Tag: us

us

  • China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    China US Relation: ট্রাম্পের জয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের, কী বললেন জিনপিং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘আমেরিকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি মেনে চলবে চিন।’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হতেই সতর্ক প্রতিক্রিয়া চিনের। ট্রাম্পের নাম না করেই চিন সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সুযোগ নষ্ট করা না হলে এই ফল বেজিং-ওয়াশিংটন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নয়া যুগের সূচনা করতে পারে।”

    গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন (China US Relation)

    বুধবার গভীর রাতে ট্রাম্পকে ফোন করে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানান চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্পের জয়ে খুশি মোদি। তবে ভারত ‘বন্ধু’র জয়ে সতর্ক চিন। তাই চিনের তরফে বার্তাও দেওয়া হয়েছে কৌশলী। ট্রাম্প-চিন সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর হবে না, তা বলাই যায়। কারণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে নানা জনসভায় ট্রাম্প (China US Relation) যেমন মোদি-প্রশস্তি গেয়েছেন, তেমনি বারংবার খোঁচা দিয়েছেন চিনকে। ট্রাম্প শিবিরের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকাকে পুঁজি করে নিজেদের ভাঁড়ার ভর্তি করেছে বেজিং। তাদের বক্তব্য, আমেরিকায় উৎপাদন শিল্প যখন ক্রমশ সঙ্কুচিত হচ্ছে, তখন নিজেদের সমৃদ্ধ করে নিয়েছে চিন। আমেরিকার বাজারে চিনা পণ্যের দাপাদাপি রুখতে অতিরিক্ত শুল্ক চালুর উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এবার তিনি কী করেন, সেদিকেই তাকিয়ে বেজিংও।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    আমেরিকা-চিন দ্বন্দ্ব

    কেবল চিনা পণ্য নয়, তাইওয়ানকে ঘিরেও আমেরিকা-চিনের দ্বন্দ্ব ট্রাম্প জমানায় নয়া মাত্রা পেতে পারে। বছর দুয়েক আগে চিনা আপত্তি খারিজ করে তাইওয়ান সফরে গিয়েছিলেন মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। সেই সময় লাগাতার তাইওয়ানের আকাশাসীমা লঙ্ঘন করতে শুরু করেছিল চিনা যুদ্ধ বিমান। সেই সময় তাইওয়ান প্রণালীতে ঢুকে পড়েছিল মার্কিন সপ্তম নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি যুদ্ধজাহাজও।

    চলতি বছর হয় তাইওয়ানের সাধারণ নির্বাচন। তাতে জয়ী হয় কট্টর চিন-বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি। এখন ট্রাম্প যদি এই পার্টির সরকারকে সামরিক সাহায্য করতে শুরু করেন, তাহলে আমেরিকার সঙ্গে চিনের সম্পর্কের (China US Relation) রসায়ন আরও জটিল হবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    Sheikh Hasina: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। বুধবার, আওয়ামী লিগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।” তিনি ট্রাম্পের (Donald Trump) নেতৃত্বে বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্কের কথাও উল্লেখ করেছেন। 

    ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রশংসা

    ট্রাম্প এই নিয়ে দ্বিতীয়বার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন। ট্রাম্প (Donald Trump) জিততেই হাসিনার (Sheikh Hasina) দল, আওয়ামী লিগ নেত্রীর সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ছবি সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল করে দিয়েছে। আওয়ামী লিগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের “অসাধারণ নেতৃত্বের গুণাবলী”র প্রশংসা করেছেন হাসিনা। তিনি আরও বলেছেন, এই রিপাবলিকান নেতার প্রতি অগাধ আস্থা রেখেছে মার্কিন জনগণ। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে, বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। অন্যদিকে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসও ট্রাম্পকে বুধবার বিকেলে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় নতুন সকাল! ট্রাম্পকে অভিনন্দন বার্তা সুন্দর পিচাই, ববি জিন্দালদের

    আওয়ামী লিগের সুদিন!

    রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ট্রাম্পের জয়ে হাসিনা (Sheikh Hasina) ও আওয়ামী লিগের সুদিন ফিরতে পারে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, হোয়াইট হাউস ফের রিপাবলিকানদের দখলে যাওয়ায় চাপে পড়লেন ইউনূস। তিনি ডেমোক্র্যাটদের ঘরের লোক বলে পরিচিত। তার উপর ভোটের মুখে ট্রাম্প (Donald Trump) বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন বাইডেন। ট্রাম্প কিন্তু মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশে এখন চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা চলছে। তিনি যে ইউনুসের সরকারকে ভাল চোখে দেখছেন না, তা এই মন্তব্য থেকেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। এরই মধ্যে, হাসিনার তরফে এই শুভেচ্ছাবার্তা। আওয়ামী লিগ জানিয়েছে, ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সময়, তাঁর সঙ্গে একযোগে কাজ করার কথা স্মরণ করেছেন শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয়, দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক স্বার্থগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ফের একযোগে কাজ করার বিষয়ে তাঁর অঙ্গীকারও প্রকাশ করেছেন হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • US President Election 2024: জয়ী হতে চলেছেন ট্রাম্প, সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস

    US President Election 2024: জয়ী হতে চলেছেন ট্রাম্প, সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (US President Election 2024) জয়ী হতে চলেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস জিতলে ভালো, তবে ট্রাম্প জিতলে বাংলাদেশের কপালে দুঃখ আছে। যদিও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, “রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট দুই দলের পদস্থ নেতাদের সঙ্গেই মহম্মদ ইউনূসের সম্পর্ক ভালো। তাই এই নির্বাচনের ফলের কোনও প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়বে না।” 

    হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন ট্রাম্প (US President Election 2024)

    বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন ট্রাম্প। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছিলেন, “আমি বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে বর্বর হিংসার তীব্র নিন্দা করছি। তাদের আক্রমণ করেছে উন্মত্ত জনতা, লুটপাট করেছে। সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমি ক্ষমতায় থাকলে এটা ঘটত না। কমলা (কমলা হ্যারিস) এবং জো (জো বাইডেন) সারা বিশ্বের এবং আমেরিকার হিন্দুদের উপেক্ষা করছে। ইজরায়েল থেকে ইউক্রেন, এমনকী আমাদের দক্ষিণ সীমান্তেও বিপর্যয় নেমে এসেছে। কিন্তু আমরা আমেরিকাকে আবার শক্তিশালী করব এবং শক্তির মাধ্যমে শান্তি ফিরিয়ে আনব।”

    ট্রাম্প-ইউনূস সম্পর্ক

    ট্রাম্পের সঙ্গে ইউনূসের সম্পর্কও (US President Election 2024) ভালো নয়। ২০১৬ সালে ট্রাম্প যখন প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তখন প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ইউনূস বলেছিলেন, “এই জয় একটি সূর্যগ্রহণ…অন্ধকার দিন, যা আমাদের ধ্বংস করতে বা আমাদের মনোবল শুষে নিতে পারবে না।” হিন্দুদের ওপর নির্যাতন এবং ইউনূসের এই তির্ষক মন্তব্যের জেরে বঞ্চিত হতে পারে বাংলাদেশ। দেশ পুনর্গঠনের জন্য আমেরিকার কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়েছে ইউনূস সরকার। বাইডেন প্রশাসন তা দেবে বলে আশ্বাসও দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘আসুন জনগনের উন্নতির জন্য কাজ করি’’, ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা মোদির

    উন্নয়নমূলক প্রকল্পে সাহায্যের পাশাপাশি নানা খাতে ২০ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার আর্থিক সাহায্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায়ও ইউনূসের সঙ্গে দেখা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছিলেন বাইডেন। বাইডেনের দল ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস জিতলে মার্কিন-বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় থাকত। কিন্তু আগামী চার বছরের জন্য হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা হতে চলেছেন ট্রাম্প। এই পর্বে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক খুব একটা ভালো হবে না বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে বাংলাদেশকে অর্থ সাহায্য দিতে আগ্রহী (Bangladesh) হবেন না বলেই আন্তর্জাতিক মহলের একটা বড় অংশের ধারণা (US President Election 2024)। সেই কারণেই প্রমাদ গুণছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ট্রাম্প, “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব”, প্রতিশ্রুতি ভাবী-প্রেসিডেন্টের

