Tag: Trinamool Congress

Trinamool Congress

  • Suvendu Adhikari: মমতার আসল এজেন্ডা ঠিক কী, খোলসা করলেন শুভেন্দু, কী বললেন তিনি?

    Suvendu Adhikari: মমতার আসল এজেন্ডা ঠিক কী, খোলসা করলেন শুভেন্দু, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নরেন্দ্র মোদিজি যেটা ভেবেছেন, যেটা করছেন, জনস্বার্থে করছেন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা করেন, যা ভাবেন, ধান্দার জন্য ভাবেন। আর কীভাবে তোলাবাজ ভাইপোকে প্রতিষ্ঠা করা যায় তাঁর উত্তরসূরি হিসাবে, এটাই তাঁর একমাত্র এজেন্ডা।” সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলায় ইসলামপুরের কোর্ট ময়দানে দলীয় প্রার্থী কার্তিকচন্দ্র পালের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে এসে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এভাবেই তীব্র কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ।

    মোদিজি জনস্বার্থে সব কিছু করছেন (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে প্রাক্তন হবেন তা জানেন। তাই, তিনি এক দেশ এক ভোটের বিরোধিতা করছেন। এক একটা রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন করতে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ হয় দেশের। এই টাকা যদি সাশ্রয় হয়, এই টাকা দিয়ে নতুন কয়েকশো মেডিক্যাল কলেজ, কয়েক হাজার কিলোমিটার রেললাইন, কয়েক হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক, একাধিক নতুন এয়ারপোর্ট, কয়েক কোটি জনগণের পাকা বাড়ি তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে। তাই নরেন্দ্র মোদিজি যেটা ভেবেছেন, যেটা করছেন, জনস্বার্থে করছেন।”

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে”, বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর

    তৃণমূল চুরি-দুর্নীতি ছাড়া কোনও কাজ করেনি

    পাশাপাশি ইসলামপুরকে আলাদা জেলার দাবি প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “সঠিক দাবি। ইসলামপুরে কোনও উন্নয়ন হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে পুরবোর্ডের নির্বাচন হয় না। এখানে মাঝে মাঝেই উচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু, উন্নয়ন হয় না। একটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল হয়েছে, না আছে নিউরো সার্জেন, না আছে এমআরআই মেশিন, না আছে আইসিইউ। ওটাকে বলা হয় রেফার হসপিটাল। যে আসবে তাকে নর্থ বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজে রেফার করাই হচ্ছে কাজ। তৃণমূল চুরি-দুর্নীতি ছাড়া কোনও কাজ করেনি।”

    মন্ত্রীর পরিবারের লোক চাকরি পেয়েছেন

    পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী তথা গোয়ালপোখরের বিধায়ক গোলাম রব্বানী ও চোপড়ার দাপুটে বিধায়ক হামিদুল রহমানকেও তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। তিনি বলেন, “চাকরি দুর্নীতি, গরু পাচার, জমি দখল, এইদিকে হামিদুল রহমানের। আদিবাসীদের জমি পর্যন্ত দখল করেছে। আর যত চাকরি রব্বানীর পরিবার, হামিদুল রহমানের পরিবারের লোকজন পেয়েছে।” পাশাপাশি চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমানকে তীব্র হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। তিনি বলেন, “হামিদুল রহমানকে বলে যাই, তোমার থেকেও বড় গুন্ডা ছিল শাহজাহান। তার যা অবস্থা হয়েছে তোমার অবস্থা তার থেকেও খারাপ হবে।” অন্যদিকে, দাড়িভিটে দুই ছাত্র খুনের বিচার প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “এর জন্য দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেহেতু বাংলা ভাষার পক্ষে লড়েছিল, মমতা ব্যানার্জি সেই কারণে তার লোক দিয়ে খুন করিয়েছে, এনআইএ, সিট তদন্তে বাধা দিয়েছে। আমরা ভারতীয় জনতা পার্টি কথা দিতে পারি, বিচার হবে, খুনিরা শাস্তি পাবে।”

