Tag: us

us

  • US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)। শপিং মলে এলোপাথাড়ি গুলিবর্ষণের জেরে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ জনের। পরে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে বন্দুকবাজও। টেক্সাসের (Texas) ঘটনায় চাঞ্চল্য। স্থানীয় সূত্রে খবর, শনিবার রাতে টেক্সাসের ডালাসে একটি শপিং মলে ব্যাপক ভিড় ছিল। সপ্তাহান্তে বেশ খোশ মেজাজেই ছিলেন ক্রেতারা। আচমকাই কান ফাটানো গুলির আওয়াজ। ভয়ে এদিক ওদিক ছোটাছুটি শুরু করে দেন ক্রেতারা। কান্না জুড়ে দেন শিশুরা। ব্যাপক ভিড় হওয়ায় এদিন শপিং মলটিতে ছিল পুলিশও।

    রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)…

    পুলিশের দাবি, বন্দুকবাজ ওই যুবকের গুলিতে ১৬ জন জখম হন। খবর পেয়ে দমকল বাহিনী এসে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় স্থানীয় হাসপাতালে। পরে সেখানেই মৃত্যু হয় ৯ জনের। মৃতদের মধ্যে রয়েছে বছর পাঁচেকের এক শিশুও। ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন আরও ৭ জন। দমকল সূত্রে খবর, মৃতদের (US Firing) বয়স ৫ থেকে ৬১ বছর। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে দমকলের আশঙ্কা।

    টেক্সাস পুলিশ বিভাগের প্রধান ব্রায়ান হার্ভি জানান, গুলি চালানোর খবর পেয়েই সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে শপিং মলে উপস্থিত সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করে আনা হয়। আহতদের কয়েকজনকে ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত বন্দুকবাজের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে পুলিশের। মৃত্যু হয়েছে বন্দুকবাজের। তার নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। জানার চেষ্টা চলছে হামলার কারণও। টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট গণহত্যার এই ঘটনাকে অভাবনীয় বিপর্যয় বলে উল্লেখ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: নিভল অশান্তির আগুন, শান্তি ফিরল মণিপুরে, নিট ইউজি ২০২৩ স্থগিত

    আমেরিকায় (US Firing) যে কেউই নিজের কাছে বন্দুক রাখতে পারেন। তাই প্রায়ই বন্দুকবাজের হামলা খবর প্রকাশ্যে আসে। কখনও বন্দুকবাজ হামলা চালায় স্কুলে, কখনও বা শপিং মলে। জনবহুল বিভিন্ন স্থানেও হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। তাদের নিশানা থেকে বাদ যায় না শিশু কিংবা বৃদ্ধ। কেবল টেক্সাসই নয়, আমেরিকার অন্যত্রও কানে আসে এই ঘটনার খবর। তাই গুলিবিদ্ধ হয়ে এ দেশে মৃত্যুর ঘটনা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি-ই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Texas Shooting: বন্দুকবাজের গুলিতে ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত শিশু সহ ৫

    Texas Shooting: বন্দুকবাজের গুলিতে ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত শিশু সহ ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দুকবাজের গুলিতে (Texas Shooting) ফের রক্ত ঝরল আমেরিকায় (America)। এবার অকুস্থল টেক্সাসের ক্লিভল্যান্ড। বছর আটেকের এক শিশু সহ ৫ প্রতিবেশীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরও তিনজন। জানা গিয়েছে, যাঁদের গুলি করে খুন করা হয়েছে, তাঁরা সবাই দক্ষিণ আমেরিকার দেশ হন্ডুরাস থেকে টেক্সাসে এসেছিলেন। ফ্রান্সিসকো ওরোপেজ নামে ওই বন্দুকবাজের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি।

    কী পরিস্থিতিতে বন্দুকবাজ গুলি চালাল (Texas Shooting)?

    শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ বাড়ি লাগোয়া একটি ফাঁকা জায়গায় এআর-১৫ স্টাইলের একটি বন্দুক নিয়ে গুলি ছুড়ছিলেন বন্দুকবাজ। ওই সময় নিহতরা তাঁকে শব্দ করতে বারণ করেন। তাঁরা তাঁকে জানান, বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা। শব্দ করায় বাচ্চা ঘুমোচ্ছে না। সেই সময় বন্দুকবাজ বলেন, আমার বাড়ির সীমানায় আমি যা খুশি করব। অভিযোগ, এর পরেই বন্দুকবাজ তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শিশু সহ পাঁচজনের।

    সান জাসিন্টো কাউন্টির (Texas Shooting) শেরিফ গ্রেগ ক্যাপারস সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, প্রতিবেশীরা ফান্সিসকোর বাড়ির সীমানার কাছে এসে তাকে বলেছিলেন, কিছু মনে করো না। আমাদের বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছি। তুমি এখন শব্দ করো না। সেই সময় ফ্রান্সিসকো বলে, আমার বাড়ির সীমানায় আমি যা খুশি করব। সে সময় সিসি টিভি ক্যামেরায় ফ্রান্সিসকোকে বন্দুক নিয়ে তেড়ে আসতে দেখা যায়। তিনি জানান, এর পরেই বছর চল্লিশের ওই বন্দুকবাজ এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। শেরিফ বলেন, গুলিবিদ্ধ হয়েও ওই মহিলারা বাচ্চাদের বাঁচানোর চেষ্টা করছিলেন।

    আরও পড়ুুন: প্রতিবাদ পরিণত হিংসায়, মণিপুরে বন দফতরের অফিসে আগুন, নৈশ কারফিউ

    বন্দুকবাজ যাঁদের খুন করেছে, তাঁদের প্রত্যেকের মাথায় গুলি করেছে। তিনি জানান, গুলি চালানোর সময় বাড়িটিতে ১০জন ছিলেন। মৃতেরা প্রত্যেকেই হন্ডুরাস থেকে টেক্সাসে এসেছিলেন। তিনি জানান, বন্দুকবাজ (Texas Shooting) এই শহরে এসেছিল মেক্সিকো থেকে। ঘটনার পরে পরেই কাউন্টি থেকে চম্পট দিয়েছে ওই দুষ্কৃতী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TikTok Ban:  ভারতের পথেই আমেরিকা, চিনা অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ হতে চলেছে মার্কিন মুলুকে

    TikTok Ban: ভারতের পথেই আমেরিকা, চিনা অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ হতে চলেছে মার্কিন মুলুকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের দেখানো পথেই এবার হাঁটতে চলেছে আমেরিকা। শর্ট ভিডিও তৈরির জনপ্রিয় চিনা অ্যাপ টিকটক আগেই নিষিদ্ধ হয়েছিল ভারতে। মার্কিন মুলুকেও এবার নিষিদ্ধ হবে চিনা অ্যাপ টিকটক। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে বিল পাশ হয়েছে আমেরিকার সংসদে। ভারতে টিকটক (TikTok) অ্যাপ নিষিদ্ধ (TikTok Banned) হয়েছে প্রায় চার বছর হল।  ২০২০ সালে ভারত সরকার এই অ্যাপ নিষিদ্ধ করে। 

    বিপুল ভোটে বিল পাশ

    বিভিন্ন ইস্যুতে মার্কিন শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে মতানৈক্য থাকলেও টিকটককে নিষিদ্ধ ঘোষণার জন্য হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ঐক্যমত পোষণ করেছে। টিকটককে নিষিদ্ধ করতে যৌথভাবে এই বিল পেশ করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ডেমোক্র্যাট সদস্য রাজা কৃষ্ণমূর্তি এবং রিপাবলিকান সদস্য মাইক গ্যালাহে। বুধবার ইউএস হাউস অভ রিপ্রেজেনটেটিভে টিকটককে (TikTok) নিষিদ্ধ করার বিল পাশ হয়। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সেই বিল পাশ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। টিকটককে নিষিদ্ধ ঘোষণার পক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩৫২ জন। এর বিরোধিতায় ভোট দিয়েছেন ৬৫ জন। যদিও হাউস অব রিপ্রেজেনটিভে এই বিল পাশ হয়ে গেলেও সেনেটে পাশ নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা রয়েছে। সেনেটে পাশ হলেই তবে আমেরিকায় নিষিদ্ধ হবে টিকটক।