    Donald Trump: হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ট্রাম্প, “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব”, প্রতিশ্রুতি ভাবী-প্রেসিডেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগে তিনিই ছিলেন মার্কিন প্রশাসনের দণ্ডমুন্ডের কর্তা। ছিলেন হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, ফের চার বছরের (US President Election 2024) জন্য হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা হতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। নিজের জয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর ফ্লোরিডার পাম বিচে প্রথম বিজয় ভাষণ দিলেন তিনি। তাঁর দলও ম্যাজিক ফিগার পার করেছেন বলে খবর।

    “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব” (Donald Trump)

    সমর্থকদের শোনালেন পুরানো সেই স্লোগান – “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব।” ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “সব সমস্যার সমাধান করব। আমরা আবার আমেরিকার সোনালি যুগ ফিরিয়ে আনব।” এদিন ট্রাম্পের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়াও। ছিলেন পরিবারের অন্য সদস্যরাও। ছিলেন আমেরিকার হবু ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেডি ভ্যান্সও। নিজের রাজনৈতিক সাফল্যের জন্য পরিবার বিশেষত স্ত্রী মেলানিয়াকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প।

    অনুপ্রবেশ বন্ধের প্রতিশ্রুতি

    এদিন ট্রাম্পের বক্তৃতাজুড়ে ছিল নির্বাচনী প্রচারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের গল্প। আমেরিকায় অনুপ্রবেশ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। এদিন বিজয়-বক্তৃতায় আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা সীমান্ত বন্ধ করব। অনুপ্রবেশ বন্ধ করব।” আবেগতাড়িত কণ্ঠে তিনি (Donald Trump) বলেন, “আমি প্রতিটি দিন আপনার জন্য, আপনার পরিবারের জন্য এবং আপনার ভবিষ্যতের জন্য লড়াই করব। আমার প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে আমি আপনাদের হয়ে লড়াই করব।” ট্রাম্প বলেন, “আমেরিকার স্বর্ণযুগের সূচনা হতে চলেছে। আমি আপনাদের নিরাশ করব না।” তিনি বলেন, “যতদিন না আমি নিরাপদ, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী আমেরিকা তৈরি করতে পারি, ততদিন আমি বিশ্রাম নেব না। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত প্রতিদিন আমি আপনাদের অধিকার নিয়ে লড়ব।”

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় লাল-বিপ্লব! ৪ বছর পর মার্কিন সেনেটও রিপাবলিকানদের দখলে

    ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমেরিকা আমায় অপরিসীম ক্ষমতা দিয়েছে। এটা আমেরিকানদের জয়। এই মতাদেশ দেশকে সাহায্য করবে। আমাদের দেশের সাহায্যের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা সীমান্তে সংস্কার করব। দেশে যা যা প্রয়োজন, সব কিছু ঠিক করব। আমরা অবিশ্বাস্য রাজনৈতিক সাফল্য অর্জন করেছি।” ট্রাম্প বলেন, “এমন বাধা-বিপত্তি পার করে এসেছি, যা কেউ কোনওদিন সম্ভব নয় বলেই ভেবেছিল। এটা সর্বকালের সেরা একটি রাজনৈতিক সাফল্য।” নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে প্রাণঘাতী হামলার প্রসঙ্গও (US President Election 2024) টানেন ট্রাম্প। বলেন, “ঈশ্বর এই কারণেই আমার প্রাণ রক্ষা করেছেন (Donald Trump)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Republicans Win Senate: আমেরিকায় লাল-বিপ্লব! ৪ বছর পর মার্কিন সেনেটও রিপাবলিকানদের দখলে