    রাম নবমী নিয়ে মমতাকে তোপ

    এদিকে রাম নবমী প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছে ১৭ তারিখ দাঙ্গা ডে। এই রকম একটা জালি হিন্দুর পক্ষে এই ধরনের কথা বলা সম্ভব। গোটা ভারতবর্ষে ২২ শে জানুয়ারি রামমন্দির উদ্বোধনের দিন এমনকী বিরোধী মুখ্যমন্ত্রীরাও ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছেন। আর উনি পাল্টা মিছিল করেছেন। জনগণ সব দেখছে। এগুলো করছেন সংখ্যালঘু ভোটকে নিজের কাছে আনার জন্য। আর শাহজাহান, আরাবুল, শওকত মোল্লা, গোলাম রব্বানীদের সৃষ্টি করার জন্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: “তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে”, বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর

    Siliguri: “তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে”, বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে। তাই, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে এরাজ্য। সোমবার শিলিগুড়িতে (Siliguri) দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তার সমর্থনে প্রচারে এসে এভাবেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন কেন্দ্রের ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ এবং তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। তিনি বলেন, এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী গরিব ও সাধারণ মানুষের কথা ভাবেন না।

     জঙ্গিদের আশ্রয় দেয় তৃণমূল সরকার (Siliguri)

    এদিন শিলিগুড়িতে (Siliguri) নির্বাচনী প্রচারে রাজু বিস্তাকে জেতানোর আহ্বান জানান অনুরাগ ঠাকুর। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশজুড়ে উন্নয়নের কাজ হয়েছে। তার শরিক হয়ে রাজু বিস্তাও গত পাঁচ বছরে এই অঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়নের কাজ করেছেন। মানুষ বুঝেছেন যে নরেন্দ্র মোদি গরিব ও সাধারণ মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করেছেন, আগামী দিনেও করবেন। সেখানে রাজ্যের তৃণমূল সরকার সম্পর্কে মানুষের মধ্যে ঘৃণা, বিরক্তি এসে গিয়েছে। কলকাতা থেকে রাজ্যের যে কোনও প্রান্তে গেলে তৃণমূল সরকার সম্পর্কে শোনা যায় দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারীদের আশ্রয়দাতা। ক্রমে জঙ্গিদেরও আশ্রয়দাতা হয়ে উঠেছে। বেঙ্গালুরু বা দেশের যে কোনও প্রান্তে  নাশকতা ঘটিয়ে জঙ্গিরা পশ্চিমবঙ্গে এসে  আশ্রয় নিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষের মনেও প্রশ্ন উঠেছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের জঙ্গিরা কেন পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নিচ্ছে? সাধারণ মানুষ বুঝে গিয়েছে যে, তৃণমূল সরকার জঙ্গিদেরও আশ্রয় দেয়। 

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালির পথেই কি নন্দীগ্রাম? তৃণমূল নেতার বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ মহিলাদের 

    এরাজ্যের গরিবদের বঞ্চিত করছে তৃণমূল

    তৃণমূল রাজ্যে গরিব মানুষের ক্ষতি করে চলেছে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রের আয়ুষ্মান ভারত সহ কৃষকদের বিমা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি এরাজ্যে লাগু করেননি। অথচ ১০০ দিনের কাজের  টাকার জন্য তিনি চিৎকার করে যাচ্ছেন। এরাজ্যের গরিব ও সাধারণ মানুষ বুঝে গিয়েছেন, সরাসরি তাদের উপকার লাগে এমন কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি মুখ্যমন্ত্রী এরাজ্যে কেন লাগু হতে দেননি। তাই এবার  রাজু বিস্তা সহ রাজ্যের সব বিজেপি প্রার্থীকে জেতানর জন্য ভোটাররা মনস্থির করে ফেলেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Basirhat: “বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ দিয়ে মারুন”, প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার হুমকি ভাইরাল

    Basirhat: “বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ দিয়ে মারুন”, প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার হুমকি ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলা রেখা পাত্রকে প্রার্থী করে মাস্টার স্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা বুথে বুথে মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন। এমনই দাবি গেরুয়া শিবিরের। আর শাহজাহানের কীর্তি এবং দুর্নীতি ইস্যুতে বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে রয়েছে তৃণমূল। তাই, এবার বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বসিরহাটের (Basirhat) এক তৃণমূল নেতা।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল নেতা? (Basirhat)

