করেন তিনি। সন্দেশখালি প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “যেই অস্ত্র রাখুক না কেন, বেআইনি অস্ত্র ধরা তো পুলিশেরই কাজ। এটা পুলিশের অপদার্থতা।” প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের পুলিশের ওপর দায় চাপালে কি শাসক দলের দিকে আঙুল উঠবে না?

    আরও পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    অস্ত্র উদ্ধারের কৃতিত্ব পুলিশের, দাবি পার্থ ভৌমিকের

    অস্ত্র মজুত এবং উদ্ধার করার বিষয়টি নাটক বলে অভিযোগ তৃণমূলের একটি অংশ। কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দায়ী করার চেষ্টা করছে। এই আবহের মধ্যে বারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক আবার বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন। তিনি বলেন, “শাহজাহানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ইডি, সিবিআই তাঁকে গ্রেফতার করেনি। এখন যাদের হেফাজতে রয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই সব তথ্য মিলছে। আসলে পুলিশের হেফাজতে থাকলেও এই অস্ত্র উদ্ধার হত। আসলে এই অস্ত্র উদ্ধারের সমস্ত কৃতিত্ব হচ্ছে পুলিশের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    CBI: ফের সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা, আবু তালেবের পর এবার কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্দেশখালিতে হানা দিল সিবিআই (CBI) টিম। শুক্রবারের মতো শনিবারও তৃণমূল নেতা শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়ি ও দোকানে হানা দেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। শুক্রবার আবু তালেবের বাড়িতে হানা দিয়ে সিবিআই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে। এদিন সিবিআই টিম শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তুফান মৃধার বাড়িতে হানা দেয়।

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে হানা (CBI)

    স্থানীয় ও সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে সন্দেশখালির সিবিআই (CBI) টিম রাজবাড়ি এলাকায় যায়। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তুফান মৃধার দোকানে প্রথমে হানা দেয়। তুফান শাহজাহান ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু, দোকান বন্ধ থাকায় সেখান থেকে তুফানের বাড়িতে যান তদন্তকারীরা। তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকেরা। তুফান পরিবারের তরফে সিবিআই টিমকে জানানো হয়, সকালে কাজের সূত্রে বাইরে গিয়েছেন তিনি। তবে, এলাকার মানুষজন জানাচ্ছেন, গত তিন-চার দিন ওই দোকান বন্ধ রয়েছে। তুফানকেও এলাকায় দেখা যাচ্ছে না। তবে, তিনি কোথায় আছেন তা প্রতিবেশীরা কেউ কিছু জানাতে পারেননি।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠকে কলকাতায় জেরা

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতি মামলায় শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দিতে গিয়ে ইডির আক্রান্ত হওয়ার মামলার প্রেক্ষিতে বার বার সন্দেশখালিতে সিবিআই হানা দেয়। শুক্রবার তালেবের বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের পর সিবিআই ডেকে পাঠায় এনএসজিকে। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে সন্দেশখালিতে চলে আসেন এনএসজি কম্যান্ডোরা। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধারের পর এদিন শাহজাহানের অন্য এক ঘনিষ্ঠের বাড়িতে সিবিআই হানা দেয়। এর মধ্যে শনিবার শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ এক জনকে কলকাতায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। পাশাপাশি অভিযানও জারি রয়েছে। তবে, তুফানের বাড়িতে গিয়ে কী তথ্য জোগাড় করেছে তা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI) স্পষ্ট করে কিছু বলেনি। তবে, তালেবের বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনার সঙ্গে তুফান মৃধার কোনও সম্পর্ক রয়েছে কি না তা নিয়ে এলাকায় চর্চা শুরু হয়েছে। যদিও এই বিষয় নিয়ে তুফানের বাড়ির লোকজন কেউ প্রকাশ্যে কিছু বলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে মিলল বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার, কে এই আবু তালেব?

