Tag: west Bengal assembly

west Bengal assembly

  • Suvendu Adhikari: “রাজ্য মন্ত্রিসভার সবাই চোর, পুরো ক্যাবিনেটের গ্রেফতারি চাই”! বিধানসভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “রাজ্য মন্ত্রিসভার সবাই চোর, পুরো ক্যাবিনেটের গ্রেফতারি চাই”! বিধানসভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তাল বিধানসভা। গোটা ক্যাবিনেটের গ্রেফতারির দাবি তুললেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন বিধানসভায় নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়ে আলোচনা এবং মুলতুবির প্রস্তাব দেয় বিজেপি। কিন্তু সেটা বিচারাধীন বিষয় বলে নাকচ করে দেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরে বিধানসভায় শুরু হয় হট্টগোল। বিধানসভার ভিতরে স্লোগান দিতে শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা। বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময়ই রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্যদের গ্রেফতারের দাবিতে সরব হন শুভেন্দু। 

    উত্তাল বিধানসভা 

    বেনামি আবেদন মামলা, ইস্যুতে তোলপাড় বিধানসভা। সোমবার এই নিয়ে বিধানসভায় বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভায় মুলতুবি প্রস্তান আনেন তাঁরা। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় তা খারিজ করে দেন। মুলতুবি প্রস্তাব খারিজ করে দেওয়ার পরই ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। এদিন বিধানসভার বাইরে এসে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমরা আজকে একটা মুলতুবির প্রস্তাব দিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে পুরো মন্ত্রিসভা অযোগ্যদের চাকরির সুপারিশ করে হাইকোর্টে পাঠিয়েছিল। মন্ত্রিসভার দায়বদ্ধতা থাকে বিধানসভার কাছে। আমাদের বলা হল বিচারাধীন বিষয়, পড়তে দেওয়া হবে না। আমি নিশ্চিত এটা বড় দুর্নীতি। একটা মন্ত্রিসভা মেধাদের বাদ দিয়ে অযোগ্যদের সুপারিশ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী সহ ৪০ জন মন্ত্রীর জেলে যাওয়া উচিত।” 

    আরও পড়ুন: জামিনের আবেদনই করলেন না, আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতেই কেষ্ট

    হাইকোর্টের কথা

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবারই বেনামি আবেদন মামলায় শিক্ষাসচিব মণীশ জৈনের সওয়াল জবাবের সময়ে কড়া ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার হাইকোর্টে মণীশ জৈন সরাসরি জানিয়েছেন, এই শূন্যপদ তৈরি করার সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভার। মন্ত্রিসভার বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বিচারপতি প্রশ্ন করেন, “রাজ্য কেন বেআইনিভাবে নিযুক্তদের পাশে দাঁড়াচ্ছে? গণতন্ত্র কি আদৌ সঠিক লোকের হাতে রয়েছে? সন্দেহ রয়েছে।”

    শুভেন্দুর দাবি

    হাইকোর্টের এই কথা তুলে ধরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানান, “মন্ত্রিসভা সংবিধানের কাছে দায়বদ্ধ। মুখ্যমন্ত্রী সহ মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্ত হাইকোর্ট চেপে ধরেছে। এই অযোগ্যদের নিয়োগের সুপারিশ কারা করল? পুরো মন্ত্রিসভার গ্রেফতারি চাই।” শীতকালীন অধিবেশনের শুরু থেকেই একাধিক ইস্যুতে উত্তপ্ত থেকেছে রাজ্য বিধানসভা। এদিন মানিকচকের তৃণমূল বিধায়ককে তোপ দেগে শুভেন্দু বলেন, “গতকাল মানিকচকের বিধায়ক প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছেন তাঁরা নাকি মহিলাদের বস্ত্রহরণ করেন। আগামিকাল মহিলা বিধায়করা এ বিষয়ে নিন্দা প্রস্তাব আনবেন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: উঠল সাসপেনশন, বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন শুভেন্দুরা

    Suvendu Adhikari: উঠল সাসপেনশন, বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ সাত বিজেপি (BJP) বিধায়কের (MLA)। সাসপেনশন (Suspension) প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ধর্নায় বসেছিল বিজেপি। এদিন সাসপেনশন তুলে নেওয়া হতেই উঠে যায় ধর্নাও। সাসপেনশন উঠে যাওয়ায় এবার বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন ওই সাত বিধায়ক।  

    বিধানসভায় বিশৃঙ্খলার অভিযোগে গত বাজেট অধিবেশনে সাসপেন্ড হয়েছিলেন শুভেন্দু সহ বিজেপির সাত বিধায়ক। সাসপেনশন জারি ছিল এই অধিবেশনেও। সাসেপনশন প্রত্যাহারের আর্জি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন বিজেপির সাসপেন্ডেড বিধায়করা। সাসেপেনশন প্রত্যাহারের দাবিতে ধর্নায়ও বসেছিলেন তাঁরা। তার পরেও প্রত্যাহার করা হয়নি সাসপেনশন।

    আরও পড়ুন : সুকান্তর পর শুভেন্দু! এবার হাওড়া যাওয়ার পথে বিরোধী দলনেতাকে আটকাল পুলিশ!

