Tag: tmc

tmc

  • Birbhum: স্কুলেই রাজনৈতিক সভা! ভোটের প্রচারে আইন ভাঙলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক

    Birbhum: স্কুলেই রাজনৈতিক সভা! ভোটের প্রচারে আইন ভাঙলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছুটির আগেই ছুটি হল স্কুলপড়ুয়াদের। এর কারণ হল স্কুলে হবে তৃণমূলের সভা। নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করে বীরভূমে (Birbhum) রাজনৈতিক সভা করলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। স্কুলে এই সভা করার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিজেপি। বীরভূমের নানুরে সময়ের আগেই মাদ্রাসা ছুটি দিয়ে জনসভা করলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক ৷ বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অসিত মালের সমর্থনে জনসভায় আইনমন্ত্রী সহ উপস্থিত ছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও একাধিক বিধায়ক ৷ স্কুল পড়ুয়াদের স্কুল বাতিল করায় প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। রাজ্যের আইনমন্ত্রীই তাহলে কি আইন ভেঙে জনসভা করলেন? তবে মন্ত্রী সংবাদ মাধ্যমের কাছে মুখ খোলেননি। 

    স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য(Birbhum)

    বীরভূমের (Birbhum) পাপুড়ি হাইমাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলম বলেন, “সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টে ১৫ মিনিট পর্যন্ত আমাদের ক্লাস হয়। আমাদের ছুটি পরে যাচ্ছে রোজার জন্য। তাই আজ এক দুই পিয়ড করে ছুটি দিয়ে দিয়েছি।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের আগেই উত্তপ্ত ক্যানিং, বিজেপির কর্মীদের ব্যাপক মারধর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    সভার জন্য স্কুল ছুটি?

