Tag: Weather Update

Weather Update

  • Weather Update: আগামী সপ্তাহ থেকেই জাঁকিয়ে শীত রাজ্যে! কী বলছে আবহাওয়া রিপোর্ট?

    Weather Update: আগামী সপ্তাহ থেকেই জাঁকিয়ে শীত রাজ্যে! কী বলছে আবহাওয়া রিপোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নলেনগুড়, পিঠেপুলির সময় চলে এল। কনকনে ঠান্ডা আসছে বাংলায়। এমনটাই জানান দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update) । ২২ নভেম্বর থেকে গোটা বাংলায় ফের একবার পারদ পতনের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। 

    কী বলছে আবহাওয়া রিপোর্ট

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আগামী সপ্তাহ থেকেই বঙ্গে জাঁকিয়ে শীক পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ২২ নভেম্বর থেকে গোটা বাংলায় ফের হু হু করে পারদ পতনের পূর্বাভাস রয়েছে এরাজ্যের অধিকাংশ জেলাতেই।  সপ্তাহ শেষের দিকে তাপমাত্রার কিছুটা বেড়েছে শহর ও শহরতলিতে। রাতের তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। যদিও দিনের তাপমাত্রা কম থাকবে। শনিবার সকাল থেকেই কলকাতার আকাশ মূলত পরিষ্কার। হালকা শীতের আমেজ বজায় রয়েছে শহরে। সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    আরও পড়ুন: জেলায় জেলায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে, কলকাতায় কেমন ঠান্ডা?

     শীত আসছে বাংলায় 

    তবে উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গে কোথাও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছেন হাওয়া অফিসের অধিকর্তারা। দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও থাকতে পারে। কোথাও কোথাও সকালের দিকে হালকা কুয়াশা এবং শিশির পড়বে। মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ দেখা যাবে। আবহাওয়া অফিস সুত্রে খবর (Weather Update), পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমে তাপমাত্রা অন্যান্য জেলার তুলনায় কম থাকবে। ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে পশ্চিমের জেলা গুলির তাপ মাত্রা।  সকালের দিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৮.৭ ডিগ্রি। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.২ ডিগ্রি এখন তা কমে ২৯ ডিগ্রি হয়েছে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৯৮ থেকে কমে ৮৯ হওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হবে। 

     দেশের অন্যান্য রাজ্যের আবহাওয়া কেমন থাকবে

    অন্যদিকে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে হিমাচল প্রদেশে তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। তুষারপাত হবে কাশ্মীর উপত্যকা, লাদাখ সহ উত্তর-পশ্চিম ভারতের পার্বত্য এলাকায়। হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তর-পশ্চিম ভারতের অঞ্চলগুলিতে রয়েছে। নিম্নচাপের কারণে বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে। আন্দামানেও প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সবথেকে বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ুতে। তামিলনাড়ু ছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ, পুদুচেরিতেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে ৬০ থেকে ৬৫ কিলোমিটার গতিবেগে। সমুদ্র তীরবর্তী রাজ্যগুলির মৎস্যজীবীদের সোমবার পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

  • West Bengal Weather: জেলায় জেলায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে, কলকাতায় কেমন ঠান্ডা?

    West Bengal Weather: জেলায় জেলায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে, কলকাতায় কেমন ঠান্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের আমেজ বজায় রয়েছে সারা রাজ্য জুড়ে। কলকাতায় আজও পারদ ১৮-এর নীচে। আগের থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও পারদ ১৮-এর নীচেই রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতায় শীতের আমেজ থাকলেও তীব্র ঠান্ডা পড়তে এখনও মাসখানেক দেরি। তবে পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে পারদ পতন জারি থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। গতকাল তাপমাত্রা বেড়ে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়েছিল ১৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। আজও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম রয়েছে (West Bengal Weather)।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    দক্ষিণবঙ্গে এখন সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ও ২০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সৃষ্টি হলেও তার প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ফলে বৃষ্টিপাতেরও কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে দু-একদিন আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত আগামী পাঁচদিনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। তবে ভোরের দিকে কুয়াশা থাকবে ও বেলা বাড়তেই রৌদজ্জ্বল আকাশ থাকবে (West Bengal Weather)।

    আরও পড়ুন: কলকাতা সহ রাজ্যে আবহাওয়া কেমন থাকবে? কী বলছেন আবহবিদরা?