    Republicans Win Senate: আমেরিকায় লাল-বিপ্লব! ৪ বছর পর মার্কিন সেনেটও রিপাবলিকানদের দখলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রং বদলাল মার্কিন সেনেটের (Republicans Win Senate)। হবু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল রিপাবলিকানের হাতেই গেল মার্কিন (US) সেনেটের রাশ। ভারতের মতো মার্কিন মুলুকেও আইনসভার দুটি কক্ষ – উচ্চকক্ষ (ভারতে নাম রাজ্যসভা) ও নিম্নকক্ষ (ভারতে নাম লোকসভা)। মার্কিন কংগ্রেসের (সংসদ) নিম্নকক্ষের নাম হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং উচ্চকক্ষের নাম সেনেট। এই সেনেটের রং দীর্ঘদিন ছিল নীল (পড়ুন ডেমোক্র্যাটদের দখলে, যে পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস)। সেই সেনেটেই এবার জয়জয়কার ট্রাম্পের পার্টির। হাউস অফ রিপ্রেজেন্টিটিভসও যেতে চলেছে লাল পার্টির (পড়ুন ট্রাম্পের দলের) দখলে।

    সেনেটের রং লাল (Republicans Win Senate)

    মার্কিন সেনেটের আসন সংখ্যা ১০০। তার মধ্যে চার নির্দলের সমর্থন নিয়ে ডেমোক্র্যাটদের দখলে ছিল ৫১টি আসন। ট্রাম্পের দলের হাতে ছিল ৪৯টি আসন। বুধবার, ৬ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় মার্কিন মুলুকে। এদিনই নির্বাচন হয় সেনেটের ৩৪টি আসনেও। তার পরেই স্পষ্ট হয়ে যায়, এবার সেনেট দাপিয়ে বেড়াবেন রিপাবলিকানরা। জানা গিয়েছে, সেনেটের ৫১টি আসনের রশি গিয়েছে রিপাবলিকানদের (ট্রাম্পের দলের)  হাতে। একবার (Republicans Win Senate) নির্বাচনে জিতে যিনি সেনেটর হবেন, তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ৬ বছর। প্রতি দু’বছর অন্তর নির্বাচন হয় এক তৃতীয়াংশ আসনে। সেই হিসেবেই এবার ভোট হয়েছিল ৩৪টি আসনে। তার পরেই স্পষ্ট হয়ে যায়, চার বছর পর রং বদলাচ্ছে সেনেটের।

    হাউসেও এগিয়ে ট্রাম্পের দল

    হাউস অফ রিপ্রেজেন্টিটিভসে রিপাবলিকানরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। প্রাথমিক গণনার ফল বলছে, এবারও সেখানে দাপিয়ে বেড়াবে তারা। হাউসের আসন সংখ্যা ৫৩৮। ম্যাজিক ফিগার ২৭০। বুধবার বিকেল পর্যন্ত (ভারতীয় সময়) ২৬৭টি আসনে জয়ী হয়েছে ট্রাম্পের দল। ডেমোক্র্যাট পার্টি জয় পেয়েছে ২২৪টি আসনে। ফলে, এটা স্পষ্ট, হোয়াইট হাউসেও ফিরতে চলেছে ট্রাম্প-যুগ।

    আরও পড়ুন: ময়নায় বিজেপি নেতা খুন, কোমরে দড়ি পরিয়ে তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    মার্কিন দেশের প্রেসিডেন্ট পদে যেই জিতুন না কেন, নয়া কোনও আইন পাশ করাতে গেলে এই দুটি কক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন। তবে সেনেটের গুরুত্ব খানিকটা হলেও বেশি। এ দেশে সেনেটের দখল পাওয়ার (US) অর্থ কর নির্ধারণ থেকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগ, সবেতেই ক্ষমতা কায়েম থাকবে ট্রাম্পের দলের (Republicans Win Senate)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • US Presidential Election 2024: কমলার থেকে কম ভোট পেয়েও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারেন ট্রাম্প! জানেন কীভাবে?