    নুরের পাপুড়ি হাইমাদ্রাসায় (Birbhum) একটি জনসভা করে তৃণমূল-কংগ্রেস ৷ সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত মাদ্রাসার ক্লাস হয়ে থাকে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী। কিন্তু, দেখা গেল এদিন বিকেল ৩ টে থেকে জনসভার ডাক দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ৩ টে বাজার অনেক আগেই ছুটি হয়ে গিয়েছে মাদ্রাসা। পুরো মাদ্রাসা তৃণমূলের দলীয় পতাকায় মুড়ে ফেলা হয়েছে। বড় বড় মাইক, বক্স লাগিয়ে দুপুর থেকেই জনসভার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছিল তৃণমূলের নেতারা। এই জনসভার ডাক দিয়েছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ। উপস্থিত ছিলেন খোদ রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক সহ নানুরের বিধায়ক বিধানচন্দ্র মাজি, লাভপুরের বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ, সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী, বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অসিত কুমার মাল, কেতগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনাওয়াজ প্রমুখ ৷ সময়ের আগেই মাদ্রাসা ছুটি দিয়ে জনসভা করা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ৷ খোদ রাজ্যের আইনমন্ত্রী কীভাবে এহেন কাজ করতে পারেন বলে প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির বীরভূম (Birbhum) জেলা যুব মোর্চার সভাপতি সব্যসাচী রায় বলেন, “আইন ভাঙায় ওস্তাদ তৃণমূল মন্ত্রী। কীভাবে মাদ্রাসা ছুটি দিয়ে রাজ্যের আইনমন্ত্রী সভা করলেন। এই প্রশ্ন তুলে আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিচ্ছি আজই।” আবার বোলপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আইনের শাসন নয় শাসকের আইন চলছে। রাজনৈতিক প্রোগাম কীভাবে স্কুলে হল এই বিষয় নিয়ে আমরা কমিশনের কাছে অভিযোগ করব। এই আইনমন্ত্রীকে কয়লা পাচারকাণ্ডে একাধিকবার তলব করা হয়েছিল কিন্তু হাজিরা দেননি তিনি সিবিআই দফতরে। আইন মন্ত্রী আইন ভাঙেন শুধু।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: ভোটের মুখে ফের সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, জখম বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Balurghat: ভোটের মুখে ফের সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, জখম বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়নি। নির্বাচনের আবহ সেভাবে জমে ওঠেনি। তবে, তার আগে দলীয় পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কেন্দ্র বালুরঘাটের (Balurghat) গঙ্গারামপুরে রক্ত ঝরল। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় তিনজন জখম হয়েছেন। জখমরা গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শুক্রবার রাতে এমন ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে গঙ্গারামপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের পুরানপাড়া এলাকায়। এই সংঘর্ষের ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য্য, গঙ্গারামপুর থানার আইসি শান্তনু মিত্র সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। বর্তমানে এলাকা জুড়ে রয়েছে চাপা উত্তেজনা। চলেছে পুলিশি টহলদারি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী সমর্থকরা বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার গঙ্গারামপুরের পুরানপাড়া এলাকায় পতাকা লাগিয়েছিলেন। শুক্রবার গভীর রাতে রাতে তৃণমূলের কর্মীরা সেই পতাকার ওপর জোর করে তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেন। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথমে বচসা হয়। তারপর হাতাহাতি হয়। এর জেরে বিজেপির ৩ জন কর্মী আহত হন। বিজেপি কর্মীরা প্রতিহত করলে তৃণমূলের ১ জন আহত হন। দুই পক্ষ মিলে ৪ জন গুরুতর আহত হলে তাদের গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে চলছে তাদের চিকিৎসা। এই ঘটনায় একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল-বিজেপি।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, আমাদের কর্মী তাঁর বাড়ির এলাকায় ৩ দিন আগে বিজেপির দলীয় পতাকা লাগায় সেই সময় তৃণমূলের কিছু দুষ্কৃতীরা আমাদের পতাকার ওপর জোর করে তৃণমূলের পতাকা লাগায়। বাধা দিতে তৃণমূলের কর্মীরা আমাদের কর্মীর ওপর চড়াও হয়। আমাদের কর্মীর বাড়ির লোক যখন দেখতে পেয়ে চিৎকার করে তখন তাঁদের ওপরও চড়াও হয়। তৃণমূল ভয় পেয়েছে তাই এখন আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করছে। আমরা এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করবো। তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, আমাদের দলীয় কর্মীরা ওই এলাকায় দলীয় পতাকা লাগাতে যান। সেই সময় বিজেপির কর্মীরা আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করে। আমাদের একজন কর্মী আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আমরা থানাতে অভিযোগ দায়ের করছি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ভোটের আগেই উত্তপ্ত ক্যানিং, বিজেপির কর্মীদের ব্যাপক মারধর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    South 24 Parganas: ভোটের আগেই উত্তপ্ত ক্যানিং, বিজেপির কর্মীদের ব্যাপক মারধর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ক্যানিং পূর্ব বিধানসভার জীবনতলা থানার মাঠের দিঘী এলাকা। মাঠের দিঘী এলাকায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মীদের উপর ব্যাপক মারধর করে। পাল্টা বিজেপি কর্মীরাও জবাব দেয়। ফলে মারামারিতে আহত হয়েছেন দুপক্ষের মোট সাতজন। যাঁদের মধ্যে তৃণমূলের তিনজন এবং বিজেপির চারজন বলে দাবি করা হয়েছে দলের তরফ থেকে। এই রাজ্যে মোট ৭ দফায় লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। 

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির জয়নগর (South 24 Parganas) সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক বিকাশ সরদারের অভিযোগ করে বলেন, “সরকারি অনুমতি নিয়ে ওই এলাকায় একটি কর্মী সভার করা পরিকল্পনা করছিল আমাদের দলের কর্মীরাই। আর সেখানেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা গিয়ে আক্রমণ চালিয়েছে। প্রশাসনকে বারবার জানালে দুষ্কৃতীদের আক্রমণ থেকে উদ্ধার করতে আসেনি পুলিশ। কোনও ভাবেই আহত দলীয় কর্মীদের উদ্ধারে এগিয়ে আসেনি তাঁরা।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে ফের সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, জখম বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    পুলিশ সূত্রে খবর (South 24 Parganas)