    উত্তরবঙ্গের আহাওয়া

    দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় উত্তরবঙ্গে ঠান্ডা স্বাভাবিকভাবেই বেশি। সেখানে শীত জাঁকিয়ে বসেছে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল সামান্য বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গের অন্য জেলায় শুষ্ক ও পরিস্কার আবহাওয়া থাকবে। কোথাও কোথাও সকালের দিকে কুয়াশা এবং শিশির পড়বে। উঁচু এলাকাগুলিতে রয়েছে তুষারপাতের পূর্বাভাস। এমনই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি এলাকায় জমিয়ে ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে বলেই মনে করছেন আবহবিদরা। ডিসেম্বরের শুরু থেকেই আরও পতন শুরু হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস (West Bengal Weather)।

    জেলার আবহাওয়া

    কলকাতায় সামান্য তাপমাত্রা বাড়লেও জেলায় জেলায় তাপমাত্রা কমের দিকেই থাকবে। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ঠান্ডার দাপট বজায় থাকবে (West Bengal Weather)। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমে তাপমাত্রা অন্যান্য জেলার তুলনায় কম থাকবে। ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির আশে পাশে থাকবে পশ্চিমের জেলার তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবারও জেলায় জেলায় ভোরের দিকে ছিল ঘন কুয়াশা। ফলে ৩ মাসের জন্য অর্থাৎ আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩-এর ২ মার্চ পর্যন্ত দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলে নিয়ন্ত্রণ জারি করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।  

  • WB Weather Update: কলকাতায় ফের পারদ পতন! একনজরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    WB Weather Update: কলকাতায় ফের পারদ পতন! একনজরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুমানই সত্যি হল। এর আগেই আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছিলেন, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ বাড়বে (WB Weather Update)। সেই মতই আজ ফের পারদ পতন। কলকাতায় একধাক্কায় পারদ নামল ১৭-এর ঘরে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুসারেই নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নামল পারদ। তবে পারদ পতনে দুয়ারে শীত মনে হলেও, এখনই বঙ্গে শীতের প্রভাব জোরালো হবে কিনা তা বলা যাচ্ছে না। আগামী কয়েকদিনে পারদ আরও নামতে পারে বলেও অনুমান করা হয়েছে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    আজ কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৫ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৩ শতাংশ। কলকাতা ও আশপাশের তাপমাত্রা এখনকার মত ১৭-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যেই থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গে শীতের আমেজের পাশাপাশি হতে পারে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১৬ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ পাহাড়ি এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। তবে বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুষ্ক ও পরিস্কার থাকবে। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গার তাপমাত্রা বেশ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। আগামী ২৪ ঘন্টায় সেই তাপমাত্রা আরও ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে। তবে তারপরের কয়েকটা দিন তাপমাত্রা হ্রাসের কোনও পূর্বাভাস নেই (WB Weather Update)।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই পারদ পতন! শীতের প্রবেশ রাজ্যে

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও দক্ষিণবঙ্গে একেবারেই নেই। এদিন আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে ১৬ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে, গত কয়েক দিনের মতই। তবে ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গেরও কোনও কোনও জায়গার রাতের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে। এই তাপমাত্রা কমতে পারে যেসব জায়গায় তাপমাত্রা কমেনি শুধু সেসব জায়গায়। এর পরে কয়েক দিন তাপমাত্রার বিশেষ কোনও পরিবর্তন হবে না বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে এই বঙ্গেও আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আর ১ ডিগ্রি থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (WB Weather Update)।

    নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    তবে শীতের আমেজের মধ্যেই ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বুধবার আন্দামান সাগর এলাকায় তৈরি হবে নিম্নচাপ। সেই নিম্নচাপের অভিমুখ কোনদিকে হয়, সেদিকেই নজর রাখছেন আবহবিদরা। এর প্রভাব বঙ্গে পড়বে কিনা, তাও নজরে রেখেছে আবহাওয়া দফতর (WB Weather Update)।

  • Weather Update: আগামী সপ্তাহেই পারদ পতন! শীতের প্রবেশ রাজ্যে

    Weather Update: আগামী সপ্তাহেই পারদ পতন! শীতের প্রবেশ রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার থেকেই ঠান্ডা পড়ছে কলকাতা-সহ সারা রাজ্যে। পূর্বাভাস আলিপুর হাওয়া অফিসের। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী চার–পাঁচ দিনের মধ্যে পারদ নামতে পারে প্রায় ২–৩ ডিগ্রি। পশ্চিমের জেলাগুলিতে বাড়বে শীতের দাপট। যেমন শুক্রবারের তুলনায় শনিবার কলকাতার তাপমাত্রা প্রায় ১ ডিগ্রি কমেছে। শনিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে হয়েছে ২০ ডিগ্রি।

    আরও পড়ুন: পদ্মের অপমান মানে হিন্দু সংস্কৃতির অসম্মান! জি-২০ লোগো বিতর্কে বিজেপি

    রাজ্যে তাপমাত্রার পতন

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি হয়ে গেলেও পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণেই উত্তুরে হাওয়া প্রবেশ করতে পারছিল না বাংলায়। কিন্তু পশ্চিমের ঝঞ্ঝা সরে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গে উত্তরের হাওয়া বইতে শুরু করল বলে। ফলে দুই বঙ্গেই নামতে থাকবে তাপমাত্রা। জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এদিকে, শনিবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার সহ একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সিকিমে রয়েছে তুষারপাতের সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর,আজ শনিবার থেকেই রাজ্যে পারদ পতনের শুরু। রবিবার থেকে কলকাতাবাসীও শীতের আমেজ অনুভব করতে পারবে। রবিবার, ছুটির দিন আলমারি থেকে গরম জামা কাপড় বের করার পরিকল্পনা করেছেন অনেকে। হালকা চাদর, অথবা স্টাইলিস্ট সোয়েট-শার্টও বের করে নিন। শীতের পরশ গায়ে মেখে সপ্তাহান্তে ঘুরে আসতেঁ পারেন কোনও বিনোদন পার্ক, চিড়িয়াখানা বা বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়াম বা জাদুঘরে। 

    আরও পড়ুন: ফিল্ম টিজারে কেরলের সাথে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের সূত্র জুড়ে দেওয়ায় চলচ্চিত্র নির্মাতার বিরুদ্ধে এফআইআর কেরল পুলিশের

    রাজ্যে শীতের আমেজ

    বিহার ও ঝাড়খণ্ড লাগোয়া পশ্চিমের জেলাগুলিতে দ্রুত নামবে পারদ। আগামী ২৪ ঘণ্টায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে। কলকাতায়ও নামবে পারদ। আগামী সপ্তাহে ২০ ডিগ্রির নিচেই থাকবে কলকাতার তাপমাত্রাও। মাঝে দু-একদিন ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশেও নেমে যেতে পারে কলকাতার তাপমাত্রা। সকালে ও সন্ধ্যায় শীতের আমেজ থাকবে কলকাতায়। তবে বেলা বাড়লে তাপমাত্রা বাড়বে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশায় ঢাকা থাকবে রাস্তা-ঘাট। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Depression Cloud: শীত দোরগোড়ায়, নিম্নচাপের ভ্রুকুটিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্যে

