Tag: us

us

  • PM Modi: মার্কিন সফরে মোদি! বাইডেন প্রশাসন ভারতে ফেরাল ২৯৭টি পাচার হওয়া প্রাচীন সামগ্রী

    PM Modi: মার্কিন সফরে মোদি! বাইডেন প্রশাসন ভারতে ফেরাল ২৯৭টি পাচার হওয়া প্রাচীন সামগ্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) রয়েছেন আমেরিকা সফরে। তাঁর সফরের সময় আরও ২৯৭টি প্রাচীন সামগ্রী ফিরিয়ে দিল আমেরিকা। প্রসঙ্গত, এই সামগ্রীগুলি অতীতে বিভিন্ন সময়ে ভারত থেকে পাচার করা হয়েছিল বিদেশে। মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিদেশে পাচার হওয়া সামগ্রী দেশে ফেরানোর (Smuggled Antiquities) তোড়জোড় শুরু হয়। এই প্রক্রিয়া চলছে  ২০১৪ সাল থেকেই। তারপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৬৪০টি পাচার হয়ে যাওয়া প্রাচীন সামগ্রী ভারতে ফিরেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফিরিয়েছে আমেরিকাই। তথ্য বলছে, চুরি যাওয়া ৫৭৮টি প্রাচীন সামগ্রী ২০১৪ সাল থেকে ভারতে ফিরিয়েছে আমেরিকা। 

    ২০২১ ও ২০২৩ সালে মোদির (PM Modi) সফরেও প্রাচীন সামগ্রী ফেরায় আমেরিকা

    ৩ বছর আগে ২০২১ সালে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন, তখনও ফেরানো হয়েছিল ১৫৭টি প্রাচীন সামগ্রী। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে ছিল দ্বাদশ শতাব্দীর একটি নটরাজ মূর্তি। ২০২৩ সালে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যখন আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন, তখন পাচার হওয়া আরও ১০৫টি সামগ্রী ফিরিয়েছিল আমেরিকা। শনিবার মার্কিন প্রশাসন ফেরাল আরও ২৯৭টি প্রাচীন সামগ্রী (Smuggled Antiquities)।

    বাইডেন প্রশাসনকে ধন্যবাদ মোদির (PM Modi)

    এনিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলের বার্তায় বাইডেন প্রশাসনকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন মোদি (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘প্রাচীন সামগ্রী পাচারের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। আমি ধন্যবাদ জানাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ভারত থেকে পাচার হওয়া ২৯৭টি সামগ্রী ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।’’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসে দিল্লিতে ৪৬তম বিশ্ব হেরিটেজ বৈঠকে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয় ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে। ভবিষ্যতে ভারত থেকে প্রাচীন সামগ্রী আমেরিকায় যেন পাচার না হয়, সে কারণেই এই চুক্তি সই করে দুই দেশ।

     
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আমেরিকার পথে প্রধানমন্ত্রী মোদি, যোগ দেবেন কোয়াড বৈঠকে, সাক্ষাৎ ট্রাম্পের সঙ্গেও

    PM Modi: আমেরিকার পথে প্রধানমন্ত্রী মোদি, যোগ দেবেন কোয়াড বৈঠকে, সাক্ষাৎ ট্রাম্পের সঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের জন্য আমেরিকা উড়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কোয়াড সামিটে যোগদান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক, রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় বিশেষ সম্মেলনে ভাষণ, প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে আলাপচারিতা-সহ ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। শনিবার সকালে আমেরিকা সফরের জন্য রওনা দেন মোদি। মোদিকে স্বাগত জানাতে আমেরিকায় প্রস্তুতি তুঙ্গে। সেজে উঠেছে নিউ ইয়র্ক।

    কোথায় কখন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    এএনআই সূত্রে খবর, ২১ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমেরিকায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সফরসূচি অনুযায়ী আজ, ২১ সেপ্টেম্বর তিনি ষষ্ঠ কোয়াড সামিটে অংশ নেবেন। ২২ সেপ্টেম্বর আমেরিকায় ভারতীয় সম্প্রদায়ের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। যার জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান নিয়ে উদগ্রীব মোদি নিজে। তিনি বলেছেন, ‘‘আমেরিকায় ভারতীয় প্রবাসীদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আমি মুখিয়ে আছি। সেই সঙ্গে সে দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও দেখা হবে আমার। তাঁরাই দুই দেশের মধ্যেকার সম্পর্কে স্বচ্ছতা প্রদান করেন।’’ এর পর ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় বিশেষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন মোদি। এই বৈঠকের নাম ‘সামিট অফ দ্য ফিউচার’। 