    স্থানীয় (South 24 Parganas) ও পুলিশ সূত্রে খবর, তৃণমূল-বিজেপি গন্ডগোলে জড়িয়ে পড়ে শনিবার সকালে। আর সেই ঘটনায় আহত হয়েছে মোট সাতজন। ক্যানিং হসপিটালে ভর্তি করা হয়েছে বিজেপির দুই কর্মীকে। যাঁদের মধ্যে সুব্রত দাস নামে এক মন্ডল সভাপতির অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। অন্যদিকে তৃণমূলের দুজনকে চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চিকিৎসার জন্য। ঘটনার পর পরিস্থিতি সামাল দিতে ক্যানিংয়ের মহাকুমা পুলিশ আধিকারিক রামকুমার মন্ডল এর নেতৃত্বে ব্যাপক পুলিশ যায় ওই এলাকায়। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। বর্তমানে শুরু হয়েছে ঘটনার তদন্ত।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে তৃণমূলের ক্যানিং (South 24 Parganas) পূর্বকেন্দ্রের বিধায়ক শওকাত মোল্লা বলেন, “আমাদের দলীয় কর্মীরা মোটরসাইকেলে করে বাড়িতে যখন ফিরছিলেন, তখনই বিজেপির লোকজন তাঁদেরকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করে। সেই থেকে গন্ডগোলের সূত্রপাত হয়। ঘটনায় আমাদের কয়েকজন কর্মীও আহত হয়েছেন, ইতিমধ্যে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে কী কারণে ঘটনাটা ঘটেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: তলব সত্ত্বেও আসেননি, সন্দেশখালির পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীকে ফের নোটিস সিবিআইয়ের

    Sandeshkhali: তলব সত্ত্বেও আসেননি, সন্দেশখালির পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীকে ফের নোটিস সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহানকে হেফাজতে নেওয়ার পর থেকেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) একাধিকবার সিবিআই হানা দিয়েছে। শাহজাহান বাহিনীর অনেককেই গ্রেফতার করা হয়েছে। শাহজাহানের ভাই আলমগীরও সিবিআইয়ের হেফাজতে রয়েছে। এই আবহের মধ্যে শুক্রবার ফের সিবিআই হানা দিল সন্দেশখালিতে। এবার আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা আব্দুল আলিম মোল্লার বাড়িতে নোটিস দিল সিবিআই। হাজিরার জন্য ফের ডাক পড়েছে আব্দুল আলিমের।

    কে এই আব্দুল আলিম? (Sandeshkhali)

    শুক্রবার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারদের একটি টিম প্রথমে গিয়েছিল সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ন্যাজাট থানায়। তারপর সেখান থেকে আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতে যান সিবিআই অফিসাররা। প্রসঙ্গত, এই আব্দুল আলিমকে  তৃতীয়বার নোটিস দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির ওপর হামলার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে নিজামে ডাকছে সিবিআই। কিন্তু আগের দু’বারের নোটিসের পরও হাজিরা দেননি তিনি। এবার ফের নিজাম প্যালেসে হাজিরার জন্য তৃতীয় দফায় আব্দুল আলিমের বাড়িতে নোটিস পাঠাল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আব্দুল আলিম নামে এই ব্যক্তি পেশায় ব্যবসায়ী। তবে, তাঁর স্ত্রী আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতির তদন্তে সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে অভিযান চালিয়েছিলেন ইডির অফিসাররা। কিন্তু, ইডির অফিসাররা সেদিন শাহজাহানের বাড়িতে ঢোকা তো দূরে থাক, উল্টে এক তীব্র জনরোষের মুখে পড়েছিলেন ইডির অফিসাররা। তারপর থেকেই এলাকা থেকে দীর্ঘদিন বেপাত্তা থাকার পর অবশেষে গ্রেফতার হয়েছে শাহজাহান। এবার ইডি হামলার ঘটনায় বাকি জড়িতদের খোঁজেই বার বার হানা দিচ্ছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: সিবিআইয়ের পর শাহজাহানকে জেরা করতে চায় ইডি-ও, কোর্টে আবেদন আজই?

