Tag: Weather Update

Weather Update

  • Weather Update: বাতাস থেকে জলীয় বাষ্প শুষে নিচ্ছে ‘মোকা’! দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তাপপ্রবাহের ভ্রুকুটি

    Weather Update: বাতাস থেকে জলীয় বাষ্প শুষে নিচ্ছে ‘মোকা’! দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তাপপ্রবাহের ভ্রুকুটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’-র কারণে ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে তাপমাত্রা। হাওয়া অফিসের (Weather Update) তরফে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলায় তাপপ্রবাহের পূর্বভাস জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার, সকাল থেকেই ঘামছে শহরবাসী। অস্বস্তিকর আবহাওয়া। সোমবার রাজ্যে ১৪টি জায়গায় তাপমাত্রা ছাড়াল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সল্টলেকেও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেল। মঙ্গলবারও, দিনের বেলা লু বইবে শহরে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝড়-বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনাই নেই।

    ফুটছে বাংলা

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, মঙ্গলবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় তাপপ্রবাহ চলবে। যার রেশ চলবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, দুই বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং বীরভূম— এই ৮ জেলায় তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি তৈরি হতে চলেছে। তবে বুধবার তাপপ্রবাহ চলবে দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলাতেই। বৃহস্পতিবার তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি তৈরি হবে পুরুলিয়া, দুই বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম এবং বাঁকুড়ায়। শুক্রবার থেকে আবহাওয়ায় পরিবর্তন আসতে পারে বলেও হাওয়া অফিস সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন: নারী শক্তির জয়! ২০২৪ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে কি শুধুই মেয়েরা?

    সাইক্লোন ‘মোকা’-র (Cyclone Mocha) জেরেই বাংলায়  ক্রমশ বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। আলিপুর সূত্রে খবর, আপাতত বাংলায় সাইক্লোন আছড়ে পড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। বরং বাংলাদেশ অভিমুখী এই ঘূর্ণিঝড় এ রাজ্য থেকে সমস্ত জলীয় বাষ্প শুষে নিয়ে পারদ পৌঁছে দিচ্ছে ৪০ ডিগ্রির উপরে। মৌসম ভবন জানাচ্ছে, গভীর নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। যা ইতিমধ্যেই শক্তি বাড়াতে শুরু করেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এই ঝড় মূলত উত্তর এবং উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এর ল্যান্ডফল (Cyclone Mocha Landfall) হতে পারে বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের উপকূলভাগে। এই ঘূর্ণিঝড় গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গ এবং পশ্চিমাঞ্চল থেকে সমস্ত জলীয় বাষ্প শুষে নিচ্ছে। ফলে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল চলাকালীন বাংলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হবে। শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে রাজ্য জুড়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই পারদ চড়ছে শহরে! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Cyclone Mocha: ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই পারদ চড়ছে শহরে! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ (Cyclone Mocha)। ইতিমধ্যেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। ক্রমশ সময় নিয়ে ঘনীভূত হচ্ছে ‘মোকা’। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগরে তৈরি ঘূর্ণাবর্ত আজ, সোমবার পরিণত হবে নিম্নচাপে। উত্তর আন্দামান সাগর ও মধ্য বঙ্গোপসাগরে পৌঁছে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। আবহবিদদের অনুমান, পশ্চিমবঙ্গে এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ার তেমন সম্ভাবনা নেই।

    ঘামছে কলকাতা

    ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ (Cyclone Mocha) নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই রবিবার থেকেই আবার গরমে ঘামছে কলকাতা। সোমবার সকাল থেকেই চড়া রোদের দাপট শহরে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অস্বস্তি বাড়বে। আলিপুর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিন গরম বাড়বে কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। আপাতত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি করে বৃদ্ধি পেতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সোম এবং মঙ্গলবার দার্জিলিং, কালিম্পঙে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাকি জেলাগুলিতে আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। ‘মোকা’র পরোক্ষ প্রভাবে মঙ্গলবার থেকে অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকবে রাজ্যে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর সভা ফেরত বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা ফের আক্রান্ত, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ‘মোকা’ নিয়ে সতর্কতা