    কোয়াড বৈঠকে যোগদান

    আমেরিকায় গিয়ে তিনি চতুর্দেশীয় কোয়াড বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। বৈঠকে থাকবেন কোয়াডের অন্য সদস্য দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানেরাও। ভারত ছাড়াও কোয়াডে রয়েছে আমেরিকা, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া। এ বছর কোয়াডের চতুর্থ বৈঠক আয়োজন করেছে আমেরিকা। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের চোখ রাঙানি রুখতে হাতে হাত রেখেছে এই দেশগুলো। নিজের শহর উইলমিংটনে কোয়াড বৈঠকের আয়োজন করেছেন বাইডেন। তবে শুধু বাইডেনই নয় মোদি সাক্ষাৎ করবেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও। ‘বন্ধু’ মোদির (PM Modi) সঙ্গে দেখা করতে উচ্ছ্বসিত রিপাবলিকান নেতা। 

    রওনার সময় কী বললেন মোদি?

    আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে এদিন মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিয়ো কিশিদার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। যোগ দেব কোয়াড সামিটে। ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি, সংহতি এবং অগ্রগতির কথা চিন্তা করে, চার দেশের সংগঠন হিসাবে কোয়াড উঠে এসেছে। বাইডেনের সঙ্গে আমার বৈঠকে আমেরিকা এবং ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আমি আশা করছি।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ সেপ্টেম্বর তিন দিনের আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (India)। তার আগে শিখ ফর জাস্টিসের নেতা গুরুপন্ত সিং পান্নুনকে (Gurpatwant Pannun) খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্র মামলায় ভারত সরকারের বিরুদ্ধে সমন জারি প্রসঙ্গে মন্তব্য করলেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি।

    ভারত সরকারের নামে সমন জারি (Gurpatwant Pannun)

    আমেরিকার একটি আদালত ভারত সরকারের নামে সমন জারি করেছে। এই সমনে নাম রয়েছে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, র-এর প্রাক্তন প্রধান সামন্ত গোয়েল, এজেন্ট বিক্রম যাদব ও ব্যবসায়ী নিখিল গুপ্তার। ভারতের বিদেশ সচিব বলেন, “এই বিষয়টি প্রথমবার ভারতের নজরে আসার পর কিছু পদক্ষেপ করা হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের কমিটি দ্বারা অভিযোগগুলির তদন্ত করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিতে যুক্ত রয়েছে।” বিদেশ সচিব বলেন, “সম্প্রতি দায়ের করা মামলাগুলি পুরোপুরি অযৌক্তিক। অভিযোগও ভিত্তিহীন। মামলা দায়ের করা হলেও, এতে আমাদের মূল অবস্থানের প্রতি কোনও প্রভাব পড়বে না।”

    আরও পড়ুন: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস

    ভারতে নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস (Gurpatwant Pannun)। এর প্রতিষ্ঠাতা খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুন। মিশ্রি বলেন, “এই মামলার পেছনে রয়েছে ব্যক্তির অতীত পরিচিতি। কারণ তিনি আগেও বহুবার ভারত বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এটি (শিখ ফর জাস্টিস) একটি বেআইনি সংগঠন। এই সংগঠনকে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ১৯৬৭-এর অধীনে বেআইনি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ এটি দেশ বিরোধী ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে জড়িত।” বিদেশ সচিব বলেন, “শিখ ফর জাস্টিসের উদ্দেশ্য হল ভারতের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিঘ্নিত করা।”

    প্রসঙ্গত, খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় অভিযুক্ত নিখিল গুপ্তা। ২০২৩ সাল থেকেই চেক প্রজাতন্ত্রের জেলে বন্দি ছিলেন তিনি। এই নিখিলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় নিখিলকে তাদের দেশে নিয়ে গিয়ে বিচার করতে চেয়েছিল আমেরিকা। তাঁর বিরুদ্ধে খুনের জন্য বরাত দেওয়ার ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে মার্কিন আদালতে। ভারত (India) সরকারের একটি এজেন্সির আধিকারিকের নির্দেশেই নিখিল এই কাজ করেন বলে অভিযোগ (Gurpatwant Pannun)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সফরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। প্রত্যাশিতভাবেই ভিড় করেছিলেন সাংবাদিকরা। সেই অনুষ্ঠানেই এক সাংবাদিককে আক্রমণ করে বসেন কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। আক্রান্ত সাংবাদিকটি হলেন ‘ইন্ডিয়া টুডে’র রোহিত শর্মা। তিনি ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল প্রেস ক্লাবের সদস্য। তাঁর ‘অপরাধ’, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন স্যাম পিত্রোদাকে তিনি বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধীর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। এর পরেই কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে আক্রমণ করেন। এভাবে সাংবাদিককে হেনস্থার তীব্র নিন্দা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মার্কিন প্রেস ক্লাবের বিবৃতি (US Press Club)

    এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে বিবৃতি দিল আমেরিকার প্রেস ক্লাব (US Press Club)। বিবৃতিতে ডালাস এলাকার এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এনপিসি-র প্রেসিডেন্ট এমিলি উইলকিন্স জানান, ঘটনাটি যখন ঘটেছিল, তখন শর্মা ডালাস এয়ারপোর্টের কাছাকাছি একটি হোটেলে পিত্রোদার সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র ওই সাংবাদিক কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর আগমনের অপেক্ষায় ছিলেন।

    নিগ্রহের শিকার সাংবাদিক

    সাক্ষাৎকারের সময় আইওসি-র বেশ কয়েকজন সদস্য ও কংগ্রেস কর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। শর্মা যখন তাঁর শেষ প্রশ্ন করেন, তখন উপস্থিত কয়েকজন আপত্তি জানান। তাঁকে বাধা দিয়ে চিৎকার করতে শুরু করেন। ধাক্কাধাক্কিও করা হয় তাঁকে। কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর ফোন। অভিযোগ, ওই দলে থাকা রাহুল গান্ধীর কর্মীরা শর্মার ফোন থেকে কিছু ফাইল মুছে দিয়েছিলেন। তার পরেই ফেরত দেওয়া হয়েছিল ফোনটি।’

    আরও পড়ুন: দশ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ভোটগ্রহণ শুরু ২৪ আসনে

    পরে অবশ্য পিত্রোদাকে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তিনি পরে শর্মার কাছে ক্ষমাও চেয়েছিলেন। উইলকিন্স বলেছিলেন, “নিরাপত্তা কর্মীদের অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করা সাংবাদিকরা তিনি যে দেশেরই হোন না কেন, তিনি প্রথম সংশোধনী দ্বারা সুরক্ষিত। শর্মার ফোন বাজেয়াপ্ত করা, বিষয়বস্তু মুছে ফেল ঠিক হয়নি। এটা একটা অননুমোদিত একটি (US Press Club) কাজ।”

    ঘটনায় কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি বলেন, “তারা (কংগ্রেস) মহব্বত কি দুকান চালাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশের এক সাংবাদিকক আমেরিকায় কংগ্রেসের নিষ্ঠুরতার শিকার হতে হচ্ছে। ভারতের এক সন্তানকে আমেরিকায় অপমান করা হয়েছে (Rahul Gandhi)। যারা মত প্রকাশের দাবিদার, তারা বর্বরতায় লিপ্ত হয়েছে (US Press Club)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: ফের হত্যার চেষ্টা ট্রাম্পকে! গল্ফ ক্লাবে চলল গুলি, অল্পের জন্য বাঁচলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

    Donald Trump: ফের হত্যার চেষ্টা ট্রাম্পকে! গল্ফ ক্লাবে চলল গুলি, অল্পের জন্য বাঁচলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও হত্যার চেষ্টা প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump)। মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর), গুলি চলেছে ফ্লোরিডায় (Florida) তাঁর গল্ফ ক্লাবের কাছেই। তবে, ট্রাম্প নিরাপদেই রয়েছেন। ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন বা এফবিআই জানিয়েছে, তাঁরা এই ঘটনাটিকে ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা হিসেবেই বিবেচনা করছে এবং এই ঘটনার তদন্ত করছে। আগ্নেয়াস্ত্র-সহ এক প্রৌঢ়কে গ্রেফতার করেছে আমেরিকার সিক্রেট সার্ভিস। ট্রাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে তারাই।

    ট্রাম্পের উপর হামলার নিন্দা

    জানা গিয়েছে, স্থানীয় সময় অনুযায়ী, রবিবার দুপুর ২টোর (ভারতীয় সময় রাত ১১টা ৩০ মিনিট) কিছু আগে, ট্রাম্পের গল্ফ ক্লাবের কাছে একজনকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘুরতে দেখেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সিক্রেট সার্ভিস। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান, কিন্তু পরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম রায়ান ওয়েসলি রাউথ, বয়স ৫৮ বছর। তবে, তিনি কী উদ্দেশ্যে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিলেন, তা এখনও জানা যায়নি। এই ঘটনার পরপরই, ট্রাম্প (Donald Trump) একটি ইমেল করে তাঁর সমর্থকদের জানিয়েছেন, তিনি নিরাপদে আছেন। তিনি আরও বলেছেন, “কখনও আত্মসমর্পণ করব না।” হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ট্রাম্পের উপর হামলার নিন্দা করেছেন। তাঁরা বলেছেন, “ট্রাম্প নিরাপদ জেনে আমরা আনন্দিত। আমেরিকায় হিংসার কোনও স্থান নেই।”

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সুপ্রিম-শুনানি, জুনিয়র ডাক্তাররা নিয়োগ করলেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংকে

    ট্রাম্প এখন নিরাপদে

    আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) এর আগে পেনসিলভেনিয়ায় হামলার শিকার হয়েছিলেন। অল্পের জন্য সে বার রক্ষা পেয়েছিলেন ট্রাম্প। গুলি তাঁর কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছিল। কান থেকে রক্তও ঝরেছিল বিস্তর। রবিবার আবার ট্রাম্পের উপর হামলার চেষ্টা হল। যদিও এ বার গুলি চললেও ট্রাম্প নিরাপদেই ছিলেন। ফ্লোরিডায় (Florida) তিনটি গল্ফ কোর্টের মালিক ট্রাম্প। প্রায়শই তাঁর দিন শুরু হয় ওয়েস্ট পাম বিচে অবস্থিত এই গল্ফ কোর্টে এক রাউন্ড গল্ফ খেলে। ঘটনার সময়ও তিনি সেখানে গল্ফ খেলছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    কে এই রায়ান ওয়েসলি রাউথ?

    এদিকে, ট্রাম্পকে হত্যা করতে চাওয়ার অভিযোগে ধৃত রায়ান ওয়েসলি রাউথ কট্টর ডেমোক্র্যাট সমর্থক এবং ঘোরতর ভাবে ট্রাম্পের বিরোধী বলে জানা গিয়েছে। রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে তিনি ইউক্রেনকে সমর্থন করেন। এমনকী, যুদ্ধ করতে ইউক্রেনেও গিয়েছিলেন প্রৌঢ়। পাশাপাশি, আমেরিকার লোকজনকেও যুদ্ধের জন্য ইউক্রেনে আহ্বান জানাতেন তিনি। মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ঘটনার সময়, ডোনাল্ড ট্রাম্পের থেকে মাত্র ২৭৫ থেকে ৪৫০ মিটার দূরে ছিলেন ওই বন্দুকধারী। শুধু তাই নয়, তাঁর হাতে একটি একে-৪৭ ধরনের রাইফেলও ছিল। তাতে দুরবীনও লাগানো ছিল। সেই সঙ্গে তার সঙ্গে একটি গোপ্রো ক্যামেরাও ছিল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trump vs Harris: কমলার নিশানায় ট্রাম্প, বিতর্কসভা জমিয়ে দিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত

    Trump vs Harris: কমলার নিশানায় ট্রাম্প, বিতর্কসভা জমিয়ে দিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষের দিকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মার্কিন মুলুকে (US Presidential Election 2024)। নির্বাচনে মুখোমুখি হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প (Trump vs Harris)। নির্বাচনী দৌড় থেকে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ছিটকে যাওয়ায় ডেমোক্র্যাটরা সর্বসম্মতিক্রমে বেছে নিয়েছেন হ্যারিসকে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে গোহারা হারানোর শপথ নিয়েছে তিনি। সম্প্রতি এই দুই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী যোগ দিয়েছিলেন বিতর্কসভায় (US Presidential Debate)। সেখানেই ট্রাম্পকে একের পর এক কটাক্ষ-বাণে বিদ্ধ করতে থাকেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

    ট্রাম্পকে ধুয়ে দিলেন কমলা (Trump vs Harris)

    বিতর্কসভায় প্রথম থেকেই ঝাঁঝালো ছিলেন কমলা। আগাগোড়াই তিনি চাঁদমারি করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে। বলেন, “যাঁরা ভাবছেন ট্রাম্প দেশবাসীর কথা ভাবছেন, তাঁরা সকলেই ভুল করছেন। বোকামো করবেন না। ট্রাম্পের সমস্ত ভাবনার পিছনের কোনও না কোনও স্বার্থ লুকিয়ে রয়েছে। নিজের লাভ ছাড়া কোনও কথাও ভাবেন না উনি।” ডেমোক্র্যাট প্রার্থী (Trump vs Harris) বলেন, “ট্রাম্প কেবলমাত্র ধনীদের জন্য অর্থনৈতিক সংস্কারের কথা বলছেন। সকলের মন ভোলাতে এসব কথা বলছেন উনি। আখেরে এতে লাভ হবে ধনীদেরই। গোটা দেশকে বেকারত্ব ও কর্মহীনতার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন উনি। তার মারাত্মক ফল ভোগ করেছে গোটা দেশ।” তিনি (US Presidential Debate) বলেন, “ট্রাম্প চিন ও অন্যান্য দেশ থেকে আসা পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়াতে চান। এটা আসলে মার্কিনদের ওপর বিক্রয় কর বসানো। এর ফলে পণ্যের মূল্য বেড়ে যাবে।”