    দলীয় প্রার্থী হাজী নুরুল ইসলামের সমর্থনে উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার বসিরহাট (Basirhat) উত্তর বিধানসভার বিবিপুর বেগমপুর তৃণমূলের পক্ষ থেকে পথসভার আয়োজন করা হয়। সেখানে বক্তব্য রাখতে ওঠেন তৃণমূলের বিবিপুর বেগমপুরের অঞ্চল সভাপতি মিয়াজুল ইসলাম বাবুয়া। দলীয় সভা থেকে প্রকাশ্যে বলেন, বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ নিয়ে যুব সমাজ তৈরি থাকবেন। মা-বোনেরা ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন। ভোট চাইতে এলেই মা, বোনেরা ঝাঁটা নিয়ে তাড়া করবেন। আর যুবকরা চেলা কাঠ দিয়ে পেটাবেন। এরপর তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী কথা রাখেননি। মুখ্যমন্ত্রী ২ টাকা কিলো চাল সহ সব প্রতিশ্রুতি রেখেছেন। তাই, বিজেপির কেউ ভোট চাইতে এলেই তাঁদের চেলা কাঠ দিয়ে মারবেন। ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেতার সেই বক্তব্য ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সভার পরে, তাঁকে এই ধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্যের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘আরও বেশি বলা উচিত ছিল। যদিও তৃণমূল নেতার বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপি নেতা পলাশ সরকার বলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত দল হচ্ছে তৃণমূল। মানুষ ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তাই, এখন এই ধরনের হুমকি দিয়ে আমাদের কর্মীদের আতঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। সামনে ভোটে ওদের উচিত শিক্ষা দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “তৃণমূলের লোক জড়ো করতে মুখ্যমন্ত্রীকে নাচতে হচ্ছে”, কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: “তৃণমূলের লোক জড়ো করতে মুখ্যমন্ত্রীকে নাচতে হচ্ছে”, কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মমতাকে নিশানা করে তোপ দাগলেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সোমবার তিনি বর্ধমানের সদরঘাটে যান প্রাতঃভ্রমণে। সেখানে ছট পুজোয় অংশ নেন দামোদরের ঘাটে। চৈত্র ছটে আসা ভক্তদের সঙ্গে আলাপচারিতা করেন বিজেপি প্রার্থী। তারপর তিনি মাঠে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে হাঁটেন। এলাকায় চুটিয়ে জনসংযোগ করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি ব্যাট হাতে মাঠে ছক্কা হাঁকান।

    মমতাকে তোপ দিলীপের (Dilip Ghosh)

    উত্তরবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী আদিবাসীদের সঙ্গে নাচের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, তৃণমূলের লোক জড়ো করতে গেলে মুখ্যমন্ত্রীও নাচতে হচ্ছে, প্রার্থীরাও নাচছেন। রাস্তার ধারে নেচে লোক জড়ো করছেন। আমরা যেখানে যাচ্ছি এমনিতেই লোক জড়ো হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, রাজনীতি, ব্যাট, বল, ক্যারাটে সবই করি। তাই আমার সামনে সবাই আসতে ভয় খায়। যত দিন যাচ্ছে তত ফিকে হয়ে যাচ্ছেন কীর্তি আজাদ, কারণ উনি তো রিটায়ার্ড এবং টায়ার্ড ম্যান। উনি এখন বুঝতে পারছেন এখানকার জনতা ওনাকে নিচ্ছেন না, পার্টির লোকেরাই ওনার সঙ্গে বের হচ্ছেন না। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি, আমাদের সঙ্গে মানুষ আছে। পঞ্চায়েতে এখানে পুলিশ ও গুন্ডা দিয়ে লুট করা হয়েছে। সামনের পঞ্চায়েতে দেখবেন আমরা ওদের বাড়ি থেকে বের হতে দেব না। আমি তো প্রচারই করিনি। লোকের সঙ্গে দেখা করছি, ক্রিকেট খেলছি। ওরা ঘোড়া নিয়ে আসছে, টাকা খরচ করে। দিলীপ ঘোষ একাই একশো, যতই ওরা এখানে প্রচারে আসুক।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