    Sandeshkhali: শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে মিলল বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার, কে এই আবু তালেব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) লোকসভা ভোটের আবহের মধ্যেই তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ আবু তালেবের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হল। উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় শাসক দলের যোগ আরও সুস্পষ্ট হয়েছে। তবে, কে এই আবু তালেব। শাহজাহানের সঙ্গে তাঁর কী সম্পর্ক রয়েছে, তা নিয়ে এখন জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    কে এই আবু তালেব? (Sandeshkhali)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আবু তালেবের বাড়ি ন্যাজাট থানার বাউনিয়া গ্রামে। তাঁর বয়স ৩০ বছর। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) শেখ শাহজাহানের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর অল্পদিনের মধ্যে তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। সেই সূত্রে সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের মল্লিক পাড়ার বাসিন্দা তাসমিনা বিবির সঙ্গে আবু তালেবের বিয়ে হয়। বিয়ের পর গত পাঁচ বছর ধরে মল্লিক পাড়ায় তিনি থাকতে শুরু করেন। এলাকায় তিনি টোটো চালাতেন। শাহজাহানের ভেড়ি দেখতেন। শাহজাহানের সঙ্গে তাঁর একাধিক ছবিও রয়েছে। অনেকে তাঁকে শাহজাহানের ডান হাত বলতেন। শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে বেপাত্তা হয়ে যান তিনি।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    তালেবের বাড়ি থেকে অস্ত্রভান্ডার উদ্ধার হতেই হতবাক এলাকাবাসী

    সরবেড়িয়া (Sandeshkhali) আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মল্লিক পাড়ায় একদা শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আবু তালেব মোল্লার বাড়িতে সিবিআই টিম সাতসকালে সিআরপিএফ জওয়ান নিয়ে হানা দেয়। বাড়িতে আবু তালেবের স্ত্রী তাসমিনা বিবিসহ আরও একজন সদস্য ছিলেন। ঘরে তল্লাশি চালাতেই কিছু বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা উদ্ধার হয়। তদন্তকারীরা দ্রুত এনএসজি-কে খবর দেয়। তারপর অত্যাধুনিক রোবটকে কাজে বোমার বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়। ইতিমধ্যে আবু তালেবের স্ত্রীকে আটক করে সিবিআই। সাধারণ টোটো চালক ও ভেরির ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তির কাছে থেকে কীভাবে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গেল তা সিবিআই খতিয়ে দেখছে।  স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, তালেব খুব ভালো ছেলে। তাঁর বাড়িতে বাইরে থেকে কাউকে আসতে কেউ দেখেনি। তবে, তাঁর বাড়ি থেকে এত বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হল তা জেনে হতবাক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    Sandeshkhali: শাহজাহানগড়ে অস্ত্রভান্ডারে মিলল পুলিশের রিভলভার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের গড়ে ইডি হানার পর থেকে খবরের শিরোনামে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর সন্দেশখালি নিয়ে চর্চা কিছুটা কমেছিল। তবে, শুক্রবার রাজ্যে দ্বিতীয় দফা ভোটের দিন সন্দেশখালিতে যে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রভান্ডার উদ্ধার হল তা নিয়ে রাজ্যজুড়ে চর্চা চলছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে পুলিশের রিভলভার উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় সব থেকে বেশি চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    অস্ত্রভান্ডারে উদ্ধার হয়েছে পুলিশের রিভলভার (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়া গ্রাম থেকে যে অস্ত্রসম্ভার উদ্ধার হয়েছে, তার ছবি প্রকাশ করেছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, শাহজাহাবন ঘনিষ্ঠের ডেরা ছেকে সিবিআই শুক্রবার ৭টি স্মল আর্মস, ৭টির মধ্যে ৪টি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, বাকি দেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে। ২২৮ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। উদ্ধার হওয়া সমস্ত বোমা দেশি। একইসঙ্গে বেশ কয়েকটি পরিচয়পত্র, সোনার গয়নার ব্যাগ, বিল উদ্ধার হয়েছে। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া অস্ত্রভান্ডারে পুলিশের রিভলভার উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে কীভাবে পুলিশের সার্ভিস রিভলভার সরবেড়িয়ার ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার হল? অস্ত্রের ডেরায় কে বা কারা পুলিশের রিভলভার দিয়েছে তা জানতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। আর সন্দেশখালির সরবেড়িয়ার মতো প্রত্যন্ত এলাকায় বিদেশি অস্ত্রের জোগান কে দিল তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। জঙ্গি সংগঠনের যোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূলকে জঙ্গি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    গ্রামবাসীদের সরিয়ে বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় শেখ শাহজাহানের এক ঘনিষ্ঠের আত্মীয়র বাড়িতে মিলেছে অস্ত্রের খোঁজ। মাটির নিচে বিপুল অস্ত্র লুকিয়ে রাখার খোঁজ মেলে। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এনএসজি কমান্ডো টিম। নামানো হয় ‘ক্যালিবার’ রোবট, ডিটেকশন ডগ। নিয়ে যাওয়া বালিবোঝাই বস্তা। অত্যাধুনিক এই রোবটিক্স ডিভাইস সরবেড়িয়ার গ্রামের পথ ধরে পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। এরপর ওই বাড়ি থেকে একটি ব্যাগে নিয়ে বেরিয়ে আসে সেটি। গ্রামের আশপাশের লোকজনকে এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপরই নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যবস্থা করে একের পর এক বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Vote 2024: ভোট শুরু হতেই অশান্ত রায়গঞ্জ, দলের কর্মীকেই মারধর তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের

    Lok Sabha Vote 2024: ভোট শুরু হতেই অশান্ত রায়গঞ্জ, দলের কর্মীকেই মারধর তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই শুরু হয়ে গেছে দ্বিতীয় দফার ভোট (Second Phase Vote) গ্রহণ। গরমের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ সকাল সকাল ভোট দিতে চাইছেন। ভোটকেন্দ্রের বাইরে লম্বা হচ্ছে ভোটারদের লাইন। আর ভোট শুরু হতেই অশান্তির ছবি রায়গঞ্জে। এক তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল খোদ তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের বিরুদ্ধে। গোষ্ঠী কোন্দলের ঘটনাটি ঘটেছে রায়গঞ্জের (Raiganj) দেবীনগর ২৫নং ওয়ার্ডে। আহত ওই তৃণমূল কর্মীর নাম শ্রীবাস ঢালি। ঘটনার পর তাকে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    শুক্রবার সকালে রায়গঞ্জের দেবীনগর ২৫নং ওয়ার্ডে ভোটগ্রহন চলাকালীন তৃণমূল কর্মী শ্রীবাস বাবু স্থানীয় বুথের পাশে থাকা বাম-কংগ্রেসের টেন্টে বসেছিলেন। এরপর শ্রীবাস বাবুকে বাম-কংগ্রেসের টেন্টে বসতে দেখেই তার ওপর হামলা চালায় স্থানীয় তৃণমূল কো-অর্ডিনেটর (TMC Coordinator) অসীম অধিকারী ও তার অনুগামীরা। তৃণমূল কর্মী হয়ে বাম-কংগ্রেসের টেন্টে বসার অপরাধে অসীম অধিকারী ও তার অনুগামীরা শ্রীবাস বাবুকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। যদিও তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে অসীম অধিকারী।

    রায়গঞ্জের প্রার্থী কে কে?

    প্রসঙ্গত, আজ, ২৬ এপ্রিল দেশে দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ বাংলার ৩ কেন্দ্রেও। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, বালুরঘাট রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট (Lok Sabha Vote 2024) চলছে। এ বার রায়গঞ্জে প্রার্থী বদল করেছে বিজেপি। রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থী করেছে কার্তিকচন্দ্র পালকে। তৃণমূল প্রার্থী করেছে বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণীকে। আর কংগ্রেস প্রার্থী করেছে প্রাক্তন ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা আলি ইমরান (ভিক্টর)-কে। যদিও গত লোকসভা নির্বাচনে এই ৩টি আসনই বিজেপির দখলে ছিল। এবারে ৪ জুন ভোটের ফল প্রকাশ হলেই দেখা যাবে এই তিন কেন্দ্রে জয় কার হয়।

    আরও পড়ুন: ৩৭০ বিলোপের সুফল পাচ্ছে কাশ্মীর, পর্যটকদের রেকর্ড ভিড় টিউলিপ বাগানে

    মোতায়েন হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী

    সুষ্ঠভাবে নির্বাচন করানোর লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন (Election commission) আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে। পাশাপাশি নির্বিঘ্নে ভোট করাতে মোতায়েন হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিক্ষিপ্ত কয়েকটি অশান্তির ঘটনা ছাড়া এখন পর্যন্ত বড় কোনও ঘটনা ঘটেনি। তবে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “তৃণমূল যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে”, চাকরি বাতিল ইস্যুতে তোপ মোদির