    এর আগে একবার সাসেপনশন তোলার প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। স্পিকার জানিয়েছিলেন, বিজেপির আনা প্রস্তাবে ভুল ছিল। যদিও রাজ্যের বিরোধী দলনেতার পাল্টা দাবি, প্রস্তাবে কোনও ভুল ছিল না।

    এদিন শুভেন্দুদের নয়া প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয় অধিবেশনে। শুভেন্দুদের সাসপেনশন প্রত্যাহারের প্রস্তাবে সায় দেয় তৃণমূলও। তার পরেই আনুষ্ঠানিকভাবে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দু সহ সাত বিজেপি বিধায়কের সাসপেনশন প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন। শুভেন্দু ছাড়াও যাঁদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হয়েছে তাঁরা হলেন, শঙ্কর ঘোষ, দীপক বর্মণ, মনোজ টিগ্গা, নরহরি মহাতো, সুদীপ মুখোপাধ্যায় এবং মিহির গোস্বামী।

    আরও পড়ুন : অফিসে পুলিশি হানা কেন? বিহিত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, এদিন বিএ কমিটির বৈঠকে হাজির ছিলেন না বিজেপির কোনও প্রতিনিধিই। তবে শাসকদলের বাকি সদস্যরা সম্মতি দিয়েছিলেন সাসপেনশন প্রত্যাহারের পক্ষে। তার পরেই সাসপেনশন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন স্পিকার।

    গত বাজেট অধিবেশনে সাসপেন্ড হয়েছিলেন শুভেন্দু সহ বিজেপির সাত বিধায়ক। এর মধ্যে আবার অসংসদীয় আচরণের জন্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছিলেন স্পিকার। বিধানসভায় তাঁর অফিসে বসার ক্ষেত্রেও জারি করা হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। এনিয়ে আদালতে যান শুভেন্দু। আদালত বিষয়টি মীমাংসার পরামর্শ দেয়। তার পর সোমবার পদ্ধতিগত ত্রুটির কথা বলে বিজেপি বিধায়কদের প্রথম আবেদনপত্রটি খারিজ করে দেন স্পিকার। আদালতের নির্দেশে এদিন ফের একবার আবেদন করেন শুভেন্দুরা।

     

  • Babul Supriyo Oath Controversy: ‘বিধায়ক’ বাবুলের দুবার শপথ! প্রথমে প্রকাশ্যে, পরে গোপনে, কেন জানেন? 

    Babul Supriyo Oath Controversy: ‘বিধায়ক’ বাবুলের দুবার শপথ! প্রথমে প্রকাশ্যে, পরে গোপনে, কেন জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালিগঞ্জের বিধায়ক (Ballygunge TMC MLA) বাবুল সুপ্রিয়র (Babul Supriyo) শপথ গেরো যেন কাটছে না। দেশে কোথাও যা ঘটেনি তাঁর ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় (West Bengal Assembly) তেমনই ঘটেছে। এক বিধায়ককে দুবার শপথ নিতে হয়েছে। এক বার প্রকাশ্যে, একবার লুকিয়ে। কারণ দিনক্ষণ জানা গেলেও কোথায়, কবে তাঁকে স্পিকার শপথ পাঠ করিয়েছেন তা কেউ বলতে পারছেন না। যদিও সংসদীয় বিষয়ক দফতরের ফাইলে তা জ্বলজ্বল করছে। আর এমন আজব কাণ্ড জানাই যেত না, যদি না রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Governor Jagdeep Dhankhar) সদ্য রাজভবনে (Raj Bhawan) যাওয়া তৃণমূলের (TMC) প্রতিনিধি দলকে বাবুল-কাণ্ডের কথা না জানাতেন। প্রতিনিধি দলের এক সদস্য মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বাবুল সুপ্রিয়র দ্বিতীয় শপথের কথা রাজ্যপালের মুখেই প্রথম শুনেছেন। এমনকি, অস্বস্তি এড়াতে বিধানসভায় শাসক দলের কোর টিমেরও নাকি এসব অজানাই রয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেতন হলেও ডিএ পেলেন না বিদ্যুৎ কর্মীরা, মাশুল বাড়িয়ে বকেয়া মেটানো হবে কি?

