Tag: West Bengal

West Bengal

  •  Ramkrisha Mission: রামকৃষ্ণ মিশনের জমি সিল করল পুলিশ, হামলার নেপথ্যে কেজিএফ গ্যাং যোগ!

     Ramkrisha Mission: রামকৃষ্ণ মিশনের জমি সিল করল পুলিশ, হামলার নেপথ্যে কেজিএফ গ্যাং যোগ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামকৃষ্ণ মিশনে (Ramkrisha Mission) হামলার পর শিলিগুড়ির জমি সিল করল পুলিশ। তালার উপর লিখে দেওয়া হয়েছে ডিকে। এই লেখা নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে। কিন্তু পুলিশের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। চার মাইলে রামকৃষ্ণ মিশনে দুষ্কৃতী হামলার পিছনে মূল অভিযুক্ত প্রদীপ্ত রায় এখনও অধরা। আবার সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলার পিছনে কেজিএফ গ্যাং রয়েছে।

    কেন করা হল সিল (Ramkrisha Mission)?

    দার্জিলিং জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক বলেছেন, “রামকৃষ্ণ মিশনের (Ramkrisha Mission) একটি কার্যালয়ে দুষ্কৃতীরা হামলা করেছিল। সেখান থেকে আশ্রমের কর্মীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে নাকি পুলিশ গেটে তালা ঝুলিয়েছে। ফলে সন্নাসীরা আশ্রমে ঢুকতে পারছেন না। কিন্তু কার নির্দেশে দেওয়া হল তালা? আদলতের কোনও নোটিশ নেই, সিল থেকে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। তালা দেওয়ার ফলে দুষ্কৃতীরা যা চাই ছিল সেটাই কার্যত হল।” আবার এই প্রসঙ্গে শিলিগুড়ি মেয়র বলেছেন, “এই ধরনের ঘটনাকে আমি বরদাস্ত করব না। গোটা বিষয়টি নিয়ে মিশনের সঙ্গে কথা বলব। গুন্ডা মাফিয়া সমাজ বিরোধীদের রেয়াত করা হবে না।” পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পুলিশ হামালাকারীদের না খুঁজে জমির মালিককে খোঁজ করছে বলে অভিযোগ করেছে এলাকার মানুষ।

    হামলার পিছনে কেজিএফ!

    সূত্রে জানা গিয়েছে, রামকৃষ্ণ মিশনের (Ramkrisha Mission) হামলার পিছনে রয়েছে কেজিএফ গ্যাং। এলাকা দখল অথবা যে কোনও দুষ্কর্ম করার ক্ষেত্রে মাসল ম্যানের জোগান দেয় এই গ্যাং। ঘটনার রাতে কয়েজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তরা কয়েকজন কেজিএফ গ্যাং-এর সদস্য। জমি দখল করা কাউকে সায়েস্তা করা ইত্যাদি রেটচার্ট ধরে কাজ করে থাকে এই গ্যাং। প্রথম দিকে ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও এরপর তারা জমি দখলের কাজও করে থাকে। তবে এই ধরনের কাজে প্রায় প্রায় করে থাকে।

    আরও পড়ুনঃ গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি, প্রতিহিংসার রাজনীতি?

    ঘটনা কীভাবে ঘটেছিল

    শিলিগুড়ির ‘সেবক হাউস’ নামে একটি বাড়িতে শনিবার রাত সাড়ে ৩টে নাগাদ ৩৫ জনের একটি বাহিনী আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে রামকৃষ্ণ মিশনের (Ramkrisha Mission)  ঘরে ঢুকে হামলা করে। একই সঙ্গে সন্ন্যাসীদের উপর চড়াও হয়। এরপর মিশনের সন্ন্যাসীদের শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করে বাড়ি থেকে বাইরে করে দেওয়া হয়। একই ভাবে পাঁচ সন্ন্যাসী ও বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীদের তুলে নিয়ে গিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি রেলস্টেশনের সংলগ্ন এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। ফলে পরিস্থিতি ব্যাপক উত্তাল হয়ে ওঠেছিল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: কমিশনের সেন্সরে ক্ষুব্ধ অভিজিৎ কোর্টে যাবেন, বিজেপি প্রার্থীর প্রচারে রামচন্দ্র

