Tag: tmc

tmc

  • Barrackpore: ভোটের মুখে বিজেপি কর্মীকে মার, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী

    Barrackpore: ভোটের মুখে বিজেপি কর্মীকে মার, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী হওয়ার পর থেকে নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাকপুর চষে বেড়াচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে তৃণমূল। এই আবহের মধ্যে এবার সন্ত্রাসকে হাতিয়ার করার অভিযোগ উঠল শাসক দলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, বারাকপুর (Barrackpore) পুরসভার ধনিয়াপাড়ার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি কর্মী কিরণ দে-কে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Barrackpore) 

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী কিরণবাবু বারাকপুর (Barrackpore) পুরসভার ধনিয়াপাড়ায় পতাকা হাতে নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেই সময় ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কেকা মুখোপাধ্যায়ের স্বামী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসা বাধে। সুব্রতবাবু কিরণবাবুকে বলেন, স্বাস্থ্য সাথি পান, কন্যাশ্রী পান, লক্ষ্মী ভান্ডার পান লজ্জা করে না তৃণমূলের সমস্ত সুবিধা নিচ্ছেন আর বিজেপি করছেন। এরপরই কিরণ বাবুকে মারধর করে। টিটাগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন কিরণ বাবু। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। তিনি বলেন, যেটা হচ্ছে ভালো হচ্ছে না। আসলে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে, তাই আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসের পরিবেশ করতে চাইছে। এভাবে মানুষকে মেরে ভয় দেখিয়ে কিছু করা যাবে না। অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, কোনও হামলা চালানো হয়নি। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। আসলে আমাদের নামে এসব অভিযোগ এনে বিজেপি রাজনৈতিক ফয়দা তোলার চেষ্টা করছে।

    আরও পড়ুন: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ভাটপাড়ায় বিজেপি-র ফ্লেক্স ছেঁড়ার অভিযোগ

    বারাকপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে জগদ্দল থানার ভাটপাড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের গোলঘর রবীন্দ্রপল্লিতে একাধিক ফ্লেক্স লাগানো হয়েছিল। অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে পাঁচ-ছয়টি ফ্লেক্স ব্লেড দিয়ে কেটে দিয়েছে। রবিবার সকালে বিষয়টি নজরে আসে স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের। বিজেপি কর্মী রাজু শ্রীবাস্তবের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এসব করেছে। নির্বাচন কমিশন ও জগদ্দল থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। রাজু বাবুর দাবি, এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। আসলে এসব করে এলাকায় তৃণমূল ভয় দেখাতে চাইছে। এসব করলে সাধারণ মানুষের ভোট তৃণমূল আর পাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: প্রচারে গিয়ে গ্রামবাসীদের তাড়া খেলেন তৃণমূলের জেলা পরিষদের সভাধিপতি

    Balurghat: প্রচারে গিয়ে গ্রামবাসীদের তাড়া খেলেন তৃণমূলের জেলা পরিষদের সভাধিপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট আসলেই রাস্তা- ব্রিজের প্রতিশ্রুতি দেয় সবাই। ভোট মিটলে গ্রামমুখো হয় না কেউ। গত কয়েকটি নির্বাচনে একই ছবি। রাজনীতির কারবারিদের এই চাতুরি ধরে ফেলেছেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। বালুরঘাট (Balurghat) ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোটদেওরা গ্রামে প্রচারে যান তৃণমূল নেত্রী ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি চিন্তামণি বিহা। তাঁকে দেখেই গ্রামবাসীরা প্রবল বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। রীতিমতো তাড়া করেন। ক্ষোভের মুখে পড়ে কার্যত গ্রাম থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন চিন্তামণি।

    গ্রামবাসীদের কী অভিযোগ? (Balurghat)