    প্রসঙ্গ গর্ভপাত

    গর্ভপাত প্রসঙ্গে কমলা বলেন, “মহিলারা তাঁদের শরীর নিয়ে কী করবেন, কী তাঁদের করা উচিত, সরকার কিংবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Trump vs Harris) তা বলা উচিত নয়।” তাঁর দাবি, “ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গর্ভপাত নিষিদ্ধ বিলে সই করে দেবেন।” সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করেন ট্রাম্প। বলেন, “আমি এমন কোনও নিষেধাজ্ঞায় সই করছি না, করার প্রয়োজনও নেই।”

    আরও পড়ুন: “সাইবার নিরাপত্তা ছাড়া জাতীয় নিরাপত্তাও অসম্ভব”, বললেন শাহ

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ প্রসঙ্গে কমলা বলেন, ইজরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। গত বছর ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে ঢুকে ১ হাজার ২০০ মানুষকে হত্যা করেছিল।” ডেমোক্র্যাট প্রার্থী (Trump vs Harris) বলেন, “অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ হওয়া দরকার। গাজায় সম্পূর্ণ যুদ্ধ বিরতি প্রয়োজন। সেই সঙ্গে যাদের বন্দি করে রাখা হয়েছে, তাদের মুক্তি দিতে হবে (US Presidential Debate)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Rail Network: ভারতে প্রায় ১০০ শতাংশ রেলপথের বৈদ্যুতিকরণ সম্পন্ন, যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র ১%!

    India’s Rail Network: ভারতে প্রায় ১০০ শতাংশ রেলপথের বৈদ্যুতিকরণ সম্পন্ন, যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র ১%!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলের নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে রয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক হল ভারতীয় রেল। দেশের সমস্ত ব্রডগেজ লাইনে ইলেক্ট্রিফিকেশনের কাজ শেষ করতে উদ্যোগী ভারত। ভারতীয় রেলে ইলেক্ট্রিফিকেশন বা বৈদ্যুতিকরণের কাজ শুরু হয়েছিল ১৯২৫ সালে। তখন দেড় হাজার ভোল্ট ডিসি লাইনের বৈদ্যুতিক লাইন বসানো হয়েছিল। পরে তা তিন হাজার ভোল্টে রূপান্তরিত হয়। ১৯৫৭ সালে রেল মন্ত্রক সব বৈদ্যুতিক লাইনকে ২৫ কিলোভোল্ট এসি ট্রাকশনে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যমাত্র নেয়। দেশের প্রথম বিদ্যুৎ চালিত ট্রেন চলেছিল সেন্ট্রাল রেলওয়েতে। বম্বে টার্মিনাস (এখন ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস) থেকে কুরলা পর্যন্ত চলেছিল সেই ট্রেন। এখন দেশে অধিকাংশ ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিন বা ইএমইউ ট্রেন চলে। গত কয়েক বছর ধরেই প্রতি বছর ৬ হাজার কিলোমিটার রেলপথে ইলেক্ট্রিফিকেশন করা হয়েছে।  বর্তমানে এটি ৯৬ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুতায়িত। এর বিপরীতে, যুক্তরাষ্ট্রে এই হার মাত্র ১ শতাংশ!

    ভারতের নেট-জিরো লক্ষ্য

    ভারতীয় রেলওয়ে, ২০৩০ সালের মধ্যে নেট-জিরো অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ১০০ শতাংশ ব্রডগেজ লাইন বৈদ্যুতিক করবে রেল। সম্প্রতি রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই দেশের ৯৬ শতাংশ ব্রডগেজ লাইনে ইলেক্ট্রিফিকেশনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৪ শতাংশ কাজও খুব শীঘ্রই শেষ করা হবে। গত কয়েক বছর ধরেই রেললাইনে ইলেক্ট্রিফিকেশনের কাজে জোর দেওয়া হয়েছে রেলের তরফে। সেই লক্ষ্যে কাজও চলছে নিরন্তর। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত, ভারতীয় রেলওয়ে ১৪,৫০০টি ট্রেনের মধ্যে ১০,০০০টিরও বেশি বৈদ্যুতিক ট্রেন পরিচালনা করছিল। কিছু ক্ষেত্রে, পুরানো ডিজেল ট্রেনগুলোকে বৈদ্যুতিক ট্রেনে রূপান্তরিত করা হয়েছিল, তবে বেশিরভাগই ছিল নতুন। গত বছর ১,৩০০টি নতুন বৈদ্যুতিন লোকোমোটিভের জন্য একটি অর্ডার ছিল, যা সিমেন্স মবিলিটি তাদের বৃহত্তম অর্ডার হিসেবে উল্লেখ করেছে।