     তৃণমূলের গুন্ডারা যেখানে সেখানে রাস্তা আটকে টাকা তুলছে

    এদিন বিজেপি প্রার্থী (Dilip Ghosh) বলেন, বুথে আমার শুধু কর্মীরা বসবে না, বুথ সামলাবে। বাইরে থেকে যদি কেউ যায় সে কীভাবে ফিরবে আমরা ঠিক করে দেব। গতবারে বুথে গন্ডগোল হয়নি, বুথের বাইরে হয়েছিল, এবার হতে দেব না। ওদের বলে দেবেন দিলীপ ঘোষ এসে গেছে। আমি যেখানে যাই, সেখানে মূল শুদ্ধ উপরে ফেলি, ওদের বলে দেবেন। আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর ভরসা করে ভোট করি না। সাধারণ মানুষ যাতে ঠিক ভাবে ভোট দিতে পারেন সেজন্য সেন্ট্রাল ফোর্স এসেছে। পাশাপাশি তিনি বলেন, ট্রান্সপোর্টের লোকেরা আমাকে বলেছে, আমরা খুব সমস্যার মধ্যে আছি। পুলিশ এবং তৃণমূলের গুন্ডারা যেখানে সেখানে রাস্তা আটকে টাকা তুলছে। মমতাকে উদ্দেশ্য করে দিলীপ ঘোষ বলেন, উনি কিছুই করেননি, মোদিজি হাইওয়ে করেছেন, চন্দ্রযান করেছেন। উনি করেছেন বলেই আজ উদ্বোধন করছেন। এয়ারপোর্ট, ট্রেন উদ্বোধন করছেন। মমতা টাকা দাও টাকা দাও করে রাস্তায় হাঁটছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    Narendra Modi: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য জেলায় ভোটপ্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এর আগে ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের আগে বুনিয়াদপুরে এবং ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটের আগে গঙ্গারামপুরে ভোটপ্রচারে এসেছিলেন। ১৬ এপ্রিল ফের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় আসছেন প্রধানমনন্ত্রী। বালুরঘাট রেল স্টেশন ময়দানে নরেন্দ্র মোদির সভাকে ঘিরে প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে।

    মোদির সভাস্থলে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি (Narendra Modi)

    রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। জেলার সমস্ত বিধানসভা ক্ষেত্র থেকেই কর্মী-সমর্থকরা আসবেন মোদির এই সভায় যোগ দিতে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মোদির (Narendra Modi) সভায় এক লক্ষ মানুষের ভিড় হবে। এর আগে ২০১৯ সালে বুনিয়াদপুরে এসেছিলেন সুকান্তর হয়ে ভোট প্রচারে। সেবার ৩৫ হাজারেরও বেশি ভোটে জয়লাভ করেছিলেন সুকান্ত মজুমদার। এবার ভোটের ব্যবধান বাড়াতে বিজেপি নেতৃত্ব কোনওরকম কসুর রাখছেন না। এর আগেই জেলায় সভা করে গিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বুনিয়াদপুরের সভা করেছেন। এবার নরেন্দ্র মোদির সভা বালুরঘাটে। মোদির সভা মঞ্চ গড়ে তোলার কাজ প্রায় শেষ। চলছে বিশেষ সুরক্ষা বাহিনীর কুকুর ও মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে তল্লাশি। এছাড়াও সভাস্থলে নিরাপত্তা রক্ষার জন্য এখন থেকেই শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন। ইতিমধ্যে সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি সভাস্থলের কাজ পুরো খতিয়ে দেখেন। মোদির সভাস্থলে সঞ্চালনার কাজ করবেন একজন আদিবাসী নেত্রী ও একজন আদিবাসী নেতা। সভাস্থলের হেলিপ্যাডে তিনটি পরীক্ষামূলক উড়ান দেয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টার। বালুরঘাটে নরেন্দ্র মোদির সভাকে কেন্দ্র করে উৎসাহে আছে বালুরঘাট সহ জেলাবাসী।

    আরও পড়ুন: “পিটিয়ে মেরে দিল তৃণমূলের লোকজন”, বলল নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন,”অন্য রাজনৈতিক দলের যেটুকু হাওয়া রয়েছে, ওটুকুই থাকবে। কারণ, আগামীকাল ১৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বালুরঘাটে সভা করবেন। সভা করে যাওয়ার পর জেলায় বিজেপির যে ঝড় উঠবে, তাতে অন্য রাজনৈতিক দলগুলি লড়াই থেকে ছিটকে যাবে। এই আসনে জয় নিশ্চিত হয়ে যাবে বিজেপির।” তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল পাল্টা বলেন, প্রধানমন্ত্রী এসেও কোনও লাভ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: “পিটিয়ে মেরে দিল তৃণমূলের লোকজন”, বলল নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার

    South 24 Parganas: “পিটিয়ে মেরে দিল তৃণমূলের লোকজন”, বলল নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে ফের বিজেপি কর্মী খুন। এবার খুনের ঘটনা ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) বাসন্তীর হাড়ভাঙ্গি এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম স্বপন ঘরামি। বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) বাসন্তী উত্তর মোকামবেড়িয়া হাড়ভাঙ্গি এলাকার বাসিন্দা স্বপন ঘরামি। তিনি বিজেপি-র সক্রিয় কর্মী হিসেবে পরিচিত। এবারও নির্বাচনে তিনি বুথে দলীয় প্রার্থীর হয়ে দেওয়াল লিখন করেছেন। স্বপনবাবুর একটি পুকুর রয়েছে। সেই পুকুর দখল করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এনিয়ে প্রতিবাদ করলে প্রথমে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য বিদেশ ঘরামির সঙ্গে বচসা বাধে। এরপরই ওই তৃণমূল নেতা লোকজন নিয়ে এসে হামলা চালায়। রক্তাক্ত অবস্থায় এলাকার মানুষজন ও পরিবারের লোকজন স্বপনবাবুকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। কিছুক্ষণ আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই খবর ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় রয়েছে উত্তেজনা। ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত এলাকা। স্বপনবাবুর পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, প্রকাশ্যে লাঠি দিয়ে তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এভাবে পিটিয়ে মেরে দিল তৃণমূলের লোকজন।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বাসন্তী বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন, এই খুনের রাজনীতি তৃণমূল করে না। পারিবারিক ঘটনায় রাজনৈতিক রঙ ছড়িয়েছে বিজেপি। এর সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও যোগ নেই। বিজেপি মিথ্যে অভিযোগ করছে। বিজেপির দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাধারণ সম্পাদক বিকাশ সর্দার বলেন, তৃণমূলের কালচার হচ্ছে খুনের রাজনীতি করা। বিজেপির নিরীহ কর্মী স্বপন ঘরামিকে পিটিয়ে খুন করেছে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। বিজেপি কর্মীর সেই পুকুর ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য বারবার চেষ্টা করেছে বিদেশ ঘরামি। বিফল হয়েছে। তৃণমূলের সন্ত্রাস গোটা বাসন্তী এলাকা জুড়ে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    Sukanta Majumdar: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার নববর্ষের দিনে বালুরঘাটে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক থাবা বসাল বিজেপি। রবিবার সকালে মন্দিরে পুজো দিয়ে এলাকায় চুটিয়ে প্রচার শুরু করলেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। একইসঙ্গে তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করলেন। বিশেষ করে রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন সুকান্ত।

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান (Sukanta Majumdar)

    রবিবার বালুরঘাট পুরসভা লাগোয়া চকভৃগু অঞ্চলে সেখানে প্রায় ১০০ জন টোটো চালক তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করেন। সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে এই যোগদান কর্মসূচি পালন করা হয়। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই যোগদানের ঘটনায় বিজেপি অনেকটাই শক্তি বৃদ্ধি হল বলে রাজনৈতিক মহলের মত। যোগদানকারীদের বক্তব্য, তৃণমূল দলটা আর করা যায় না। উন্নয়নের জন্য বিজেপিতে যোগদান করলাম।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে তৃণমূলের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ বিজেপির

    রাজ্য দিবস নিয়ে মমতাকে তোপ

    ১ লা বৈশাখকে রাজ্য দিবস হিসাবে পালনের কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাকে  কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন তিনি বলেন, এর কোনও ঐতিহাসিক গুরুত্ব নেই।  হঠাৎ করে চালু করে দিলেই হল নাকি। এতো মহম্মদ বিন তুঘলকের মতো মনে হচ্ছে। আজকে পয়লা বৈশাখ, আজকে রাজ্যের কোনও পেক্ষাপট নেই। পার্টি অফিসে বসে মদ, মাংস খাওয়া হয়। এইটা রাজ্যের জন্মদিন। আমরা আজকের দিনে এইটাই বলবো জয় বঙ্গ, জয় শশাঙ্ক। জানা গিয়েছে, নববর্ষের সকালে বালুরঘাটের অধিষ্ঠাত্রি দেবী বুড়িকালী মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী। পুজোর শেষে তিনি মন্দিরে উপস্থিত হয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে জনসংযোগও সেরে নেন তিনি। মন্দির থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন,  মায়ের কাছে প্রার্থনা করেছি, যাতে তৃণমূলের অপশাসন থেকে উদ্ধার করতে পারি রাজ্যকে এবং মায়েদের সম্মান রক্ষা করতে পারি। নতুন করে যেন কোনও জায়গায় সন্দেশখালির মতো ঘটনা আর না ঘটে। একইসঙ্গে গোটা রাজ্যবাসী ও জেলার সাধারণ মানুষের মঙ্গল কামনা করলাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর। আজ পর্যন্ত যত জঙ্গি সব এখানেই ধরা পড়েছে।” জঙ্গি ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে তোপ দাগলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এরপর মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, “জঙ্গিরা দু’মাস ধরে ঘুরছিল। তখন কী করছিলেন। এটা কি মামার বাড়ি পেয়েছে। জঙ্গিরা ঘুরে বেড়াবে আর আপনি তাদের খাওয়াবেন, পুষবেন, সুরক্ষা দেবেন।”