     বালুরঘাটের (Balurghat)ছোটদেওরা গ্রাম যেন এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। গ্রামের পাশ দিয়ে বইছে কাশিয়াখাঁড়ি। গ্রামের একদিকে কাশিয়াডাঙা গ্রাম, আরেকদিকে দোগাছি ফরেস্ট। গ্রামে প্রায় ১০০ ঘরের বাস। ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪০০। বালুরঘাট শহরে যেতে গেলে খানাখন্দে ভরা মাটির আল ধরে দু’কিলোমিটার ঘুরে বড় রাস্তা ধরতে হয়। অথচ ফরেস্টের ভিতর দিয়ে দোগাছি মোড়ে উঠে পাকা রাস্তা ধরলে খুব কম সময়েই বালুরঘাট শহরে পৌঁছে যাওয়া যায়। বর্ষায় এই শাখা নদী ফুলে উঠলে এই শর্টকাট রাস্তা পার করাই গ্রামবাসীদের দায় হয়ে ওঠে। ছোট ছোট বাচ্চা ছেলেমেয়েরা স্কুল যেতে ভয় পায়। এমনকী শিক্ষকরাও এই কাদামাখা রাস্তা ঠেলে প্রতিদিন স্কুলে আসতে পারেন না। গ্রামবাসীরা দীর্ঘদিন কাশিয়াখাঁড়ির উপর সেতু নির্মাণ ও রাস্তার দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু এতদিন রাজনৈতিক দলগুলি শুধু তাঁদের দাবি পূরণেরই আশ্বাস দিয়েছে। কেউ কাজ করেনি। এতেই ক্ষুদ্ধ ছোটদেওড়া গ্রাম। স্থানীয় বাসিন্দা সবিতা সরকার বলেন, ‘আমাদের গ্রামে যাওয়া আসার রাস্তা নেই। গ্রামের কোনও উন্নয়ন নেই। আমাদের গ্রামের নাম শুনলে কেউ ছেলে মেয়েদের বিয়ে দেন না। কারণ, রাস্তা নেই। আমরা ভোট বয়কটের ডাক দিলে সব রাজনৈতিক দল গ্রামে এসে প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের ভোট নিয়ে যায়। আমরা বারবার ঠকি। ভোটের পর কোনও দলের লোক আর গ্রামে আসে না। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান, পঞ্চায়েত সদস্যরা পর্যন্ত গ্রামে পা রাখে না। এক স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে নিয়ে আজ গ্রামে ভোট প্রচারে এসেছিলেন সভাধিপতি। আমরা তাঁকে তাড়িয়ে দিয়েছি।’

    আরও পড়ুন: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এনিয়ে চিন্তামণি বিহাকে একাধিকবার ফোন ও মেসেজ করা হলেও উত্তর মেলেনি। স্থানীয় তৃণমূল নেতা মলয় মণ্ডলের বক্তব্য, “ওই গ্রামের মানুষের ক্ষোভ রয়েছে। ওরা কোনও রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করছে না।”এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি বাপি সরকার বলেন, মানুষ বুঝে গিয়েছে তৃণমূলের মিথ্যা কথা, অন্যায়, অত্যাচার। তৃণমূল যে মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেই তা ছোট দেওড়ার মানুষ বুঝে গিয়েছে। তাই তৃণমূলের প্রচারে গিয়ে জেলাপরিষদের সভাধিপতি কে তারা খেতে হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে শতাব্দী, বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনে বিজেপি

    Birbhum: শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে শতাব্দী, বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূম (Birbhum) লোকসভায় প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরকে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। বিজেপি প্রার্থী এলাকায় চষে বেড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের নিয়ে বৈঠক করলেন তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। আর এই ঘটনায় সরব হয়েছে বিজেপি। নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে তারা কমিশনে অভিযোগ জানাতে চলেছে।

    শিক্ষকদের নিয়ে সভা তৃণমূলের (Birbhum)