    Abhijit Ganguly: কমিশনের সেন্সরে ক্ষুব্ধ অভিজিৎ কোর্টে যাবেন, বিজেপি প্রার্থীর প্রচারে রামচন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে মন্তব্যের জেরে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ বা গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) ২৪ ঘণ্টা প্রচার করতে পারবেন না বলে মঙ্গলবার জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিজিৎ। কমিশনের এই নির্দেশে তাঁর মানহানি হয়েছে বলে মনে করছেন তমলুকের বিজেপি প্রার্থী। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন তিনি।

    প্রচারে নিষেধাজ্ঞায় কমিশনের নির্দেশে মানহানি হয়েছে (Abhijit Ganguly)

     মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমের কাছে অভিজিৎ (Abhijit Ganguly) বলেন, ‘আমি কমিশনকে জবাব দিতে গিয়ে বলেছিলাম, যদি কোনও পদক্ষেপ করা হয় তার আগে যেন অতিরিক্ত জবাব দেওয়ার সুযোগ থাকে। কিন্তু, কোনও সুযোগ না দিয়ে কমিশন এই নির্দেশ দিয়েছে। অন্য লোকের মান আছে, রেখা পাত্রের মান নেই, আমার মান নেই, তা তো হতে পারে না। প্রচারে নিষেধাজ্ঞায় কমিশনের নির্দেশে আমার মানহানি হয়েছে। এরপর তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে কিছু  বলব না। তবে, বলব, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো উচিত। সন্দেশখালির মা-বোনদের উদ্দেশে ভাইপো বলেছে, রেট কত? বিভিন্ন সভা-সমিতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সন্দেশখালির মা-বোনদের নিয়ে যা বলেছেন, সেটাও তো ইলেকশন কমিশন দেখতে পাচ্ছে। সাধুসন্তদের নিয়ে বিভিন্ন ভাষায় যেভাবে কথা বলা হচ্ছে, তার জন্য আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখটা সেলাই করে দেওয়া উচিত।’ শাসকদলকে নিশানা করে অভিজিৎ আরও বলেন, ‘এভাবে বিজেপিকে ভয় দেখাতে পারবে না তৃণমূল। এতে বিজেপির লাভ হবে। ২৫ মে মানুষ কাকে ভোট দেবেন, সেটা তাঁরা ঠিক করে ফেলেছেন।’ পাশাপাশি নাম না করে তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে শান্তিতে ঘুমোনোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    বিজেপি প্রার্থীর প্রচারে রামচন্দ্র!

    প্রাক্তন বিচারপতির অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) সমর্থনে বিরুলিয়া বাজার থেকে আমদাবাদ কলেজ পর্যন্ত রোড শো করলেন স্বয়ং শ্রীরাম চন্দ্র। ছবি দেখে এতক্ষণে নিশ্চয় ধরে ফেলেছেন অনেকেই। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে বিখ্যাত অভিনেতা অরুণ গোভিলকে নিয়ে। ১৯৯০ সালের বিখ্যাত রামায়ণ সিরিয়ালের রামচন্দ্রের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন শ্রী অরুণ গোভিল। অরুণ গোভিলকে দেখতে এদিন সন্ধ্যায় তমলুকে ভিড় ছিল একেবারে দেখার মতো। পদ্ম প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্বয়ং রাম চন্দ্রকে দেখে বিজেপি কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছিল চোখে দেখার মতো। এদিন তিনি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারী সহ জেলা ও স্থানীয় নেতৃত্বরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি, প্রতিহিংসার রাজনীতি?