    ভারতে আগেই নিষিদ্ধ

    ভারতে মূলত জেনারেশন ওয়াই এবং জেড- এর কাছেই মারাত্মক ভাবে জনপ্রিয় হয়েছিল এই টিকটক অ্যাপ। তবে এই অ্যাপ ব্যান হওয়ার পর এর বেশ কিছু ফিচার ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হল রিলস। টিকটক (TikTok) ছাড়াও একাধিক চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ হয়েছে ভারতে। সেই তালিকায় রয়েছে উই চ্যাট, শেয়ারইট, হ্যালো, লাইক, ইউসি নিউজ, ইউসি ব্রাউজার, বিগো লাইভ ও আরও অনেক অ্যাপ। ইউজারদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বজায় রাখার খাতিরেই এইসব অ্যাপ ব্যান করা হয়েছিল। এ যাবৎ ৩০০-র বেশি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ হয়েছে ভারতে। 

    আরও পড়ুন: আহমেদনগর এখন থেকে অহল্যানগর, নয়া নামে সিলমোহর মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভার

    কেন এই পথে আমেরিকা

    ভারতে নিষিদ্ধ হলেও বিশ্বের অনেক দেশেই রমরমিয়ে এখনও ব্যবসা করছে টিকটক (TikTok) অ্যাপ। চিন, আমেরিকা, রাশিয়া- সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এক লক্ষেরও বেশি কর্মী রয়েছেন যাঁরা টিকটকে কর্মরত। প্রায় ১৭ কোটি আমেরিকান বর্তমানে টিকটক ব্যবহার করেন। আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্ন হচ্ছে এই অভিযোগেই টিকটক নিষিদ্ধ ঘোষণার উদ্যোগ শুরু হয়। এই অ্যাপ ইতিমধ্যেই গুগল এবং অ্যাপল স্টোর থেকে বাদ গিয়েছে।  চাইনিজ মালিকানা থেকে এই অ্যাপের মালিকানা অন্য হাতে গেলে তবেই তা অনুমোদিত হতে পারে মার্কিন মুলুকে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মোদির ভূয়সী প্রশংসা মার্কিন কংগ্রেসের ২ সদস্যের, কী বললেন জানেন?

    PM Narendra Modi: মোদির ভূয়সী প্রশংসা মার্কিন কংগ্রেসের ২ সদস্যের, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ মার্কিন কংগ্রেসের দুই সদস্য। তাঁদের দাবি, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পুনর্নির্বাচিত হয়ে ফের দিল্লির কুর্সিতে ফিরতে চলেছেন মোদি। তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তা ও দক্ষ নেতৃত্বই তাঁকে ক্ষমতায় ফেরাবে বলে মনে করেন তাঁরা।

    কী বললেন রিচ ম্যাককর্মিক? (PM Narendra Modi)

    জর্জিয়া থেকে জয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির রিচ ম্যাককর্মিক। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা অবিশ্বাস্য। আমি ভারতে সম্প্রতি গিয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কংগ্রেসের লোকজনের সঙ্গে আমি মধ্যাহ্নভোজ করেছিলাম। তাঁর জনপ্রিয়তাও প্রত্যক্ষ করেছি। মোদি এমন একজন মানুষ, যাঁর জনপ্রিয়তা ৭০ শতাংশ। তিনি ফের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন।” ম্যাককর্মিক বলেন, “অর্থনীতির ওপর তাঁর (PM Narendra Modi) প্রোগ্রেসিভ দৃষ্টিভঙ্গী, উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী, মানব কল্যাণে তাঁর নজর, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা প্রবাসী ভারতীয়দের সম্পর্কে তাঁর সদর্থক দৃষ্টিভঙ্গী এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে তার প্রভাব, তাদের কৌশলগত সম্পর্ক এসবই আমরা দেখছি। ভারতের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাবও আমি চাক্ষুষ করেছি।” মার্কিন কংগ্রেসের এই সদস্য বলেন, “আপনারা যদি তাঁদের কাজ করার ইচ্ছের দিকে তাকান, তাহলে আমি বলব, আমি সেখানে একটা ক্যাভিয়েট দাখিল করব। চিন যেটা করেছে, মনে হবে, তারা যেন তাদেরই প্রতিলিপি। ব্যবসায়ীদের জন্য ভারতের বাজার প্রসারিত করতে তারা অবিশ্বাস্যভাবে কাজ করছে।”

