Tag: vote

vote

  • Abhishek Banerjee: অভিষেকের ‘ভোট-রঙ্গে’ বিশৃঙ্খলা, ‘বৈজ্ঞানিক’ ব্যাখ্যা দিলেন বিজেপির অধ্যাপক নেতা সুকান্ত  

    Abhishek Banerjee: অভিষেকের ‘ভোট-রঙ্গে’ বিশৃঙ্খলা, ‘বৈজ্ঞানিক’ ব্যাখ্যা দিলেন বিজেপির অধ্যাপক নেতা সুকান্ত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের গা থেকে কেলেঙ্কারির ময়লা ঝেড়ে ফেলতে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে নবজোয়ার যাত্রা করছেন তৃণমূল (TMC) নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তাঁর এই রাজ্য সফরে জনতার নাড়িও বুঝতে চান তৃণমূলের দু নম্বর ব্যক্তিত্ব। কর্মসূচি শুরু হয় কোচবিহার থেকে। পঞ্চায়েতে দলীয় প্রার্থী বাছাই করতে পুরোদস্তুর ভোটের ব্যবস্থা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দল। তবে কোচবিহার থেকে এখনও পর্যন্ত যেসব জায়গায় ‘ভোট-রঙ্গ’ হয়েছে, সেখানেই দেখা গিয়েছে বিশৃঙ্খলা। লুঠ হচ্ছে ব্যালট পেপার, ছিনতাই হচ্ছে ব্যালট বাক্স। যার জেরে বারংবার অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে রাজ্যের শাসক দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে। কী কারণে এমনটা হচ্ছে? এ প্রশ্নের জব্বর ব্যাখ্যা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, জীবন বিজ্ঞানের প্রতিবর্ত তত্ত্বের কারণেই এই গোলমাল। 

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভায় অশান্তি…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হয়েছিল ২ মে। তখন থেকে রাজ্যে বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হচ্ছেন, এই অভিযোগ তুলে মঙ্গলবার (Abhishek Banerjee) ধর্মতলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিজেপি। এই সমাবেশেই ভাষণ দিতে গিয়ে বিজেপির অধ্যাপক নেতা বলেন, জীবন বিজ্ঞানে প্রতিবর্ত ক্রিয়া পড়ানো হয়। একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘণ্টা বাজিয়ে কোনও কুকুরকে দিনের পর দিন খেতে দেওয়ার পর ঘণ্টা না বাজালেও ওই সময় কুকুরের মুখ থেকে লালা পড়তে থাকে। তৃণমূল কর্মীদেরও একই অবস্থা। ব্যালট বাক্স দেখলেই লুঠ করতে ইচ্ছা করে। সত্যি ভোট না কি দলীয় ভোট সেই হুঁশ থাকে না।

    আরও পড়ুুন: ‘‘শাসকদলের মিছিলে অসুবিধা হয় না?’’ ডিএ আন্দোলনকারীদের নবান্ন অভিযানে অনুমতি হাইকোর্টের

    রাজ্যের শাসক (Abhishek Banerjee) দলকে এই পরিস্থিতি থেকে বেরনোর পথও বাতলে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, অভিষেকবাবুকে বলব, দুজন কর্মীকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মতো পোশাক পরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখুন। তবে আর ব্যালট বা ব্যালট বাক্স লুঠ হবে না। তৃণমূলের কর্মীরা কেবল কেন্দ্রীয় বাহিনীকেই ভয় পায়। প্রসঙ্গত, ২৫ এপ্রিল নবজোয়ার যাত্রা কর্মসূচি পালনের সূচনার দিনই ব্যালট নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর ধুন্ধুমার লড়াই হয়েছিল কোচবিহারের গোঁসানিমারি ও সাহেবগঞ্জে। উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘিতেও ভোটকে কেন্দ্র করে ব্যাপক অশান্তি হয়। নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। হাপ্তিয়াগাছ গ্রাম পঞ্চায়েতের বুথে তো আবার তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব সামলাতে নামানো হয় র‌্যাফ। একই ঘটনা ঘটে হরিরামপুরেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Jhalda: খারিজ হয়ে গেল কংগ্রেসের আবেদন, ২১ নভেম্বরই ঝালদা পুরসভার ভোট, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Jhalda: খারিজ হয়ে গেল কংগ্রেসের আবেদন, ২১ নভেম্বরই ঝালদা পুরসভার ভোট, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খারিজ হয়ে গেল বিরোধীদের আবেদন। ২১ নভেম্বরই হচ্ছে ঝালদা পুরসভার আস্থা ভোট। সোমবার আস্থা ভোটের আবেদন করেছিলেন কংগ্রেস কাউন্সিলররা। সেই আবেদন খারিজ করে দিলেন  হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। পূর্ব নির্ধারিত সময় ২১ নভেম্বরই হবে আস্থা ভোট। ফলে আরও কিছুটা সময় পাবে তৃণমূল।