    Lok Sabha Election 2024: গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি, প্রতিহিংসার রাজনীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের মধ্যেই গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে হঠাৎ পুলিশ। আরও তিন বিজেপি নেতার বাড়িতে চলল রাতভর তল্লাশি। গতকাল মঙ্গলবার রাত পেরিয়ে ভোর পর্যন্ত চলেছিল এই পুলিশের অভিযান। আবার একই দিনে কোলাঘাটে শুভেন্দুর ভাড়া বাড়িতে চলে পুলিশের হানা। সেখানে উপস্থিত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের চলে ধস্তাধস্তি। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অবশ্য বিজেপির দাবি তৃণমূল প্রতি হিংসার রাজনীতি করছে।

    খড়্গপুর তালবাগিচায় তল্লাশি (Lok Sabha Election 2024)

    মঙ্গলবার রাতের বেলা খড়্গপুর তালবাগিচায় তমোঘ্নর বাড়িতে হানাদেয় ঘাটাল ও খড়্গপুর তালবাগিচায় লোকাল থানার পুলিশ। লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) প্রার্থী হিরণ অবশ্য দাবি করেছেন, একই সঙ্গে কেশপুরের আরও এক বিজেপি নেতা এবং মেদিনীপুরের বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও পুলিশ হানা দেয়। তবে বিজেপি প্রার্থীর সেক্রেটারি এবং বিজেপি নেতার বাড়িতে কেন অভিজান? তা নিয়ে পুলিশ কিছুই জানায়নি। যদিও হিরণের একটি প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা গিয়েছে পুলিশ বলছেন, কোনও এক প্রতারণার মামলার তদন্তে এই তল্লাশি অভিযান।

    সেক্রেটারির পরিবারের দাবি

    বিজেপি প্রার্থী হিরণের (Lok Sabha Election 2024) সেক্রেটারির পরিবার থেকে তমোঘ্ন দে-র মা রেখা দে জানিয়েছেন, “রাতে এসে পুলিশ ডাকাডাকি করে। রাত তখন ৩টে বাজে। কিন্তু আমি অসুস্থ অবস্থায় দারজা না খুললে দরজায় লাথি মারে। তারপর ভয়ে দরজা খুলি, কিন্তু কোনও কিছু না বলে সোজা ঢুকে পরে পুলিশ। তবে কী কারণে পুলিশের এই অভিযান এই বিষয়ে পুলিশ কিছুই বলতে চায়নি।”

    হিরণের বক্তব্য

    ঘাঁটাল লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমার একাধিক আপ্ত সহায়ক রয়েছেন। তাঁদের একজনকে এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কাজ ছেড়ে দেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হয়। এমন কী আমার পিএকে আই লাভ ইউ মেসেজ পাঠিয়েছেন তিনি। তবে দেবের পিএ গুজরাটে সোনা চুরি করেছে। আশা কর্মীকে চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছে, তাঁকে কেন পুলিশ গ্রেফতার করছে না।”

    আরও পড়ুনঃআশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    একই ভাবে মেদিনীপুর শহরের মিরবাজারের বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও হানা দেয় পুলিশ। তবে গতকাল বাড়িতে ছিলেন না এই বিজেপি নেতা। তাঁর স্ত্রী রীণা ঘোষের দাবি, “স্বামী বাড়িতে নেই জানা সত্ত্বেও ভোর পর্যন্ত এলাকাতেই ঘোরাঘুরি করছিল পুলিশ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kartik Maharaj: আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    Kartik Maharaj: আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সঙ্ঘের বেলডাঙা শাখার অধ্যক্ষ কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj) (স্বামী প্রদীপ্তানন্দ)। মঙ্গলবার কার্তিক মহারাজ আইনজীবী মারফত নিরাপত্তা চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। রাজ্য পুলিশের ওপর আস্থা না থাকার কারণে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সেই আবেদন গৃহীত হয়েছে কি না, তা অবশ্য জানা যায়নি।

    আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! (Kartik Maharaj)

    জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনে যেভাবে দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে, তারপর থেকেই আতঙ্কে রয়েছেন কার্তিক মহারাজ। সেই ঘটনা তুলে ধরেই আতঙ্ক প্রকাশ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার তিনি (Kartik Maharaj) জানিয়েছেন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের বেলডাঙা আশ্রম ভেঙে দেওয়া হবে বলে সোমবার তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। এরপরই নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে কার্তিক মহারাজ বলেন, ‘জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনে যা ঘটেছে, তার পর থেকে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সকলেই প্রবল আতঙ্কে রয়েছেন। তাই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার আর্জি জানিয়েছি।’ সেইসঙ্গে তিনি দাবি আরও করেছেন, রাজনীতির সঙ্গে তাঁর কোনও যোগ নেই। পাশাপাশি কার্তিক  মহারাজ এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, সন্ন্যাসী হওয়ার কারণে নিজের  জন্য তিনি ভয় পাচ্ছেন না, বেলডাঙা আশ্রম, হাসপাতাল এবং আশ্রমিকদের কথা চিন্তা করেই তিনি নিরাপত্তার আবেদন করেছেন বলে দাবি করেছেন কার্তিক মহারাজ। এমনকী গোটা বিষয়টি নিয়ে রাজ্য পুলিশের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গেও তিনি কথা বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    কী বললেন কার্তিক মহারাজ?

    এ বিষয়ে কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj) বলেন, ‘সোমবার দু’জন এসে হুমকি দিয়ে বলেছে, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের এই আশ্রম ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। আমি নিজের জন্য নিরাপত্তা চাইছি না। আমাদের যে দু’টি আনন্দলোক হাসপাতাল রয়েছে, আমাদের বিদ্যালয়ে আশ্রমিক পড়ুয়ারা রয়েছে, সেখানে যে-সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন, সবার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই আমার এই আবেদন। নিরাপত্তার অভাব খানিকটা বোধ করছি বলেই আইনজীরী মারফত আদালতে আবেদন করা হয়েছে। ‘

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার”, পুলিশি হানা নিয়ে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার”, পুলিশি হানা নিয়ে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মধ্যেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোলাঘাটের ভাড়াবাড়িতে আচমকাই পুলিশি অভিযান। মঙ্গলবার এই ঘটনা ঘিরে ফের রাজ্য-রাজনীতির উত্তেজনার পারদ চড়ল। ভোট আবহের মধ্যে পুলিশের এই ভূমিকা নিয়ে রাজ্য জুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, আমাকে না জানিয়ে আচমকাই আইপ্যাকের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে কোলাঘাট থানার পুলিশ আমার ওই ভাড়াবাড়ি ও অফিসে চড়াও হয়। ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কোলাঘাট থানার সামনে ধর্নায় বসেন বিরোধী দলনেতা।

    মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের তৃণমূল সরকার ও পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বিরোধী দলনেতা। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘কেন আমার কোলাঘাটের ভাড়াবাড়ি ও অফিসে পুলিশ হানা দিল, তা পরিষ্কার নয়।’ তাঁর অভিযোগ, ‘ভাইপোর নির্দেশে আমার বৃদ্ধ বাবা-মাকেও হেনস্থা করা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল সরকারের অত্যাচারের শিকার আমি।’ পুলিশ জানিয়েছে, এক দুষ্কৃতীর সন্ধানেই তল্লাশি চালানো হয়। যদিও এই তত্ত্ব মানতে নারাজ শুভেন্দু। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। আইনি পদক্ষেপ করবেন বলেও জানিয়েছেন। শুভেন্দু জানান, ‘পুলিশ ও আইপ্যাক আমার বেডরুমে ঢুকে গেছে, ফোন করে বলল আমাকে। আমি অপেক্ষা করতে বলেছিলাম। কিন্তু কেউ ছিল না। ওসির সঙ্গে কথা হয়। প্রথমে ফোন ধরতে চাননি।’ আশঙ্কা প্রকাশ করে শুভেন্দুর প্রশ্ন, ‘আমার অনুপস্থিতে যদি বাড়িতে ভাঙা দু’টো বন্দুক ফেলে আসে, নগদ টাকা বা হেরোইন রেখে আসে, তার দায়িত্ব কে নেবে?’ তিনি বলেন, ‘আমার কাছে হাইকোর্টের রক্ষাকবচ রয়েছে। পুলিশ আমার বিরুদ্ধে কোনও দমনমূলক পদক্ষেপ করতে পারবে না। তাহলে এই অভিযান কেন? এর বিরুদ্ধে আমি আদালতের দ্বারস্থ হব।’