    US Presidential Election 2024: কমলার থেকে কম ভোট পেয়েও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারেন ট্রাম্প! জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (US Presidential Election 2024) চূড়ান্ত তথা অন্তিম পর্ব শুরু হবে মঙ্গলবার। কমলা হ্যারিসের থেকে কম ভোট পেলেও নির্বাচনে জিততে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী, ট্রাম্প এবং কমলার মধ্যে কে জয়ী হবেন, তা ভোটারদের সরাসরি ভোটে নির্ধারিত হবে না। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে (ফেডারেল) নির্বাচনী লড়াইয়ের বদলে জয়ী-পরাজিত নির্ধারিত হবে একেকটি প্রদেশের নির্বাচনী লড়াইয়ের মাধ্যমে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এমনই নিয়ম। এর আগেও ২০১৬ সালে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তখন তিনি ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের থেকে কম ভোট পেয়েছিলেন। 

    ইলেক্টোরাল কলেজের লড়াই

    আমেরিকার ৫০টি প্রদেশের একটিতে জয়ী (US Presidential Election 2024) হওয়ার অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রার্থী সেই প্রদেশের সব ক’টি ‘ইলেক্টোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। যেমন, টেক্সাসে ৪০ জন ইলেক্টর রয়েছেন। কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি এই প্রদেশে বেশি ভোট পাবেন, তিনিই প্রদেশের ৪০ জন ইলেক্টরকে জিতে নেবেন। ইলেক্টোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। মাইনে এবং নেব্রাসকা এই দু’টি প্রদেশ বাদে বাকি সবগুলি রাজ্যের ইলেক্টোরাল ভোট যোগ করলে যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ভোট পাবেন তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সেই প্রার্থীর রানিং মেট হয়ে যাবেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট। আগামী ১৩ ডিসেম্বর ইলেক্টরেরা সংশ্লিষ্ট প্রাদেশিক রাজধানীতে জড়ো হয়ে তাঁদের দলের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্ব শেষ করবেন।

    আরও পড়ুন: কানাডায় মন্দিরে হামলার ঘটনায় প্রকট ট্রুডোর ব্যর্থতা, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    জয় কীভাবে সম্ভব

    ঐতিহাসিক ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (US Presidential Election 2024) বেশ কিছু প্রদেশে একছত্র ভাবে আধিপত্য বজায় রেখেছে কোনও এক রাজনৈতিক দল। যেমন নিউইয়র্ক, ক্যালিফর্নিয়ার মতো প্রদেশে জিতে আসে ডেমোক্র্যাটরা। আবার টেক্সাস ঐতিহাসিক ভাবে রিপাবলিকানদেরই গড়। এই আবহে ‘সুইং স্টেটগুলির’ (নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, নেভাদা, উইসকনসিন, মিশিগান এবং পেনসিলভেনিয়া) ওপর বেশি নজর থাকে নির্বাচনের ফলাফলের জন্যে। কারণ নির্বাচনের মোড় ঘোরাতে পারে সেই সাতটা প্রদেশের ফল। একেক রাজ্যের হাতে একেক সংখ্যক ইলেক্টোরাল কলেজ থাকার ফলেই সার্বিক ভাবে বেশি ভোট না পেয়েও কোনও এক প্রার্থী জয়ী হতে পারেন নির্বাচনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • White House: হোয়াইট হাউসের ব্যান্ডে বাজল ‘ওম জয় জগদীশ হরে’, মোহিত হয়ে শুনলেন মার্কিনরা

    White House: হোয়াইট হাউসের ব্যান্ডে বাজল ‘ওম জয় জগদীশ হরে’, মোহিত হয়ে শুনলেন মার্কিনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির সন্ধে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসে (White House) পালিত হচ্ছে দীপাবলি। হাউসের সামরিক ব্যান্ডে বাজছে ‘ওম জয় জগদীশ হরে’। মগ্ন হয়ে গান শুনছেন এই বাড়ির বাসিন্দারা। আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর গীতা গোপীনাথ শেয়ার করেছেন (Joe Biden) ভিডিওটি।

    ব্যান্ডে বাজছে ভজন (White House)