    Depression Cloud: শীত দোরগোড়ায়, নিম্নচাপের ভ্রুকুটিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীত এসে দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে। আর তার আগেই নিম্নচাপের (Depression) ভ্রুকুটি। হাওয়া অফিস সূত্রে জানানো হয়েছে, আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হবে। পরে তা নিম্নচাপে পরিণত হয়ে উপকূলে প্রবেশ করতে পারে।

    আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরির সম্ভাবনা আছে। ঘূর্ণাবর্ত তৈরির পরিবেশও তৈরি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহে ফের নিম্নচাপ ঘনিয়ে উঠতে পারে। তেমন হলে উপকূলের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।                                                                      

    তবে এই নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের ভয় কম বলে আশ্বস্থ করেছেন আবহাওয়াবিদরা (Weather Department)। সরাসরি প্রভাব না পড়লেও আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে।  

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে এও জানানো হয়েছে, আগামী সপ্তাহে আরও কমবে তাপমাত্রার পারদ। এদিকে, অক্টোবরে শীতলতম দিনের রেকর্ড গড়ার পর, আজও কুড়ির ঘরে কলকাতার তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। জেলায় জেলায় শীতের আমেজ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, নিম্নচাপের প্রভাবে, আগামী কয়েকদিন কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে সিকিমের উঁচু জায়গায়।

    আরও পড়ুন: আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে মাদ্রাস হাইকোর্টের দ্বারস্থ এম এস ধোনি

    পরের সপ্তাহের মাঝামাঝি থেকে জেলায় জেলায় আরও কমবে তাপমাত্রা। সকালের দিকে থাকতে পারে হালকা কুয়াশা। বাতাসের আদ্রতার পরিমাণও কমবে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। সব মিলিয়ে থাকবে মনোরম পরিবেশ। 

    অন্যদিকে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে শুক্রবার, সিকিম, দার্জিলিং এবং কালিম্পং, তিন পাহাড়ি শহরে, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দশবছরে শহরের তাপমাত্রায় রেকর্ড পতন। অক্টোবরের শেষে কলকাতায় তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির নীচে নামল। একদিনে ৪ ডিগ্রি কমল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ২০১২-র অক্টোবরে ২০ ডিগ্রির নীচে নেমেছিল পারদ। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং চলে যেতেই বাংলায় উত্তরের হাওয়া ঢুকতে শুরু করেছে। তার প্রভাবেই তাপমাত্রার পতন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Weather Update: ফের পারদ নামল কুড়ির ঘরে, শীতের প্রাক্কালে নিম্নচাপ! বাংলায় কি প্রভাব পড়বে?

    Weather Update: ফের পারদ নামল কুড়ির ঘরে, শীতের প্রাক্কালে নিম্নচাপ! বাংলায় কি প্রভাব পড়বে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুমান করা হয়েছিল যে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ শুরু হবে (Weather Update)। কিন্তু এবারে দেখা গেল প্রথম সপ্তাহেই পারদ নামল ২০ ডিগ্রির ঘরে। এর আগে অক্টোবরের শেষে কলকাতায় প্রথম পারদ নামে ২০ ডিগ্রির নিচে। আর আজ আবার নামল পারদ। আবহাওয়া দফতর অনুযায়ী, কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। এর ফলে সপ্তাহের শেষেই জেলায় জেলায় শীতের আমেজ শুরু হবে।

    কলকাতায় আজ আংশিক মেঘলা আকাশ। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা বা শিশির পড়েছে। জলীয়বাষ্প কমবে, শুষ্ক আবহাওয়া তৈরি হবে। সকালে ও সন্ধ্যায় মনোরম পরিবেশ থাকবে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা থাকবে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৪১ থেকে ৯৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড পারদ-পতন কলকাতায়! অক্টোবরেই তাপমাত্রা নামল ২০ ডিগ্রির নীচে