    কেন বিদ্যুতায়ন

    ডিজেল ট্রেনের ব্যবহার বন্ধ করার প্রধান উদ্দেশ্য শুধুমাত্র জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা নয় বা দূষণ থেকে স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানো নয়। বৈদ্যুতিক ট্রেন চালানো সস্তাও। এসব ট্রেন বেশি পরিমাণ মাল বহন করতে পারে বা ডিজেল লোকোমোটিভগুলোর চেয়ে বেশি সংখ্যক যাত্রী পরিবহণ করতে সক্ষম। এছাড়া এই পরিবর্তন দেশের আমদানি করা অপরিশোধিত তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে দেয়। “ডিজেল রেল সিস্টেম থেকে বিদ্যুতায়িত রেল সিস্টেমে দ্রুত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভারত একটি চমৎকার উদাহরণ” বলেছেন পরিবেশ সংরক্ষণে নিবেদিত অ-লাভজনক প্রতিষ্ঠান আর্থজাস্টিস-এর সিনিয়র অ্যাটর্নি ইয়াসমিন আগেলিডিস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি দুর্দান্ত মডেল হতে পারে ভারত, এমনই দাবি তাঁর। একসময় ভারতেও প্রচুর ডিজেল ট্রেন ছিল, এখন যুক্তরাষ্ট্রে সেই একই পরিস্থিতিতে রয়েছে।

    ভারত কীভাবে এগিয়ে গেল

    ২০১১ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ভারতে ১২,০০০ মাইল রেলপথ বিদ্যুতায়িত হয়েছিল, এবং ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে আরও ১২,০০০ মাইল রেলপথ বিদ্যুতায়িত করা হয়েছে। এর জন্য সবরকম সাহায্য করেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। আগেলিডিস-এর কথায়, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী খুব স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, তিনি দেশের ১০০ শতাংশ রেলপথ বিদ্যুতায়িত চান। আমি মনে করি এই স্পষ্ট নির্দেশনা এবং নীতিগত লক্ষ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।” রেলপথ সরকারের মালিকানাধীন হওয়ার কারণে এই প্রক্রিয়াটি দ্রুত সম্পন্ন হয়েছে। সরকার ভূমি, বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য সংশ্লিষ্ট অ্যাক্সেস এবং নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডব্লিউআরআই ভারতের পরিবহণ কর্মসূচির প্রধান পাওয়ান মুলুকুটলা। 

    আরও পড়ুন: ভয় পাচ্ছে চিন-পাকিস্তান! পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম দ্বিতীয় ডুবোজাহাজ পেল নৌসেনা

    আমেরিকা কেন পিছিয়ে

    যুক্তরাষ্ট্রে, বেশিরভাগ রেলপথ বেসরকারি মালিকানাধীন, সেখানে বৈদ্যুতিক অবকাঠামোতে বিনিয়োগের প্রতি কম আগ্রহ দেখা গিয়েছে। আগেলিডিস বলেন, “সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বৈদ্যুতিক রেল আসলে ডিজেলের চেয়ে সস্তা হতে পারে কারণ এটি একটি অনেক সস্তা জ্বালানি উৎস।”  তাঁর দাবি, “এটি একটি বিশাল কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারীও বটে। তবে আমি মনে করি বেসরকারি রেলওয়ের মডেলটি শুধু স্বল্পমেয়াদী লাভের দিকে তাকিয়ে আছে এবং তারা তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কী দিতে পারে তার ওপর সবকিছু নির্ভর করছে। এটি একটি বড় সমস্যা, কারণ এটি শেয়ারহোল্ডারদের মুনাফাকে জনস্বাস্থ্য এবং আমাদের জলবায়ু লক্ষ্যগুলোর চেয়ে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonobuoys: সহজেই শত্রু-সাবমেরিনের মিলবে খোঁজ! ভারতকে সোনোবয় দিতে রাজি আমেরিকা

    Sonobuoys: সহজেই শত্রু-সাবমেরিনের মিলবে খোঁজ! ভারতকে সোনোবয় দিতে রাজি আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে ‘সোনোবয়’ (Sonobuoys) বিক্রির ছাড়পত্র দিল আমেরিকা। ডুবোজাহাজ (Anti Submarine Warfare) খুঁজতে পারদর্শী অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তি ভারতকে বিক্রির ছাড়পত্র দিয়েছেন আমেরিকার বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। শনিবার ওয়াশিংটন থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। মার্কিন  সেক্রেটারি অফ স্টেট জানিয়েছেন, ডুবোজাহাজ খুঁজে বার করতে পারদর্শী ‘সোনোবয়’ এবং তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় সামগ্রী ভারতকে সামরিক ক্ষেত্রে বিক্রি করা যাবে। 

    মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতি

    ভারতকে সোনোবয় (Sonobuoys) বিক্রির প্রসঙ্গে শনিবার এক বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীন সংস্থা ডিফেন্স সিকিওরিটি কো-অপারেশন এজেন্সি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, এই প্রযুক্তি বিক্রির বিষয়ে প্রয়োজনীয় শংসাপত্র পেতে মার্কিন কংগ্রেসে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে ভারত আমেরিকা থেকে মোট ৩ ধরনের সোনোবয় কিনতে চেয়েছে। এই সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও যন্ত্র চালানোর প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী চাওয়া হয়েছে। আমেরিকা এই যন্ত্রের আনুমানিক দর ঠিক করেছে ৫২.৮ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় হিসাব ৪৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

    কেমন দেখতে, কাজ কী

    সোনোবয় (Sonobuoys) যন্ত্রগুলি একটি লম্বাটে সিলিন্ডার আকারের বাক্সের মধ্যে রাখা থাকে। বিমান থেকে সমুদ্রে ফেলা হয় এগুলিকে। এর মধ্যে থাকা সেন্সরগুলির মাধ্যমে সমুদ্রের কোথায় ডুবোজাহাজ রয়েছে, তা নির্ধারণ করা যায়। জানা যাচ্ছে, নৌসেনার মাল্টি মিশন এমএইচ-৬০আর সি-হক হেলিকপ্টারে নিযুক্ত করা হবে এই সোনোবয়। অত্যাধুনিক এই সোনোবয় (Anti Submarine Warfare) ভারতীয় নৌসেনার অন্তর্ভুক্ত হলে বঙ্গোপসাগরে হানাদারি চালানো চিনকে রোখা যাবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এই অস্ত্র ভারতের হাতে থাকলে চিনকে আটকানো সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ’’, পুতিন ও জেলেনস্কিকে মোদির আলিঙ্গন নিয়ে কৌশলী জয়শঙ্কর

    রাজনাথ-অস্টিন বৈঠক

    বর্তমানে আমেরিকাতে রয়েছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। শুক্রবার তিনি মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দুই দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্র নেতার মধ্যে। জানা যাচ্ছে, এই বৈঠকে দুই দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকা নিয়ে কথা হয়েছে দুই জনের। দুই রাষ্ট্র নেতার বৈঠকের পরই ভারতকে সোনোবয় (Sonobuoys) বিক্রিতে সবুজ সংকেত দিল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: চারদিনের সফরে মার্কিন মুলুকে যাচ্ছেন রাজনাথ সিং, হতে চলেছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    Rajnath Singh: চারদিনের সফরে মার্কিন মুলুকে যাচ্ছেন রাজনাথ সিং, হতে চলেছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোল্যান্ড এবং ইউক্রেন সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার পোল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। সেখান থেকে তিনি যাবেন ইউক্রেনে। এবার চার দিনের মার্কিন মুলুক (US) সফরে যাচ্ছেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। চারদিনের সরকারি সফরে আমেরিকা যাচ্ছেন রাজনাথ।

    আমেরিকা সফরে রাজনাথ (Rajnath Singh)

    ২৩ অগাস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। থাকবেন ২৬ তারিখ পর্যন্ত। রাজনাথের এই সফরে বাইডেন প্রশাসনের প্রতিরক্ষা সেক্রেটারি লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন রাজনাথ। একথা জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্বয়ং। এই সফরে রাজনাথ সাক্ষাৎ করবেন প্রেসিডেন্ট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাফেয়ার্সের অ্যাসিস্ট্যান্ট জ্যাক সুলিভানের সঙ্গেও। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং বিভিন্ন স্তরে প্রতিরক্ষা এনগেজমেন্টের ব্যকড্রপে হচ্ছে রাজনাথের এই সফর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-মার্কিন কম্প্রিহেনসিভ গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপকে আরও গভীর এবং চওড়া করা হবে বলে আশা।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    মনে রাখতে হবে, এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে। গত বছর রাজনাথের (Rajnath Singh) সঙ্গে অস্টিনের বৈঠক হয়েছিল। তার আগে আগে হয়েছিল ভারত-মার্কিন ২+২ মিনিস্ট্রিয়াল ডায়লগ। জটিল ক্ষেত্রগুলিতে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত টেকনোলজি কো-অপারেশন নিয়ে আলোচনা হয়েছে ওই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে। এই সফরে প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও দেখা করবেন। উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করবেন মার্কিন ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রির কর্তাদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, মার্কিন মুলুকে কিছু মিলিটারি ফেসিলিটি ঘুরে দেখবেন রাজনাথ। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর চলতি সফরে ৩১টি এমকিউ ৯বি প্রিডেটর ড্রোন কেনার পরিকল্পনা রয়েছে। ভারতে জিই এফ ৪১৪ ইঞ্জিনের উৎপাদন নিয়ে কথা হতে পারে দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে। জিই-হল চুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। গত বছর জুনে মোদি যখন বাইডেন সরকারের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউস সফরে গিয়েছিলেন তখনই স্বাক্ষরিত হয়েছিল জিই হাল চুক্তি (GE HAL Pact)। অস্টিন-রাজনাথের আগের বৈঠকেও উঠেছিল বিষয়টি। এবারও (Rajnath Singh) উঠবে বলেই আশাবাদী (US) বিশেষজ্ঞ মহল। উল্লেখ্য, জিই (GE) হল জেনারেল ইলেকট্রিক অ্যারোস্পেস এবং হাল (HAL) হল হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: জানেন কীভাবে বাইডেন ঘনিষ্ঠ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক সেরেছিলেন রাহুল?