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে যে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে, তা সোমবার নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। মঙ্গলবার তা ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার বা তার পর ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। তারপরই আবহাওয়ায় রদবদল লক্ষ্য করা যাবে। স্বাভাবিকভাবেই ঝড় নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। ‘মোকা’র প্রভাবে পর্যটকদের জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সমুদ্র ও তার তীরবর্তী সমস্ত বিনোদনমূলক কার্যক্রম বন্ধ রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ওই সময়ে মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা এবং পর্যটকদের ভেসেল না চালানোর পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি রয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে তুমুল হাওয়া বইবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোমবার সেই ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান আবহবিদদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Mocha: আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা! জানেন কোথায় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    Cyclone Mocha: আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা! জানেন কোথায় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মতোই শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হল। আগামী ২৪ ঘণ্টায় ওই অঞ্চলে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার সকালেই নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। এই নিম্নচাপই পরবর্তী সময়ে আরও গভীর হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আন্দামান নিকোবরে সতর্কতা

    আইএমডি জানিয়েছে, ৮ মে নাগাদ বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বে এই ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় এর প্রভাব পড়বে, বলে অনুমান আবহবিদদের। এই নিম্নচাপের প্রভাব আন্দামান নিকোবরে পড়তে শুরু করবে আগামীকাল থেকেই। রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলবর্তী এলাকায় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের জন্য। রবিবার বিকেলের মধ্যে মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভেসেল চলাচল ও সমুদ্রপাড়ে কোনও কাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ।

    ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ

    আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে এটি আরও ঘনীভূত হবে। এর পর এটি প্রায় উত্তর দিকে আরও ঘনীভূত হয়ে মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা। তবে ঘূর্ণিঝড় কোন পথ দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘূর্ণিঝড়টি একেবারে তৈরি হলে তারপরেই এর গতিপথ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা মিলবে।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ায় শীর্ষে বাংলা! উদ্বেগজনক রিপোর্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রকের

    বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরির পর সামগ্রিক পরিস্থিতির উপর সর্বদা নজর রাখছেন আবহবিদরা। ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ঘিরে তৎপর হয়েছে রাজ্য প্রশাসন। বিধাননগর এলাকায় গাছ কাটা শুরু হয়েছে। দুর্যোগ সামলাতে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে দাবি কলকাতা পুর কর্তৃপক্ষের। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ওড়িশাতেও তৎপরতা শুরু হয়েছে। সে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিকে আগাম প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হলেও বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। উল্টে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি বাড়বে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি চলবে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone: ধেয়ে আসছে ‘মোখা’ !  মে মাসেই কি ফের ঘূর্ণিঝড়,  কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Cyclone: ধেয়ে আসছে ‘মোখা’ ! মে মাসেই কি ফের ঘূর্ণিঝড়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই বাংলাদেশ সীমান্তে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে। এই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ে পিএইচডি গবেষক এবং আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ। ঘূর্ণিঝড়ের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোখা’। ইয়েমেনের দেওয়া এই নাম।

    আমেরিকার গ্লোবাল ফোরকাস্টের তথ্য অনুসারে, আগামী ১০ মে’র আশপাশে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় মোখা (Cyclone Mocha) তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবিলা করতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে রাজ্য সরকার। পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য এবার মে মাসেই খোলা হচ্ছে কন্ট্রোল রুম। মঙ্গলবার নবান্ন (Nabanna) সভাঘরে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের (Disaster Management Department) সঙ্গে একটি জরুরি বৈঠকে বসেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। 

    বাংলায় ঘূর্ণিঝড়

    গত কয়েক বছরে মে মাসে একের পর এক ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। ২০২০ সালে ধেয়ে এসেছিল ঘূর্ণিঝড় ‘আমফান’। যার তাণ্ডবে পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। লন্ডভন্ড হয়েছিল কলকাতাও। পরের বছর, ২০২১ সালে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’। ২০২২ সালের মে মাসে তৈরি হয়েছিল ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’। ওই বছরের অক্টোবর মাসে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’। আশঙ্কা সত্যি বলে, আবার মে মাসে আরও একটি ঘূর্ণিঝড় ধেয়ে আসতে পারে।

    বাংলার উপর প্রভাব

    এই ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলার উপকূলের উপর কতটা প্রভাব ফেলবে, সেই বিষয়টি অবশ্য এখনও স্পষ্ট নয়। ওই ঘূর্ণিঝড়টি ১৪ মে মধ্যরাত থেকে বরিশাল এবং চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় এলাকা দিয়ে সরাসরি স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসাবে স্থলভাগে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতি হতে পারে ১৪০ থেকে ১৭০ কিলোমিটার।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল হার্মাদরা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়’! বিস্ফোরক সুকান্ত