    জানা গিয়েছে, রবিবার বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাট শহরের একটি বেসরকারি লজের সভাকক্ষে মহকুমার প্রাথমিক এবং উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়ে সভার আয়োজন করে তৃণমূল। সভায় শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি প্রলয় নায়েক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন-বীরভূম লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়, বিধানসভার ডেপুটি  স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের সভায় কীভাবে দলীয় প্রার্থীর হয়ে ভোট করতে হবে সেই নির্দেশ দেওয়া হয় দলের তরফে। অভিযোগ, সভায় উপস্থিত অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকাই নির্বাচনী কাজের সঙ্গে যুক্ত। কেউ কেউ দু’দিনের প্রশিক্ষণও নিয়ে ফেলেছেন। নির্বাচনী কাজে যুক্ত এমন শিক্ষকদের নিয়ে সভা করা হল কীভাবে, প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: শহরে তাপমাত্রা কমল ৫ ডিগ্রি! বৃষ্টিতে গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি দক্ষিণবঙ্গে

    তৃণমূল শিক্ষক সংগঠনের নেতা কী সাফাই দিলেন?

    যদিও নির্বাচনীআচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি প্রলয় নায়েক। তিনি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দেশে সমস্ত মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। ফলে রবিবার ছুটির দিন শিক্ষকরা আমাদের ডাকে এসেছেন। তাঁরা ছুটির সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে আমাদের সরকারের কথা মানুষের কাছে তুলে ধরবেন। মানুষের কাছে প্রকল্পের কথা তুলে ধরবেন। এতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে বলে মনে করি না।’

    কমিশনে অভিযোগ জানাবে বিজেপি

    বিজেপির শিক্ষক সেলের নেতা নীলকণ্ঠ বিশ্বাস বলেন, ‘নির্বাচনী কাজে যুক্ত শিক্ষকরা যদি সরাসরি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন, তাহলে তিনি কেমন ভোট গ্রহণ করবেন সেটা সকলের জানা। নির্বাচনী কাজে যুক্তদের সরাসরি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা বাঞ্ছনীয় নয়। আমরা এনিয়ে কমিশনে লিখিত অভিযোগ জানাব।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Dilip Ghosh: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূলীদের হামলার মুখে পড়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার এবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) দলীয় কর্মসূচিতে চড়াও হওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দিলীপ ঘোষকে “গো ব্যাক” স্লোগান দেওয়া হয়। প্রতিবাদ করতে গেলে এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dilip Ghosh)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকালে দুর্গাপুরের ফুলঝোড় মোড়ে ” চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে যোগদান করেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে তিনি কথা বলছিলেন। সেখানেই আচমকা একদল মহিলার নেতৃত্বে তৃণমূল কর্মীরা চড়াও হন। সঙ্গে পুরুষ কর্মীরা পিছনে ছিলেন। কর্মীদের হাতে তৃণমূলের পতাকা ছিল। তাঁরা দিলীপ ঘোষকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।  দিতে থাকেন “গো ব্যাক” স্লোগান। নিলাদ্রি ভট্টাচার্য নামে এক বিজেপি কর্মী প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের সামনেই এসব চলে। দিলীপ ঘোষ ও তাঁর সঙ্গে থাকা কর্মীরা পাল্টা “জয় শ্রীরাম “স্লোগান দেন। “পিসি – ভাইপো চোর, তৃণমূল চোর ” স্লোগান দিতে থাকেন। দুই দলের কর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর ও নিউ টাউনশিপ থানার পুলিস আসলে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ চলতে থাকে। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    আরও পড়ুন: শহরে তাপমাত্রা কমল ৫ ডিগ্রি! বৃষ্টিতে গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি দক্ষিণবঙ্গে

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, শান্তিতে চা খাচ্ছিলাম। সেখানে ভাড়া করে মহিলাদের নিয়ে এসে এসব করেছে। তৃণমূল সব জায়গায় মহিলাদের সামনে রেখে রাজনীতি করছে। এখানেও সেটা করেছে। আসলে তৃণমূলের দোকান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই, তৃণমূল এই ঝামেলা করেছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    বিক্ষোভকারী তৃণমূল কর্মীরা কী বললেন?