    প্রসঙ্গত, পুরুলিয়া জেলার ঝালদা পুরসভায় মোট ১২টি ওয়ার্ড রয়েছে। গত পুরসভা ভোটে ঝালদায় ৫টি করে আসন জেতে তৃণমূল ও কংগ্রেস। ২টি আসনে জয়লাভ করেন নির্দল প্রার্থীরা। জয়ের পর নির্দল প্রার্থী শীলা চ্যাটার্জি তৃণমূলে যোগ দেন। এর জেরে সেখানে তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়ায় ৬। সেই সঙ্গে আরও একজন নির্দলেরও সমর্থন পায় রাজ্যের শাসক দল। এই সমর্থন নিয়ে সেখানে পুরবোর্ড গঠন করে তৃণমূল। 

    বোর্ড গঠন নিয়ে তৃণমূল-কংগ্রেস অশান্তির মধ্যেই গত ১৩ মার্চ খুন হন কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থী তপন কান্দু। তপন কান্দু খুনের ঘটনায় উত্তাল হয় গোটা রাজ্য। পরবর্তীতে উপনির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে কাকা তপন কান্দুর আসনে জয়ী হন ভাইপো মিঠুন কান্দু। যদিও বোর্ড গঠন করতে পারেনি কংগ্রেস।       

    এরপর পদত্যাগ করেন শীলা চ্যাটার্জি। শীলার পদত্যাগের পর তৃণমূলের কাউন্সিলের সংখ্যা কমে হয় পাঁচ। তৃণমূল বোর্ড সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারায়। এরপরেই পাঁচ কাউন্সিলর ও একজন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনে অনাস্থার ডাক দেয় কংগ্রেস। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তৃণমূলের মোট কাউন্সিলর ৫ জন। অনাস্থার ডাক দেন এক নির্দল সহ ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর। 

    বিরোধী কাউন্সিলরদের জারি করা নোটিস খারিজের আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ঝালদা পুরসভার উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার। উপপুরপ্রধানের দাবি, ১৩ অক্টোবর চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন বিরোধীরা। ১৫ দিনের মধ্যেই এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হয় চেয়ারম্যানকে। এটাই নিয়ম। কিন্তু তিনি তা না করায় ২৮ অক্টোবর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকারের কাছে তলবি সভা ডাকার আবেদন জানান বিরোধী কাউন্সিলররা। নিয়ম  অনুযায়ী, ৭ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে হয় উপপুরপ্রধানকে। ৩ নভেম্বর উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার জানান, আস্থা ভোট হবে ২১ নভেম্বর। এরই মাঝে ৪ঠা নভেম্বর তিন বিরোধী কাউন্সিলর আস্থা ভোটের জন্য নোটিশ জারি করেন। গতকালই আস্থা ভোটের দিন ধার্য হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে নির্মাণে স্থগিতাদেশ কলকাতা হাইকোর্টের 

    সোমবারের আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ দিলেন বিচারপতি। বিচারপতির দাবি, উপপুরপ্রধান ৭ দিনে কোনও পদক্ষেপ না নিলে, বিরোধীরা আস্থা ভোট করতে পারতেন। কিছু ৭ দিনের মধ্যেই পদক্ষেপ নিয়েছেন উপপুরপ্রধান সুদীপ কর্মকার। 