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির ওপর হামলার ঘটনায় ঠিক কী হয়েছিল, সেই নিয়ে এবার তদন্তে নেমেছে অপর কেন্দ্রীয় এজেন্সি সিবিআই। তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আব্দুল আলিমকে প্রথমে ১৩ মার্চ নোটিস দিয়েছিল সিবিআই। কিন্তু, সেই নোটিসে হাজিরা দেননি তিনি। এরপর ফের দ্বিতীয় নোটিস পাঠানো হয় সিবিআইয়ের তরফে। তারপরও নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিতে দেখা যায়নি তাঁকে। কী কারণে বার বার হাজিরা এড়াচ্ছেন এই ব্যক্তি? আব্দুল আলিমের পরিবারের অবশ্য বক্তব্য, ওই ব্যক্তি শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, তাই যেতে পারছেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শেখ শাহজাহান জেলে, এবার ছোট শাহজাহানের আতঙ্ক শুরু সন্দেশখালিতে!

    Sandeshkhali: শেখ শাহজাহান জেলে, এবার ছোট শাহজাহানের আতঙ্ক শুরু সন্দেশখালিতে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান এখন জেলে বন্দি। কিন্তু তাতেও কি সন্ত্রাস, অত্যাচার থেমে আছে? এবার ছোট শাহজাহান এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে নিজের একনায়কতন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকায় আইএসএফের লাগানো পতাকাকে ঘিরে গন্ডগোল। তৃণমূলের এই শাহজাহান ধারালো অস্ত্র দিয়ে কয়েকজনকে আঘাত করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন দুই মহিলা। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ২ ব্যক্তি। তাঁদের অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক। এলাকায় আতঙ্কের প্রহর কি ফের শুরু? উঠছে নানা প্রশ্ন।

    ছোট শাহজাহানের উত্থান (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শেখ শাহজাহানের পর কি এবার ছোট শাহজাহানের উদ্ভব হল। এলাকায় বড় শাহজাহান নেই। তাই এই সুযোগে সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকাকে নাকি উত্তপ্ত করার চেষ্টা করছেন এই তৃণমূল নেতা। হাটখোলার ১৪২ নম্বর যে মাদ্রাসা বুথ রয়েছে সেখানে হাকিম মোল্লা এবং জাকুরিয়া মোল্লা নামে দুই আইএসএফ কর্মীরা পতাকা লাগিয়েছেন। এরপর ছোট শাহজাহান তাঁর বাহিনী নিয়ে তাঁদের হামলা করেন বলে অভিযোগ। অস্ত্র নিয়ে বাড়িতে ঢুকে আক্রমণ পর্যন্ত করা হয় বলে অভিযোগ। হাকিম মোল্লা, জাকারিয়া মোল্লার সঙ্গে দুজন মহিলা রুকসনা বিবি এবং আফসান বিবিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়। ফলে সন্দেশখালি ফের ছোট শাহজাহানের আতঙ্কের শিকার হচ্ছে না তো। এমনটাই প্রশ্ন উঠেছে মানুষের মনে।

    ইডির উপর আক্রমণে ভূমিকা ছিল ছোট শাহজাহানের

    বেড়মজুর (Sandeshkhali) এলাকার এক উপপ্রধান হলেন ছোট শাহজাহান। এলাকার মানুষের অভিযোগ, শেখ শাহজাহান জেলে থাকলেও এখনও এলাকায় দাপিয়ে সন্ত্রাস করছেন ছোট শাহজাহান। গত ৫ জানুয়ারি রেশন-দুর্নীতি মামলায় তদন্ত করতে গিয়ে ইডির আধিকারিকদের উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটলে ওই সময় উপস্থিত ছিলেন এই ছোট শাহজাহান। তাঁর ছবি ধরা পড়েছিল সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরায়। একেবারে তদন্তকারী আধিকারিকদের গাড়ির সামনে রাস্তায় শুয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। তাঁর সেই সময় বক্তব্য ছিল, শাহজাহানের বাড়িতে যেতে হলে তাঁর বুকের উপর দিয়ে যেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    Election Commission: ভোট প্রচারে বিশ্বকাপের ছবি! ইউসুফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের ছবি ব্যবহার। আর তাতেই বিতর্কে জড়ালেন বহরমপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের ( Election Commission) কাছে প্রার্থীর বিরুদ্ধে নালিশ জানায় বিরোধীরা। এবার সেই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপও নিতে দেখা গেল কমিশনকে। বিশ্বকাপের ছবি ভোটের প্রচারে ব্যবহার করা যাবে না, এ কথা সাফ জানিয়েছে কমিশন।