    উল্লেখ্য, অক্টোবরের শেষে গত দশবছরে রেকর্ড তাপমাত্রা নামে। গত ২৯ অক্টোবর কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনে ৪ ডিগ্রি কমে যায় রাতের তাপমাত্রা। এর আগে ২০১২ ও ২০১৮-র অক্টোবরেও ২০ ডিগ্রির নিচে নেমেছিল পারদ। তবে অক্টোবর মাসে কলকাতায় পারদ পতনের সর্বকালীন রেকর্ড ১৯৫৪ সালের ৩১ অক্টোবর। সেবার তাপমাত্রা নেমেছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

    ফলে এবছর তেমনভাবে এখনও পারদ নামতে না দেখা গেলেও, আবহাওয়াবিদদের অনুমান অনুযায়ী, আগামী সপ্তাহের শেষ থেকে শীতের আমেজ বাড়বে। এমনকি আজও সকালে অনেক জনকেই গায়ে চাদর নিয়ে ঘুরতে দেখা যায়। আবার অন্যদিকে, বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা রয়েছে। যার ফলে শীতের প্রাক্কালে হতে পারে বৃষ্টি। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হবে আগামী সপ্তাহে। এই ঘূর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে দক্ষিণ মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি করতে পারে। নিম্নচাপটি অন্ধ্র প্রদেশ ও উড়িষ্যা উপকূলের স্থলভাগে প্রবেশ করতে পারে। তবে এই নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা কম বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। সরাসরি প্রভাব না পড়লেও মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হবে আমাদের রাজ্যেও। আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলাগুলিতে। আবার হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে সিকিমের উঁচু এলাকায়।

  • Cyclone Sitrang: জারি হয়েছে লাল সতর্কতা, সিত্রাং মোকাবিলায় তৎপর প্রশাসন

    Cyclone Sitrang: জারি হয়েছে লাল সতর্কতা, সিত্রাং মোকাবিলায় তৎপর প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বাংলাদেশেই আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং (Cyclone Sitrang)। মঙ্গলবার সকালে স্থলভাগে প্রবেশ করবে এই ঘূর্ণিঝড়। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়বে দেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যে। পশ্চিমবঙ্গেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। পাশাপাশি উত্তর-পূর্বের একাধিক রাজ্য, ত্রিপুরা, অসম, মিজোরাম, মণিপুর ও নাগাল্যান্ডেও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    সিত্রাং-এর প্রভাবে ভোর রাত থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকায়। বইছে ঝোড়ো হাওয়া। কুলতলি ব্লকের কৈখালিতে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে এনডিআরএফ (NDRF) দল। ঘূর্ণিঝড় নিয়ে মাইকে সতর্ক করা হচ্ছে l এছাড়াও সতর্ক করছেন সুন্দরবন এলাকার বন কর্মীরা। 

    সিত্রাং পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সাগর, কুলতলি, কাকদ্বীপ গোসাবা সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রস্তুর এনডিআরএফ ও এসডিআরএফ দল। অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলি হল ০৩৩-২৪৪৮৮০৫১ এবং ০৩৩-২৪৪৮৮০৫২।    

    জেলা শাসকের দফতরে তরফ থেকে, ঝড়ের উপর সর্বক্ষণ নজর রাখার জন্য রয়েছে বিশেষ জায়ান্ট স্ক্রিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলার যে পাঁচটি জায়গায় ক্ষতির সম্ভাবনা সব থেকে বেশি সেই জায়গাগুলিতে লাইভ মনিটারিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একজন আধিকারিক সবসময় সেদিকে নজর রাখবেন। 

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার ভোরে ল্যান্ডফল, কোথায় আছড়ে পড়ছে সিত্রাং?  