    আগামী ৬ মে, অর্থাৎ, শনিবার দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। তার প্রভাবে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় ওই অঞ্চলে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। এই ঘূর্ণাবর্ত ৮ থেকে ৯ মে-এর মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হবে। ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও মধ্য বঙ্গোপসাগরে এটি সুস্পষ্ট নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। ১০ থেকে ১২ মে-এর মধ্যে এই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। সেই ঘূর্ণিঝড় ১৪ মে থেকে ১৭ মে-এর মধ্যে বাংলাদেশ-এর চট্টগ্রাম থেকে মায়ানমারের রাখাইন কুলের মাঝামাঝি কোথাও স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সকাল থেকে আকাশে মেঘের আনাগোনা! আজ রাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা?

    Weather Update: সকাল থেকে আকাশে মেঘের আনাগোনা! আজ রাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে সুখবর শোনাল হাওয়া অফিস (Weather Update)। আজ, শুক্রবার সন্ধ্যের পর শহরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Weather Office)। এদিন সকাল থেকেই তাপমাত্রার পারদ কিছুটা নেমেছ। শুক্রবার সকাল থেকে শহরের আকাশের ভোল পাল্টেছে। চড়া রোদ উধাও হয়ে গিয়েছে। আকাশে আনাগোনা শুরু হয়েছে মেঘের। আজ রাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে।

    স্বস্তির বৃষ্টি

    গত সপ্তাহ থেকেই তাপমাত্রা ব্যাপক হারে বাড়তে শুরু করেছিল। বৃষ্টির কোনও আশা দেখাতে পারছিল না আবহাওয়া দফতর। তবে এবার হাওয়া বদলাতে শুরু করেছে। সূত্রের খবর, পশ্চিমি ঝঞ্ঝার কারণেই বৃষ্টি নামার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত, রাজ্যের সব জেলাতেই বিক্ষিপ্ত ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, কিছু জেলায় আজ থেকেই বৃষ্টি নামার আশা। মার্চে গরম থেকে রেহাই দিয়েছিল একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। এ বারও ত্রাতা তেমনই একটি ঝঞ্ঝা। মেঘ-বৃষ্টির হাত ধরে ৩-৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমতে পারে, আশ্বাস হাওয়া অফিসের। কলকাতার তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে ৩৬-৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

    আরও পড়ুুন: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য মিললে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    তাপপ্রবাহে ইতি

    কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় ইতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কলকাতার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে প্রবল গরমে হাঁসফাঁস করেছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ। কলকাতাতেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছিল। তবে, আর নয়,আপাতত ইতি তাপপ্রবাহে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে ঘণ্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। কোথাও কোথাও হাওয়ার বেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি। উত্তরের জেলাগুলিতেও রবিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rain Forecast: ধেয়ে আসছে ঝড়বৃষ্টি, কবে মিলবে গরম থেকে রেহাই?

    Rain Forecast: ধেয়ে আসছে ঝড়বৃষ্টি, কবে মিলবে গরম থেকে রেহাই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমবেশি সব জেলাতেই পারদ ৪০ পেরিয়েছে। হাঁসফাস অবস্থা রাজ্যবাসীর। এরমধ্যেই বৃষ্টি নিয়ে সুখবর এল। তবে তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শনিবার পর্যন্ত। আগামী শনিবার দক্ষিণবঙ্গের আট জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গের কপাল অবশ্য আজ থেকেই খুলছে। এই বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রাও অনেকটাই কমবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। প্রসঙ্গত, অত্যধিক গরমে রাজ্যজুড়ে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে স্কুল-কলেজে। তবে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও, এখনই কালবৈশাখী বা ঝেঁপে বৃষ্টির মতো আশার আলো দেখাতে পাচ্ছেন না আবহাওয়াবিদরা। ছিটেফোঁটা হালকা বৃষ্টি হবে (Rain Forecast) সপ্তাহের শেষে। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা রয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। বেলা বাড়লেই লু বইবে। গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া থাকতে পারে শুক্রবার পর্যন্ত। আপাতত ২ দিন বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। বিভিন্ন জেলায় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় দুই থেকে পাঁচ ডিগ্রি পর্যন্ত বেশি থাকবে।

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা (Rain Forecast), দেখুন একনজরে

    দক্ষিণ ২৪ পরগনা
    উত্তর ২৪ পরগনা
    পূর্ব মেদিনীপুর
    ঝাড়গ্রাম
    বাঁকুড়া
    পশ্চিম মেদিনীপুর
    নদিয়া
    কলকাতা