    ‘ভারতের অগ্রগতি চোখ ধাঁধানো’

    মার্কিন কংগ্রেসের আর এক সদস্য ইন্দো-মার্কিন শ্রী থানেদারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “মোদির নেতৃত্বেই ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার দশম স্থান থেকে চলে এসেছে পঞ্চম স্থানে।” মিচিগান থেকে জয়ী হয়ে মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য হয়েছেন থানেদার। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে (এই দশ বছরই কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি) ভারতের অগ্রগতি চোখ ধাঁধানো। আমি যখন ভাবি মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার দশ নম্বরে ছিল। এখন চলে এসেছে পাঁচে। অচিরেই দেশটি চলে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে। তাই ভারত যে বিস্ময়করভাবে উন্নতি করছে, সে ব্যাপারে কোনও সন্দেহই নেই।”

    আরও পড়ুুন: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই

    থানেদার বলেন, “ভারত প্রযুক্তিকে আলিঙ্গন করেছে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে, ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশন দেখছি। প্রযুক্তির এই প্রয়োগ শহর ছাড়িয়ে প্রত্যন্ত গ্রামেও পৌঁছে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “ভারতে একটা বিপ্লব চলছে (PM Narendra Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • Donald Trump: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প, রায় মার্কিন আদালতের

    Donald Trump: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প, রায় মার্কিন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মার্কিন মুলুকে। সেই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। মঙ্গলবার কলোরাডো সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিল, প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে তাঁর সমর্থকরা হামলা চালায়। ওই ঘটনায় ট্রাম্পের ভূমিকার জেরেই এই সিদ্ধান্ত।

    কোন ধারায় লড়তে পারবেন না ট্রাম্প?

    উল্লেখ্য, ট্রাম্পই হলেন আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী, যাঁকে নির্বাচনে লড়ার অযোগ্য বলে ঘোষণা করল সে দেশের আদালত। মার্কিন সংবিধানে বলা হয়েছে, যেসব অফিসিয়াল বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত, তাঁরা পদে থাকতে পারবেন না। সংবিধানের এই ধারা অনুযায়ীই নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প। জো বাইডেনের মেয়াদ শেষের মুখে। তাই মার্কিন মুলুকে চলছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রস্তুতি। এই নির্বাচনেই প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন ভূতপূর্ব মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প (Donald Trump)। ট্রাম্প যাতে প্রার্থী হতে না পারেন, তাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কলোরাডোর ভোটারদের একটা অংশ। পিটিশনে তাঁরা জানান, ক্যাপিটলে হামলার জন্য নিজের সমর্থকদের প্ররোচিত করায় ট্রাম্পকে ডিসকোয়ালিফাই করতে হবে। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই আদালত জানিয়ে দিল, ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না ট্রাম্প।

    ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ

    রিপাবলিকান ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিস্তর। ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যান তিনি। তার পরেও বেশ কিছু দিন ক্ষমতা হস্তান্তর করতে রাজি হননি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। পরে অবশ্য বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেন। জর্জিয়ায় নির্বাচনের ফলে কারচুপির অভিযোগে গ্রেফতারও হয়েছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এ সংক্রান্ত বারোটিরও বেশি চার্জ ছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। এদিন ট্রাম্পের আইনজীবী আদালতে বলেন, ক্যাপিটলে অশান্তির ঘটনা এমন গুরুতর নয় যে, ট্রাম্পকে বিদ্রোহী বলা যাবে। আদালতের রায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নির্বাচনে লড়াই করা থেকে ট্রাম্পকে বঞ্চিত করার আদেশ দেওয়ার অধিকার নেই আদালতের।”