    এ দিকে, শনিবার রাতের মধ্যে তিরে ফিরে এসেছে মৎস্যজীবী ট্রলারগুলি। প্রায় ৩৫০০টি ট্রলার ফিরে এসেছে। এখনও কোনও ট্রলার সমুদ্রে আছে কি না তা খোঁজ নিয়েছে পুলিশ। বকখালির ফ্রেজারগঞ্জ ঘাঁটির উপকূল রক্ষী বাহিনী ও ড্রোনিয়ার দিয়ে ট্রলারের খোঁজ চালানো হয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সদস্যরা বেলায় সাগর ও কাকদ্বীপে মাইকিং করছে।   

    আবহাওয়া দফতরের তরফে ইতিমধ্যেই ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর ও নাগাল্যান্ডে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও অরুণাচল প্রদেশে। আসামের কাচার, করিমগঞ্জ ও হালাইকাণ্ডিতে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মিজোরামের ১১টি জেলায়, ত্রিপুরার ৮টি জেলায় ও নাগাল্যান্ডের ১৬টি জেলাতেও লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।     

  • Cyclone Sitrang: মঙ্গলবার ভোরে ল্যান্ডফল, কোথায় আছড়ে পড়ছে সিত্রাং?

    Cyclone Sitrang: মঙ্গলবার ভোরে ল্যান্ডফল, কোথায় আছড়ে পড়ছে সিত্রাং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলোর উৎসবকে কি ছারখার করে দেবে ঘূর্ণিঝড়? এখন এই আতঙ্কেই দিন কাটাচ্ছে বাঙালি। রবিবার বিকেলে হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, শেষ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে হয়তো ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে না। তবে বৃষ্টি থেকে রেহাই নেই রাজ্যবাসীর। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি রবিবার সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এবার এটি বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশের তিনকোনা দ্বীপ ও সন্দ্বীপের মধ্যবর্তী স্থানে উপকূলে আছড়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং- এর। 

    আরও পড়ুন: সিত্রাং এর প্রবাহে দীপাবলির আলো ম্লান হবার মুখে

    মৌসম ভবনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায়, পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ থেকে ৫৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং বাংলাদেশের বরিশাল থেকে ৭৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে ছিল ঘূর্ণিঝড়টি। ক্রমশ এটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে থাকবে। ২৪ তারিখ শক্তি বাড়িয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ২৫ অক্টোবর সকালে তিনকোনা দ্বীপ এবং সন্দ্বীপের মধ্য দিয়ে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং বাংলাদেশ উপকূলে আছড়ে পড়বে।

     


    ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে ইতিমধ্যে বাংলার জেলায় জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। ২৪ অক্টোবর সকাল থেকেই কলকাতার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, তার সঙ্গে চলছে বৃষ্টি। সিত্রাং-এর ল্যাজের ঝাপটা বঙ্গের একাধিক উপকূলে পড়বে। যার জেরে উত্তাল হবে সমুদ্র। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ৬ ফুট উঁচু সমুদ্রের ঢেউ হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি প্রভাবব পড়বে দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়। বেশি প্রভাব পড়বে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে। প্রভাব পড়বে উত্তর ২৪ পরগনা জেলাতেও। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে রবিবার গভীর রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত। এরপর থেকে বাতাসের গতি ও বৃষ্টি দুটোই কমবে। পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। তবে এর সঙ্গে ভরা কোটালের কারণে বাড়তি নজরজারির কথা জানিয়ে, সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। 

    কলকাতায় মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বিকেল থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। সোমবার ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে আর মঙ্গলবার ৪০-৫০ কিলোমিটার ও সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে শহরে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার সকাল থেকেই তিলোত্তমার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। সঙ্গে রয়েছে হাল্কা বৃষ্টি। এদিন শহরের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ও ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

         

            

  • Cyclone Sitrang: বাংলায় আছড়ে পড়ছে না সিত্রাং, তবে বৃষ্টি থেকে রেহাই নেই কালীপুজোয়