    তাতে দেখা যাচ্ছে, ব্যান্ডের চারজন সদস্য পিয়ানো, বেহালা, সেলো এবং ড্রাম বাজিয়ে ভজনটি গাইছেন। গোপীনাথ লিখেছেন, “দীপাবলির জন্য হোয়াইট হাউসের সামরিক ব্যান্ডের ‘ওম জয় জগদীশ হরে’ বাজানোটা দারুণ। শুভ দীপাবলি।” ভিডিওটি ইতিমধ্যেই চার হাজারের বেশি লাইক পেয়েছে। ভারতীয়দের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসাও কুড়িয়েছে ভিডিওটি। ভজনটি পরিবেশনা সুন্দর হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্দো-মার্কিন সুরকার তথা তিনবারের গ্র্যামি অ্যাওায়র্ড বিজয়ী রিকি কেজ বলেন, “গানটি সুন্দরভাবে পরিবেশন করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “চমৎকার সুরারোপ এবং বেহালাবাদক গ্লিস্যান্ডোগুলি বেশ ভালোভাবে করেছেন।”

    মহাকাশ থেকে অংশ নিলেন সুনীতা

    ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট (White House) নির্বাচন। এবার প্রার্থী হননি হোয়াইট হাউসের বর্তমান বাসিন্দা জো বাইডেন। এবার তিনি হোয়াইট হাউসেই দীপাবলি উৎসবের আয়োজন করেছিলেন। এই অনুষ্ঠানে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য এবং কর্মকর্তা-সহ প্রায় ৬০০ ইন্দো-মার্কিন নাগরিক উপস্থিত ছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস, যিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে রয়েছেন, ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনিও। তবে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন।

    আরও পড়ুন: নিশানায় শহুরে নকশালরা, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা প্রয়োজন”, বললেন মোদি

    এদিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী তথা ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ভূয়সী প্রশংসা করেন বাইডেন। পাশাপাশি ভারত থেকে যাওয়া যেসব মানুষ মার্কিন প্রশাসনে রয়েছেন, তাঁদের অবদানও তুলে ধরেন বাইডেন। তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি হোয়াইট হাউসে সব চেয়ে বড় দীপাবলি উৎসবে (Joe Biden) যোগ দিতে পেরে সম্মানিত। এটা আমার কাছে খুব বড় বিষয় (White House)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nobel Prize 2024: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    Nobel Prize 2024: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই বছর নোবেল পুরস্কার (Nobel Prize 2024) পেলেন আমেরিকার দুই বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস এবং গ্যারি রুভকুন। জীবকোষের মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং জিনের ট্রান্সক্রিপশনের পর কীভাবে তাদের ভূমিকা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা নিয়েই গবেষণা করছিলেন এই দুই বিজ্ঞানী। ডায়াবেটিস থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত মানব-শরীরের নানা ধরনের রোগের পিছনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জিনই দায়ী। ভিক্টর এবং গ্যারির গবেষণার ফলে জিনের নিয়ন্ত্রক সম্পর্কে বিশদে জানা গিয়েছে। 

    নোবেলজয়ীদের পরিচয়

    সুইডেনের নোবেল অ্যাসেমব্লি অ্যাট ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট সোমবার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ বছরের নোবেল প্রাপক হিসেবে আমেরিকার দুই বিজ্ঞানীর নাম ঘোষণা করেছে। তারা জানিয়েছে, এই দুই মার্কিন বিজ্ঞানীর যুগান্তকারী আবিষ্কার জিন নিয়ন্ত্রণের একটি সম্পূর্ণ নতুন নীতির খোঁজ দিয়েছে। এই নীতি বহুকোষী জীবদের জন্য অপরিহার্য। যার মধ্যে মানুষ-ও রয়েছে। পোলিশ বংশোদ্ভূত জীব রসায়নবিদ ভিক্টর আমেরিকার নাগরিক। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির প্রাক্তনী। জিন বিশেষজ্ঞ গ্যারি ম্যাসাচুসেটস হাসপাতালের জৈব অনুবিদ্যার গবেষক তথা বোস্টনের হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের জিনবিদ্যার অধ্যাপক। 