    আরও পড়ুন: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা  

    কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘ত্রুটিপূর্ণ’ ও ‘অগণতান্ত্রিক’ আখ্যা দিয়েছে ট্রাম্প শিবির। ট্রাম্পের (Donald Trump) প্রচার কমিটির এক মুখপাত্র বলেন, “কলোরাডো সুপ্রিম কোর্ট আজ রাতে একটি সম্পূ্র্ণ ত্রুটিপূর্ণ সিদ্ধান্ত জারি করেছে। আমরা দ্রুত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করব। এই অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত স্থগিত করার জন্য অনুরোধ করব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। দীর্ঘ এই যুদ্ধের জেরে রাশিয়া (Russia) থেকে পাততাড়ি গুটিয়েছে আমেরিকা ও ইউরোপীয়ান বিভিন্ন কোম্পানি। এমতাবস্থায় রাশিয়া চাইছে, ওই জায়গাগুলিতে ব্যবসা করুক ভারত। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের পূর্ণ সুযোগ নিক নয়াদিল্লি।

    শূন্যস্থানে বসুক মোদির দেশ

    ইউরোপের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করুক মোদির দেশ। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের কর্তা অ্যালেক্সি ভালকোভ বলেন, “যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার অর্থনীতির কিছু উপযুক্ত জায়গা তৈরি হয়েছে। ইউরোপীয় ও মার্কিন কোম্পানিগুলি ব্যবসা গোটানোয় এই শূন্যস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। ওই দেশগুলির সরকারের চাপেই যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে তারা। অনেক রাশিয়ান কোম্পানি এই ব্যবসাগুলির রাশ হাতে নিতে প্রস্তুত। আগ্রহ দেখিয়েছে কমিউনিস্ট শাসিত দেশ চিনও।”

    কোন কোন ক্ষেত্রে সুযোগ

    তিনি জানান, এ দেশে এমন অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, যেগুলি ভারতের বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলিকে ব্যবসা করতে আগ্রহী করে তুলবে। অটোমেটিভ, ট্রান্সপোর্টেশন, টেক্সটাইল কিংবা লাইট ইন্ডাস্ট্রিজগুলি ওই জায়গাগুলির ভাল ব্যবসা করতে পারবে।  সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের ইভেন্ট হবে আগামী (Russia) বছরের জুনের ৫ থেকে ৮ তারিখের মধ্যে। তিনি বলেন, “বিশেষ কোনও ব্যবসার ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করাটা ঠিক হবে না। কারণ ভারতের সঙ্গে আমাদের যে ব্যবসা চলছে, সেগুলি সহযোগিতার ভিত্তিতে। আমরা ফ্রেশ এবং এক্সাইটিং ডেভেলপমেন্ট দেখতে পাচ্ছি।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    ভলকোভ বলেন, “এই ফোরামে দু তরফে আলোচনার সুযোগ মিলবে। পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতেই এই সুযোগ মিলবে। এই ফোরামে যে কেবল রাশিয়ায় ব্যবসা করার সুযোগ মিলবে তা-ই নয়, গোটা বিশ্বের দ্বারই উন্মুক্ত হয়ে যাবে। কারণ ভৌগোলিকভাবে সেন্ট পিটার্সবার্গ তিনটি দেশের মাঝখানে অবস্থিত।” মুম্বইয়ে রাশিয়ান ফেডারেশনের কাউন্সেল জেনারেল অ্যালেক্সি সুরোভৎসেব বলেন, “আমরা কেবল লক্ষ্য রাখছি ব্যবসায়িক কাজকর্মের নীতিগুলির ওপর। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরাম একটা উন্মুক্ত মঞ্চ। এখানে যারা অংশ নেবে, তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত থাকবে। প্রয়োজনে এই অংশগ্রহণের খবর গোপনও রাখা হবে (Russia)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    Attack In Indian Embassy: আমেরিকাতেও ছড়িয়েছে গ্যাংস্টার-সন্ত্রাসবাদী আঁতাত, এফবিআইকে জানালো এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত তৈরি হয়েছে, তার রেশ ছড়িয়ে পড়ছে আমেরিকার মাটিতেও। মঙ্গলবার এফবিআই কর্তাকে (Attack In Indian Embassy) সাফ জানাল এনআইএ-র ডিরেক্টর জেনারেল দিনকর গুপ্তা।