    Rahul Gandhi: জানেন কীভাবে বাইডেন ঘনিষ্ঠ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক সেরেছিলেন রাহুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার কয়েকজন কুটনীতিক ও কয়েকটি গোষ্ঠীর দ্বারা চালিত হন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রাহুল সম্প্রতি পার্টির বিদেশী ইউনিট, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেস (IOC) থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরোপ সফরের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। আইওসি আহ্বায়ক রাজবিন্দর সিংয়ের নেতৃত্বে একদল এনআরআই এই বিষয়ে তাঁর সঙ্গে একটি বৈঠক করেছে বলেন খবর। যদিও কংগ্রেসের (Rahul in US) তরফে এই বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। সম্প্রতি ওপিইন্ডিয়া একটি অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে জানায়,২০২৩ সালে রাহুল তাঁর শেষ মার্কিন সফরের সময় হোয়াইট হাউজে ‘গোপন’ বৈঠক করেছিলেন। বহু গণ্য মান্য মার্কিনদের সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন তিনি। যদিও কংগ্রেসের তরফে এই খবর অস্বীকার করা হয়।

    রাহুল গান্ধীর  সফর (Rahul Gandhi)

    রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আলোচনার কথা প্রকাশ্যে এনেছিলেন সীমা সিরোহি। তাঁর কথায়, “হোয়াইট হাউসের বৈঠকটি গোপন রাখার ক্ষেত্রে মত দিয়েছিল দুই পক্ষই। রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা সামনে আনতে চায়নি মার্কিন প্রশাসন। আর রাহুলও বিষয়টি প্রকাশ্যে এনে অস্বস্তিত্ পড়তে চাননি।” সীমা আরও জানান, তাঁকে এই বৈঠকের কথা বলেছিল, কংগ্রেস নেতা প্রবীণ চক্রবর্তী। যদিও প্রবীণ পরে এই বৈঠকের কথা অস্বীকার করেন। প্রবীণ বলেন, “হোয়াইট হাউসে কোনও গোপন বৈঠক হয়নি।” তবে, রাহুল গান্ধী তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় সেনেটর এবং সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন, এর আরও অনেক প্রমাণ রয়েছে। 

    ডিপ স্টেটের ভূমিকা (Rahul in US) 

    সম্প্রতি ওপিইন্ডিয়া ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান স্যাম পিত্রোদা এবং তার সন্দেহজনক এনজিও, গ্লোবাল নলেজ ইনিশিয়েটিভ সম্পর্কে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই সংস্থা মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং রকফেলার ফাউন্ডেশন থেকে অর্থ পায়। এনজিওটি স্যাম পিত্রোদা, রকফেলার ফাউন্ডেশনের বর্তমান ভিপি এবং মার্কিন সরকারের (Rahul in US) প্রাক্তন উপদেষ্টা দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। এতেই বোঝা যায় যে, কংগ্রেস মার্কিন ডিপ স্টেটের সাথে সমঝোতায় রয়েছে। রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বরাবর ভারতে কোনও কাজের জন্য বিদেশী হস্তক্ষেপের দাবি করেন। যা আত্মনির্ভর ভারতের বিপরীত। এই প্রতিবেদন প্রকাশের একদিন পর, কংগ্রেস নেতা প্রবীণ চক্রবর্তী ওপিইন্ডিয়াকে হুমকি দেন। প্রবীণ চক্রবর্তী দাবি করেন যে হোয়াইট হাউসের “গোপন” বৈঠকের খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। আসলে কংগ্রেস বুঝতে পারে এই খবর প্রকাশ্যে এলে তাদের সমস্যায় পড়তে হবে। এই ধরনের বৈঠক ভারতের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। প্রবীণ প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিরোধিতা করলেও কোনও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেননি। তিনি রিপোর্টে উল্লেখিত অন্য কোনও লিঙ্ককে অস্বীকার করেননি। তিনি মার্কিন ডিপ স্টেটের সাথে স্যাম পিত্রোদা এবং রাহুল গান্ধীর সম্পর্ক নিয়েও কোনও প্রশ্ন তোলেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share