    নোবেল জয়ীদের কাজ

    ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের নোবেল অ্যাসেম্বলি আরও জানিয়েছে, কীভাবে মানুষের ডিএনএর মধ্যে থাকা একই জেনেটিক তথ্য থেকে মানুষের হাড়, স্নায়ু, ত্বক এবং হৃদপিণ্ডের কোষ-সহ বিভিন্ন ধরণের বিশেষ কোষের জন্ম হয়, সেই সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেছে অ্যামব্রোস এবং রুভকুনের গবেষণা। অভিন্ন জেনেটিক উপাদান থাকা সত্ত্বেও, কীভাবে এই বিভিন্ন টিস্যুগুলি বিকাশিত হয়, সেই জটিল প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করেছে তাঁদের কাজ। আর্থিক পুরস্কার হিসেবে মার্কিন বিজ্ঞানী জুটি ১ কোটি ১০ লক্ষ সুইডিশ ক্রাউন (প্রায় ৯,২৩,৬৭,৫০১ টাকা) পাবেন, যা তাঁদের মধ্যে সমানভাগে ভাগ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • China: ডকেই ডুবে গেল পারমাণবিক সাবমেরিন! প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা চিনের

    China: ডকেই ডুবে গেল পারমাণবিক সাবমেরিন! প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা চিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলযুদ্ধে আমেরিকাকে টেক্কা দেওয়ার বাসনা চিনের (China) বরাবরের, যা এবার ধাক্কা খেল। ডুবে গেল বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনীর নতুন পারমাণবিক সাবমেরিন। চিন একথা প্রকাশ্যে না আনলেও বৃহস্পতিবার আমেরিকার প্রতিরক্ষা দফতরের এক সিনিয়র আধিকারিক এই দাবি করেন। তাঁর দাবি, চিনের (China) নতুন পারমাণবিক শক্তিচালিত ওই সাবমেরিন (nuclear-powered attack submarine) এই বছরের শুরুর দিকে ডুবে গিয়েছে। উপগ্রহ চিত্রে সেই ছবিও ধরা পড়েছে বলে মত তাঁর।

    খবর প্রকাশ করেনি চিন

    বিশ্বের বৃহত্তম নৌসেনার অধিকারী চিন (China)। চিনের রয়েছে ৩৭০ টিরও বেশি জাহাজ। এছাড়াও, চিন ইতিমধ্যেই একটি নতুন প্রজন্মের পারমাণবিক (Nuclear Submarine) সশস্ত্র সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু করেছে। এমন অবস্থায় এই খবর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। এই খবর সামনে আসায় অস্বস্তির মধ্যে পড়েছে বেজিংও। যদিও তাদের তরফে এখনও কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। ওয়াশিংটনে চিনা দূতাবাসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, এ বিষয়ে তাঁদের কাছে দেওয়ার মতো কোনও তথ্য নেই। দূতাবাসের তরফে বলা হয়, এই ঘটনা সম্পর্কে তারা অবগত নয়। 

    আরও পড়ুন: পরীক্ষায় ডাহা ফেল প্রতিদিনের ব্যবহৃত প্যারাসিটামল, প্যান ডি! ৫৩ ওষুধের তালিকা প্রকাশ

    মে-জুন মাসের ঘটনা

    চিনের (China) প্রতিরক্ষা শিল্প দীর্ঘদিন ধরেই দুর্নীতিগ্রস্ত। তাদের সরঞ্জামের গুণমান এমনকী লালফৌজের জলসেনার প্রশিক্ষণ নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ওয়েলিংটন কু, (Taiwan Defence Minister Wellington Koo), শুক্রবার তাইপেইতে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলেন, “একাধিক গোয়েন্দা তথ্য এবং নজরদারি পদ্ধতির মাধ্যমে পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে।” তবে তিনি বিশদ বিবরণ দেননি। মার্কিন ওই কর্মকর্তা জানান, “চিনের নতুন প্রথম-শ্রেণির পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন (Nuclear Submarine) মে থেকে জুনের মাঝামাঝি সময়ে একটি পিয়ারের পাশে ডুবে যায়।” তিনি আরও বলেন, কী কারণে সাবমেরিন ডুবে গিয়েছে বা সেই মুহূর্তে তাতে পারমাণবিক জ্বালানি ছিল কিনা, তা স্পষ্ট নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রদূত বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রাই। নিউ ইয়র্কে প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিন দিনের আমেরিকা সফরে গিয়েছেন তিনি। রবিবার নিউ ইয়র্কে একটি অনুষ্ঠানে আমেরিকার প্রবাসী ভারতীয়েরা তাঁকে সংবর্ধনা জানান। সেখানেই আগামী দিনে ভারতের অবস্থান, পরিকল্পনা সম্বন্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন মোদি। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারত কিছু বললে এখন সারা বিশ্ব সে কথা শোনে। 