    তবে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃষ্টির (Rain Forecast) তালিকায় কলকাতার নাম থাকলেও শনিবার কলকাতার মাটি ভিজবে না। বরং রবিবার থেকে কলকাতা ও তার আশপাশের অঞ্চলে দু’দফায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গের বৃষ্টি আজ থেকেই

    পাশাপাশি, আজ উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং ও কালিম্পংয়েও ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু উত্তরবঙ্গের নীচের দিকের তিন জেলায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    আজও সারাদিন তাপপ্রবাহ অব্যাহত, রাতেও থাকবে অস্বস্তি 

    বুধবার সকাল থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে রোদের তাপ অব্যাহত ছিল। সকাল থেকে পারদ ঊর্ধ্বমুখী। বেলা বাড়তে গরমের দাপট বৃদ্ধি পেয়েছে। লু-ও বয়েছে। রাতের দিকেও গরমজনিত অস্বস্তি থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বৈশাখের কাছে কালবৈশাখীর আশা! অসহ্য গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী

    Weather Update: বৈশাখের কাছে কালবৈশাখীর আশা! অসহ্য গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাপটে ব্যাট শুরু করল বৈশাখ। চৈত্র যেখানে শেষ করেছে সেখান থেকেই শুরু। নববর্ষের সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় নিরিখে কলকাতা গত পাঁচ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে। আগামী বুধবার অর্থাৎ ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে এই ধরনের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে, এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। 

    রেকর্ড গরম

    দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী পাঁচদিনের জন্য তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে ৪৩ ডিগ্রি ছুঁই-ছুঁই। শনিবার কলকাতার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি থাকতে পারে। এদিন শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন সকালে শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ ডিগ্রি বেশি। 

    আরও পড়ুন: ‘নব রবিকিরণে’ বৈশাখ-বরণ বাঙালির! কালীঘাট থেকে দক্ষিণেশ্বর পুজো দেওয়ার লম্বা লাইন

    বাইরে নয়

    দুপুরের সময় অতিরিক্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বার না হওয়ার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের কথায়, বাইরে বার হলে সুতির হালকা রংয়ের পোশাক পরা বাঞ্ছনীয়, জল খেতে হবে বেশি করে। শিশু বা প্রবীণদের দুপুরে রোদের সময় বাইরে বার না হওয়াই ভালো। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, রাজ্যে উত্তর পশ্চিম দিক থেকে গরম হাওয়া প্রবেশ করছে। একইসঙ্গে বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প অনেক কম পরিমাণে প্রবেশ করছে। ফলে অস্বস্তি বাড়ছে। রাজ্যে কবে বৃষ্টি হবে সেই দিকে তাকিয়ে রয়েছে রাজ্যবাসী।  হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, আপাতত রাজ্যে বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই। কবে কালবৈশাখী নামতে পারে, সেই বিষয়েও নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। বাংলার গরমের স্বাভাবিক চরিত্র অনুযায়ী কিছু দিন পর পর কালবৈশাখী আসার কথা। অর্থাত্‍, কিছু দিন ধরে তাপমাত্রা বাড়লে, সাময়িক স্বস্তি দিতে কালবৈশাখী হাজির হয়ে যায়। যার সাক্ষী সদ্য পেরিয়ে আসা মার্চই। কিন্তু চৈত্রের শেষ থেকে তা উধাও। এখন বৈশাখের কাছে কালবৈশাখীর আশা বঙ্গবাসীর।

  • Weather: শুকনো গরমে নাজেহাল! ৪০ ডিগ্রি ছুঁল কলকাতা, পুড়ছে জেলাও, কী বলছেন আবহবিদরা?

    Weather: শুকনো গরমে নাজেহাল! ৪০ ডিগ্রি ছুঁল কলকাতা, পুড়ছে জেলাও, কী বলছেন আবহবিদরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৪২৯ বঙ্গাব্দের শেষ দিন। চৈত্র সংক্রান্তির দিনে জ্বলছে কলকাতা-সহ গোটা বাংলা (Kolkata Weather)। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কলকাতায় (Kolkata Weather) তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি পৌঁছে যেতে পারে, বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবারই কলকাতার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়েছে। যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রিতে ঠেকেছে। যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করবে।

    কোথায়, কেমন তাপমাত্রা

    পশ্চিমবঙ্গের ১৫ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আজ উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কয়েকটি অংশে তাপপ্রবাহ হবে। ওই জেলাগুলিতে কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। উত্তরবঙ্গের আটটি জেলায় দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা অস্বস্তিকর গরম থাকবে। উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদার কয়েকটি অংশে তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। 