    বিক্ষোভকারী তৃণমূলের মহিলাদের বক্তব্য, কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার কথা দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) বলতে এসেছিলাম। তিনি সেই সব কথা শোনেনি। আমাদের অসন্মান করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: নির্বাচনে প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন জানালেন মোদি

    Narendra Modi: নির্বাচনে প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:“এই ভোটে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়া দরকার।” রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ির জনসভা থেকে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা করেন মোদি। সভায় উপস্থিত সাধারণ মানুষের কাছে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন জানান তিনি। পাশাপাশি কিছুদিন আগেই উত্তরবঙ্গে মিনি টর্নেডো হয়ে গিয়েছে। একাধিক প্রাণহানির খবর এসেছে। এদিন বক্তব্যের শুরুতেই স্বজনহারাদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেন মোদি। তিনি বলেন, ‘ঝড়ে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যাঁরা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।’

    প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন (Narendra Modi)

    এদিন দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, “আমরা সাধারণ মানুষের কাছে সরাসরি টাকা পৌঁচ্ছে দিতে চাই। আর তৃণমূল বলছে, ওদের কাছে টাকা দিতে হবে। ওরা টাকা লুট করবে। আমরা এটা তো মেনে নেব না। এই রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি করেছে। রেশনে দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতি মামলায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। আমি পরামর্শ নিচ্ছি, কী ভাবে ওই টাকা বঞ্চিতদের ফেরত দেওয়া যায়। শিক্ষকের চাকরির জন্য গরিব মানুষেরা টাকা দিয়েছেন। আমি ওঁদের টাকা ফেরত দেব।” এরপর তিনি জনগনের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এই ভোটে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়া খুব জরুরি। প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করতে হবে। প্রতিটি বুথে গিয়ে নির্ভয়ে ভোট দিন। কোনও ভয় পাবেন না।”

    আরও পড়ুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    চা শিল্প নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    উত্তরবঙ্গে চা শিল্প নষ্ট হওয়ার জন্য তৃণমূলকে কাঠগড়ায় দাঁড়় করান প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে ছোট-বড় তৃণমূল নেতারা বাংলোয় থাকেন। আর চা শ্রমিকদের কোনও সুবিধা নেই। এই তৃণমূলের জমানায় একের পর এক চা কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এরপর তিনি বলেন,সবাইকে সঙ্গে নিয়ে, সবার বিশ্বাস জিতে, সবার উন্নয়ন করাই বিজেপির লক্ষ্য। এটাই তো বিকশিত ভারতের সংকল্প। এই সংকল্পের জন্য আজ প্রত্যেক ভারতীয় সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা চালাচ্ছেন। বিকশিত ভারতের স্বপ্নপূরণের জন্য আমার প্রতি মুহূর্ত দেশের জন্য সঁপে দিয়েছি। সেই জন্য আমি সর্বক্ষণ ২০৪৭ সালের কথা মাথায় রেখে কাজ করছি।’ তিনি বলেন, বিজেপি সরকার জি-২০-র বৈঠকের জন্য উত্তরবঙ্গকে এই কারণেই বেছে নিয়েছিল, যাতে এই এলাকাকে আন্তর্জাতিক পর্যটন মানচিত্রে জায়গা পেয়ে যায়। কেন্দ্রীয় সরকার এখানে চওড়া রাস্তা বানাচ্ছে, রেল যোগাযোগ উন্নত করছে। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনকে আধুনিক রূপ দেওয়ার জন্যও জোরকদমে কাজ চলছে। এই সব উদ্যোগের মধ্য দিয়েই নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে। প্রত্যেকের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দেশের আইন এবং সংবিধানকে তছনছ করছে তৃণমূল।”রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে  বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে জনসভা ছিল। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন। একইসঙ্গে সন্দেশখালিকাণ্ড থেকে পূর্ব মেদিনীপুরে ভূপতিনগরে এনআইএ-এর ওপর হামলর ঘটনা নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। কেন কেন বার বার কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর তৃণমূল এভাবে হামলা চালাচ্ছে তা তিনি ব্যাখ্যা দিলেন।