    এফবিআই-এনআইএ বৈঠক

    এদিন নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই প্রধান ক্রিস্টোফার ওয়েরি এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ-র দিনকর। সেই বৈঠকে অনিবার্যভাবে ওঠে সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার প্রসঙ্গ। তখনই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনায় প্রয়োজনীয় তদন্ত করছে আমেরিকা। ১৯ মার্চ ও ২ জুলাই সান ফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। কানাডার মাটিতে খুন হয়েছিল খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। তার (Attack In Indian Embassy) জেরে ২ জুলাই কনস্যুলেটে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল খালিস্তানপন্থীরা।

    দূতাবাসে হানা, পদক্ষেপের দাবি ভারতের 

    খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংকে ধরতে দেশজুড়ে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছিল পঞ্জাব পুলিশ। এরই প্রতিবাদে ১৯ মার্চ ভারতীয় দূতাবাসে ভাঙচুর করে খালিস্তানপন্থী স্লোগান লেখা পোস্টার টাঙিয়ে দিয়েছিলেন নিষিদ্ধ সংগঠন ‘শিখ ফর জাস্টিসে’র কর্মী-সমর্থকরা। এই জোড়া ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছিল ভারত। কানাডায় নিজ্জর খুনের পরে পরেই আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া আর এক খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরপন্তওয়ান্ত সিং পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ভারতীয় এক অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলে আমেরিকা। এহেন আবহে এদিন এনআইএ-র সদর দফতরে গিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন এফবিআই কর্তা। তাঁর সঙ্গে এফবিআইয়ের কয়েকজন প্রতিনিধিও ছিলেন।

    আরও পড়ুুন: প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সাত সকালেই আয়কর হানা

    এই বৈঠকেই গ্যাংস্টার ও সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে যে আঁতাত গড়ে উঠেছে, সে সম্পর্কে এফবিআইকে সতর্ক করে দেয় এনআইএ। এখনই সতর্ক না হলে, অদূর ভবিষ্যতে যে ভয়ঙ্কর বিপদের সম্মুখীন হতে হবে, সে ব্যাপারেও আমেরিকাকে সতর্ক করে দিয়েছে ভারত। তার পরেই এফবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, ভারতীয় কনস্যুলেটে হামলার ঘটনার তদন্তে কোনও ঢিলেমি হবে না। প্রয়োজনীয় তদন্তও করবে আমেরিকা। এনআইএ-র মুখপাত্র জানান, এফবিআই ডিরেক্টর সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ওই ঘটনার উপযুক্ত তদন্ত হবে (Attack In Indian Embassy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Henry Kissinger: শতবর্ষে প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন বিদেশ সচবি হেনরি কিসিঞ্জার

    Henry Kissinger: শতবর্ষে প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন বিদেশ সচবি হেনরি কিসিঞ্জার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শতবর্ষে প্রয়াত হলেন প্রাক্তন মার্কিন বিদেশ সচবি হেনরি কিসিঞ্জার (Henry Kissinger)। কানেকটিকাটে নিজ বাসভবনেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। গত কয়েক বছর ধরে কিসিঞ্জার ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। ১৯৭৩ সালে বিশ্বশান্তিতে অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। তাঁর প্রয়াণে শোকের ছায়া মার্কিন কূটনৈতিক মহলে।

    মার্কিন নাগরিকত্ব পান কিসিঞ্জার

    কিসিঞ্জারের জন্ম ১৯২৩ সালে, জার্মানিতে। নাৎসি শাসনের ভয়ে তাঁর পরিবার চলে আসেন আমেরিকায়, ১৯৩৮ সালে। ১৯৪৩ সালে কিসিঞ্জার মার্কিন নাগরিকত্ব পান। এর তিন বছর পরে যোগ দেন সেনাবাহিনীতে। পরে যোগ দিয়েছিলেন গোয়েন্দা শাখায়ও। এই সময় তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ওপর পিএইচডি করেন। পরে অধ্যাপনা করেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৬৯ সালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন কিসিঞ্জার (Henry Kissinger Died)। সেই সময় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন নিক্সন।

    উগ্র ভারত-বিরোধী ছিলেন!