    ঠিক কি হয়েছিল? বিধানসভা সূত্রের খবর, বাবুল সুপ্রিয়কে শপথবাক্য পাঠ করানোর জন্য গত ২৯ এপ্রিল রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় তাঁর সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়িত্ব দেন। সংসদীয় বিষয়ক দফতর রাজ্যপালের সেই অথরাইজেশন ২ মে বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৬ মে ডেপুটি স্পিকার রাজ্যপালকে জানিয়ে দেন তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণে অপারগ। একই চিঠি আশিসবাবু সংসদীয় বিষয়ক দফতরকেও জানিয়ে দেন। এর পর সংসদীয় বিষয়ক দফতর ডেপুটি স্পিকারের অপারগতার কথা জানিয়ে রাজ্যপালকে অবহিত করেন। ফলে ২৯ এপ্রিল রাজ্যপাল যে অথরাইজেশন ডেপুটি স্পিকারকে দিয়েছিলেন, তা প্রত্যাখ্যান করার সঙ্গে সঙ্গে রাজভবনের সেই আদেশনামা মূল্যহীন হয়ে পড়ে। ৭ মে সংসদীয় বিষয়ক দফতরও প্রত্যাখানের কথা রাজভবনকে জানিয়ে দিয়েছিল।

    কিন্তু এর মধ্যেই গত ১১ মে ডেপুটি স্পিকার বাবুল সুপ্রিয়কে বিধানসভায় ডেকে শপথবাক্য পাঠ করান। সংবাদমাধ্যমে তা প্রচারিতও হয়। রাজভবন বিধানসভার সচিবালয়ের কাছে রিপোর্ট তলব করে জানতে চায়, কীভাবে রাজ্যপালের সাংবিধানিক অথরাইজেশন ছাড়া বাবুলের শপথ হল? বিধানসভার সচিব এস ভট্টাচার্য গত ২৭ মে রাজভবনে রিপোর্ট পাঠান। বিধানসভা সূত্রের খবর, সচিব লিখিত রিপোর্টে জানান, ডেপুটি স্পিকার ৬ মে চিঠি দিয়ে প্রত্যাখান করলেও, ১০ মে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ করেন। তা জানানো হয় নবান্নেও। 

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুকে নেতাই যেতে বাধা কেন? ডিজি, এসপির বিরুদ্ধে রুল জারি হাইকোর্টের

    এর পরই ১১ মে বাবুলের বেলা সাড়ে ১২টায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। বিধানসভা সূত্রের খবর, রাজভবন জানায়, বিধায়কের শপথ গ্রহণের অথরাইজেশন দেওয়ার একমাত্র সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে রাজ্যপালের। গত ২৯ এপ্রিল ডেপুটি স্পিকারকে দেওয়া অথরাইজেশন প্রত্যাখান করার পরই তা মূল্যহীন হয়ে পড়েছিল। ফলে বাবুলের শপথ সাংবিধানিকভাবে বৈধ নয়। স্পিকার কোনওভাবেই ডেপুটি স্পিকারকে দিয়ে এমন শপথবাক্য পাঠ করাতে পারেন না। স্পিকার রাজ্যপালের সাংবিধানিক চৌহদ্দিতে ঢুকছেন বলেও অভিযোগ তোলে রাজভবন। চাওয়া হয় রিপোর্টও। 

    ৩ জুন বিধানসভার সচিব সুপ্রতিম ভট্টাচার্য স্পিকারের পর্যবেক্ষণ লিখিত আকারে রাজভবনে জানান। তাতে বলা হয়, বাবুল সুপ্রিয়র শপথে অনিয়ম কিছু হয়নি। ২৯ এপ্রিলের অথরাইজেশন সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রক ২ মে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রকাশ করে। সেই বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করা হয়নি। ফলে সেই বিজ্ঞপ্তি বহাল রয়েছে ধরে নতুন অথরাইজেশন নেওয়া হয়নি। ডেপুটি স্পিকারকে তিনি কেবলমাত্র সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার বলেছিলেন, কোনও নির্দেশ দেননি। রাজ্যপালের সাংবিধানিক চৌহদ্দিতে প্রবেশও করতেও চাননি বলে নিজের পর্যবেক্ষণে জানান স্পিকার। 

    আরও পড়ুন: “দ্রৌপদীদেবীর জয় নিশ্চিত, তা সত্ত্বেও…”, মমতাকে চিঠি বঙ্গ বিজেপির

    তবে ৬ মে ডেপুটি স্পিকারের শপথগ্রহণ করাতে না পারার কথা জানানো এবং ৭ মে সংসদীয় বিষয়ক দফতর তা রাজভবনকে জানিয়ে দেওয়ার পরও কীভাবে ২৯ এপ্রিলের অথরাইজেশন বহাল থাকে তার কোনও ব্যাখ্যা বিধানসভা বা সরকার রাজভবনকে দিতে পারেনি। এর পরই গত ৯ জুন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়িত্ব তুলে দিয়ে ফের একবার বাবুল সুপ্রিয়কে শপথ পাঠ করানোর অথরাইজেশন দেন রাজ্যপাল। তা না হলে বাবুলের শপথের সাংবিধানিক বৈধতা ছিল না। তবে দ্বিতীয় অথরাইজেশনের সেই নির্দেশ কীভাবে, কখন, কোথায়, কবে পালিত হয়েছে তা আজও গোপন। সরকারিভাবে বাবুল সুপ্রিয়র দ্বিতীয় শপথটির গোপন কথা কবে জানা যাবে তা লাখ টাকার প্রশ্ন। এ ব্যাপারে বালিগঞ্জের বিধায়ক বা বিধানসভা থেকে কারও কোনও টুঁ শব্দটি শোনা যাচ্ছে না।     

LinkedIn
Share