    তোলাবাজদের বাঁচাচ্ছে তৃণমূল (Narendra Modi)

    দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন বলেন, রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজ চলছে। এই তোলাবাজদের বাঁচাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। তৃণমূল চায় ওদের গুন্ডাদের সন্ত্রাস করার লাইসেন্স মিলুক। তদন্তকারীরা তদন্ত করতে গেলে ওদের ওপর হামলা করে। অন্যদের দিয়ে হামলা করায়। আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল। সন্দেশখালিতে আপনারা দেখেছেন, কী হয়েছে এখানে প্রত্যেক ঘটনায় আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। সন্দেশখালিতে মা, বোনেদের সঙ্গে যা হয়েছে তা সকলেই জানেন। আপনারাই বলুন, সন্দেশখালির অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। ধৃতদের সারা জীবন জেলে কাটানো উচিত নয়?

    আরও পড়ুন: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ভূপতিনগরে ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ভূপতিনগর বিস্ফোরণের মামলার তদন্তে শনিবার ওই এলাকায় যায় এনআইএ। স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তোলার পরেই এনআইএর গাড়িতে হামলা হয় বলে অভিযোগ। শনিবারই ভূপতিনগর থানায় হামলার লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এনআইএ। তবে সেই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এর আগে একইভাবে ইডি-র ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তিনজন আধিকারিক জখম হয়েছিলেন। ফলে, বার বার তৃণমূলের বাহিনীর হাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানোর ঘটনা প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ভালোভাবে নেননি তা এদিন তাঁর বক্তব্যে আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিন তাঁর বক্তব্যে বেশিরভাগ সময় তৃণমূলের দুর্নীতি, অপশাসনের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: জাকিরের নির্বাচনী কমিটি ভেঙে দিল বাইরন, ভোটের মুখে তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: জাকিরের নির্বাচনী কমিটি ভেঙে দিল বাইরন, ভোটের মুখে তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য সাগরদিঘি বিধানসভায় আলাদা কমিটি ঘোষণা করেন তৃণমূল জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন। আর এ নিয়েই বিধায়ক বাইরন বিশ্বাসের অনুগামীদের সঙ্গে শুরু হয় তৃণমূলের একাংশের কোন্দল। এই দ্বন্দ্বের মাঝেই জাকিরের তৈরি করা নির্বাচনী কমিটি ভেঙে দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করার সমস্ত দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে নিলেন বাইরন। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভোটের মুখে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে।

    জোর করে বাইরে থেকে চাপিয়ে দেওয়া কমিটি মানব না (Murshidabad)

    তৃণমূলের মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান তথা স্থানীয় বিধায়ক জাকির হোসেনের সঙ্গে সাগরদিঘির বিধায়কের লড়াই দীর্ঘ দিনের। বস্তুত, বিড়ি ব্যবসায় দু’জনের প্রতিদ্বন্দ্বিতার আঁচ ছড়িয়েছে রাজনৈতিক ময়দানেও। নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য সাগরদিঘি বিধানসভায় আলাদা কমিটি ঘোষণা করেন জাকির। সেই কমিটি ভেঙে দেন বিধায়ক বাইরন। এই প্রসঙ্গে বাইরন বলেন, “সাগরদিঘিতে নির্বাচন পরিচালনার জন্য পৃথক কমিটি, কনভেনার, পর্যবেক্ষকের পদ তৈরি করে নির্বাচনী প্রচার চালানোর কথা বলা হচ্ছে। তবে জেলার অন্য বিধানসভার ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হচ্ছে না। লোকসভা নির্বাচনে যাঁরা খলিলুর রহমানের হয়ে ‘খাটবেন’, তাঁদের নিয়ে কমিটি তৈরি করব। জোর করে বাইরে থেকে কেউ কিছু চাপিয়ে দেওয়া কমিটি মানব না।” জাকিরের নাম না করে তিনি আরও বলেন, “জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত অন্য এক বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক জোর করে কোনও কমিটি তৈরি করে দেবে, আর আমরা বসে বসে দেখব, এটা হতে পারে না। পাশাপাশি তৃণমূলের জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী খলিলুর রহমানকে সর্বাধিক ভোটে জয়যুক্ত করব।”