    আরও পড়ুন: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    শাসকদলের ষড়যন্ত্র!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘পুলিশের কাছে যদি সার্চ ওয়ারেন্ট থেকে থাকে, তাহলে তো আমার উপস্থিতিতেই তল্লাশি চালাতে পারত। কিন্তু সেটা করা হয়নি। এসব আসলে আমার বিরুদ্ধে শাসকদলের ষড়যন্ত্র।’ মঙ্গলবার বিকেলে শুভেন্দুর কোলাঘাটের ভাড়াবাড়িতে যায় পুলিশ। অভিযোগ, প্রায় ৮০জন পুলিশকর্মী ওই বাড়ি ঘিরে ফেলে তল্লাশি করেন। পুলিশি অভিযানের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিজেপির স্থানীয় নেতা- কর্মীরা। পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কিতেও জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। খবর পেয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে সোজা কোলাঘাট থানায় পৌঁছন শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: “অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে”, কড়া বার্তা হিমন্তের

    Himanta Biswa Sarma: “অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে”, কড়া বার্তা হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনা মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থী অশোক কুমার পুরকাইতের সমর্থনে চুটিয়ে প্রচার করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্দেশখালি ইস্যু নিয়ে তিনি তৃণমূলকে তুলোধনা করেন। অসমের সঙ্গে রাজ্যের অবস্থার তিনি তুলনা করেন। পাশাপাশি দেশে আবারও মোদি সরকার ফিরে আসবেন বলে তিনি জানান।

    অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে (Himanta Biswa Sarma)

    চলতি বছরের প্রথমেই সন্দেশখালিতে ইডির ওপর শেখ শাহজাহান বাহিনীর হামলার ঘটনা সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। মহিলাদের পার্টি অফিসে নিয়ে গিয়ে অত্যাচারের ঘটনা সামনে আসে। মঙ্গলবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কাকদ্বীপ রামগোপালপুর হরেন্দ্র নগরে মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থী অশোক কুমার পুরকাইতের সমর্থনে এক প্রকাশ্য জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন, আমি সন্দেশখালিতে গিয়েছিলাম। দেখলাম সন্দেশখালি মা বোনদের ওপর কীভাবে শেখ শাহজাহান অত্যাচার করেছেন। পশ্চিমবাংলা বলে দিদির প্রশ্রয়ে এই কাজ করতে পেরেছেন। এটা অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে। একই সঙ্গে তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। তিনি জানিয়েছেন, আপনাদের ভোট দিদির দরকার নেই, দিদির দরকার শাহজাহানের ভোট। তাই, শাহজাহানকে তিনি এতদিন ছেড়ে রেখেছিলেন। একইসঙ্গে অসমের সঙ্গে বাংলার পেট্রোল-ডিজেলের দামের তুলনা করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা নিয়ে সরব

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma) এদিন বলেন, নরেন্দ্র মোদি সরকার যদি ৪০০ আসন নিয়ে লোকসভাতে আসতে পারেন তাহলে ভারতের যে দুটি অংশ পাকিস্তানে আছে, সেই দুটি তিনি ফিরিয়ে আনবেন। এছাড়া রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার জন্য তিনি মুখ্যমন্ত্রী এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দায়ী করেছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, রাজ্যের যে সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোতে  হামলা, মহারাজদের নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে আক্রমণ করেছেন এটা মেনে নেওয়া যায় না। শাসক দলের পাপ পূর্ণ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: সুভাষবাবু ভোট চাইতে আসলে গাছে বেঁধে রাখুন, বিস্ফোরক অভিষেক