    ১৯৭১ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের সময় নিক্সনের দূত হয়ে ভারতে এসেছিলেন তিনি। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। ইন্দিরা-কিসিঞ্জার বৈঠকও হয়। যদিও সেই আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি। কারণ তখন আমেরিকা ছিল পাকিস্তানের বন্ধু দেশ। কিসিঞ্জারের উগ্র ভারত-বিরোধিতা চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় সেই সময়। পরে অবশ্য তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর এই বিরোধিতা নানা মহলের চাপের পরিণতি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পর বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে শেষমেশ কিসিঞ্জার হন মার্কিন বিদেশ সচিব।

    আরও পড়ুুন: জেল খাটা থেকে দলবদল! জানুন অদিতি মুন্সীর স্বামী, অভিষেক-ঘনিষ্ঠ দেবরাজের উত্থান

    দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও জেরাল্ড ফোর্ডের জমানায় বিদেশ সচিব হিসেবে কাজ করেছেন কিসিঞ্জার। বিদেশ সচিব হিসেবে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের মধ্যে হওয়া ইয়ম কিপ্পুরের যুদ্ধ থামাতে ১৯৭৩ সালে তাঁর ভূমিকার উল্লেখও করেন অনেকে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের পর প্যারিস শান্তি চুক্তিতেও তাঁর অবদান গুরুত্বপূর্ণ। মানবাধিকার প্রশ্নে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে দ্বন্দ্বের পরিবেশ বজায় রাখা, চিলির মতো বেশ কিছু দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের মদত দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ১৯৬৯ সালে কম্বোডিয়ায় সিক্রেট বম্বিং ও পরবর্তী বছর মার্কিন অভ্যুত্থানের নেপথ্যে ছিলেন তিনিই। ইজরায়েলের সঙ্গে আরব দেশগুলি সম্পর্ক গঠনেও তাঁর অবদান স্বীকার করেন কেউ কেউ (Henry Kissinger Died)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • MEA: নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য দিয়েছে আমেরিকা, গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    MEA: নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য দিয়েছে আমেরিকা, গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংগঠিত অপরাধী, বন্দুকবাজ, সন্ত্রাসবাদী এবং অন্যান্য বিষয়ে ভারতকে তথ্য দিল আমেরিকা। সম্প্রতি বৈঠকে বসেছিল ভারত ও আমেরিকা। দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকেই ভারতের হাতে নানা তথ্য তুলে দেন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের দেশের প্রতিনিধি। এই বৈঠকে দুই দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নিয়েও হয়েছে আলোচনা।

    কী বললেন অরিন্দম বাগচি?

    ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের (MEA) মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “আমেরিকার দেওয়া এই তথ্যগুলিকে ভারত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। যেহেতু এর সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়গুলি যুক্ত রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই তথ্যগুলি দুই দেশের পক্ষেই উদ্বেগের কারণ। এজন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আমেরিকার দেওয়া তথ্যগুলিকে ভারত সিরিয়াসলি নিচ্ছে। যেহেতু এগুলি ভারতের নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত। আমেরিকার দেওয়া তথ্যগুলি সংশ্লিষ্ট বিভাগ যাচাই করেও দেখেছে।”

    ২+২ বৈঠক

    নভেম্বরের ১০ তারিখে ২+২ বৈঠকে বসে ভারত ও আমেরিকা। বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন ও সে দেশের বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ভারতের তরফে যোগ দিয়েছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ ও বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এই বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক (MEA) বাণিজ্য, নিরাপত্তা, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ সহ নানা বিষয় উঠে এসেছে। কানাডায় বৃদ্ধি পাওয়া সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ সম্পর্কেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে ভারতের তরফে।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুইজম’ নয়, সনাতন ধর্মকে বোঝাতে ব্যবহৃত হোক ‘হিন্দুত্ব’, সিদ্ধান্ত হিন্দু কংগ্রেসে