    Cyclone Sitrang: বাংলায় আছড়ে পড়ছে না সিত্রাং, তবে বৃষ্টি থেকে রেহাই নেই কালীপুজোয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর আগেই খুশির খবর দিল হাওয়া অফিস। বাংলায় আছড়ে পড়ছে না সিত্রাং। তবে বৃষ্টি থেকে এখনই রেহাই মিলছে না। ঘূর্ণিঝড় আছড়ে না পড়লেও, এর জেরে রাজ্যের একাধিক জেলায় ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    মৌসম ভবন সূত্রে খবর, আগামী সোমবার থেকে বৃষ্টি শুরু হবে। উপকূল এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রভাব পড়তে পারে কলকাতাতেও (Kolkata)। তবে তিলোত্তমায় ঝোড়ো হাওয়ার থেকে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা বেশি। তবে আজ এবং আগামীকাল আকাশ পরিষ্কার থাকবে। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। সকালে ও রাতের দিকে আবহাওয়া মনোরম থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় শহরের তাপমাত্রা থাকবে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত, রাজ্যে এক সপ্তাহেই আক্রান্ত প্রায় ৭ হাজার 

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আন্দামানের নিম্নচাপটি সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। আন্দামান সাগর ও পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে এটি আজ গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এরপর পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিকের বদলে উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। আগামীকাল এটি অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আবার দিক পরিবর্তন করে উত্তর দিক বরাবর অগ্রসর হবে। পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও মধ্য বঙ্গোপসাগরে সোমবার তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এরপর উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে ঘূর্ণিঝড়টি। মঙ্গলবার তা সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্মে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূল বরাবর সমুদ্রে অবস্থান করবে। এরপর বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকা দিয়ে এটি স্থলভাগে ঢুকতে পারে বলে অনুমান করছেন আবহাওয়াবিদরা। তাই বাংলাদেশে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা বেশি।

    তবে ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সতর্ক প্রশাসন। প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে সবদিক থেকে। এদিকে মাইকিং চলছে সুন্দরবনের একাধিক এলাকায়। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের মোকাবিলায় বাংলা-ওড়িশা উপকূলে নৌবাহিনীর বিশেষ দল নামানো হয়েছে। এ ছাড়া আকাশপথে নজরদারি চালাচ্ছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। নিউ দিঘা থেকে খেজুরি অবধি দীর্ঘ ৭১ কিলোমিটার উপকূল এলাকায় নৌ-বাহিনীর পাশাপাশি নজর রাখতে চলেছে ভারতীয় উপকূলীয় বাহিনী। হলদিয়া থেকে উপকূলীয় বাহিনীর জাহাজে নজর রাখা হচ্ছে। নৌবাহিনীর মোট তিনটি বিশেষ দল এসেছে বিশাখাপত্তনম থেকে।

    সমুদ্রের পাড়ের একাধিক গ্রাম সাময়িক সময়ের জন্যে খালি করা হতে পারে। তারপরেও যদি কেউ সমুদ্রে তলিয়ে যান তা হলে এই বিশেষ ডাইভিং টিম উদ্ধার কাজে নেমে পড়বেন। আর যদি কোথাও মাটির বাড়ি বা পাকা বাড়ির নীচে কেউ চাপা পড়ে যান বা দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে নৌ-বাহিনীর এই বিশেষ দল কাজ করবে। এ ছাড়া ডরনিয়ার বিমানে চেপে চক্কর কাটছে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী। মাঝসমুদ্রে থাকা পণ্যবাহী জাহাজ ও ভেসল যা আছে তাদের উপকূলে ফেরানোর ব্যবস্থা করছে। 

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, নেভির দুটো ডাইভিং টিম, ৫ খানা ফ্লাড রিলিফ টিম ও বিশেষ নৌকা আনা হয়েছে। এই টিম থাকতে পারে দিঘা ও ফ্রেজারগঞ্জে। এ ছাড়া একটি ফ্লাড রিলিফ টিম ডায়মন্ড হারবারে স্ট্যান্ডবাই হিসাবে রাখা হতে পারে। এই সব দল গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কার করা, আহতদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা, রিলিফ মেটিরিয়াল পৌছে দেওয়ার কাজ করবে। নৌ বাহিনীর তরফে এয়ারড্রপ করানোর ব্যবস্থা থাকছে। রাজ্য সরকার সাহায্য চাইলেই ত্রাণ পাঠানো বা উদ্ধার কাজের জন্যে এই টিম ঝাঁপিয়ে পড়বে। এ ছাড়া চিকিৎসকদের একটি দল প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। সাইক্লোনের পরেই তাঁরা বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছে যাবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

        

  • Cyclone Sitrang: ১১০ কিলোমিটার বেগে ছুটে আসছে সিত্রাং, কোথায় প্রভাব বেশি?