    Abhishek Banerjee: সুভাষবাবু ভোট চাইতে আসলে গাছে বেঁধে রাখুন, বিস্ফোরক অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠ দফা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রে ভোটের প্রচারে গিয়েছেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তিনি এদিন নির্বাচনী প্রচার সভা করেন শালতোড়ায়। এরপর বিজপির প্রার্থী সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে উস্কানি মূলক ভাষণ দেন। তিনি প্রকাশ্য সভায় বলেন, “সুভাষবাবু যখন ভোট চাইতে আসবেন সেই সময় গাছে বেঁধে জিজ্ঞাসা করুন, আপনার দলের সদস্য বলেছেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে চায়। আপনার অবস্থান কী? আমি বলব তাঁকে শৌচালয় পরিষ্কার রান।” উল্লেখ্য এই তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন অরূপ চক্রবর্তী। সুভাষ সরকার অবশ্য ২০১৯ সালে বাঁকুড়া কেন্দ্রে জয়ী হয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হয়ে ছিলেন।

    কী বললেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    এদিন ভোটের প্রচারে এসে অভিষেক (Abhishek Banerjee) বিজেপিকে হুমকি দিয়ে বলেন, “সুভাষ সরকারকে বলুন রিপোর্ট কার্ড আনতে। তিনি কী করছেন? আমাদের সরকার কী করছে? বিজেপির সাংসদ কি বাঁকুড়ার জন্য একটাও ব্লকে বৈঠক করেছেন? মানুষের ১০০ দিনের কাজের জন্য কি দিল্লিতে চিঠি লিখেছেন। পাঁচ বছরের টানা সাংসদ ছিলেন। মাত্র পাঁচ সপ্তাহের জন্য সময়দেননি। যেই ভোট ঘোষণা হয়েছে পায়ের জুতো পালিশ করছেন, আবার লোকের গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছেন। আমি বলব তাঁকে শৌচালয় পরিষ্কার করান। আপনাদের পাঁচ বছর ঠকিয়েছে আপনারাও তাঁদের ঠকান।”

    আর কী বললেন?

    এদিন নির্বাচনের প্রচারে এসে বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) আরও বলেন, “আমি বলছি বিজেপির নেতা কর্মীরা ভোট চাইতে গেলে গাছে বেঁধে রাখবেন। মারবেন না। শুধু বেঁধে রাখবেন। ২০২১-এ বাংলায় হারার পর ১০ পয়সা আবাসের বাড়ির জন্য রাজ্যকে দেয়নি। যদি প্রমাণ করতে পারে টাকা দিয়েছে আমি রাজনীতির আঙিনায় পা রাখব না। কানে শুনে নয়, চোখ দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। ১০ বছর আগে মাওবাদী হামলা, সন্ত্রাস, সিপিএমের খুনোখুনি রাজনীতি চলত। মানুষ জল পেত না, আমাদের সরকার জল এনে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভোট দেননি এমন ব্যক্তিদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ হিন্দু-মুসলিম সকলের ভোটে জয়ী হবেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বার্তা শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: আরপিএফের ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা, রণক্ষেত্র বর্ধমান স্টেশন

    Burdwan: আরপিএফের ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা, রণক্ষেত্র বর্ধমান স্টেশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের সঙ্গে আরপিএফের গন্ডগোলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বর্ধমান (Burdwan) স্টেশন চত্বর। আরপিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের বিরুদ্ধে। স্টেশনের মধ্যেই এই হামলার ঘটনায় সাধারণ যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়়েন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Burdwan)