    বদলেছে গরমের ধরন

    এবার গরমটা যেন অন্য রকমের। শুকিয়ে যাচ্ছে ঠোঁট-হাত-পা। নাক জ্বালা করছে গরম হাওয়ায়। আবার অনেকেই বলছেন নাক দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছে। বাইরের গরম হাওয়ায় শরীর জ্বালা করছে। গরম হলেও ঘামের রেশ পর্যন্ত নেই। এমন গরম আগে দেখেননি শহরবাসী। কলকাতার (Kolkata Weather) গরম সাধারণ ঘর্মাক্ত হয়। ঘাম বেশি হয়। তার জন্য অস্বস্তি বেশি থাকে। এই প্রথম এমন গরম দেখছেন শহরবাসী। এরকম গরম বিহার-উত্তর প্রদেশে দেখা যায়। বাংলায় পুরুলিয়া, বাঁকুড়াতেও এই ধরনের শুকনো গরম থাকে। তবে কলকাতায় এই প্রথম। আবহাওয়াবিদদের কথায়, কলকাতায় গরমের এই ধরন পরিবর্তনের নেপথ্যে রয়েছে এলনিনো প্রভাব। তার সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন। কলকাতার উপর দিয়ে যে উচ্চচাপ বলয় অবস্থান করছে তার জেরে বাতাসের জলীয় বাষ্প শুকিয়ে যাচ্ছে। সেকারণে নদীর পাড়ে হলেও কলকাতার বাতাসে আর্দ্রতা কমে গিয়েছে। তাই আর শরীরে ঘাম দেখা যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুুন: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    নয়া রেকর্ড

    কলকাতার তাপমাত্রা (Kolkata Weather) তৈরি করল নতুন রেকর্ড। এক নয়, একাধিক। সাত বছর পর এপ্রিলে চল্লিশ ছুঁল কলকাতার পারদ। শেষ বার ২০১৬ সালের ১ মে ৪০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের গরম সইতে হয়েছিল কলকাতাকে। এবছর শুকনো গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে গোটা বাংলা। আপাতত ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। তবে তার স্থায়িত্ব আরও বাড়তে পারে। ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত কলকাতার তাপমাত্রা ৪০-৪১ ডিগ্রির মধ্যেই ঘোরাফেরা করার আশঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার দহন-জ্বালায় দিল্লিকেও (৩৮.৬ ডিগ্রি) পিছনে ফেলেছে কলকাতা। রাজস্থানের জয়সালমেরের সঙ্গেও আলিপুরের মধ্যে সমানে টক্কর। একবিন্দুতে দাঁড়িয়ে দু’জায়গার তাপমাত্রা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কলকাতা-সহ সাত জেলায় জারি তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা! বৃষ্টি নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    Weather Update: কলকাতা-সহ সাত জেলায় জারি তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা! বৃষ্টি নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা বছর পড়েনি। খাতায় কলমে গরম কাল শুরুও হয়নি। বৈশাখের আগমন বার্তা (Weather Update) দিচ্ছে চৈত্র। শেষ চৈত্রেই ভাজাভাজা হচ্ছে বাংলা। সকাল থেকে অস্বস্তির আবহাওয়া রাজ্য জুড়ে। আবহাওয়া দফতরের তরফে এদিন কলকাতা-সহ সাত জেলায় তাপপ্রবাহের (Heatwave) সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। এক্ষেত্রে শুকনো গরম হাওয়া বইবে। রাজ্যের কোথাও কোনও রকমের বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। 

    তাপপ্রবাহের সর্তকতা

    বৃহস্পতিবার সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ থেকে কলকাতায় তাপপ্রবাহের সর্তকতা জারি করা হল। কলকাতার পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি ও পূর্ব বর্ধমান জেলায় তাপপ্রবাহের এলার্ট জারি করা হয়েছে। কাল অর্থাৎ শুক্রবার এবং পরশু অর্থাৎ শনিবার (পয়লা বৈশাখ) এই জেলা গুলি সহ দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় তাপ প্রবাহের সর্তকতা জারি হয়েছে। মালদা ও উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে কাল ও পরশু তাপ প্রবাহের সর্তকতা। আগামী পাঁচদিন বৃষ্টির কোন সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রা ক্রমশ আরও বাড়বে। আগামী তিন দিন হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের সমতল এলাকার তাপমাত্রা আরও ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। দক্ষিণবঙ্গে পারদ চড়বে ৪ ডিগ্রির বেশি। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূমে লু বইবার আশঙ্কা। 