    আরও পড়ুন: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    জাকির কী সাফাই দিলেন?

    বাইরনের নির্বাচন কমিটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভালোভাবে মেনে নেননি জাকির। তিনি বলেন, “আমি একক সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও কমিটি করিনি। দল যেটা অনুমোদন করেছে, সেটাই হয়েছে। কে মানবে, কে মানবে না সেটা দল দেখবে।”

    কটাক্ষ করেছে বিজেপি

    বিজেপি নেতা শাখারভ সরকার বলেন, “ভাগের বখরা নিয়ে টানাটানি হলে তৃণমূলের মধ্যে একটু গুঁতোগুঁতি হয়, এটা আমরা সব জায়গাতেই দেখছি। সাগরদিঘিও তার ব্যতিক্রম নয়। তৃণমূলের ওপর মানুষের আস্থা নেই। কয়েকদিন আগে অনুন্নয়ন নিয়ে তৃণমূল প্রার্থীকে ঘেরাওয়ের ঘটনায় প্রমাণ হয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Locket Chatterjee: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Locket Chatterjee: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মুখে এবার বাঁশবেড়িয়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের (Locket Chatterjee) গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভের অভিযোগ উঠল। শনিবার রাতে বাঁশবেড়িয়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে সেনপুকুর এলাকায় লকেটকে কালো পতাকা দেখানোর অভিযোগ ওঠে। হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। এর এসবই হয়েছে তৃণমূলের মদতে। ঘটনায় জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনকেও জানানো হয়েছে।   যদিও হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Locket Chatterjee)

    ২০১৯ সালে হুগলি আসন বিজেপির কাছে হেরেছে তৃণমূল। এবারও বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে (Locket Chatterjee) এই লোকসভায় প্রার্থী করেছে। জনসংযোগে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে লকেট। এমনটাই দাবি গেরুয়া শিবিরের। এই আবহের মধ্যে শনিবার রাতে বাঁশবেড়িয়ার সেনপুকুর এলাকায় কালীপুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন এখানকার বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান সেরে ফেরার সময় তাঁর ওপর হামলা হয়। গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা হয়। লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ সপ্তগ্রামের বাঁশবেড়িয়ায় কালীতলায় যাই। কালীপুজোয় গিয়েছিলাম। ফেরার সময় গাড়িতে উঠেই দেখি কিছু লোক হাতে তাঁদের বাঁশ। তাতে কালো পতাকা লাগানো। তাঁরা আসছেন। অশ্রাব্য কথা, গো ব্যাক স্লোগান দিচ্ছেন। আমার গাড়ি ঘিরে গাড়িতে মারতে থাকে। আমার নিরাপত্তারক্ষীরা তাদের বোঝাতে গেলেও শোনেননি। আমি ভিডিও করছি বলে ওরা আরও বেশি করে করছে। এরপর ভিডিওটা বন্ধ করে দিই। আমার সিটের পাশের কাচ ভাঙার চেষ্টা হয়েছে, একজন গাড়িতে ওঠারও চেষ্টা করেন। ড্রাইভার ধাক্কা দিয়ে গাড়ির দরজা বন্ধ করে দেন। আমার গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে, বাঁশবেড়িয়ার উপ পুরপ্রধান শিল্পী চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এসব হয়েছে। একজন প্রার্থীর যদি নিরাপত্তা না থাকে তাহলে ভোটারদের কী অবস্থা!” অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করার তিনি আবেদন জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: জিটি রোড দিয়ে রাম নবমীর শোভাযাত্রায় অনুমতি দিল না পুলিশ, আদালতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    বিজেপির আইটি সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কী বললেন?