    এদিকে গত সোমবার আস্থা ভোটের সম্ভাবনা থাকায়, কার্যত দুর্গে পরিণত হয়েছিল পুরুলিয়ার ঝালদা পৌরসভা। পুলিশে ঘিরে ফেলা হয়েছিল গোটা এলাকা। অশান্তি এড়াতে ১৪৪ ধারাও জারি করা হয়। কিন্তু সোমবার শেষমেশ আস্থাভোট হয় নি ঝালদা পৌরসভায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Jammu & Kashmir: আসন বাড়ল জম্মু-কাশ্মীরে, ডিলিমিটেশন কমিশনের রিপোর্টে বিতর্ক

    Jammu & Kashmir: আসন বাড়ল জম্মু-কাশ্মীরে, ডিলিমিটেশন কমিশনের রিপোর্টে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল জম্মু-কাশ্মীরে সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। এক লপ্তে বাড়ল আসন সংখ্যাও। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ডিলিমিটেশন কমিশন। রিপোর্ট নিয়ে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছে ভূস্বর্গের রাজনৈতিক দলগুলি।

    অশান্তির জেরে প্রায় দু’দশক জম্মু-কাশ্মীরে বন্ধ ছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। ক্ষমতায় এসে অশান্ত ভূস্বর্গে শান্তি ফেরাতে উদ্যোগী হয় মোদি সরকার। সংসদের উভয় কক্ষে বিল পাশ করে রদ করে দেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। ভূস্বর্গকে পরিণত করা হয় দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। তবে জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা দিতে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নেয় কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। যার জেরে শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। কাজ শেষে এদিন কেন্দ্রকে সেই রিপোর্টই জমা দল ডিলিমিটেশন কমিশন।

    ভূস্বর্গের কাশ্মীর এলাকাটি মুসলিম অধ্যুষিত। হিন্দু পণ্ডিতদের বিতাড়নের জেরে এই এলাকার প্রায় সব ভোটারই মুসলিম সম্প্রদায়ের। এর ঠিক উল্টো চিত্র জম্মুতে। এলাকাটি হিন্দু অধ্যুষিত। সীমানা পুনর্বিন্যাসের জেরে আসন সংখ্যা বেড়েছে জম্মুতে। সেখানে বেড়েছে ৬টি আসন। আর কাশ্মীরে বেড়েছে একটি আসন। সব মিলিয়ে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৭টি। আগে ছিল ৮৩টি। আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জেরে ভূস্বর্গের আসন বেড়ে হল ৯০টি। জম্মুর আসন সংখ্যা বাড়ায় খেপেছে কাশ্মীরের রাজনৈতিক দলগুলি।

    যদিও ডিলিমিটেশন কমিশন জানিয়েছে, ২০১১ সালের জনসংখ্যার ভিত্তিতেই আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নয়া ব্যবস্থায় জম্মু-কাশ্মীরের যে পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে, তার প্রতিটিতে এবার ১৮টি করে বিধানসভা কেন্দ্র থাকবে। স্থানীয় রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিদের দাবি মেনে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রের নাম বদল হয়েছে। যেমন, তানমার্গের নাম হয়েছে গুলমার্গ, জুনিমার হয়েছে জাদিবাল, শোনওয়ারের নাম হয়েছে লালচক, কাঠুয়া উত্তরের নাম হয়েছে জাসরোটা।

    ডিলিমিটেশন কমিশনের পেশ করা রিপোর্টে সন্তুষ্ট নয় কাশ্মীরের রাজনৈতিক দলগুলি। উপত্যকার বিভিন্ন দল নিয়ে গড়া গুপকর জোট জানিয়েছে, এর ফলে কাশ্মীরে যাঁরা সংখ্যাগুরু, তাঁরা রাজনৈতিক সংখ্যালঘুতে পরিণত হলেন। পুরোটাই করা হয়েছে বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের দাবি, যাবতীয় উদ্যোগ উপত্যকায় শান্তি ফেরাতেই করা হচ্ছে।   

LinkedIn
Share