    আরও পড়ুন: আজ নীল ষষ্ঠী, কেন এই ব্রত পালন করা হয়? জানুন এর মাহাত্ম্য

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আজ কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬.৮ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি বেশি। আজ কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁতে পারে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রির আশপাশে থাকবে।

    এগিয়ে আসছে গরমের ছুটি

    গ্রীষ্ম কাটতে এখনও প্রায় দুমাস সময় রয়েছে। তার মধ্যে গরম এমনই নখদাঁত বের করেছে যে বেলা সামান্য বাড়তেই রাস্তা থেকে ঘরে ঢুকে পড়ছেন মানুষজন। পরিস্থিতি দেখে তড়িঘড়ি বাচ্চাদের স্কুল সকালে করার কথা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি গরমের ছুটিও এগিয়ে আনা হয়েছে। সূত্রের খবর, আগামী ২ মে থেকেই গরমের ছুটি পড়তে চলেছে স্কুলগুলিতে। সেক্ষেত্রে কার্যত মে মাসের শুরু থেকেই গরমের ছুটির সুযোগ মিলছে পড়ুয়াদের। উল্লেখ্য, গত বছরও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ২ মে তারিখে এগিয়ে আনা হয়েছিল ছুটি। বৃহস্পতিবার এই মর্মে সরকারি নির্দেশিকা জারি হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বৃষ্টির দেখা নেই, তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই! কাঠফাটা গরমে নাজেহাল রাজ্যবাসী

    Weather Update: বৃষ্টির দেখা নেই, তাপমাত্রা ৪০ ছুঁই ছুঁই! কাঠফাটা গরমে নাজেহাল রাজ্যবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে পয়লা বৈশাখ। নববর্ষেও তীব্র গরমে নাজেহাল হবে শহরবাসী, এমনই পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের। ক্রমশ বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। আপাতত শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই। গরমে হাসফাঁস করছে বঙ্গবাসী। 

    পারদ ৪০ ছুঁই ছুঁই

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, বুধবার কলকাতার তাপমাত্রা থাকতে পারে সর্বোচ্চ ৩৯ ডিগ্রি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এদিন সকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সর্বাধিক ৮৮ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ২২ শতাংশ। ইতিমধ্যেই পশ্চিমের জেলায় ৪০ ছুঁয়েছে পারদ। বর্ধমানে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বাঁকুড়াতে ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে পারদ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলকাতার পাশেই দমদম বিমানবন্দরে তাপমাত্রা পেরোল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বুঝিয়ে দিল আগামী কয়েক দিন তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি থাকবে বাংলায়। 

    আরও পড়ুন: ভোটে লড়ছেন না ইয়েদুরাপ্পা! কর্নাটকে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    দার্জিলিং এর তাপমাত্রাও কুড়ি ডিগ্রি পেরোল

    শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। উত্তরবঙ্গ পিছিয়ে নেই। মালদহতে ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। আর বালুরঘাটে ৩৬.৫ আর বাগডোগরাতে ৩৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দার্জিলিং এর তাপমাত্রাও কুড়ি ডিগ্রি পেরিয়ে গেল ২১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া উল্লেখযোগ্য তাপমাত্রা ছিল এদিন আসানসোলে ৩৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পানাগড়ে ৩৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীনিকেতনে ৩৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলাইকুন্ডা তে ৩৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বারাকপুরে ৩৯.৬ এবং ক্যানিংয়ে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েকদিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে। সঙ্গে থাকবে শুকনো গরম। শুক্র ও শনিবারে তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, পশ্চিমের জেলাগুলিতে গরম আরও বাড়বে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমে তাপপ্রবাহের শঙ্কা রয়েছে।

    পর্যাপ্ত জল পান করুন

    এই গরমে ত্বকে জ্বলুনি ভাব আসতে পারে। শরীরে জলের অভাব হতে পারে। তাই সাধারণ মানুষকে শরীর ঠান্ডা রাখতে পর্যাপ্ত জল পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। রোদে বেরোতে হলে অবশ্যই ছাতা, রোদচশমা, টুপি ব্যবহার করতে হবে। সুতির হালকা পোশাক পরা ও বেশি করে জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। চা-কফি-ঠান্ডা পানীয়র বদলে লস্যি, সরবৎ, মরশুমি ফল খেতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share