    বিজেপির আইটি সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা অমিত মালব্য তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, স্থানীয় কাউন্সিলর শিল্পী চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূলের গুন্ডারা এই হামলা চালিয়েছে। কারণ, তারা জানে মমতার পুলিশ নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে। এই ঘটনা থেকে প্রমাণিত যে এবারও ওই আসনে বিজেপি প্রার্থী জয়ী হবে।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    বাঁশবেড়িয়ার উপপুরপ্রধান শিল্পী চট্টোপাধ্যায়ের বলেন, কিছু লোক কালো পতাকা নিয়ে গো ব্যাক স্লোগান দিচ্ছিলেন। আমি তাঁদের সরাতে গেলে লকেটের (Locket Chatterjee) নিরাপত্তারক্ষীরা আমাকে ধাক্কা দেন। তাতে আমার আঘাত লাগে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: সরকারি হলে দলীয় প্রচার তৃণমূলের, বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনে যাচ্ছে বিজেপি

    Siliguri: সরকারি হলে দলীয় প্রচার তৃণমূলের, বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনে যাচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়িতে (Siliguri) তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের অভিযোগ উঠল। এই নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাবে বিজেপি। শনিবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের লেকচার থিয়েটার হলে তৃণমূলের রাজ্য সরকারি কর্মচারী সমিতির সাংগঠনিক সভা ডাকা হয়েছিল। সেখানে দার্জিলিং আসনের তৃণমূল প্রার্থী গোলাম লামার সঙ্গে সকলের পরিচয় করানো হয়। পাশাপাশি সেখানে বিভিন্ন নেতারা বক্তব্য রাখেন। শিলিগুড়ি পুরসভার মেয়র গৌতম দেব মূল বক্তা ছিলেন। মেডিক্যাল কলেজের মতো সরাকারি জায়গায় এধরনের অনুষ্ঠানকে নির্বাচন বিধি ভেঙে করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির।

     রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দলীয় প্রচারে নামার নির্দেশ গৌতমের (Siliguri)

    রাজনৈতিক বক্তব্য রাখার পাশাপাশি বেশকিছু প্রতিশ্রুতির কথা বলেন মেয়র। শিলিগুড়ির (Siliguri) কাওয়াখালিতে অফিসপাড়া তৈরি করার মতো বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দেন গৌতম দেব। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা, স্বাস্থ্য সহ রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের কর্মচারীরা। তাদের উদ্দেশ্যে গৌতম দেব বলেন, আপনারা এখান থেকে গিয়ে পাড়ায়-পাড়ায় ছোট ছোট বৈঠকের মধ্য দিয়ে আমাদের প্রার্থীকে জেতানোর আবেদনে প্রচার চালাবেন।

    আরও পড়ুন: মোদির সভা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে, আশায় বুক বাঁধছেন দলের কর্মী-সমর্থকরা

     কি বলছে বিজেপি?

    বিজেপির শিলিগুড়ি (Siliguri) বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, মালদাতেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে তৃণমূল। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের মধ্যে সভা করে তৃণমূল নির্বাচনী প্রচার করল। সেখানে তৃণমূলের প্রার্থী সহ তাদের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এটা নির্বাচন বিধিভঙ্গের মধ্যে পড়ে। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে এ নিয়ে নালিশ জানাবো। পাশাপাশি তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে আমার প্রশ্ন, যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ দিতে পারছে না তৃণমূল সরকার, সেখানে কোন মুখে তাদের নিয়ে ভোট প্রচার করার পাশাপাশি তাদেরকে ভোটের কাজে নামারও আবেদন জানান? তৃণমূল দু’কান কাটা, তাই তাদের মধ্যে কোনও লজ্জা নেই।

    কী বলছে তৃণমূল?