    সচিন তেন্ডুলকরের ছবি ব্যবহারেরও অভিযোগ

    উল্লেখ্য, অধীর-গড় বলেই পরিচিত বহরমপুর। সেখানে তৃণমূলের বাজি ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। অন্যদিকে বিজেপিও নামিয়েছে জবরদস্ত প্রার্থী ডাক্তার নির্মলকুমার সাহাকে। বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, বিজেপি ৩১ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জিততে চলেছে ওই কেন্দ্র। অন্যদিকে ৩১ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকবে তৃণমূল। বহরমপুরের রবিনহুড অধীরের তৃতীয় স্থানে নেমে আসার প্রবল সম্ভাবনা। এই আবহে বহরমপুরে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সব দলই। সম্প্রতি, ইউসুফের নির্বাচনী প্রচারের একটি ফ্লেক্সে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের বিভিন্ন মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। বিশ্বকাপ ( Election Commission) হাতে ইউসুফের ছবি দেখা যায়, সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে ইউসুফের ছবিও দেখা যায়।

    ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার!

    আর এই ফ্লেক্সকে নিয়েই তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল বিরোধীরা। অভিযোগ জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। বলা হয়, ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের উদ্দেশেই বিশ্বকাপের ছবি ব্যবহার করছেন ইউসুফ পাঠান। সঙ্গে এটাও বলা হয়েছিল, ভারতরত্ন সচিন তেন্ডুলকরের নাম ও ছবি ব্যবহার করে সাধারণ ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই অভিযোগ পাওয়া মাত্রই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপও করেছিল কমিশন ( Election Commission)। জেলাশাসকের থেকে রিপোর্ট তলব করা হয়েছিল। আর এবার কমিশনের থেকে জানিয়ে দেওয়া হল, কোনওভাবেই বিশ্বকাপের ওই ধরনের ছবি আর ব্যবহার করা যাবে না নির্বাচনী প্রচারে।

    ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ!

    তবে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন ইউসুফ পাঠানও। তাঁরও বক্তব্য, বিশ্বকাপের সঙ্গে তাঁর ছবি রয়েছে কারণ তিনি বিশ্বকাপ জিতেছেন। তবে ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর চেষ্টা করছেন ইউসুফ। কারণ বিশ্বকাপ জয় একার কৃতিত্ব নয়, তা দলগত প্রয়াস। ইউসুফকে এও বলতে শোনা গিয়েছে, তিনি নাকি পরিশ্রম করে এটা অর্জন করেছেন। প্রসঙ্গত নির্বাচন কমিশনে হাজার হাজার অভিযোগ জমা পড়লেও বহরমপুর কেন্দ্র নিয়ে এমন অভিযোগ প্রায় নতুনই। এমন অভিযোগ সাধারণত দেখা যায় না, এমনটাই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেদের। খেলোয়াড়দের ছবি ব্যবহার নিয়ে এইরকম অভিযোগ আগে আসেনি কমিশনের কাছে। এটা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ বলা যায় নাকি, সেই  বিষয়ে জানার জন্য দিল্লিতে রিপোর্ট পাঠায় সিইও দফতর। তারপরেই এমন নির্দেশ দেয় কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: “আজ না হয় কাল এই দলে আসতেই হবে”, রচনাকে কটাক্ষ বিজেপি প্রার্থী লকেটের