    বেশ কয়েকদিন ধরেই বারে বারে সাধারণ ট্রেন যাত্রীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল। চলন্ত ট্রেনের কামরায় তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা সাধারণ ট্রেন যাত্রীদের কাছে থেকে টাকা আদায় করছে জোরপূর্বক। টাকা দিতে অস্বীকার করলে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ আসে ট্রেন যাত্রীদের কাছ থেকে। অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার বর্ধমান (Burdwan) স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে বিশেষ অভিযান চালানো হয় আরপিএফের পক্ষ থেকে। আর তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে আরপিএফ কর্মীদের সঙ্গে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের একাংশের ঝামেলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে আরপিএফের সঙ্গে বচসা শুরু হয় তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের। তারপর তাঁরা আরপিএফের তাড়া খেয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের বাইরে চলে যান। কিন্তু তারপরেই তাঁরা পাল্টা হামলা করেন বলে অভিযোগ। প্ল্যাটফর্মের বাইরে আরপিএফের কর্মীরা তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের আক্রমণের মুখে পড়েন। আরপিএফ কর্মীদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের অভিযোগ. আরপিএফ বিনা কারণে তাঁদের কাজে বাধা দিচ্ছে ও মারধর করছে। তাঁদের ট্রেনে ও প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে গেলে আরপিএফ প্রতিনিয়ত অত্যাচার করছে বলে দাবি তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের। প্রায় শ’দেড়েক সদস্য আরপিএফের অফিসের সামনে জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ দেখান।

    আরও পড়ুন: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    আরপিএফ আধিকারিক কী বললেন?

    বর্ধমান (Burdwan) স্টেশনের আরপিএফ ইন্সপেক্টর আশিস কুমার সরকার বলেন, যাত্রীদের যাতে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা হেনস্থা না করে তারজন্য এদিন বিশেষ অভিযান চালানো হয়। ওরা দল বেঁধে এসে হামলা চালিয়েছে। আমাদের ৫ জন কর্মী জখম হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায় নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: ট্রলি পিছু ১০০ টাকা ভাগ তৃণমূল নেতার! মালদায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার

    Malda: ট্রলি পিছু ১০০ টাকা ভাগ তৃণমূল নেতার! মালদায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুলহর নদী থেকে বালি খনন করা হচ্ছে। প্রায় ৮-১০ ফিট গর্ত করে বালি খনন করা হচ্ছে। এর ফলে নদীর ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। পাশেই রয়েছে আর্সেনিক জলের প্লান্ট এবং নদী বাঁধ। দুটোই ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মালদার (Malda) রতুয়ার কাহালা গ্রাম পঞ্চায়েতের শিবপুর ঘাটে। আর এই কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে রাজু সিংহ নামে এক তৃণমূল নেতার।

    বালির ট্রলি পিছু ১০০ টাকা ভাগ তৃণমূল নেতার (Malda)

    জানা যাচ্ছে, রাজু সিংহ নামে ওই তৃণমূল নেতা রতুয়া-১ ব্লক (Malda) তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন। মূলত তাঁর মদতেই নদীর বুক থেকে খনন করা হচ্ছিল বালি। সেই বালি ট্র্যাক্টরে বোঝাই করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অন্যত্র। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, “বিগত কয়েকদিন ধরে ফুলহর নদী থেকে বালি খনন করা হচ্ছে। এর ফলে নদীর ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। তৃণমূল নেতা রাজু সিংহ ট্রলি পিছু ১০০ টাকা করে নিচ্ছেন। তৃণমূলের মদত থাকার কারণে প্রশাসন কিছু করে না।

    আরও পড়ুন: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার সাফাই

    অভিযোগ অস্বীকার করে রতুয়া-১ ব্লক (Malda) তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি রাজু সিংহ বলেন, “আমাদের কাহালা আসুটোলা থেকে বাহারাল পর্যন্ত তিন কিলোমিটার পথশ্রী প্রকল্পের রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। ফুলহর নদী সংলগ্ন এলাকায় জমিতে প্রচুর পরিমাণে বালি জমে যায়। এর ফলে জমির মালিকরা চাষবাস করতে পারে না। সেই জমির ওপরের বালি অংশটা তাঁদেরকে কেটে ফেলতে হয়। এই পথশ্রী প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার জমির মালিকের কাছে ন্যায্যমূল্য এবং সরকারি খাজনা কেটে বালি কিনে নিচ্ছেন। আর আমি কোনও টাকা নিইনি। এসব ভিত্তিহীন অভিযোগ।”