    Narendra Modi: “তৃণমূল যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে”, চাকরি বাতিল ইস্যুতে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।”দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে মালদায় জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এসএসসি চাকরি বাতিল নিয়ে তৃণমূলকে তোপ দেগে মোদি (Narendra Modi) বলেন, “তৃণমূল যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। এদের জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে এমন দুর্নীতি হয়েছে যে, ২৬ হাজার পরিবারের সুখ কেড়ে নিয়েছে। রুজিরুটি চলে গিয়েছে। যুব সমাজের উন্নতির সমস্ত পথ বন্ধ করে দিয়েছে তৃণমূল।” একই সঙ্গে বিজেপি সরকারের কাজের খতিয়ানও দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    তৃণমূল দুর্নীতি করে আর মানুষকে ভুগতে হয় (Narendra Modi)

    এদিন বক্তব্যের শুরুতে দেশবাসীর উদ্দেশে ভোট (Lok Sabha Election 2024) দেওয়ার বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে বিরোধী তৃণমূল এবং কংগ্রেসকে কটাক্ষ করলেন তিনি। মোদি (Narendra Modi) বলেন, “বিরোধীরা প্রথম দফার ভোটেই ধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। তৃণমূলের শাসনে শুধু দুর্নীতি হয়। সব ধরণের দুর্নীতি হয়। এরা উন্নয়নকে আটকে রেখেছে। তৃণমূল দুর্নীতি করে আর মানুষকে ভুগতে হয়। বাংলার কাটমানি আর কমিশন ছাড়া কিছু হয় না। কৃষকদেরও ওরা ছাড়ে না। আগে বাংলা সব দিক থেকে এগিয়ে ছিল। দেশকে নেতৃত্ব দিত। বাম আমল আর এখন তৃণমূলের আমলে এই বাংলা সব দিক দিয়ে পিছিয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বালুরঘাটে বিজেপি নেতাকে মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল, পুলিশের সঙ্গে বচসা সুকান্তর

    সন্দেশখালি নিয়ে ফের সরব মোদি

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্দেশখালি মহিলাদের ওপর নির্যাতন হয়েছে। মালদাতেও মহিলাদের ওপর অত্যাচার হয়েছে। কিন্তু, তৃণমূল সরকার অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করে। মহিলাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে তৃণমূল।”তিনি আরও বলেন, “বাংলায় ৫০ লক্ষের থেকে বেশি কৃষকদের জন্য আট হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। কিন্তু, তৃণমূল সরকার সেই টাকা কৃষকদের হাতে পৌঁছাতে দিচ্ছে না। তৃণমূলের নেতারা প্রকল্পের টাকা নিয়ে নেয়। কেন্দ্রের সমস্ত প্রকল্প ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করছে। আয়ুষ্মান প্রকল্পকেও আটকে দিয়েছে। মালদার আম চাষিদের জন্য অনেক পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কিন্তু তৃণমূল সেখানেও কাটমানি চাইবে।”

    কংগ্রেস-তৃণমূল জোট নিয়ে কটাক্ষ মোদির

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, কংগ্রেস পুরো দেশে মহিলাদের মঙ্গলসূত্র এবং আদিবাসীদের গয়নার হিসাব করবে। কংগ্রেস একটা এক্সরে মেশিন নিয়ে এসেছে। মানুষের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নেবে। সেই সম্পত্তি নিজেদের ভোট ব্যাঙ্কগুলিকে দেবে। আপনাদের কষ্টার্জিত টাকা অন্যদের হাতে চলে যাবে। তৃণমূল কিন্তু এর বিপক্ষে কোনও কথা  বলছে না। সমর্থন করছে। তুষ্ঠীকরণের প্রতিযোগিতা চলছে ওদের মধ্যে। তৃণমূল বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে আসছে। কংগ্রেস এবং তৃণমূলের জোট রয়েছে। তুষ্টীকরণের জন্য এই দুই দল যা খুশি করতে পারে। মালদহে মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি আরও বলেন, “তুষ্টীকরণের জন্য তৃণমূল এবং কংগ্রেস সিএএ বিরোধিতা করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share