    সরকারি জায়গায় দলীয় প্রচার করে চরম বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে তৃণমূল। তবে, দলীয় নেতারা কেউ মুখ খুলতে চাইছে না। তবে,এদিন এই সভার শেষে গৌতম দেবকে সাংবাদিকরা নির্বাচন বিধিভঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি এই বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির পর এবার ভূপতিনগর। ইডির পরে এবার এনআইএ। আবারও (CV Ananda Bose) তদন্ত করতে গিয়ে আক্রান্ত সরকারি সংস্থার আধিকারিকরা। ঘটনাচক্রে, দুটি ক্ষেত্রেই কাঠগড়ায় তৃণমূল। সন্দেশখালিকাণ্ডে অবশ্য মূল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হতেই তাকে ঝেড়ে ফেলতে বহিষ্কার করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল। ভূপতিনগরে অবশ্য এখনও সেরকম কিছুই হয়নি। ভূপতিনগরের ঘটনার প্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার তিনি বলেন, “এ ধরনের গুন্ডামি চলতে দেওয়া উচিত নয়…বিষয়টিকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে।”

    এনআইএর ওপর হামলা (CV Ananda Bose)

    ঘটনার সূত্রপাত এদিন কাকভোরে। ভূপতিনগরে বিস্ফোরণকাণ্ডে অভিযুক্ত বলাই মাইতি ও মনোব্রত জানা নামে দুই তৃণমূল নেতাকে আটক করতে গিয়েছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। অভিযোগ, সেই সময় গ্রামবাসীদের একাংশ এনআইএর আধিকারিকদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। তাঁদের গাড়ি ভাঙচুরও করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনা প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে রাজ্যপাল বলেন, “এনআইএ অফিসারদের ওপর আক্রমণ একটি খুবই গুরুতর বিষয়। তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে হুমকি দেওয়ার চেষ্টা মোটেই কোনও কৃতিত্বের বিযয় নয়।” তিনি (CV Ananda Bose) বলেন, “বিষয়টিকে লোহার মতো শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে। এটি একটি অত্যন্ত গুরুতর পরিস্থিতি। সম্পূর্ণ গুরুত্ব সহকারে এর মোকাবিলা করতে হবে।” রাজ্যপালের সাফ কথা, “এ ধরনের গুন্ডামি চলতে দেওয়া উচিত নয়। পেশি শক্তির আইনি ক্ষমতা প্রতিস্থাপন করা উচিত নয়।”

    এনআইএর দাবি

    প্রাথমিক তদন্তের পর এনআইএর দাবি, ভূপতিনগর বিস্ফোরণকাণ্ডে এই দুই তৃণমূল নেতাই মূল চক্রী। এনআইএর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বোমা তৈরির ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলাই ও মনোব্রত। এলাকায় আতঙ্ক ছড়াতেই ঘটানো হয়েছিল বিস্ফোরণ। সূত্রের খবর, এদিন এলাকার পাঁচটি জায়গায় হানা দিয়ে আটক করা হয় এই দুজনকে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে নাড়ুয়াবিল্লার বাসিন্দা রাজকুমার মান্নার বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। ঘটনায় মৃত্যু হয় তিনজনের। ৩ ডিসেম্বর এফআইআর দায়ের করে রাজ্য পুলিশ। পরে এনআইএ তদন্তের দাবিতে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। গত ৪ জুন তদন্তভার নেয় (CV Ananda Bose) এনআইএ।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু-বিরোধী প্রচার করছে মুসলমান বনে যাওয়া বামুনের ছেলে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share