    বালি তোলার জন্য কেউ আবেদন করেনি

    রতুয়া-১ ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক সৌমিত্র কুমার বলেন, “মাটি কাটার পূর্বে নির্ধারিত একদিন আগে ভূমি ও ভূমি দফতরে আবেদন করতে হবে। সঙ্গে দিতে হবে জমির মালিকের সম্মতিপত্র এবং যেখান থেকে মাটি তোলা হবে এবং যেখানে মাটি ফেলা হবে উক্ত জমির কাগজপত্র। এখন অনলাইনের মাধ্যমে চালান কাটতে হয়। তবে আমাদের কাছে বালি কাটার জন্য কাহালা অঞ্চল থেকে কোনও আবেদন জম পড়েনি। নদী, ব্রিজ এবং বাঁধ সংলগ্ন এলাকা থেকে কোনওমতেই বালি এবং মাটি খনন করা যাবে না। এটা আইনত অপরাধ। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: হিন্দু-মুসলিম সকলের ভোটে জয়ী হবেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হিন্দু-মুসলিম সকলের ভোটে জয়ী হবেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ২৫ মে ষষ্ঠ দফা নির্বাচন। ইতিমধ্যে পূর্ব মেদিনীপুরে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচার। এই জেলার তমলুক কেন্দ্রের প্রার্থী হলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি এই তৃণমূল শাসনের শিক্ষক দুর্নীতি, রেশন দুর্নীতি নিয়ে যুগান্তকারী রায় দিয়েছিলেন। তাঁর নির্দেশে একাধিক তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী-বিধায়ক গ্রেফতার হয়েছেন। বিজেপিও তৃণমূলের বিরুদ্ধে তাঁকে প্রার্থী করে বিরাট চমক দিয়েছে। মঙ্গলবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari), অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনে নন্দীগ্রামে সভা করেন। সেখানে তিনি বলেন, “আমি চাইব কেবলমাত্র সনাতন হিন্দুদের সমর্থনে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, নন্দীগ্রাম থেকে লিড পাবেন তা নয়, সবার ভোট পাবেন।”

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামে এদিন লোকসভার প্রচার অভিযানে গিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “ভুল বুঝিয়েছিল বলে আমি আপনাদের ভোট পাইনি। বুথগুলি আমি হিসেব করেছিলাম, ২০২১ সালে ৪০০–র মত রাষ্ট্রবাদী মুসলমান পেয়েছিলাম। বাম প্রার্থী পেয়েছিলেন ১২০০ ভোট। আর এলাকায় ভয়, সন্ত্রাস দেখিয়ে গায়ের জোরে এবং মিথ্যা কথা বলে বাকিটা পেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে অবশ্য মমতার মিথ্যা কথাগুলি ভুল প্রমাণিত হয়েছিল। মোদি জি বাংলাকে রামরাজ্য করতে চাইছেন। রামরাজ্য মনে মাথার উপর ছাদ। এই রাজ্যে ৪০ লক্ষ বাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ সুফিয়ানের বড় বড় বাড়ি থাকলেও, সাধারণ মানুষের বাড়ি নেই। কেন্দ্র সরকার ফ্রিতে মানুষকে রেশন দিচ্ছে। এই রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে ৩০০০ করে টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হবে। বগটুই হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার হবে। ভোটের জন্য সংখ্যা লঘুদের ব্যবহার করেন মমতা।”

    আরও পড়ুনঃ কমিশনে মমতাকে নিয়ে মন্তব্যের শোকজের জবাব দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    সিএএ নিয়ে মিথ্যা প্রচার

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari), মমতাকে এদিন প্রচার সভা থেকে তোপ দেগে বলেন, “নন্দীগ্রামে অপপ্রচার করে ভোট পেয়ছেন মমতা। মমতা সর্বত্র মিথ্যা কথা বলে ভুল প্রচার করেছিলেন। বিজেপির শাসিত রাজ্যগুলিতে মানুষের ধর্মা চরণে বাধা নেই। তৃণমূল সরকার অসত্য কথা বলে ক্ষমতায় টিকে রয়েছে। চুরির লাইসেন্স পেয়ে গিয়েছে তৃণমূল। সিএএ-এনআরসি নিয়ে অপপ্রচার করছে তৃণমূল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share