    Hooghly: “আজ না হয় কাল এই দলে আসতেই হবে”, রচনাকে কটাক্ষ বিজেপি প্রার্থী লকেটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলিতে (Hooghly) লোকসভার প্রচারে নেমে তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, ওড়িশার জনপ্রিয় অভিনেতা তথা রচনার প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধান্ত মহাপাত্র বিজেপিতে যোগদান করেছেন। এরপর রচনা সম্পর্কে কড়া মন্তব্য করে লকেট বলেন, “আজ না হয় কাল এই দলে আসতেই হবে।” আবার সিদ্ধান্ত বলেছেন, “রচনা নয়, আগে শুভেচ্ছা জানাব লকেটকে।”

    কী বলেছেন লকেট (Hooghly)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লকেট এদিন ব্যান্ডেল (Hooghly) থেকে দলীয় সভায় বলেন, “সিদ্ধান্ত বুঝতে পেরেছেন দেশে দুর্নীতিমুক্ত সরকার একান্ত দরকার। এই জন্য নরেন্দ্র মোদির হাত ধরতে হবে। কিন্তু তিনি (রচনা) বুঝতে পারেননি। দিদি নম্বর ওয়ান থেকে ভুল করে চলে এসেছেন। পরে ওঁকে পস্তাতে হবে, আমি কোন দলে চলে এলাম। যদি আসতে হয় মোদিজির দলে আসতে হবে। আমি জানি আজ না হয় কাল তাঁকে এই দলে আসতেই হবে। সকলেই বিজেপির হাত ধরেছেন। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ এখন এগিয়ে চলেছে। সিদ্ধান্ত প্রতিবেশী রাজ্যের একজন বিখ্যাত অভিনেতা। তিনি সুপারস্টার। আমরা ওঁর সঙ্গে অনেক কাজ করছি। তিনি দারুণ কাজ করেছেন। সন্দেশখালি থেকে আমাদের বিজয় রথ শুরু হবে। বাংলার মহিলারা জেগে উঠবে।”

    রচনার বক্তব্য

    এদিন নিজের কেন্দ্রের পোলবার (Hooghly) সুগন্ধা গ্রাম পঞ্চায়েতে ভোট প্রচার চলাকালীন প্রতিক্রিয়া দিয়ে রচনা বলেন, “আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল। আমি দিদির পাশে রয়েছি। পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নের জন্য আমার লড়াই চলছে। আমি হুগলিবাসীর কথা বলব। কে কী করছে আমি জানি না। আমার ভাবার মতো সময় নেই।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে ভাইরাল, মঞ্চে হাঁটুর বয়সি তরুণীর কোমর ধরে অশ্লীল নাচ তৃণমূল নেতার!

    হুগলির প্রতিদ্বন্দ্বী দুই তারকা

    হুগলিতে (Hooghly) প্রচার ময়দানে রীতিমতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন রচনা এবং লকেট। কেউ কাউকে জমি ছেড়ে দিতে নারাজ। এদিকে দুই তারকা প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারে গরমকে উপেক্ষা করেই ময়দানে নেমে পড়েছেন। রচনা নিজের খাদ্য তালিকায় রেখেছেন ডাব, হালকা খাবার, ফল। অপর দিকে লকেটের খবারের তালিকায় রয়েছে পান্তাভাত, মুড়ি, বাতাসা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: “জল নেই, রাস্তাঘাট নেই, ভোট চাইতে এসেছেন?” সোনারপুরে তোপের মুখে সায়নী

    South 24 Parganas: “জল নেই, রাস্তাঘাট নেই, ভোট চাইতে এসেছেন?” সোনারপুরে তোপের মুখে সায়নী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারে বেরিয়ে ধাক্কা খেলেন তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। রাস্তা, পানীয় জল, ড্রেনেজ ব্যবস্থা নিয়ে এলাকার মহিলাদের প্রতিবাদের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। মহিলারা সায়নীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “ভোটই দেব না, ভোট দিয়েও এলাকার উন্নয়নের জন্য লাভ হয় না।” একই ভাবে সমালোচনা করেছে বিজেপি। যুবনেত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভের ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    এলাকার মানুষের অভিযোগ (South 24 Parganas)