    Cyclone Sitrang: ১১০ কিলোমিটার বেগে ছুটে আসছে সিত্রাং, কোথায় প্রভাব বেশি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ( (Cyclone Sitrang)। আন্দামানে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্তই শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। আর সেই নিম্নচাপই বঙ্গোপসাগরের উপরে পৌঁছেই শক্তি বাড়াতে শুরু করেছে। কালীপুজোর দিনই ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এ পরিণত হতে পারে এই নিম্নচাপ। মঙ্গলবারই তা আরও শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে ঘূর্ণিঝড়ের অভিমুখ সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। পশ্চিমবঙ্গেও প্রভাব দেখাতে পারে সিত্রাং। বাংলাদেশেও আছড়ে পড়তে পারে। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অন্ধ্র প্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।  

    দুর্গাপুজোর আনন্দে জল ঢেলেছিল বৃষ্টি। ফের কালীপুজোতেও একই আশঙ্কা। বঙ্গোপসাগরের উপরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জেরেই দীপাবলি থেকে ভাইফোঁটা অবধি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, অন্ধ্র উপকূল ধরে ঘূর্ণিঝড়টি পশিচিমবঙ্গের উপকূলের কাছ ঘেষে বাংলাদেশের উপরে আছড়ে পড়তে পারে। যদি এই পথেই এগোয় ঘূর্ণিঝড়টি, তবে রাজ্যে দুর্যোগের আশঙ্কা কম। তবে, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তু প্রশাসন। দক্ষিণবঙ্গের জেলাপ্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যসচিব। ধান তুলে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী। হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে বিদ্যুত্‍ দফতর। জরুরি পরিষেবায় যুক্ত সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে (Weather Update)।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে বিপত্তি বাড়ল অনুব্রতের! আজই দিল্লিতে ইডির হাতে সায়গল

    বিশেষ করে সাবধান করা হয়েছে উপকূলবর্তী জেলাগুলিকে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা ও পূর্ব মেদিনীপুরে ঝড়বৃষ্টির সঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে যেখানে নিম্নচাপের জেরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে অমাবস্যায় ভরা কোটালেরও সম্ভবনা রয়েছে। এই কারণেই আগামী ২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর অবধি মৎসজীবীদের সমুদ্রে যাওয়ার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। উপকূল এলাকায় যাদের বাড়ি তাদের সাবধানতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন। 

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২২ অক্টোবর বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বদিকে পৌঁছে যাবে নিম্নচাপটি। আগামিকাল তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবরের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূলে পৌঁছে যাবে। ঘূর্ণিঝড়টি ল্য়ান্ডফল বা স্থলভাগে প্রবেশের সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। রবিবার থেকেই রাজ্যের উপকূলবর্তী তিন জেলা উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে আকাশের মুখ ভার হতে শুরু করবে৷ তিন জেলারই উপকূল লাগোয়া এলাকায় শুরু হবে হাল্কা বৃষ্টি৷

    সোমবার থেকেই অবশ্য দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় আবহাওয়ার পরিবর্তন চোখে পড়বে৷ শুরু হবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া৷ উপকূলের জেলাগুলিতে মাঝারি বৃষ্টির পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷ মঙ্গলবার উপকূলের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে৷ এর পাশাপাশি উপকূলের তিন জেলা দুই চব্বিশ পরগণা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে৷ দমকা হাওয়ার গতিবেগ পৌঁছতে পারে প্রতি ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

              

        
LinkedIn
Share