    দেশপ্রেমের বার্তা মোদির

    নিউ ইয়র্কে প্রবাসীদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায়, “প্রবাসীদের গুরুত্ব, ক্ষমতার বিষয়ে আমি শুরু থেকেই শ্রদ্ধাশীল। আপনারা সকলে আমার কাছে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রদূত।” দেশপ্রেমের বার্তা দিয়ে মোদি বলেন, “ভারতীয়দের হৃদয়ে গাঁথা আছে দেশাত্মবোধ। এটাই আমাদের শান্তিপূর্ণ, আইন অনুসরণকারী, দায়িত্ববান বৈশ্বিক নাগরিক তৈরি করে। দেশ তাঁর সন্তানদের প্রতি গর্ববোধ করে। একইসঙ্গে বিশ্বকেও বোঝায় যে ভারত হল বিশ্ব-বন্ধু। আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধই আমাদের অনন্য করেছে।”

    মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী

    “মোদি অ্যান্ড ইউএস” অনুষ্ঠানে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “যখন স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল, তখন হাজার হাজার মানুষ জীবনের বলিদান করেছিলেন। আমি স্বরাজের জন্য জীবন দিতে পারিনি, কিন্তু আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার জীবন সু-রাজ (সুশাসন) ও সমৃদ্ধ জীবনের জন্য অর্পণ করব। প্রথম দিন থেকেই এটিই মিশন ছিল।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি যে মুখ্যমন্ত্রী হব। কিন্তু যখন হলাম, তখন গুজরাটের সবথেকে বেশি মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী হলাম। তারপর জনগণ আমায় প্রোমোশন দিল, আমায় প্রধামন্ত্রী করল। দেশ ভ্রমণ করে আমি যে শিক্ষা নিয়েছিলাম, তাই-ই আমার সুশাসন মডেলকে আরও শক্তিশালী করেছিল। এই তৃতীয় দফায় আমি আরও তিনগুণ দায়িত্ব নিয়ে এগোচ্ছি।”

    বিশ্ববন্ধু ভারত

    আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভারতের অবস্থান প্রসঙ্গে এদিন মোদি (PM Modi) বলেন, “গত কয়েক বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। এখন ভারত কিছু বললে সারা বিশ্ব তা শোনে। কিছু দিন আগে আমি যখন বলেছিলাম, এটা যুদ্ধের সময় নয়, সকলে সে কথার গুরুত্ব বুঝেছিল। বিশ্বের কোনও প্রান্তে যখনই কোনও সঙ্কট দেখা দেয়, প্রথম সাড়া দেয় ভারত। বিশ্বের উপর চাপ বৃদ্ধি করা ভারতের উদ্দেশ্য বা অগ্রাধিকার নয়। আমরা চাপ বৃদ্ধি নয়, ভারতের প্রভাব বিস্তার করতে চাই। বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় না ভারত। চায় বিশ্বের উন্নতিতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে।”

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    ক্রীড়াক্ষেত্র থেকে ব্যবসা

    আগামী দিনে ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন করা নিয়ে মোদি (PM Modi) জানান, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। শীঘ্রই সে বিষয়ে ইতিবাচক বার্তা আসতে চলেছে। ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড়, বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৯ (Modi in New York)। তিনি বলেছেন, “এখন ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড় এবং বিস্তৃত হয়ে গিয়েছে। তা হয়েছে গত দু’বছরের মধ্যে। এখন ভারতে তৈরি ৬জি পরিষেবার জন্য কাজ চলছে। আগামী দিনে ভারত নিজস্ব চিপ তৈরি করতে চলেছে। ভারতে এখন প্রচুর কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমরা এখন আর সুযোগের জন্য অপেক্ষা করি না। আমরাই সুযোগ তৈরি করি। গত ১০ বছরে প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারত নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share