    যাদবপুর লোকসভা (South 24 Parganas) কেন্দ্রের মানুষ অভিযোগ করে তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষকে বলেন, “এলাকায় পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই, রাস্তাঘাট ভালো নেই, নিকাশি ব্যবস্থা নেই, ড্রেন ঠিকঠাক নেই। পুরসভাকে বারে বারে জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। এখন ভোট চাইতে এসেছেন? কোনও দলকে ভোট দেব না।” সায়নী ঘোষের প্রচারের সময় তাঁর মুখের সামনে দাঁড়িয়ে সোনারপুর রাজপুর পৌরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলারা এমন ভাবেই আক্রমণ করলেন।

    সায়নীর বক্তব্য

    সোনারপুর এলাকার (South 24 Parganas) মহিলাদের ওই প্রতিবাদ এবং ক্ষোভের কথা শুনে প্রথমে কিছুক্ষণ চুপ করে ছিলেন। এরপর তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ (Sayoni Ghosh) বলেন, “জল প্রকল্পের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে, রাস্তা করা হচ্ছে, পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হবে। ড্রেন পরিষ্কার করে দেওয়া হবে। মানুষের পাশে তৃণমূল আছে থাকবে।”

    বিজেপির বক্তব্য

    এই ধরনের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে তৃণমূল নিজেদের কথা নিজেরাই প্রকাশ করছে বলে মনে করছেন যাদবপুর লোকসভার বিজেপির প্রার্থী অনির্বাণ গাঙ্গুলি। তিনি বলেন, “এলাকার মানুষের বক্তব্য যথার্থ, তিনি তা সমর্থন করেন। কারণ আগে যিনি সাংসদ ছিলেন, তিনি এলাকায় আসেননি, এলাকা ঘুরেও দেখেননি, এলাকার মানুষদের অভাব-অভিযোগ কখনও তিনি উপলব্ধি করেননি। তাই আজ চোখের সামনে সাধারণ মানুষের এই কথাগুলো শুনতে হচ্ছে। কিছু করার নেই, কাজ না করলে শুনতে তো হবেই। মানুষ তো আর চুপচাপ বসে থাকবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করেছেন দেবাংশু, কমিশনের দ্বারস্থ সন্দেশখালির রেখা পাত্র

    Sandeshkhali: তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করেছেন দেবাংশু, কমিশনের দ্বারস্থ সন্দেশখালির রেখা পাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসিরহাট লোকসভার বিজেপি প্রার্থী তথা সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রতিবাদী মহিলা রেখা পাত্রের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ্যে আনার অভিযোগ তুলে তৃণমূল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন এবং জাতীয় তফসিলি কমিশনের দ্বারস্থ হল বিজেপি। তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ, রেখা পাত্রের (Rekha Patra) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, ফোন নম্বর, স্বাস্থ্য সাথীর বিস্তারিত তথ্য তিনি সামজিক মাধ্যমে এনেছেন। এভাবে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের অভিযোগ তোলেন রেখা পাত্রের আইনজীবী। এই ঘটনায় ব্যাপক রাজনৈতিক শোরগোল পড়েছে।

    তৃণমূল নেতা কী বলেছিলেন (Rekha Patra)?

    তৃণমূল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে বলেন, “রেখা পাত্রের (Rekha Patra) স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের ব্যাপারে খোঁজ নেবেন। সরকারি সুবিধা পেতে গেলে তৃণমূল করতে হয় না।” তৃণমূলের পক্ষে দাবি করা হয়, বসিরহাটের এই বিজেপি প্রার্থী লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে স্বাস্থ্য সাথী সকল সুবিধা নিয়েছেন। এরপর রেখার ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করে দেন। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে বিজেপি। দেবাংশুর বিরুদ্ধে মহিলা কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। যদিও এই ঘটনায় তৃণমূল নেতার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন, “শুনেছি রেখা পাত্র বসিরহাট লোকসভার বিজেপি প্রার্থী হয়ে অসুস্থ হয়েছেন। রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি করা স্বাস্থ্য সাথী কার্ড রেখা পাত্রের রয়েছে। তিনি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান।”

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া (Sandeshkhali)