     সব জঙ্গি বাংলাতেই ধরা পড়ছে! (Dilip Ghosh)

    বিজেপি প্রার্থী (Dilip Ghosh) বলেন, যত জঙ্গি সব বাংলাতেই ধরা পড়ছে। কারণটা হল কোনও ভয় নেই। এছাড়া এখান থেকে আধার কার্ড, রেশন কার্ড করে তারা বাংলাদেশ থেকে আসছে। এখানে এসে ট্রেনিং নিয়ে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে গিয়ে জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটাচ্ছে। একসময় বাংলাদেশ সরকারও বলেছে যে পশ্চিমবঙ্গতে ট্রেনিং নিয়ে হুজি জঙ্গি সংগঠন ওখানে গিয়ে ঝামেলা করেছে। এখান থেকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে ওখানে টাকা পয়সা পাঠানো হয়েছে। বারবার এই চোর সরকারের জন্য বাঙালিকে বদনাম হতে হচ্ছে। যে রাষ্ট্রবাদী বাঙালি, বিপ্লবী বাঙালি সে এখন রাষ্ট্রবিরোধী জঙ্গি বাঙালি, চোর বাঙালি হয়ে গিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “পূর্ব মেদিনীপুরে জঙ্গি ধরা পড়েছে। শাহজাহানের মতো লোক ধরা পড়ছে। গোটা রাজ্যে গুণ্ডা, জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে। ওরা মারপিট করে, ভয় দেখিয়ে ভোট করাবে। গত বিধানসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচনে কোনও রাজ্যে বোম ফেটেছে, মানুষ খুন হয়েছে। কোথাও কিছু হয়নি, যা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। তাই মানুষ ভোট এলে কেন্দ্রীয় বাহিনী চায়। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কাজ ভোট দেওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করা। তাই সেন্ট্রাল ফোর্স পাঠিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন, ডিজি-মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    এনআইএ তদন্ত নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    ভূপতিনগর বিস্ফোরণ সহ একাধিক ঘটনায় এনআইএ তদন্ত শুরু করা হয়েছে। অনেককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। এনআইএ তদন্ত প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “সব সামনে আসবে। সবে অ্যাসিড ঢালা হয়েছে ইঁদুর, পোকা মাকড় সব বেরচ্ছে। ভোটের পর সব বেরিয়ে আসবে বলে।” একইসঙ্গে মোদিজিকে আবার একবার ভোট দিয়ে জয়ী করার তিনি আবেদন জানান। তিনি বলেন, “মোদিজি যেমন বড় কথা বলেন, তেমনই বড় কাজও করেন। কাশ্মীরে ব্রিজ, রামমন্দির হচ্ছে। তিনি দেশকে ভ্যাকসিন দিচ্ছেন। চন্দ্রযান যাচ্ছে। কৃষকদের টাকা দিচ্ছেন। এইমস হচ্ছে। তাই নরেন্দ্র মোদিকে ভোট দিয়ে বড় মার্জিনে জয়ী করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়”, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়”, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি গ্রেফতার প্রসঙ্গে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দিনরাত এক করে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। শনিবার জেলার গঙ্গারামপুর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রচার করেন তিনি। প্রচারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাঁচ বছরে কী কী কাজ করেছেন তা তিনি সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরেন।

    তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায় (Sukanta Majumdar)

    বেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ করে বাংলায় একমাস লুকিয়ে ছিল আইএস দুই জঙ্গি। কলকাতা থেকে দিঘা পর্যন্ত অবাধ বিচরণ জঙ্গিদের। পুলিশি ব্যর্থতা ঢাকতে মরিয়া পুলিশমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, যে দুজন ধরা পড়েছে। তারা যে কর্মকান্ড করেছে বিগত এক মাসে, তাতে তো লোকাল সাহায্য ছাড়া এইসব করতে পারে না। লোকালে তো স্লিপারসেল নিশ্চয় আছে। যারা সামনে আসে না, যারা তথ্য দেয়, পুলিশ এলো কিনা,পুলিশ জানতে পারলো কি না, পুলিশ কে বোকা বানিয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সি জানতে পারলো কিনা এই সব চেষ্টা করে তারা। এর আগেও তো আমরা দেখলাম মুজিবর রহমানকে যারা হত্যা করেছিল তাদের মধ্যে একজন কলকাতায় ২৬  বছর এসে থেকে গিয়েছে।ধ রতেই পারেনি কলকাতা পুলিশ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এখন একটাই কাজ, কোথায় থেকে বিজেপি নেতাদের কেস দেওয়া যাবে তার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। আমি এতটুকুই বলতে চাই, তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়।

    আরও পড়ুন: “সবই তো আমি দিয়েছি, কেন বিজেপিকে ভোট দেন?,” আক্ষেপ মমতার

    রেশন দুর্নীতির মামলায় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    রেশন দুর্নীতি মামলায় আরও ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেক ও বোলপুরের বাড়ি বাজেয়াপ্ত প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন,বিদেশের টাকা ফিরবে কিনা সেতো সময় বলবে। এইটুকু বলতে পারি অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। পেপার টাকা পিঁপড়ে খায়। বাকিবুল সারাজীবন কষ্ট করে যা টাকা আয় করেছিলেন, তাতে তিনি সিরাজউদৌল্লা হয়ে গিয়েছিলেন, সেখানে থেকে যেন ফকিরউদৌল্লা না হয়ে যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “দলটা করতে দেবে না ব্লক সভাপতি”, বললেন আক্রান্ত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: “দলটা করতে দেবে না ব্লক সভাপতি”, বললেন আক্রান্ত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বড়ঞায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। ব্লক সভাপতির নেতৃত্বের হামলার ঘটনা ঘটেছে। দলের গোষ্ঠীকোন্দলের জেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বড়ঞার বদুয়া এলাকায় গ্রাম্য বিবাদের জেরে অশান্তি বাধে। বিষয়টি জানার পরই তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গোলাম মুর্শেদ এলাকায় আসেন। পরে, বৈঠক করে সমস্যার সমাধান করা হয়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার তৃণমূল নেতা কামাল হোসনের পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা হয়। কামাল হোসেন বলেন, গ্রামের গন্ডগোলে পরিবারের কেউ জড়িত নয়। তারপরও ওরা আমাদের ওপর হামলা চালাল। বাড়িতে এসে ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে। শনিবার সকালে আমার এক আত্মীয় বাজারে গেলে প্রকাশ্যে তাঁকে মারধর করা হয়। ও গুরুতর জখম হয়েছে। প্রথমে কান্দি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, অবস্থার অবনতি হলে তাকে বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আসলে ব্লক সভাপতি আমাদের তৃণমূল দলটা করতে দেবে না। কংগ্রেসের সঙ্গে আঁতাত করে এসব করা হচ্ছে। আমরা থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। জেলা সভাপতিকেও বলেছি। এই ধরনের কাজ মেনে নেওয়া যায় না। এতে এলাকায় দলের ভাবমূর্তি খারাপ হচ্ছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: “সবই তো আমি দিয়েছি, কেন বিজেপিকে ভোট দেন?,” আক্ষেপ মমতার

    ব্লক সভাপতি কী সাফাই দিলেন?

    বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তর চক্রের সভাপতি গোলাম মুর্শেদ বলেন, গ্রাম্য বিবাদের জেরেই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরসঙ্গে অন্য কোনও কারণ নেই। আর ও তৃণমূলের কোনও পদে নেই। কংগ্রেসের সঙ্গে কে রয়েছে তা এলাকার মানুষ জানে। অকারণে আমার বিরুদ্ধে এসব কথা বলে কোনও লাভ নেই। আর দলে কোনও কোন্দল নেই। সমস্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share