    গত জুন মাসে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। এই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে কানাডা। তলানিতে ঠেকে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। সেই সময় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আমেরিকা। বাইডেন প্রশাসন সাফ জানিয়েছিল, কানাডার অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে এই ঘটনার নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদের বিচার ব্যবস্থার সম্মুখীন হতে হবে। আমেরিকার এমন অবস্থান ভাল চোখে দেখেনি নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকার বুকে দাঁড়িয়েই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “কানাডা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আখড়া হয়ে উঠেছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক। আমাদের উচিত এ নিয়ে প্রশ্ন তোলা। ভারত সব সময় এর বিরোধিতা করবে। আমেরিকা যখন কানাডা নিয়ে কথা বলে তখন তাদের দৃষ্টিভঙ্গী অন্যরকম থাকে। আমরা যখন কানাডা নিয়ে কথা বলি, তখন আমরা অনেক কিছু খুঁজে পাই। এনিয়ে আমেরিকানদের সঙ্গে কথা বলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তাদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক (MEA) দৃঢ়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Antony Blinken: নয়াদিল্লি আসছেন দুই মার্কিন কর্তা, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে ভারতকে গুরুত্ব দিচ্ছে আমেরিকা?

    Antony Blinken: নয়াদিল্লি আসছেন দুই মার্কিন কর্তা, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে ভারতকে গুরুত্ব দিচ্ছে আমেরিকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ চলছে গত পাঁচিশ দিন ধরে। ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত, আমেরিকা সহ বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশ। এমতাবস্থায় ইজারায়েল গেলেন মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন (Antony Blinken)। সেখান থেকে ফিরে ভারত সফরে আসবেন তিনি। ব্লিঙ্কেনের সফরসঙ্গী হিসেবে ভারতে আসছেন মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনও। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। আবার হামাসের ডেরা প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপে সাহায্য পাঠিয়েছে দুর্গতদের জন্যও। এমতাবস্থায় দুই মার্কিন কর্তার ভারত সফরের সিদ্ধান্তে চড়ছে জল্পনার পারদ।

    ব্লিঙ্কেন ও অস্টিন

    মার্কিন বিদেশ দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ব্লিঙ্কেন ও অস্টিন এ দেশে এসে দুটি বৈঠক করবেন। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করবেন ব্লিঙ্কেন (Antony Blinken)। আর প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের সঙ্গে বৈঠক হবে অস্টিনের। বাইডেন প্রশাসনের এই দুই কর্তা গিয়েছেন ইসরায়েলে। সেখান থেকে জর্ডন হয়ে তাঁরা আসবেন ভারতে। তবে ব্লিঙ্কেন-জয়শঙ্কর এবং অস্টিন-রাজনাথ বৈঠক কবে হবে, সে ব্যাপারে এখনও কিছু জানা যায়নি। আমেরিকার বিদেশ দফতর জানিয়েছে, ভারত-প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে ব্লিঙ্কেন-জয়শঙ্কর ও অস্টিন-রাজনাথের বৈঠকে। আলোচনায় ইজরায়েল-হামাস দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গও উঠতে পারে।

    মোদি জমানায় ভারতের গুরুত্ব 

    নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ক্রমেই বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করছে নয়াদিল্লি। এতদিন ভারতকে বিশ্ব নেতৃত্ব সেভাবে গুরুত্ব না দিলেও, মোদি জমানায় দিচ্ছে। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রেক্ষিতে গুরুত্ব বেড়ে গিয়েছে ভারতের। ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ালেও, হামাসের গায়েও জঙ্গি তকমা সেঁটে দেয়নি ভারত। যদিও মুসলিম এই সংগঠনকে জঙ্গি বলে দেগে দিয়েছে আমেরিকা এবং ইউরোপের বেশ কিছু দেশ। এমতাবস্থায় হামাস দখলীকৃত প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপে সাহায্য পাঠিয়েছে ভারত।

    আরও পড়ুুন: “বজরঙ্গবলীর গদাই হল তালিবানের দাওয়াই”, কেন বললেন যোগী আদিত্যনাথ?

    নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ায় ভারতকেই পালন করতে হতে পারে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা। এতদিন এই ভূমিকাটা পালন করত কাতার। সেই কাতারকে পিছনে ফেলেই এগিয়ে যেতে চাইছে ভারত। এর একটা কারণ যদি ঘরোয়া রাজনীতির বাধ্যবাধকতা হয়, তবে অন্য কারণটা অবশ্যই বিশ্বে নয়া ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার বাসনা। সে স্বপ্ন দীর্ঘদিন ধরে লালন করছে (Antony Blinken) মোদি সরকার।

    সেই কারণেই কি ভারতে আসছেন বাইডেন প্রশাসনের দুই শীর্ষ কর্তা?  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share