    গতকাল বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করা হয়েছে। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, “সরকারের প্রকল্পের সুবিধা কেন নেবেন না সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মানুষ। এই সুবিধা কি তৃণমূল দিচ্ছে? এটা তো সরকারের প্রকল্প। একজন লোকসভা প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য কেন প্রকাশ্যে আনা হল? বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নজরে আনার অনুরোধ জানাবো। আবার বিজেপি নেতা অমিত মালব্য নিজে সামজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করে বলেন, “বিজেপি প্রার্থীর (Rekha Patra) ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করে নিম্নরুচির পরিচয় দিয়েছে তৃণমূল। ব্যক্তিগত তথ্য যাতে প্রকাশ্যে না আসে তা নিশ্চিত করুক নির্বাচন কমিশন।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: ভোটের মুখে ভাইরাল, মঞ্চে হাঁটুর বয়সি তরুণীর কোমর ধরে অশ্লীল নাচ তৃণমূল নেতার! 

    Bankura: ভোটের মুখে ভাইরাল, মঞ্চে হাঁটুর বয়সি তরুণীর কোমর ধরে অশ্লীল নাচ তৃণমূল নেতার! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কার্যত টলমল করছে পা, মঞ্চে হাঁটুর বয়সি তরুণীর কোমর ধরে নাচলেন তৃণমূল নেতা। এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে, বিজেপির পক্ষ থেকে যার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। এই ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ার (Bankura) ইন্দাসে। তবে রাজ্যের শাসক দলের নেতা এবং তাঁদের ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে সামজিক মাধ্যমে আগেও এই রকম অশ্লীল নাচের চিত্র এসেছে। শুধু তাই নয়, মালদা, নদিয়া, বীরভূম জেলার অনেক তৃণমূল নেতার ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগেও সরব হয়েছে বিজেপি।

    টলমলে পায়ে মঞ্চে উদ্দাম নাচ (Bankura)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই তৃণমূল নেতার নাম মনোরঞ্জন নন্দী। তিনি বাঁকুড়ার (Bankura) ইন্দাস মঙ্গলপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের জুতবিহার বুথের সভাপতি। তিনি এলাকার দাপুটে নেতা। এলাকায় তৃণমূলের সূত্রে খবর, তাঁর হাত ধরে তৃণমূলের অনেক নেতা নিচু স্তর থেকে উপরে উঠেছেন। এলাকায় তাঁর ভূমিকা বিরাট। এবার একটি নাচের দৃশ্যে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছেন তিনি। সেবাশ্রম মেলার একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে একটি চটুল নাচের আয়োজন করা হয়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে এক তরুণী মঞ্চে গান গাইছেন। সেই মঞ্চে নাচ করছেন এই তৃণমূল নেতা। হাঁটুর বয়সি তরুণীর কোমর ধরে নাচ করতে দেখা যায় তাঁকে। দেখা যায় তাঁর পা টলমল করছে। তিনি নেশাগ্রস্থ অবস্থায় মঞ্চে উদ্দাম নাচ করছেন। এই ঘটনায় সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। ইতিমধ্যে নিন্দার ঝড় উঠেছে রাজনৈতিক মহলে।

    বিজেপির বক্তব্য

    এই ঘটনায় বিষ্ণুপুর লোকসভার (Bankura) বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস সব কিছুতে শালীনতার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। বুথের তৃণমূল নেতা সকলের সামনে অশ্লীল নাচ করছেন। তৃণমূল মানেই পয়সার বিলাস, তাঁরা সব সময় মজে থাকেন ফূর্তিতে। অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অপর দিকে বিষ্ণুপুর (Bankura) লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল বলেন, “বিজপি প্রার্থীর মস্তিস্ক বিকৃত তো ছিলই, এখন আরও বৃদ্ধি হয়েছে। তাঁর চোখমুখের ভাব দেখেই বোঝা যাচ্ছে, সারাক্ষণ সুজাতা নামক একটা টেনশনে থাকছেন। কে কোথায় নাচবে এবং কে কোথায় গাইবে, আমার আলাদা করে বলার কিছু নেই। এই নিয়ে দলেরও কিছু বলার নেই।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share